দুর্যোগ মোকাবিলা
দুর্যোগ মোকাবিলায় সক্ষমতা বৃদ্ধিতে যুক্তরাষ্ট্রের সরঞ্জাম সহায়তা
বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের অংশীদারিত্বের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স (এফএসসিডি) বিভাগের কাছে পানি থেকে দ্রুত উদ্ধার এবং বিপজ্জনক পদার্থ থেকে (এইচএজেডএমএটি) সুরক্ষা সরঞ্জাম দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের প্যাসিফিক অগমেন্টেশন টিম (পিএটি)।
যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের প্যাসিফিক অগমেন্টেশন টিম প্রাকৃতিক দুর্যোগে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সক্ষমতা বাড়াতে ৮টি নৌকা, ১১০টি লাইফ ভেস্ট এবং অন্যান্য জরুরি উদ্ধার সরঞ্জাম দিয়েছে।
আরও পড়ুন: দুর্যোগ মোকাবিলায় উপকূলের মানুষের দক্ষতা বাড়ানো প্রয়োজন
এছাড়াও স্বাস্থ্য নিরাপত্তা বা পরিবেশের জন্য বিপজ্জনক পদার্থ উপস্থিত থাকতে পারে এমন জরুরি পরিস্থিতিতে মোকাবিলায় প্রথম সারির কর্মীদের ১২০টি ডিসপোজেবল কভারঅল এবং ১০০টি মেডিকেল ব্যাগ দিয়েছেন।
এই অনুদান ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের কার্যক্ষমতা বাড়াবে। ফলে জরুরি অবস্থায় দেশজুড়ে রক্ষা পাবে অসংখ্য জীবন।
পিএটি ও ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স বিগত ৫ বছর ধরে কাজ করছে। এর আগে তারা বহু মেডিকেল ফার্স্ট রেসপন্ডার সেমিনার এবং অন্যান্য প্রশিক্ষণ কর্মসূচি পরিচালনা করেছে। পিএটি বাংলাদেশের বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর মধ্যে সহনশীলতা তৈরি এবং বিনিয়োগের সুযোগ খুঁজে চলেছে।
যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের ডেপুটি চিফ অব মিশন মেগান বোলডিন বলেন, ‘এই অনুদান আমাদের স্থায়ী অংশীদারিত্ব এবং দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া ও জীবন রক্ষার প্রতি আমাদের অভিন্ন প্রতিশ্রুতির প্রমাণ।’
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন- এফএসসিডির মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহাম্মদ জাহেদ কামাল।
আরও পড়ুন: উন্নয়নশীল দেশগুলোতে দুর্যোগ মোকাবিলায় তহবিল বাড়ানোর আহ্বান জাতিসংঘ মহাসচিবের
২ মাস আগে
দুর্যোগ মোকাবিলায় নতুন প্রজন্মকে গড়ে তুলতে উদ্যোগ নেওয়া হবে: দুর্যোগ প্রতিমন্ত্রী
দুর্যোগ মোকাবিলায় নতুন প্রজন্মকে সক্ষম ও সচেতন করে গড়ে তুলতে শিক্ষার্থীদের এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ প্রদানের উদ্যোগ নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. মহিববুর রহমান।
তিনি বলেন, বর্তমান সরকার প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় সারা বিশ্বে অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। মানবসৃষ্ট দুর্যোগ প্রশমনেও ব্যাপক কার্যক্রম নেওয়া হবে।
শনিবার (২ মার্চ) রাজধানীর মিরপুরে বড়বাগ গভর্নমেন্ট অফিসার্স কম্পাউন্ডে ‘ভূমিকম্প ও অগ্নিকাণ্ডবিষয়ক সচেতনতা বৃদ্ধির মহড়া’য় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনাকে উচ্চতর মাত্রায় নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে কাজ করছে সরকার: ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী
