তাণ্ডব
এটিএন বাংলার কার্যালয়ে তাণ্ডব, এটিএন নিউজের সম্প্রচার বন্ধ
ঢাকার কারওয়ান বাজারে এটিএন বাংলার কার্যালয়ে তাণ্ডব চালিয়েছে বিক্ষুব্ধ জনতা। এটিএন নিউজের সম্প্রচার বন্ধ করতে বাধ্য হয় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
আরও পড়ুন: ঢাকায় বঙ্গবন্ধু জাদুঘর-আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে হামলা, আগুন
এটিএন নিউজের একজন জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক ইউএনবিকে বলেন, ‘আমাদের অফিসে কিছুই অবশিষ্ট নেই। টেবিল ছাড়া সবকিছুই নিয়ে যাওয়া হয়েছে। আমরা নিরাপদে আছি এবং অফিস ছেড়েছি।’
সোমবার (৫ আগস্ট) দুপুরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগের পরপরই এ হামলা চালানো হয়।
আরও পড়ুন: রাজশাহীতে বিক্ষোভকারী-আওয়ামী লীগ কর্মীদের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৩৫
শিগগিরই ছাত্র-শিক্ষক প্রতিনিধির সঙ্গে আলোচনায় বসবেন সেনাপ্রধান
৩ মাস আগে
সাম্প্রতিক তাণ্ডবের জন্য বিএনপি-জামায়াত ও তাদের দোসররা দায়ী: ওবায়দুল কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, সারাদেশে সাম্প্রতিক তাণ্ডবের জন্য বিএনপি-জামায়াত ও তাদের দোসররা দায়ী।
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, তারা শুধু নিজেদের দায় এড়াতে চাইছেন। ভয়াবহ সহিংসতার নিরপেক্ষ আন্তর্জাতিক তদন্তের জন্য বিএনপির পরামর্শকেও কটাক্ষ করেন তিনি।
শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, মির্জা ফখরুল সাম্প্রতিক সহিংসতার আন্তর্জাতিক তদন্ত দাবি করছেন, কারণ তারা দেশ ও জনগণের ওপর আস্থা রাখেন না।
তিনি আরও বলেন, ‘এবারও যেহেতু তাদের সন্ত্রাসী চরিত্র উন্মোচিত হয়েছে, তাই তারা এ দায় থেকে মুক্তি পেতে বিদেশিদের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তদন্তের মাধ্যমে বিশেষ করে ১৬ জুলাই থেকে দেশে যে সহিংসতা হয়েছে তাতে বিএনপি-জামায়াতের সম্পৃক্ততা উদঘাটিত হচ্ছে।
কাদের দৃঢ়তার সঙ্গে বলেন, ‘তাদের সরকার উৎখাতের অপচেষ্টা সফল হবে না। এই অশুভ চক্রান্ত ব্যর্থ হবে ইনশাল্লাহ।’
আরও পড়ুন: দেশকে অস্থিতিশীল করতে পর্দার আড়ালে এখনও ষড়যন্ত্র চলছে: কাদের
বিএনপি-জামায়াত একাত্তরের পাকিস্তানি হানাদারদের কায়দায় লুটপাট ও হত্যা চালিয়েছিল। সরকার উৎখাতের চেষ্টায় দেশি-বিদেশি মহল এখনও তৎপর।
তিনি বলেন, ‘প্রতিটি মৃত্যুই অনাকাঙ্ক্ষিত। প্রতিটি হত্যাকাণ্ডের বিচার হবে। সহিংসতায় জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
কাদের বলেন, সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের আন্দোলনকে ঘিরে যে সহিংসতা হয়েছে তা দেশের মানুষ মেনে নেবে না।
শিগগিরই দেশের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
তিনি সহিংসতায় জড়িতদের ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তুলে ধরে সত্য জাতির সামনে তুলে ধরার জন্য দলীয় নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান।
