স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নিহতদের নামের খসড়া তালিকা প্রকাশ
জুলাই-আগস্টে হওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহতদের নামের খসড়া তালিকা প্রকাশ করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়। বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল ও জেলা পর্যায় থেকে এসব তথ্য সংগৃহীত হয়েছে।
তথ্য সংশোধন ও সংযোজনের জন্য স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের ওয়েবসাইট: www.hsd.gov.bd-এ এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট: www.dghs.gov.bd-এ এই খসড়া তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।
ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তালিকাটি ৬ অক্টোবর পর্যন্ত সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত থাকবে।
নিহতদের পরিবারের সদস্য, ওয়ারিশ ও প্রতিনিধিদের এ তালিকায় প্রকাশিত নাম, ঠিকানা ও অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্য যাচাই, সংশোধন ও পূর্ণাঙ্গ করতে বলা হয়েছে।
আরও পড়ুন: সাম্প্রতিক আন্দোলনে আহতদের বিনামূল্যে চিকিৎসা দিচ্ছে সরকারি হাসপাতাল: স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়
প্রকাশিত তালিকার বিষয়ে কারো কোনো মতামত, পরামর্শ এবং নতুন কোনো তথ্য-উপাত্ত সংযোজন করার থাকলে সে বিষয়ে সংশ্লিষ্ট হাসপাতাল অথবা নিকটস্থ সরকারি হাসপাতালে জানাতে হবে।
প্রকাশিত তালিকার তথ্য সংশোধন করতে হবে যেভাবে-
ক) নিহতদের পরিবারের সদস্য, ওয়ারিশ ও প্রতিনিধিদের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি)/জন্মনিবন্ধন ও মোবাইল নম্বর দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।
খ) রেজিস্ট্রেশনের পর নিহত ব্যক্তির তথ্য ডাউনলোড ও প্রিন্ট করতে হবে।
গ) প্রিন্ট করা কাগজের যে ঘরগুলোতে তথ্য নেই, সেগুলো পূরণ করতে হবে।
ঘ) পূরণ করা তথ্য নিয়ে যে হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছিল সেই হাসপাতাল অথবা নিকটস্থ সরকারি হাসপাতালে গেলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান তথ্য সংশোধনে সহায়তা করবে।
ঙ) প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি নিহতদের পরিবারের সদস্য, ওয়ারিশ ও প্রতিনিধিদের পূরণ করা ফরমটি জমা নিয়ে অনলাইনে তথ্যগুলো হালনাগাদ করবেন।
চ) দাখিল করা তথ্য যথাযথভাবে সন্নিবেশিত বা সংশোধিত হয়েছে কি না তা ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে পুনরায় যাচাই করা যাবে।
এছাড়াও সাম্প্রতিক বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নিহতদের মধ্যে যদি কারো নাম এ তালিকায় অন্তর্ভুক্ত না হয়ে থাকে তাহলে নিহতদের পরিবারের সদস্য, ওয়ারিশ ও প্রতিনিধিদের উপযুক্ত প্রমাণসহ সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক, সিভিল সার্জন ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার অথবা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে।
আরও পড়ুন: বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসার ব্যয় বহন করবে সরকার: স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়
১ মাস আগে
গণমাধ্যম কর্মীদের ‘তামাক বিরোধী ওরিয়েন্টেশন’
তামাক নিয়ন্ত্রণে গণমাধ্যম কর্মীদের ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সম্প্রতি রাজধানীর বিএমএ ভবনে মাদকদ্রব্য ও নেশা নিরোধ সংস্থা (মানস) এই কর্মসূচির আয়োজন করে।
মানস এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্বা অধ্যাপক ড. অরূপরতন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানের উদ্বোধনী পর্বে প্রধান অতিথি ছিলেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব কাজী জেবুন্নেসা বেগম। অনুষ্ঠানের সমাপনী পর্বে প্রধান অতিথি ছিলেন ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয়ের সাবেক ভাইস চ্যান্সেলর ও বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) চেয়ারম্যান অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক।
