অংশগ্রহণমূলক
বিএনপিকে ছাড়াও নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হবে: সালমান এফ রহমান
সাধারণ মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দিতে পারলেই নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হবে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা এবং ঢাকা (দোহার-নবাবগঞ্জ)-১ আসনের আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সালমান এফ রহমান।
তিনি বলেন, অংশগ্রহণমূলক মানে বিএনপিকে নিয়েই নির্বাচন করতে হবে তা নয়।
মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর) সকালে তার নিজ নির্বাচনী এলাকা দোহারে নির্বাচনী প্রচারে অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন তিনি।
সালমান এফ রহমান বলেন, বিএনপি যখন নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র শুরু করে তখন আমি অনেক বিদেশিদের সঙ্গে এ ব্যাপারে আলোচনা করেছি। তাদের দাবি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠান। আমি বিদেশিদের বলেছি, নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ হবে তবে শান্তিপূর্ণ হবে কি না তার নিশ্চয়তা দেওয়া যায় না। কারণ বিএনপি যেসব কর্মকাণ্ড করছে তাতে দেশের শান্তি নষ্ট হচ্ছে।
আরও পড়ুন: গ্লোবাল ইকোনমিক পলিসি ফোরামে সালমান এফ রহমান
বিএনপি নেতারা আসন্ন নির্বাচন বন্ধ করতে না পেরে যে ধরনের ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড শুরু করেছে তাতে দেশের শান্তি নষ্ট হচ্ছে বলেও মনে করেন ঢাকা-১ আসনের এই আওয়ামী লীগ প্রার্থী।
তিনি বলেন, দোহার-নবাবগঞ্জের অনেক মানুষ প্রবাসে থাকেন। প্রবাসীরা দেশে ফেরত এলে কী করবেন তা নিয়ে নানা সমস্যায় পড়েন। তারা কোনো প্রকল্প শুরু করতে চাইলে আমি সহযোগিতা করব। কিংবা বিদেশে যাওয়ার সময় তারা যেন দালালদের দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত না হন সে ব্যাপারেও সহযোগিতা করা হবে। একই সঙ্গে নারী উদ্যোক্তাদের জন্য নানা ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দেন সালমান এফ রহমান।
তিনি আরও বলেন, আগামী সংসদ নির্বাচনে নির্বাচিত হলে নবাবগঞ্জ ও দোহারকে সারা দেশের মধ্যে একটি মডেল উপজেলা হিসেবে গড়ে তোলা হবে।
সোমবার লিফলেট বিতরণের মধ্য দিয়ে ঢাকা-১ আসনে নির্বাচনী প্রচার শুরু করেন আওয়ামী লীগ মনোনিত প্রার্থী সালমান এফ রহমান। সকাল থেকেই নবাবগঞ্জের বিভিন্ন ইউনিয়নে গ্রামে গ্রামে লিফলেট বিতরণ করেন তিনি।
এই সময় তিনি স্থানীয় ভোটারদের দ্বারে দ্বারে গিয়ে নৌকায় ভোট দেওয়ার আহ্বানও জানান। এ সময় সব শ্রেণি পেশার ভোটারদের সুখ-দুঃখের কথা শুনতে চান বর্তমান সাংসদ। তাকে কাছে পেয়ে নিজেদের কথা বলতে থাকেন এলাকার সাধারণ মানুষ।
আরও পড়ুন: সৌদি বিনিয়োগ দেশের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদাহরণ: সালমান এফ রহমান
১০ মাস আগে
আসন্ন জাতীয় নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হওয়ার সম্ভাবনা নেই: টিআইবি
আসন্ন জাতীয় নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হওয়ার সম্ভাবনা কম বলে জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।
বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) সংবাদ প্রতিষ্ঠানটি বলে, এ ধরনের নির্বাচনে জনগণের আস্থা নিশ্চিত করা অসম্ভব।
গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও চর্চার প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ নিশ্চিতের লক্ষ্যে কার্যকর সংসদ প্রতিষ্ঠা, রাজনৈতিক দলের কার্যক্রমে গণতন্ত্র, সুশাসন ও শুদ্ধাচার নিশ্চিতে ৭৬টি সুপারিশ করেছে টিআইবি।
