শিক্ষক
বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরাও পাবেন বদলির সুযোগ
বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত ইনডেক্সধারী সব শিক্ষকই বদলির সুযোগ পাবেন বলে জানিয়েছেন শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ।
বুধবার (৪ ডিসেম্বর) বিকালে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।
খুব শিগগির বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কর্মরত শিক্ষকরা সুখবর পাবেন বলে জানান শিক্ষা উপদেষ্টা।
আরও পড়ুন: বেসরকারি কলেজ শিক্ষকদের ওপর পুলিশি অভিযানের নিন্দা জেএমবিএফ’র
ড. ওয়াহিদউদ্দিন বলেন, ‘বেসরকারি শিক্ষকদের শূন্যপদের বিপরীতে সর্বজনীন বদলি নিয়ে কাজ করছি। আজ বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করেছি। তারা জানিয়েছেন, সফটওয়্যারের মাধ্যমে সব শিক্ষককেই বদলি করা সম্ভব।’
শূন্যপদে বদলির প্রজ্ঞাপন জারিতে দেরির কারণ প্রসঙ্গে শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, ‘বেশ কিছু কারণে বেসরকারি শিক্ষকদের সর্বজনীন বদলির প্রজ্ঞাপন জারি করা সম্ভব হয়নি। প্রায় পাঁচ লাখ শিক্ষক-কর্মচারীকে বদলির আওতায় আনা খুব সহজ ব্যাপার নয়। আমরা বিষয়টি নিয়ে কাজ করছি। বিশেষজ্ঞ কমিটির মতামত পাওয়া গেছে।’
২ সপ্তাহ আগে
৬ মাস ধরে বেতন বন্ধ সিলেট সরকারি ইউনানী আয়ুর্বেদিক মেডিকেল কলেজ শিক্ষকদের
সরকারি আদেশে চাকরি বাতিল হওয়ার পর হাইকোর্টের আদেশ শিক্ষকদের পক্ষে থাকা সত্বেও চাকরিতে যোগ দিতে পারছেন না সিলেট সরকারি ইউনানী আয়ুর্বেদিক মেডিকেল কলেজ ১৪ শিক্ষক। একারণে শিখ্ষার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন কলেজের শিক্ষার্থীরাও।
কলেজ সূত্রে জানা গেছে, সিলেট সরকারি ইউনানী আয়ুর্বেদিক মেডিকেল কলেজ ১৯৪৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। ২০১১ সালে এটি উপশহরে বর্তমান নিজস্ব ভূমিতে স্থানান্তর হয়। এরপর থেকে বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থী ভর্তি হতে থাকেন এ কলেজে। বর্তমান সেশনে কলেজটিতে ৮৬ জন শিক্ষার্থী রয়েছেন।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ অলটারনেটিভ মেডিসিন কেয়ার প্রকল্পের আওতায় সারাদেশে ৩৫১ জন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়। এ নিয়োগ থেকে কলেজে ১২ জন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়। এরপর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে সরাসরি কলেজের জন্য ২০১২ সালে ১৪ জন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়। এরপর থেকে এ কলেজের শিক্ষা কার্যক্রমে নতুন গতি আসে।
আরও পড়ুন: ৫ মাস ধরে বেতন পাচ্ছেন না গোয়াইনঘাটের ১৯ স্বাস্থ্যকর্মী
কিন্তু ২০১৬ সালে তাদের অব্যাহতি দেয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। বাতিল করা হয় তাদের নিয়োগ আদেশ। তাদের চাকুরিচ্যুতি বা অব্যাহতির কোনো কারণ এ পর্যন্ত জানায়নি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। এ আদেশের বিরুদ্ধে শিক্ষকরা হাইকোর্টে রিট আবেদন করেন। রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আদেশ আসে শিক্ষকদের পক্ষে। হাইকোর্ট তাদের চাকরিতে পুনর্বহালের আদেশ দেন।