কাজী জেবুন্নেসা বেগম বলেন, তামাকের মতো ক্ষতিকর নেশা নিয়ন্ত্রণ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের একার পক্ষে সম্ভব নয়। এখানে বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। সুতরাং, তামাকের বিরুদ্ধে সকলকে সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে। এক্ষেত্রে গণমাধ্যমের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তামাক বিরোধী প্রচারণায় নৈতিক দায়িত্ববোধ থেকে গণমাধ্যমগুলোকে আরও সক্রিয় হওয়া উচিৎ।
অধ্যাপক ড. অরূপরতন চৌধুরী বলেন, ধূমপান বিরোধী আন্দোলনের শুরু থেকেই গণমাধ্যম অত্যন্ত সক্রিয়। গণমাধ্যমের সহায়তায় তামাক বিরোধী আন্দোলন আশাব্যঞ্জক অবস্থানে এসেছে। মানস কর্তৃক এই আয়োজন উপস্থিত সংবাদকর্মীদেরকে তামাকের বিরুদ্ধে লিখতে সহায়ক হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেন, তামাক স্বাস্থ্য খাতসহ সার্বিকভাবে আমাদের ক্ষতিগ্রস্ত করছে বিধায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০৪০ সালের মধ্যে ‘তামাকমুক্ত বাংলাদেশ’ গড়ার ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি পদ্মা সেতু নির্মাণে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ ছিলেন, এজন্যই আমরা স্বপ্ন বাস্তবে রূপান্তরিত করতে পেরেছি। সুতরাং, আমরা তার নেতৃত্বে গণমাধ্যমকে সাথে নিয়ে দেশ থেকে তামাক নির্মূল করতে পারবো বলে আশাবাদী।
অনুষ্ঠানে ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন ও সংশ্লিষ্ট বিধি বিষয়ে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন জাতীয় তামাক নিয়ন্ত্রণ সেল’র প্রোগ্রাম অফিসার আমিনুল ইসলাম সুজন। তামাক কোম্পানির কূট-কৌশল ও তামাক নিয়ন্ত্রণে প্রতিবন্ধকতা বিষয়ে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন একাত্তর টেলিভিশনের বিশেষ প্রতিনিধি সুশান্ত সিনহা। মানস এর প্রকল্প কর্মকর্তা মো. আবু রায়হান অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় কর্মসূচিতে বিভিন্ন গণমাধ্যমের সাংবাদিকরা (প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক) অংশগ্রহণ করেন।
পড়ুন: তামাকপণ্যে কর ও মূল্য বৃদ্ধির দাবি
২ বছর আগে
ফেসবুকে জানা যাবে নিকটস্থ টিকাকেন্দ্রের খোঁজ
বাংলাদেশের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ এবং স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সাথে যৌথভাবে দেশে ভ্যাকসিন ফাইন্ডার চালু করেছে ফেসবুক। নতুন এই টুলটির মাধ্যমে বাংলাদেশিরা জানতে পারবেন কারা টিকা নিতে পারেন। একই সাথে টুলটি নিকটস্থ টিকাদান কেন্দ্র খুঁজে পেতে সাহায্য করবে।
আরও পড়ুন: টিকা নিয়ে ফেসবুকে ‘সুখবর’ দিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
বুধবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ফেসবুক জানায়, স্বাস্থ্যবিধি সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টি, মানুষকে কোভিড-সম্পর্কিত তথ্য পেতে সাহায্য করা ও দেশে টিকাদান কার্যক্রম পরিচালনায় সহায়তা করার জন্য ফেসবুকের সামগ্রিক প্রকল্পের একটি অংশ এই ভ্যাকসিন ফাইন্ডার টুল। ফেসবুক নিউজ ফিডে এই টুলটি প্রয়োজনীয় তথ্যের সাথে মানুষকে যুক্ত করে। কারা টিকা নিতে পারবে, কোথায় টিকা দেয়া যাবে এবং টিকার জন্য নিবন্ধন প্রক্রিয়া কী - এই সকল তথ্য টুলে দেয়া আছে। ফেসবুকের কোভিড-১৯ তথ্যকেন্দ্রে ইংরেজির পাশাপাশি বাংলাতেও ভ্যাকসিন ফাইন্ডার টুলটি পাওয়া যাবে।
পৃথিবীজুড়ে টিকাদান কার্যক্রমে সহায়তা এবং নিরাপদ স্বাস্থ্যবিধি পালনে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম নানান পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। কোভিড-১৯ তথ্যকেন্দ্রের মাধ্যমে ফেসবুক বিশ্বজুড়ে ২০০ কোটিরও বেশি মানুষকে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের দেয়া তথ্যের সাথে যুক্ত করেছে। পাশাপাশি কোভিড-১৯ ও অনুমোদিত টিকা সম্পর্কিত ১ কোটি ৮০ লাখেও বেশি ভুল তথ্য সরিয়ে নিয়েছে।
