পরিবহন ধর্মঘট
চট্টগ্রামে ৪৮ ঘণ্টার পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহার
চট্টগ্রামে চলমান ৪৮ ঘণ্টার পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহার করেছেন চট্টগ্রাম গণপরিবহন মালিক-শ্রমিক ঐক্য পরিষদ নেতারা।
পরিবহন মালিক শ্রমিকদের সঙ্গে জেলা প্রশাসনের বৈঠক শেষে ধর্মঘট প্রত্যাহার করার ঘোষণা দেন তারা।
এর আগে চুয়েটে গাড়ি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের প্রতিবাদে শনিবার পরিবহন মালিক শ্রমিকরা চট্টগ্রামে ৪৮ ঘণ্টার ধর্মঘট ডাক দেয়।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে পরিবহন ধর্মঘট চলছে, চরম দুর্ভোগে সাধারণ মানুষ
এদিকে রবিবার (২৮ এপ্রিল) সকাল ৬টা থেকে ধর্মঘট শুরু হলে সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ বেড়ে যায়।
পরে প্রশাসনের অনুরোধে রবিবার বিকাল ৩টায় চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে মালিক-শ্রমিক নেতাদের সঙ্গে জেলা প্রশাসনের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
রবিবার বিকাল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত দীর্ঘ আড়াই ঘণ্টা আলোচনা শেষে চট্টগ্রাম গণপরিবহন মালিক-শ্রমিক ঐক্য পরিষদ আহ্বায়ক মঞ্জুর আলম চৌধুরী ধর্মঘট প্রত্যাহারের ঘোষণা দেন।
তিনি বলেন, জেলা প্রশাসকের অনুরোধে জনস্বার্থের কথা বিবেচনা করে ৪৮ ঘণ্টার চলমান ধর্মঘট আমরা প্রত্যাহার করেছি। জেলা প্রশাসক আমাদের দাবিগুলো মেনে নিয়েছেন, সেজন্য তাকে আমরা ধন্যবাদ জানাই।
তিনি আরও বলেন, পরে এরকম কোনো পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে আমরা পুনরায় ধর্মঘট দেব। চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষার্থী নিহত ও এক শিক্ষার্থী আহত হওয়ার ঘটনায় এ পর্যন্ত তিনটি বাস পুড়িয়ে দিয়েছে বিক্ষুদ্ধ শিক্ষার্থীরা। এসব বাসের ক্ষতিপূরণ দাবি করেছে বৃহত্তর চট্টগ্রাম গণপরিবহন মালিক-শ্রমিক ঐক্য পরিষদ।
চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামানের সভাপতিত্বে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন- চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এ কে এম গোলাম মোর্শেদ খান, চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের প্রতিনিধি অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার নোবেল চাকমা, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাউজান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাঙ্গুনিয়া, চট্টগ্রাম জেলা পুলিশের প্রতিনিধি, বিআরটিসির সহকারী পরিচালক রায়হানা আক্তার উর্থি প্রমুখ।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গুতে আরও ৩১ জন আক্রান্ত
দেশে আরও ১৫ জনের করোনা শনাক্ত
৭ মাস আগে
গ্যাস সংকট: সিলেটে অনির্দিষ্টকালের পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘট শুরু করেছেন পরিবহন শ্রমিকরা।
গ্যাস সংকট নিরসনসহ ৫ দফা দাবিতে বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) ভোর ৬টা থেকে সিলেট জেলাজুড়ে এ ধর্মঘট শুরু করেছেন তারা।