কাদের বলেন, ‘আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে সাধারণ শিক্ষার্থীদের দাঁড় করানোর চেষ্টা সফল হবে না।’
এ সময় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ড. আবদুর রাজ্জাক, ড. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, বিএম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, এসএম কামাল হোসেন, আফজাল হোসেন, সুজিত রায় নন্দী, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: প্রতিটি হামলার বিচার হবে, প্রকৃত শিক্ষার্থীদের হয়রানি করা হবে না: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
৩ মাস আগে
প্রোটিয়া বোলিং তাণ্ডবে লন্ডভন্ড শ্রীলঙ্কা
পিচ বিশ্লেষকদের দাবি ছিল স্লো উইকেট। তবে গতির বাজিতে শ্রীলঙ্কার ব্যাটারদের মাত করেছেন দক্ষিণ আফ্রিকার বোলাররা। তাদের বোলিং আক্রমণের সামনে অসহায় আত্মসমর্পণ করেছেন হাসারাঙ্গা অ্যান্ড কোং।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের চতুর্থ ও নিজেদের প্রথম ম্যাচে টস জিতে আগে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয় শ্রীলঙ্কা। তবে প্রোটিয়া বোলিং তাণ্ডবে মাত্র ৭৭ রানেই অলআউট হয়ে গেছে তারা। ফলে ৭৮ রানের লক্ষ্য পেয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকার।
এদিন দক্ষিণ আফ্রিকার বোলিংয়ের সামনে শ্রীলঙ্কার কোনো ব্যাটারই প্রতিরোধ গড়তে পারেননি।
ইনিংসের শুরু থেকে দেখেশুনে খেলতে থাকেন শ্রীলঙ্কার দুই ওপেনার পাথুম নিশাঙ্কা ও কুশল মেন্ডিস। দক্ষিণ আফ্রিকার বোলারদের দানবীয় গতি সামলে রান বের করতে বেশ বেগ পেতে হচ্ছিল তাদের। এরই মধ্যে চতুর্থ ওভারে বিশ্বকাপ দিয়ে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে অভিষেক হওয়া অটনিয়েল বার্টম্যানের হাতে বল তুলে দেন মার্করাম। ক্যারিয়ারের প্রথম বলেই সাফ্যলের দেখা পান তিনি।
বার্টম্যানের প্রথম ডেলিভারিতে সজোরে ব্যাট চালিয়ে বল সীমানা ছাড়া করতে চেয়েছিলেন নিশাঙ্কা। তবে উপরের কানায় লেগে তা ডিপ থার্ড ম্যান অঞ্চলে চলে যায়। সেখান থেকে বলটি তালুবন্দি করেন ক্লাসেন। নিশাঙ্কা ৮ বল মোকাবিলা করে ৩ রান করে ফিরলে ১৩ রানের মাথায় প্রথম উইকেট হারায় শ্রীলঙ্কা।
এরপর শ্রীলঙ্কার ব্যাটাররা উইকেটে কিছুক্ষণ থিতু হলেও অষ্টম ওভারের শেষ বলে নিজের প্রথম ওভারে সাফল্যের দেখা পান নর্টকিয়াও। প্যাডের দিকে আসা ডেলিভারিটি ঘুরিয়ে স্কয়ার অঞ্চল দিয়ে ছক্কা হাঁকাতে গিয়ে সীমানায় রিজা হেনড্রিকসের হাতে ধরা পড়েন কামিন্দু মেন্ডিস।
আরও পড়ুন: যেসব ভেন্যুতে আয়োজিত হচ্ছে ২০২৪ আইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপ
পরের ওভারের দ্বিতীয় ও তৃতীয় বলে হাসারাঙ্গা ও সামারাবিক্রমাকে যথাক্রমে স্ট্যাম্পড ও বোল্ড করে শ্রীলঙ্কার টপ অর্ডার প্যাভিলিয়নে পাঠান কেশব মহারাজ। মাঝখানে এক ওভার গেলে দশম ওভারের শেষ বলে কুশল মেন্ডিসের উইকেট নেন ট্রিস্টান স্টাবস। দুই বল পরে আসালঙ্কাকে ফেরান নর্টকিয়া।
