সমীক্ষা
২০৩৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশের জিডিপি ৪% কমতে পারে: বিশ্বব্যাংকের সমীক্ষা
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সংস্কারে তিনটি বাধা খুঁজে পেয়েছে বিশ্বব্যাংক। ব্যাপক সংস্কার না হলে ২০৩৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) ৪ শতাংশের নিচে নেমে যেতে পারে। একটি সমীক্ষায় এই তথ্য তুলে ধরেছে প্রতিষ্ঠানটি।
সমীক্ষার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে বাধা তিনটি হলো: বাণিজ্য প্রতিযোগিতার হ্রাস, একটি দুর্বল ও অরক্ষিত আর্থিক খাত এবং ভারসাম্যহীন ও অপর্যাপ্ত নগরায়ন। যদি এই তিনটি প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলা করা যায়, তাহলে উন্নয়ন বৃদ্ধি পাবে এবং প্রবৃদ্ধি আরও টেকসই হবে।
বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, কয়েক দশক ধরে বাংলাদেশ বিশ্বের শীর্ষ ১০টি দ্রুত বর্ধনশীল দেশের একটি। তবে আত্মতুষ্টির কোনো কারণ নেই। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অর্থনৈতিক উচ্ছ্বাস কখনই স্থায়ী প্রবণ নয়।
আরও পড়ুন: বিশ্বব্যাংককে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রকল্পে অর্থায়ন ত্বরান্বিত করার আহ্বান নসরুল হামিদের
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দ্রুত উন্নয়নশীল দেশগুলোতে প্রবৃদ্ধি সবসময় উচ্চ ঝুঁকির মধ্যে থাকে। খুব কম দেশই দীর্ঘ সময়ের জন্য উচ্চ প্রবৃদ্ধি ধরে রেখেছে। শীর্ষ দশে থাকা দেশগুলোর
মাত্র এক-তৃতীয়াংশই পরবর্তী দশকে উচ্চ প্রবৃদ্ধির ধারাবাহিকতা অব্যাহত রেখেছে।
অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে বিশ্বব্যাংক কিছু সুপারিশ করেছে। যেমন, রপ্তানির প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে পণ্যে বৈচিত্র্য আনার বিষয়টি রয়েছে।
এ ছাড়া বাংলাদেশের শুল্ক হার অন্যান্য দেশের তুলনায় বেশি, এ কারণে বাণিজ্য সক্ষমতা কমছে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ব্যাংকিং খাত প্রসঙ্গে বিশ্বব্যাংক বলেছে, ভবিষ্যতে অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। গত চার দশকে আর্থিক খাতে উন্নতি হলেও তা এখনও পর্যাপ্ত নয়।
অন্যদিকে, বাংলাদেশের পরবর্তী উন্নয়ন পর্যায়ের জন্য নগরায়ন অপরিহার্য। ভারসাম্যপূর্ণ নগরায়নের দিকে মনোযোগ দেয়া উচিত বলে প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে।
বাংলাদেশের পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালক এবং আইএমএফ’র প্রাক্তন কর্মকর্তা আহসান এইচ মনসুর বলছেন, ‘বিশ্বব্যাংক যা বলেছে তার সঙ্গে আমি সম্পূর্ণ একমত। আমাদের প্রথম প্রজন্মের সংস্কার করা হয়েছে। দ্বিতীয় ও তৃতীয় প্রজন্মের সংস্কার করতে হবে। কিন্তু আমরা এখনও দ্বিতীয় প্রজন্মের সংস্কার শুরু করিনি।’
তিনি আরও বলেন, ভিয়েতনামসহ অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশ ক্রমেই পিছিয়ে পড়ছে। ‘বর্তমান নীতির মাধ্যমে আমদের মাথাপিছু আয় ১২ হাজার মার্কিন ডলারে নিয়ে যেতে পারি না। মানবসম্পদ উন্নয়নে আমাদের কোনো বিকল্প নেই।’
আরও পড়ুন: অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে বাংলাদেশ অভাবনীয় অগ্রগতি করেছে: বিশ্বব্যাংকের ভিপি
শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের উন্নয়নের প্রশংসা বিশ্বব্যাংকের