সিলেট জেলা সড়ক পরিবহন শ্রমিক ঐক্য পরিষদের ডাকে এ কর্মসূচি পালিত হচ্ছে।
ধর্মঘটের ফলে পরিবহন সংকটে স্থবির হয়ে পড়েছে জনজীবন। যাত্রীরা পড়েছেন ভোগান্তিতে। সিলেট নগরীসহ সিলেট-ঢাকা মহাসড়ক প্রায় যানবাহন শূন্য রয়েছে। এতে মোড়ে মোড়ে দাঁড়িয়ে থাকা যাত্রীরা অপেক্ষা করেও পাচ্ছেন না যানবাহন। বিশেষ করে সকালে যানবাহন না পেয়ে এসএসসি পরীক্ষার্থীরা বিপাকে পড়েছেন।
আরও পড়ুন: সিলেটে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক
জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে সিলেটে প্রত্যেক মাসের ১৮ থেকে ২০ দিন পর থেকেই পাম্পগুলোতে অনুমোদিত লোড শেষ হয়ে যায়। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েন সিএনজিচালিত যানবাহনের চালকরা।
এরই প্রেক্ষিতে গত রবিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) নগরীর কোর্ট পয়েন্টে সিলেট জেলায় সিএনজিচালিত সব যানবাহনের সিএনজি লোডিংয়ে সব সংকট ও প্রতিবন্ধকতা দূর করার দাবিতে মানববন্ধন করে পরিবহন শ্রমিকরা।
সিলেট জেলা সড়ক পরিবহন শ্রমিক ঐক্য পরিষদের ব্যানারে আয়োজিত এ মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, দীর্ঘদিন থেকে সিলেটবাসী গ্যাস সংকটের কারণে দুর্ভোগে রয়েছে। বর্তমানে গ্যাসের তীব্র সংকট চলছে। প্রতিদিন বিভিন্ন সিএনজি পাম্পে গ্যাস নেওয়ার জন্য ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থেকে গ্যাস পাচ্ছেন না পরিবহন শ্রমিকরা।
আরও পড়ুন: বরগুনার সব রুটে অনির্দিষ্টকালের জন্য বাস ধর্মঘট চলছে
বিগত কয়েক বছর থেকে গ্যাস সংকট সমাধানের লক্ষ্যে সিলেটের জেলা প্রশাসক, স্থানীয় মন্ত্রী ও এমপিদের অবহিত করার পরও সমাধান হচ্ছে না।
এ সময় মঙ্গলবারের (২৭ ফেব্রুয়ারি) মধ্যে গ্যাসের লোড বৃদ্ধি ও সংকট সমাধান না হলে বুধবার থেকে সিলেটের সব সড়ক পরিবহন শ্রমিকদের কর্মবিরতি পালন করা হবে বলে জানান পরিবহন নেতারা।
এ ব্যাপারে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় কমিটির আইন বিষয়ক সম্পাদক ও সিলেট জেলা সিএনজিচালিত অটোরিকশা শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি মো. জাকারিয়া আহমদ বলেন, বুধবারের মধ্যে আমাদের দাবি বাস্তবায়ন না হলে বৃহস্পতিবার থেকে বিভাগজুরে ধর্মঘট পালন করা হবে।
তিনি আরও বলেন, ধর্মঘটের সঙ্গে সিলেট জেলা বাস-মিনিবাস শ্রমিক ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ মত দিয়েছেন তারাও তাদের দাবি নিয়ে ধর্মঘট পালন করবেন।
আরও পড়ুন: শ্রমিকদের ধর্মঘটে বুড়িমারী স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি ৬ দিন বন্ধ
৯ মাস আগে
চট্টগ্রামের ৩ জেলার ২৬ রুটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে, ভোগান্তিতে মানুষ
চট্টগ্রামের ৩ জেলায় পরিবহন ধর্মঘট চলছে। এই ধর্মঘটের কারণে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন সাধারণ মানুষ।
বুধবার (১৮ অক্টোবর) সকাল ৬টা থেকে সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধসহ একাধিক দাবিতে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার-টেকনাফ-বান্দরবান সড়ক ও উপ-সড়কের ২৬ রুটে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত পরিবহন ধর্মঘট চলছে।
