পৌরসভা
নড়াইলে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে হনুমানের মৃত্যু
নড়াইল পৌরসভায় বৈদ্যুতিক খুঁটিতে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে একটি হনুমানের (মুখপোড়া হনুমান) মৃত্যু হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৫ জুন) সকাল ৬টার দিকে দক্ষিণ নড়াইল গ্রামের সৈয়দ আব্দুর রহমানের বাড়ির সামনে ঘটনাটি ঘটে।
আরও পড়ুন: জাম পাড়তে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ওষুধ ব্যবসায়ীর মৃত্যু
স্থানীয়রা জানায়, মঙ্গলবার সকাল ৬টার দিকে একটি হনুমান দক্ষিণ নড়াইল গ্রামের সৈয়দ আব্দুর রহমানের বাড়ির সামনের বৈদ্যুতিক খুঁটিতে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যায়।
নড়াইল পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর সৈয়দ খন্দকার বলেন, হনুমানটি যে স্থানে মারা গেছে সেখান থেকে ৫ থেকে ৬টি বাড়ির উত্তর পাশে নড়াইল বন বিভাগের অফিস। আমার বাড়ির পাশে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে হনুমানটি মারা গেছে।
এদিকে নড়াইল বন বিভাগের কর্মী এস কে আব্দুর রশীদ মৃত হনুমানটিকে উদ্ধার করে নড়াইল সদর প্রাণিসম্পদ অফিসে নিয়ে যান।
নড়াইলে অতিরিক্ত দায়িত্বে থাকা সহকারী বন সংরক্ষক অমিতা মন্ডল বলেন, ‘নড়াইল বন বিভাগের কর্মী এস কে আব্দুর রশীদ আমাকে বিষয়টি জানিয়েছেন। আমি খুলনা বন্যপ্রাণী অধিদপ্তরকে জানিয়েছি।’
এদিকে হনুমানটির ময়নাতদন্ত শেষে নিয়মানুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।
আরও পড়ুন: ময়মনসিংহে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল মা ও ছেলের
চাঁদপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে অটোরিকশার চালক নিহত
৫ মাস আগে
নোয়াখালীতে ট্রাকচাপায় শিশুসহ নিহত ২
নোয়াখালী পৌরসভার সোনাপুরে রাস্তা পারাপারের সময় ট্রাকচাপায় এক শিশুসহ দুইজন নিহত হয়েছেন।
শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারি) বিকালে নোয়াখালী পৌরসভার সোনাপুর পুরাতন বাসস্ট্যান্ড বাইপাস সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত জান্নাতুল ফেরদাউস সদর উপজেলার চর করম উল্যা গ্রামের জাকের হোসেনের মেয়ে। অপর নিহত অজ্ঞাত এক নারী।
আরও পড়ুন: ফেনীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনা: নিহত ২
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, ওই অজ্ঞাত নারী সোনাপুর এলাকায় থাকতেন। মাঝে মাঝে তিনি ভিক্ষা করতেন এবং চোখেও কম দেখতেন।
শুক্রবার(৯ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যার দিকে জান্নাতুল তাকে রাস্তা পার করে দেওয়ার সময় সোনাপুর কোল্ড স্টোরেজের সামনে তাদের একটি ট্রাকচাপা দিলে তারা গুরুত্বর আহত হন। পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।
ঘটনাস্থলে স্থানীয়রা ট্রাকটি আটক করলে পুলিশ ট্রাকটি জব্দ করে থানায় নিয়ে যায়। ঘটনার পরপরই ট্রাক চালক পালিয়ে যায়।
সুধারাম থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মোহাম্মদ রিয়াজ হাসান বলেন, লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। তবে এখনও নারীর পরিচয় পাওয়া যায়নি।
তিনি আরও বলেন, শিশুর লাশ আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। লিখিত অভিযোগে পেলে পরবর্তীতে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: ময়মনসিংহে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই পোশাককর্মীর মৃত্যু