আরও পড়ুন: করোনা বিষয়ে সচেতনতা ও টিকাদানে সহায়তা করবে ফেসবুক
মহামারি চলাকালীন স্বাস্থ্য সচেতনতা বাড়াতে ও মানুষকে সর্বশেষ তথ্যের সাথে সংযুক্ত করতে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিশেষজ্ঞদের সাথে কাজ করছে ফেসবুক। এ পর্যন্ত ১ কোটিরও বেশি বাংলাদেশি ফেসবুকের ব্লাড ডোনেশনস টুল ব্যবহার করে সাইন আপ করেছেন যেন তারা দেশে রক্তের সঙ্কট কমিয়ে আনার প্রচেষ্টায় ভূমিকা রাখতে পারেন।
৩ বছর আগে
চীন থেকে দেড় কোটি টিকা ক্রয় করবে সরকার
চীনের সিনোফার্মের তৈরি করোনার টিকার সরাসরি ক্রয়ের প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি।
অনুমোদন অনুযায়ী, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ আগামী তিন মাসের মধ্যে- জুন, জুলাই এবং আগস্টে মোট ১৫ মিলিয়ন (দেড় কোটি) টিকা সংগ্রহ করবে।
বৃহস্পতিবার অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আরও পড়ুন: দেশে ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের উপসর্গ নিয়ে একজনের মৃত্যু
বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব শাহিদা আক্তার বলেন, ‘প্রতি মাসে চীনা প্রতিষ্ঠান থেকে ৫০ লাখ ডোজ ক্রয় করা হবে।
এর আগে ১৯ মে চীন থেকে করোনাভাইরাসের সিনোফার্মের টিকা ক্রয়ের অনুমোদন দিয়েছিল সরকার।
আরও পড়ুন: ‘ব্ল্যাক ফাঙ্গাস’ রোধে জরুরি পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
এছাড়া অর্থনৈতিক বিষয়ক মন্ত্রিসভা কমিটি ২৮ এপ্রিল রাশিয়া এবং চীনের কোভিড-১৯ টিকা উৎপাদনের প্রস্তাবকে নীতিগতভাবে অনুমোদন দিয়েছিল।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশকে আরও ৬ লাখ টিকা উপহার দেবে চীন
তবে রাশিয়ান স্পুটনিক-ভি এর পরিমাণ এবং ব্যয় সম্পর্কে এখনও সুনির্দিষ্ট কোনও প্রস্তাব সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটিতে আসেনি। এটি চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য দায়বদ্ধ।
৩ বছর আগে
সারাদেশে ৫৬৫টি কোভিড ডেডিকেটেড আইসিইউ বেড ফাঁকা
করোনাকালীন সময়ে দেশের আট বিভাগের হাসপাতালগুলোর মধ্যে এই মুহূর্তে মোট ৫৬৫টি কোভিড আইসিইউ বেড এবং ৮ হাজার ৮৭৩টি কোভিড জেনারেল বেড ফাঁকা রয়েছে।
রবিবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা মাইদুল ইসলাম প্রধানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: করোনার প্রকোপ বৃদ্ধি: আইসিইউ বেড ও বিশেষজ্ঞের সঙ্কট
হাসপাতাল থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, দেশের আট বিভাগে এই মুহূর্তে মোট কোভিড ডেডিকেটেড শয্যা সংখ্যা রয়েছে ১২ হাজার ৩৪৭টি এবং মোট আইসিইউ শয্যা সংখ্যা ১০৯২টি। এগুলোর মধ্য থেকে বহু সংখ্যক রোগী চিকিৎসা নিয়ে হাসপাতাল ছেড়ে যাওয়ায় এখন উল্লিখিত বেডগুলো খালি হয়েছে।
আরও পড়ুন: রাশিয়ার টিকা 'স্পুটনিক ভি’ ব্যবহারের অনুমোদন দিল বাংলাদেশ
উল্লেখ্য, আট বিভাগের মধ্যে ঢাকা মহানগর হাসপাতালগুলোতে মোট জেনারেল বেড সংখ্যা ৫ হাজার ৬২৬টির মধ্যে খালি রয়েছে ৩ হাজার ৭৯৯টি, মোট আইসিইউ ৭৭৩টির মধ্যে খালি রয়েছে ৪২০টি। এই হাসপাতালগুলোর মধ্যে সরকারি ১৩টি এবং বেসরকারি ১৩টি হাসপাতাল রয়েছে।
ঢাকা মহানগরের ১৩টি কভিড ডেডিকেটেড সরকারি হাসপাতালের শয্যা সংখ্যাগত পরিসংখ্যান লক্ষ্য করলে দেখা যায়, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ৭০৫টি বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ২৮০টি, মোট আইসিইউ ২০টির মধ্যে কোন বেড এখন খালি নেই।
আরও পড়ুন: ভ্যাকসিন প্রাপ্তির অনিশ্চয়তা শিগগিরই কেটে যাবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