চট্টগ্রাম দক্ষিণাঞ্চল-কক্সবাজার-বান্দরবান জেলা সড়ক পরিবহন মালিক শ্রমিক ঐক্য পরিষদ এ ধর্মঘটের ডাক দেয়। ফলে এসব সড়কে সকাল থেকে কোনো গণপরিবহন চলছে না।
পূর্বে কোনো ঘোষণা ছাড়াই হঠাৎ করে ধর্মঘটের কারণে দক্ষিণ চট্টগ্রামের বিভিন্ন গন্তব্যের শত শত যাত্রী কর্ণফুলী শাহ আমানত সেতু ও মইজ্জার টেক এলাকায় আটকা পড়েন।
আরও পড়ুন: খুলনায় জ্বালানি তেল ব্যবসায়ীদের তিন দফা দাবিতে ডাকা ধর্মঘট প্রত্যাহার
মালিক-শ্রমিকের দাবিগুলো হচ্ছে- সড়ক ও উপ-সড়কে দুর্ঘটনা প্রতিরোধ, সড়কে শৃঙ্খলা আনা, বিআরটিএ’র অনুমোদন ছাড়া মিনি বাস চ্যাসিসকে লোকাল গ্যারেজে করে দ্বিতল বাসে রূপান্তর করে স্লিপার কোচ নাম দিয়ে অপ্রশস্ত রোডে চলাচল নিষিদ্ধ করা, বহিরাগত এসি/নন-এসি বাস রুট পারমিটের শর্ত ভঙ্গ করে লোকাল রুটের যাত্রী বহনের কারণে গাড়িতে গাড়িতে অসম প্রতিযোগিতা বন্ধ করা, সড়কের দুর্ঘটনা ও প্রাণহানির জন্য দায়ী ইজিবাইক, ব্যাটারি রিকশা, টমটম ও অবৈধ থ্রি হুইলার সিএনজিচালিত অটোরিকশা চলাচল নিষিদ্ধ করা, হাইওয়ের আইন অনুযায়ী রাস্তার উভয় পাশের অবৈধ স্থাপনাসহ হাটবাজার সরিয়ে নেওয়া, ঢাকা ও চট্টগ্রামে একই ট্রাফিক আইনে দ্বিগুণ জরিমানার বৈষম্য দূরীকরণ।
আরও দাবির মধ্যে রয়েছে- চট্টগ্রাম বহদ্দারহাট আঞ্চলিক বাস টার্মিনাল সংস্কার ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ, খোলা ট্রাকে লবণ পরিবহন নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন, রিকুইজিশানের মাধ্যমে দুই জেলায় রুট পারমিটধারী বাস মিনিবাস কোচ গাড়ি দেশের প্রত্যন্ত এলাকা ও উপজেলায় পাঠানোর নামে রিকুইজিশন বাণিজ্য বন্ধ, কক্সবাজার পৌর বাস টার্মিনালে আবর্জনার স্তুপ অবিলম্বে পরিষ্কার করা।
চট্টগ্রাম দক্ষিণাঞ্চল-কক্সবাজার-বান্দরবান জেলা সড়ক পরিবহন মালিক শ্রমিক ঐক্য পরিষদের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মোহাম্মদ মুছা জানান, সড়কে শৃঙ্খলা আনা, সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধসহ একাধিক দাবিতে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার-টেকনাফ-বান্দরবান সড়ক ও উপ-সড়কে বুধবার সকাল ৬টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত পরিবহন ধর্মঘট চলছে। যার কারণে এ রুটে কোনো গাড়ি চলছে না।
এর আগে, ৯ অক্টোবর চট্টগ্রাম নগরী থেকে কক্সবাজার-বান্দরবানসহ দক্ষিণ চট্টগ্রামের সব রুটে দুই ঘণ্টা বাস চলাচল বন্ধ রেখে বিক্ষোভ করেছেন পরিবহন শ্রমিকরা।
আরও পড়ুন: ফিলিং স্টেশন মালিকদের ধর্মঘট প্রত্যাহার না হলে সোমবার থেকে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে: বিপিসি
১ বছর আগে
৫ ঘণ্টা পর সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহার
সিলেটের পরিবহন শ্রমিকদের ডাকা ধর্মঘট মাত্র ৫ ঘণ্টা পর প্রত্যাহার করা হয়েছে।
