মেগাপিক্সেল
ডিএসএলআর ক্যামেরা খুঁজছেন? কেনার আগে জেনে নিন ফিচার ও দাম
ফ্রেমবন্দি মুহূর্তগুলোকে প্রাণবন্ত করে তুলতে ডিএসএলআর ক্যামেরার কোনো জুড়ি নেই। যে কোনো মুহূর্ত ফ্রেমবন্দি করার সময় সৃজনশীলতা চর্চায় স্বাধীনতার স্বাদ দেয় এই ডিজিটাল ক্যামেরাগুলো। কারিগরি সরঞ্জামের দিক থেকে অন্যান্য ক্যামেরাগুলোকে ছাপিয়ে যাওয়ায় প্রত্যেক ফটোগ্রাফিপ্রেমীর স্বপ্ন থাকে এরকম একটি ক্যামেরা সঙ্গে রাখার।
ছবি তোলার সেরা অভিজ্ঞতা লাভের পাশাপাশি উচ্চ-রেজ্যুলেশন সেন্সর এবং বহুমুখী লেন্সগুলোর কারণে দাম বৃদ্ধি পেতে থাকে ক্যামেরাগুলোর। তাই এমন একটি যন্ত্র কেনার ক্ষেত্রে প্রয়োজন সুচিন্তিত বিনিয়োগের। চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার পূর্বে নজর দেওয়া উচিৎ ক্যামেরা সংক্রান্ত কিছু কারিগরি বিষয়ে। সেই বিষয়গুলোর সম্যক ধারণা নেওয়ার পাশাপাশি চলুন, বর্তমান বাজারের জনপ্রিয় কয়েকটি ডিএসএলআর ক্যামেরার দাম ও ফিচার দেখে নেওয়া যাক।
ডিএসএলআর ক্যামেরা কেনার আগে যেসব বিষয়গুলো দেখা উচিৎ
সেন্সর
ক্যামেরার সেন্সর হলো একটি ইলেক্ট্রনিক চিপ, যা আলো ক্যাপচার করে ভিউফাইন্ডারের মাধ্যমে তাকে ফটোগ্রাফে রূপান্তরিত করে। সেন্সর প্রধানত ৩ ধরনের- ফুল-ফ্রেম, ক্রপ বা এপিএস-সি (অ্যাডভান্স্ড ফটো সিস্টেম-টাইপ সি) এবং মিডিয়াম ফর্মেট।
ফুল-ফ্রেম দৈর্ঘ্য ও প্রস্থে যথাক্রমে ৩৬ ও ২৪ মিলিমিটার। এই সেন্সরের ক্যামেরাগুলো বিস্তৃত টোনাল পরিধিতে বেশ ভালো কাজ করে। অর্থাৎ এগুলোতে আলোকিত বা অন্ধকারাচ্ছান্ন পরিবেশের ছবিগুলো বেশ দক্ষতার সঙ্গে ধারণ করা সম্ভব। ফুল-ফ্রেম ক্যামেরাতে কোনো ক্রপ ফ্যাক্টর থাকে না। এর মানে ভিউফাইন্ডারের মধ্য দিয়ে সামনে যা দেখা যায় অনেকটা অবিকল ঠিক তাই রেকর্ড করা যায়।
আরও পড়ুন: টি২০ বিশ্বকাপ দেখতে স্মার্ট টিভি খুঁজছেন? জেনে নিন ফিচার ও দাম
এন্ট্রি ও মিড-লেভেল ক্যামেরাগুলোতে সাধারণত ক্রপ সেন্সরই বেশি থাকে। পূর্ণ-ফ্রেম থেকে তুলনামূলকভাবে ছোট ও হাল্কা এই সেন্সরগুলোর পরিমাপ ২৩ দশমিক ৫ x ১৫ দশমিক ৬ মিলিমিটার। ক্রপ সেন্সর তার পূর্ব-নির্ধারিত পরিসীমা দিয়ে রেকর্ডকৃত ছবির নির্দিষ্ট অংশকে তুলে ধরে। ফলে অনেক দূর থেকে নির্দিষ্ট কোনো বস্তুর ছবি নেওয়ার ক্ষেত্রে এগুলো দারুণভাবে ফোকাস করতে পারে। তাই এই সেন্সরগুলো বন্যপ্রাণী বা ক্রীড়া ফটোগ্রাফির জন্য উত্তম।
৩টির মধ্যে সবচেয়ে বড় ও ব্যয়বহুল হলো মিডিয়াম ফরম্যাট সেন্সর, যার পরিমাপ ৫৩ দশমিক ৪ x ৪০ মিলিমিটার। সেন্সর বড় হওয়ার কারণে মিডিয়াম ফরম্যাটের ক্যামেরায় বেশি মেগাপিক্সেল থাকে। এতে করে বাস্তব দৃশ্যের রঙ ও আলো-আধারীর খেলার সঙ্গে এই ক্যামেরায় তোলা ছবির পার্থক্য কদাচিৎ ধরা যায়।
তবে মিডিয়াম ফরম্যাটের একটা বড় অসুবিধা হলো ধীরগতির বার্স্ট মুড এবং ফোকাস। অর্থাৎ দ্রুত গতিতে চলমান কোনো বস্তুর শট নেওয়ার ক্ষেত্রে এই সেন্সরের ক্যামেরাগুলো যথেষ্ট বিড়ম্বনায় ফেলতে পারে।
মেগাপিক্সেল