কিন্তু কলেজ কর্তৃপক্ষ স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের আদেশ না পাওয়ায় শিক্ষকদের পক্ষে আসা আদেশ আমলে নেয়নি। ফলে আদালতের আদেশ নিয়েও নিজ কর্মস্থলে যোগদান করতে পারছেন তারা।
এরই মধ্যে হাইকোর্ট থেকে আরেকটি সম্পূরক আদেশ এসেছে এ ব্যাপারে। গত ১৯ আগস্ট আসা আদেশে ১৪ জন শিক্ষকের চাকরি আত্মীকরণের মাধ্যমে রাজস্ব খাতে স্থানান্তরেরও আদেশ আসে। কিন্তু এখন পর্যন্ত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে কোনো নির্দেশনা না আসায় শিক্ষকরা পড়েছেন বিপাকে। তারা না পারছেন কাজে যোগদান করতে, না পারছেন এই মধ্য বয়সে অন্য কোনো পেশায় সম্পৃক্ত হতে।
আদেশপ্রাপ্ত শিক্ষক মোহাম্মদ জাফর হোসেন খান বলেন, ‘চরম অমানবিক পরিস্থিতির মুখোমুখি আমরা। শিক্ষকদের আর কোনো উপার্জনের উপায় না থাকায় মানবেতর জীবন যাপন করছি আমরা।’ অপরদিকে অলটারনেটিভ মেডিসিন কেয়ার প্রকল্পের আওতায় নেওয়া ১২ জন শিক্ষকও তাদের প্রকল্প বাতিল হয়ে যাওয়ায় কাজে যোগদান করতে পারছেন না। ফলে এখন কার্যত পুরো কলেজের শিক্ষা কার্যক্রমই অচল রয়েছে। গত জুন মাস থেকে কলেজের এই ১২ জন শিক্ষকের কেউই বেতন পাচ্ছেন না।
এ ব্যাপারে কলেজের অধ্যক্ষ (চলতি দায়িত্ব) ডা. মো. ময়নুল ইসলাম চৌধুরী নান্না বলেন, ১৪ জন শিক্ষকের পক্ষে একটি আদেশ আদালত থেকে এসেছে। কিন্তু স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের আদেশ ছাড়াতো আমি তাদের কাজে যোগদান করতে দিতে পারি না। আর অলটারনেটিভ প্রকল্পের যে ১২ জন শিক্ষক ছিলেন তারাই এখন ক্লাস নিচ্ছেন। তবে তারাও বেতন-ভাতা পাচ্ছেন না।
আরও পড়ুন: বিশ্বনাথে প্রায় ৭০০ শিক্ষক-কর্মচারীর বেতন বন্ধ
২ সপ্তাহ আগে
প্রাথমিক শিক্ষাকে এগিয়ে নিতে শিক্ষকরা অগ্রণী ভূমিকা পালন করবেন: উপদেষ্টা
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার বলেছেন, প্রাথমিক শিক্ষা হলো শিক্ষার সবচেয়ে অপরিহার্য বিষয় (অংশ)। তাই প্রাথমিক শিক্ষাকে গুরুত্ব দেওয়া উচিত।
তিনি বলেন, প্রাথমিক শিক্ষাকে এগিয়ে নিতে নব-যোগদানকৃত প্রধান শিক্ষকরা অগ্রণী ভূমিকা পালন করবেন।
আরও পড়ুন: সেন্টমার্টিনে পর্যটক সীমিত ও সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিকের ব্যবহার বন্ধ করা হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
সোমবার (৭ অক্টোবর) ময়মনসিংহে জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমিতে (নেপ) সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নব-যোগদানকৃত প্রধান শিক্ষকদের (নন-ক্যাডার) ওরিয়েন্টেশন প্রশিক্ষণ কোর্স ২০২৪ এর সনদ বিতরণ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা।
তিনি বলেন, আমাদের সবচেয়ে বড় সম্পদ হলো মানুষ। সুশিক্ষিত ও সুস্বাস্থ্যের মানুষ দেশ ও জাতির সম্পদ। দেশকে উন্নত করতে হলে মানুষকে উন্নত করতে হবে। শিক্ষার সঙ্গে স্বাস্থ্যের উন্নয়নও করতে হবে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য এই দুটি বিষয়ই সার্বিক উন্নতিতে প্রয়োজন। প্রাথমিক পর্যায়ই একটি শিশুকে শিক্ষা জ্ঞানের প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি করে। সে জায়গাটিতে আমাদের জোর দিতে হবে।
দেশের ৪৮টি জেলা থেকে ৮০ জন প্রধান শিক্ষক ১৫ দিনের ওরিয়েন্টেশন প্রশিক্ষণ কোর্সে অংশ নেন। কোর্সটি ২৩ সেপ্টেম্বর শুরু হয়ে ৭ অক্টোবর শেষ হয়। কোর্সে অংশ নেওয়া প্রধান শিক্ষকরা সকলেই ৪০তম বিসিএস’র মাধ্যমে নন-ক্যাডার হিসেবে সুপারিশপ্রাপ্ত।
