ওএমএস
শিগগিরই কার্ডের মাধ্যমে ওএমএসের চাল বিতরণ শুরু হবে: খাদ্যমন্ত্রী
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কার্ডের মাধ্যমে ওএমএসের (খোলা বাজারে খাদ্যশস্য বিক্রয়) চাল বিতরণের নির্দেশ দিয়েছেন।
আজ (বৃহস্পতিবার) সকালে নওগাঁর পোরশা উপজেলার কাপালির বাজারে চলমান ওএমএস পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, শিগগিরই কার্ডের মাধ্যমে বিতরণ কার্যক্রম শুরু হবে।
মন্ত্রী বলেন, ‘অনেক সময় একজন ব্যক্তি বারবার ওএমএসের চাল নিয়ে পরে বাইরে বিক্রি করে দেন, অন্যদিকে অনেকেই তা পান না। কার্ডের মাধ্যমে বিতরণ করা হলে এই প্রবণতা রোধ করা যেতে পারে এবং তারপরে সবাই ওএমএস পণ্যগুলো নিতে পারবে।একটি কার্ড ব্যবহার করে সপ্তাহে একবার ওএমএস চাল কেনা যাবে।’
আরও পড়ুন: কার্ডের মাধ্যমে ওএমএসের পণ্য বিক্রির নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
বাজার মূল্য কমাতে বিদেশ থেকে চাল আমদানি করা হবে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, দেশে চালের পর্যাপ্ত মজুদ রয়েছে।
আমন ধানের উৎপাদন ভালো হয়েছে। বোরো ফসলের আবাদ শুরু হয়েছে। চাল আমদানি করা হলে কৃষকরা ন্যায্য মূল্য পাবেন না। তাদের ন্যায্যমূল্য দিতে হবে বলেও জানান খাদ্যমন্ত্রী।
নিম্ন আয়ের মানুষের কোনো সমস্যা হবে না উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ওএমএসের চাল ৩০ টাকা কেজি দরে দেয়া হচ্ছে। এ মাসেই খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি চালু করা হবে।
৫০ লাখ পরিবার মাসে একবার ৩০ কেজি করে চাল পাবে।
আরও পড়ুন: রমজানের আগে ওএমএসের ১ কোটি ৬০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কিনবে টিসিবি
১ বছর আগে
কার্ডের মাধ্যমে ওএমএসের পণ্য বিক্রির নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খাদ্য কর্মসূচির ব্যবস্থাপনায় শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে কার্ডের মাধ্যমে খোলা বাজারে বিক্রয় (ওএমএস) পরিচালনা করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছেন।
সোমবার প্রধানমন্ত্রী তার কার্যালয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠকে সভাপতিত্বকালে এ নির্দেশনা দেন।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন এক প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী ওএমএস ব্যবস্থাপনায় শূন্যতা পূরণের নির্দেশ দিয়েছেন…। তিনি কার্ডের মাধ্যমে ওএমএস পণ্যগুলি প্রদান এবং কার্ড সিস্টেমের মাধ্যমে এটি পরিচালনা করার জন্য পদক্ষেপ নিতে বলেছেন যাতে এর ব্যবস্থাপনায় কোনও ফাঁক না থাকে।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী পণ্যের বাজার মনিটরিং এবং খাদ্য মজুদকারীদের বিরুদ্ধে সতর্কতা জোরদার করতে প্রশাসনকে নির্দেশ দিয়েছেন।
এদিকে, মন্ত্রিসভা আরও ৪৪টি দেশের নাগরিকত্ব প্রাপ্ত বাংলাদেশিদের দ্বৈত নাগরিকত্ব সুবিধা প্রদানের জন্য নিরাপত্তা সেবা বিভাগের একটি এসআরও জারির প্রস্তাব অনুমোদন করেছে।