সোমবার সকাল পৌনে ১১টার দিকে সিলেট জেলা বাস মিনিবাস শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি মঈনুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, প্রশাসনের আশ্বাসে এবং কেন্দ্রীয় শ্রমিক নেতাদের নির্দেশনায় পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহার হয়েছে।
এছাড়া এখন থেকেই যানবাহন চলাচল শুরু হবে।
এর আগে বাস-মিনিবাস শ্রমিক ইউনিয়ন সিলেট জেলা ও বিভাগীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলী আকবর রাজনের মুক্তির দাবিতে রবিবার ধর্মঘটের ডাক দেয়া হয়। সোমবার সকাল ৬টা থেকে শুরু হয় ধর্মঘট।
আরও পড়ুন: সিলেটে রবিবারের পরিবহন ধর্মঘট স্থগিত
এছাড়া সোমবার সিলেট জেলায় এবং মঙ্গলবার থেকে গোটা বিভাগে এই ধর্মঘট শুরু হওয়ার কথা ছিল।
প্রসঙ্গত, আলী আকবর রাজন শ্রমিক নেতা হলেও তিনি বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। রাজন সিলেট জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক।
গত ৭ ডিসেম্বর সিলেট নগরীর সুরমা মার্কেট এলাকা থেকে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে।
২০১৮ সালের জ্বালাও-পোড়াওয়ের একটি মামলায় আলী আকবর রাজনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরওয়ানা ছিল।
এছাড়া ওই মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তার জামিনের দাবিতে সোমবার ভোর থেকে অনির্দিষ্টকালের পরিবহন ধর্মঘটের ডাক দিয়েছিল সিলেট জেলা পরিবহন ঐক্য পরিষদ।
সিলেট জেলা বাস-মিনিবাস শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি ময়নুল ইসলাম বলেন, দেড় মাস ধরে শ্রমিক নেতা রাজন কারাগারে বন্দি। তার জামিনের জন্য বারবার আবেদন করা হলেও জামিন হচ্ছে না।
তিনি আরও বলেন, এর আগে সিলেটের বিভাগীয় কমিশনারের কাছে সমিতির পক্ষ থেকে স্মারকলিপি দেয়া হয়েছে।
তবুও জামিন না হওয়ায় পরিবহন কর্মবিরতির ডাক দেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: পণ্য পরিবহন ধর্মঘট স্থগিত
সারাদিন দুর্ভোগ শেষে সিলেটে রাতে পরিবহন ধর্মঘট স্থগিত
১ বছর আগে
চট্টগ্রামসহ ৩ জেলায় পরিবহন ধর্মঘট চলছে
কক্সবাজারে বুধবার (৭ ডিসেম্বর) অনুষ্ঠিত প্রধানমন্ত্রীর জনসভা উপলক্ষে পুলিশ কর্তৃক গণহারে বাস রিকুইজিশন করার প্রতিবাদে উত্তর চট্টগ্রাম ও দুই পার্বত্য জেলায় পরিবহন ধর্মঘট পালন করছে বাস মালিকরা। এতে কয়েক হাজার মানুষ দুভোর্গে পড়েছেন।
বৃহস্পতিবার সকাল থেকে তিন জেলায় (রাঙ্গামাটি-খাগড়াছড়ি ও উত্তর চট্টগ্রাম) বাস চলাচল বন্ধ রেখে এই ধর্মঘট পালন করছে।
চট্টগ্রাম সড়ক পরিবহন মালিক গ্রুপের যুগ্ম সম্পাদক মোহাম্মদ শাহজাহান বলেন, পুলিশের প্রয়োজনে, দেশের স্বার্থে পুলিশ সবসময়ই গাড়ি রিকুইজিশন করতে পারে; আমরাও পুলিশকে গাড়ি দিয়ে সহযোগিতা করি। কিন্তু পুলিশ সমাবেশের নামে আমাদের হাটহাজারী থেকে ২৪টি সহ চট্টগ্রাম থেকে ৯৭ টি বাস রিকুইজিশন করে নিয়ে যায়। এর মধ্যে ১৩টি বাস পুলিশ ব্যবহার করলেও বাকি বাসগুলো চট্টগ্রাম থেকে খালি নিয়ে উখিয়া-টেকনাফ থেকে কক্সবাজারের প্রধানমন্ত্রীর জনসভার লোকজন আনা-নেয়া করেছে।
আরও পড়ুন: রাজশাহী বিভাগের পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু
তিনি বলেন, নিয়ম অনুযায়ী রিকুইজিশন করা বাসগুলোর চালক ও সহকারীদের খাবার ও ডিজেল খরচ দেয়ার কথা থাকলেও তা পর্যাপ্ত দেয়নি। ফলে আর্থিক ক্ষতিসহ নানাভাবে আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি।
তিনি আরও বলেন, আটদিন আগে পুলিশ চট্টগ্রামের কথা বলে খাগড়াছড়ি থেকে পাঁচটি বাস রিকুইজিশন করলেও পরে তা কক্সবাজার-টেকনাফ নিয়ে গেছে। পুলিশের এইসব হয়রানির প্রতিকার চেয়ে বৃহস্পতিবার রাঙ্গামাটি-খাগড়াছড়ি ও উত্তর চট্টগ্রামের প্রতীকী পরিবহন ধর্মঘট আহ্বান করেছি। ওইদিন আমরা পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করবো।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে চট্টগ্রাম জেলা পুলিশে নতুন পুলিশ সুপার (এসপি) এস এম শফিউল্লাহ বলেন,গাড়ি রিকুইজিশন করা কিছু মালিকের সঙ্গে ভুল বুঝাবুঝি হয়েছে। তারা তেলের টাকা পাবে। তা আজকে সন্ধ্যার মধ্যে বুঝিয়ে দেয়া হবে। কোন পরিবহন ধর্মঘট হচ্ছে না। দু’একজন মালিক এটা ডেকেছে। মালিক সমিতি ধর্মঘট ডাকেনি। আপনারা মালিক সমিতির নেতা মঞ্জুর আলমের সঙ্গে কথা বলুন।
আরও পড়ুন: রাজশাহী বিভাগে অনির্দিষ্টকালের পরিবহন ধর্মঘট শুরু বৃহস্পতিবার
হবিগঞ্জে পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহার
২ বছর আগে
রাজশাহী বিভাগের পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু
বিএনপির রাজশাহী বিভাগীয় গণসমাবেশ শেষ হওয়ার আগেই পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহার করা হয়েছে।
শনিবার (৩ ডিসেম্বর) বিকালে রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার ও সড়ক পরিবহন নেতাদের যৌথ বৈঠকে প্রশাসনের পক্ষ থেকে আশ্বাস দিলে বিকাল ৪টার দিকে ধর্মঘট প্রত্যাহারের ঘোষণা দেন পরিবহন মালিক শ্রমিক ঐক্য পরিষদের নেতারা।
এরপর থেকে বগুড়ায় যানবাহন চলাচল শুরু হয়েছে।
আরও পড়ুন: বিএনপির সমাবেশ শেষ হওয়ার পরপরই খুলনায় পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহার
রাজশাহী বিভাগীয় পরিবহন মালিক শ্রমিক যৌথ কমিটির সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, শনিবার দুপুর ৩টা-৪টা পর্যন্ত রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনারের সঙ্গে তার কার্যালেয়ে বৈঠক হয়েছে। ওই বৈঠকে মহাসড়কে নসিমন, করিমন, সিএনজিচালিত অটোরিকশা বন্ধসহ চারটি দাবি এক মাসের মধ্যে পূরণ করার আশ্বাস দেয়া হয়েছে।
বাকি দাবিগুলো পর্যায়ক্রমে পূরণ করা হবে বলে জানানো হয়েছে। এই আশ্বাসের পরিপ্রেক্ষিতে পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহার করা হয়েছে।
মহাসড়কে নসিমন, করিমন চলাচল বন্ধসহ ১০ দফা দাবিতে ৩০ নভেম্বর রাজশাহী বিভাগের আট জেলায় পরিবহন ধর্মঘটের ডাক আসে। ১ ডিসম্বের থেকে বাস চলাচল বন্ধ করে দেন পরিবহন মালিকরা। এরপর বিআরটিসি বাস, সিএনজিচালিত অটেরিকশা বন্ধ করা হয়। তবে বিকল্প পথে ট্রেন, মোটরসাইকেলসহ বিভিন্নভাবে বিএনপি নেতাকর্মীরা রাজশাহীর সমাবেশে যোগ দেন।
বিএনপি নেতারা দাবি করেন, বিএনপির সমাবেশ বাধাগ্রস্ত করতেই পরিবহন ধর্মঘট ডাকা হয়।