সৌদি আরবে সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি নিহত
১০ মাস আগে
আপত্তিকর বক্তব্য দেওয়ায় বেলকুচি পৌরসভার মেয়রকে শোকজ
সিরাজগঞ্জের বেলকুচি পৌরসভার মেয়র সাজ্জাদুল হক রেজাকে আপত্তিকর বক্তব্য দেওয়ায় ও বিধি বহির্ভূতভাবে স্বতন্ত্র প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী প্রচার চালানোর অভিযোগে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে সিরাজগঞ্জ-৫ আসনের নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটি।
রবিবার (১১ ডিসেম্বর) নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটির সদস্য শাহজাদপুর সিনিয়র সহকারী জজ মো. সোহেল রানা এ নোটিশ দিয়েছেন।
আরও পড়ুন: সাংবাদিকদের ওপর হামলার অভিযোগে এমপি মোস্তাফিজুরকে শোকজ
সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের সেরেস্তাদার মো. আমিরুল মোমেনিন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নোটিশের বরাত দিয়ে তিনি জানান, বিধি বহির্ভূতভাবে স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল লতিফ বিশ্বাসের পক্ষে প্রচারকালে দেওয়া এক বক্তব্যে মেয়র সাজ্জাদুল হক রেজা বলেছেন, ‘সেই টোকাই বাহিনীকে ১৮ তারিখের পর মাটির তলে পিষিয়ে দেব। আব্দুল মমিন মণ্ডলের একটা চামচাও ভোট গণনার আগে এ উপজেলায় থাকতে পারবে না।’
তার এ বক্তব্যটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারের পরিপ্রেক্ষিতে নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটির কাছে পৌঁছেছে। বিধি বহির্ভূত এমন কর্মকাণ্ড নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন।
কেন তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে না- সে বিষয়ে আগামী ১৪ ডিসেম্বর বেলা ১১টায় নিজে হাজির হয়ে লিখিত ব্যাখ্যা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন: নওগাঁয় ২ প্রার্থীকে শোকজ
নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন: ফেনীতে নৌকার প্রার্থীকে শোকজ
১ বছর আগে
দীর্ঘ ১০ বছর পর বেনাপোল পৌরসভায় নির্বাচন
বেনাপোল পৌরসভা নির্বাচনের মাত্র ১০ দিন বাকি। দীর্ঘ ১০ বছর নির্বাচন না হওয়ায় সবার কাছে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে নির্বাচনটি।
বিএনপি ও জামায়াত নির্বাচনে না এলেও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে সিএন্ডএফ এজেন্ট এসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি মফিজুর রহমান সজন ও ফারুক হোসেন উজ্জল প্রতিদ্বন্দিতা করছেন।
বর্তমানে মেয়র প্রার্থীদের মধ্যে প্রচার প্রচারণায় সবচেয়ে বেশি এগিয়ে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী নাসির উদ্দিন।
অপর ২ স্বতন্ত্র প্রার্থী মফিজুর রহমান সজন ও ফারুক হোসেন উজ্জল ঢিলে-ঢালাভাবে হাতে গোনা ৫/৭ জন সমর্থক নিয়ে প্রচার প্রচারণা শুরু করেছেন।
আরও পড়ুন: বেনাপোল পৌরসভা নির্বাচনে ৭৪ প্রার্থীর মনোনয়ন দাখিল
নৌকার প্রার্থী নাসির উদ্দিনের প্রচার প্রচারণায় শতশত দলীয় নেতা কর্মী ও সাধারণ মানুষ সঙ্গে থেকে নির্বাচনী প্রচার প্রচারণা ও পথ সভায় অংশগ্রহণ করছেন।
আজ বুধবার (৫ জুলাই) বিকালে বড় আচড়া ওয়ার্ডে এক নির্বাচনী প্রচারণার অংশ হিসেবে পূর্ব নির্ধারিত কোনো কর্মসূচি ছাড়াই কয়েক হাজার মানুষ অংশ নেয় নাসির উদ্দিনের পথ সভায়।
এসময় তিনি স্থানীয় ভোটারদের সঙ্গে এলাকার বিভিন্ন সমস্যা এবং সেগুলোর সমাধান নিয়ে আলোচনা করেন।
