পালিত
রিয়াদে গণহত্যা দিবস পালিত
সোমবার (২৫ মার্চ) সৌদি আরবের রিয়াদে বাংলাদেশ দূতাবাসে যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় গণহত্যা দিবস পালিত হয়েছে।
এ উপলক্ষে অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর বাণী পাঠ করা হয়।
এছাড়া অনুষ্ঠানের শুরুতে মুক্তিযুদ্ধে নিহত সব শহীদের স্মরণে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
আরও পড়ুন: আজ গণহত্যা দিবস
দূতাবাসের অডিটোরিয়ামে আয়োজিত আলোচনা সভায় রাষ্ট্রদূত ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী বলেন, ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরেই বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দেন, যা তৎকালীন ইপিআর ট্রান্সমিটারের মাধ্যমে সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ে। বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে সাড়া দিয়ে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে বাংলার মানুষ।
রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, ১৯৭১ সালে সংঘটিত ভয়াবহ গণহত্যা, যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার ও আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি জরুরি। আর এ স্বীকৃতি আদায়ে সরকারের পাশাপাশি বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশি কমিউনিটি, বুদ্ধিজীবী, পেশাজীবী সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে।
দূতাবাসের কাউন্সেলর মো. বেলাল হোসেনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে মিশন উপ প্রধান মো. আবুল হাসান মৃধা, ডিফেন্স অ্যাটাশে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. গোলাম ফারুক বক্তব্য দেন।
এ ছাড়া বক্তব্য দেন রিয়াদে বাংলাদেশি কমিউনিটির বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মোয়াজ্জেম হোসেন, ব্যবসায়ী এম আর মাহাবুব।
আরও পড়ুন: ২৫ মার্চকে ‘আন্তর্জাতিক গণহত্যা দিবস’ হিসেবে স্বীকৃতির দাবিতে প্রেস ক্লাবে আলোচনা সভা
বক্তারা সবাই ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কালরাতে সংঘটিত ভয়াল গণহত্যার বিচার ও আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি দাবি করেন।
অনুষ্ঠানে জহির রায়হানের স্টপ জেনোসাইড চলচ্চিত্রটি প্রদর্শন করা হয়।
জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনে ‘শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস’ পালিত
যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনে ‘শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস-২০২৩’ পালন করা হয়েছে।
অনুষ্ঠানের শুরুতে শহীদ বুদ্ধিজীবীসহ মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারী বীর শহীদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। তাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত পরিচালনা করা হয়।
আরও পড়ুন: মিশরে বাংলাদেশ দূতাবাসে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
এরপর দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া বাণী পাঠ করে শোনানো হয়। আলোচনা পর্বে মূল বক্তব্য রাখেন জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের উপস্থায়ী প্রতিনিধি ও চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স তৌফিক ইসলাম শাতিল।
উপস্থায়ী প্রতিনিধি তার বক্তব্যের শুরুতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তার পরিবারের শাহাদাৎ বরণকারী সব সদস্য, ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বরে নিহত সব শহীদ বুদ্ধিজীবী, মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদ এবং নির্যাতনের শিকার মা-বোনদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন।
দিবসটিকে আমাদের ইতিহাসের এক কলঙ্কময় অধ্যায় হিসেবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘জাতির এই বীর সন্তানেরা ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষে বুদ্ধিবৃত্তিক চেতনা দিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধে আমাদের বিজয়ের পথ প্রশস্ত করেন। মহান মুক্তিযুদ্ধের শেষ দিনগুলোতে পাকহানাদার বাহিনী ও তাদের দোসররা যখন বুঝে গিয়েছিল যে তাদের পরাজয় নিশ্চিত, তখনই তারা বাংলাদেশকে মেধাশূণ্য করতে বেছে বেছে পরিকল্পিতভাবে আমাদের বুদ্ধিজীবীদের নির্মমভাবে হত্যা করে।’
মিশরে বাংলাদেশ দূতাবাসে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
মিশরের কায়রোতে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস ভবনে বৃহস্পতিবার যথাযোগ্য মর্যাদা ও গাম্ভীর্যের সঙ্গে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত হয়েছে।
দূতাবাসের বঙ্গবন্ধু কর্নার সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে কর্মকর্তারা অংশ নেন।
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মধ্যে দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয়।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর পাঠানো বাণী পাঠ করা হয়।
