বন্ধ
গাজীপুরে ৬টি পোশাক কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
গাজীপুরে ৬টি পোশাক কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। কারখানাগুলোতে প্রায় ১৪ হাজার শ্রমিক-কর্মচারী কাজ করতেন।
রবিবার (৩ নভেম্বর) বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬-এর ১৩(১) ধারা মোতাবেক ওই ৬টি কারখানার সব কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
বন্ধ হওয়া ৬টি কারখানা হলো- তুসুকা জিন্স লিমিটেড, তুসুকা ট্রাউজার্স লিমিটেড, তুসুকা প্রসেসিং লিমিটেড, তুসুকা প্যাকেজিং লিমিটেড, তুসুকা ডেনিম লিমিটেড এবং তুসুকা ওয়াশিং লিমিটেড।
কারখানাগুলোর কর্মকর্তা-কর্মচারী-শ্রমিকদের নিরাপত্তা এবং সম্পত্তি ও জানমাল রক্ষার স্বার্থে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
আরও পড়ুন: মিরপুরে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে পোশাক শ্রমিকদের সংঘর্ষে দুই শ্রমিক গুলিবিদ্ধ
কারখানার ফটকে লাগিয়ে দেওয়া নোটিশে জানানো হয়, শনিবার কারখানার শ্রমিক ও অজ্ঞাত বহিরাগত দুষ্কৃতকারীরা অযৌক্তিক দাবিতে বেআইনিভাবে কাজ বন্ধ রাখে। সকালে হাজিরা দিয়ে শ্রমিকরা বের হয়ে কারখানার ফটকে জড়ো হয়ে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করেন।
নোটিশে আরও বলা হয়, কারখানার ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা শ্রমিকদের কাজে যোগদানের অনুরোধ জানান। শ্রমিকরা কর্তৃপক্ষের বৈধ নির্দেশ অমান্য করে কাজে যোগদান না করে উচ্ছৃঙ্খল পরিবেশ সৃষ্টি করে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ভয়ভীতি প্রদর্শন, দাঙ্গা-হাঙ্গামা, মারধর ও অরাজকতা করেন। শ্রমিকদের এ ধরনের কার্যকলাপ বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ মোতাবেক অবৈধ ধর্মঘটের শামিল। শ্রমিকদের এ কর্মকাণ্ডে কারখানার কর্মকর্তা, কর্মচারী ও সম্পত্তির নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়ায় তুসুকা গ্রুপ বাধ্য হয়ে ৩ নভেম্বর সকাল ৮টা থেকে কারখানাগুলোর কার্যক্রম অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে। কারখানা খোলার পরিবেশ সৃষ্টি হলে পরবর্তী সময়ে কর্তৃপক্ষ নোটিশের মাধ্যমে তারিখ জানিয়ে দেবে।
কারখানার মহাব্যবস্থাপক মাসুম হোসেন বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এলে এবং পুনরায় কাজের উপযোগী পরিবেশ তৈরি হলে কারখানাগুলোর খোলার বিষয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত জানানো হবে। এছাড়া কর্তৃপক্ষের কাছে খবর ছিল কিছু কারখানায় হামলা চালানোর পরিকল্পনা করা হচ্ছে। এ কারণে শ্রম আইন অনুযায়ী অনির্দিষ্টকালের জন্য কারখানা বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
গাজীপুর শিল্প পুলিশ-২ (কোনাবাড়ী জোনের) সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার আবু তালেব বলেন, শ্রমিকদের কিছু দাবি কারখানা কর্তৃপক্ষ মেনে নিয়েছে। তবে শ্রমিকেরা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে একমত পোষণ করতে পারেননি।