আরও পড়ুন: হবিগঞ্জে পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহার
চট্টগ্রামে লাইটার জাহাজ শ্রমিকদের ধর্মঘট প্রত্যাহার
২ বছর আগে
রাজশাহীতে বিএনপি’র নবম বিভাগীয় সমাবেশ শনিবার
পরিবহন ধর্মঘট ও নানা প্রতিবন্ধকতা উপেক্ষা করে শনিবার রাজশাহীতে নবম বিভাগীয় সমাবেশ করতে যাচ্ছে বিএনপি।
বিভাগীয় কর্মসূচির অংশ হিসাবে রাজশাহী মহানগর বিএনপি নগরীর মাদরাসা মাঠে সমাবেশের আয়োজন করবে।
এখন পর্যন্ত আটটি সফল জনসভার মাধ্যমে প্রধান বিরোধী দলটি সংখ্যায় এবং সাংগঠনিক ক্ষমতার দিক থেকে তার শক্তি প্রমাণ করেছে। এমনকি বিএনপি জনসভা সফলে সকল বাধা মোকাবিলায় অভ্যস্ত হয়ে উঠেছে। দলের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, জনসভা সফল করতে এই অঞ্চলে তারা বাস ও অটোরিকশা ধর্মঘট মানবে না।
আরও পড়ুন: ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশ: আইজিপির সঙ্গে বৈঠকে বসেছে বিএনপির প্রতিনিধি দল
রাজশাহীতে শনিবার সকাল ১১টায় সমাবেশ শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। সমাবেশের জন্য মাদরাসা মাঠে মঞ্চ তৈরি করেছেন দলীয় নেতাকর্মীরা।
সমাবেশে যোগ দিতে এই গণসমাবেশের আগের দিন শুক্রবার দুপুর থেকে রাজশাহী শহরে বিভাগীয় নাটোর, বগুড়া, পাবনা, সিরাজগঞ্জ, নওগাঁ, জয়পুরহাট ও চাঁপাইনবাবগঞ্জসহ বিভিন্ন জেলা থেকে বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের হাজার হাজার নেতাকর্মীর ঢল নেমেছে।
এর আগের বিভাগীয় সমাবেশস্থলে নেতাকর্মীরা অবস্থান করলেও প্রশাসনের বাধার কারণে রাজশাহীতে সমাবেশস্থলে শুক্রবার রাত পর্যন্ত ঢুকতে পারেন নি। অবস্থান নিয়েছেন কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠ এবং আশপাশ এলাকায়।
এদিকে গণপরিবহন ধর্মঘটের পর শুক্রবার থেকে থ্রি হুইলার ধর্মঘট শুরু হয়েছে। এপরও বিভাগীয় গণসমাবেশে যোগ দিতে বিভিন্ন এলাকা থেকে মোটরসাইকেলের বহর নিয়ে রাজশাহী ঢুকছেন যুবদল, ছাত্রদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাকর্মীরা।
শুক্রবার সকাল থেকে বেশ কিছু মোটরসাইকেল বহর রাজশাহীতে ঢুকতে দেখা যায়।
সকালে নওগাঁর মান্দা এলাকা থেকে মোটরসাইকেলের বহর নিয়ে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা রাজশাহী আসে।
এছাড়াও বগুড়া থেকে প্রায় এক হাজার মোটরসাইকেলের বহর নিয়ে এসেছেন নেতারা। তবে পথে পথে তল্লাশির নামে পুলিশের বাধা ও মাঝপথ থেকে বহরটিকে ফিরিয়ে দেয়ার চেষ্টার অভিযোগ করেছেন তাঁরা। নৌকায় করেও নেতাকর্মীরা সমাবেশে পৌঁছান।
আরও পড়ুন: ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশে খালেদা জিয়ার যোগদানের প্রশ্নই আসে না: বিএনপি
২ বছর আগে
রাজশাহীতে বিএনপির সমাবেশের পূর্বে পরিবহন ধর্মঘটে ভোগান্তি
বিএনপির গণসমাবেশের পূর্বে ১০ দফা দাবি আদায়ে রাজশাহী বিভাগের আট জেলায় পরিবহন মালিকদের অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘটে যাত্রীরা দুর্ভোগের সম্মুখীন হচ্ছেন।
বৃহস্পতিবার সকাল থেকে নগরীতে প্রাইভেটকার ও মাইক্রোবাস ছাড়া সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকায় যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