মাত্র ৪৫ রানে ছয় উইকেট হারিয়ে চোখে সর্ষের ফুল দেখা শুরু করেন লঙ্কান ব্যাটাররা। তবে আক্রমণের ধার কমাননি মার্করাম।
এরপর দলীয় ৬৮ রানে দাসুন শানাকা ও ৭০ রানে অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস সাজঘরে ফিরলে ইনিংসের সমাপ্তি টানা ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র। পরে দুই ওভারে এক রান নেওয়ার পর আউট হন থিকশানাও। শেষ ওভারের প্রথম বলে নুয়ান তুশারা রান আউট হলে ৭৭ রানে থামে শ্রীলঙ্কার ইনিংস।
দলের হয়ে কুশল মেন্ডিসের ১৯ রানের ইনিংসটিই ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ। তিনি ছাড়া আর দুজন কেবল নিজেদের রান দুই অঙ্কে নিতে পেরেছেন।
অন্যদিকে, দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে ৪ ওভারে মাত্র ৭ রান খরচ করে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট শিকার করেছেন নর্টকিয়া। কেশব মহারাজ ও কাগিসো রাবাদা নিয়েছেন দুই করে উইকেট।
একইসঙ্গে অভিষিক্ত বার্টম্যানের কথা না বললেই নয়। প্রোটিয়াদের হয়ে প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচের প্রথম বলেই উইকেট নেয়া এই বোলার চার ওভারে একটি মেইডেনসহ মাত্র ৯ রান খরচ করেছেন।
আরও পড়ুন: টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত শ্রীলঙ্কার
৫ মাস আগে
ঘূর্ণিঝড় রিমালের তাণ্ডব: শরীয়তপুরে বিদ্যুৎহীন সাড়ে ৩ লাখ মানুষ
ঘূর্ণিঝড় রিমালের তাণ্ডবে শরীয়তপুরের বিভিন্ন স্থানে বৈদ্যুতিক তারের উপর গাছপালা ভেঙে পড়ে জেলার সাড়ে ৩ লাখের বেশি মানুষ বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছেন।
এছাড়া গাছপালা ভেঙে বৈদ্যুতিক খুঁটি ও কিছু কাঁচা ঘরের ক্ষয়ক্ষতির পাশাপাশি ক্ষতি হয়েছে ফসল-ফসলি জমিরও।
আরও পড়ুন: ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে বৃষ্টিতে কর্মজীবী-শিক্ষার্থীদের যাতায়াত ব্যাহত
মঙ্গলবার (২৮ মে) সকালে শরীয়তপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি জেলার বেশ কিছু এলাকা বিদ্যুৎবিচ্ছন্ন হয়ে থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করে।
সখিপুর এলাকার বাসিন্দা রুহুল আমিন বলেন, রবিবার রাত থেকে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন অবস্থায় রয়েছি। সখিপুরের হাজী শরীয়তুল্লাহ কলেজ এলাকায় বৈদ্যুতিক তারের উপর গাছ ভেঙে পড়েছে। এখনো পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কোনো লোক এসে গাছগুলো সরিয়ে দেয়নি।
গোসাইরহাটের কুচাইপট্টি ইউনিয়নের মাইজারি গ্রামের বাসিন্দা শামিম আহমেদ বলেন, বিভিন্ন জায়গায় বিদ্যুতের তারের উপর গাছ পড়ে আছে। এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন থাকার কারণে আমাদের কারও মোবাইলে চার্জ নেই। যার কারণে দূরে থাকা আত্মীয়-স্বজনদের খোঁজখবরও নিতে পারছি না।
শরীয়তপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সহকারী জেনারেল ম্যানেজার (তথ্য ও প্রযুক্তি) মো. নাজমুল হাসান বলেন, সকাল থেকে মোবাইল নেটওয়ার্ক ত্রুটিপূর্ণ। যার কারণে এখনো পর্যন্ত পূর্ণাঙ্গ তথ্য আমরা হাতে পাইনি।
