চেয়ারম্যান
ইন্টারনেট ডেটা প্যাকেজের দাম কমাতে কাজ করছে বিটিআরসি: চেয়ারম্যান
ডিজিটাল সেবা সম্প্রসারণে ইন্টারনেট ডেটা প্যাকেজের দাম কমাতে বিটিআরসি কাজ করছে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) এমদাদ উল বারী।
সোমবার (৪ নভেম্বর) টেলিকম অ্যান্ড টেকনোলজি রিপোর্টার্স নেটওয়ার্ক, বাংলাদেশের (টিআরএনবি) উদ্যোগে রাজধানীর একটি হোটেলে ‘আগামীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্কের গুরুত্ব’ বিষয়ের গোলটেবিল আলোচনায় তিনি এ কথা জানান।
আরও পড়ুন: পদত্যাগ করলেন দুদক চেয়ারম্যানসহ দুই কমিশনার
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) চেয়ারম্যান বলেন, বিটিআরসির অনেক ক্ষমতা কমেছে। তা পুনরুদ্ধারে কাজ করা হবে। এখনই নতুন করে আর কোনো এনটিটিএন (ন্যাশনওয়াইড টেলিকমিউনিকেশন ট্রান্সমিশন নেটওয়ার্ক) লাইসেন্স দেওয়া হবে না। টেকসই লাইসেন্স দিতে কাজ করা হবে।
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা এখন ভয়েস ফ্রেন্ডলি থেকে ডেটা ফ্রেন্ডলিতে যাব।’
এমদাদ উল বারী বলেন, আজকের দিনে ইন্টারনেট মৌলিক অধিকার আইন হওয়া উচিত। কখনোই ইন্টারনেট বন্ধ হওয়া উচিত নয়।
তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘টেলিকম খাতে কাউকে দানব হতে দেওয়া হবে না। যারা চেষ্টা করবে, প্রয়োজনে পাখা কেটে দেওয়া হবে।’
আলোচনায় অন্যান্য বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, মোবাইল অপারেটররা মাত্র ৩০ শতাংশ টাওয়ারকে অপটিক্যাল ফাইবারের সঙ্গে সংযুক্ত করেছে। ফলে গ্রাহকরা মানসম্মত সেবা পাচ্ছে না। চাহিদা অনুযায়ী কমন নেটওয়ার্কের অপ্রতুলতাকে দায়ী করেছে মোবাইল অপারেটররা।
‘আগামীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্কের গুরুত্ব’ বিষয়ের ওপর মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন টিআরএনবির সাবেক সভাপতি রাশেদ মেহেদী। সংগঠনের সভাপতি সমীর কুমার দের সভাপতিত্বে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সাধারণ সম্পাদক মাসুদুজ্জামান রবিন।
মূল প্রবন্ধে রাশেদ মেহেদী বলেন, ২০২৪ সাল পর্যন্ত সারাদেশে সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে প্রায় এক লাখ ৭১ হাজার ১০৬ কিলোমিটার পর্যন্ত ট্রান্সমিশন নেটওয়ার্ক গিয়েছে। এই নেটওয়ার্কের ফলে দেশের ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত ইন্টারনেটভিত্তিক সব সেবা ছড়িয়ে পড়েছে।
গোলটেবিল বৈঠকে অন্যান্যের মধ্যে আলোচনায় অংশ নেন ফাইবার অ্যাট হোমের চেয়ারম্যান মঈনুল হক সিদ্দিকী, সামিট কমিউনিকেশন লিমিটেডের চিফ নেটওয়ার্ক আর্কিটেক্ট ফররুখ ইমতিয়াজ, টেলিটকের ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক নুরুল মাবুদ চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মোসাদ্দেক হোসেন কামাল, এমটবের মহাসচিব মোহাম্মদ জুলফিকার, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব ল-এর শিক্ষক সাইমুম রেজা তালুকদার. রবি আজিয়াটার চিফ করপোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স অফিসার্স সাহেদুল আলম, বাংলালিংকের চিফ করপোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অফিসার তাইমুর রহমান ও আইএসপিএবির সভাপতি ইমদাদুল হক।
