বিশ্রাম
ফখরুলের স্বাস্থ্যের অবনতিতে বিশ্রামে থাকার পরামর্শ চিকিৎসকের
দুর্বল শরীর ও অসুস্থতার নানা উপসর্গ নিয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর শ্যামলীর বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালে (বিএসএইচ) চিকিৎসকের সঙ্গে দেখা করেছেন।
শনিবার(১৭ ফেব্রুয়ারি তিনি চিকিৎসকের সঙ্গে দেখা করেন।
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন জানান, হাসপাতালের গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজি বিভাগের বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক শামসুল আরেফিন তাকে প্রয়োজনীয় ওষুধ লিখে দিয়েছেন এবং তার গুলশানের বাসায় থেকে চিকিৎসা নিতে বলেছেন।
তিনি বলেন, ‘কারাগারে থাকা অবস্থায় বিএনপি মহাসচিব অসুস্থ ছিলেন। তার প্রায় ৬ কেজি ওজন কমেছে এবং তার শরীরে বিভিন্ন উপসর্গ দেখা দিয়েছে।’
ডা. জাহিদ বলেন, মির্জা ফখরুল বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালে গেলে অধ্যাপক শামসুল আরেফিন তার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করেন এবং প্রয়োজনীয় ওষুধ দেন।
তিনি বলেন, ‘বর্তমানে তার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল রয়েছে এবং বাসায় থেকেই তার চিকিৎসা চলছে। ফলোআপ চিকিৎসার জন্য আগামী বৃহস্পতিবার তাকে আবার হাসপাতালে যেতে হবে।’
আরও পড়ুন: গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলন চলবে: জেল থেকে বেরিয়ে ফখরুল
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে গ্রেপ্তার হয়ে প্রায় সাড়ে তিন মাস কারাগারে বন্দি থাকার পর জামিনে মুক্তি পান ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
এর আগে গত বছরের ২৮ অক্টোবর বিএনপির সমাবেশের সময় প্রধান বিচারপতির বাসভবন ভাঙচুরের মামলায় বুধবার(১৪ ফেব্রুয়ারি) মির্জা ফখরুল ও খসরুকে জামিন দেন ঢাকার একটি আদালত।
গত ২৯ অক্টোবর ফখরুল, খসরুসহ বিএনপির ৫৯ নেতাকর্মীকে আসামি করে মামলা করে পুলিশ।
সমাবেশে সহিংসতার ঘটনায় ফখরুলের বিরুদ্ধে ১১টি ও খসরুর বিরুদ্ধে ১০টি মামলা হয়। গত ২৯ অক্টোবর ফখরুল ও ৩ নভেম্বর গুলশানের বাসা থেকে খসরুকে আটক করা হয়।
আরও পড়ুন: দখলদারিত্বের নতুন নজির স্থাপন করেছে আ.লীগ সরকার: বিএনপি
৮ মাস আগে
ট্রাফিক পুলিশের বিশ্রামের ব্যবস্থা করতে সিটি মেয়রদের প্রতি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর আহ্বান
ট্রাফিক সার্জেন্টদের জন্য কিছুটা বিশ্রামের জন্য ব্যবস্থার উদ্যোগ নিতে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের মেয়রদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান।
বৃহস্পতিবার(১ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ৪৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ আহ্বান জানান।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দুই সিটি করপোরেশনের মেয়রদের অনুরোধ জানিয়ে বলেন, 'আমি তাদের (দুই মেয়র) কাছে জোরালো দাবি জানাব, তারা যেন ট্রাফিক কর্মকর্তাদের কিছুটা বিশ্রাম দেন।’
তিনি বলেন, ঢাকায় বসবাসরত বাসিন্দাদের নিরাপত্তায় ৩৪ হাজার জনবল নিয়ে ৫০টি থানায় কাজ করছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ পুলিশের মোট জনবল দুই লাখের বেশি। প্রত্যেক পুলিশ সদস্য ৮২৫ জনকে নিরাপত্তা দিচ্ছেন বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: নিরাপত্তা বাহিনীর প্রশিক্ষণের পরিধি বাড়াতে চীনের প্রতি অনুরোধ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর
তিনি বলেন, ‘জঙ্গিবাদের উত্থানের কারণে আমরা কাউন্টার টেররিজম ইউনিট গঠন করেছি। আমরা সাইবার ইউনিট, ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার গঠন করেছি। আমরা ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের জন্য একটি ট্রাফিক ইউনিটও গঠন করেছি- যেটি ডিএমপি কমিশনারের অধীনে কাজ করছে।’
তিনি বলেন, অতীতে মানুষ পুলিশকে ভয় পেত। ‘কিন্তু আজ ভরসা আছে... প্রয়োজনে মানুষ পুলিশের কাছে যায়।’
ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মোস্তাফিজুর রহমান, আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন প্রমুখ বক্তব্য দেন।আরও পড়ুন: কোনো গোষ্ঠী বা রাজনৈতিক দলকে দমনে দ্রুত বিচার আইন স্থায়ী করা হয়নি: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
৯ মাস আগে
করোনাভাইরাস: বিশ্রামের সময় নেই পুলিশের
সরকারি নির্দেশনা উপেক্ষা করে বাসা থেকে বের হওয়া নাগরিকদের সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার লক্ষ্যে রাজধানীসহ সারা দেশে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কাজ করে যাচ্ছে।
৪ বছর আগে