এর আগে উপদেষ্টা জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমিতে কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। পরে উপদেষ্টা জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমিতে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ময়মনসিংহ বিভাগের বিভাগীয়, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
নেপের মহাপরিচালক ফরিদ আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন জেলা প্রশাসক মুফিদুল আলম, পুলিশ সুপার মো. আজিজুল ইসলাম, নেপের পরিচালক জিয়া আহমেদ সুমন, বিভাগীয় প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোহাম্মদ আলী রেজা, কোর্স পরিচালক আবু সালেহ, আহসান ইবনে মাসুদ, প্রশিক্ষণার্থী সুমাইয়া আক্তার ও ছোটন চন্দ্র রায়।
আরও পড়ুন: পতিত স্বৈরশাসকের পুনর্বাসন দেশকে বসবাসের অযোগ্য করে তুলবে: রিজভী
২ মাস আগে
খাগড়াছড়িতে শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় মামলা
খাগড়াছড়ি টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক আবুল হাসনাত মুহাম্মদ সোহেল রানা (৪৯) হত্যার ঘটনায় মামলা করা হয়েছে।
মামলায় প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার্থীসহ ১০ জনের নাম উল্লেখ করে আরও ৪০০ থেকে ৫০০ জনকে অজ্ঞাত আসামি দেখানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: বগুড়ায় জামায়াত কর্মী হত্যাকাণ্ডের ১১ বছর পর ৪৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা
খাগড়াছড়ি সদর মডেল থানা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) মিজানুর রহমান বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।
এজাহারভুক্ত আসামিরা হলেন- নিমন্ত ত্রিপুরা (২২), টুনশু চাকমা, সজিব চাকমা (১৯), প্রনয় চাকমা (১৯), কোষ চাকমা (২১), টিনটু চাকমা (১৯), অম্লান ত্রিপুরা (২০), আইকন চাকমা (২০), নিউটন মারমা (২০) ও অনিল চাকমা (১৯)। এরমধ্যে সজিব চাকমা, প্রনয় চাকমা ও কোষ চাকমা খাগড়াছড়ি টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী।
খাগড়াছড়ি সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল বাতেন মৃধা বলেন, আসামিদের গ্রেপ্তারে চেষ্টা চলছে।
উল্লেখ্য, গত ১ অক্টোবর শিক্ষক সোহেলকে ছাত্রী ধর্ষণের অভিযোগে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। এর জেরে খাগড়াছড়িতে পাহাড়ি-বাঙালি সংঘাত সৃষ্টি হয়। মহাজন পাড়া, পানখাইয়াপাড়া সড়কসহ বিভিন্ন এলাকায় ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: সাবেক সংসদ সদস্য আলী আজগর ও ওসি সুকুমারসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা
২ মাস আগে
ঝিনাইদহে শহর পরিষ্কার করতে রাস্তায় শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা
ঝিনাইদহ শহরের বিভিন্ন এলাকায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কর্মসূচি পালন করছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অংশগ্রহণকারী।
বুধবার (৭ আগস্ট) সকাল থেকে শহরের পায়রা চত্বর, প্রেরণা একাত্তর চত্বর, হামদহ, আরাপপুরের কয়েকটি এলাকায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা করতে দেখা যায় তাদের।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে শিক্ষার্থীসহ জামায়াত-বিএনপির ৭০০ নেতা-কর্মী জামিনে মুক্ত
