মিথ্যা
সাংবাদিকতার বড় চ্যালেঞ্জ সত্যকে ধারণ করে মিথ্যার বিরুদ্ধে লড়াই করা: কাদের গনি চৌধুরী
বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের মহাসচিব কাদের গনি চৌধুরী বলেছেন, সাংবাদিকতার চ্যালেঞ্জ অনেক বড়। সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ সত্যকে ধারণ করে মিথ্যার সঙ্গে লড়াই করা। তাই সত্য নিয়ে কাজ করলে ঝুঁকি থাকে বেশি। এদিক বিবেচনায় সাংবাদিকতা সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ পেশা। সাংবাদিকতায় ঝুঁকি থাকবেই। ভয়কে জয় করাই সাংবাদিকের কাজ। সজাগ ও সচেতন থাকলে সৎ ও নিষ্ঠাবান সাংবাদিকরা হারিয়ে যাবে না। সাংবাদিকতার ডিকশনারি থেকে সততা ও পেশাদারিত্ব শব্দ দুটি কখনই বিলীন হতে দেয়া যাবে না। অসৎ আর হলুদ সাংবাদিকতার মর্যাদাকে ম্লান করে দিচ্ছে।
মঙ্গলবার (৪ মার্চ) খুলনা প্রেস ক্লাবে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এসব বলেন। এসময় বিএফইউজের সহকারি মহাসচিব এহতেশামুল হক শাওন, এইচ এম আলানুদ্দিন, রাশিদুল ইসলাম, আব্দুর রাজ্জাক রানা, মেট্রোপলিটন সাংবাদিক ইউনিয়ন খুলনার সভাপতি আনিসুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক হিমালয় প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
সাংবাদিকদের এ নেতা বলেন, সাংবাদিকের অন্যতম কাজ বস্তুনিষ্ঠতা ও সত্যের আরাধনা। এ জন্য সত্য ও বস্তুনিষ্ঠতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মনে রাখবেন যে প্রতিবেদকের যোগাযোগ যত ভালো, তার প্রতিবেদন তত উন্নততর এবং বস্তুনিষ্ঠ হয় এবং দর্শক, পাঠক ও শ্রোতার নিকট ততটা গুরুত্ববহন করে। অনুমান নির্ভর লিখা সাংবাদিকতা নয়; সাংবাদিক হতে হবে পুরো সত্য, আংশিক নয়।।
তিনি বলেন, গণমাধ্যমকে বলা হয় রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ। অপর তিনটি স্তম্ভ হচ্ছে- আইনসভা, বিচার বিভাগ ও নির্বাহী বিভাগ। বোঝাই যাচ্ছে গণমাধ্যমের গুরুত্ব ও অবস্থান কোথায়। জনস্বার্থ অভিমুখী মুক্ত গণমাধ্যম ছাড়া একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র পূর্ণতা পায় না। সরকার ও প্রশাসনের অসঙ্গতি ধরিয়ে দেওয়াসহ জনগণের সংগ্রামের সহযোদ্ধা হিসেবে গণমাধ্যমকে অতন্দ্র প্রহরীর ভূমিকা পালন করতে হয়। কিন্তু আজ বাংলাদেশে সেটি খুব একটা হচ্ছে না। বিশেষ করে পতিত সরকার এদেশের সাংবাদিকতার সর্বনাশ করে গেছে। একধরণের দলদাস সাংবাদিক তৈরি করে তাদের দিয়ে অসত্য লিখিয়ে গণমাধ্যমের প্রতি মানুষের যে আস্থা ছিল তা নষ্ট করে ফেলেছে। সত্যনিষ্ঠ সাংবাদিকতার মাধ্যমে জনগনের আস্থা ফিরিয়ে আনতে হবে।
কাদের গনি চৌধুরী বলেন, আমাদের মনে রাখতে হবে গণমাধ্যম হচ্ছে রাষ্ট্রের পাহারাদার। গণমাধ্যমই সঠিক পথ বাতলে দেয় যাতে সরকার, প্রশাসন ও জনগণ সঠিক পথে পরিচালিত হতে পারে। গণমাধ্যম সরকার, প্রশাসন ও জনগণের প্রতিপক্ষ নয়; তবে জনস্বার্থে নজরদারী করবে। কাজেই বলিষ্ট ও শক্তিশালী গণমাধ্যম ছাড়া জনস্বার্থের রাষ্ট্রব্যবস্থা শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড়াতে পারে না। রাষ্ট্রের অন্য তিনটি স্তম্ভ নড়বড়ে হয়ে গেলেও চতুর্থ স্তম্ভ শক্ত থাকলে রাষ্ট্রকে গণমুখী রাখা যায়। আর চতুর্থ স্তম্ভ নড়বড়ে হলে রাষ্ট্রব্যবস্থা গণবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে, রাষ্ট্র বিপদগ্রস্ত হয়।