এ কারণে কারখানা কর্তৃপক্ষ অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করে নোটিশ দিয়েছে বলে জানান সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার আবু তালেব।
উল্লেখ্য, রপ্তানিমুখী ওই পোশাক কারখানায় শনিবার সকাল থেকে কাজ বন্ধ রেখে হাজিরা বোনাস, বাৎসরিক বেতন, নাইট বিল, টিফিন বিল বাড়ানোসহ বিভিন্ন দাবিতে বিক্ষোভ ও কর্মবিরতি পালন করেছেন কয়েক হাজার শ্রমিক।
আরও পড়ুন: মিরপুরে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে পোশাক শ্রমিকদের সংঘর্ষ, সেনাবাহিনী ও পুলিশের গাড়িতে আগুন
২ সপ্তাহ আগে
দুর্গাপূজায় ৬ দিন বন্ধ থাকবে সোনাহাট স্থলবন্দরের কার্যক্রম
শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে কুড়িগ্রামের সীমান্তবর্তী ভূরুঙ্গামারী সোনাহাট স্থলবন্দরটি ছয় দিনের বন্ধ ঘোষণা দিয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। এ সময় সোনাহাট স্থলবন্দরে পণ্য আমদানি-রপ্তানিসহ সব ব্যবসায়িক কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।
বুধবার (৯ অক্টোবর) দুপুরে সোনাহাট স্থল বন্দরের সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. আব্দুর রাজ্জাক সোনাহাট স্থলবন্দর বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
সোনাহাট স্থলবন্দর সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ৯-১৪ অক্টোবর পর্যন্ত মোট ছয় দিনের ছুটি ঘোষণা করছে বন্দর কর্তৃপক্ষ।
আরও পড়ুন: দুর্গাপূজা উপলক্ষে ৬ দিন বন্ধ কুমিল্লার বিবির বাজার স্থলবন্দর
মো. আব্দুর রাজ্জাক জানান, সনাতন ধর্মালম্বীদের বড় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে পণ্য আমদানি-রপ্তানিসহ সব ধরনের দাপ্তরিক কাজ বন্ধ থাকবে। আগামী ১৫ অক্টোবর মঙ্গলবার সকাল থেকে সোনাহাট স্থলবন্দরের কাজ শুরু হবে।
স্থল বন্দরের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ রুহুল আমীন বলেন, ‘হিন্দু সম্প্রদায়ের বড় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে আগামী ৯-১৪ অক্টোবর মোট ছয় দিন সোনাহাট স্থলবন্দর ছুটিতে থাকছে। এ ব্যাপারে একটি চিঠি ইস্যু করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: দুর্গাপূজা উপলক্ষে সোনামসজিদ স্থলবন্দরে ৬ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
১ মাস আগে
দুর্গাপূজায় ৬ দিন বন্ধ থাকবে হিলি স্থলবন্দর
দুর্গাপূজা উপলক্ষে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ৯ অক্টোবর থেকে ১৪ অক্টোবর পর্যন্ত টানা ৬ দিন আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ থাকবে। তবে এ সময় পাসপোর্টধারী যাত্রী পারাপার স্বাভাবিক থাকবে হিলির ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে।
সোমবার (৭ অক্টোবর) বিষয়টি নিশ্চিত করেন আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সহকারী রাশেদ আলী।
আরও পড়ুন: দুর্গাপূজা উপলক্ষে বেনাপোল বন্দর দিয়ে ৫ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