রাজশাহী বাস টার্মিনাল থেকে বিআরটিসির একটি বাস ছেড়ে গেলেও অন্যান্য বাস কাউন্টার বন্ধ পাওয়া গেছে।
নগরীর তালাইমারী মোড়ে পরিবহনের অপেক্ষায় থাকা আশরাফুল ইসলাম ইউএনবি সংবাদদাতাকে বলেন, নাটোর হয়ে বগুড়া যেতে তাকে অতিরিক্ত ভাড়া দিতে হবে।
তিনি বলেন, ‘ধর্মঘটের কারণে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে আমার মতো যাত্রীরা।’
আরও পড়ুন: রাজশাহী বিভাগে অনির্দিষ্টকালের পরিবহন ধর্মঘট শুরু বৃহস্পতিবার
রাজশাহী সড়ক পরিবহন গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক মতিউর হক টিটু বলেন, ধর্মঘট চলায় রাজশাহী থেকে কোনো বাস ছেড়ে যায়নি এবং অন্যান্য স্থান থেকে প্রবেশও করেনি।
নাটোরে সব ধরনের গণপরিবহনের উপস্থিতি খুবই কম, অন্যদিকে যাত্রীদের রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে।
কিছু যাত্রীকে সিএনজিচালিত অটোরিকশা নিয়ে গন্তব্যের দিকে ছুটতে দেখা গেছে।
বুধবার রাজশাহী সড়ক পরিবহন গ্রুপের কার্যালয়ে যৌথসভার সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে রাজশাহী বিভাগীয় পরিবহন মালিক সমিতি বৃহস্পতিবার সকাল থেকে এ ধর্মঘট পালন করছে।
তারা দাবি করেছেন যে বিএনপির সমাবেশের সঙ্গে ধর্মঘটের কোনো যোগসূত্র নেই, কারণ তারা পূর্বেই তাদের দাবি পূরণের আল্টিমেটাম দিয়েছে।
গত ২৬ নভেম্বর বিভাগীয় পরিবহন মালিক ও শ্রমিক সংহতি পরিষদ ৩০ নভেম্বরের মধ্যে ১০ দফা দাবি পূরণের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে আল্টিমেটাম দেয়।
সড়ক পরিবহন আইন ২০১৮ বাতিল এবং মহাসড়কে ৩০ নভেম্বরের মধ্যে অবৈধ থ্রি-হুইলার ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলাচল নিষিদ্ধসহ বিভিন্ন দাবিতে তারা ধর্মঘটের ডাক দেয়।
অন্যদিকে বুধবার আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আট শর্তে সমাবেশের অনুমতি দিলে সমাবেশস্থল মাদরাসা মাঠে জড়ো হতে শুরু করেছে বিএনপির নেতাকর্মীরা।
বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও সমাবেশ আয়োজক কমিটির সমন্বয়ক রুহুল কুদ্দুস দুলু বলেন, দলীয় নেতাকর্মীরা আজ থেকে সমাবেশস্থলে অবস্থান করবেন এবং সমাবেশ সফল করে বাড়ি ফিরবেন।
২৭ সেপ্টেম্বর ১০টি বিভাগীয় ও গুরুত্বপূর্ণ শহরে ধারাবাহিক সমাবেশের ঘোষণা দেয় বিএনপি। গত ১২ অক্টোবর চট্টগ্রামে প্রথম সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
চট্টগ্রাম ও কুমিল্লা ছাড়া বিভিন্ন শহরে সব সমাবেশের আগে পরিবহন মালিক-শ্রমিকরা ধর্মঘটের ডাক দেন।
আগামী ১০ ডিসেম্বর ঢাকা মহানগরীতে গণসমাবেশের মধ্য দিয়ে বিভাগীয় সমাবেশ শেষ করবে বিএনপি।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রাম বন্দরে দেশজুড়ে নৌযান শ্রমিকদের ধর্মঘটে পণ্য খালাস বন্ধ
রাজশাহীতে মালিকদের পরিবহন ধর্মঘটের ইঙ্গিত
২ বছর আগে
হবিগঞ্জে পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহার
হবিগঞ্জ বাস মালিক ও শ্রমিক ইউনিয়নের ডাকা অনির্দিষ্টকালের পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহার করা হয়েছে।