তিনি বলেন, দুর্যোগ মোকাবিলায় জনসচেতনতা সবচেয়ে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে। সব পর্যায়ের জনসাধারণকে দুর্যোগকালে করণীয় সম্পর্কে সজাগ করতে নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। নতুন অবকাঠামো তৈরির সময় সামান্য ব্যয় বৃদ্ধি করলেই তা অগ্নিকাণ্ড ও ভূমিকম্প সহনশীল হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব হয়।
প্রতিমন্ত্রী এসময় রাজধানীসহ সারা দেশকে নিরাপদ করতে সংশ্লিষ্ট সব অংশীজনের মধ্যে সমন্বয়ের উপর গুরুত্বারোপ করেন এবং পুরোনো অবকাঠামো মেরামত করে দুর্যোগের ঝুঁকি হ্রাস করতে সবাইকে আহ্বান জানান।
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের সহযোগিতায় মহড়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ সচিব মো. কামরুল হাসান, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এ বি এম শফিকুল হায়দার এবং ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাইন উদ্দিন।
আরও পড়ুন: রোহিঙ্গা শরণার্থীদের উপস্থিতি চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে: দুর্যোগ প্রতিমন্ত্রী
৯ মাস আগে
দুর্যোগ মোকাবিলায় প্রতি বাজেটেই অর্থ বরাদ্দ রাখা হবে: মেয়র তাপস
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস জানিয়েছেন, দুর্যোগ মোকাবিলায় প্রতি বাজেটেই অর্থ বরাদ্দ রাখা হবে।
তিনি জানান, ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়াতে প্রতি বছরই ঘোষিত বাজেটে সুনির্দিষ্ট অর্থ বরাদ্দ রাখা হবে।
মঙ্গলবার (১১ এপ্রিল) বিকালে ডিএসসিসির প্রধান কার্যালয় নগর ভবনের মেয়র মোহাম্মদ হানিফ মিলনায়তনে করপোরেশনের দ্বিতীয় পরিষদের ১৯তম বোর্ড সভায় তিনি এ ঘোষণা দেন।
মেয়র শেখ তাপস বলেন, ‘ঢাকা একটি জনবহুল শহর। অপরিকল্পিত নগরায়নের ফলে আমরা লক্ষ্য করি, প্রতিনিয়তই দুর্ঘটনা ঘটছে। বিশেষ করে আগুনের কারণে অনেক দুর্ঘটনা ঘটে থাকে। কিন্তু এ খাতে অর্থ সংস্থান না থাকায় মানবিক এ বিপর্যয়ে আমরা ক্ষতিগ্রস্থদের পাশে দাঁড়াতে পারি না। অথচ আমরা প্রতি বছরই বাজেটে ঐচ্ছিক তহবিল রাখি, বিভিন্ন খাতে সুনির্দিষ্ট বরাদ্দ রাখি’।
আরও পড়ুন: দুপুর ২টা থেকে কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণ শুরু হবে: মেয়র তাপস
তিনি বলেন, সেভাবেই দুর্যোগ মোকাবিলার জন্য আমরা ‘দুর্যোগ মোকাবিলা ও ব্যবস্থাপনায় মানবিক সহায়তা নীতিমালা-১৪২৯’ এ সভায় উপস্থাপন করবো।
অনুমোদন পেলে এ নীতিমালার আওতায় প্রতি বছরের বাজেটে দুর্যোগ মোকাবিলায় আমরা অর্থ সংস্থান রাখবো।
এতে যেকোনও দুর্যোগেই আমরা ক্ষতিগ্রস্থদের পাশে দাঁড়াতে পারি।
পরে কাউন্সিলরদের সর্বসম্মতিক্রমে বোর্ড সভায় ‘দুর্যোগ মোকাবিলা ও ব্যবস্থাপনায় মানবিক সহায়তা নীতিমালা,-১৪২৯’ অনুমোদন পায়।
এর আগে বোর্ড সভায় ৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. সিরাজুল ইসলাম ভাট্টিকে সভাপতি করে ‘দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা’ বিষয়ক স্থায়ী কমিটি গঠন করা হয়।
কমিটিতে ৫৭ নম্বর ওয়ার্ডের মো. সাইফুল ইসলাম, ৩৭ নম্বর ওয়ার্ডের মো. আব্দুর রহমান মিয়াজী, ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মো. মোজাম্মেল হক, ৩২ নম্বর ওয়ার্ডের মো. আব্দুল মান্নান, ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের মো. মকবুল হোসেন, সংরক্ষিত আসন ১৯-এর শেফালী আক্তার, সংরক্ষিত আসন ১৯-এর ফারহানা ইয়াছমিন কুয়াশা ও সংরক্ষিত আসন ১০-এর শামসুন নাহার ভূঁইয়াকে কমিটির সদস্য করা হয়।