এখন ৫৭টি দেশের নাগরিকত্ব পাওয়া বাংলাদেশিরা এই সুবিধা ভোগ করছেন। সুতরাং, এই এসআরও জারির পর মোট ১০১টি দেশের নাগরিকত্ব প্রাপ্ত বাংলাদেশিরা এই সুবিধা ভোগ করবেন।
৪৪টি নতুন দেশের মধ্যে আফ্রিকার ১৯টি, দক্ষিণ আমেরিকার ১২টি, ১২টি ক্যারিবিয়ান দেশ এবং একটি ওশেনিয়া দেশ রয়েছে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ গড়তে উদ্ভাবনী শক্তি ও মেধা কাজে লাগান: বিসিএস কর্মকর্তাদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী
৪৪টি দেশের মধ্যে রয়েছে মিশর, দক্ষিণ আফ্রিকা, কেনিয়া, আলজেরিয়া, সুদান, মরক্কো, ঘানা, রুয়ান্ডা, বুরুন্ডি, তিউনিসিয়া, সিয়েরা লিওন, লিবিয়া, গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র কঙ্গো, লাইবেরিয়া, মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র, ইরিত্রিয়া, গাম্বিয়া, বতসোয়ানা এবং মরিশাস, ব্রাজিল। আর্জেন্টিনা, বলিভিয়া, কলম্বিয়া, ভেনিজুয়েলা, ইকুয়েডর, পেরু, চিলি, সুরিনাম, উরুগুয়ে, গুয়ানা, কিউবা, ডোমিনিকা, হাইতি, বার্বাডোস, বাহামা, জ্যামাইকা, সেন্ট লুসিয়া, ত্রিনিদাদ ও টোবাগো, গ্রেনাডা এবং ফিজি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর ও কোষাধ্যক্ষের মেয়াদ তিন থেকে চার বছর বাড়ানোসহ কিছু পরিবর্তন আনার লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (সংশোধন) আইন, ২০২৩-এর খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।
এছাড়াও, ডেল্টা প্ল্যান ২১০০ এবং স্মার্ট বাংলাদেশ ভিশন-২০৪১ সহ অন্যান্য বিভিন্ন পরিকল্পনায় জলবায়ু সমস্যা ও সমস্যার প্রতি বিশেষ মনোযোগ দিয়ে টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে মন্ত্রিসভা মুজিব জলবায়ু সমৃদ্ধি পরিকল্পনা ২০০২২-২০৪১-এর খসড়া অনুমোদন করেছে।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, মুজিব জলবায়ু সমৃদ্ধি পরিকল্পনা ২০২২-২০৪১ বাস্তবায়নের জন্য ৮০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের তহবিলের প্রয়োজন হবে। জলবায়ু দৃষ্টিকোণ থেকে দেশের উন্নয়ন যাতে টেকসই হয় সেজন্য এই পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: বৈশ্বিক মন্দার মধ্যেও অর্থনীতিকে এগিয়ে নিতে যথাসাধ্য চেষ্টা করছি: প্রধানমন্ত্রী
হৃদরোগের চিকিৎসায় বাংলাদেশ প্রায় স্বয়ংসম্পূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী
১ বছর আগে
ওএমএস-এর জন্য ২.২০ কোটি লিটার সয়াবিন তেল সংগ্রহ করবে টিসিবি
সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি (সিসিজিও) ভার্চুয়াল বৈঠকে সয়াবিন তেল সংগ্রহ ও সার আমদানির দুটিসহ ছয়টি প্রস্তাব অনুমোদন করেছে।
বুধবার অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে বৈঠকে কমিটির অন্যান্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দেয়া একটি প্রস্তাব অনুসারে, রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) তার খোলা বাজারে বিক্রয় (ওএমএস) কর্মসূচির জন্য স্থানীয় সরবরাহকারীদের কাছ থেকে ২২ মিলিয়ন (২ দশমিক ২০ কোটি) লিটার সয়াবিন তেল সংগ্রহ করবে।