আরও পড়ুন: বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে জাতিকে পঙ্গু করা যায়নি: হাছান মাহমুদ
দিবসটি উপলক্ষে আয়োজিত বিশেষ আলোচনা সভায় রাষ্ট্রদূত সামিনা নাজ প্রথমে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এছাড়া তিনি শহীদ বুদ্ধিজীবীসহ সকল শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
রাষ্ট্রদূত বলেন, এই দিনে (১৪ ডিসেম্বর) দেশের প্রখ্যাত বুদ্ধিজীবীদের নৃশংসভাবে হত্যা জাতির জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি।
তিনি বলেন, ‘এই দিনটি পালনের মাধ্যমে আমরা তাদের গভীরভাবে স্মরণ করি এবং আমাদের জাতীয় জীবনে তাদের অবদানকে তুলে ধরেছি, তাদের আত্মত্যাগ এবং স্বাধীনতার জন্য ত্যাগের ইতিহাস স্মরণ করি।’
অনুষ্ঠানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তার পরিবারের শহীদ সদস্য, মুক্তিযুদ্ধে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও অন্যান্য শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
আরও পড়ুন: শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে জাতি স্মরণ করছে সূর্যসন্তানদের
একাত্তরের শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
ঢাকায় রাশিয়ান হাউসে রাশিয়ান গ্র্যাজুয়েটস ডে পালিত
ঢাকায় সোভিয়েত অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশের (এসএএবি) সঙ্গে যৌথভাবে সোভিয়েত/রাশিয়ান গ্র্যাজুয়েটস ডে আয়োজন করেছে রাশিয়ান হাউস।
অনুষ্ঠানে সোভিয়েত ইউনিয়ন ও রাশিয়ার গ্র্যাজুয়েটরা উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকার রাশিয়ান হাউসের পরিচালক পাভেল দভয়চেনকভ অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন। তিনি অনুষ্ঠানে যোগদানকারী গ্র্যাজুয়েটদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান।
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামে ৫ টাকায় ব্যাগ ভর্তি সবজির বাজার চালু
পাভেল দভয়চেনকভ তার বক্তৃতায় বলেন, ১৯৭২ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোভিয়েত ইউনিয়ন সফরের পর থেকে বাংলাদেশ থেকে অনেক বাংলাদেশি ছাত্র সরকারি বৃত্তি নিয়ে সোভিয়েত ইউনিয়নে গিয়েছিলেন। পরে বাংলাদেশে ফিরে আসেন এবং বাংলাদেশের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে উচ্চ পদে অধিষ্ঠিত হন।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের আগ্রহের কারণে রাশিয়া সরকার দিন দিন শিক্ষা বৃত্তির সংখ্যা বাড়াচ্ছে। ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষে বৃত্তির সংখ্যা ছিল ১১০ জন এবং ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষে ১২৪ জনকে বৃত্তি বরাদ্দ করা হয়েছে। এ ব্যাপারে ঢাকায় রাশিয়ান হাউস সবসময় তৎপর রয়েছে।
আরও পড়ুন: ব্রহ্মপুত্র নদে জেলের জালে ধরা পড়ল ৮৫ কেজির বাঘাইড় মাছ!
বাংলাদেশে রুশ দূতাবাসের মিনিস্টার-কাউন্সেলর একেতেরিনা সেমেনোভা সবাইকে অভিনন্দন জানান।
সিউলে বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবের ৯৩তম জন্মবার্ষিকী পালিত
দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউলে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সহধর্মিণী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবের ৯৩তম জন্মবার্ষিকী পালন করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (৮ আগস্ট) দক্ষিণ কোরিয়ায় বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশি ও দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে রাষ্ট্রদূত দেলোয়ার হোসেন দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং বাংলাদেশ কমিউনিটির সদস্যদের উপস্থিতিতে বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করা হয়।
এরপর বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব ও জাতির পিতাসহ তার পরিবারের শহিদ সদস্যদের স্মরণে ও তাদের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করে এবং দেশ ও জাতির শান্তি, উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
বঙ্গমাতার ৯৩তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর বাণী পাঠ করা হয়। অনুষ্ঠানে বঙ্গমাতার ওপর নির্মিত একটি প্রামাণ্যচিত্রও প্রদর্শন করা হয়।
আরও পড়ুন: বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব পদক-২০২৩ পেলেন ৪ নারী ও জাতীয় নারী ফুটবল দল
রাষ্ট্রদূত দেলোয়ার হোসেন তার বক্তব্যের শুরুতে বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে তার স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
তিনি তার বক্তব্যে বঙ্গমাতার জীবন ও কর্ম এবং দেশ ও জাতিগঠনে তার অসমান্য অবদানের নানা দিক তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবের গৌরবময় জীবন ও কর্ম বাংলাদেশের জনগণের জন্য বিশেষত বাঙ্গালি নারীদের নিকট অফুরন্ত অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে থাকবে।