আরও পড়ুন: পদ্মা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান নাফিজ সরাফাতকে দুদকে তলব
২ সপ্তাহ আগে
গ্রেপ্তার তৃণমূল বিএনপি চেয়ারম্যান শমসের মবিন
তৃণমূল বিএনপির চেয়ারম্যান শমসের মবিন চৌধুরীকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) উপকমিশনার (মিডিয়া) তালেবুর রহমান জানান, বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) দুপুরে ডিবি পুলিশের একটি দল তাকে গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তারের বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানাননি ওই পুলিশ কর্মকর্তা।
১ মাস আগে
পিএসসির নতুন চেয়ারম্যান অধ্যাপক মোবাশ্বের মোনেম
বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন অধ্যাপক ড. মোবাশ্বের মোনেম।
বুধবার (৯ অক্টোবর) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
পিএসসির চেয়ারম্যান সোহরাব হোসাইনসহ কমিশনের ১২ সদস্যের পদত্যাগের একদিন পরই এ নিয়োগ দেওয়া হলো।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সংবিধানের ১৩৮(১) অনুচ্ছেদে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন পিএসসির চেয়ারম্যান হিসেবে অধ্যাপক মোনেমকে নিয়োগ দেন।
সংবিধানের ১৩৯(১) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, অধ্যাপক মোনেম পাঁচ বছর মেয়াদে অথবা ৬৫ বছর বয়সে পদার্পণ না হওয়া পর্যন্ত, যেটি আগে আসবে তার আলোকে দায়িত্ব পালন করবেন।
এছাড়া কমিশনে নতুন চার সদস্য নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। নতুন সদস্যরা হলেন- নুরুল কাদির, মো. আমিনুল ইসলাম, মো. নাজমুল আমিন মজুমদার ও মো. সুজায়েত উল্লাহ। তারা পাঁচ বছরের মেয়াদে বা ৬৫ বছর বয়সে পৌঁছানো পর্যন্ত, যেটি আগে আসবে তার আলোকে দায়িত্ব পালন করবেন।
অধ্যাপক ড. মোবাশ্বের মোনেম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক।
তিনি ১৯৮৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লোক প্রশাসনে স্নাতক এবং ১৯৯৯ সালে লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।
আরও পড়ুন: পিএসসির চেয়ারম্যানসহ ১২ সদস্যের পদত্যাগ
১ মাস আগে
পিএসসির চেয়ারম্যানসহ ১২ সদস্যের পদত্যাগ
সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) চেয়ারম্যান সোহরাব হোসাইনসহ ১২ জন সদস্য পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন।
পিএসসির জনসংযোগ কর্মকর্তা মতিউর রহমান জানান, মঙ্গলবার বিকেলে পিএসসি সচিবের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন সোহরাব।
আরও পড়ুন: প্রশ্নফাঁস: পিএসসি চেয়ারম্যানের সাবেক গাড়িচালকসহ ১৭ জন গ্রেপ্তার
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম পিএসসির সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে যে মন্তব্য করেছেন তার পরিপ্রেক্ষিতে এই পদত্যাগপত্র জমা দেওয়া হয়েছে।