লক্ষ লক্ষ ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র রঙের বিন্দু একত্রে মিশে তৈরি করে একটি ডিজিটাল ছবি। এই বিন্দুগুলোর নাম পিক্সেল। ২২-মেগাপিক্সেলের একটি ক্যামেরায় ধারণকৃত একটি ছবিতে থাকে ২২ মিলিয়ন পিক্সেল। আপাত দৃষ্টে মনে হতে পারে যত বেশি মেগাপিক্সেল, ছবির রেজ্যুলেশন তত বেশি। তবে এটি সম্পূর্ণ সঠিক নয়। সর্বোচ্চ মানের ছবির জন্য পিক্সেলের সংখ্যার সঙ্গে সেন্সরের আকার সঙ্গতিপূর্ণ হওয়া জরুরি।
আরও পড়ুন: ঈদুল আজহায় ডিপ ফ্রিজ খুঁজছেন? যেসব বিষয় জানা প্রয়োজন
৫০ মেগাপিক্সেলের একটি স্মার্টফোনের ক্যামেরায় যে পরিমাণ পিক্সেল থাকে, তা ৫০ মেগাপিক্সেলের একটি মিডিয়াম ফরম্যাটের ক্যামেরার তুলনায় অনেক কম। কেননা স্মার্টফোনের ক্যামেরার সেন্সর অনেক ছোট। আর সেই ছোট জায়গার মধ্যেই একসঙ্গে থাকে ৫০ মিলিয়ন পিক্সেল। এর ফলে সেন্সরের আলো ধরে রাখার ক্ষমতা কম থাকায় ছবি ক্যাপচারের সময় ফ্ল্যাশ এবং শব্দের আধিক্য থাকে।
অন্যদিকে বড় সেন্সরে পিক্সেলের জন্য যথেষ্ট জায়গা থাকায় ছবির টোনালের গুণগত মান ভালো থাকে, তথা বাস্তব রঙগুলো ছবিতে নিখুঁত ভাবে ফুটে উঠে।
লেন্স
কোনো বস্তুর ছবি তোলার পর ক্যামেরার লেন্সের ভেতরে যে বিন্দুতে বস্তুটির প্রতিবিম্ব তৈরি হয় তাকে ছবির ফোকাল বিন্দু বলা হয়। এই বিন্দু থেকে লেন্সের কেন্দ্রের মধ্যবর্তী দূরত্ব লেন্সের ফোকাল দৈর্ঘ্য নামে পরিচিত। এই দূরত্বটি লেন্সের ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, কেননা এর উপর ভিত্তি করে লেন্সের প্রধান দুইটি শ্রেণী রয়েছে। একটি হচ্ছে প্রাইম, এবং অন্যটি জুম লেন্স।
প্রাইম লেন্সের একটি নির্দিষ্ট ফোকাল দৈর্ঘ্য থাকে। এখানে অ্যাপারচার বেশি হওয়ায় ভালো মানের ছবি পাওয়া যায়। যে অংশের মধ্য দিয়ে আলো ক্যামেরায় প্রবেশ করে, সেটিই লেন্সের অ্যাপারচার। এর পরিধি যত বেশি হয়, তত বেশি আলো ক্যামেরার সেন্সরে পৌছতে পারে। ফলশ্রুতিতে ছবিটি বেশি এক্সপোজার পায়।
আরও পড়ুন: চ্যাটজিপিটি বিভ্রাট, বিশ্বজুড়ে ভোগান্তি
অপরদিকে জুম লেন্সে একাধিক ফোকাল দৈর্ঘ্য থাকে। বহুমুখী এই একটি লেন্স থাকলে ক্যামেরার জন্য একাধিক লেন্সের প্রয়োজন পড়ে না।
ফোকাল দৈর্ঘ্যে ৮ থেকে শুরু করে ২ হাজার মিলিমিটার পর্যন্ত হতে পারে। ছোট ফোকাল দৈর্ঘ্যের লেন্সগুলো ছোট বড় প্রাকৃতিক দৃশ্য ও স্থাপত্য ফটোগ্রাফির জন্য ভালো। আর দীর্ঘ ফোকাল দৈর্ঘ্য খেলাধুলা বা বন্যপ্রাণী ফটোগ্রাফির জন্য উপযুক্ত।
আইএসও সংবেদনশীলতা
আলোর প্রতি ক্যামেরার সংবেদনশীলতাকে বোঝাতে ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন ফর স্ট্যান্ডার্ডাইজেশন (আইএসও)-এর সেট করা কিছু সাংখ্যিক মান রয়েছে। এগুলোকে সংক্ষেপে আইএসও বলা হয়। আইএসও সংখ্যা বেশি হওয়া মানে কম আলোতেই ক্যামেরাটি ছবি তুলতে সক্ষম। আইএসও ঘরের ভেতরে ছবি তোলার সময় ফ্ল্যাশের প্রয়োজনীয়তা কমায় এবং ছবিকে বাস্তবিক করে তুলতে পারে। তবে আইএসও’কে পরিবেশে বিদ্যমান আলোর সঙ্গে ভারসাম্যপূর্ণ অবস্থায় রাখা আবশ্যক। কেননা বেশি আইএসওর কারণে অনেক সময় ছবি নষ্ট হয়ে যায়।