২ বছর আগে
গ্যাস বিলের অসঙ্গতি নিয়ে সমীক্ষার নির্দেশ তিতাসকে
গ্যাসের মিটারবিহীন গ্রাহকরা একই ধরনের ব্যবহারের জন্য মিটারযুক্ত গ্রাহকদের চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ অর্থ দিচ্চ্ছেন কিনা তা খতিয়ে দেখতে তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডকে একটি বিস্তৃত সমীক্ষা চালানোর নির্দেশ দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
মঙ্গলবার মন্ত্রণালয়ের মাসিক বৈঠকে এ নির্দেশনা দিয়েছে।
জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সিনিয়র সচিব মাহবুব হোসেন বৈঠকে জানিয়েছেন, তিতাস প্রয়োজনে সমীক্ষা পরিচালনার জন্য বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়কে (বুয়েট) সম্পৃক্ত করতে পারে।
আরও পড়ুন: বিবিয়ানা গ্যাসক্ষেত্রে পুনরায় পূর্ণ উৎপাদন শুরু
সভায় জানানো হয়,একজন প্রি-পেইড মিটারযুক্ত গ্রাহক ৪০-৫০ ঘনমিটার গ্যাস ব্যবহার করেন এবং মাসে প্রায় ৫০০-৬৩০ টাকা পরিশোধ করেন যেখানে নন মিটার গ্রাহককে একই পরিমাণ ব্যবহারের জন্য প্রায় দ্বিগুণ ৯৭৫ টাকা পরিশোধ করতে হয়।
বৈঠকে উপস্থিত তিতাস গ্যাসের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে কোম্পানির প্রিপেইড গ্যাস মিটার প্রকল্পে বিলম্বের কারণ জানতে চাওয়া হয়েছে।
২ বছর আগে
বঙ্গবন্ধু সেতুতে টানেল নির্মাণে সমীক্ষা চলছে: নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
উত্তরাঞ্চলের মানুষের রাজধানীর সঙ্গে যোগাযোগে বঙ্গবন্ধু সেতুর বিকল্প হিসেবে যমুনা সেতুতে কর্ণফুলীর আদলে একটি টানেল নির্মাণের জন্য সমীক্ষার কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।
বুধবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরাম আয়োজিত বিএসআরএফ এর সংলাপে অংশ নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা জানান।
নৌ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু সেতুর বিকল্প একটি সেতুর প্রয়োজন আছে। দ্বিতীয় একটি টানেলের সমীক্ষা কাজ চলছে। সেটার যদি সঠিক ফলাফল আসে তাহলে ভবিষ্যতে সেখানে একটি টানেল নির্মাণ করা হবে। এই ধরণের একটি চিন্তা-ভাবনার কথা আমরা জেনেছি। এটি বাস্তবায়িত হলে কর্ণফুলীর পর দেশে দ্বিতীয় টানেল হবে যমুনায়।’
আরও পড়ুন: পদ্মা সেতুর স্প্যানে ধাক্কা: গভীর ষড়যন্ত্র দেখছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
খালিদ মাহমুদ বলেন, ‘যমুনা নদীকে ঘিরে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের জন্য আরেকটি পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে। যমুনা নদী অর্থনৈতিক করিডোর। এই নদীতেও তিস্তার মতো প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। ভাঙনের হাত থেকে জমি রক্ষা করা এবং নদীর পানি ব্যবহার করে কৃষি অর্থনীতিকে শক্তিশালী করা হবে।’
তিনি বলেন, ‘তিস্তা নদীকে ঘিরে অনেকগুলো শাখা নদী। এ নদীগুলোকে ঘিরে আমাদের পরিকল্পনা আছে। প্রতিবছর বন্যার সময় তিস্তা নদী ভেঙে যাচ্ছে। ভাঙন রোধ করার জন্য সঠিক ব্যবস্থাপনার মধ্যে নিয়ে আসা হবে। নদীর পানি ধরে রেখে কাজে লাগানোর জন্য প্রকল্প নেয়া হয়েছে।’