চাকরি প্রার্থীদের নিয়োগ পরীক্ষা এই সপ্তাহেই শুরু হওয়া উচিত বলে জোর দেন তিনি। অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া যুবকদের অগ্রাধিকারের কথা ভুলে যাওয়া উচিত নয় বলেও মনে করেন তিনি।
২০২০ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর পিএসসির চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ পান সোহরাব হোসাইন।
বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের ১৯৮৪ ব্যাচের কর্মকর্তা সোহরাব শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ও বিসিএস প্রশাসন একাডেমির রেক্টরসহ বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেছেন।
আরও পড়ুন: প্রশ্নফাঁসের প্রমাণ পেলেই রেলওয়ের নিয়োগ পরীক্ষা বাতিল: পিএসসি চেয়ারম্যান
১ মাস আগে
ই-রিটার্ন ব্যবস্থার প্রচারের নির্দেশ এনবিআর চেয়ারম্যানের
ই-রিটার্ন পদ্ধতি সহজ, নিরাপদ ও পরিবেশবান্ধব উল্লেখ করে এর প্রচারণার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান।
রবিবার (২২ সেপ্টেম্বর) আগারগাঁওয়ে এনবিআর ভবনে নতুন ই-রিটার্ন সার্ভিস সেন্টার উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন,‘এতে সময় ও খরচ কমাচ্ছে।’
এনবিআর চেয়ারম্যান করদাতাদের সুবিধার্থে অনলাইনে ফাইল করতে উৎসাহিত করেন।
নতুন চালু হওয়া ই-রিটার্ন সার্ভিস সেন্টারের মাধ্যমে করদাতারা কর অফিসে না গিয়েও টিআইএন সার্টিফিকেট প্রিন্ট না করেই পরিষেবা নিতে পারবেন।
এটি ব্যবহারকারীদের জন্য সুবিধাজনক পদ্ধতি উল্লেখ করে রহমান বলেন, বিস্ময়কর হলো যে সেবাটি ২০২১ সালে চালু হলেও বিগত ৪ বছরে এক কোটিতেও পোঁছায়নি।
২০২১ সালে সেবা চালুর পর চার বছরে ই-রিটার্নের সংখ্যা এক কোটিতে না পৌঁছায় বিস্ময় প্রকাশ করে তিনি বলেন, এটি একটি ব্যবহার উপযোগী পদ্ধতি।
তিনি বৈষম্য ও দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে সরকারের প্রচেষ্টায় সমর্থনের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করে বলেন, সকল স্টেকহোল্ডারদের সহযোগিতার মাধ্যমে এই লক্ষ্য অর্জনে সরকার দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।
তিনি বলেন, 'আমরা বৈষম্য ও দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং এ ক্ষেত্রে এনবিআর অবদান রাখতে অঙ্গীকারাবদ্ধ।’
বাংলাদেশে ইইউ ডেলিগেশনের হেড অব কোঅপারেশন মাইকেল ক্রেজার সঙ্গে নিয়ে এই কেন্দ্রের উদ্বোধন করেন আব্দুর রহমান।
এই লক্ষ্যগুলো অর্জনের সময়সীমা সম্পর্কে জানতে চাইলে রহমান স্বীকার করেন যে ভবিষ্যদ্বাণী করা কঠিন। বলেন, 'আমরা ধীরে ধীরে সবকিছু ঠিকঠাক করছি।’
যেসব করদাতা অপ্রদর্শিত অর্থ বাতিলের বিধান বাতিলের আগে বৈধ করেছেন, তাদের আইনের আওতায় সুরক্ষিত করা হবে বেলে আশ্বাস দেন রহমান। তিনি বলেন, 'যতদিন আইন বলবৎ ছিল, ততদিন এই সুবিধা বৈধ ছিল।’