রাশেদ আলী জানান, দুর্গাপূজার জন্য বাংলাদেশে পণ্য রপ্তানিকারক ভারতীয় হিলি এক্সপোর্টার অ্যান্ড কাস্টমস ক্লিয়ারিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশন ৯ অক্টোবর থেকে ১৪ অক্টোবর পর্যন্ত আমদানি-রপ্তানি বন্ধ রাখবে। পূজার পর্ব শেষে ১৫ অক্টোবর থেকে আবারও স্বাভাবিক হবে বন্দরের কার্যক্রম।
ছুটির মধ্যে হিলি বন্দরের বেসরকারি অপারেটর ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান পানামাপোর্টে কাজকর্ম স্বাভাবিক থাকবে। আমদানি করা মালামাল পোর্ট থেকে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সরবরাহ কার্যক্রম চলবে।
এদিকে হিলি স্থলবন্দর ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের পুলিশ কর্মকর্তা বদিউজ্জামান জানান, বন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকলেও খোলা রাখা হবে ইমিগ্রেশন বিভাগ।
আরও পড়ুন: বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ২৩১৮৪০ ডিম আমদানি
শারদীয় দুর্গাপূজায় বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৬ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
১ মাস আগে
শারদীয় দুর্গাপূজায় বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৬ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৬ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকবে। তবে পাসপোর্ট ও ভিসাধারী যাত্রীর যাতায়াত অব্যাহত থাকবে।
রবিবার (৬ অক্টোবর) স্থল শুল্ক স্টেশনের সহকারী কমিশনার (এসি) এ এস এম আকরাম সম্রাট বন্ধের চিঠি পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আরও পড়ুন: ১৩ অক্টোবর থেকে ৩ নভেম্বর পর্যন্ত ইলিশ ধরা ও বিক্রি বন্ধ
চিঠিতে বলা হয়, ভারতীয় চ্যাংরাবান্ধা এক্সপোর্টার অ্যাসোসিয়েশন, সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ও ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন মিলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, বুধবার (৯ অক্টোবর) থেকে সোমবার (১৪ অক্টোবর) পর্যন্ত ৬ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকবে।
চিঠিতে আরও বলা হয়, এ সংক্রান্ত চিঠি স্থল শুল্ক স্টেশন কাস্টমস ও আমদানি-রপ্তানিকারক সমিতি এবং সিঅ্যান্ডএফ অ্যাসোসিয়েশনকে পাঠিয়েছে। মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) থেকে বন্দরের কার্যক্রম শুরু হবে।
বুড়িমারী স্থল শুল্ক স্টেশনের সহকারী কমিশনার বলেন, পাসপোর্ট ও ভিসাধারী যাত্রীর যাতায়াত অব্যাহত থাকবে। এ সময় আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকলেও আমাদের অফিস খোলা থাকবে ও দাপ্তরিক কাজ চলবে।
আরও পড়ুন: ৬ দিন বন্ধ থাকার পর সোনামসজিদ স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
বুড়িমারী স্থলবন্দর ইমিগ্রেশন পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) আহসান হাবীব সরকার পলাশ বলেন, স্থলবন্দরে ৬ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকবে। তবে পাসপোর্ট ও ভিসাধারী যাত্রীর যাতায়াত অব্যাহত থাকবে।
বুড়িমারী স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের সহকারী পরিচালক (ট্রাফিক) মেহেদী হাসান বলেন, সরকারি ছুটির দিন ছাড়া বুড়িমারী স্থলবন্দরের অভ্যন্তরীণ সব কার্যক্রম চলমান থাকবে।