স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশন) আইন-২০০৯ এর ধারা ৫০(১) এর আলোকে এই স্থায়ী কমিটি গঠন করা হয়।
বোর্ড সভায় করপোরেশনের কাউন্সিলররা ছাড়াও ছিলেন-ডিএসসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মিজানুর রহমান, সচিব আকরামুজ্জামান, প্রধান প্রকৌশলী সালেহ আহম্মেদ, পরিবহন মহাব্যবস্থাপক হায়দর আলী, ভারপ্রাপ্ত প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. ফজলে শামসুল কবির, প্রধান নগর পরিকল্পনাবিদ সিরাজুল ইসলাম।
আরও পড়ুন: লালে নয়, হকাররা হলুদ-সবুজ চিহ্নিত এলাকায় ব্যবসা করবে: মেয়র তাপস
ডিএসসিসি’র প্রতিটি ওয়ার্ডেই ব্যায়ামাগার করা হবে: মেয়র তাপস
১ বছর আগে
সচেতনতা বৃদ্ধি করা গেলে দুর্যোগ মোকাবিলা সম্ভব
বাংলাদেশ দুর্যোগ প্রবণ দেশ হওয়ায় সচেতনতা বৃদ্ধি করতে পারলে যেকোনো দুর্যোগ সহজে মোকাবিলা সম্ভব বলে জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. কামরুল হাসান।
তিনি বলেন, সচেতনতা যত বৃদ্ধি পাবে অগ্নিকাণ্ডের ঝুঁকিও ততো কমে আসবে। আর সে লক্ষ্যেই সরকার বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করে চলছে।
আরও পড়ুন: কচুয়ায় অগ্নিকাণ্ডে ৭ দোকান পুড়ে ছাই, আহত ১০
মঙ্গলবার (৭ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে আয়োজিত ‘ভূমিকম্প ও অগ্নিকাণ্ডে সচেতনতা বৃদ্ধি মহড়া’য় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, হাসপাতালসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে আগুন লাগার খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের কর্মীরা সেখানে গেলে ভিড়ের কারণে বাধাগ্রস্ত হন। এছাড়াও সেখানে উপস্থিত উৎসুক জনতা অনেক সময় তাদের হোস ও পাইপসহ নানা সরঞ্জাম নষ্ট করে। এতে কাজের ক্ষতি হয়। তাদেরকে সিস্টেমেটিক কাজের সুযোগ দিলে কোনো সমস্যা হবে না। সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে কাজ সম্পন্ন করার সক্ষমতা তাদের আছে।
আরও পড়ুন: জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা উপদেষ্টা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
১ বছর আগে
দুর্যোগ মোকাবিলায় ন্যাপ এ চিহ্নিত ১১৩ টি কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হবে: পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেছেন, জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনায় বাংলাদেশকে আটটি সেক্টরের আওতায় ১১টি অঞ্চলে ভাগ করে ১৪ ধরনের দুর্যোগ মোকাবিলার লক্ষ্যে ১১৩টি অভিযোজনমূলক অ্যাকশন চিহ্নিত করা হয়েছে। এর মধ্যে ৮০টি উচ্চ অগ্রাধিকার এবং ২৩টি মাঝারি অগ্রাধিকারমূলক অ্যাকশন হিসেবে বিবেচিত।
তিনি বলেন, অভিযোজন পরিকল্পনায় চিহ্নিত ঐ কার্যক্রমসমূহ ২০৫০ সালের মধ্যে বাস্তবায়ন করা হবে যাতে আমাদের প্রায় ২৩০ বিলিয়ন ইউএস ডলার সমপরিমাণ অর্থের প্রয়োজন হবে।