যশোর-১ আসনের সাংসদ শেখ আফিল উদ্দিন, শার্শা উপজেলা চেয়ারম্যান সিরাজুল হক মনজু, অধ্যক্ষ ইব্রাহিম খলিল, যুবলীগের শার্শা উপজেলার সভাপতি অহেদুজ্জামান অহিদ নৌকার প্রার্থী নাসির উদ্দিনকে সঙ্গে নিয়ে প্রচার প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন।
বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দল এই নির্বাচনে অংশ না নিলেও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মফিজুর রহমান সজন ও ফারুক হোসেন উজ্জল প্রতিদ্বন্দিতা করছেন।
বেনাপোল পৌরসভায় আগামী ১৭ জুলাই ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) পদ্ধতিতে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
পৌর সভায় মোট ভোটার সংখ্যা ৩০ হাজার ৩৮৭ জন। পুরুষ ভোটার- ১৫ হাজার ১৬২ ও মহিলা ভোটার সংখ্যা- ১৫ হাজার ২২৫ জন।
মোট ভোট কেন্দ্র ৯ টি।
বেনাপোল পৌরসভা নির্বাচনে আচরণবিধি মেনে চলার তাগিদ দিয়েছেন ভ্রাম্যমান আদালত।
বুধবার সকালে বেনাপোল পৌর শহরের বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করেন শার্শা উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ফারজানা ইসলাম।
বড় ধরনের আচরণবিধি লঙ্ঘনের ঘটনায় এক কাউন্সিলর প্রার্থীকে ১ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
নির্বাচনী আচরণবিধি যাতে লঙ্ঘিত না হয় সেজন্য প্রার্থী এবং কর্মীদের সতর্ক করেন তিনি।
শার্শা উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সহকারী কমিশনার (ভূমি) শারমিন সুলতানা জানান, বেনাপোল পৌরসভা নির্বাচন-২০২৩ এর তফসিল ঘোষণার পর থেকে নির্বাচনী আচরণ বিধিমালা বাস্তবায়নের শার্শা উপজেলা প্রশাসন কাজ করে যাচ্ছে।
আরও পড়ুন: পৌরসভা পর্যায়ে পরিবেশবান্ধব পয়ঃবর্জ্য ব্যবস্থাপনা এসডিজি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে অপরিহার্য: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
একনেকে ৮৮টি পৌরসভায় নগর শাসন ও অবকাঠামো উন্নয়নে ৬,৩৪৫ কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন
১ বছর আগে
একনেকে ৮৮টি পৌরসভায় নগর শাসন ও অবকাঠামো উন্নয়নে ৬,৩৪৫ কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন
জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) মঙ্গলবার ৪৮টি জেলার ৮৮টি পৌরসভায় নগর শাসন ও অবকাঠামো উন্নয়নে ৬ হাজার ৩৪৫ কোটি টাকার একটিসহ মোট ১৬টি প্রকল্প অনুমোদন করেছে।
অনুমোদিত প্রকল্পগুলোর মধ্যে দুই বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ উপজেলা ও ইউনিয়নের সড়ক এবং তিন জেলার গুরুত্বপূর্ণ পল্লী অবকাঠামো উন্নয়নে ৮ হাজার ১৬০ কোটি টাকা ব্যয়ে আরও তিনটি নতুন প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে।
রাজধানীর শের-ই-বাংলা নগরে অবস্থিত পরিকল্পনা বিভাগের এনইসি সম্মেলন কক্ষে প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপার্সন শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: একনেকে ১১ হাজার ৩৮৮ কোটি টাকা আনুমানিক ব্যয়সহ ১৮টি প্রকল্প অনুমোদন
সভা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করার সময় পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, ‘আজ মোট ১৬টি প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। প্রকল্পের সামগ্রিক আনুমানিক ব্যয় ২৪ হাজার ৩৬২ কোটি ১৪ লাখ টাকা (এখানে আটটি সংশোধিত প্রকল্পের অতিরিক্ত ব্যয় গণনা করা হয়েছে)।’