আরও পড়ুন: মিয়ানমার থেকে ছোড়া গুলি পড়ছে টেকনাফে, স্থলবন্দরের কার্যক্রম বন্ধ
১ মাস আগে
এস এন শিপইয়ার্ড ৩ মাসের জন্য বন্ধ, ৩৫ লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের এস এন করপোরেশন শিপব্রেকিং ইয়ার্ডে বিস্ফোরণের ঘটনায় তিন মাসের জন্য বন্ধ রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি ৩৫ লাখ টাকা জরিমানা করেছে শিল্প মন্ত্রণালয়।
সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) সীতাকুণ্ড উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কে এম রফিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বিস্ফোরণের ঘটনায় তদন্ত কমিটি প্রতিবেদন জমা দেওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে ১৮ সেপ্টেম্বর শাস্তি ও জরিমানার পাশাপাশি ২০ দফা সুপারিশ করে শিল্প মন্ত্রণালয়ের জাহাজ পুনঃপ্রক্রিয়া অধিশাখা।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে ছাত্রদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে যুবক নিহত
জাহাজ পুনঃপ্রক্রিয়া অধিশাখার উপসচিব সঞ্জয় কুমার ঘোষের সই করা চিঠির তথ্যানুযায়ী, নিহতদের পরিবারকে ৭ লাখ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। এরমধ্যে রয়েছে শিপ ব্রেকিং অ্যান্ড রিসাইক্লিং রুলস, ২০১১ এর ধারা ৪৫ দশমিক ৩ এর অধীনে ৫ লাখ টাকা ও শ্রম আইনের বিধান অনুযায়ী অতিরিক্ত ২ লাখ টাকা। শিপব্রেকিং ও রিসাইক্লিং রুলস ২০১১ এর ধারা ৪৫ এর ৩ অনুযায়ী ১০ লাখ টাকা। ধারা ৪৬ এর ৩ অনুযায়ী ১ লাখ টাকা। ৪৬ এর ৯ ধারা অনুযায়ী ১০ লাখ এবং ৪৬ এর ১১ ধারা অনুযায়ী ৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। তিন মাসের জন্য ইয়ার্ড বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে মন্ত্রণালয়। একইসঙ্গে আহত শ্রমিকদের ১২ মাসের বেতনসহ ক্ষতিপূরণ ও তাদের চিকিৎসা সংক্রান্ত সমস্ত চিকিৎসা ব্যয় ইয়ার্ড কর্তৃপক্ষকে সম্পূর্ণ বহন করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ভবিষ্যতে এমন ঘটনা প্রতিরোধে ২০ দফা সুপারিশ করেছে মন্ত্রণালয়।
গত ৭ সেপ্টেম্বর শিপব্রেকিং ইয়ার্ডে বিস্ফোরণের ঘটনায় ১২ জন দগ্ধ হয়। এদের মধ্যে ৬ জনের মৃত্যু হয় ও ৬ জন আহত হয়ে চিকিৎসাধীন।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অস্ত্র জমা দেননি আ. লীগের সাবেক এমপি-নেতারা
২ মাস আগে
৬ দিন বন্ধ থাকার পর সোনামসজিদ স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সোনামসজিদ স্থলবন্দর টানা ৬ দিন বন্ধ থাকার পর ফের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম চালু হয়েছে।
শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) থেকে সোনামসজিদ স্থলবন্দরে পণ্যবাহী ট্রাক প্রবেশ করতে শুরু করেছে।
আরও পড়ুন: ৬ লাখ মেট্রিক টন চাল ও গম আমদানি করবে সরকার
সোনামসজিদ স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তনিকারক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক মামুন অর রশিদ বলেন, বৃহস্পতিবার জেলা প্রশাসক আব্দুস সামাদের সঙ্গে পানামা-সোনামসজিদ পোর্ট লিংক লিমিটেড এবং সোনামসজিদ স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তনিকারক গ্রুপের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে সমঝোতা হওয়ায় শনিবার থেকে এই বন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি শুরু হয়েছে।