এ ব্যাপারে প্রতিমন্ত্রী জানান, তিস্তা নদী ঘিরে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীনে প্রকল্প নেয়া হয়েছে। এটা নিয়ে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় কাজ করছে। প্রধানমন্ত্রীর প্রস্তাবনায় আছে, চীন সরকার আগ্রহ প্রকাশ করেছে। এর বাইরেও অনেকগুলো দেশ বিশেষ করে ইউরোপীয় দেশ এবং ভারত আগ্রহ প্রকাশ করেছে। সেগুলো পর্যালোচনা চলছে।
আরও পড়ুন: পদ্মা সেতুতে আঘাত লাগলে দেশের মানুষের হৃদয়ে আঘাত লাগে: নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
যারা নদী দখল করে তারা ক্ষমতাশালী, নদীর দখল উচ্ছেদে কোন প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হচ্ছেন কিনা- এ বিষয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘যারা নদী দখল করেন তারা সবাই রাঘব বোয়াল না, সাধারণ মানুষও আছেন। সাধারণ মানুষ, যার জায়গা নেই, সে একটা ঘর করলো, সে তো জানে না যে নদী দখল হয়ে গেল। এক্ষেত্রে অসাবধানতা কাজ করছে।’
তিনি বলেন, ‘আগে ছিল জোর যার মুলুক তার। কাজেই সেই অবস্থা এখন নেই। ক্ষতিগ্রস্ত লোকজন আবেদন করলে আমরা পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করছি।’
‘শিল্প প্রতিষ্ঠানকে তো প্রণোদনা দেয়ার সুযোগ নেই। শিল্প গড়ে তোলার ক্ষেত্রে যে সব নিয়ম মানা দরকার সেগুলো তারা মানেনি। বরং তারা জরিমানার আওতায় আসার কথা। আমরা তাদের সুযোগ দিয়েছি। এই সুযোগের যদি সঠিক মূল্যায়ন না করা হয় সেজন্য তাদের অনেক কঠিন পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে হতে পারে।
আরেক প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘নদীর তীরে গড়ে ওঠা শিল্প প্রতিষ্ঠানকে আমরা কিছুটা সময় দিতে চাই। কারণ এতে অনেক বিনিয়োগ করেছে। বাংলাদেশে কেউ কখনও ভাবেইনি- নদীর আবার নিজস্ব জায়গা আছে। এই ভবনাটা তৈরি করার দায়িত্ব রাষ্ট্রের, দীর্ঘদিন রাষ্ট্র সেটা করেনি।’
তিনি বলেন, ‘আমরা সীমানা পিলার দিয়েছি। দখলকারী জেনে গেছে তার স্থাপনা নদীর সীমানায় পড়েছে। তাকে ম্যাসেজও দেয়া হয়েছে।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ঢাকার চারপাশের নদীগুলোর দখল উচ্ছেদের কাজ পুরোপুরি বা শতভাগ সম্পন্ন করতে পারিনি। কিছু মামলা-মোকদ্দমা আছে। সেগুলোর ব্যাপারে আমাদের আইনজীবী প্যানেল কাজ করছে। আমরা বলতে পারি এগুলোতে আমরা সফলতা দেখাতে পারব।’
নদীর সীমানা পিলার স্থাপন ও অবৈধ দখল উচ্ছেদ করার ক্ষেত্রে কিছু ত্রুটি বিচ্যুতি হয়েছে জানিয়ে নৌ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘সেগুলোর বিষয়ে আমরা হেয়ারিং নিচ্ছি। অনেকগুলো বিষয় আমরা সমাধান করেছি।’
তিনি বলেন, ‘১০ হাজার কিলোমিটার নৌপথ তৈরি করতে চাই, এটা আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারের অংশ ছিল। সেই লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছি, প্রায় তিন হাজার কিলোমিটারের মতো নতুন ও পুরনো নৌপথ তৈরি করতে পেরেছি। আমরা এর সুফল পেতে শুরু করেছি। এবার অতিবৃষ্টি এবং উজান থেকে পানি আসলেও তা বন্যায় রূপ নেয়নি এর অন্যতম কারণ নদীগুলো ধারাবাহিক ড্রেজিং করা।’
আরও পড়ুন: জাতি হিসেবে মর্যাদার জায়গায় গিয়েছি: নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