যেমন রাতে বা কম আলোতে খালি চোখে যা দেখা যায়, তা ক্যাপচার করতে ১ হাজার ৬০০ আইএসও যথেষ্ট। তাই ডিএসএলআর বাছাইয়ের সময় আইএসওর রেঞ্জের দিকে খেয়াল রাখা জরুরি।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাসরুট খুঁজে পেতে দরকারি কিছু মোবাইল অ্যাপ
অটোফোকাস সিস্টেম ও বার্স্ট রেট
একটি ভালো ফোকাসিং সিস্টেম স্থির এবং চলমান বিষয়গুলোতে আলাদাভাবে ফোকাস করার সুবিধা থাকে। উপযুক্ত ফোকাসিং সিস্টেম মানে প্রতি সেকেন্ডে ফ্রেম সংখ্যা বেশি (এফপিএস) হওয়া, বেশি ফোকাস পয়েন্ট এবং অটোফোকাস (এএফ) সিস্টেম। মূলত খেলাধুলা এবং অ্যাকশন ফটোগ্রাফি করার সময় কম সময়ে অনেকগুলো শট নেওয়ার প্রয়োজন হয়। এ ক্ষেত্রে এএফ সিস্টেম থাকলে অনেক দুর্দান্ত শট হারিয়ে যাওয়া থেকে রেহাই মিলে।
এফপিএস ক্যামেরার বার্স্ট রেটকে প্রতিনিধিত্ব করে, যেখানে জানা যায় ক্যামেরাটি প্রতি সেকেন্ডে কতগুলো ফ্রেম শুট করতে সক্ষম। খেলাধুলা বা অ্যাকশন ছবির পাশাপাশি বেশি বার্স্ট রেট থাকা পোর্ট্রেইট ছবি ধারণের জন্যও ভালো।
শাটার স্পিড
ছবি ক্যাপচারের সময় আলোকে প্রবেশ করতে দেওয়ার জন্য ক্যামেরার শাটার উন্মুক্ত হয়। শাটার খোলা থাকার সময়কে কম-বেশি করে ছবিটি কেমন দেখাবে তা নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এই সময়টির আরও একটি নাম আছে, যা এক্সপোজার টাইম নামে পরিচিত। শাটারের গতি পরিমাপ করা হয় এক সেকেন্ডের ভগ্নাংশ হিসেবে। যেমন, শাটার গতি ১/২ হাজার মানে- শাটারটি এক সেকেন্ডের ২ হাজার ভাগের ১ ভাগের জন্য খোলা থাকে। ভগ্নাংশের নিচের সংখ্যাটি যত বেশি হয়, শাটারও তত দ্রুত গতি সম্পন্ন হয়।
টেকসই কাঠামো
প্রতিকূল পরিবেশে ছবি তোলার জন্য ডিএসএলআর-এর গঠনটি মজবুত হওয়া অপরিহার্য। নানা ধরণের মজবুত উপকরণ দিয়ে তৈরি একটি ডিএসএলআর ধুলাবালি, আর্দ্রতা এবং তাপমাত্রার তারতম্য সহ্য করতে সক্ষম হয়। এতে করে ক্যামেরাটি রক্ষণাবেক্ষণের প্রয়োজনীয়তা কম পড়ে এবং দীর্ঘ সময় ধরে নিশ্চিন্তে ফটোগ্রাফি করা যায়।
আরও পড়ুন: ওয়াল স্ট্রিটের অনুমান পেছনে ফেলে মুনাফা বেড়েছে এনভিডিয়ার
ব্যাটারির আয়ুষ্কাল
ছবি প্রক্রিয়াকরণের জন্য নানা ধরণের ফাংশন থাকায় একটি ডিএসএলআর ক্যামেরার যথেষ্ট পাওয়ারের দরকার হয়। তাই ছবি তোলার সময় ক্যামেরা যেন আকস্মিক ভাবে বন্ধ হয়ে না যায়, তার জন্য প্রথমেই একটি ভালো মানের ব্যাটারি নেওয়া উত্তম। অধিকাংশ ক্যামেরা আজকাল লিথিয়াম আয়নের মতো রিচার্জেবল ব্যাটারি ব্যবহার করে। এই ব্যাটারিগুলো ক্যামেরা সক্রিয় থাকার জন্য পর্যাপ্ত সময় ধরে শক্তির যোগান দিতে পারে।
ব্র্যান্ডের খ্যাতি
একটি ক্যামেরার কোন কোন বিষয়গুলো খুটিয়ে দেখতে হয় সে ব্যাপারে অনেকেই অনভিজ্ঞ থাকতে পারেন। বিশেষ করে নতুনদের জন্য এই খুটিনাটি যাচাই করে দেখাটা বেশ কষ্টসাধ্য। এই বিড়ম্বনা থেকে এক নিমেষেই মুক্তির উপায় হতে পারে ক্যামেরাটির ব্র্যান্ড কতটা সুপ্রতিষ্ঠিত সেদিকে নজর দেওয়া।