শিক্ষার্থীরা জানান, কোটাবিরোধী আন্দোলনের সময় শহরের বিভিন্ন স্থানে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এসময় বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ইটপাটকেল-লাঠিসোটা পরিষ্কারসহ নানা আবর্জনা পরিষ্কার করা হচ্ছে। এছাড়া এ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কর্মসূচি চলমান থাকবে।
কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া শিক্ষক সাইফুল আরেফিন বলেন, ‘সড়কে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা বিভিন্ন ময়লা-আবর্জনা সরিয়ে নিয়ে এবং ঝাড়ু ও বেলচা দিয়ে রাস্তার পাশের ময়লা, ফুটপাতে পড়ে থাকা আবর্জনা পরিষ্কার করে পৌরসভার ময়লার স্তূপে রাখা হচ্ছে।
এ কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছে- আন্দোলনকারী বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন।
স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের মধ্যে রয়েছে- আলোর দিশারী সেচ্ছাসেবী সংগঠন, জেলা স্কাউট, বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট জেলা ইউনিটের কয়েকশ সদস্য।
আরও পড়ুন: কুষ্টিয়া কারাগারের গেট ভেঙে পালিয়েছে বেশ কয়েকজন কয়েদি
কুড়িগ্রাম শহর পরিষ্কার ও যানজট নিরসনে রাস্তায় শিক্ষার্থীরা
৪ মাস আগে
শিগগিরই ছাত্র-শিক্ষক প্রতিনিধির সঙ্গে আলোচনায় বসবেন সেনাপ্রধান
শিক্ষক ও ছাত্র প্রতিনিধিদের সঙ্গে শিগগিরই সরাসরি আলোচনায় বসবেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।
আরও পড়ুন: কারফিউ অমান্য করে শাহবাগ অভিমুখে হাজারো মানুষের মিছিল
সোমবার (৫ আগস্ট) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানায় আইএসপিআর।
এর আগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কারণে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আরও পড়ুন: দেশ পরিচালনায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা হবে: সেনাপ্রধান
বোন শেখ রেহানাকে নিয়ে দেশ ছাড়লেন শেখ হাসিনা
৪ মাস আগে
জাবি শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ ও মৌন মিছিল
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পূর্বঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) মিছিল করেছেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
মঙ্গলবার (৩০ জুলাই) দুপুর ১২টার দিকে মুখে ও চোখে লাল কাপড় বেঁধে প্রতিবাদ ও মৌন মিছিল করেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
আরও পড়ুন: জাবিতে পুলিশের হাতে সাংবাদিক ‘লাঞ্ছিত’
এসময় জাবির শহীদ মিনারের সামনে রাষ্ট্রীয় বাহিনীর গণহত্যা ও নির্যাতনের বিচার না করে সাধারণ শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রতিদিন নির্মম উপহাসের প্রতিবাদ করেন তারা। এরপর তারা শহীদ মিনার থেকে মৌন মিছিল বের করেন।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরাও এই মিছিলে অংশ নেন।
আরও পড়ুন: ব্র্যাকের সাবেক শিক্ষক আসিফ মাহতাব ও জাবি শিক্ষার্থীর ৬ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
জাবি শিক্ষকের পদত্যাগ: শাস্তি এড়ানো, না কি বিবেকের ডাকে সাড়া?