সন্ধ্যায় তিনি খুলনা প্রেস ক্লাবের ইফতার মাহফিলে অংশ নেন। ইফতার মাহফিলে খুলনা প্রেস ক্লাবের আহবায়ক এনামুল হক, রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসেন, রিয়ার এডমিরাল গোলাম সাদেক, রিয়ার এডমিরাল শাহিন রহমান,ডিআইজি রেজাউল হক, বিভাগীয় কমিশনার ফিরোজ সরকার, খুলনা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা শফিকুল ইসলাম মনা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
২৭৫ দিন আগে
মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলা দায়েরকারীদের বিরুদ্ধে সতর্কতা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের
মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলা দায়েরকারীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে সতর্ক করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
সোমবার (১৪ অক্টোবর) মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার ফয়সল হাসানের সই করা এক সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ কথা জানানো হয়।
আরও পড়ুন: জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে জড়িতদের বিরুদ্ধে মামলা-গ্রেপ্তার নয়: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘সাম্প্রতিক সময়ে চাঁদাবাজি, ব্ল্যাকমেইলিংসহ নানারকম হয়রানি করার উদ্দেশ্যে বিভিন্ন ব্যক্তির বিরুদ্ধে হত্যা মামলাসহ বিভিন্ন ধরনের মিথ্যা মামলা দেওয়া হচ্ছে। এ ধরনের উদ্দেশ্যমূলক মামলা দায়ের বাংলাদেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী ফৌজদারি অপরাধ।’
এ সব কর্মকাণ্ডে জড়িতদের কঠোরভাবে হুঁশিয়ারি দেওয়াসহ তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে এরইমধ্যে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘এসব অপতৎপরতাকারীদের বিরুদ্ধে জাতীয় জরুরি সেবা '৯৯৯'-এ অভিযোগ/তথ্য জানানোর জন্য এবং সব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে জানাতে অনুরোধ করা হলো।
আরও পড়ুন: অভ্যুত্থানে হত্যার ঘটনায় ১৬৯৫ মামলা দায়ের, অক্টোবরে গ্রেপ্তার ৩১৯৫: পুলিশ সদর দপ্তর
মিরপুরে হত্যা মামলায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা তারেক আফজাল গ্রেপ্তার
৪১৬ দিন আগে
সাংবাদিকদের মিথ্যার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
দল-মত নির্বিশেষে গণমাধ্যমের সাংবাদিকদের সব মিথ্যা প্রত্যাখ্যান করে তার প্রতিবাদ করার আহ্বান জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।