পানামা-সোনামসজিদ পোর্ট লিংক লিমিটেডের পোর্ট ম্যানেজার মাইনুল ইসলাম বলেন, শনিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিক আমদানি পণ্য নিয়ে ভারতীয় ট্রাক বন্দরে প্রবেশ করছে।
এর আগে পানামা-সোনামসজিদ পোর্ট লিংক লিমিটেডের অনিয়ম-দুর্নীতি বন্ধসহ চার দফা দাবিতে ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ ঘোষণা করে সোনামসজিদ স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তনিকারক গ্রুপ।
আরও পড়ুন: বেনাপোল বন্দরে দুই দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
২ মাস আগে
২১ দিন ধরে বন্ধ ফেনী জেনারেল হাসপাতালের ডায়ালাইসিস সেবা
ফেনী ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল বন্যার পানিতে নিচতলা তলিয়ে যাওয়ায় কিছুদিন স্বাস্থ্যসেবা বন্ধ ছিল। পানি কমার পর অন্যান্য সেবা স্বাভাবিক হলেও এখনও বন্ধ রয়েছে হেমোডায়ালাইসিস সেবা। ফলে ভোগান্তিতে পড়েছেন নিয়মিত সেবা নিতে আসা রোগীরা।
দীর্ঘ ২১ দিন ধরে বন্ধ হাসপাতালের কিডনি ডায়ালাইসিস সেন্টার। শহরের মাত্র ৪টি বেসরকারি ক্লিনিকে সেবাটি চালু থাকলেও সেখানে ব্যয় প্রচুর। ফলে সেই ব্যয় মেটাতে না পেরে জীবন সংকটে অনেক হতদরিদ্র, মধ্য ও নিম্নবিত্ত রোগীরা এখানেই চিকিৎসা সেবা নেন।
ইতোমধ্যে সেবা না পেয়ে ২ জন রোগী মারা গেছেন বলে জানা গেছে।
আরও পড়ুন: চমেকে ডায়ালাইসিস ফি বৃদ্ধির প্রতিবাদ: গ্রেপ্তার মোস্তাকিম জামিন পেলেন
সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, হাসপাতালের হেমোডায়ালাইসিস ইউনিট বন্ধ রয়েছে। ৫ থেকে ৬ জন রোগী ডায়ালাইসিস নিতে আসলেও বন্ধ থাকায় চলে যাচ্ছেন তারা। তবে কবে চালু হবে তার সঠিক উত্তর দিতে পারছেন না আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. আসিফ ইকবাল।
তিনি বলেন, হেমোডায়ালাইসিস ইউনিটের মোটর ও কিছু যন্ত্রপাতি নষ্ট হওয়ায় মেরামতের জন্য ঢাকা পাঠিয়েছি। আসলে সেবা পুনরায় চালু হবে।
তিনি আরও বলেন, বন্যার কারণে হাসপাতালের নিচতলা সম্পূর্ণ তলিয়ে গেছে। বাধ্য হয়ে হাসপাতালে দ্বিতীয় তলায় জরুরি সেবা চালু রেখেছি। স্ক্যান ও ডায়ালাইসিস বিভাগ নিচ তলায় হওয়ায় এখনও সেবা কার্যক্রম শুরু করা যায়নি। আশা করছি, কয়েক দিনের মধ্যে সব সেবা কার্যক্রম চালু করা যাবে।
জানা যায়, শুক্রবার ভোরে সুলতানা আক্তার মুন্নী নামে একাডেমি রোডের এক ডায়ালাইসিস রোগী মারা গেছেন। পরশুরামের আরেক রোগী বন্যার কারণে ডায়ালাইসিস করতে না পেরে মারা গেছেন।
মোস্তাফিজুর রহমান নামে এক রোগী বলেন, সরকারি খরচের তুলনায় বেসরকারি হাসপাতালে ডায়ালাইসিস খরচ ৫ থেকে ৬ গুণ বেশি।
তিনি বলেন, হাসপাতালের সেবা বন্ধ রাখায় বেসরকারি ক্লিনিকগুলো এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে প্রচুর টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। ভোগান্তি তো রয়েছেই।