তবে, তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি কোন কোম্পানিগুলো সরবরাহকারী এবং কোম্পানিগুলো সরাসরি সংগ্রহ পদ্ধতি (ডিপিসি) বা খোলা টেন্ডার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নির্বাচন করা হয়েছে কিনা।
আরও পড়ুন: সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ১৫ টাকা বাড়াতে চান পরিশোধনকারীরা
সিসিজিপি সভার সিদ্ধান্ত সম্পর্কে ব্রিফ করা মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সাঈদ মাহবুব খান বলেন, প্রস্তাবটি তাৎক্ষণিক পদক্ষেপে টেবিলে রাখা হয়েছিল এবং এই বিষয়ে তার কাছে বিস্তারিত তথ্য নেই।
মোট ৮০ হাজার মেট্রিক টন (এমটি) সার আমদানির বিষয়ে কৃষি মন্ত্রণালয়ের দুটি প্রস্তাব কমিটির অনুমোদন পেয়েছে।
এর মধ্যে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসি) কানাডিয়ান কমার্শিয়াল করপোরেশন থেকে ৩৫৮ দশমিক ৪৮ কোটি টাকায় রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে চুক্তির আওতায় ৫০ হাজার মেট্রিকটন মিউরিয়েট অব পটাশ (এমওপি) আমদানি করবে।
প্রতি মেট্রিকটন সারের দাম হবে ৬৭৯ দশমিক ৬৫ মার্কিন ডলার, আগে প্রতি মেট্রিকটন সারের দাম ছিল ৭৭৮ দশমিক ১৭ মার্কিন ডলার।
বিএডিসি রাষ্ট্রীয় পর্যায়ের চুক্তির অধীনে ১৫০ দশমিক ৬৭ কোটি টাকা ব্যয়ে মরক্কোর ওসিপি, এসএ থেকে ৩০ হাজার মেট্রিক টন ট্রিপল সুপার ফসফেট (টিএসপি) সার আমদানি করবে।
প্রতি মেট্রিকটন টিএসপি’র দাম হবে ৪৭৪ মার্কিন ডলার, আগে প্রতি মেট্রিকটন টিএসপি’র দাম ছিল ৬৮৭ দশমিক ২৫ মার্কিন ডলার।
কমিটি ঢাকা ওয়াসার স্থানীয় সরকার বিভাগের তিনটি প্রস্তাব অনুমোদন করে।
আরও পড়ুন: পাম তেলের দাম লিটারে ৮ টাকা কমেছে, চিনির দাম কেজিতে বেড়েছে ৬ টাকা
সয়াবিন তেল: বাজারে দাম কমার কোন প্রভাব নেই
২ বছর আগে
খুলনায় ১৪ মেট্রিক টন ওএমএসের চাল উদ্ধার
সরকারি বরাদ্দ ওএমএসের ১৪ মেট্রিক টন চাল উদ্ধার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। মঙ্গলবার (১ নভেম্বর) খুলনা নগরীর বড় বাজারের নামসর্বস্ব একটি গোডাউন থেকে এই চাল উদ্ধার করা হয়।
এসময় গোডাউনের মালিক নাদিম আহমেদ ও কর্মচারী রবিউল ইসলামকে আটক করা হয়।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীর গুদাম থেকে ১৩০০ বস্তা সরকারি চাল উদ্ধার
উদ্ধার হওয়া চালের বর্তমান বাজার মূল্য চার লাখ ২০ হাজার টাকা।
র্যাব-৬ এর পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মুহাম্মদ মোসতাক আহমেদ বলেন, দীর্ঘদিন ধরে একটি চক্র সরকারি বরাদ্দ ওএমএসের চাল গোপনে বাজারে বিক্রি করে আসছে।
বিভিন্ন মাধ্যমে খবরের ভিত্তিতে বড় বাজারের গোডাউনে অভিযান চালিয়ে চাল উদ্ধার করা হয়।
তারা কিভাবে এসব চাল বিক্রি করছে, কারা তাদেরকে সরকারি চাল পাইয়ে দিতে সহায়তা করছে সে বিষয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: সিরাজগঞ্জে ভিজিএফের চাল উদ্ধার
চুয়াডাঙ্গায় ওএমএস’র ২৭ বস্তা চাল উদ্ধার: আটক ১