রবিবার (৭ জুলাই) বিকেলে রাজধানীর সার্কিট হাউজ রোডের তথ্য ভবন মিলনায়তনে বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট থেকে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে তৃতীয় পর্যায়ের কল্যাণ অনুদান/আর্থিক সহায়তার চেক বিতরণের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী এ আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: তথ্যের সততা নিশ্চিতের অঙ্গীকার করতে হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান আরাফাত বলেন, ‘আমি অনুরোধ জানাব দল-মত নির্বিশেষে গণমাধ্যমের সাংবাদিক বন্ধুরা সব মিথ্যা প্রত্যাখ্যান করে প্রতিবাদ করুন। আপনারা অপপ্রচারের বিপক্ষে সবাই রুখে দাঁড়ান, সত্যের পক্ষে থাকুন।’
এ বিষয়ে প্রতিপ্রন্ত্রী আরও বলেন, এ দেশে মিথ্যা বলারও স্বাধীনতা আছে। যখন-তখন যেভাবে ইচ্ছা সারাক্ষণ মিথ্যা বলারও স্বাধীনতা এ দেশে আছে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকারের কোনো একটা চুক্তি বা সমঝোতা স্মারক বা সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করার অধিকার যে কারো আছে। কিন্তু মিথ্যা বলে কেনো বিরোধিতা করতে হবে, জনগণকে বিভ্রান্ত করে কেন বিরোধিতা করতে হবে? এতে মানুষকে ধোকা দেওয়া হচ্ছে। এটা মত প্রকাশের স্বাধীনতা নয়, এটা অপরাধ। অথচ বর্তমান সরকারের বিপক্ষে মত প্রকাশের স্বাধীনতা, গণমাধ্যমের স্বাধীনতার কথা বলে বিভিন্ন অপপ্রচার করা হয়।
এ সময় প্রতিমন্ত্রী আর বলেন, বঙ্গবন্ধুর মতো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বাস করেন, দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য, গণমাধ্যম, মত প্রকাশের স্বাধীনতা, সাংবাদিক সমাজ এবং তাদের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সাংবাদিক সমাজের পাশে এবং গণমাধ্যমের পাশে সরকারকে দাঁড়াতে হবে। সাংবাদিকদের জন্য তার চিন্তাভাবনা খুবই ইতিবাচক। সে কারণেই কল্যাণ ট্রাস্টের মতো এরকম একটি উদ্যোগ নিয়েছেন তিনি।
আরও পড়ুন: অপপ্রচারকারীদের বিপক্ষে চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্টদের শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
তিনি আরও বলেন, সাংবাদিকদের কল্যাণে, গণমাধ্যমের কল্যাণে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার উদ্যোগগুলো খুব বেশি শোনা যায় না। এগুলো নিয়ে বড় আকারে রিপোর্টও আসে না। এগুলো দেশি ও বিদেশি বিভিন্ন জায়গায় বলা দরকার।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, গত পনেরো বছরে গণমাধ্যমের আকার দ্বিগুণ হয়েছে। বঙ্গবন্ধু কন্যা গণমাধ্যমবান্ধব বলেই তিনি গণমাধ্যমের বিস্তৃতির শুধু সুযোগ করে দেননি, গণমাধ্যমকে বিস্তৃত হওয়ার জন্য প্রনোদনা দিয়েছেন, পরিবেশ তৈরি করেছেন। গণমাধ্যমে যারা কাজ করছেন তাদের কল্যাণের জন্য কল্যাণ ট্রাস্ট গঠন করেছেন। এ ইতিবাচক বিষয়গুলো আমরা খুব একটা তুলে ধরতে পারছি না।