মোট ব্যয়ের মধ্যে সরকার ১২ হাজার ৮৭৩ কোটি ১১ লাখ টাকা, বৈদেশিক উৎস থেকে ১১ হাজার ৪৭২ কোটি ৮৮ লাখ টাকা এবং বাকি ১৬ কোটি ১৫ লাখ টাকা সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব তহবিল থেকে অর্থায়ন করা হবে।
ব্যয়ের দিক থেকে সবচেয়ে বড় নতুন প্রকল্প হচ্ছে ৬ হাজার ৩৪৫ কোটি ৮ লাখ টাকা ব্যয়ে ইমপ্রুভমেন্ট আরবান গভর্নেন্স অ্যান্ড ইনফ্রাস্ট্রাকচার প্রজেক্ট (আইইউজিআইপি), যা ২০২৮ সালের জুনের মধ্যে বাস্তবায়িত হবে।
পরিকল্পিত, সমন্বিত ও টেকসই নগরায়ন ও সুশাসনের অবকাঠামোগত উন্নয়নের মাধ্যমে সেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে স্থানীয় সরকার বিভাগের স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর আট বিভাগের ৪৮টি জেলার ৮৭টি উপজেলার ৮৮টি পৌরসভায় প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে।
আরও পড়ুন: একনেকে ১২ প্রকল্পের অনুমোদন
দুই বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ উপজেলা ও ইউনিয়নের সড়ক এবং তিন জেলার গুরুত্বপূর্ণ পল্লী অবকাঠামোর জন্য পরিকল্পিত তিনটি নতুন প্রকল্প হলো- চট্টগ্রাম বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ উপজেলা ও ইউনিয়ন সড়ক প্রশস্তকরণ ও শক্তিশালীকরণ, যার আনুমানিক ব্যয় ধরা হয়েছে ৩ হাজার ১১০ কোটি টাকা (২০২৮ সালের জুনের মধ্যে বাস্তবায়িত হবে); ২ হাজার ৪০০ কোটি টাকা ব্যয়ে রাজশাহী বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ উপজেলা ও ইউনিয়ন সড়ক প্রশস্তকরণ ও শক্তিশালীকরণ (২০২৮ সালের মার্চের মধ্যে বাস্তবায়িত হবে) এবং নোয়াখালী, ফেনী ও লক্ষ্মীপুর জেলায় গুরুত্বপূর্ণ পল্লী অবকাঠামো উন্নয়নে ২ হাজার ৬৫০ কোটি টাকা (যা ২০২৮ সালের জুনের মধ্যে বাস্তবায়িত হবে)।
এছাড়া শিক্ষা, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ (নিট) নেই এমন তরুণদের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণের জন্য ৩ হাজার ৩৪৮ কোটি টাকা ব্যয়ে 'ইকোনমিক এক্সেলারেশন অ্যান্ড রেজিলিয়েন্স ফর নিট (আর্ন)' শীর্ষক একটি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে।
প্রকল্পটির প্রধান কার্যক্রমের মধ্যে রয়েছে বিকল্প শিক্ষা ও সংশ্লিষ্ট দক্ষতার সুযোগ বৃদ্ধি এবং তাদের উপার্জন নিশ্চিত করা। এছাড়া আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি, তাদের কাজে যোগদানের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করা, প্রাতিষ্ঠানিক দক্ষতা বৃদ্ধি ও প্রকল্প পরিচালনার দক্ষতা বৃদ্ধি করা।
আরও পড়ুন: একনেকে ১৩,৬৫৫ কোটি টাকার ১১ প্রকল্প অনুমোদন
১ বছর আগে
প্রায় ৫ কোটি টাকা বিদ্যুৎ বিল বকেয়া, কুড়িগ্রাম পৌরসভার বিদ্যুৎ সংযোগ বিছিন্ন
কুড়িগ্রাম পৌরসভার চার কোটি ৮২ লাখ টাকা বিদ্যুৎ বিল বকেয়া থাকায় রবিবার সকালে বিদ্যুৎ সংযোগ বিছিন্ন করা হয়েছে।
এদিন দুপুরে এ তথ্য নিশ্চিত করছেন নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড (নেসকোর) নির্বাহী প্রকৌশলী মো.আলিমুল ইসলাম সেলিম।
তিনি জানান, বিদ্যুৎবিহীন অফিস চলছে বলে জানা গেছে। দুপুর গড়িয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত বিদ্যুৎ সংযোগ লাগানো হয়নি।
আরও পড়ুন: কোটচাঁদপুর পৌরসভায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্নের প্রতিবাদে পৌর মেয়রের সংবাদ সম্মেলন