প্রসিদ্ধ ব্র্যান্ডগুলো বৈশিষ্ট্যগত দিক থেকে বিশ্বজুড়ে ব্যাপক ভাবে স্বীকৃত হয়ে থাকে। শুধু তাই নয়, ক্যাটলগসহ বিজ্ঞাপনগুলো কারিগরি দিক থেকে সুবিধাগুলোর বিস্তারিত বিবরণে সমৃদ্ধ থাকে। সেই সঙ্গে ব্যবহারের ক্ষেত্রে যথাযথ গাইডলাইনেরও ব্যবস্থা রাখে খ্যাতিমান ব্র্যান্ডগুলো। এছাড়া ফার্মওয়্যার আপডেট ও বিক্রয়-পরবর্তী সেবার মতো বিভিন্ন ধরণের গ্রাহক পরিষেবার সুবিধা তো আছেই।
বর্তমান বাজারে প্রচলিত কয়েকটি ডিএসএলআর ক্যামেরা
ক্যানন EOS 4000D
১৮ মেগাপিক্সেল এপিএস-সি সেন্সর সমৃদ্ধ এই ক্যামেরার দাম ৪২ হাজার ৪০০ টাকা। আনুভূমিক ও উল্লম্ব ভাবে সেন্সর প্রায় ২২ দশমিক ৩ মিলিমিটার x ১৪ দশমিক ৯ মিলিমিটার। লেন্স মাউন্টের জন্য আছে ইএফ (ইলেক্ট্রো ফোকাস) অথবা (ইএফ-এস ইলেক্ট্রো ফোকাস- শর্ট ব্যাক ফোকাস)। আইএসও এইচ: ১২৮০১ পর্যন্ত প্রসারণযোগ্য। শাটার অন-অফ সময় ৩০ থেকে ১/৪ হাজার সেকেন্ডে নামিয়ে আনা যায়। ৬ দশমিক ৮ সেন্টিমিটারের এলসিডি মনিটরের ভিউয়িং অ্যাঙ্গেল উল্লম্বভাবে প্রায় ১২০ ডিগ্রি এবং আনুভূমিকভাবে প্রায় ১৩০ ডিগ্রি। শক্তিকেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে রিচার্জেবল লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি। বিক্রয় পরবর্তী সার্ভিসের সময়সীমা সর্বোচ্চ ৩ বছর।
আরও পড়ুন: দামি ফ্ল্যাগশিপ ফোন কেনার সুবিধা-অসুবিধা
নিকন D5300
বর্তমানে ২৪ মেগাপিক্সেলের এই ডিএসএলআরটির দাম ৪৩ হাজার টাকা। এতে রয়েছে এপিএস-সি সেন্সর এবং থ্রিডি ট্র্যাকিংসহ ৩৯ পয়েন্ট এএফ সিস্টেম। ১০০ থেকে সর্বোচ্চ ২৫ হাজার ৬০০ পর্যন্ত সম্প্রসারণযোগ্য আইএসও। এলসিডি মনিটরের পুরুত্ব ৩ দশমিক ২ ইঞ্চি। শাটার স্পিড ৩০ সেকেন্ড থেকে ১/৪ হাজার সেকেন্ড-এ বাড়ানো যায়। বিল্ট-ইন ওয়াইফাই এবং জিপিএসের পাশাপাশি আছে ইউএসবি ২ এবং মিনি টাইপ সি এইচডিএমআই। আরও আছে ফুল এইচডি ভিডিও ক্যাপচার সুবিধা। যে কোনো সমস্যায় রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ১ বছর পর্যন্ত ফ্রি সার্ভিস পাওয়া যাবে।
ক্যানন 2000D
২৪ দশমিক ১ মেগাপিক্সেলের এই ডিএসএলআরটির মূল্য ৪৬ হাজার টাকা। সেন্সরের আকার প্রায় ২২ দশমিক ৩ মিলিমিটার x ১৪ দশমিক ৯ মিলিমিটার। শাটারের স্পিড ৩০ থেকে ১/৪ হাজার সেকেন্ড।
আইএসও এইচ: ১২৮০১ পর্যন্ত প্রসারিত করা যায়। লেন্স মাউন্ট ইএফ/ইএফ-এস। ৭ দশমিক ৫ সেন্টিমিটার এলসিডি মনিটরে ভিউইং অ্যাঙ্গেল রয়েছে প্রায় ১৭০ ডিগ্রি। এছাড়াও ক্যামেরাটি ফুল এইচডি ভিডিও ক্যাপচারের সুবিধা দেয়। মডেলটির জন্য সার্ভিস ওয়ারেন্টি ৩ বছর।
নিকন Coolpix A1000
ওয়াইফাই, ইউএসবি, ব্লুটুথ এবং এইচডিএমআই আউটপুট সম্বলিত ১৬ মেগাপিক্সেলের এই ক্যামেরার দাম ৫০ হাজার টাকা। সিমস টাইপ সেন্সরের আকার ১/২ দশমিক ৩ ইঞ্চি। অপটিক্যাল জুম ক্ষমতা ৩৫গুণ এবং ডিজিটাল জুম ৪গুণ পর্যন্ত। দ্রুতি গতিতে চলমান কোনো বস্তুর শট নেওয়ার জন্য আছে কনট্রাস্ট-ডিটেক্ট এএফ। ১০০ থেকে ১ হাজার ৬০০ সম্প্রসারণযোগ্য আইএসও এবং এক্সপোজার টাইম ১ থেকে ১/২ হাজার সেকেন্ডে উন্নীত করা সম্ভব। ৩ ইঞ্চি ওয়াইড ভিউইং অ্যাঙ্গেল এলসিডি ডিস্প্লে। সমগ্র ডিভাইসের পাওয়ার হাউস একটি রিচার্জেবল লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি। বিক্রয়-পরবর্তী সার্ভিস ওয়ারেন্টি ৩ বছর।