৪ মাস আগে
পেনশন ইস্যুতে শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে শিক্ষকরা
সর্বজনীন পেনশনের প্রত্যয় স্কিম বাতিলের দাবিতে গত ১ জুলাই থেকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের লাগাতার সর্বাত্মক কর্মবিরতির পর অবশেষে তাদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী।
সোমবার (২৯ জুলাই) বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সঙ্গে এ বৈঠক শুরু হয়েছে।
আরও পড়ুন: শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বৃত্তি কার্যক্রম ডিজিটালাইজড করা হয়েছে: শিক্ষামন্ত্রী
বৈঠকের শুরুতে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘আমরা শিক্ষকদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছি। এর মাধ্যমে আলোচনার শুরু হলো। পরবর্তী সিদ্ধান্ত কী হবে- সেটি এখনই বলা যাচ্ছে না। এখানে তো আমরা সিদ্ধান্ত নিতে পারি না। কারণ আমাদের অর্থ মন্ত্রণালয় আছে, আরও অন্যান্য কর্তৃপক্ষ আছে। এখানে কিছু বিষয়ে আলোচনার পরই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা ও সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী, শিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি ও সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদসহ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত রয়েছেন।
প্রসঙ্গত, সর্বজনীন পেনশন স্কিম বাতিলের দাবিতে গত ১ জুলাই থেকে ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ করে সর্বাত্মক কর্মবিরতিতে যান দেশের ৩৯টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা। বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের ডাকে এই কর্মসূচি শুরু হয়।
এর আগে, এই ইস্যুতে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে তাদের বৈঠকও হয়। কিন্তু সে বৈঠকে সমাধান না আসায় আন্দোলন চালু রাখেন তারা।
আরও পড়ুন: শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী এডিবি
রমজানে ২৫ মার্চ পর্যন্ত খোলা থাকবে স্কুল: শিক্ষা মন্ত্রণালয়
৪ মাস আগে
বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক-ছাত্র সুসম্পর্ক বজায় রাখতে ইআরডিএফবির আহ্বান
আগামীতে উন্নত স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মাণে শিক্ষা ও গবেষণার প্রসারে দলমত নির্বিশেষে ছাত্র-শিক্ষক সম্পর্ক উন্নয়নের আহ্বান জানিয়েছে এডুকেশন রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ফোরাম বাংলাদেশ (ইআরডিএফবি)।
সাম্প্রতিক কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে ঘটে যাওয়া অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনায় শিক্ষক-ছাত্রদের বিদ্যমান সুসম্পর্কে যেন কোনো প্রভাব না পড়ে এবং কোনোপ্রকার বিভক্তি না রেখে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে উদ্ভূত পরিস্থিতির উন্নয়নে বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) এক বিবৃতিতে অনুরোধ করেছেন ইআরডিএফবি সভাপতি ড. সাজ্জাদ হোসেন।
আরও পড়ুন: নির্বাচনে জয়ী হওয়ায় শেখ হাসিনাকে ইআরডিএফবির অভিনন্দন
এসময় ড. সাজ্জাদ বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী যখন বাংলাদেশকে উন্নত স্মার্ট অর্থনীতির দিকে এগিয়ে নিচ্ছেন, সেসময় দেশের জনসম্পদ উন্নয়নের কেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পরিকল্পিতভাবে অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করা হয়েছে। দেশের স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি ও জামাত-শিবির ছাত্র আন্দোলনে ভর করে বাংলাদেশ টেলিভিশন, এক্সপ্রেসওয়ে, মেট্রোরেলের মতো মেগা অবকাঠামোতে হামলা করেছে।’
তিনি বলেন, ‘এই সংঘাতে প্রাণ হারিয়েছে বহু নিরীহ শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষ। আমরা শিক্ষক সমাজ বিশ্বাস করি, সংঘাত কখনোই সমাধান এনে দেয় না। প্রধানমন্ত্রী আশ্বাস দিয়েছেন, এই পরিস্থিতির পেছনের সকল কুশীলবকে বিচারের আওতায় আনা হবে। আমরা চাই, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাস খোলামাত্রই অতীতের ধারাবাহিকতায় শিক্ষা ও গবেষণায় উৎকর্ষ সাধনের মাধ্যমে উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় অবদান রাখবে।’
দলমত নির্বিশেষে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় আগামী দিনের সমৃদ্ধ বাংলাদেশ নির্মাণে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অগ্রণী ভূমিকা রাখবে বলে বিশ্বাস করেন ইআরডিএফবি সভাপতি।
সংগঠনটির পক্ষ থেকে আরও বলা হয়েছে, অগ্রসরমান বিশ্বে নিজেদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করলে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা ব্যাহত হওয়ার পাশাপাশি সকল অর্জন ম্লান হয়ে যাবে।
আরও পড়ুন: জনগণের প্রত্যাশাকে গুরুত্ব দিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনা করছে সরকার: ইআরডিএফবির আয়োজনে মোমেন
ইআরডিএফবির আয়োজনে ‘দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে গণতন্ত্রের বিজয়’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত
৪ মাস আগে
জাবি শিক্ষকের পদত্যাগ: শাস্তি এড়ানো, না কি বিবেকের ডাকে সাড়া?