বিএসএমএমইউ এর মোট ২৩০টি জেনারেল বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ১৩০টি, মোট আইসিইউ ২০টি বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ৫টি, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালের মোট ৩০০টি জেনারেল বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ৭২টি, মোট আইসিইউ বেড ১০টির মধ্যে কোন বেড খালি নেই, মুগদা জেনারেল হাসপাতালের মোট ৩৬০টি জেনারেল বেডের মধ্যে বর্তমানে খালি রয়েছে ২৫২টি, মোট আইসিইউ বেড ১৯টির মধ্যে খালি আছে মাত্র ২টি, কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালের মোট ১৬৯টি জেনারেল বেডের মধ্যে খালি আছে ১১৬টি এবং মোট ২৬টি আইসিইউ বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ১০টি, শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার হাসপাতালের মোট ১৭৪টি সাধারণ বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ১০০টি এবং মোট ১৬টি আইসিইউ বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ৮টি, শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের মোট ২৮৮টি জেনারেল বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ২০৩টি এবং মোট ১০টি আইসিইউ বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ২টি, সরকারি কর্মচারী হাসপাতালের মোট ৮১টি জেনারেল বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ৭৪টি এবং ৬টি আইসিইউ বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ৩টি, রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালের মোট ৪৮৫টি জেনারেল বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ৩৯৩টি এবং মোট ১৫টি আইসিইউ বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ৮টি। সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালের মোট ১০টি জেনারেল বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ৮টি,এন.আই.সি.ভি.ডি হাসপাতালের মোট ১৩৭টি জেনারেল বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ১২৩টি, টিবি হাসপাতালের মোট ২০০টি জেনারেল বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ১৮৩টি এবং মোট ৫টি আইসিইউ বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ৪টি, ডিএনসিসি কোভিড ডেডিকেটেড হাসপাতালের মোট ২০০টি জেনারেল বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ১৩১টি এবং মোট ১০০টি আইসিইউ বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ২৫টি। এন.আই.ডি.সি.এইচ মহাখালীর মোট ১১৪টি জেনারেল বেড রয়েছে, এন.আই.কে.ডি.ইউ শ্যামলির মোট ১৫টি জেনারেল বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ১৪টি বেড।
৩ বছর আগে
করোনা চিকিৎসায় দেশে ৮৩৩৫ বেড ও ৪৫৯ আইসিইউ বেড খালি: স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়
করোনাকালীন সময়ে দেশের আট বিভাগের হাসপাতালগুলোতে এই মুহূর্তে মোট ৮ হাজার ৩৩৫ কোভিড জেনারেল বেড ও ৪৫৯ কোভিড আইসিইউ বেড খালি হয়েছে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়।
মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা মো.মাইদুল ইসলাম প্রধান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, হাসপাতালগুলোর প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী দেশের ৮ বিভাগে এই মুহূর্তে মোট কোভিড ডেডিকেটেড শয্যা সংখ্যা ১২ হাজার ৩৬৫ ও মোট আইসিইউ শয্যা সংখ্যা ১ হাজার ৮৪। এগুলোর মধ্য থেকে বহু সংখ্যক রোগী চিকিৎসা নিয়ে হাসপাতাল ছেড়ে যাওয়ায় এখন উল্লিখিত বেডগুলো খালি হয়েছে।
আরও পড়ুন: রাশিয়ার টিকা 'স্পুটনিক ভি’ ব্যবহারের অনুমোদন দিল বাংলাদেশ
উল্লেখ্য, আট বিভাগের মধ্যে ঢাকা মহানগর হাসপাতালগুলোতে মোট জেনারেল বেড সংখ্যা ৫ হাজার ৬৪৪ মধ্যে খালি রয়েছে ৩ হাজার ৪১৩টি, মোট আইসিইউ ৭৬৯টির মধ্যে খালি রয়েছে ৩২৮টি। এই হাসপাতালগুলোর মধ্যে সরকারি ১৩ ও বেসরকারি ১৩টি হাসপাতাল রয়েছে।
ঢাকা মহানগরের ১৩টি কোভিড ডেডিকেটেড সরকারি হাসপাতালের শয্যা সংখ্যাগত পরিসংখ্যান লক্ষ্য করলে দেখা যায়, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ৭০৫ বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ২৪৫টি, মোট আইসিইউ ২০টির মধ্যে কোন বেড এখন খালি নেই। বিএসএমএমইউ’র মোট ২৩০টি জেনারেল বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ১১৫টি, মোট আইসিইউ ২০ বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ৪টি, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালের মোট ৩০০ জেনারেল বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ৪৬টি, মোট আইসিইউ বেড ১০ মধ্যে কোন বেড খালি নেই।