নির্বাহী প্রকৌশলী বলেন, জেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসন আমাদের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করেছেন। মেয়র প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে ১০ লাখ টাকা পরিশোধ করবেন। এবং চলতি মাসের সব বিল পরিশোধ করবেন এবং বকেয়া যে বিলগুলো আছে ধারাবাহিকভাবে পরিশোধ করবেন বলে লিখিত অঙ্গীকারনামা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন,পৌরসভার জন্মলগ্ন থেকে নিয়মিত বিল পরিশোধ না করার কারণে এত পরিমাণ টাকা বকেয়া দাঁড়িছে।
কুড়িগ্রাম পৌরসভার মেয়র কাজিউল ইসলাম বলেন, অনেক টাকা বিদ্যুৎ বিল বকেয়া থাকার কারণে সংযোগ বিছিন্ন করেছে নেসকো। কথা হয়েছে কিছু টাকার বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করা হবে। আসা করছি সন্ধ্যার আগে আমরা বিদ্যুৎ সংযোগ পাবো।
আরও পড়ুন: সুনামগঞ্জে সাময়িক বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ার বিষয়ে নসরুল হামিদের সতর্কবার্তা
১ বছর আগে
শরীয়তপুর পৌরসভার সরবরাহকৃত পানিতে ময়লা, স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে পৌরবাসী
শরীয়তপুর পৌরসভার সরবরাহকৃত পানিতে ময়লা। তাছাড়া ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে এই পানি। পানি সরবরাহ বিভাগ জানিয়েছে, বহু বছরের পুরনো পাইপ লাইনে পানি সরবরাহের কারণে এই সমস্যা হচ্ছে।
এছাড়া ময়লা পানি ব্যবহারে চর্ম ও পেটে পিড়ার মতো কঠিন রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে বলে ধারণা করেছেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক।
আরও পড়ুন: নৌকা গ্রাম: শরীয়তপুরের ৩০ পরিবারের জীবিকা চলে নৌকা তৈরি করে
শরীয়তপুর পৌরসভা সূত্র জানায়, পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডে ১১টি গভীর নলকূপ চালু আছে। তুলাসার, আংগারিয়া, আটং, প্রেমতলা ও কোতোয়াল বাড়ির রাস্তার পাইপ লাইনে পানির সঙ্গে ময়লা আসে। মাঝে মধ্যে পাইপ লাইন ওয়াশ করা হয়। বহুদিনের পুরানো পাইপ লাইন পরিবর্তনের জন্য নতুন প্রকল্প চেয়ে চাহিদাপত্র পাঠানো হয়েছে। পৌরসভার রাস্তা সংস্কার হলে পাইপ লাইন রিপ্লেসমেন্ট করা হবে।
বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, সকাল ৭টা থেকে ১০টা এবং দুপুর ১২টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত দুই বেলা পানি সরবরাহ করে থাকে পৌরসভার পানি সরবরাহ বিভাগ। প্রায় এক লাখ মানুষ এই পানি ব্যবহার করে থাকে।
প্রতিনিয়ত পানির সঙ্গে শ্যাওলা ও লাল বর্ণের আয়রন জাতীয় ময়লা আসে। যে সকল পরিবার এই পানির ওপর নির্ভরশীল তাদের সকল কাজেই এই ময়লা পানি ব্যবহার করতে হয়।
তুলাসার এলাকার আব্দুল মজিদ, আঙ্গারিয়া এলাকার মুন্নি আক্তার ও নিরালা এলাকার আমিন জানায়, পানির সঙ্গে ময়লা আসে। কিছু ময়লা ছাকনি দিয়ে পরিস্কার করা যায়। পানির সঙ্গে মিশে কিছু ময়লা আসে তা ছাকনিতেও পরিস্কার করা যায় না। এই পানিতে গোসল করে তাদের চুলকানির মতো চর্মরোগের সৃষ্টি হয়েছে।
এছাড়া এই পানিতে রান্না করা খাবার খেয়েও অনেকের পেটের অসুখ হচ্ছে।
শরীয়তপুর পৌরসভার পানি সরবরাহ শাখার প্রকৌশলী জাহাঙ্গীর আলম বলেন, পানির সঙ্গে ময়লা যায় এমন অভিযোগ সকল এলাকা থেকেই পাওয়া যায়। পাইপ লাইনের শেষের দিকে এই সমস্যা বেশী হয়। অভিযোগের ভিত্তিতে মাঝে মাঝে কোতোয়াল বাড়ির পাইপ লাইন পরিস্কার করা হয়।
এছাড়া বটতলার নলকূপটি ১৯৮৯ সালে স্থাপন করা হয়েছে। এই নলকূপের পাইপ লাইনের ওপরে রাস্তা নির্মাণ হওয়ায় পাইপ রিপ্লেসমেন্ট সম্ভব হয়নি।
তাছাড়া পাইপ লাইনে বাহিরের ময়লা প্রবেশের সুযোগ নাই। পাইপ লাইনে সৃষ্ট ময়লা পানির সঙ্গে যায়। এই ময়লায় তেমন কোন ক্ষতি হওয়ার কথা না।