২ বছর আগে
ওএমএস কর্মসূচি চালু হওয়ায় বাজারে চালের দাম কমবে: খাদ্যমন্ত্রী
খোলা বাজারে বিক্রি (ওএমএস) ও খাদ্য বান্ধব কর্মসূচি চালু হওয়ায় বাজারে চালের দাম কমবে বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। বৃহস্পতিবার ঢাকার আজিমপুরে ছাপড়া মসজিদ প্রাঙ্গণে সারাদেশে শুরু হওয়া খাদ্যবান্ধব ও ওএমএস কর্মসূচির চাল-আটা উপকারভোগীদের মাঝে বিতরণ অনুষ্ঠানের উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ওএমএস ও খাদ্য বান্ধব কর্মসূচিতে প্রতি মাসে তিন লাখ মেট্রিক টন চাল দেয়া হবে। বর্তমানে দেশে প্রায় বিশ লাখ টন খাদ্য শস্য মজুত আছে। ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় আরও গম এবং চাল আমদানি করা হবে বলে জানান তিনি।
খাদ্যমন্ত্রী আরও বলেন, মিলে কি দরে চাল বিক্রি হচ্ছে? সেখান থেকে আড়তে তারা কি দরে বিক্রি করছে এবং আড়ত থেকে কিনে খুচরা বিক্রেতারা কত লাভে বিক্রি করছে এটা মনিটর করার জন্য সাংবাদিকদের প্রতি অনুরোধ জানাচ্ছি।
দেশের চালের কোনো সংকট নেই, প্রতিটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের দিকে তাকালেই দেখা যায় প্রচুর পরিমাণ চাল রয়েছে। চালে কেউ অস্বাভাবিক মুনাফা করলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এ ব্যাপারে কঠোর মনিটরিং করা হচ্ছে বলে জানান মন্ত্রী।
বাজারে বিভিন্ন পর্যায়ে ব্যবসায়ীদের মধ্যে সিন্ডিকেট রয়েছে, এই সিন্ডিকেট ভাঙা সম্ভব কিনা-জানতে চাইলে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, সিন্ডিকেট ভাঙা সম্ভব না।
দেশের পর্যাপ্ত চাল মজুত থাকার পরও কেন বিদেশ থেকে আমদানি করা হচ্ছে-এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে খাদ্যমন্ত্রী জানান, প্রতিবছর আবাদী জমির পরিমাণ কমছে, চাষিরা আম আনারসসহ বিভিন্ন ফসলের দিকে ঝুঁকে যাচ্ছে। এই কারণে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় চাল এবং গম আমদানি করা হচ্ছে।
খাদ্যমন্ত্রী আরও জানান, সরু চাল যাতে অবাধ আমদানি হয় সে জন্য সরকার ট্যাক্স কমিয়েছে। আশা করা যাচ্ছে অচিরেই বিপুল পরিমাণ চাল আমদানি হবে।
তিনি জানান, আজ ওএমএসের মাধ্যমে জনপ্রতি ৫ কেজি চাল ও ২ কেজি আটা বিক্রি করা হচ্ছে।দেশের ৫০ লাখ হতদরিদ্র জনগোষ্ঠীকে ১৫ টাকা কেজি ধরে প্রতি মাসে ৩০ কেজি চাল দেয়া হবে। আর ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) মাধ্যমে ভোজ্যতেল, চিনি ও মসুর ডাল দেয়ার পাশাপাশি ৩০ টাকা কেজি দরে ১০ কেজি করে দরে কার্ডধারী সাশ্রয়ী মূল্যে চাল কিনতে পারবেন। আগামী সেপ্টেম্বর, অক্টোবর ও নভেম্বর এই তিন মাস খাদ্য বান্ধব কর্মসূচিতে চাল বিতরণ করা হবে।
আরও পড়ুন:ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর নতুন প্রজন্মকে শিক্ষিত করে তুলতে সরকার কাজ করছে: খাদ্যমন্ত্রী