আরও পড়ুন: আপনার মোবাইলটি অবৈধ নয়তো? অফিসিয়াল ফোন যাচাই করার উপায়
নিকন D3500
৩ ইঞ্চির ওয়াইড ভিউয়িং অ্যাঙ্গেলের এলসিডি স্ক্রিনের এই ডিএসএলআরটির মূল্য ৫০ হাজার টাকা।
সেন্সরের আকার ২৩ দশমিক ৫ মিলিমিটার x ১৫ দশমিক ৬ মিলিমিটার এবং রেজ্যুলেশন ২৪ দশমিক ২ মেগাপিক্সেল। আইএসও কমপক্ষে ১০০ থেকে সর্বোচ্চ ২৫ হাজার ৬০০। এক্সপোজার টাইম ৩০ থেকে সর্বনিম্ন ১/৪ হাজার সেকেন্ডে কমিয়ে আনা যায়। D3500-এর বিশেষত্বের মধ্যে রয়েছে ওয়াইফাই, ৪ দশমিক ১ ব্লুটুথ, ইউএসবি, টাইপ সি মিনি-পিন এইচডিএমআই, এবং বিল্ট-ইন মাইক্রোফোন। ভিডিওগ্রাফির জন্য আছে ফুল এইচডি ভিডিও রেকর্ডের বৈশিষ্ট্য। দীর্ঘ সময় সক্রিয় থাকার জন্য পর্যাপ্ত শক্তি সরবরাহে নিবেদিত রয়েছে ১টি রিচার্জেবল লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি।
বিক্রয়োত্তর ফ্রি পরিষেবা একটানা সর্বোচ্চ ৩ বছর।
ক্যানন EOS 250D
ব্লুটুথ এবং ওয়াই-ফাই সমৃদ্ধ এই মডেলটির বর্তমান বাজার মূল্য ৬০ হাজার টাকা। ক্রপ সেন্সরের রেজ্যুলেশন ২৪ দশমিক ১ মেগাপিক্সেল। আইএসও সর্বোচ্চ এইচ: ৫১২০০ পর্যন্ত বাড়ানো যায়। এক্সপোজার টাইম ৩০ থেকে ১/৪ হাজার সেকেন্ডে উন্নীত করা সম্ভব। ৭ দশমিক ৭ সেন্টিমিটার এলসিডি মনিটরটি টাচস্ক্রিনের। লেন্স মাউন্ট হিসেবে আছে শুধুমাত্র ইএফ। ডিএসএলআরটির আরও রয়েছে ফোরকে ভিডিও ক্যাপচারের বৈশিষ্ট্য। আর অন্যান্যগুলোর মতো এতেও পাওয়ার হাউস হিসেবে রয়েছে রিচার্জেবল লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি। তবে EOS 250D-এর জন্য ফ্রি পরিষেবা পাওয়া যাচ্ছে ১ বছর।
আরও পড়ুন: মোবাইল ফোন হ্যাকিং প্রতিরোধে করণীয়
শেষাংশ
ডিএসএলআর ক্যামেরা কেনার ক্ষেত্রে প্রথমেই সেন্সর, মেগাপিক্সেল ও লেন্সের মাঝে সামঞ্জস্য বিধান করা জরুরি। মূলত ঠিক কোন ধরণের বিষয় নিয়ে ফটোগ্রাফি করা হবে তা নির্ধারণ করে ক্যামেরা কেনার প্রতি অগ্রসর হওয়া উত্তম। তবে যারা ফটোগ্রাফির প্রতিটি ক্ষেত্রে স্বাধীনভাবে বিচরণ করতে ইচ্ছুক, তাদের জন্য ক্যানন ও নিকনের এই মডেলগুলো উপযুক্ত হতে পারে। এছাড়া এগুলোর মাধ্যমে একদম নতুনরাও ক্যামেরার কারিগরি বিষয়গুলো চর্চা শুরু করতে পারে।
৬ মাস আগে
বাজারে ১০০ মেগাপিক্সেল পোর্ট্রেট ক্যামেরার অপো রেনো এইট টি
ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) সোমবার অনুষ্ঠিত এক ইভেন্টে অপো দেশের বাজারে রেনো সিরিজের সর্বশেষ সংযোজন-অপো রেনো এইট টি স্মার্টফোন উন্মোচন করেছে। অনুষ্ঠানে অপো’র উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের সঙ্গে অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে সাকিব সবাইকে নিজের প্যাশনের প্রতি অনুগত থাকার জন্য অনুপ্রাণিত করেন।
রেনো সিরিজের ফোনে প্রথমবারের মতো ব্যবহার করা হয়েছে ১০০ মেগাপিক্সেল পোর্ট্রেট ক্যামেরা।
এই ক্যামেরা দিয়ে ব্যবহারকারীরা বাংলাদেশের সৌন্দর্য নিখুঁতভাবে কামেরাবন্দী করতে পারবেন।