শিক্ষার্থীদের ওপর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও ছাত্রলীগের হামলার প্রতিবাদে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক জাহিদুল করিম পদত্যাগ করেছেন।
বৃহস্পতিবার ই-মেইলের মাধ্যমে উপাচার্য নুরুল আলমের কাছে পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন করিম।
তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, জাহিদুল করিমের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের তদন্ত চলমান থাকায় সম্ভাব্য শাস্তির আশঙ্কায় পদত্যাগ করেছেন।
আরও পড়ুন: পাঞ্জাবি-পায়জামা ইস্ত্রি করার সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে সেনা সদস্যের মৃত্যু
জনসংযোগ দপ্তরের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক মোহাম্মদ মহিউদ্দিনের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০২১ সালের ২৮ আগস্ট অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেটের বিশেষ সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের ২০১৭-২০১৮ শিক্ষাবর্ষের এমবিএ দ্বিতীয় সেমিস্টার পরীক্ষা কমিটি পুনর্গঠন এবং পরীক্ষায় অসদুপায় অবলম্বনের সহযোগিতার অভিযোগ উঠে তৎকালীন বিভাগীয় সভাপতি জাহিদুল করিমের বিরুদ্ধে। এঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন গ্রহণ করে ওই প্রতিবেদন পর্যালোচনার পর সুপারিশ প্রদানের জন্য জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কর্মচারী দক্ষতা ও শৃঙ্খলা অধ্যাদেশের ৫(ক) (২) উপধারা মোতাবেক আনুষ্ঠানিক তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। যার কার্যক্রম বর্তমানে চলমান থাকা অবস্থায় তিনি চাকরি থেকে অব্যাহতি চেয়েছেন।
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ মনে করেন, জাহিদুল করিম তদন্তে শাস্তির আশঙ্কা থেকে চাকরি থেকে অব্যাহতি চেয়েছেন। একইসঙ্গে তিনি ‘উদ্দেশ্যমূলক ও দূরভিসন্ধি’ থেকে দেশের সাম্প্রতিক ঘটনাকে কারণ হিসেবে অব্যাহতি পত্রে উল্লেখ করেছেন।
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ দৃঢ়ভাবে জানায়, তার বিরুদ্ধে গঠিত আনুষ্ঠানিক তদন্ত চলবে এবং তদন্ত সম্পন্ন হওয়ার পর তদনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এদিকে অভিযোগ অস্বীকার করে জাহিদুল করিম বলেন, তার স্ত্রী ওই ব্যাচের ছাত্রী হলেও তিনি কোনো অ্যাকাডেমিক কর্মকাণ্ডে জড়িত ছিলেন না। তার পরীক্ষার সময় অসদুপায় অবলম্বন সম্পর্কে কিছুই জানতেন না এবং এটিকে তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হিসেবে উল্লেখ করেন।
ব্যাচের পরীক্ষা কমিটির সভাপতি (চতুর্থ এমবিএ, ২০১৭-১৮) অধ্যাপক আউয়াল আল কবির বলেন, বিষয়টি তদন্তাধীন।
এ বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানাতে অস্বীকৃতি জানিয়ে তিনি বলেন, পরীক্ষায় তার (জাহিদ করিমের) অনিয়মের বিষয়টি আমি বিশ্ববিদ্যালয়কে জানিয়েছি।
আরও পড়ুন: জাবিতে পুলিশের হাতে সাংবাদিক ‘লাঞ্ছিত’