এসময় খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো.সাখাওয়াত হোসেন,খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. মজিবুর রহমান, খাদ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক আব্দুল্লাহ আল মামুন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ওয়ার্ড কমিশনার হাসিবুর রহমান মানিক উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে খাদ্যমন্ত্রী নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয় প্রাঙ্গণে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি ও চাষাড়া মোড়ে ওএমএস কর্মসূচির উদ্বোধন করেন।
আরও পড়ুন:১ সেপ্টেম্বর থেকে ওএমএস ও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি চালু: খাদ্যমন্ত্রী
বিএনপি ষড়যন্ত্রকারীদের দল: খাদ্যমন্ত্রী
২ বছর আগে
১ সেপ্টেম্বর থেকে ওএমএস ও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি চালু: খাদ্যমন্ত্রী
সারাদেশে এক যোগে ১ সেপ্টেম্বর থেকে ওএমএস ও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি চালু হচ্ছে। মঙ্গলবার দুপুরে নওগাঁ সার্কিট হাউস মিলনায়তনে সারা দেশের ওএমএস ও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি এবং টিসিবির কার্ডধারীদের মধ্যে চাল ও আটা বিতরণ উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার এ কথা জানান।
এসময় মন্ত্রী বলেন, দেশে বর্তমানে এ যাবৎকালের সর্বোচ্চ পরিমাণ চালের মজুদ রয়েছে। তারপরেও খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত ও বাজার নিয়ন্ত্রণের জন্য চাল আমদানি বাড়াতে উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। বৈরি আবহাওয়ার কারণে দেশে আমন আবাদ কিছুটা ব্যাহত হতে পারে। শুধু দেশে নয়, সারা বিশ্বেই খাদ্য উৎপাদন ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘চলতি বোরো সংগ্রহ অভিযানে গতকাল সোমবার পর্যন্ত ১৯ লাখ ৫০ হাজার ৫৩১ মেট্রিক টন চাল সংগ্রহ হয়েছে। চালের এ মজুত এ যাবৎকালের মধ্যে সর্বোচ্চ। সংগ্রহ অভিযান আরও দুই দিন (মঙ্গলবার ও বুধবার) চলবে। এই দিনে লক্ষ্যমাত্রার বাকি ৫০ হাজার মেট্রিক টন চাল সংগ্রহ হয়ে যাবে। বাজারে কৃষকেরা এবার ধানের দাম ভালো পাওয়ায় ধান সংগ্রহ লক্ষ্যমাত্রার প্রায় অর্ধেক পূরণ হয়েছে। সরকারিভাবে ধান সংগ্রহের মূল লক্ষ্য হচ্ছে কৃষকেরা যাতে বাজারে ধানের ভালো দাম পায়। সেই লক্ষ্যও আমাদের পূর্ণ হয়েছে।’
আরও পড়ুন: দেশে খাদ্যের অভাব হবে না: খাদ্যমন্ত্রী
তিনি আরও বলেন, শুধু চাল মজুদ নয়, অন্যান্য খাদ্য মজুদের ক্ষেত্রেও ঘাটতি হওয়ার সম্ভাবনা নেই। গম মজুদের ক্ষেত্রে একটা সমস্যা ছিল, সেটাও কেটে গেছে। রাশিয়া ও ইউক্রেন থেকে ইতোমধ্যে গম আমদানির ব্যবস্থা হয়ে গেছে।
মানুষের কষ্ট লাঘবের জন্য ওএমএসের ডিলার প্রায় তিনগুণ বাড়ানো হয়েছে উল্লেখ করে সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, ‘সম্প্রতি আমাদের হিসাবের বাইরে হঠাৎ করে চালের দাম পাঁচ থেকে ছয় টাকা বেড়ে যায়। এতে মানুষ দুর্ভোগে পড়েছেন। মানুষের এ কষ্ট লাঘবের জন্য প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে সারাদেশে এক যোগে ওএমএস ও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি চালু থাকবে। আগে সারা দেশে ৮১৩টি ওএমএস কেন্দ্র চালু ছিল। এবার সেই সংখ্যা বাড়িয়ে ২ হাজার ৩৬৩টি করা হয়েছে। আগে ওএমএসের একজন ডিলার এক টন চালের বরাদ্দ পেতেন। এখন প্রত্যেক ডিলার দুই মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ পাবেন। এছাড়া সিটি শহরগুলোতে ট্রাকে বিক্রিতে সাড়ে তিন মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ পাবেন। ওএমএসের মাধ্যমে বিতরণ করা প্রতি কেজি চালের মূল্য হবে ৩০ টাকা। ওএমএস কেন্দ্রে টিসিবি কার্ডধারীদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে। টিসিবি কার্ডধারীরা কার্ড দেখিয়ে এবং সাধারণ মানুষ জাতীয় পরিচয়পত্র দেখিয়ে মাসে দুই বার ৫ কেজি করে চাল কিনতে পারবেন। এক ব্যক্তি যাতে বার বার চাল কিনতে না পারেন সেটা নিশ্চিত করা হবে।’
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির মাধ্যমে সারা দেশে ৫০ লাখ পরিবারের মাঝে চাল বিতরণ করা হবে। প্রতিটি পরিবার ১৫ টাকা কেজি দরে মাসে একবার ৩০ কেজি চাল কিনতে পারবে। লক্ষ্যমাত্রার ৫০ লাখ পরিবারের মধ্যে ইতোমধ্যে ৮০ শতাংশ যাচাই-বাছাই কাজ সম্পন্ন হয়েছে। আগামী মাসের মধ্যে বাকি ২০ শতাংশ পরিবারের যাচাই-বাছাই কাজ শেষ হবে। ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহার করে সুবিধাভোগী প্রত্যেক পরিবারকে স্মার্ট কার্ড দেয়া হবে। এর ফলে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচিতেও কোনো অনিয়মের সুযোগ থাকবে না।
আরও পড়ুন: ৩৫ লাখ মেট্টিক টন খাদ্য মজুদের লক্ষ্যে কাজ করছে সরকার: খাদ্যমন্ত্রী
চালের আমদানি শুল্ক কমানোর ফলে ইতোমধ্যে চালের দাম নিম্নমুখী হতে শুরু করেছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, তেলের দাম কমানো, ওএমএস ও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি চালুর ফলে কিছু দিনের মধ্যেই বাজারে চালের দাম সহনীয় মাত্রায় চলে আসবে।
এ সময় সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন নওগাঁ সদর আসনের সংসদ সদস্য ব্যারিষ্টার নিজাম উদ্দিন জলিল জন, খাদ্যমন্ত্রীর একান্ত সচিব (উপসচিব) মো. শহিদুজ্জামান, নওগাঁ সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম, জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক আলমগীর কবির, সদর খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাসুদ রানাসহখাদ্য বিভাগের কর্মকর্তারা।
আরও পড়ুন: চালের সরবরাহ বাড়াতে আমদানি শুল্ক আরও কমিয়ে আনার সিদ্ধান্ত: খাদ্যমন্ত্রী
২ বছর আগে
ওএমএস: ১ সেপ্টেম্বর থেকে ১৫ টাকা কেজিতে চাল পাওয়া যাবে
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি ও খোলাবাজারে চাল বিক্রি (ওএমএস) কর্মসূচি চালু করবে সরকার।
তিনি বলেন, ওই দিন থেকে ৫০ লাখ পরিবারের চার কোটি মানুষকে লক্ষ্য করে ব্যাপকভাবে ওএমএস কার্যক্রম শুরু হবে। এর ফলে বাজারে চালের দাম নিয়ন্ত্রণে আসবে বলেও আশা করেন তিনি।