প্রতিমন্ত্রী আরও যোগ করেন, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে সারাদেশে ৭৮৪ জন সাংবাদিক ও তাদের পরিবারের মাঝে ৬ কোটি ১৫ লাখ ৫০ টাকা কল্যাণ অনুদান দেওয়া হয়েছে। সর্বশেষ পুরো বাংলাদেশে ২৯৩ জন সাংবাদিক ও তাদের পরিবারের মাঝে ২ কোটি ২২ লাখ টাকা অনু্দান দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সুভাষ চন্দ্র বাদলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য প্রদান করেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ও জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন, সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টি বোর্ড সদস্য ও তথ্য অধিদপ্তরের প্রধান তথ্য কর্মকর্তা মো. শাহেনুর মিয়া এবং ট্রাস্টি বোর্ড সদস্য ও ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি সোহেল হায়দার চৌধুরী।
আরও পড়ুন: ভারতের সঙ্গে সমঝোতা নিয়ে অপপ্রচারে লিপ্ত বিএনপি-জামায়াত: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
৫১৫ দিন আগে
মার্কিন দূতাবাস থেকে কোনো ব্যক্তির গতিবিধির গুজব সম্পূর্ণ ‘মিথ্যা ও ভুল’: মুখপাত্র
ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাস বলেছে, দূতাবাস থেকে কোনো ব্যক্তির বিএনপির কার্যালয়ে যাওয়ার বিষয়ে যে গুজব তা সম্পূর্ণ ‘মিথ্যা ও ভুল’।
একটি ভিডিওর দিকে মার্কিন দূতাবাসের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে দূতাবাসের মুখপাত্র বলেন, ‘এই ভদ্রলোক মার্কিন সরকারের পক্ষে কথা বলেন না।’
শনিবারের সংঘর্ষের পর বিএনপি নেতা ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেনের সঙ্গে এক ব্যক্তির ভিডিও নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়।
ভিডিওতে দেখা যায়, গোলাপি শার্ট পরা এক ব্যক্তি ইংরেজিতে কথা বলছেন। ইশরাক ও অন্যরা তার পাশে বসেছিলেন।
আরও পড়ুন: অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্র কোনো পক্ষ নেয় না: মুখপাত্র
বাংলাদেশে বন্ধ হওয়া অনলাইন প্রতিবেদনটি সম্পর্কে আমরা অবগত; যুক্তরাষ্ট্র নির্দিষ্ট কোনো দলকে পছন্দ করে না: মার্কিন দূতাবাসের মুখপাত্র
৭৬৮ দিন আগে
মিথ্যা গণধর্ষণ মামলা করায় নারীর ৫ বছরের কারাদণ্ড
কক্সবাজার আদালত চত্বরে সংঘটিত বহুল আলোচিত গণধর্ষণ মামলার বাদী রুনা আক্তারকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
বুধবার (১২ এপ্রিল) দুপুরে কক্সবাজার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক মো. মুসলেম উদ্দীন এ রায় দেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত রুনা আক্তার কক্সবাজারের ঈদগাঁও উপজেলার ইসলামাবাদ আউলিয়াবাদ এলাকার শফিকুল ইসলামের মেয়ে।
আরও পড়ুন: মেঘনায় নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে জাটকা ধরার অভিযোগে ২৩ জেলের কারাদণ্ড
মামলার বিবরণে জানা গেছে, ২০২২ সালের মার্চ মাসে কক্সবাজার আদালত চত্বর থেকে তুলে নিয়ে তাকে গণধর্ষণ করা হয় দাবি করে মামলা করেন রুনা আক্তার। পরে মামলাটি আদালতে মিথ্যা প্রমাণিত হওয়ায় সব আসামিকে খালাস দেন আদালত।