অধ্যাপক কবীর বলেন, 'এখন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকেই ব্যবস্থা নিতে হবে।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের আরেক অধ্যাপক ইউএনবিকে বলেন, করিমের অসদাচরণের বিষয়টি নজরে এলে বিভাগে অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত হয় এবং পরীক্ষা কমিটির সদস্যরা তার বিরুদ্ধে তৎকালীন উপাচার্য ফারজানা ইসলামের কাছে লিখিত অভিযোগ করেন।
তিনি আরও বলেন, ‘তাকে বাঁচাতে তদন্ত প্রক্রিয়া দীর্ঘায়িত করা হয় এবং তাকে শিক্ষা ছুটিতে বিদেশে পাঠানো হয়।’
'শিক্ষক সমাজের বিবেক নষ্ট হয়েছে'
এর আগে গত ২৫ জুলাই সহযোগী অধ্যাপক জাহিদুল করিম ই-মেইলের মাধ্যমে পদত্যাগপত্র জমা দেন। সম্প্রতি কোটা সংস্কার আন্দোলনে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর সরকারের বর্বরোচিত হামলার প্রতিবাদে তিনি স্বেচ্ছায় চাকরি ছাড়তে চান বলে জানান।
চিঠিতে তিনি লিখেছেন, তিনি প্রায় ১৪ বছর ধরে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগে শিক্ষকতা করছেন।
দেশে সাম্প্রতিক সহিংসতা ও বিশৃঙ্খলা সম্পর্কে সরকারের অবহেলা এবং তার সহকর্মী শিক্ষকদের 'পক্ষপাতদুষ্ট মনোভাব' তাকে গভীরভাবে ব্যথিত করেছে।
তিনি সর্বদা সত্য ও ন্যায়ের পক্ষে সোচ্চার ছিলেন এবং শিক্ষার্থীদের ন্যায্য দাবিতে তাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন। কোটা সংস্কারের ন্যায্য দাবির বিরুদ্ধে সরকারের আগ্রাসী অবস্থানের কারণে অনেক শিক্ষার্থী প্রাণ হারিয়েছেন।
সরকার চাইলে দ্রুত শিক্ষার্থীদের দাবি মেনে নিতে পারত, তাহলে এত প্রাণ হানির ঘটনা ঘটত না। যেসব শিক্ষার্থী নিহত হয়েছে, তাদের নিয়ে তাদের পরিবারের অনেক স্বপ্ন ছিল। সন্তান হারানোর বেদনায় তারা আজ দিশেহারা। তাদের সাথে সাথে সমগ্র জাতি আজ শোকাহত। গত এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে শিক্ষার্থীদের উপর ছাত্রলীগ, পুলিশ, র্যাব ও বিজিবি যে হত্যাকাণ্ড চালিয়েছে, তা এই জাতির জন্য একটি কালো অধ্যায়ের জন্ম দিয়েছে।
স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীসহ সাধারণ মানুষকে হত্যা এবং কিছু সংখ্যক প্রতিবাদী শিক্ষকদের রক্তাক্ত করার মধ্যদিয়ে ১৯৭১ সালের বর্বরতাকেও হার মানিয়েছে।
‘এই হত্যাকাণ্ড দেখেও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এবং শিক্ষকদের আমি নির্লিপ্ত থাকতে দেখেছি। শিক্ষকদের ভূমিকা আজ জাতির কাছে প্রশ্নবিদ্ধ। রাজনৈতিক দলীয় করণের কারণে শিক্ষক সমাজের বিবেক লোপ পেয়েছে, শিক্ষক-শিক্ষার্থীর সম্পর্ক ভুলুণ্ঠিত হয়েছে। শহীদ সব শিক্ষার্থী এবং আহত সব শিক্ষক, শিক্ষার্থীদের প্রতি আমার গভীর শ্রদ্ধা, ভালোবাসা প্রকাশ করছি এবং তাদের জন্য দোয়া করছি। সমগ্র বাংলাদেশের শিক্ষক সমাজের মূল্যবোধ এবং নৈতিকতাবোধ কে জাগ্রত করতে আমি সহযোগী অধ্যাপক, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিস বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় চাকরি থেকে স্বেচ্ছায় অব্যাহতি নিচ্ছি।’
আরও পড়ুন: সার্ক কালচারাল সেন্টারের উপপরিচালক হলেন জাবি অধ্যাপক
৪ মাস আগে