রবিবার সচিবালয়ে নিজ কার্যলয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: ওএমএস চাল কালোবাজারিদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থার হুঁশিয়ারি খাদ্যমন্ত্রীর
তিনি বলেন, আমাদের দুই হাজার ১৩ জন ডিলার আছে। প্রত্যেক ডিলার প্রতিদিন দুই মেট্রিক টন করে চাল পাবে। ভোক্তারা মাসের হিসাবে ১৫ টাকা প্রতি কেজি দরে ৩০ কেজি চাল পাবেন।
এই কর্মসূচি জেলা শহর, পৌরসভা বা সিটি এলাকায় একযোগে চলবে বলে জানানো হয়েছে।
২ বছর আগে
মধ্য মে থেকে ভোজ্যতেল ও অন্যান্য পণ্য বিক্রি শুরু করবে টিসিবি
ঢাকা ও অন্যান্য বিভাগীয় শহরে মে মাসের মাঝামাঝি থেকে ওপেন মার্কেট সেলে (ওএমএস) ভোজ্যতেলসহ কয়েকটি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বিক্রি শুরু করবে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক অতিরিক্ত সচিব বলেছেন, বিশ্ববাজারে দাম বেড়ে যাওয়ায় মন্ত্রণালয় ভোজ্যতেলসহ প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম পুনর্নির্ধারণের জন্য কাজ করছে।
তিনি বলেন, প্রাথমিকভাবে দ্রব্যমূল্য নির্ধারণের পর ওএমএসের জন্য ৪০০ ট্রাক নিয়োজিত করবে টিসিবি।
আরও পড়ুন: কেরানীগঞ্জে টিসিবির পণ্য দোকানে বিক্রি, আটক ২
এই কর্মকর্তা বলেন, রমজান মাসে টিসিবি প্রতি লিটার সয়াবিন তেল ১১০ টাকায় বিক্রি করেছে। কিন্তু সয়াবিন ও অন্যান্য ভোজ্যতেলের দাম স্থানীয় ও বিশ্ব উভয় বাজারেই বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই টিসিবির ভোজ্যতেল ও অন্যান্য পণ্যের দাম পুনর্নির্ধারণ করা প্রয়োজন।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের জ্যৈষ্ঠ তথ্য কর্মকর্তা আবদুল লতিফ বকশি ইউএনবিকে রবিবার জানিয়েছেন, বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি সোমবার তার সচিবালয়ের কার্যালয়ে ভোজ্যতেল সরবরাহ ও ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত প্রতিবেদন সম্পর্কে ব্রিফ করবেন।
এছাড়া বাজারে ভোজ্যতেলের দাম ও সরবরাহের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে ব্যবসায়ী, ভোজ্যতেল আমদানিকারক ও পরিশোধকদের সঙ্গে আনুষ্ঠানিকভাবে কথা বলবেন টিপু মুনশি।
আরও পড়ুন: ১ কোটি পরিবারের কাছে পণ্য বিক্রির প্রস্তুতি নিয়েছে টিসিবি
২ বছর আগে
উপজেলায় ওএমএসের চাল-আটা বিক্রি শুরু বৃহস্পতিবার: খাদ্যমন্ত্রী
দেশের সব উপজেলায় বৃহস্পতিবার (১৯ জানুয়ারি) থেকে খোলাবাজারের (ওএমএস) মাধ্যমে চাল ও আটা বিক্রি শুরু করবে খাদ্য মন্ত্রণালয়।
বুধবার রাজধানীর ওসমানি স্মৃতি মিলনায়তনে ডিসি সম্মেলন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, সারাবছর আমাদের ওএমএস চালু আছে। তবে এটা সীমিত ছিল। ৭৩০টি দোকানে চালু ছিল। আগামীকাল থেকে উপজেলা পর্যায়ে প্রায় এক হাজার ৭৬০টি ডিলারের মাধ্যমে আমাদের এএমএস চালু হবে। আমাদের চালের মজুদ এখন সর্বকালের সর্ববৃহৎ মজুদ। এটা কোয়ালিটিফুল চালের মজুদ। আমি আশা করি মানুষ এটা নিয়ে খাবে।
তিনি বলেন, ‘ইউনিয়ন পর্যায়ে যেহতু খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি আছে, ১০ টাকা কেজি চাল আছে এ জন্য ইউনিয়নে এটা চলবে না। কিন্তু একটা উপজেলায় যদি তিনটা পৌরসভা থাকে সেখানে কর্মসূচি চলবে।’