তিনি আরও বলেন, যে তথ্য পেয়েছি, তাতে সাড়ে ৩ লাখের বেশি গ্রাহক বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন অবস্থায় রয়েছেন। ৫০০ থেকে ৬০০ স্থানে বৈদ্যুতিক তার ও খুঁটির উপরে গাছ পড়ে রয়েছে। লোকবল সংকট থাকার কারণে দ্রুত এসব গাছ সরিয়ে নেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। তবে আশা করছি দ্রুত লাইনগুলো ঠিক করে সংযোগ দেওয়া সম্ভব হবে।
আরও পড়ুন: ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে রাজধানীতে জলাবদ্ধতা
ঘূর্ণিঝড় রিমালের তাণ্ডবে উপকূলীয় জেলাগুলোতে নিহত ৭
৫ মাস আগে
ঘূর্ণিঝড় রিমালের তাণ্ডবে বাগেরহাটের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, ১০ হাজার পরিবার পানিবন্দি
বাগেরহাটে ঘূর্ণিঝড় রিমালের তাণ্ডব এবং জলোচ্ছ্বাসে জেলার বিভিন্ন এলাকায় নদী পাড়ের বাঁধ ভেঙে গেছে। জেলার বিভিন্ন এলাকায় ১০ হাজার পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন।
ঝড়ের তাণ্ডবে জেলার বিভিন্ন এলাকায় চার হাজার কাঁচা ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। অসংখ্য গাছপালা ভেঙে গেছে এবং উপড়ে পড়েছে। জেলায় বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙে এবং গাছ পড়ে বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে প্রায় পাঁচ লাখ গ্রাহক রবিবার রাত থেকে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন অবস্থায় রয়েছেন।
আরও পড়ুন: নওগাঁয় বেড়িবাঁধ ভেঙে ১৫০০ পরিবার পানিবন্দি
জেলা সদরের দড়াটানা নদীর বেমরতা এলাকায় ছয় মিটার, মোড়েলগঞ্জে পানগুছি নদীর শ্রেণীখালী এলাকায় ১০ মিটার ও দেবরাজ কুমারীজোলা এলাকায় ৪০০ মিটার বেড়িবাঁধ পানির তোড়ে ভেঙে যায়।
এদিকে জেলার উপর দিয়ে এখনো ঝোড়ো বাতাস বয়ে যাচ্ছে এবং সেই সঙ্গে বৃষ্টি হচ্ছে। জলোচ্ছ্বাস ও বৃষ্টিতে বাগেরহাটের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এ ছাড়া শরণখোলায় একটি রিংবাঁধ ভেঙে গেছে।
বাগেরহাট জেলা প্রশাসক মোহা. খালিদ হোসেন বলেন, প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী জেলায় ১০ হাজার পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। সেইসঙ্গে চার হাজার কাঁচা ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আশ্রয়কেন্দ্রে থাকা দুর্গত মানুষকে খাবারসহ প্রয়োজনীয় সব ধরনের সহযোগিতা করা হচ্ছে। জেলার বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রে ৭০ হাজার মানুষ আশ্রয় নিয়েছে।
বাগেরহাট পল্লীবিদ্যুতের জিএম সুশান্ত রায় বলেন, বিভিন্ন এলাকায় বেশকিছু বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙে পড়েছে। গাছ পড়ে অসংখ্য স্থানে বৈদ্যুতিক তার ছিঁড়ে গেছে। জেলায় তাদের ৪ লাখ ৮৫ হাজার গ্রাহক রবিবার সন্ধ্যা থেকে বিদ্যুৎ বিছিন্ন অবস্থায় রয়েছে।
আরও পড়ুন: ঘূর্ণিঝড় রিমাল: ভোলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, পানিবন্দি ২০ হাজার মানুষ
