ফিতরা
এ বছর জনপ্রতি ফিতরা সর্বোচ্চ ২৬৪০, সর্বনিম্ন ১১৫ টাকা
চলতি বছর জনপ্রতি ফিতরার হার সর্বোচ্চ দুই হাজার ৬৪০ টাকা এবং সর্বনিম্ন ১১৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
রবিবার সকাল ১১ টায় ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বায়তুল মুকাররম সভাকক্ষে জাতীয় ফিতরা নির্ধারণ কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সভায় সভাপতিত্ব করেন জাতীয় ফিতরা নির্ধারণ কমিটির সভাপতি ও বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন।
সভায় সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে ইসলামী শরীয়াহ অনুযায়ী আটা, যব, কিসমিস, খেজুর ও পনির ইত্যাদি পণ্যগুলোর যে কোনো একটি দ্বারা ফিতরা দেওয়া যাবে। গম বা আটা দ্বারা ফিতরা আদায় করলে ১ কেজি ৬৫০ গ্রাম বা এর বাজারমূল্য ১১৫ টাকা; যব দ্বারা আদায় করলে তিন কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজারমূল্য ৩৯৬ টাকা; কিসমিস দ্বারা আদায় করলে তিন কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজারমূল্য ১ হাজার ৬৫০ টাকা; খেজুর দ্বারা আদায় করলে তিন কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজারমূল্য ১ হাজার ৯৮০ টাকা এবং পনির দ্বারা আদায় করলে তিন কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজারমূল্য ২ হাজার ৬৪০ টাকা দিতে হবে।
আরও পড়ুন: এ বছর জনপ্রতি ফিতরা সর্বোচ্চ ২৬৪০, সর্বনিম্ন ১১৫ টাকা
সভায় আরও বলা হয় যে দেশের সকল বিভাগ থেকে সংগৃহীত আটা, যব, খেজুর, কিসমিস ও পনিরের বাজার মূল্যের ভিত্তিতে এই ফিতরা নির্ধারণ করা হয়েছে। মুসলমানগণ নিজ নিজ সামর্থ্য অনুযায়ী উপর্যুক্ত পণ্যগুলোর যে কোনো একটি পণ্য বা এর বাজারমূল্য দ্বারা সাদাকাতুল ফিতর আদায় করতে পারবেন।
উল্লেখ্য, উপর্যুক্ত পণ্যসমূহের স্থানীয় খুচরা বাজার মূল্যের তারতম্য রয়েছে। সে অনুযায়ী স্থানীয় মূল্যে পরিশোধ করলেও ফিতরা আদায় করতে হবে।
সভায় ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বোর্ড অব গভর্নরসের গভর্নর মাওলানা মুহাম্মদ কাফিলুদ্দীন সরকার, মদিনাতুল উলুম কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা মো. আব্দুর রাজ্জাক, জামিয়া শরীয়াহ এর ভাইস প্রিন্সিপাল মুফতি নজরুল ইসলাম, কাদেরিয়া তৈয়্যেবিয়া কামিল মাদরাসার প্রধান মুফতি মুহাম্মদ মাহমুদুল হাসান, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের পরিচালক মো. আনিছুর রহমান সরকার, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফতি মাওলানা মোহাম্মদ আবদুল্লাহ, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুহাদ্দিস ড. মুফতি ওয়ালীয়ুর রহমান খান, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মাওলানা মুহাম্মদ আবু সালেহ পাটোয়ারী, বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহিবুল্লাহিল বাকী, বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহিউদ্দিন কাসেমসহ বিশিষ্ট ওলামায়ে-কেরামগণ উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: এ বছর জনপ্রতি ফিতরা সর্বোচ্চ ২৩১০, সর্বনিম্ন ৭৫ টাকা
১ বছর আগে
এ বছর জনপ্রতি ফিতরা সর্বোচ্চ ২৩১০, সর্বনিম্ন ৭৫ টাকা
চলতি বছর জনপ্রতি ফিতরার হার সর্বোচ্চ দুই হাজার ৩১০ টাকা এবং সর্বনিম্ন ৭৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। শনিবার বেলা ১১টায় ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বায়তুল মুকাররম সভাকক্ষে জাতীয় ফিতরা নির্ধারণ কমিটির এক সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
সভায় সভাপতিত্ব করেন জাতীয় ফিতরা নির্ধারণ কমিটির সভাপতি ও বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি রুহুল আমিন।
সভায় সর্বসম্মতভাবে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়, ইসলামি শরিয়াহ মতে, আটা/গম, খেজুর, কিসমিস, পনির ও যবের যে কোনো একটি দ্বারা ফিতরা প্রদান করা যায়।
উন্নতমানের আটা বা গম দ্বারা ফিতরা আদায় করলে এক কেজি ৬৫০ গ্রাম বা এর বাজার মূল্য ৭৫ টাকা; যব দ্বারা আদায় করলে তিন কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজার মূল্য ৩০০ টাকা; কিসমিস দ্বারা আদায় করলে তিন কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজার মূল্য এক হাজার ৪২০ টাকা; খেজুর দ্বারা আদায় করলে তিন কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজার মূল্য এক হাজার ৬৫০ টাকা এবং পনির দ্বারা আদায় করলে ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজার মূল্য দুই হাজার ৩১০ টাকা ফিতরা প্রদান করতে হবে।
আরও পড়ুন: ফিতরা সর্বনিম্ন ৭০ টাকা ও সর্বোচ্চ ১,৯৮০ টাকা
দেশের সব বিভাগ থেকে সংগৃহীত আটা/গম, যব, খেজুর, কিসমিস ও পনিরের বাজার মূল্যের ভিত্তিতে এই ফিতরা নির্ধারণ করা হয়েছে।
মুসলমানরা নিজ নিজ সামর্থ অনুযায়ী উপরের পণ্যগুলোর যে কোন একটি পণ্য বা এর বাজার মূল্য দ্বারা সাদাকাতুল ফিতর আদায় করতে পারবেন।
তবে উপরোক্ত পণ্যের স্থানীয় খুচরা বাজার মূল্যের তারতম্য রয়েছে। তদনুযায়ী স্থানীয় মূল্যে পরিশোধ করলেও ফিতরা আদায় হবে।
২ বছর আগে
সর্বনিম্ন ফিতরা ৭০ টাকা নির্ধারণ
চলতি বছর সাদাকাতুল ফিতরার হার জনপ্রতি সর্বোচ্চ ২২০০ টাকা এবং সর্বনিম্ন ৭০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
৪ বছর আগে