শরীয়তপুরের সিভিল সার্জন ডা. আবুল মোহাম্মদ শাহ পরান বলেন, ময়লা পানির ব্যবহার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। ময়লা পানি ফুটিয়ে বিশুদ্ধ করে ব্যবহার করা যেতে পারে। তা নাহলে চর্ম রোগ পেটের পিড়াসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্তের আশঙ্কা রয়েছে।
আরও পড়ুন: পদ্মা সেতু: শরীয়তপুরে মৎসখাতে সোনালি সম্ভাবনার হাতছানি
পদ্মা সেতু: শরীয়তপুরে পরিবহন খাতে ব্যাপক পরিবর্তনের প্রত্যাশা
১ বছর আগে
ফরিদপুরে এক পৌরসভা ও তিন ইউপি নির্বাচনে নৌকার পরাজয়
ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা পৌরসভা ও ওই উপজেলার তিনটি ইউনিয়ন পরিষদে (ইউপি) ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) মাধ্যমে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। যেখানে একটি ইউনিয়ন ছাড়া বাকিগুলোতে নৌকা প্রতীকের পরাজয় হয়।
বৃহস্পতিবার (২৯ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৮টা থেকে বিকাল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত বিরামহীনভাবে এ ভোটগ্রহণ চলে।
আরও পড়ুন: ফরিদপুরে বিএনপির সমাবেশ: মোবাইল ইন্টারনেট সেবা বিঘ্নিত
উপজেলা নির্বাচন অফিস জানায়, আলফাডাঙ্গা পৌরসভায় মেয়র পদে নৌকা প্রার্থী সাইফুর রহমান সাইফার পরাজিত হয়েছেন।
এখানে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আলী আকসাদ ঝন্টু (নারিকেল গাছ প্রতীক)।
এছাড়া তিন ইউপিতে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন আলফাডাঙ্গা উপজেলার ২ নম্বর গোপালপুর ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী খান সাইফুল ইসলাম (চশমা প্রতীক), আলফাডাঙ্গা সদর ইউনিয়নে সোহরাব হোসেন বুলবুল (নৌকা) ও বুড়াইচ ইউনিয়নে আব্দুল ওহাব পান্নু (আনারস)।
আলফাডাঙ্গা পৌরসভায় মেয়র পদে চারজন, সাধারণ কাউন্সিলর পদে ৩৩ জন এবং সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে ১০ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।
অন্যদিকে, তিনটি (আলফাডাঙ্গা, গোপালপুর ও বুড়াইচ) ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে ১৪, সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে ৩৫ জন এবং সাধারণ সদস্য পদে ৯৩ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।
আলফাডাঙ্গা পৌরসভা ও তিনটি ইউনিয়নে মোট ৩৬টি ভোট কেন্দ্রের ১৬৮টি ভোটকক্ষে ৫১ হাজার ৫১৯ জন ভোটার ছিলেন।
আরও পড়ুন: ফরিদপুরে বিএনপি নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের পাঁয়তারার অভিযোগ
নির্বাচনের নামে আর খেলা নয়: ফরিদপুরের জনসভায় ফখরুল
১ বছর আগে
৫ পৌরসভা ও ৬৬ ইউনিয়ন পরিষদে ভোটগ্রহণ চলছে
৫টি পৌরসভা ও ৬৬টি ইউনিয়ন পরিষদে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে।
পাঁচটি পৌরসভা হল- রাজশাহীর বাঘা, দিনাজপুরের বিরল, পঞ্চগড়ের বোদা, ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা ও নাটোরের বনপাড়া। পৌরসভা নির্বাচনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার করা হচ্ছে।
সকাল ৮টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে চলবে বিকাল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত। দিনের শুরুতে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।
আরও পড়ুন: ৫ পৌরসভা ও ৬৬ ইউনিয়নে ভোটগ্রহণ বৃহস্পতিবার
পঞ্চগড়ের বোদা পৌরসভা নির্বাচনে ৯টি ভোট কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে।