নওগাঁয় পানিবন্দি ২ হাজার পরিবার, খাবার ও বিশুদ্ধ পানির সংকট
৫ মাস আগে
সিলেটে শিলাবৃষ্টি-কালবৈশাখীর তাণ্ডব
সিলেটের বিভিন্ন এলাকায় আঘাত হানে কালবৈশাখী ঝড়। এতে বিভিন্ন স্থানে গাছ ভেঙে বৈদ্যুতিক তার ছিঁড়ে রাস্তাঘাটে পড়েছে।
এদিকে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে ১০-১৫ মিনিটের শিলাবৃষ্টি ও কালবৈশাখী ঝড়ে ঘর-বাড়ির টিনের চাল উড়ে গেছে এবং ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
সরেজমিনে নগরীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, ঝড়ো হাওয়ার সঙ্গে শিলাবৃষ্টিতে বিভিন্ন স্থানে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে অন্তত শতাধিক ঘরবাড়ি।
আরও পড়ুন: রাখাইনে আরাকান আর্মির তাণ্ডব, বাংলাদেশে আশ্রয় নিল আরও ৩৭ বিজিপি সদস্য
বিভিন্ন এলাকা থেকে পাওয়া খবরে জানা গেছে, সন্ধ্যার পর থেকে বিশেষ করে কানাইঘাট সদর এবং ৭ নম্বর দক্ষিণ বানীগ্রাম, ৮ নম্বর ঝিংগাবাড়ি ইউনিয়ন ও ৯ নম্বর রাজাগঞ্জ ইউনিয়নে প্রচণ্ড ঝড়ের সঙ্গে বজ্রবৃষ্টি ও শিলাবৃষ্টি শুরু হয়। এতে প্রচুর গাছপালা উপড়ে পড়ে এবং ডালপালা ভেঙে যায়। পাশাপাশি শিলা বৃষ্টির কারণে ফসলেরও ক্ষতির খবর পাওয়া গেছে। কালবৈশাখী ঝড়ে গাছপালা উপড়ে পড়ার কারণে কানাইঘাট গাজী বোরহান উদ্দিন সড়কের বিভিন্ন এলাকায় সন্ধ্যার পর থেকে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
বৈরী আবহাওয়ার কারণে রবিবার দুপুর থেকে গোটা উপজেলায় বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন অবস্থায় রয়েছে। ঝড়ে রাস্তার উপরে উপড়ে পড়া গাছপালা কানাইঘাট ফায়ার সার্ভিস সদস্যদের পাশাপাশি স্থানীয় লোকজন সরানোর চেষ্টা করে যাচ্ছেন। এছাড়া বিভিন্ন এলাকায় শিলা বৃষ্টির কারণে অনেকের টিনের বাড়ি-ঘরসহ মৌসুমি ফল ও বোরো ধানের ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা করছেন।
পল্লী বিদ্যুৎ অফিস সূত্র জানায়, বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক ছিল। দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় সারাদিন থেমে থেমে বজ্রপাত হওয়ার কারণে এবং বিভিন্ন এলাকায় কালবৈশাখী ঝড়ের কারণে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে।
কানাইঘাট সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আফসার উদ্দিন চৌধুরী বলেন, শিলাবৃষ্টিতে গাছপালা ও ঘরবাড়ির ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। আমার ইউনিয়নের অনেকের ঘরের টিনের চাল উড়ে গিয়েছে। শক্তিশালী ঝড়ে বিভিন্ন স্থানে বৈদ্যুতিক লাইনে গাছ পড়ে বিদ্যুৎ বিভ্রাটের সৃষ্টি হয়েছে।
আরও পড়ুন: মৌলভীবাজারে শিলাবৃষ্টি ও কালবৈশাখীর তাণ্ডব
৬ মাস আগে
মৌলভীবাজারে শিলাবৃষ্টি ও কালবৈশাখীর তাণ্ডব
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল ও বড়লেখায় শিলাবৃষ্টি ও কালবৈশাখী ঝড়ে কয়েক শতাধিক বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এছাড়া গাছপালা উপড়ে গেছে ও বিভিন্ন স্থানে বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙে পড়েছে।
লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানে রেললাইনের উপর গাছ পড়ে সিলেটের সঙ্গে সারাদেশের ট্রেন যোগাযোগ তিন ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর স্বাভাবিক হয়।
আরও পড়ুন: কালবৈশাখীতে বাগেরহাটে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু, আহত ৮
শ্রীমঙ্গল রেলওয়ে স্টেশনের স্টেশন মাস্টার সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ঢাকা থেকে সিলেটগামী আন্তনগর জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস শ্রীমঙ্গল রেলওয়ে স্টেশনে এবং সিলেট থেকে ঢাকাগামী আন্তনগর পারাবত এক্সপ্রেস ভানুগাছ স্টেশনে আটকা পড়ে। রেললাইন থেকে গাছ সরিয়ে তারপর রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক করা হয়।
জানা গেছে, রবিবার বিকালে সাড়ে ৫টার দিকে হঠাৎ মৌলভীবাজার সদর শ্রীমঙ্গল, বড়লেখা, কমলগঞ্জ ও কুলাউড়া উপজেলার উপর দিয়েও কালবৈশাখী ঝড় বয়ে যায়। প্রায় ৫ মিনিটের স্থায়ী ঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে গাছপালা রাস্তার উপর পড়ে ও কাঁচাপাকা ঘরের চাল উড়ে যায়।
কালবৈশাখী ঝড়ে গাছ উপড়ে পড়ে অনেকের বসতঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। বিভিন্ন দোকান ও বাড়ি-ঘরের চাল উড়ে গেছে। লন্ডভন্ড হয়ে গেছে বৈদুতিক লাইন। এরপর থেকে অধিকাংশ এলাকায় বিদ্যুৎবিহীন রয়েছে।
শ্রীমঙ্গল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আবু তালেব বলেন, কয়েক মিনিটের কালবৈশাখী ঝড়ে ব্যাপক তাণ্ডব ঘটায়। হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি। ক্ষয়ক্ষতি নিরুপণের জন্য মাঠে কয়েকটি টিম কাজ করছে।
সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাসরিন চৌধুরী বলেন, মিনিট ৬ এর কালবৈশাখী ঝড়ে ব্যাপক তাণ্ডব ঘটায়। নাজিরাবাদ ও গিয়াসনগর ইউপির কাঁচাঘর ভেঙে ১৩ আহত হয়।
ক্ষয়ক্ষতি নিরুপণের জন্য মাঠে কয়েকটি দল কাজ করছে।
আরও পড়ুন: বরিশাল বিভাগে কালবৈশাখী ঝড়ে নিহত ৭
কালবৈশাখী ঝড়ে ভোলায় ৫ শতাধিক ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত, নিহত ২
৬ মাস আগে
কালবৈশাখীতে সুনামগঞ্জে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি, আহত ২০
সুনামগঞ্জে তাণ্ডব চালিয়েছে কালবৈশাখী ঝড়। এতে লন্ডভন্ড হয়েছে ঘর-বাড়ি এবং ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বৈদ্যুতিক লাইন ও খেতের ফসল।
রবিবার (৩১ মার্চ) রাত সাড়ে ১০টার দিকে জেলা সদর, বিশ্বম্ভরপুর শান্তিগঞ্জ, দিরাই উপজেলার উপর দিয়ে এই কালবৈশাখী ঝড় ও ঝোড়ো হাওয়া বইতে থাকে।
আরও পড়ুন: কালবৈশাখীর বৃষ্টিতে ঢাকাবাসীর স্বস্তি
ঝড়ের কবলে পড়ে নারী শিশুসহ অন্তত ১৫ জন এবং শহরের কালিবাড়ি এলাকায় চলন্ত সিএনজির উপর গাছ ভেঙে পড়ায় চালকসহ পাঁচজন আহত হয়েছেন বলে জানা যায়।
আহতরা সুনামগঞ্জ সদর উপজেলা লক্ষণশ্রী ইউনিয়নের বৈষভেড় গ্রামের বাসিন্দা বলে জানা যায়।