আরও পড়ুন: পরিবেশবান্ধব ইট উৎপাদনে সহজ শর্তে ঋণ দিবে সরকার: পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশ অধিদপ্তরের মিলনায়তনে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় আয়োজিত ‘কনসালটেশন ওয়ার্কশপ অন ডিসেমিনেশন এন্ড ব্রেইনস্ট্রমিং অব ন্যাপ ইমপ্লিমেন্টেশন’ শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, ৩১ অক্টোবর ২০২২ তারিখে ইউএনএফসিসিতে দাখিল করা এ পরিকল্পনা শুধুমাত্র একটি জাতীয় প্রতিবেদনই না, বরং এটা জলবায়ু অভিযোজনের ক্ষেত্রে বিশ্ব দরবারে আমাদের অবস্থান তুলে ধরবে। সকলের মূল্যবান মতামতসমূহ গ্রহণ করে এ পরিকল্পনার বাস্তবায়ন করা হবে।
এই জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনা বাংলাদেশের জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় দীর্ঘমেয়াদে সমন্বিতভাবে অভিযোজন কার্যক্রম গ্রহণ ও বাস্তবায়নে কার্যকর হবে। জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনায় বাংলাদেশের জন্য সুনির্দিষ্ট অভিযোজন চাহিদাসমূহ এবং তা বাস্তবায়নে যথাযথ কৌশলসমূহ চিহ্নিত করা হয়েছে।
শাহাব উদ্দিন বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত মোকাবিলায় অবকাঠামোগত উন্নয়নের পাশাপাশি ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার মানুষের মাঝে অভিযোজনমূলক সক্ষমতা বৃদ্ধির ওপর আরও জোর দেয়া হবে। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় সকলের সম্মিলিত প্রয়াসের মাধ্যমে অভিযোজনমূলক কার্যক্রমসমূহ গ্রহণ এবং তা বাস্তবায়ন করা হবে।
এছাড়া বাংলাদেশে জলবায়ু সহিষ্ণু উন্নয়ন নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, সংস্থাসমূহ এবং সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের নিয়ে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় সম্মিলিত প্রয়াস চালিয়ে যাবে।
কর্মাশালায় সভাপতিত্ব করেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড.ফারহিনা আহমেদ।
বক্তব্য রাখেন মমন্ত্রণালয়ের জলবায়ু পরিবর্তন অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. মনিরুজ্জামান, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আবদুল হামিদ, প্রফেসর এমেরিটাস ড. আইনুন নিশাত, বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক নুরুন নাহার হেনা এবং প্রধান বন সংরক্ষক মো. আমীর হোসাইন চৌধুরী প্রমুখ।
ন্যাপ উপস্থাপন করেন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব ধরিত্রী কুমার এবং পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক মির্জা শওকত আলী।
এছাড়াও, উপস্থিত কর্মকর্তারা ন্যাপ বাস্তবায়নে পরামর্শ দেন।
আরও পড়ুন: ক্ষতিকর প্লাস্টিকের ব্যবহার ৯০ শতাংশ কমানো হবে: পরিবেশমন্ত্রী
বর্তমান সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের সবচেয়ে বেশি সম্মান দিয়েছে: পরিবেশমন্ত্রী
১ বছর আগে
পূর্ব প্রস্তুতি থাকলে দুর্যোগ মোকাবিলায় টিকে থাকা সহজ হবে: ত্রাণপ্রতিমন্ত্রী
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণপ্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান বলেছেন, পূর্ব প্রস্তুতি থাকলে দুর্যোগ মোকাবিলায় টিকে থাকা সহজ হবে। এছাড়া জলবায়ু পরিবর্তন জনিত কারণ ছাড়াও ভৌগোলিক অবস্থানগত কারণে আমাদেরকে নানা ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা করতে হয় ।