সোমবার সমস্যা সমাধানে জেলা প্রশাসনের আশ্বাসের প্রেক্ষিতে ধর্মঘট প্রত্যাহার করা হয়।
এদিন বিকালে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে পরিবহন মালিক শ্রমিকদের সঙ্গে জেলা প্রশাসক ইশরাত জাহানের দুই ঘন্টা আলোচনার পর পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে লাইটার জাহাজ শ্রমিকদের ধর্মঘট প্রত্যাহার
জেলা পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের সধারণ সম্পাদক মো. সজীব আলী জানান, সোমবার বিকেল ৩টা থেকে ৫টা পর্যন্ত পরিবহন মালিক শ্রমিকদের দাবি দাওয়া নিয়ে জেলা প্রশাসনের সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়। জেলা প্রশাসক দ্রুত সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দিয়েছেন। ফলপ্রসু আলোচনার প্রেক্ষিতে ধর্মঘট প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
তিনি জানান বিকাল থেকে জেলার অভ্যন্তরীণ ৯টি রুটে বাস চলাচল শুরু হয়েছে।
গত শুক্রবার থেকে অনিদিষ্টকালের জন্য এ ধর্মঘটের ডাক দেয়া হয়। উল্লেখ্য, বিগত ৪ সেপ্টেম্বর পরিবহন মালিক শ্রমিকদের যৌথ সভায় নবীগঞ্জ উপজেলার সালামতপুর বাস টার্মিনালে হবিগঞ্জ -এর বাসগুলোকে ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত হয় কিন্তু প্রশাসনের অসহযোগিতার কারণে হবিগঞ্জ থেকে কোন বাস ঐ টার্মিনালে প্রবেশ করতে না দেয়া এবং অবৈধ থ্রি হুইলার বন্ধে কোন ব্যবস্থা না নেয়ায় এ ধর্মঘট ডাকা হয়। অপর দিকে সিলেটে বিএনপির সমাবেশের আগে কোন পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই সিলেট বিভাগের অন্যান্য জেলার সঙ্গে এ ধর্মঘটের ডাক দেয়ায় জনমনে নানা প্রশ্ন দেখা দেয়।
আরও পড়ুন: বিএনপির সমাবেশ শেষ হওয়ার পরপরই খুলনায় পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহার
বরগুনায় পরিবহন শ্রমিকের ধর্মঘট প্রত্যাহার
২ বছর আগে
হবিগঞ্জের পরিবহন ধর্মঘট চলছেই, বাড়ছে যাত্রীদের দুর্ভোগ
হবিগঞ্জ বাস মালিক ও শ্রমিক ইউনিয়নের ডাকা অনির্দিষ্ট কালের পরিবহন ধর্মঘট ৪র্থ দিনের মত অব্যাহত রয়েছে। শুক্রবার থেকে শুরু হওয়া অনির্দিষ্টকালের এ ধর্মঘটের ডাক দেয়া হয়।
ধর্মঘট চলাকালে জেলার অভ্যন্তরীণ ৯টি রুটসহ রাজধানী ঢাকার সঙ্গে সকল প্রকার বাস চলাচল বন্ধ আছে।
আরও পড়ুন: হবিগঞ্জে চলছে পরিবহন ধর্মঘট, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
সোমবারও পৌর বাস টার্মিনাল থেকে কোন বাস ছেড়ে যায়নি। জেলার অভ্যন্তরীণ ৯টি রুটে প্রতিদিন প্রায় ৪০০ বাস চলাচল করে থাকে।
রুট গুলো হচ্ছে- হবিগঞ্জ-সিলেট, হবিগঞ্জ- শ্রীমঙ্গল, হবিগঞ্জ-চুনারুঘাট, হবিগঞ্জ-–মাধবপুর, হবিগঞ্জ-নবীগঞ্জ, হবিগঞ্জ- আউশকান্দি, হবিগঞ্জ-বাহুবল, হবিগঞ্জ-মৌলভীবাজার-সিলেট ও হবিগঞ্জ ভায়া চুনরুঘাট-মাধবপুর, এছাড়া হবিগঞ্জ-ঢাকা পৃথক বাস সার্ভিস রয়েছে।
ধর্মঘট চলাকালে দূরপাল্লার যাত্রীরাসহ অভ্যন্তরীণ রুটে চলাচলকারী যাত্রীরা চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন। অনেকে পরিবার-পরিজন নিয়ে টার্মিনালে এসে বাস না পেয়ে ফিরে যাচ্ছেন।
২ বছর আগে