বোদা নির্বাচনে সাত হাজার ৪৬১ জন নারীসহ ১৪ হাজার ৫১২ জন ভোট দেবেন বলে জানিয়েছেন রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. আলমগীর।
তিনি বলেন, ৯ ভোটকেন্দ্রে ৯ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, একজন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) এক প্লাটুন, র্যাব, পুলিশ ও আনসার সদস্যরা দায়িত্ব পালন করবেন।
নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার সকাল থেকে সারাদেশে ৬৬টি ইউনিয়ন পরিষদে ভোটগ্রহণ চলছে।
আরও পড়ুন: রসিক নির্বাচন: ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনায় ভোটগ্রহণ শুরু
ফরিদপুর-২ আসনে উপনির্বাচনের ভোটগ্রহণ চলছে
১ বছর আগে
৫ পৌরসভা ও ৬৬ ইউনিয়নে ভোটগ্রহণ বৃহস্পতিবার
সারাদেশের পাঁচটি পৌরসভা ও ৬৬টি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত হবে।
পাঁচটি পৌরসভা হলো- রাজশাহীর বাঘা, দিনাজপুরের বিরল, পঞ্চগড়ের বোদা, ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা ও নাটোরের বনপাড়া।
বাঘা পৌরসভায় মেয়র পদে চার স্বতন্ত্র প্রার্থীসহ পাঁচজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
প্রার্থীরা হলেন- আওয়ামী লীগ সমর্থিত শাহিনুর রহমান পিন্টু, আওয়ামী লীগ (বিদ্রোহী) প্রার্থী আক্কাস আলী, স্বতন্ত্র প্রার্থী জামায়াত ইসলামী উপজেলা শাখার আমির সাইফুল ইসলাম, উপজেলা বিএনপির সভাপতি কামাল হোসেন ও ইসরাফিল হোসেন।
বিরল উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আব্দুল কুদ্দুস সরকার জানান, বিরল পৌরসভায় দুই প্রার্থী, মামুনুর রশীদ ও রেজাউল ইসলাম বাদশা, ১০ ডিসেম্বর তাদের মনোনয়ন প্রত্যাহার করায় বিরল উপজেলা শাখা আওয়ামী লীগের সভাপতি সবুজার সিদ্দিক পৌরসভার মেয়র পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।
আরও পড়ুন: রংপুরে সংরক্ষিত ইভিএমের ৬০ শতাংশই ত্রুটিপূর্ণ
বোদা পৌরসভায় মেয়র পদে চারজন, সংরক্ষিত আসনে ৯ জন মহিলা কাউন্সিলর ও ২৯ জন সাধারণ কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
মেয়র পদে চার প্রার্থী হলেন- আওয়ামী লীগ সমর্থিত মেয়র প্রার্থী আজহার আলী, ইসলামী আন্দোলন সমর্থিত প্রার্থী মওদুদ খান, স্বতন্ত্র প্রার্থী আকতার হোসেন (নারকেল গাছ) ও রাজা ফেরদৌস চিন্ময় (জগ)।
আলফাডাঙ্গা পৌরসভায় মেয়র পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী ও বর্তমান মেয়র সাইফুর রহমান (নৌকা), স্বতন্ত্র প্রার্থী একেএম আহাদুল হাসান (জগ) ও আলী আকসাদ ঝন্টু (নারকেল গাছ)সহ তিনজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
বনপাড়া পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত মেয়র প্রার্থী কে এম জাকির হোসেন ও স্বতন্ত্র প্রার্থী জাকির হোসেন সরকার প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
৭ নভেম্বর নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাঙ্গীর আলম পাঁচটি পৌরসভা ও ৬৬টি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেন।
মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ছিল ১ ডিসেম্বর, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের জন্য ৩ ডিসেম্বর এবং প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ছিল ১০ ডিসেম্বর।
আরও পড়ুন: ইভিএমে প্রযুক্তিগতভাবে কারচুপি অসম্ভব: কমিশনার
জানুয়ারিতে প্রস্তাব পাস না হলে ১৫০ আসনে ইভিএমে ভোট সম্ভব না: নির্বাচন কমিশনার আলমগীর
১ বছর আগে