মামলা থেকে খালাস পেয়ে আসামি রাসেল উদ্দিন বাদী হয়ে রুনার বিরুদ্ধে আদালতে পাল্টা মামলা করেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী কক্সবাজার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর এপিপি বদিউল আলম জানান, রুনা আক্তারের দায়ের করা ধর্ষণ মামলাটি মিথ্যা প্রমাণিত হয়। আদালত আসামিদের খালাস দিয়ে মামলাটি খারিজ করে দেন। কিন্তু তার আগে আসামিরা দীর্ঘদিন জেল খেটেছেন। তাই সংক্ষুব্ধ হয়ে আসামিদের একজন হয়রানির অভিযোগে একটি মামলা করেন। ওই মামলাটি স্বল্প সময়ের মধ্যে বিচারিক কার্যক্রম সম্পন্ন করে রায় দিয়েছেন আদালত। রায়ে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আসামি রুনা আক্তারকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড ও ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
এর আগে গত ১৬ ফেব্রুয়ারি আদালতের নির্দেশে নিজ বাড়ি থেকে তাকে আটক করা হয়।
আরও পড়ুন: চাঁদপুরে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে জাটকা ধরায় ১৭ জেলের বিরুদ্ধে মামলা
ঈদের আগে ৩ দিন মহাসড়কে নির্মাণসামগ্রীবাহী ট্রাক চলাচল বন্ধ: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
৯৬৭ দিন আগে
মিথ্যা বানোয়াট কথায় আপনারা বিভ্রান্ত হবেন না: মিম
ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় নায়িকা পরীমণি তার স্বামী অভিনেতা শরিফুল রাজ ও মিমের সম্পর্কের ইঙ্গিত দিয়ে ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দেন।
সেখানে জড়ানো হয়েছে পরিচালক রায়হান রাফির নামও।
সেই পোস্টে মিমকে ট্যাগ করে পরীমণি লিখেন, ‘নিজের জামাইকে নিয়ে সন্তুষ্ট থাকা উচিত ছিল।’
বিষয়টি নিয়ে মিম, রাজ ও রাফির সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও কোনো সাড়া পাওয়া যাচ্ছিল না।
অবশেষে এ নিয়ে মুখ খুললেন বিদ্যা সিনহা মিম।
বৃহস্পতিবার দুপুরে ফেসবুকে এক পোস্টের মাধ্যমে এ বিষয়ে নিজের বক্তব্য তুলে ধরেন মিম।
তার পোস্টটি নিচে তুলে ধরা হলো।
আরও পড়ুন: অনেকে ফোন করে টিকিট চেয়েছে: মিম
'পরাণ' ও 'দামাল' সিনেমার আকাশছোঁয়া সাফল্য আমাকে স্বার্থহীন ভালোবাসায় ভাসাচ্ছে। আমি আপ্লুত, অভিভূত। বলতে পারি, জীবনের সেরা সময় পার করছি। ঠিক এই সময়ে একটা পক্ষ আমার পথচলায় ঈর্ষান্বিত হয়ে, আমাকে থামিয়ে দিতে, আমাকে জড়িয়ে নানা ধরনের কুৎসা রটানোর চেষ্টা চালাচ্ছে। 'পরাণ' ও 'দামাল' যে ভালোবাসা আমাকে দিচ্ছে, দেড় দশক আগে ঠিক একইরকম ভালোবাসায় সবাই আমাকে লাক্স চ্যানেল আই সুপারস্টার বানিয়েছে। সবার ভালোবাসাকে গুরু দায়িত্ব হিসেবে মেনে নিয়ে আমি আমার পেশাদার অভিনয়জীবন গড়ে তোলা চেষ্টা করেছি, করে যাচ্ছি, আগামীতেও করে যাব। আমি কাজ করছি বাংলাদেশে জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক শিশু তহবিলের (ইউনিসেফ) জাতীয় শুভেচ্ছাদূত হিসেবে। শিক্ষক বাবার আদর্শ ও মায়ের শিখানো সততাকে সঙ্গী করে দারুণ কিছু কাজ করার চেষ্টার মধ্য দিয়ে ভক্ত-শুভাকাঙ্খিসহ সবার মন জয়ের চেষ্টা করছি প্রতিনিয়ত।