মুগদা জেনারেল হাসপাতালের মোট ৩৬০ জেনারেল বেডের মধ্যে বর্তমানে খালি রয়েছে ২৩০, মোট আইসিইউ বেড ১৯টির মধ্যে খালি আছে মাত্র একটি, কুয়েত মৈত্রি হাসপাতালের মোট ১৬৯ জেনারেল বেডের মধ্যে খালি আছে ১০৭ ও মোট ২৬ আইসিইউ বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ৪টি, শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার হাসপাতালের মোট ১৭৪ সাধারণ বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ৯৫ ও ১৬ আইসিইউ বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ৫টি, শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের ২৮৮ জেনারেল বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ১৮৩ ও ১০ আইসিইউ বেডের মধ্যে খালি রয়েছে একটি। সরকারি কর্মচারী হাসপাতালের মোট ৯৪ জেনারেল বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ৭৪ ও ৬ আইসিইউ বেডের মধ্যে খালি রয়েছে একটি, রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালের ৪৮৫টি জেনারেল বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ৩৬৪ ও ১৫ আইসিইউ বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ১০টি।
আরও পড়ুন: ভ্যাকসিন প্রাপ্তির অনিশ্চয়তা শিগগিরই কেটে যাবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালের মোট ১০টি জেনারেল বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ৮টি, এন আই সি ভি ডি হাসপাতালের মোট ১৩৭ জেনারেল বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ১২১টি, টিবি হাসপাতালের ২০০ জেনারেল বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ১৮৭ ও পাঁচ আইসিইউ বেডের মধ্যে খালি রয়েছে চার, টি ডিএনসিসি হাসপাতালের ২০০ জেনারেল বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ৭৬ ও ১০০ আইসিইউ বেডের মধ্যে খালি রয়েছে ১৮টি।
৩ বছর আগে
লকডাউন: স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সকল প্রতিষ্ঠান খোলা রাখার নির্দেশ
করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে ১৪ থেকে ২১ এপ্রিল পর্যন্ত লকডাউন চলাকালীন স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের অধীনস্থ সকল অধিদপ্তর, দপ্তর, প্রতিষ্ঠানের আওতাধীন সকল হাসপাতাল, প্রতিষ্ঠান খোলা রাখার নির্দেশ দিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়।
আরও পড়ুন: রাজধানীতে করোনা বেড বাড়ানো হবে: স্বাস্থ্য সচিব
মঙ্গলবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের উপসচিব মোহাম্মদ ইকবাল হোসেন স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ নির্দেশনা দেয়া হয়।
এতে বলা হয়, স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের অধীনস্থ সকল অধিদপ্তর, দপ্তর, প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা আবশ্যিকভাবে নিজ নিজ কর্মস্থলে অবস্থান করবেন এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে স্ব-স্ব দায়িত্ব পালন করবেন।
৩ বছর আগে
সরাসরি করোনার টিকা ক্রয়ের প্রস্তাবে নীতিগত অনুমোদন
রাষ্ট্রীয় জরুরি প্রয়োজনে ক্রয় পদ্ধতি অনুসরণ করে আলোচনার মাধ্যমে কোনো সংস্থা থেকে সরাসরি করোনাভাইরাসের টিকা কেনার প্রস্তাবে নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি।
৩ বছর আগে
সব সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে করোনা রোগীদের চিকিৎসা দেয়ার নির্দেশ
সরকারি এবং বেসরকারি সকল হাসপাতাল, ক্লিনিক এবং ডায়াগনস্টিকে করোনাভাইরাস আক্রান্ত বা আক্রান্ত নন, উভয় ধরনের রোগী জন্য চিকিৎসা পরিষেবা নিশ্চিত করার নির্দেশ দিয়েছে সরকার।
৪ বছর আগে
অনুমোদনহীন টেস্টিং কিটে পরীক্ষা করা যাবে না: মন্ত্রণালয়
সরকারের অনুমোদনহীন কোনো কিট দিয়ে করোনাভাইরাস শনাক্তকরণ পরীক্ষা হবে না বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
৪ বছর আগে