গণতন্ত্র, সুশাসন ও শুদ্ধাচার চর্চার রাজনৈতিক অঙ্গীকার বিষয়ে সুপারিশমালা উপস্থাপন উপলক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ উদ্বেগ প্রকাশ করেছে টিআইবি।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন- টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান, উপদেষ্টা-নির্বাহী ব্যবস্থাপনা অধ্যাপক ড. সুমাইয়া খায়ের, টিআইবির আউটরিচ অ্যান্ড কমিউনিকেশন বিভাগের পরিচালক শেখ মনজুর-ই-আলম এবং গবেষণা ও নীতিমালা বিভাগের পরিচালক মুহাম্মদ বদিউজ্জামান।
সংবাদ সম্মেলনে সুপারিশটি উপস্থাপনা করেন টিআইবির গবেষণা সহযোগী কাওসার আহমেদ।
সংবাদ সম্মেলনে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগে ও পরবর্তী সময় পর্যালোচনার ভিত্তিতে আমাদের ধারণা হয়েছে- অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন বলতে আমরা যা বুঝি, তা এবারও পাওয়া যাচ্ছে না। এটি অত্যন্ত উদ্বেগের বিষয়। ভোটের অধিকারভিত্তিক নির্বাচন প্রতিষ্ঠা করা এবং এই নির্বাচনের ওপর জনআস্থা নিশ্চিত করাও অসম্ভব বলে আমরা মনে করি।’
টিআইবির সুপারিশামালায়ও বিষয়টির ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।
ড. জামান বলেন, ‘অর্ধশতাব্দী ধরে আমরা আসনভিত্তিক সংসদীয় ব্যবস্থার চর্চা করছি। এখন আনুপাতিক প্রতিনিধিত্বমূলক সংসদীয় ব্যবস্থার চর্চা করার সময় এসেছে। সংসদীয় ব্যবস্থাকে কার্যকর করতে প্রয়োজন অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিত করা। এজন্য নির্বাচনকালীন সরকার এবং অন্যান্য সব অংশীজন বিশেষ করে প্রশাসন ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার স্বার্থের দ্বন্দ্বমুক্ত ও দলীয় প্রভাবমুক্ত ভূমিকা প্রয়োজন, যা নিশ্চিত করতে আইনি সংস্কার জরুরি।’
আরও পড়ুন: উপাত্ত সুরক্ষা আইনের খসড়ায় নির্বাচনকালীন সরকারের অনুমোদন নিয়ে প্রশ্ন টিআইবি’র
তিনি বলেন, স্বাধীন, শক্তিশালী ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনের জন্য প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ (সিইসি) সব কমিশনার নিয়োগের ক্ষেত্রে আইনে অন্তর্ভুক্ত যোগ্যতা ও অযোগ্যতার শর্তাবলি যথাযথভাবে অনুসরণ করা এবং স্বচ্ছতা নিশ্চিতে অনুসন্ধান কমিটি কর্তৃক গণশুনানি; গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (সংশোধনী) ২০২৩-এর ৯১ (এ) সংশোধনের মাধ্যমে একটি নির্দিষ্ট সংসদীয় আসনের পূর্ণাঙ্গ ফলাফল বাতিল করার ক্ষমতা রহিত করার মাধ্যমে নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতা সংকুচিত করার এই ধারা পরিবর্তন, প্রতিযোগিতার সমান ক্ষেত্র (লেভেল প্লেইং ফিল্ড) নিশ্চিতে নির্বাচন-পূর্ব সময়ে মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যদের নির্বাচনকেন্দ্রিক আচরণ বিধি সুস্পষ্ট করা এবং সব দল ও প্রার্থীর প্রচারণার সমান সুযোগ নিশ্চিত করা; জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ের সব নির্বাচনে ‘না’ ভোটের পুনঃপ্রচলনের সুপারিশ করেছে টিআইবি।