তিনি করদাতাদের মোবাইল ফোনের সিম বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধন এবং আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল করার আহ্বান জানান। তিনি উল্লেখ করেন, দেশের ১ দশমিক ০৪ কোটি করদাতার মধ্যে প্রায় ৪৪ লাখ নিয়মিত রিটার্ন জমা দেন। তিনি বলেন,‘আমরা এই সংখ্যা বাড়াতে চাই এবং অনলাইনে ফাইল করা তাদের জন্য এটি আরও সহজ করে তুলবে।’
আরও পড়ুন: এনবিআরের কর্মকর্তাদের জন্য নতুন নির্দেশনা জারি
তিনি করদাতাদের উদ্বুদ্ধ করেন তারা যেন যেকোনো সমস্যা অনলাইন ব্যবস্থায় তুলে ধরতে ধরেন, যাতে এনবিআর দ্রুত এর সমাধান করতে পারে।
কর ফাঁকির বিষয়ে তিনি বলেন, এনবিআর সেসব ঘটনার ওপর গুরুত্ব দেয়, যেখানে তারা সুনির্দিষ্ট তথ্য বা গোয়েন্দা তথ্য পায়। ‘একবারে সবকিছু মোকাবিলা করা সম্ভব নয়। আমরা সুনির্দিষ্ট তথ্য দিয়ে ঘটনাগুলোকে অগ্রাধিকার দিই এবং প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখি, বিশেষ করে কর্পোরেট করদাতাদের সঙ্গে।’
ট্যাক্স ফাইল অডিট নিয়ে এনবিআরের ইমেজ সংকট প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বস্তুনিষ্ঠতা নিশ্চিত করতে এবং মানুষের হস্তক্ষেপ কমাতে বাছাই প্রক্রিয়াটি ডিজিটালাইজড করার পরিকল্পনা রয়েছে তাদের। তিনি বলেন, 'আমরা প্রায়ই করদাতাদের কাছ থেকে এই প্রক্রিয়া নিয়ে আপত্তি পাই। আমরা যেকোনো উদ্বেগ এড়াতে একটি ডিজিটালাইজড সিস্টেমের দিকে এগিয়ে যেতে চাই।’
এনবিআর বিভিন্ন পণ্যের শুল্কও পর্যালোচনা করছে, যা বাজেট প্রক্রিয়া চলাকালীন সমাধান করা হবে। রহমান জোর দিয়েছিলেন যে রাজস্ব খাতের সংস্কারগুলো একবারে বাস্তবায়নের পরিবর্তে ধীরে ধীরে করা হবে।
বিদ্যমান করমুক্ত আয়সীমা সম্পর্কে রহমান সতর্ক করে বলেন, এটি বাড়ানো হলে করদাতাদের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ নেট থেকে সরে যাবে। ভারতে যেখানে ২৩ শতাংশ মানুষ কর দেন, আর বাংলাদেশে মাত্র ৫ দশমিক ২ শতাংশ মানুষ কর দেন। এই সংখ্যা আরও কমাতে পারলে কর আদায় কমে যাবে।
হাইকোর্টের নতুন বেঞ্চ গঠন এবং বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি (এডিআর) উদ্যোগের সাফল্যের কথা উল্লেখ করে কর সংক্রান্ত মামলার জট কমাতে সরকারের আন্তরিকতার কথা তুলে ধরেন তিনি।
আরও পড়ুন: শহীদ আবু সাঈদকে 'বীরশ্রেষ্ঠ' বললেন এনবিআর চেয়ারম্যান
২ মাস আগে
১৭ বছর পর নতুন চেয়ারম্যান পেল বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকস
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকসের (বিএবি) নতুন চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন ঢাকা ব্যাংকের চেয়ারম্যান আবদুল হাই সরকার।
এছাড়া ভাইস চেয়ারম্যান হয়েছেন ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল মান্নান ও ব্যাংক এশিয়ার চেয়ারম্যান রোমো রউফ চৌধুরী।
নজরুল ইসলাম মজুমদারের স্থলাভিষিক্ত হলেন আবদুল হাই। নজরুল গত ১৭ বছর ধরে এই পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন।
বেসরকারি খাতের ব্যাংকগুলোতে মালিক ও বিনিয়োগকারীদের সংগঠন আগামী ৬ মাসের জন্য নতুন অ্যাডহক কমিটি গঠন করেছে।
দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) অনুষ্ঠিত বিএবির সাধারণ সভায় নতুন এই অ্যাডহক কমিটি গঠন করা হয়।