ঝড়ে শান্তিগঞ্জ উপজেলা পাগলা, কান্দিগাঁও, রায়পুর আসামপুর, বাঘেরকোনাসহ একাধিক গ্রামের শতাধিক কাঁচা ও টিনশেডের ঘরবাড়ি লন্ডভন্ড হয়েছে বলে জানা যায়।
এদিকে ঝড়ে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পাগলাবাজার। বাজারের সড়কের দুই পাশের অস্থায়ী দোকানপাট লন্ডভন্ড হয়ে যায়। বৈদ্যুতিক খুঁটি ভেঙে সড়কে পড়ে যায়।
এদিকে সুনামগঞ্জ সড়কের হাছন তোরণ এলাকায় একাধিক গাছ ভেঙে সড়কে পড়ায় দুই পাশের পরিবহন আটকে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয় এবং ঘণ্টাব্যাপী ফায়ার সার্ভিসের উদ্ধারকারী দলের চেষ্টায় সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
আরও পড়ুন: কালবৈশাখীতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফসলি জমি-বাড়ি বিধ্বস্ত, ক্ষতিগ্রস্ত বৈদ্যুতিক লাইন
পাগলা কান্দিগাঁও গ্রামের বাসিন্দা ইয়াকুব শাহরিয়ার বলেন, পাগলাবাসী এমন ঝড় আর দেখেনি। দুমড়েমুচড়ে গেছে অনেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। এলাকার অনেক ঘরবাড়ির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে মেডিকেল অফিসার ডা. নিরুপণ রায় চৌধুরী বলেন, ঝড়ের কবলে পড়ে আহত সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে পাঁচজন রোগী আসেন। তাদের মধ্যে সাদ্দাম নামের এক যুবকের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে সিলেট ওসমানী মেডিকেলে রেফার্ড করা হয়েছে। রয়েল নামের আরেক যুবক হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। বাকিদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: কচুয়ায় হঠাৎ কালবৈশাখী ঝড়, লন্ডভন্ড অর্ধশতাধিক ঘরবাড়ি
৭ মাস আগে
শেরপুরে লোকালয়ে ফের বন্যহাতির তাণ্ডব
শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে লোকালয়ে ফের বন্যহাতির তাণ্ডব চালিয়েছে। শনিবার একদল বন্যহাতির তাণ্ডবে উপজেলায় আব্দুল মোতালেব নামে এক দিনমজুরের বসতবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
শুক্রবার গভীর রাতে উপজেলার কাংশা ইউনিয়নের গুরুচরণ দুধনই এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
ক্ষতিগ্রস্ত দিনমজুর আব্দুল মোতালেব ওই এলাকার মৃত জানলি শেখের ছেলে।
আরও পড়ুন: বন্য হাতির আক্রমণে বিজিবি সদস্যের মৃত্যু
সংবাদ পেয়ে শনিবার (৫ নবেম্বর) দুপুরে ক্ষতিগ্রস্ত বসতবাড়িটি পরিদর্শন করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফারুক আল মাসুদ, রাংটিয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা মো. শরিফুল ইসলাম, গজনী বিট কর্মকর্তা মো. মকরুল ইসলাম আকন্দ, কাংশা ইউপি চেয়ারম্যান মো. আতাউর রহমান।
ইউএনও তাকে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে দ্রুত সহযোগিতা করার আশ্বাস দিয়েছেন।
ক্ষতিগ্রস্ত দিনমজুর আব্দুল মোতালেব জানান, শনিবার ভোর আড়াইটার দিকে বন্যহাতির একটি দল তার বাড়িতে প্রবেশ করে বসত ঘরের সিমেন্টের খুঁটি, বেড়া, রান্নাঘর ভেঙে তছনছ করে। বসতঘরে থাকা আলনা, ফ্রিজ, হাঁড়ি-পাতিল, জামা-কাপড়সহ যাবতীয় আসবাবপত্র পা দিয়ে পিষে নষ্ট করে।