ডিভাইসটিতে আরও আছে অত্যাধুনিক ফাইবারগ্লাস-লেদার স্টিচ ডিজাইন, ৪৮ মাসের জন্য ফ্লুয়েন্সি প্রোটেকশন, সার্টিফাইড এসজিএস আই কেয়ার ডিসপ্লে এবং ৫০০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার (এমএএইচ) ব্যাটারিসহ বেশ কিছু আকর্ষণীয় ফিচার। অপো রেনো এইট টি ফোনের মূল্য মাত্র ৩২ হাজার ৯৯০ টাকা।
ইমেজিং, ডিজাইন ও পারফরমেন্সের নতুন অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করতে অপো রেনো এইট টি ফোনে বিভিন্ন আপগ্রেডেশন করা হয়েছে। ১০০ মেগাপিক্সেল পোর্ট্রেট ক্যামেরা ও ৪০x মাইক্রোলেনসসহ অপো রেনো এইট টি ব্যবহারকারীদের ফটোগ্রাফি অভিজ্ঞতায় যোগ করবে নতুন মাত্রা এবং ভালো মানের প্রোফেশনাল ছবি তুলতে সাহায্য করবে।
প্রাণবন্ত সেলফি তোলার জন্য এই ফোনে আছে ২ মেগাপিক্সেল ডেপথ ক্যামেরা এবং ৩২ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট ক্যামেরা।
আরও পড়ুন: বিশ্ববাজারে অপোর নতুন ফ্ল্যাগশিপ ফোল্ডেবল স্মার্টফোন ফাইন্ড এন২ ফ্লিপ
১ বছর আগে
বাজারে এলো ১০৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরার রিয়েলমি ৮ প্রো
প্রযুক্তিপ্রেমী তরুণদের চাহিদা মেটাতে তরুণদের পছন্দের স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি সম্প্রতি দেশের বাজারে নিয়ে এসেছে রিয়েলমি ৮ প্রো এবং রিয়েলমি সি২১ এই দু’টি স্মার্টফোন। রিয়েলমি ৮ প্রো’র ১০৮ মেগা পিক্সেল ক্যামেরা দিয়ে ধারণকৃত ছবির এক প্রদর্শনীর মধ্য দিয়ে উন্মোচন করা হয় এই স্মার্টফোনটি।
এছাড়াও সি২১-এর ৩+৩২ জিবি ভ্যারিয়েন্টটি খুব শিগগিরই সারাদেশে পাওয়া যাবে।
রিয়েলমি ৮ প্রো ৮ জিবি র্যাম + ১২৮ জিবি রম ভ্যারিয়েন্টটি ইনফিনিট ব্লু এবং ইনফিনিট ব্ল্যাক এই দুই রঙে পাওয়া যাচ্ছে মাত্র ২৭,৯৯০ টাকায়। আর রিয়েলমি সি২১ ক্রস ব্ল্যাক এবং ক্রস ব্লু এই দুই রঙে ৪+৬৪ জিবি ভ্যারিয়েন্টটি পাওয়া যাচ্ছে মাত্র ১১,৯৯০ টাকায়।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের বাজারে ভিভোর নতুন স্মার্টফোন ওয়াই৫১
গ্রাহকরা রিয়েলমি ৮ প্রো রিয়েলমি ব্র্যান্ডশপ থেকে প্রি-অর্ডার করতে পারবেন ৩-৯ এপ্রিল। প্রি-অর্ডারের সাথে পাওয়া যাবে লিমিটেড এডিশন গিফট বক্স, ব্যাগ, ৬ মাসের ফ্রি স্ক্রিন রিপ্লেসমেন্ট ওয়ারেন্টি।
এই লিংকে প্রি-অর্ডার করা যাবে: https://rebrand.ly/Pre_Order_realme_8Pro
পাশাপাশি, রিয়েলমি ৮ প্রো স্পেশাল প্রাইজে ১০০০ টাকা কমে মাত্র ২৬,৯৯০ টাকায় ৩-৯ এপ্রিল দারাজ, ইভ্যালি, পিকাবু, জিঅ্যান্ডজি (অনলাইন), ধামাকা থেকে প্রি-অর্ডার করা যাবে। প্রি-অর্ডারের সাথে পাওয়া যাবে সর্বোচ্চ ৩০০০ টাকা মূল্যছাড়, ১০,০০০ টাকা পর্যন্ত লাইফস্টাইল গিফট কার্ড এবং ইএমআই সুবিধা।
আরও পড়ুন: বিশ্বের সর্বাধিক ডাউনলোড হওয়া অ্যাপ টেলিগ্রাম
এছাড়াও রিয়েলমি সি২১ শুধুমাত্র দারাজে স্পেশাল প্রাইজে মাত্র ১১,৪৯০ টাকায় কেনা যাবে ৪ এপ্রিল দুপুর আড়াইটা থেকে।