যমুনা নদীকে সঠিক ব্যবস্থাপনায় আনতে বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে একটি পরামর্শ চলছে জানিয়ে খালিদ মাহমুদ বলেন, ‘যেটির নাম দেয়া হয়েছে যমুনা অর্থনৈতিক করিডোর। এটার সমীক্ষার কাজ শুরু হবে। সমীক্ষায় সফলতা আসে, কাজটি যদি বাস্তবায়ন করতে পারি তাহলে এখানে লাখ লাখ হেক্টর জমি শুধু সংগ্রহণ করতেই পারব না, যমুনার ভাঙনের একটি সমাধান দিতে পারব। যে জমি সংগ্রহণ করা হবে সেখানে স্যাটলাইট সিটি গড়ে তোলা হবে। অর্থনৈতিক করিডোর-১ ও অর্থনৈতিক করিডোর-২ এই দুটি ফেজে কাজটি হবে। এটি দীর্ঘমেয়াদী কাজ। বন্যা ও নদী ভাঙন থেকে মানুষ যে ক্ষতিগ্রস্ত হয় তা থেকে রক্ষা হবে। তিস্তা নদী নিয়েও একটি কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। সেগুলো নিয়েও কার্যক্রম চলছে।
নৌ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আন্তর্জাতিক মান সম্পন্ন তিনটি ক্রুজ ভ্যাসেল সংগ্রহ করতে যাচ্ছি। এর মধ্যে হ্যালিপ্যাডসহ সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা থাকবে। আমরা হয়তো ২০২৩ সালের শেষের দিকে এগুলো সংগ্রহ করতে পারবো। বিআইডব্লিউটিসি এই ক্রুজ ভ্যাসেল সংগ্রহ করা হবে।
মাওয়া ঘাটে কবে থেকে ফেরি চালু হবে এবং পদ্মা সেতুতে ফেরির ধাক্কা বিষয়ে তদন্ত কমিটি কি পেল জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘পদ্মা সেতুতে সর্বশেষ (ধাক্কা দেয়ার) যে ঘটনাটা ঘটে গেল। সেটা সেতু কর্তৃপক্ষ বলেছে ধাক্কা লাগে নাই। সিগন্যাল লাইট যখন নামিয়ে দেয়া হয় তখন ভিডিওটা ধারণ করা হয়েছে।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘রিপোর্টারকে (একটি টেলিভিশন চ্যানেলের) আরও সতর্ক হওয়া দরকার ছিলো। দ্রুত নিউজটা ছেড়ে দিয়ে সমগ্র দেশবাসীকে একটা আতঙ্কের মধ্যে রাখা ঠিক হয়নি। আর একটু বিশ্লেষণ করলে বুঝতে পারতো ধাক্কা লাগেনি আসলে নামিয়ে দেয়া হয়েছে। কয়েক ঘন্টা পর যখন সেতু কর্তৃপক্ষ ও মন্ত্রী যখন গেলেন তখন দেখলেন সেখানে কোন ধাক্কা লাগেনি। আমি সাংবাদিকদের বলেছিলাম ধাক্কা লাগলে ভেঙে যাবে বা দাগ লাগবে। কিন্তু লাইটেও ক্ষতি হয়নি, সেতুতে কোন দাগ লাগেনি। এই বিষয়টি নিয়ে দেশবাসী আতঙ্কিত, আমরা বিব্রত।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিএসআরএফ এর সভাপতি তপন বিশ্বাস এবং সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক মাসউদুল হক।
৩ বছর আগে
দক্ষতা বাড়াতে উদ্যোগ নিচ্ছে না ৭৪ ভাগ যুবক: সমীক্ষা
এক সমীক্ষায় দেখা গেছে যে দেশের প্রায় ৭৪ ভাগ যুবক কোভিড-১৯ পরবর্তী সময়ের বাজারের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় নিজেকে দক্ষ করে তোলার ব্যাপারে কোনো চেষ্ঠা করছেন না।
৪ বছর আগে
করোনায় প্রাণহানির ঝুঁকি কমাতে পারে না প্লাজমা থেরাপি: সমীক্ষা
ভারত থেকে প্রকাশিত এক নতুন সমীক্ষায় বলা হয়েছে যে প্লাজমা থেরাপি কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীদের প্রাণহানির সংখ্যা কমাতে পারেনি বা করোনার মাঝারি থেকে মারাত্মক আকার ধারণ করা থেকেও রক্ষা করতে পারে না।
৪ বছর আগে
৬৯ শতাংশ গার্মেন্টকর্মী পরিবারকে টাকা পাঠানো বন্ধ করে দিয়েছেন: সমীক্ষা
করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) প্রাদুর্ভাবের পর পোশাক কারখানাগুলোর কাজ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় প্রায় ৬৯ শতাংশ গার্মেন্টকর্মী গ্রামে তাদের পরিবারের কাছে টাকা পাঠানো বন্ধ করে দিয়েছেন। সাম্প্রতিক এক সমীক্ষায় এ তথ্য উঠে আসে।
৪ বছর আগে