এসময় ঘরবাড়ি ফেলে জীবন বাঁচাতে পালিয়েছেন তারা। প্রায় এক ঘণ্টা ধরে তাণ্ডব চালিয়েছে বন্যহাতির দল। শুধু তাই নয়, ঘরে রাখা চাল ও ধান নষ্ট করেছে ক্ষুধার্ত হাতির দলটি।
এতে তার প্রায় দুই লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে তিনি জানিয়েছেন।
স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. রহমত আলী বলেন, কয়েকদিন ধরে গারো পাহাড়ের বিভিন্ন এলাকায় খাবারের সন্ধানে বন্যহাতির দল হানা দিচ্ছে। বন্যহাতির দল লোকালয়ে প্রবেশ করে কাঁচা ধান, সবজি, গাছ-পালাসহ মানুষের ঘর-বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত করছে।
রাংটিয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা মো. শরিফুল ইসলাম বলেন, গারো পাহাড়ে প্রায় বছরই বন্যহাতি খাদ্যের সন্ধানে লোকালয়ে প্রবেশ করে জানমালের ক্ষতি করে। তবে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের বন বিভাগের পক্ষ থেকে সহযোগিতা করা হয়।
বন বিভাগের আইন অনুযায়ী ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিকে সহযোগিতা করা হবে।
আরও পড়ুন: খরায় কেনিয়ায় কয়েকশ’ হাতি ও জেব্রার মৃত্যু
বান্দরবানে বুনো হাতির আক্রমণে নিহত ২, আহত ১
২ বছর আগে
সুনামগঞ্জে কালবৈশাখীর তাণ্ডব
সুনামগঞ্জের বিভিন্ন উপজেলায় কালবৈশাখী ঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে ঘরবাড়ি ও বোরো ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। তবে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে আধা ঘণ্টাব্যাপী এই ঝড় বয়ে যায়।
তাৎক্ষণিকভাবে জেলার তাহিরপুর উপজেলায় বয়ে যাওয়া কালবৈশাখী ঝড়ে উপজেলার উত্তর বড়দল ইউনিয়নের আমতৈল ও পুরানঘাটসহ কয়েকটি গ্রামের প্রায় একশ’ ঘরবাড়ি, গাছপালা ও বোরো ধানের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
এছাড়াও উপজেলার বাদাঘাট ইউনিয়নের ঘাগড়া ও দীঘিরপাড়সহ উপজেলার তাহিরপুর সদরসহ বিভিন্ন ইউনিয়নের তিন শতাধিক ঘরবাড়ি ও গাছপালা ভেঙে গেছে।
আরও পড়ুন: সুনামগঞ্জে ঝুঁকিতে বোরো ফসল, আতঙ্কে কৃষক
উপজেলার উত্তর বড়দল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মাসুক মিয়া জানান, তার ইউনিয়নে প্রায় ৮০-৯০টি ঘরবাড়ি ঝড়ে ভেঙে গেছে ও গাছপালার ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ওই এলাকার মানুষজন কষ্টের মধ্যে পড়েছে। তবে মানুষ আহত হওয়ার খবর পাইনি রাত সাড়ে ১১টা পর্যন্ত।
বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের তাহিরপুর উপজেলা পরিচালক মোহাম্মদ গোলাম মোর্শেদ জানান, উপজেলায় কালবৈশাখী ঝড়ে অনেক বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙে ও তার ছিড়ে যাওয়ায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। দিনে মেরামত করতে হবে।
আরও পড়ুন: কোমর পানিতে বোরো ধান কাটছে চরাঞ্চলের চাষিরা
সিলেটে ৪০০ বিঘা বোরো খেত প্লাবিত
২ বছর আগে