কখনোই নিজের পেশাদার জীবনের সঙ্গে এমন কিছু যুক্ত করতে দেইনি যা আমার পথচলাকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে পারে। আমি জানি আমার পারিবারিক শিক্ষা ও মূল্যবোধ কী, বেড়ে উঠেছি কোন ধরনের পারিবারিক আবহে, আমার চারপাশটা কেমন, এখন যে বা যারা কোনো ধরণের প্রমাণ ছাড়াই আমাকে নিয়ে ভিত্তিহীন কথা বলছে, তাদের প্রতি নিন্দা জানানোর ভাষা জানা নেই।
তবে এসবের বাড়াবাড়ি হলে আমি অবশ্যই তাদের বিরুদ্ধে দেশের প্রচলিত আইনে ব্যবস্থা গ্রহণ করব। ভক্ত-শুভাকঙ্খি ও ভালোবাসার মানুষদের এটাও বলতে চাই, কারও কোনো ধরনের মনগড়া মিথ্যা বানোয়াট কথায় আপনারা বিভ্রান্ত হবেন না।
আমার এই দীর্ঘ পথচলায় সংবাদকর্মী ভাইয়েরা সবসময় আন্তরিক সহযোগিতা করেছেন। আপনারাই আমার যাবতীয় কাজ, ভাবনা-চিন্তা সঠিক ও সুন্দরভাবে ভক্ত-শুভাকাঙ্খিসহ দেশ-বিদেশের সবার কাছে তুলে ধরেছেন। তাই আপনাদের সবার কাছে অনুরোধ, কোনো ধরনের সত্যতা যাচাই বাছাই না করে বিভ্রান্তিকর কোনো খবর ছড়াবেন না। কোনো ইউটিউব কিংবা পোর্টাল যদি আমাকে জড়িয়ে কোনো ধরনর ভিত্তিহীন খবর ছড়ানোর চেষ্টা করে তাহলে সংশ্লিষ্ট সবার বিরুদ্ধেও প্রচলিত আইনে ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হতে হবো।
আরও পড়ুন: অনেকে ফোন করে টিকিট চেয়েছে: মিম
ইউনিসেফের শুভেচ্ছাদূত হলেন বিদ্যা সিনহা মিম
১১২০ দিন আগে
ভাসানচর নিয়ে আল জাজিরার প্রতিবেদন মিথ্যা ও প্রতিহিংসার অংশ: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভাসানচর বিষয়ে আল জাজিরার সর্বশেষ প্রতিবেদন ভুল তথ্যের ওপর ভিত্তি করে তৈরি এবং এটি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশগুলোর প্রতি প্রতিহিংসার একটি অংশ বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেন।
মঙ্গলবার তিনি ইউএনবিকে বলেন, 'তারা প্রথম দিন থেকেই এটি করছে। তাদের উদ্দেশ্য মানুষকে মিথ্যা তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করা।'
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এটি যেকোনো মুসলিম সরকারের প্রতি আল জাজিরার 'প্রতিহিংসাপরায়ণ দৃষ্টিভঙ্গি', বিশেষত যেসব দেশ ভালো করছে তাদের বিরুদ্ধে।
কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম তাদের প্রতিবেদনে জানায়, সাহায্য সংস্থাগুলো সতর্ক করেছে যে ঘূর্ণিঝড়ের মৌসুম সন্নিকটে, সেই সাথে ভাসানচরের একদল রোহিঙ্গা শরণার্থী তীব্র ঝড়ের কবলে পড়ে আটকা পড়তে পারে এবং সেখানে খাদ্য সংকট দেখা দিতে পারে।
আরও পড়ুন: আল জাজিরার প্রতিবেদন অপপ্রচারের নোংরা বহিঃপ্রকাশ: কাদের
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, প্রতিবেদনে কিছু ব্যক্তির সাক্ষাত্কার নেয়া হয়েছে এবং তাদের মুখ ঢাকা ছিল।
'মিথ্যা খবর প্রচারই তাদের কাজ। সুতরাং, এ সম্পর্কে কিছু বলার নেই,' বলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
অন্যদিকে, ভাসানচরে জাতিসংঘের কারিগরি দলের পর্যবেক্ষণ সম্পর্কে এক প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, 'তাদের পর্যবেক্ষণ খুব ভালো ও ইতিবাচক। সংক্ষেপে, তারা একটি ইতিবাচক পর্যবেক্ষণ দিয়েছে।'
তিনি বলেন, তারা তাদের পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতে একটি ১০-পৃষ্ঠার প্রতিবেদন হস্তান্তর করবে এবং ইতোমধ্যে তারা দুই পৃষ্ঠার একটি সারসংক্ষেপ জমা দিয়েছে।
এক লাখ রোহিঙ্গাদের জন্য আবাসন সুবিধা সম্পর্কে সরাসরি ধারণা লাভ করতে জাতিসংঘের ১৮ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল গত মার্চে ভাসানচর পরিদর্শন করে।
তাদের দুই পৃষ্ঠার সারসংক্ষেপে দলটি তিনটি বিষয় নির্দেশ করেছে- রোহিঙ্গা শিশুদের জন্য শিক্ষা, বেড়িবাঁধের উচ্চতা বৃদ্ধি এবং যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত করা।
ড. মোমেন বলেন, রোহিঙ্গাদের শিক্ষা প্রদানে বাংলাদেশের কোনো সমস্যা নেই। তবে, সেটি মিয়ানমারের ভাষাতেই হওয়া উচিত।
'রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফিরে যেতে হবে। সুতরাং, রোহিঙ্গারা দেশে ফিরলে সহজেই তাদের সমাজে মিশে যেতে মিয়ানমারের পাঠ্যক্রমের শিক্ষা সহায়তা করবে,' তিনি বলেন।
আরও পড়ুন: রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিয়ে আঞ্চলিক, বহুপাক্ষিক উদ্যোগ চায় ঢাকা
বেড়িবাঁধের উচ্চতা আরও বাড়ানোর বিষয়ে ড. মোমেন বলেন, তারা অবশ্যই তাদের নিজস্ব প্রয়োজনে এটি করবে।
যোগাযোগ ব্যবস্থার বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, তারা সন্দ্বীপ হয়ে ভাসানচরে যেতে পারবেন। কেননা এই পথে সময় লাগবে ৩০ মিনিট। 'ভাসানচরের সাথে যোগাযোগের ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা হবে না।'
তিনি বলেন, ভাসানচর বাংলাদেশের ৭৫টি দ্বীপের একটি এবং এটি সেন্টমার্টিন দ্বীপের চেয়েও ১০ গুণ বড়।
কূটনীতিকদের সফরের বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে ড. মোমেন বলেন, তারা সেখানে দৃঢ় কাঠামো ব্যবস্থা দেখে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন। 'তারা এই ব্যবস্থার খুব প্রশংসা করেছে। তারা এটা পছন্দ করেছে।'
'দু'জন কূটনীতিকের সাথে আমার আলোচনা হয়েছিল। তারা ভাসানচর পছন্দ করেছে,' পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন।
বর্তমানে ভাসানচরে অবস্থানরত রোহিঙ্গারা ৩ এপ্রিল বিদেশি কূটনীতিকদের সাথে আলাপকালে স্বদেশ মিয়ানমারে ফিরে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করে।
তারা ভাসানচরে বিদ্যমান সুবিধাগুলো সম্পর্কে তাদের 'উচ্চ সন্তুষ্টি' জানিয়েছেন, যাকে তারা কক্সবাজারের জঞ্জাল শিবিরের তুলনায় নিরাপদ, সুরক্ষিত অপরাধ মুক্ত বলে বিবেচনা করেন।
মিয়ানমার থেকে গণ প্রস্থানের পর থেকে রোহিঙ্গাদের অনুকরণীয় মানবিক সহায়তার জন্য রোহিঙ্গারা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং বাংলাদেশ সরকারকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানায়।
ভাসানচরে আসা কূটনীতিকদের উদ্দেশে এক রোহিঙ্গা প্রতিনিধি বলেন, 'আমি চাই আমার সন্তানরা তাদের নিজস্ব জাতীয় পরিচয় নিয়ে তাদের দেশে বেড়ে উঠুক।'
কিছু রোহিঙ্গা শিশুদের জন্য শিক্ষার সুবিধা সম্প্রসারণ এবং তাদের কৃষিকাজ ও মাছ ধরার সুযোগ প্রদানের প্রয়োজনীয়তাকে গুরুত্ব দিয়েছিলেন যা তাদের কর্মঠ হতে সহায়তা করবে।
আরও পড়ুন: ভাসানচর পরিদর্শন করলেন বিদেশি রাষ্ট্রদূতেরা
তুরস্ক, ইইউ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, জার্মানি, জাপান, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা ও নেদারল্যান্ডস- দশটি দূতাবাস/প্রতিনিধি দলের মিশনের প্রধানদের জন্য ভাসানচরে দিনব্যাপী এই পরিদর্শনের আয়োজন করেছিল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
ভাসানচরে গত বছরের ৪ ডিসেম্বর থেকে শুরু হওয়া রোহিঙ্গা স্থানান্তর তাদের প্রত্যাবাসন বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারের সামগ্রিক প্রচেষ্টারই অংশ।
এর আগে, মানবিক সংস্থাগুলো ধীরে ধীরে ভাসানচরে স্থানান্তরিত এক লাখ রোহিঙ্গাদের পরিষেবা না দিলে বাংলাদেশ ও রোহিঙ্গাদের নামে তারা যে পরিমাণ তহবিল সংগ্রহ করে তার ১০ শতাংশ দাবি করবে বাংলাদেশ।
গত শুক্রবার তার বাসভবনে ইউএনবিকে দেয়া এক সাক্ষাত্কারে তিনি বলেন, 'হ্যাঁ, তাদের অর্থ প্রদান করতে হবে। কেননা তহবিল আসছে রোহিঙ্গাদের জন্য। ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের পরিষেবা দিতে না চাইলে আমরা ১০ শতাংশ তহবিল দাবি করব।'
কক্সবাজার জেলায় ১১ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ সরকার ১ লাখ রোহিঙ্গাকে ধীরে ধীরে ভাসানচরে স্থানান্তরের পরিকল্পনা নিয়েছে যার কাজ ইতোমধ্যে শুরু হয়ে গেছে।
আরও পড়ুন: ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের জন্য তহবিলের ১০ শতাংশ দাবি করবে বাংলাদেশ: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, রোহিঙ্গারা কোথায় বাস করছেন তা নিয়ে মানবিক সংস্থাগুলোর মাথাব্যথা হওয়া উচিত নয়।
ড. মোমেন বলেন, 'রোহিঙ্গারা কুতুপালং, কক্সবাজার, বরিশাল কিংবা ভাসানচরে বাস করছে কিনা তা বিষয় নয়। এটা নিয়ে তাদের মাথাব্যথা হওয়া উচিত নয়। তাদের মাথাব্যথা হওয়া উচিত রোহিঙ্গাদের পরিষেবা প্রদান করা নিয়ে। তারা যেখানেই থাকুক না কেন পরিষেবা প্রদানে তারা বাধ্য।'
তিনি বলেন, যদি মানবিক সংস্থাগুলো রোহিঙ্গাদের পরিষেবা না দেয় তবে সদস্য রাষ্ট্রগুলো তহবিল সরবরাহ করবে না। ফলে তারা তীব্র কষ্টের মুখে পড়বে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ইউএনএইচসিআর এবং অন্যান্য সংস্থাগুলো রোহিঙ্গাদের ও হোস্ট সম্প্রদায়ের নামে অর্থ সংগ্রহ করার পরেও তারা জানে না কীভাবে অর্থ ব্যয় করে।
১৬৮৯ দিন আগে
কিট নিয়ে ডা. জাফরুল্লাহর অভিযোগ মিথ্যা: ওষুধ প্রশাসন
গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ তাদের তৈরি করোনাভাইরাস পরীক্ষার কিট নিয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও ওষুধ প্রশাসনকে যেভাবে দোষারোপ করেছেন তা মিথ্যা ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে দাবি করেছে ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর।
২০৪৭ দিন আগে