তাছাড়া প্রতি রোগী ২২ হাজার টাকা করে ৬ মাসের জন্য হাসপাতালে জমা দিলেও এখন সেবা পাচ্ছি না বলে জানান মোস্তাফিজুর রহমান।
পরশুরাম উপজেলার মির্জানগর ইউনিয়নের ফাহিমা আক্তার বিথি বলেন, দীর্ঘদিন ধরে কিডনি সমস্যায় ভুগছেন আমার স্বামী। প্রাইভেট হাসপাতালে ডায়ালাইসিসের খরচ বেশি হওয়ায় ফেনী হাসপাতালে ডায়ালাইসিস চলছিল।
তিনি আরও বলেন, বন্যার পরিস্থিতি খারাপ হয়ে যাওয়ায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ডায়ালাইসিস বিভাগের সব যন্ত্রাংশ ওপর তলায় তুলে রোগীদের ছুটি দিয়ে দেন। ২১ দিন পার হলেও এখনও সেবা শুরু হয়নি।
আরও পড়ুন: চমেকে কিডনি ডায়ালাইসিস সেবা ফের বন্ধ ঘোষণা
হাসপাতাল সূত্র জানায়, ফেনীর ৬টি উপজেলাসহ আশেপাশের খাগড়াছড়ি, মিরসরাই, সীতাকুণ্ড, নোয়াখালীর বসুরহাট, সেনবাগ, কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামসহ ৪ জেলার মানুষের একমাত্র ভরসা ফেনী জেনারেল হাসপাতাল। বর্তমানে ২১০ জন কিডনি রোগী ডায়ালাইসিস সেবা নিচ্ছেন। আর এখন প্রায় ৫০০ আবেদন জমা পড়ে আছে। একজন মারা গেলে সিরিয়াল পাবে অন্যজন।
ফেনী জেনারেল হাসপাতালের কিডনি ডায়ালাইসিস বিভাগের প্রধান কিডনি বিশেষজ্ঞ ডা. জয়দেব সাহা বলেন, কিডনি রোগীদের গড়ে সপ্তাহে দুইবার রক্ত ডায়ালাইসিস করতে হয়। এটি করা না গেলে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।
ফেনী জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক আবুল খায়ের মিয়াজীর সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলেও তাকে পাওয়া যায়নি।
পরে বিষয়টি জেলা প্রশাসক মোসাম্মৎ শাহীনা আক্তারকে অবগত করা হলে তিনি বিষয়টি দেখবেন বলে জানান।
২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে প্রথমে ৬ শয্যা নিয়ে ডায়ালাইসিস ইউনিট চালু করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
পরে চাহিদা বাড়ায় ধীরে ধীরে উন্নিত করে ১০ শয্যা করে ৩ শিফটে প্রতিদিন ৩০ জন রোগীর নিয়মিত ডায়ালাইসিস করা হচ্ছিল।
পাশাপাশি একজন কনসালটেন্টসহ ২ জন মেডিকেল অফিসারের অধীনে ৯ জন নার্স শিফট অনুযায়ী কর্মরত।
আরও পড়ুন: চমেকে কিডনি ডায়ালাইসিসের ফি বৃদ্ধি: সড়ক অবরোধ করে রোগীদের বিক্ষোভ
২ মাস আগে
নরসিংদীর জনতা জুটমিল অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা
নরসিংদী পলাশ উপজেলার জনতা জুটমিলের শ্রমিকদের ভাঙচুর ও লুটপাটের জেরে অনির্দিষ্টকালের জন্য মিলটি বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ।
শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) সকালে মাইকিংয়ের মাধ্যমে ও প্রধান ফটকে নোটিশ টানিয়ে শ্রমিকদের জানানো হয়।
জনতা জুটমিলে প্রায় ৭ হাজার শ্রমিক কর্মরত ছিলেন। পুনরায় চালু করার সুনির্দিষ্ট তারিখ না থাকায় শ্রমিকদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে।
আরও পড়ুন: সরকারি কর্মকর্তাদের নিয়মবহির্ভূত গাড়ি ব্যবহার কঠোরভাবে বন্ধের নির্দেশ
এদিকে জনতা জুটমিল বন্ধ ঘোষণার পরে মিলটির কলোনি ছাড়তে বাধ্য হচ্ছেন বসবাসরত হাজার হাজার শ্রমিক।