বিএবি সূত্রে জানা গেছে, ছয় মাস পর নির্বাচনের মাধ্যমে সমিতির পরবর্তী কমিটি গঠন করা হবে।
বিএবির নতুন চেয়ারম্যান আবদুল হাই সরকার বলেন, অতীতে নানা কর্মকাণ্ডের কারণে বিএবি ব্যাহত হয়েছে। বিএবি এখন থেকে এ ধরনের কোনো কর্মকাণ্ডে জড়িত হতে চায় না। নতুন কমিটি সবাই মিলে সিদ্ধান্ত নেবে সংগঠনটির ভবিষ্যৎ ভূমিকা কী হবে।
এদিকে এডহক কমিটি গঠনের মধ্য দিয়ে ১৭ বছর পর সংগঠনটির নেতৃত্বের পরিবর্তন হয়। এক্সিম ব্যাংকের সদ্য সাবেক চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার ২০০৮ সাল থেকে টানা ১৭ বছর বিএবির চেয়ারম্যানের দায়িত্বে ছিলেন। তবে বিএবির গঠনতন্ত্র অনুযায়ী একটি কমিটির মেয়াদ তিন বছর।
সম্প্রতি এক্সিম ব্যাংকের পরিচালক ও চেয়ারম্যান পদ থেকে নজরুল ইসলাম মজুমদারকে অপসারণ করে বাংলাদেশ ব্যাংক। ফলে তিনি বিএবির সভাপতির পদ হারান। এছাড়া সরকার পরিবর্তনের পর বিএবির দুই ভাইস চেয়ারম্যানও ব্যাংকটির পরিচালক পদ হারিয়েছেন।
ফলে এই দুজন বিএবির নেতৃত্বে থাকার যোগ্যতাও হারিয়েছেন। তারা হলেন- এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যানের ভাই আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবদুস সামাদ লাবু। অন্যজন হলেন সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর ভাই ও ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের (ইউসিবি) ভাইস চেয়ারম্যান আনিসুজ্জামান চৌধুরী।
২ মাস আগে
ইসলামী ব্যাংকের ঋণের অর্ধেকের বেশি নিয়েছে এস আলম গ্রুপ: চেয়ারম্যান
ইসলামী ব্যাংকের নতুন চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ বলেছেন, ইসলামী ব্যাংকের মোট বিতরণ করা ঋণের অর্ধেকের বেশি এককভাবে নিয়েছে এস আলম গ্রুপের প্রতিষ্ঠানগুলো, যা আদায় করাই ব্যাংকের জন্য চ্যালেঞ্জ।
বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরের সঙ্গে বৈঠক শেষে আল মাসুদ সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ইসলামী ব্যাংকের মোট বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ প্রায় ১ লাখ ৭৫ হাজার কোটি টাকা। যার মধ্যে এস আলম গ্রুপ এককভাবে নিয়েছে অর্ধেকের বেশি বা সাড়ে ৮৭ হাজার কোটি টাকা।
তবে এটি চূড়ান্ত হিসাব নয়, পূর্ণাঙ্গ তথ্য পেতে আরও এক সপ্তাহ সময় লাগবে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: এস আলম গ্রুপ নিয়ন্ত্রিত ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড ভেঙে দেবে বাংলাদেশ ব্যাংক
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান বলেন, ‘গ্রুপটি সম্পদের অবমূল্যায়ন করেছে এবং ঋণ নিয়েছে। ইতোমধ্যে তার সম্পদের পুনর্মূল্যায়ন করা হচ্ছে। এছাড়াও, ঋণের বিপরীতে জামানত আওতাভুক্ত হবে না। তাই জামানত বহির্ভূত সম্পদের সন্ধানে আইন মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে।’
তিনি বলেন, নতুন বোর্ড যখন দায়িত্ব নেয় তখন ২ হাজার ৩০০ কোটি টাকা কম ছিল। এটি প্রতিদিনই কমছে।