রিয়েলমি ৮ প্রো এবং রিয়েলমি সি২১ উভয়ই উন্মোচনের দিন, রিয়েলমি ফ্যানদের উপস্থিতিতে বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো ১০৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা দিয়ে ধারণকৃত ছবির প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় ফ্যানরা রিয়েলমি ৮ প্রো দিয়ে তোলা ছবি দেখার এবং রিয়েলমি ৮ প্রো প্রথমবারের মতো এক্সপেরিয়েন্স করার সুযোগ পান।
রিয়েলমি ৮ প্রো এখন পর্যন্ত বাজারে আসা সবচেয়ে ফ্যাশন-ফরোয়ার্ড স্মার্টফোন কেননা এতে রয়েছে ১০৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা। পাশাপাশি, ৫০ ওয়াটের সুপারডার্ট চার্জ থাকায় ফোনটি ০-৫০ শতাংশ চার্জ হতে সময় লাগে মাত্র ১৭ মিনিট।
আরও পড়ুন:বাংলাদেশে শীর্ষ চারে উঠে আসলো রিয়েলমি
১০৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরাযুক্ত রিয়েলমি ৮ প্রো রিয়েলমির এবং সমগ্র স্মার্টফোন ইন্ডাস্ট্রির সর্বোচ্চ পিক্সেলের ক্যামেরাযুক্ত স্মার্টফোন। রিয়েলমি ৮ প্রো-র ১০৮ মেগাপিক্সেলের প্রাইমারী ক্যামেরায় আছে তৃতীয় প্রজন্মের আইসোকেল এইচএম২ সেন্সর, ১/১.৫২ ইঞ্চির বৃহৎ সেন্সর এবং ১২০০০×৯০০০ রেজোলিউশন।
এটি বর্তমান বাজারের আলট্রা-থিন অবয়বের সবচেয়ে ট্রেন্ডি ফোন। এছাড়া এফ/২.২৫ অ্যাপারচার, ৮মেগাপিক্সেল রেজোলিউশন এবং ১১৯° আল্ট্রা-ওয়াইড-এঙ্গেল লেন্স থাকার কারণে ছবি তুলতে পেছনে ঝোঁকার প্রয়োজন হবে না। আলট্রা-ম্যাক্রো লেন্স ব্যবহারকারীদের নিকটবর্তী অবস্থান থেকে মাইক্রো ওয়ার্ল্ডের সৌন্দর্য আবিষ্কার করতে সক্ষম করবে।
নতুন রঙের ফিল্টার সিস্টেম পোর্ট্রেট লেন্সকে আলো সনাক্ত করতে সক্ষম করে এবং প্রতিকৃতিতে টেক্সচার যুক্ত করতে প্রাইমারী লেন্সকে সহায়তা করে। এগুলো ছাড়াও সুপার নাইটস্কেপ, ৩এক্স ইন-সেন্সর জুম, স্টারি টাইম ল্যাপস ভিডিও এবং টিল্ট-শিফট মোডের মতো বৈশিষ্ট্যগুলো রিয়েলমি ৮ প্রো-র ক্যামেরাকে অতুলনীয় করে তুলেছে।
৬.৪ ইঞ্চি (১৬.৩ সেমি) সুপার অ্যামোলেড ফুল স্ক্রিন ডিসপ্লের সাথে রিয়েলমি ৮ প্রো-তে রয়েছে সর্বোচ্চ গতিসম্পন্ন ইন-ডিসপ্লে ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানার এবং স্টারি মোড ও টিল্ট শিফট মোডের সাথে ১৬ মেগা পিক্সেল ইন-ডিসপ্লে সেলফি ক্যামেরা। রিয়েলমি ৮ প্রো দেখতে যেমন স্লিম, ওজনেও তেমন হালকা। এর ওজন মাত্র ১৭৬ গ্রাম আর পুরুত্ব ৮.১ মিমি। ফোনটি ইনফিনিট বোল্ড ডিজাইনে তৈরি করা হয়েছে এবং এতে এজি-ক্রিস্টাল প্রসেস প্রযুক্তি ব্যবহার করায় ফোনটির পেছনের অংশ দেখতে খুবই নান্দনিক।
রিয়েলমি ৮ প্রো প্রথম স্মার্টফোন যাতে ব্যবহার করা হয়েছে রিয়েলমি ইউআই ২.০। অ্যান্ড্রয়েড ১১ এর ভিত্তিতে এবং ৩টি বিষয়- সৃজনশীলতা, সামাজিকতা এবং উৎপাদনশীলতা দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে তৈরি রিয়েলমি ইউআই ২.০ আরও দ্রুতগতির, আরও বেশি মসৃণ এবং আরও বেশি সুরক্ষিত। সাথে থাকছে নতুন ইউআইতে ১০০টিরও বেশি কাস্টমাইজেশনের সুবিধা।
অপরদিকে রিয়েলমি সি২১ সি সিরিজের সর্বপ্রথম স্মার্টফোন যা অর্জন করেছে টিইউভি রাইনল্যান্ড উচ্চ নির্ভরযোগ্য মানের স্বীকৃতি। রিয়েলমি সি২১-এ রয়েছে ৫,০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ারের সুবিশাল ব্যাটারি এবং এটি রিভার্স চার্জিং ক্ষমতাসম্পন্ন। সুপার সেভিং মোড চালু রাখলে ফোনটি ৪৭দিন পর্যন্ত স্ট্যান্ডবাই থাকতে পারে। বিশেষ ওটিজি রিভার্স চার্জযুক্ত রিয়েলমি সি২১ হলো ব্যাটারি লাইফ সেভার।