আরও পড়ুন: মিনিকেট-নাজিরশাইল নামে কোনো ধান নেই: খাদ্যমন্ত্রী
মন্ত্রী বলেন, ওএমএসের মাধ্যমে যে চাল বিক্রি করা হবে সেটির দাম রাখা হয়েছে প্রতি কেজি ৩০ টাকা। আর আটা পাওয়া যাবে প্রতি কেজি ১৮ টাকায়।
তিনি বলেন, আবার আন্তর্জাতিক বাজারে চালের দাম যেমন বৃদ্ধি পেয়েছে, গমের দামও বৃদ্ধি পেয়েছে। মিনিকেট বলে কোনো চাল নেই কিন্তু ব্র্যান্ড আছে। ভারত থেকে মিনিকেট নামে যেটা আসে আমরা ২৫ ভাগ পর্যন্ত ট্যাক্স এনে দেয়ার পরও ১৭ লাখের অর্ডার করে মাত্র ১০ হাজার পেয়েছি। তার অর্থ সেখানে এতো দাম বেড়েছে সেটা এনে এখানে পোষাচ্ছে না। শিপের ভাড়াও চার-৫ গুন বেশি বেড়েছে।
ওএমএস কার্যক্রম সুচারুভাবে সম্পন্ন করতে জেলা প্রশাসকদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে বলেও জানান খাদ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘ওএমএস যাতে সঠিকভাবে পরিচালনা করা যায় এ জন্য ডিসিদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তর থেকে মনিটরিং টিম করা হয়েছে। উপজেলা ও জেলায় যেন সব সময় মনিটরিং হয়।
তিনি বলেন, যদি কেউ অবৈধ মজুদ করে রাখে তাদেরকে প্রয়োজনে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। মজুদ থাকলে তাদের বিরুদ্ধে মামলা করতে আমরা চিঠি দিয়ে নির্দেশ দিয়েছি।
আরও পড়ুন: পরনির্ভরতা কমাতে কৃষি প্রণোদনা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে: খাদ্যমন্ত্রী
২ বছর আগে
লকডাউনের মধ্যেও ওএমএস এর চাল ও আটা বিক্রি কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে
সরকার ঘোষিত লকডাউনের মধ্যেও স্বল্প আয়ের মানুষের খাদ্যের মৌলিক চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে দেশের বিভাগীয় ও জেলা পর্যায়ের শহরগুলোতে ন্যায্যমূল্যে খোলা বাজারে (ওএমএস) চাল ও আটা বিক্রয় কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।
আরও পড়ুন: সিলেটে কঠোর লকডাউন পালিত হচ্ছে
সারাদেশে বিভাগীয় ও জেলা পর্যায়ের শহরগুলোতে ৭১৫ জন ওএমএস ডিলারের মাধ্যমে মোট ৭১৫টি বিক্রয় কেন্দ্রে (১০ টি ভ্রাম্যমান ট্রাকসহ) ৭৩৩ মেট্রিক টন চাল ও ৭৯৬ মেট্রিক টন আটা বিক্রয় চলমান থাকবে।
আরও পড়ুন: চাঁপাইনবাবগঞ্জে সর্বাত্মক লকডাউন চলছে
উল্লেখ্য, ঢাকা মহানগরে ১০টি ট্রাকের মাধ্যমে প্রতিদিন ৩০ মেট্রিক টন চাল এবং ১২৬টি বিক্রয়কেন্দ্রের মাধ্যমে ১২৪ মেট্রিক টন চাল ও ৬৬ মেট্রিক টন আটা বিক্রয় চলমান থাকবে। এছাড়া শ্রমঘন জেলাসমূহে (ঢাকা, গাজীপুর, নারায়নগঞ্জ ও নরসিংদী) ১৫১টি বিক্রয়কেন্দ্রে দৈনিক ডিলার প্রতি ১ মেট্রিক টন চাল ও ২ মেট্রিক টন আটা এবং অন্যান্য মহানগরী এবং জেলা শহরে ৩১১টি বিক্রয়কেন্দ্রে ডিলার প্রতি প্রতিদিন ১ মেট্রিক টন চাল ও ১ মেট্রিক টন আটা বিক্রয় চলমান থাকবে।
আরও পড়ুন: লকডাউন: সাভারে টিলেঢালাভাবে চলছে প্রথম দিন
শুক্রবার ও সরকারি ছুটির দিন ব্যতীত সপ্তাহে ৬ দিনই এই কার্যক্রম চলমান থাকবে।
৩ বছর আগে