মাসুদ উল্লেখ করেন, 'আজ (বৃহস্পতিবার) পর্যন্ত তা কমে ২ হাজার কোটি টাকায় নেমে এসেছে। আশা করছি এ বছরের মধ্যেই ইতিবাচক ধারায় ফিরে আসবে। আজকের পর অনেক গ্রাহকের টাকা উত্তোলনের সমস্যা হবে না। কারণ উত্তোলন গত সপ্তাহে জমা পড়া অর্থের চেয়ে কম।’
এস আলমকে সহযোগিতা করা বিভিন্ন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কী ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে তা জানতে চাইলে তিনি বলেন, 'আমরা এখনই কর্মকর্তাদের সরাতে চাই না। কারণ আপনি যদি এখন নিচে আঘাত করেন তবে সবকিছু ভেঙে পড়বে। উপরের কিছু ইতোমধ্যে অপসারণ করা হচ্ছে। আস্তে আস্তে সব সরিয়ে ফেলা হবে। বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।’
ইসলামী ব্যাংকের নতুন চেয়ারম্যান বলেন, ব্যাংককে ঘুরে দাঁড়াতে একটি রোডম্যাপ তৈরি করা হয়েছে। এই রোডম্যাপটি তিনটি পর্যায়ে করা হয়- প্রথমে নতুন বোর্ডের শুরু থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া। দ্বিতীয়ত, ২০২৫-২৬ সালকে পরিবর্তনের বছর (টার্নঅ্যারাউন্ড) হিসেবে দেওয়া হয়েছে। তৃতীয়ত, ২০২৭-২৯ সাল হবে এগিয়ে যাওয়ার(লিপ ইয়ার) বছর।
আরও পড়ুন: ইসলামী ব্যাংকের নতুন চেয়ারম্যান রূপালী ব্যাংকের সাবেক এমডি ওবায়েদ উল্লাহ
২ মাস আগে
বিজেএসসির চেয়ারম্যান হলেন বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী
বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনের (বিজেএসসি) চেয়ারম্যান হিসেবে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরীকে নিয়োগ দিয়েছে সরকার।
আরও পড়ুন: অর্থনীতি নিয়ে শ্বেতপত্র প্রণয়নে ১০ সদস্যের প্যানেল অনুমোদন প্রধান উপদেষ্টার
মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর করা হবে।
আরও পড়ুন: অন্তর্বর্তী সরকারে ফের রদবদল, পদ পুনর্বিন্যাস করলেও নেই চাকরির বিজ্ঞপ্তি
২ মাস আগে
রাজস্ব বাড়াতে করজাল সম্প্রসারণের কথা ভাবছেন এনবিআরের নতুন চেয়ারম্যান
করদাতাদের জন্য জবরদস্তি ও ভীতিকর পরিবেশ সৃষ্টি করবে এমন কোনো উদ্যোগ না নিয়ে করজাল সম্প্রসারণের কথা ভাবছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
বর্তমানে রাজস্ব আদায়ের ৬৭ শতাংশ আসে কাস্টমস ডিউটি ও মূল্য সংযোজন করের (ভ্যাট) মতো পরোক্ষ কর থেকে। বাকিটা আসে আয়করের মতো প্রত্যক্ষ কর থেকে।
গত রবিবার দায়িত্ব গ্রহণের পর প্রথম বৈঠকে এনবিআরের নবনিযুক্ত চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান কর্মকর্তাদের বলেন, ‘আমাদের এই খাতে (করজাল প্রশস্তকরণ) মনোযোগ বাড়াতে হবে।’
সরকারি নথি অনুযায়ী, আয়কর সমতা ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার একটি কার্যকর ব্যবস্থা।
নতুন আয়কর আইন, ২০২৩ বাস্তবায়নের পরের পরিস্থিতির কথা বিবেচনা করে করের হার বাড়ানোর পরিবর্তে করের হার যৌক্তিকীকরণ, বিশেষ করে উচ্চতর কর-ভিত্তি সম্প্রসারণ, ই-টিআইএনধারীদের রিটার্ন দাখিলে উৎসাহিত করা এবং স্বেচ্ছায় কমপ্লায়েন্স উৎসাহিত করার মাধ্যমে কর নীতির সংস্কার করে আরও বেশি করদাতাকে করের আওতায় আনার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।