আলোচনা পর্বে আলোচকরা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবের জীবন ও কর্মের ওপর আলোচনা করেন।
আরও পড়ুন: বঙ্গমাতার ত্যাগ ও অকুণ্ঠ সমর্থনেই শেখ মুজিব বঙ্গবন্ধু হয়ে উঠেছিলেন: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
বঙ্গবন্ধু সৌভাগ্যবান যে তিনি বঙ্গমাতাকে জীবনসঙ্গিনী হিসেবে পেয়েছিলেন: প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভারতের ৭৪তম প্রজাতন্ত্র দিবস পালিত
ঢাকাস্থ ভারতীয় হাইকমিশন ৭৪তম প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপন করেছে।
বাংলাদেশে ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন এবং প্রেসিডেন্টের ভাষণ পাঠ করেন।
বৃহস্পতিবার আয়োজিত অনুষ্ঠানে ভারতীয় প্রবাসী সদস্যরা দেশাত্মবোধক গান গেয়েছেন।
আরও পড়ুন: ঢাকায় ভারতের ৭৩তম প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপন
ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবস: হিলি বন্দরে পণ্য আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
দেশজুড়ে সরস্বতী পূজা পালিত হচ্ছে আজ
হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব সরস্বতী পূজা সারাদেশে ব্যাপক উৎসাহ, উৎসব ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে পালিত হচ্ছে আজ।
সরস্বতী পূজা বাংলা মাস মাঘের শুক্লা পঞ্চমী তিথিতে পালিত হয়। দিনটিকে বলা হয় 'বসন্ত পঞ্চমী'।
হিন্দু ভক্তরা বিশেষ করে শিক্ষার্থীরা দেবী সরস্বতীর পূজা করে এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও মন্দিরে পূজা উদযাপন করে।
আরও পড়ুন: ফরিদপুর পূজা মণ্ডপের বরাদ্দকৃত ২০০ বস্তা চাল জব্দ, আটক ১
রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বুধবার সরস্বতী পূজা উপলক্ষে হিন্দু সম্প্রদায়কে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় পূজা উদযাপন কমিটি ক্যাম্পাসে সরস্বতী পূজার আয়োজন করছে। এছাড়া রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে সরস্বতী পূজার আয়োজন করা হবে।
আরও পড়ুন: করতোয়ায় নৌকাডুবি: জেলায় অনাড়ম্বরভাবে দুর্গাপূজা উদযাপনের সিদ্ধান্ত
দুর্গাপূজা উদযাপন বিঘ্ন করার প্রচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন: দলীয় নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ওবায়দুল কাদের
কোকো’র ৮ম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত হবে মঙ্গলবার
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি)।
যথাযোগ্য মর্যাদায় দিবসটি উপলক্ষে বিএনপি ও এর সহযোগী সংগঠনগুলো বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করবে।
সকাল ৮টায় বনানীতে কোকোর কবরস্থান প্রাঙ্গণে কোরআনখানির আয়োজন করা হবে। এরপর সকাল ১০টায় তার কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন বিএনপির নেতাকর্মীরা।
কোকোর বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বেলা ১২টায় নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হবে।
আরও পড়ুন: সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হকের ৬ষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ
এছাড়া দুপুর দেড়টায় দুস্থ ও এতিমদের মাঝে খাবার বিতরণ করবে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপি।
দিবসটি উপলক্ষে, বিকাল সাড়ে ৪টায় গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়াও জেলা ও মহানগর বিএনপির বিভিন্ন সহযোগী ও পেশাজীবী সংগঠন আলোচনা সভা, দোয়া মাহফিলসহ নানা কর্মসূচি পালন করবে।
উল্লেখ্য, ২০১৫ সালের ২৪ জানুয়ারি মালয়েশিয়ার একটি ভাড়া বাসায় ৪৫ বছর বয়সে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান কোকো। ২৭ জানুয়ারি তার লাশ দেশে এনে বনানী কবরস্থানে দাফন করা হয়।
আরও পড়ুন: বিএনপি নেতা হান্নান শাহের ৬ষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী কাল
করোনা মহামারির মধ্যে দেশজুড়ে ঈদুল আজহা পালিত
করোনার ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের ব্যাপক সংক্রমণের মধ্যেই দেশজুড়ে পালিত হয়েছে মুসলমানদের দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব ঈদুল আজহা।
যদিও এই উৎসবে করোনা যাতে প্রভাব ফেলতে না পারে সেজন্য সরকার স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিতকল্পে বিভিন্ন সচেতনতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।
আরও পড়ুনঃ চট্টগ্রামে ঈদুল আজহার প্রথম ও প্রধান জামাত সকাল ৭টায়
পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ খান পৃথক শুভেচ্ছা বার্তায় দেশবাসী এবং বিশ্বের মুসলমানদের ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
বুধবার সকালে রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ বঙ্গভবনের দরবার হলে তাঁর ঈদ নামাজ আদায় করেছেন।
মেহেরপুরে মুজিবনগর দিবস পালিত
সামাজিক দূরত্ব মেনে সংক্ষিপ্ত আয়োজনের মধ্য দিয়ে শুক্রবার মেহেরপুরে পালিত হয়েছে ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস।