ভাসান চর
বাংলাদেশের রোহিঙ্গাদের জন্য ৫.৭ মিলিয়ন ডলার সহায়তা দেবে জাপান
বাংলাদেশের কক্সবাজার ও ভাসান চরে রোহিঙ্গা ও আশ্রয়দাতা জনগোষ্ঠীর জীবনযাত্রার উন্নয়ন এবং আশ্রয়কেন্দ্রের উন্নয়নে আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থায় (আইওএম) ৫ দশমিক ৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার সহায়তা দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাপান সরকার।
সোমবার বাংলাদেশে জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি এবং আইওএম বাংলাদেশের চিফ অব মিশন আবদুসাত্তর এসোয়েভ এ সংক্রান্ত একটি এক্সচেঞ্জ অব নোটস (দ্বিপক্ষীয় বেসরকারি চুক্তি) সই করেছেন।
এসময় বাংলাদেশে জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি বলেছেন, জাপান রোহিঙ্গাদের দ্রুত মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনসহ টেকসই সমাধানের জন্য কাজ চালিয়ে যাবে এবং শরণার্থী ও স্বাগতিক সম্প্রদায়ের জন্য উন্নত জীবনযাত্রার জন্য আইওএম-সহ অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থার সঙ্গে সহযোগিতা করবে।
তিনি বলেন, এই সংকটে টেকসই সমাধান খুঁজে বের করা আমাদের জন্য একটি মুক্ত এবং স্বাধীন ইন্দো-প্যাসিফিকের ধারণার জন্য সহায়ক হবে।’
ইওয়ামা আশা প্রকাশ করেন যে জাপান সরকারের সহায়তা রোহিঙ্গা এবং স্বাগতিক উভয় সম্প্রদায়ের জীবনযাত্রার উন্নতি ঘটাবে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে চিনি শিল্প, বায়োমাস বিদ্যুৎ ও প্রিপেইড গ্যাস মিটারে বিনিয়োগ করতে চায় জাপান
তিনি বলেন, ‘গত মাসে আমার শেষ কক্সবাজার সফরের সময় আইওএম পরিচালিত রোহিঙ্গা সাংস্কৃতিক স্মৃতি কেন্দ্রসহ আইওএম-এর পরিশ্রমী প্রচেষ্টায় আমি মুগ্ধ হয়েছিলাম।
এসোয়েভ বলেন, রোহিঙ্গা সংকটের ষষ্ঠ বছরে চলছে; আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের এই দুর্বল জনগোষ্ঠীকে ভুলে যাওয়া উচিত নয়, তারা এখনও অনিশ্চিত ভবিষ্যতের মুখোমুখি।
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা জাপান সরকারের কাছে তাদের অব্যাহত সহায়তার জন্য অত্যন্ত কৃতজ্ঞ, যা আইওএম বাংলাদেশকে কক্সবাজার এবং ভাসান চরে দুর্বল রোহিঙ্গা ও হোস্ট সম্প্রদায়কে জীবন রক্ষাকারী সহায়তা দিতে সাহায্য করবে। এই সহায়তা আরও ভাল বসতি, সুরক্ষা এবং জীবিকার সুযোগ প্রদান নিশ্চিত করবে।’
ঢাকায় জাপান দূতাবাস সোমবার বলেছে, কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ও আশ্রয়দাতা সম্প্রদায়গুলো পর্যাপ্ত আশ্রয়ের অভাবের কারণে উল্লেখযোগ্য চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন; যেখানে তাদের গোপনীয়তা, নিরাপত্তা, সুরক্ষা ও মর্যাদা ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।
এতে আরও বলা হয়েছে, এছাড়াও ভাসান চরে জীবিকার সুযোগ যেমন- অ্যাকুয়াকালচার, ছোট গবাদি পশু পালন, বৃত্তিমূলক এবং দক্ষতা বৃদ্ধির প্রশিক্ষণ আরও বাড়াতে হবে।
এতে বলা হয়, ‘দ্য প্রজেক্ট ফর প্রমোটিং শেল্টার আপগ্রেড এন্ড কমিউনিটি বিল্ডিং ইন ভাসান চর এন্ড কক্সে’স বাজার ডিস্ট্রিক্ট’-শিরোনামের প্রকল্পটি কক্সবাজার ক্যাম্প এবং হোস্ট সম্প্রদায়ের ৩৪ হাজারেরও বেশি মানুষকে নিরাপদ স্থান, সুরক্ষা এবং মনোসামাজিক কার্যকলাপের সুযোগ বাড়াতে সক্ষম করবে। এবং ১১ হাজার ৫০০টিরও বেশি পরিবার আশ্রয়ের আপগ্রেড ও রক্ষণাবেক্ষণ সহায়তা পাবে।
সাইট ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড সাইট ডেভেলপমেন্ট (এসএমএসডি) প্রকল্পটির কাজের মাধ্যমে ক্যাম্পের বাসিন্দাদের জীবনযাত্রার অবস্থার উন্নয়ন ঘটবে।
প্রকল্পটি ভাসান চরে উন্নত জীবিকার সুযোগের মাধ্যমে রোহিঙ্গাদের, বিশেষ করে নারী ও যুবকদের আত্মনির্ভরশীলতাকে শক্তিশালী করবে।
২০১৭ সালের আগস্টে জরুরি অবস্থার শুরু থেকেই, জাপান বাংলাদেশে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সহায়তার ব্যাপারে সমর্থন জানিয়ে আসছে এবং এবারের এই অর্থায়নের মাধ্যমে আইওএম ও অন্যান্য জাতিসংঘের সংস্থাগুলোর পাশাপাশি বাংলাদেশে এনজিওগুলোতে ২০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি সহায়তা করেছে।
আরও পড়ুন: জাপানের কাছ থেকে আরও বড় ধরনের বিনিয়োগ চায় বাংলাদেশ
রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানে কাজ চালিয়ে যাবে জাপান
১ বছর আগে
রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ লাখ মার্কিন ডলারের প্রতিশ্রুতি জাপানের
ভাসান চরে বসবাসরত বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের সহায়তার জন্য মোট ২০ লাখ মার্কিন ডলার জরুরি অনুদান সহায়তা দেবে বলে জানিয়েছে জাপান।
শুক্রবার ঢাকাস্থ জাপান দূতাবাস এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, এই অনুদানের মধ্যে জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক হাইকমিশনার (ইউএনএইচসিআর) এর জন্য এক মিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং ওয়ার্ল্ড ফুড প্রোগ্রাম (ডাব্লিউএফপি) এর জন্য এক মিলিয়ন মার্কিন ডলার অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে দূতাবাস জানিয়েছে, এই সহায়তা বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের জন্য মানবিক সহায়তা কার্যক্রম বাস্তবায়নের অনুমতি দেবে। কেননা ভাসানচরে তাদের খাদ্য ও স্বাস্থ্যখাতে জরুরি সহায়তার প্রয়োজন রয়েছে।
আরও পড়ুন: রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব যাচাই ত্বরান্বিত করতে সম্মত বাংলাদেশ-মিয়ানমার
বিজ্ঞপ্তিতে রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান এই অঞ্চলের শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি বলেন, আমি রোহিঙ্গা জনগণকে রক্ষা করার জন্য বাংলাদেশ সরকারের প্রচেষ্টা এবং আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর আন্তরিকতার প্রশংসা করি।
দূতাবাস বলেছে, ‘জাপান ২০২১ সালের অক্টোবরে বাংলাদেশ সরকার ও জাতিসংঘের মধ্যে স্বাক্ষরিত এমওইউ-এর অধীনে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলির স্থির ও মসৃণ কার্যক্রমকে সমর্থন করে যেটা কিনা ভাসান চরের সহায়তার জন্য একটি মৌলিক কাঠামো।’
রাষ্ট্রদূত নাওকি বলেন, ‘জাপান আশা করে যে ভাসানচরে বিদ্যমান ও ক্রমবর্ধমান মানবিক ও সুরক্ষার প্রয়োজনে জাতিসংঘ সাড়া দেবে এবং দৃঢ়ভাবে আশা করেন যে এই সহায়তা চরে বসবাসকারী মানুষের জীবনযাত্রার উন্নতিতে অবদান রাখবে।
আরও পড়ুন: রোহিঙ্গাদের দ্রুত প্রত্যাবাসন প্রত্যাশা বাংলাদেশের
দূতাবাস তাদের বিবৃতিতে বলেছে, জাপান বাংলাদেশ সরকারের পাশাপাশি উভয় স্থানেই আন্তর্জাতিক সংস্থা ও এনজিওগুলোর সঙ্গে সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে।
তিনি বলেন, জাপান বাংলাদেশের পাশে থাকবে এবং মিয়ানমারে বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের দ্রুত প্রত্যাবাসনে কাজ করবে।
দূতাবাস বলছে, এই সংকটের টেকসই সমাধান খুঁজে বের করা শুধু বাংলাদেশের জন্য নয়, সমগ্র অঞ্চলের স্থিতিশীলতার জন্যও তাৎপর্যপূর্ণ। যেটা এ অঞ্চলের শান্তি, স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধির লক্ষ্যে ‘মুক্ত ও উন্মুক্ত ইন্দো-প্যাসিফিক’ দৃষ্টিভঙ্গি বাস্তবায়নের জন্য সহায়ক।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের পক্ষে একা রোহিঙ্গাদের দায়িত্ব নেয়া উচিত না: জাতিসংঘ
২ বছর আগে
রোহিঙ্গা সংকটের টেকসই সমাধান খুঁজছে জাপান
বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত নাওকি ইতো বলেছেন, রোহিঙ্গা সংকটের দীর্ঘমেয়াদী ও টেকসই সমাধান খুঁজছে জাপান। এই পুরো অঞ্চলে ভবিষ্যতে স্থিতিশীলতা আনতে এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
জাপানের রাষ্ট্রদূত বলেছেন, তাঁর দেশ রোহিঙ্গাদের দ্রুত প্রত্যাবাসনের জন্য সক্রিয় পরিবেশ তৈরি করতে যথাসাধ্য চেষ্টা করবে এবং যখনই উপযুক্ত সময় আসবে তখনই মিয়ানমার পক্ষের কাছে বিষয়টি উত্থাপন অব্যাহত রাখবে।
কসমস গ্রুপের জনহিতকর প্রতিষ্ঠান কসমস ফাউন্ডেশন আয়োজিত ‘বাংলাদেশ-জাপান সম্পর্ক: ভবিষৎতের পূর্বাভাস’ শীর্ষক এক ভার্চুয়াল সংলাপে ইতো এসব কথা বলেন। রবিবার অনুষ্ঠিত এ সংলাপে উদ্বোধনী বক্তব্য দেন কসমস ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান এনায়েতুল্লাহ খান। সভাপতিত্ব করেন প্রখ্যাত কূটনীতিক ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা ড. ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী।
সভায় আলোচক প্যানেলে ছিলেন ক্লাইমেট ভালনারেবল ফোরামের (সিভিএফ) বিশেষ দূত মো. আবুল কালাম আজাদ, জাইকার বাংলাদেশ অফিসের প্রধান প্রতিনিধি হায়াকাওয়া ইউহো, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ডা. সালেহউদ্দিন আহমেদ, টোকিওর স্যাক্রেড হার্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মাসাকা ওহাশি, লেখক ও কলামিষ্ট মনজুরুল হক, টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যাজুয়েট স্কুল অব পাবলিক পলিসির ডিন অধ্যাপক তাকাহারা আকিও এবং সাবেক রাষ্ট্রদূত তারিক এ করিম।
রাষ্ট্রদূত ইতো জানান, যখন তাঁরা এই অঞ্চলের স্থিতিশীলতা ও শান্তির কথা বলেন, তখন মানবিক সহায়তা এবং মানবিক সংকট খুব বড় একটি বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। তিনি বলেন, ‘১ ফেব্রুয়ারির সামরিক অভ্যুত্থানের পর মিয়ানমারের বর্তমান পরিস্থিতির আলোকে এই মুহূর্তে দেশটিতে কী ঘটছে তা অনুমান করা খুব কঠিন। মিয়ানমার এখন কোন দিকে চলছে সে সম্পর্কে কোনও স্পষ্ট চিত্র নেই। এখন সেখানকার পরিস্থিতি সম্পর্কে প্রকৃতপক্ষে কেউই সুস্পষ্ট ধারণা দিতে পারবেন না।’
আরও পড়ুন: ঢাকা-টোকিও সম্পর্ক এগিয়ে নিতে রাষ্ট্রদূত ইতোর চোখে ৫ চ্যালেঞ্জ
তারিক এ করিম বলেন, ‘আশা করছি ২০২২ সালে অনুষ্ঠিতব্য জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের নির্বাচনে অস্থায়ী সদস্য প্রার্থী জাপান নিরাপত্তা পরিষদে এ ব্যাপারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।’
এই সাবেক কূটনীতিক বলেন, ‘সম্ভবত নীল হেলমেটের অধীনে শান্তিরক্ষা বাহিনী বা একই নীল হেলমেটের অধীনে আবার কোনও আঞ্চলিক শান্তিরক্ষা বাহিনীর প্রয়োজন হবে। মিয়ানমারে যে অশান্তি চলছে একবার আপনি তা নিরসন করতে পারলে দেশটির অভ্যন্তর থেকেই সম্ভবত একটি সমাধান বের হতে শুরু করবে। আমি আমাদের সমস্ত বন্ধুকে বিশেষ করে জাপানের প্রতি অনুরোধ করবো যাতে এশিয়ায় তাদের অংশে শান্তি বজায় থাকে এবং বিশৃঙ্খলা দেখা না দেয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘যে কোন ধরনের বিশৃঙ্খলা এড়ানোর উপায় বের করতে হবে। মিয়ানমার প্ররোচনার মধ্যে রয়েছে এবং এই প্ররোচনাই এক সময় বিস্ফোরণে রূপ নেবে।’
বাংলাদেশ-জাপান সম্পর্ক প্রসঙ্গে তারিক করিম বলেছেন, স্বপ্নকে একসাথে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় স্থিতিশীলতা অর্জনে বাংলাদেশকে জাপানের সহায়তা করা উচিত।
কক্সবাজার এবং ভাসান চর প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো বলেছেন, ‘কক্সবাজার এবং ভাসান চরে রোহিঙ্গাদের পুনর্বাসন পরিকল্পনায় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে যুক্ত করা খুবই জরুরি। ভাসান চর ও কক্সবাজার রোহিঙ্গা শিবির উভয়ের জন্য আমাদের একটি বড় পরিকল্পনা গ্রহণ করা উচিত। এক্ষেত্রে জাতিসংঘ শিগগিরই ভূমিকা রাখবে বলে জাপান আশা করছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘টেকসই সমাধানের জন্য একটি দীর্ঘমেয়াদী দৃষ্টিভঙ্গি থেকে ভাসান চর প্রকল্পটি সফল হতে চলেছে। অন্যথায়, পুরো প্রক্রিয়াটি বিলম্বিত হতে পারতো।’
বাংলাদেশ কক্সবাজার এবং ভাসান চরে ১০ লাখের বেশি রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়েছে। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং এনজিওগুলোর মাধ্যমে বাংলাদেশে জাপান রোহিঙ্গা সহায়তায় ১৫৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার দিয়েছে।
জাপানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোতেগি তোশিমিৎসু এবং মিয়ানমারে জাতিসংঘের বিশেষ দূত ক্রিস্টিন শ্রানার বারগেনার গত মে মাসে মিয়ানমারের পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেছেন।
এর আগে, ২০২১ সালের মার্চ মাসে কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শনকালে জাপান, যুক্তরাষ্ট্র এবং অস্ট্রেলিয়া মিশন রোহিঙ্গাদের আশ্রয়দাতাদের সহযোগিতা অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়েছে।
আরও পড়ুন: কসমস সংলাপ: ঢাকা-বেইজিং সম্পর্কে উজ্জ্বল ভবিষ্যতের প্রত্যাশা
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে জাতিসংঘের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ চায় বাংলাদেশ
৩ বছর আগে
রোহিঙ্গা সঙ্কট: মিয়ানমারের ওপর চাপ প্রয়োগে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর প্রতি সেতুমন্ত্রীর আহ্বান
রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনের জন্য মিয়ানমারের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে কার্যকর কৌশল অবলম্বন করার জন্য আন্তর্জাতিক সংস্থা ও এনজিওগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
৩ বছর আগে
মানবাধিকার সংস্থাগুলোর ভাসান চরে প্রবেশের অনুমতি চায় এপিএইচআর
ভাসান চরে রোহিঙ্গাদের জন্য প্রস্তুত করা বিভিন্ন সুযোগ সুবিধাগুলো মূল্যায়নে সেখানে মানবাধিকার সংস্থাগুলোরে প্রবেশের অনুমতি দেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন আসিয়ান পার্লামেন্টারিয়ান ফর ইউম্যান রাইটসের (এপিইউচআর) প্রধান চার্লস সান্টিয়াগো।
৪ বছর আগে
রোহিঙ্গাদের ভাসান চরে স্থানান্তর শুরু করতে চায় বাংলাদেশ: পররাষ্ট্র সচিব
বর্ষা মৌসুমের পরে ‘যাওয়া ও পরিদর্শন’ কর্মসূচির আওতায় রোহিঙ্গাদের ভাসান চর দ্বীপে প্রাথমিকভাবে স্থানান্তর শুরু করতে চায় বাংলাদেশ।
৪ বছর আগে
রোহিঙ্গাদের একটি ছোট দলকে ভাসান চরে পাঠানো হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
মিয়ানমার থেকে নৌকায় করে কিছুদিন আগে বাংলাদেশে প্রবেশ করা ছোট একদল রোহিঙ্গাকে ভাসান চর পাঠিয়েছে বাংলাদেশ।
৪ বছর আগে