আরও পড়ুন: পোশাক শিল্পের কাস্টমস ও বন্ড সমস্যা সমাধানে এনবিআরকে বিজিএমইএর আহ্বান
এনবিআর চেয়ারম্যান আরও বলেন, বর্তমান আয়কর আইনের ফাঁকফোকর খুঁজে বের করে আরও করদাতাবান্ধব করে তুলতে একটি টাস্কফোর্স গঠন করা হবে, যাতে করদাতারা কর প্রদানে উৎসাহিত বোধ করেন।
তিনি বলেন, ‘কোনো দেশের কর কোন কোন খাত থেকে আসে সেটা দিয়ে দেশ কতটুকু সভ্য তা পরিমাপ করা হয়। সেই সভ্যতা থেকে আমরা অনেক দূরে। আমাদের এই প্রত্যক্ষ করের দিকে নজর দিতে হবে, যাতে রাজস্ব আদায়ে এ খাতের অবদান বাড়াতে পারি। এর জন্য মূলত প্রয়োজন সক্ষমতা ও কঠোর পরিশ্রম।
করজাল বড় আকারে সম্প্রসারণে এনবিআরের ব্যর্থতা স্বীকার করেন তিনি।
এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, এনবিআর কেবল আইনে নতুন বাধ্যবাধকতা যুক্ত করে করজাল সম্প্রসারণ করতে পারে এবং আইন পরিবর্তনের মাধ্যমে জনগণকে কর নিবন্ধনে বাধ্য করতে পারে।
তিনি বলেন, ‘এটুকুই। আমরা তাদের সরকারি সেবা নিতে কর নিবন্ধন করতে বাধ্য করেছি, পরে আয়কর রিটার্ন দাখিল দেখানো বাধ্যতামূলক করেছি।’
প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, মোট জনসংখ্যার মধ্যে মাত্র ৫.২ শতাংশ কর নিবন্ধিত, যেখানে ভারতে এটি ২৩.০৮ শতাংশ।
তাই করজাল সম্প্রসারণের অপার সুযোগ রয়েছে বলে আশা প্রকাশ করেন এনবিআর চেয়ারম্যান।
সরকারি নথিতে বলা হয়েছে, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) ও বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটির (বিআরটিএ) মধ্যে সিস্টেম ইন্টিগ্রেশনের মাধ্যমে তথ্য বিনিময়-গোছানো-সংরক্ষণ ও নির্ভুলতা যাচাইয়ের জন্য সহযোগিতার ফলে নতুন করদাতা শনাক্তকরণ এবং কর ফাঁকি শনাক্ত করে বকেয়া আদায় সহজতর হয়েছে।
কর পরিশোধকে আধুনিক ও স্বয়ংক্রিয় করার লক্ষ্যে উৎসে কর কর্তন ও সংগ্রহ প্রক্রিয়া মনিটরিংয়ের জন্য ই-টিডিএস পদ্ধতি চালু করা হয়েছে এবং রিটার্ন দাখিলের জন্য ই-রিটার্ন ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে।
নথিতে আরও বলা হয়েছে, এই উদ্যোগের ফলে করদাতাদের আয়কর রিটার্ন দাখিল করা সহজ হয়েছে এবং নতুন করদাতার সংখ্যাও বাড়ছে।
বর্তমানে ই-টিআইএন নিবন্ধিত করদাতার সংখ্যা ১ কোটি ছাড়িয়েছে। গত অর্থবছরের এপ্রিল পর্যন্ত এনবিআর করদাতা, প্রধানত ব্যক্তি থেকে ৪১ লাখ কর রিটার্ন পেয়েছে, যা ২০২৩-২৪ অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২৭ শতাংশ বেশি।
নথিতে বলা হয়েছে, বিভিন্ন নীতিগত পদক্ষেপ এবং বিভিন্ন সরকারি সেবা পেতে রিটার্ন দাখিলের প্রমাণের (পিএসআর) প্রয়োজনীয়তা ট্যাক্স রিটার্নের পরিমাণ বাড়িয়ে দিয়েছে।
এনবিআরের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ইউএনবিকে বলেন, ‘আমাদের করদাতাদের সচেতনতা বাড়াতে হবে এবং আমাদের যে সম্পদ আছে তা দিয়ে কার্যকরভাবে কাজ করতে হবে। খুঁজে বের করতে হবে কেন এই বিপুল সংখ্যক করদাতা নিবন্ধন করছেন না।’