ঢাকায় মিরপুরের স্বপ্ননগর আবাসিক এলাকায় আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস/২২ উপলক্ষে বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্সের সহযোগিতায় ‘ভূমিকম্প ও অগ্নিকাণ্ড বিষয়ক সচেতনতা বৃদ্ধির মহড়ায়’ প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: গৃহহীনদের ঘর নির্মাণে কাজ করছে সরকার: ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী
তিনি বলেন, প্রাকৃতিক দুর্যোগে মানুষের কোন হাত নেই, কিন্তু আমরা যদি পূর্ব প্রস্তুতি গ্রহন করতে পারি তাহলে এসব দুর্যোগ মোকাবিলা করে টিকে থাকা আমাদের জন্য অনেক সহজ হবে। আর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার সে কাজটাই করে যাচ্ছে।
মন্ত্রী বলেন, অগ্নিকাণ্ডের মত দুর্যোগে সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সরকার ইতোমধ্যে ২২০ কোটি টাকার লেডার (মই) ও অন্যান্য উদ্ধার সরঞ্জাম ক্রয় করে বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্সকে প্রদান করেছে।
এছাড়া আরও প্রায় ২৩০০ কোটি টাকার উদ্ধার সামগ্রী ক্রয় করার প্রস্তুতি চলছে।
দুর্যোগে প্রাণহানির চিত্র তুলে ধরে তিনি বলেন, ১৯৭০ সালের ঘূর্ণিঝড়ে ১০ লক্ষাধিক মানুষ প্রাণ হারান। প্রধানমন্ত্রীর দূরদৃষ্টিসম্পন্ন নেতৃত্বে সাম্প্রতিককালে একই মাত্রার ঘূর্ণিঝড়ে প্রাণহানি একক সংখ্যায় নেমে এসেছে।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব রবীন্দ্রনাথ বর্মনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর, ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্স এর প্রতিনিধি ছাড়াও স্থানীয় কাউন্সিলর বক্তব্য দেন।
আরও পড়ুন: বন্যায় ক্ষতি ৮৬,৮১১ কোটি: ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী
মঙ্গলবার থেকে পানি কমতে শুরু করবে: ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী
২ বছর আগে
জলবায়ু পরিবর্তনের সাথে খাপ খাওয়াতে ‘ডেল্টা তহবিল’ গঠন করবে সরকার
পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনা, খাদ্য ও পানির নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ এবং দুর্যোগ মোকাবিলার মাধ্যমে বাংলাদেশের বিশাল সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে সরকার দীর্ঘমেয়াদী সমন্বিত মহাপরিকল্পনা ‘ডেল্টা প্ল্যান ২১০০’ বাস্তবায়নের জন্য ‘বাংলাদেশ ডেল্টা তহবিল’ নামে একটি বিশেষ তহবিল গঠন করতে যাচ্ছে।
৪ বছর আগে
অসহায়দের পাশে সামর্থ্যবানদের দাঁড়ানোর মধ্যেই ঈদের সার্থকতা: তথ্যমন্ত্রী
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ সোমবার বলেছেন, যারা অসহায়, ঈদের আনন্দ উপভোগ করতে পারেন না, তাদের পাশে সামর্থ্যবানদের দাঁড়ানোর মধ্যেই ঈদের সার্থকতা।
৪ বছর আগে
দুর্যোগ মোকাবিলায় এবারও শেখ হাসিনা সাফল্যের পরিচয় দিচ্ছেন: কাদের
দুর্যোগ মোকাবিলায় অতীতের মতো এবারও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দক্ষতার সাথে সাফল্যের পরিচয় দিয়ে যাচ্ছেন বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
৪ বছর আগে
কোভিড-১৯: বিশ্বকে একক সম্প্রদায় হিসেবে ভাবার সময় এসেছে
কোভিড-১৯ প্রাদুর্ভাব বিশ্বায়নের বর্তমান রূপ নিয়ে পুনর্বিবেচনা শুরু করার সুযোগ এনে দিয়েছে।
৪ বছর আগে