জনতা জুট মিলস লিমিটেডের পক্ষে জেনারেল ম্যানেজার মো. মতিউর রহমান স্বাক্ষরিত অফিস আদেশে বলা হয়, জনতা জুটমিলস লিমিটেডে গত ৩ সেপ্টেম্বর থেকে ৬ সেপ্টেম্বর মধ্যবর্তী বিভিন্ন সময়ে কিছু সংখ্যক দুষ্কৃতকারী প্রতিষ্ঠানের অভ্যন্তরে দাঙ্গা হাঙ্গামা, বেআইনি ভয়ভীতি প্রদর্শন ও ভাঙচুরে লিপ্ত হয়। এ অবস্থায় প্রতিষ্ঠানের স্বাভাবিক উৎপাদন কার্যক্রম পরিচালনা অসম্ভব হয়ে পড়ায় কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ এর ধারা ১২ (১) অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানের সব কার্যক্রম ৭ সেপ্টেম্বর এ শিফট থেকে সম্পূর্ণভাবে বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। বন্ধকালীন দীর্ঘসূত্রিতার পরিপ্রেক্ষিতে শ্রম আইন এবং শ্রম বিধিমালা অনুযায়ী উপযুক্ত শ্রমিকরা ধারা ১২ (৬), ১২ (৭) বা ১২ (৮) অনুসারে মজুরি পাবেন। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত শ্রমিকদের জনতা জুটমিলস লিমিটেডের কর্মক্ষেত্র থেকে বিরত থাকার নির্দেশ প্রদান করা হলো।
জেনারেল ম্যানেজার বলেন, কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তে মিলটি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করা হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না পাওয়া পর্যন্ত উৎপাদন বন্ধ থাকবে।
উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার রাতে আকিজ-বশির গ্রুপের মালিকানাধীন জনতা জুটমিলস লিমিটেডের ১৪ দফা দাবি আদায়কে কেন্দ্র হামলা চালায়।
হামলায় মিলের প্রশাসনিক ভবন, লেবার অফিস, নিরাপত্তা অফিস, গেস্ট হাউজসহ বিভিন্ন অফিস কক্ষে ব্যাপক ভাঙচুর ও লুটপাট করা হয়।
এসময় বাধা দিতে গিয়ে মিলের ৬ নিরাপত্তাকর্মী আহত হয়। খবর পেয়ে র্যাব, পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
এদিকে মিলের নিরাপত্তায় পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
আরও পড়ুন: বেতন সমস্যা সমাধান চেষ্টার মধ্যেই শনিবার আশুলিয়ায় ৪৫টি কারখানা বন্ধ
সিলেটের শাহপরানের মাজারে গান-বাজনা বন্ধের ঘোষণা
২ মাস আগে
বেতন সমস্যা সমাধান চেষ্টার মধ্যেই শনিবার আশুলিয়ায় ৪৫টি কারখানা বন্ধ
পোশাক কারখানা সচল রাখতে ব্যাপক প্রচেষ্টা সত্ত্বেও চলমান শ্রমিক অসন্তোষের কারণে আশুলিয়া ও বাইপাইল এলাকার প্রায় ৪৫টি কারখানা শনিবার বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছে কর্তৃপক্ষ।
তবে বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ) আগামী রবিবার সব পোশাক কারখানা খোলা রাখার ঘোষণা দিয়েছে।
ইউএনবির সঙ্গে আলাপকালে বিজিএমইএ সভাপতি খন্দকার রফিকুল ইসলাম শিল্প উৎপাদনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সেনাবাহিনী ও শিল্প পুলিশের প্রচেষ্টায় সন্তোষ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, 'আমাদের কারখানাগুলোর নিরাপত্তা দিতে সেনাবাহিনী ও শিল্প পুলিশের ভূমিকার প্রশংসা করি।’
আরও পড়ুন: ঈদের আগেই শ্রমিকদের বেতন দিতে মানবাধিকার কমিশনের আহ্বান
শনিবার সকালে সব পোশাক কারখানা খুলে দেওয়া হলেও বহিরাগত আন্দোলনকারীদের বাধার কারণে সকাল ১০টার মধ্যে ৪৫টি কারখানা আবারও বন্ধ করতে হয়েছে।