এ বিষয়ে করদাতাদের আলোকিত করার ওপর জোর দেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, করদানের বিষয়ে লেখা ও কার্টুন তৈরি করে প্রাক-প্রাথমিক ও প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিশুদের মধ্যে বিতরণ করার পরিকল্পনা করছে রাজস্ব আদায়কারী কর্তৃপক্ষ। এজন্য শিশুদের উপযোগী কর সংক্রান্ত লেখা ও কার্টুন তৈরি কথা ভাবা হচ্ছে।
তিনি বলেন, ‘উচ্চ বিদ্যালয়গুলোতে আমরা কর দানকে সামাজিক বিজ্ঞান বিষয়ের অংশ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করতে পারি এবং কলেজ স্তরের জন্য আমরা এটি তাদের পাঠ্য হিসেবে তৈরি করতে পারি।’
আয়কর একটি দেশের অর্থনীতির অভ্যন্তরীণ চালিকা শক্তি এবং দেশের সামাজিক ও অর্থনৈতিক সমতা বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
প্রত্যক্ষ কর সাধারণত প্রগতিশীল ভিত্তিতে আরোপ করা হয়, করের বোঝা সমাজে সমতা অনুযায়ী বণ্টিত হয়, যাতে উচ্চ আয়ের ব্যক্তিরা নিম্ন আয়ের ব্যক্তিদের তুলনায় আয়কর হিসেবে তাদের আয় বা সম্পদের একটি বড় অংশ প্রদান করে।
আয় পুনর্বণ্টনের মাধ্যমে সমতা ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় আয়কর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
বর্তমানে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের আদায় করা মোট রাজস্বের প্রায় ৩৩ শতাংশ আসে আয়করের মাধ্যমে। আয়কর আদায়ে গড় প্রবৃদ্ধি ১৬ শতাংশের বেশি।
সরকারি নথি থেকে জানা যায়, করদাতা, ব্যবসা ও বিনিয়োগবান্ধব আয়কর নীতিমালা প্রণয়নের মাধ্যমে ২০৩১ সালের মধ্যে প্রত্যক্ষ করের অবদান ৪২ শতাংশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে ৫০ শতাংশে উন্নীত করার চেষ্টা চলছে।
আরও পড়ুন: কালো টাকা সাদা করা 'অশোভন ও অগ্রহণযোগ্য': এনবিআর চেয়ারম্যান
৩ মাস আগে
এনবিআরের নতুন চেয়ারম্যান ড. আবদুর রহমান খান
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব ড. আবদুর রহমান খান।
বুধবার (১৪ আগস্ট) তাকে এই পদে নিয়োগ দেয় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
এর আগে এনবিআর চেয়ারম্যান হিসেবে আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিমের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল করা হয়।
আরও পড়ুন: রপ্তানির সঠিক তথ্য প্রকাশে বাংলাদেশ ব্যাংক-এনবিআরের সঙ্গে সমন্বয় করবে ইপিবি
দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর এনবিআরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অনেকেই মুনিমের পদত্যাগ দাবি করছিলেন।
এর পরিপ্রেক্ষিতে মুনিমের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিলের বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
চলতি বছরের শুরুতে মুনিমের চুক্তির মেয়াদ তৃতীয়বারের মতো বাড়িয়েছিল আগের সরকার। ওই সময় তিনি অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের (আইআরডি) সিনিয়র সচিব হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।
আরও পড়ুন: পদ ছাড়তে এনবিআর চেয়ারম্যানকে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম
৩ মাস আগে