হেলিও জি৩৫ ১২ ন্যানোমিটার অক্টা-কোর ৬৪বিট প্রসেসরযুক্ত রিয়েলমি সি২১ এ রয়েছে ১৩ মেগা পিক্সেলের এআই ট্রিপল ক্যামেরা এবং ইনস্ট্যান্ট ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর। এর প্রাইমারি ক্যামেরায় রয়েছে ১৩ মেগা পিক্সেলের ইমেজ সেন্সর এবং এফ/২.২ অ্যাপারেচর, যা পর্যাপ্ত আলোর মাধ্যমে উজ্জ্বল ও ঝকঝকে ছবি তুলতে পারে।
এছাড়া সি২১ পিডিএএফ সমর্থন করে, যার ফলে ফোকাস আরও দ্রুত ও নির্ভুল হয়। ঝকঝকে সেলফি তুলতে এর রয়েছে ৫ মেগা পিক্সেল ফ্রন্ট ক্যামেরা।
রিয়েলমি সি২১ তরুণ গ্রাহকদের পছন্দ এবং নান্দনিকতার কথা মাথায় রেখে তৈরি করা হয়েছে। অ্যান্ড্রয়েড ১০ এর উপর ভিত্তি করে তৈরি স্মুথ এবং ফাস্ট রিয়েলমি ইউআই উন্নতমানের অ্যান্ড্রয়েড অভিজ্ঞতার প্রদান করবে।
আসন্ন ঈদ-উল-ফিতরের জন্য রিয়েলমি ৮ প্রো এবং রিয়েলসি সি ২১ তরুণদের জন্য দুর্দান্ত দুইটি স্মার্টফোন। কেনার জন্য নিকটস্থ রিয়েলমি ব্র্যান্ডশপ ভিজিট করতে ক্লিক: https://realmebd.com/brandshop/
৩ বছর আগে
বাজারে আসছে নতুন অপো এফ১৯ প্রো
অপো প্রেমীদের জন্য এ বছরের সেরা উপহার অপো এফ১৯ প্রো-এর শুভ উদ্বোধন ১০ মার্চ বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক কনভেনশন সেন্টার বসুন্ধরায় অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৩ বছর আগে
১০৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরার স্মার্টফোন নিয়ে এলো রিয়েলমি!
তরুণদের মাঝে তুমুল জনপ্রিয় ব্র্যান্ড রিয়েলমি প্রথমবারের মতো তাদের স্মার্টফোনের সাথে নিয়ে এসেছে ১০৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা।
৩ বছর আগে
টেকনো নিয়ে এল ‘ক্যামন ১৬ প্রিমিয়ার’
দেশের বাজারে ফ্ল্যাগশিপ-লেভেলের ৬৪ মেগাপিক্সেল (এমপি) আলট্রা কোয়াড রিয়ার ক্যামেরা ও প্রথম পাইওনিয়ারিং ৪৮ মেগাপিক্সেল (এমপি) ডুয়েল ফ্রন্ট ক্যামেরা ফোন ‘ক্যামন ১৬ প্রিমিয়ার’ নিয়ে এসেছে টেকনো।
৪ বছর আগে
গেমিং ও মুভি স্ট্রিমিংয়ে নিরবচ্ছিন্ন সুবিধা দিতে বাজারে ভিভো ওয়াই২০
অনলাইন গেমিং ও মুভি স্ট্রিমিংয়ে নিরবচ্ছিন্ন সুবিধা দিতে দেশের বাজারে নতুন স্মার্টফোন নিয়ে এসেছে বহুজাতিক চীনা প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ভিভো।
৪ বছর আগে
সাইড ফিঙ্গারপ্রিন্ট ও পাঞ্চহোল ক্যামেরা নিয়ে বাজারে অপো এ৯২
মোবাইল ফটোগ্রাফি ও লেটেস্ট সব ফিচারে নিয়ে নতুন স্মার্টফোন এ৯২ আনলো গ্লোবাল স্মার্টফোন ব্র্যান্ড অপো।
৪ বছর আগে
রেনো থ্রি প্রো: দেশের বাজারে অপোর নতুন স্মার্টফোন
দেশের বাজারে নতুন ফ্ল্যাগশিপ স্মার্টফোন রেনো থ্রি প্রো এনেছে অপো।
৪ বছর আগে
ক্যামেরা নির্ভর নতুন ২ স্মার্টফোন আনল টেকনো
মোবাইল ব্র্যান্ড টেকনো বাংলাদেশের বাজারে নিয়ে এল ক্যামেরা নির্ভর নতুন দুটি স্মার্টফোন ক্যামন ১৫ ও ক্যামন ১৫ প্রো।
৪ বছর আগে