বিজিএমইএর পরিচালক শোভন ইসলাম বলেন, শনিবার সারাদেশের অধিকাংশ কারখানা চালু থাকলেও আশুলিয়া এলাকায় বেতন পরিশোধ নিয়ে সমস্যা দেখা দিয়েছে। এসব সমস্যা দ্রুত সমাধানে বিজিএমইএ সরকারের সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করছে বলেও জানান তিনি।
রবিবার থেকে পোশাক কারখানাগুলোতে উৎপাদন পুরোপুরি শুরু হবে এবং অস্থিরতা ধীরে ধীরে কমে আসবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
বিজিএমইএ সেনাবাহিনী, শিল্প পুলিশ, গোয়েন্দা সংস্থা, কারখানা মালিক এবং অন্যান্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সমন্বয়ে একটি সমন্বয় সেল প্রতিষ্ঠা করেছে। এলাকাভিত্তিক এই সেটআপটি এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যাতে নিরাপত্তাহীনতা বা অস্থিরতার যেকোনো ঘটনা দ্রুত মোকাবিলা করা যায়, যা কারখানার কার্যক্রমের স্থায়িত্ব নিশ্চিত করে।
আরও পড়ুন: গাজীপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
পোশাকখাতের শ্রমিকদের বেতন-ভাতা পরিশোধ সম্পন্ন: বিজিএমইএ
২ মাস আগে
১৫ মাস বন্ধ থাকার পর ১ সেপ্টেম্বর থেকে প্রকাশ হতে যাচ্ছে দৈনিক দিনকাল পত্রিকা
সরকারি আদেশে দেড় বছরেরও বেশি সময় বন্ধ থাকার পর ১ সেপ্টেম্বর থেকে দৈনিক দিনকাল পত্রিকা পুনরায় প্রকাশ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) তেজগাঁওয়ে পত্রিকাটির কার্যালয়ে সাংবাদিক, কর্মকর্তা ও কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে এক বৈঠকে এ ঘোষণা দেওয়া হয়। সরকারি নির্দেশে টানা ১৫ মাস বন্ধ থাকার পর ১ সেপ্টেম্বর দৈনিক দিনকাল পত্রিকা প্রকাশের অনুমতি পায়।
বৃহস্পতিবার তেজগাঁওয়ে পত্রিকাটির কার্যালয়ে সাংবাদিক, কর্মকর্তা ও কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে এক বৈঠকে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক অ্যাডভোকেট শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট আহমেদ আজম খান, বিশেষ প্রতিবেদক আতিকুর রহমান রুমান, ব্যারিস্টার রাগীব রউফ চৌধুরী প্রমুখ পত্রিকার ভবিষ্যৎ নিয়ে কথা বলেন।
পত্রিকাটির প্রকাশনা পুনরায় শুরু করার জন্য ১ সেপ্টেম্বর বেছে নেওয়া হয়েছে। এদিন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। পত্রিকাটি দলটির সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার জন্য পরিচিত।
ঢাকার জেলা প্রশাসক আনিসুর রহমান ১১ আগস্ট পত্রিকাটি মুদ্রণ সংখ্যা প্রকাশের সাময়িক অনুমতি দেন।
দৈনিক দিনকাল প্রথম যাত্রা শুরু করে ১৯৮৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর। ২০২২ সালের ডিসেম্বরে ঢাকার তৎকালীন জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ মমিনুর রহমান সরকারি নির্দেশে পত্রিকাটির ডিক্লারেশন ও বিজ্ঞাপন ছাপানোর বিজ্ঞপ্তি বাতিল করেন। দৈনিক দিনকাল কর্তৃপক্ষ এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলে আপিল করেছিল। কিন্তু তাদের আপিল ২০২৩ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি নামঞ্জুর করা হয়। ফলে এটির প্রকাশনা বন্ধ হয়ে যায়।
২ মাস আগে