রাজনৈতিক দলের কার্যক্রমে গণতন্ত্র, সুশাসন ও শুদ্ধাচার চর্চা রাজনৈতিক দলের সব প্রকার গৃহীত অনুদান, আয়-ব্যয়, বিশেষ কার্যক্রমভিত্তিক সংগৃহীত অর্থ ও ব্যয়, প্রচারণাসহ নির্বাচনী ব্যয়, মনোনয়ন কেন্দ্রিক আর্থিক লেনদেন প্রাতিষ্ঠানিক নিয়ন্ত্রণ ও তদারকি ব্যবস্থার আওতায় নিয়ে আসতে প্রয়োজনীয় আইনি সংস্কার; রাজনৈতিক দলসমূহের আয়-ব্যয়ের নিরীক্ষা প্রতিবেদন ইসির কাছে জমা দেওয়া ও নিজস্ব ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা; রাজনৈতিক দলসমূহের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে দলের কেন্দ্রীয়/নীতি নির্ধারণী পর্যায়ের নেতাদের সম্পদের হিসাব জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা; সব রাজনৈতিক দলের কমিটিতে অন্তত এক-তৃতীয়াংশ নারী সদস্য অন্তর্ভুক্ত করা, নির্বাচনে ন্যূনতম এক-তৃতীয়াংশ নারী সদস্যকে মনোনয়ন দেওয়া এবং প্রান্তিক জনগোষ্ঠী থেকে প্রার্থী মনোনয়ন বৃদ্ধির সুপারিশ করেছে টিআইবি।
ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘রাজনৈতিক দলের নেতৃত্ব ও প্রতিনিধিত্বের ক্ষেত্রে জেন্ডার, ধর্মীয়, নৃতাত্ত্বিক, শারীরিক প্রতিবন্ধকতা এবং অন্যান্য মাপকাঠিতে প্রান্তিকতার শিকার নাগরিকদের যথাযথ রাজনৈতিক প্রতিনিধিত্ব থাকতে হবে।’
আরও পড়ুন: নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যানকে অপসারণে উদ্বেগ প্রকাশ টিআইবির
টিআইবির সুপারিশমালায় বিচার বিভাগের পৃথকীকরণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা, প্রশাসনিক কার্যক্রম স্বাধীনভাবে পরিচালনার জন্য বিচার বিভাগের নিজস্ব সচিবালয় স্থাপন, অধস্তন আদালতের নিয়োগ, পদোন্নতি ও বদলিসহ সার্বিক নিয়ন্ত্রণ ও তত্তাবধান এককভাবে সুপ্রিম কোর্টের সচিবালয়ের ওপর ন্যস্ত করার সুপারিশ করা হয়েছে।
টিআইবি প্রণীত সুপারিমালায় নাগরিক সমাজ ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, তথ্য অধিকার, তথ্য ও উপাত্ত সুরক্ষা নিশ্চিত করা ও স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান শক্তিশালী করার জন্য প্রয়োজনীয় আইনি সংস্কারের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।
এছাড়া, আর্থিক খাত ও সরকারি ব্যয়ে সুশাসন, অর্থনৈতিক ও সামাজিক ন্যায়বিচার নিশ্চিত, পরিবেশ সংরক্ষণ ও জলবায়ু পরিবর্তন রোধে সুস্পষ্ট সুপারিশ করেছে সংস্থাটি। গণমাধ্যম, মানুষের মত প্রকাশের স্বাধীনতা, চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা নিশ্চিতে এদের পরিপন্থী আইন সংস্কার এবং নজরদারিমূলক সমাজ ব্যবস্থা থেকে সরে এসে সরকারকে গণমাধ্যম ও নাগরিকদের মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিতেরও আহ্বান জানানো হয়েছে টিআইবির পক্ষ থেকে।
আরও পড়ুন: সাইবার নিরাপত্তা আইন-২০২৩ প্রত্যাখ্যান করেছে টিআইবি
১১ মাস আগে
সহিংসতা পরিহার করে অংশগ্রহণমূলক-শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য একসঙ্গে কাজ করুন: কূটনৈতিক মিশন
অবাধ, সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টিতে 'সহিংসতা পরিহার ও একসঙ্গে কাজ করার' জন্য সব স্টেকহোল্ডারদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ঢাকার কূটনৈতিক মিশনগুলো।
সোমবার (৩০ অক্টোবর) মিশনগুলো এক যৌথ বিবৃতিতে ঢাকায় রাজনৈতিক সমাবেশের সময় সাম্প্রতিক সহিংসতায় গভীর উদ্বেগও প্রকাশ করেছে।
দূতাবাস ও হাইকমিশনের সই করা যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, ' ২৮ অক্টোবর ঢাকায় রাজনৈতিক সমাবেশের সময় সহিংসতায় তাদের দেশ- অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, জাপান, কোরিয়া প্রজাতন্ত্র, নরওয়ে, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র সরকার গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে কূটনীতিক-জাতিসংঘের সংস্থাগুলোকে আজ ব্রিফ করবে সরকার
এতে হতাহতের ঘটনায় এবং আহতদের প্রতি সমবেদনাও জানিয়েছে দেশগুলো।
কূটনীতিকদের জন্য সরকারের নির্ধারিত ব্রিফিংয়ের কয়েক ঘণ্টা আগে এই বিবৃতি এসেছে।
বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে আজ বিকালে ঢাকায় অবস্থানরত কূটনীতিক, জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থা ও আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিদের জানাবে সরকার।
রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় বিকাল ৪টায় কূটনীতিকদের ব্রিফ করবেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের উন্নয়ন যাত্রা সম্পর্কে মার্কিন সিনেটরদের অবহিত করলেন রাষ্ট্রদূত ইমরান
১ বছর আগে
স্বচ্ছ, অবাধ, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন চায় ইসি
নির্বাচন কমিশন (ইসি) স্বচ্ছ, অবাধ, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন চায় বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল৷
বুধবার দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সম্মেলন কক্ষে রংপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনোত্তর মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।
সিইসি বলেন, রংপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে কিছু সংকটের কথা শোনা গেছে। ইভিএমের মাধ্যমে ভোটগ্রহণে ধীরগতি হয়েছে বলেও অভিযোগ পাওয়া গেছে। ভবিষ্যতে এমন সমস্যা কোন ভোটে দেখতে চায়না ইসি। তাই সব পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: নির্বাচন কমিশন কোনো রাজনৈতিক দলের পক্ষ নেবে না: আনিসুর রহমান
রংপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ধীরগতির কারণ পর্যালোচনাও করবে কমিশন বলেও জানান তিনি।
হাবিবুল আউয়াল বলেন, রংপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ফিঙ্গার প্রিন্টের সমস্যা কম ছিল। তবে নানা কারণে নির্বাচনে ভোট কাস্টিং এ ধীরগতি কম ছিল। ইভিএম এ ভোট সংকট দূর করতে ব্যবস্থা নেয়া হবে। টেকনিক্যাল কমিটির সঙ্গে আলোচনা করা হবে।
এর আগে রংপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনের নানা বিষয় নিয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
এতে নির্বাচন কভার করতে যাওয়া সাংবাদিকরা ভোটের দিনের নানা ত্রুটি-বিচ্যুতির কথা ইসিকে অবহিত করেন।
সভায় গণমাধ্যমকর্মীরা রংপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোটগ্রহণের ক্ষেত্রে নিজেদের দেখা অভিজ্ঞতার বিষয়গুলো তুলতে গিয়ে ভোটারদের বাধা দেয়া, ইভিএম ত্রুটি ধরা পড়া, প্রিজাইডিং কর্মকর্তাদের সহযোগিতা না পাওয়ার কথা বলেন।
নির্বাচন বিশেষজ্ঞ নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ বলেন, ভোটাররা এখনও অভ্যস্ত হয়ে উঠেনি ইভিএমে। অনেকের হাতের ছাপ না মিলায় রংপুরে ভোটগ্রহণ ধীরগতি হয়েছে। আরও প্রশিক্ষণ প্রয়োজন।
মতবিনিময় সভায় সিইসি ছাড়াও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনাররা উপস্থিত ছিল।
পাশাপাশি গণমাধ্যমকর্মী, সদ্য সমাপ্ত রংপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার, সহকারী রিটার্নিং অফিসাররা, নির্বাচন পর্যবেক্ষকরাও অংশ নেন এই সভায়।
আরও পড়ুন: শর্ত পূরণ হলে নিবন্ধন পেতে পারে জামায়াত: নির্বাচন কমিশনার
সিসি ক্যামেরা ব্যবহারে ভোট কেন্দ্রে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে: নির্বাচন কমিশনার
১ বছর আগে
বাজেট আলোচনা শুরু ৫ মে
বাজেট প্রণয়নে দেশের সকল শ্রেণি পেশার মানুষের মতামতের মাধ্যমে বাজেটকে আরও অংশগ্রহণমূলক করার লক্ষ্যে ওয়েবসাইটের মাধ্যম মতামত গ্রহণের উদ্যোগ নিয়েছে সরকারের অর্থ বিভাগ। যদিও এক্ষেত্রে কতটা জনসম্পদ বা প্রচেষ্টা ব্যয় করা হবে তা এখনও অস্পষ্ট থেকে গেছে।
৪ বছর আগে