ইসি
‘রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন’ নিবন্ধনের ক্ষেত্রে ইসির গণবিজ্ঞপ্তি স্থগিত
নতুন রাজনৈতিক দলের নিবন্ধনের জন্য নির্বাচন কমিশনের (ইসি) প্রকাশিত গণবিজ্ঞপ্তির কার্যকারিতা ‘রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন’ নামক রাজনৈতিক দলের ক্ষেত্রে স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। এ বিষয়ে করা একটি রিটের শুনানি শেষে মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) এই আদেশ দেওয়া হয়েছে।
নতুন রাজনৈতিক দলের নিবন্ধনের জন্য আবেদনপত্র আহ্বান করে গত ১০ মার্চ ওই গণবিজ্ঞপ্তি দেয় ইসি। এরপর গণবিজ্ঞপ্তির বৈধতা নিয়ে ‘রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের’ প্রধান সমন্বয়ক ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী হাসনাত কাইয়ূম ১৬ মার্চ রিট করেন।
আজ (মঙ্গলবার) ওই রিটের পক্ষে তিনি নিজেই শুনানি করেন; সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী আবেদা গুলরুখ।
হাসনাত কাইয়ূম জানান, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সুপারিশ ব্যর্থ করতে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ ৯০ (খ)–এর আলোকে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধনের জন্য আবেদন চেয়ে ১০ মার্চ প্রকাশিত গণবিজ্ঞপ্তি কেন আইনগত কর্তৃত্ব-বহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না—এই মর্মে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
আরও পড়ুন: নীতিমালা ছাড়া রাষ্ট্রপতির ক্ষমার ক্ষমতা প্রশ্নে হাইকোর্টের রুল
শুনানি শেষে প্রধান নির্বাচন কমিশনার, নির্বাচন কমিশনের সচিব, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনকে চার সপ্তাহের মধ্যে এই রুলের জবাব দিতে আদেশ দিয়েছেন বিচারপতি মো. আকরাম হোসেন চৌধুরী ও বিচারপতি কে এম রাশেদুজ্জামান রাজার সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ।
গত ১০ মার্চ প্রকাশিত গণবিজ্ঞপ্তিতে, ১৯৭২ সালের গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের ৯০ (ক)–এর আওতায় রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন করতে ইচ্ছুক এবং ২০০৮ সালের রাজনৈতিক দল নিবন্ধন বিধিমালায় উল্লিখিত শর্ত পূরণে সক্ষম—এমন রাজনৈতিক দলগুলোকে নির্বাচন কমিশনের নির্দেশিকা অনুসারে বিধিমালায় সংযোজিত ফরম-১ পূরণ করে ২০ এপ্রিলের মধ্যে নিবন্ধনের জন্য আবেদন করার আহ্বান জানানো হয়।
গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের ৯০ (ক) অনুযায়ী, কোনো রাজনৈতিক দল ৯০ (খ)-তে উল্লিখিত শর্তাবলি পূরণ সাপেক্ষে কমিশনে দলের নাম নিবন্ধন করতে পারবে।
৯০ (খ) ধারায় জেলা, উপজেলা পর্যায়ে কার্যালয় ছাড়াও নিবন্ধনের জন্য সুনির্দিষ্ট কিছু শর্ত উল্লেখ রয়েছে। যেমন: কেন্দ্রীয় কমিটিসহ সক্রিয় কেন্দ্রীয় অফিস থাকা, অনূর্ধ্ব এক-তৃতীয়াংশ প্রশাসনিক জেলায় জেলা অফিস ও অন্যূন ১০০টি উপজেলা বা ক্ষেত্রবিশেষে মেট্রোপলিটন থানায় অফিস প্রতিষ্ঠা, যার প্রতিটিতে সদস্য হিসেবে ন্যূনতম ২০০ ভোটারের তালিকাভুক্তি ইত্যাদি।
আরও পড়ুন: স্বরাষ্ট্র সচিবকে হাইকোর্টে তলব
রিটের বিষয়ে আইনজীবী হাসনাত কাইয়ূম বলেন, ‘রাজনৈতিক দলের নিবন্ধনের জন্য কমপক্ষে ১০০ উপজেলা ও ২২ জেলায় দলের কমিটি থাকতে হবে বলে আইনে উল্লেখ রয়েছে। কিন্তু পার্বত্য তিন জেলায় ২০টি উপজেলা রয়েছে। এ কারণে পাহাড়ি জনগোষ্ঠী আগ্রহী হলেও রাজনৈতিক দল নিবন্ধন করতে পারবে না।’
তিনি বলেন, ‘স্বৈরতান্ত্রিক সরকারের সময় ২০১১ সালেব গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশে ওই শর্ত যুক্ত করা হয়। ৫ শতাংশ উপজেলায় ও ১০ শতাংশ জেলা কমিটি থাকাসহ সর্বমোট ৫ হাজার সদস্য থাকলে রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন দেওয়ার সুপারিশ করেছে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন।’
এ অবস্থায় তড়িঘড়ি করে পুরোনো আইনে ওই গণবিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেন হাসনাত কাইয়ূম।
সংবিধানে রাজনৈতিক দলের যে সংজ্ঞা দেওয়া হয়েছে, এই গণবিজ্ঞপ্তি সেই চেতনার পরিপন্থী—এসব যুক্তিতেই তিনি রিট করেছেন বলে জানান।
২৯ দিন আগে
কিছু প্রস্তাবে বিরোধিতা করে ঐকমত্য কমিশনে মতামত পাঠিয়েছে ইসি
নির্বাচন সংক্রান্ত বেশ কিছু সংস্কার প্রস্তাবের বিরোধিতা করে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে মতামত পাঠিয়েছে নির্বাচন কমিশন। সোমবার (১৭ মার্চ) ইসির জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, 'আমরা কিছু প্রস্তাবে ভিন্নমতসহ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ স্যারের কাছে আমাদের মতামত পাঠিয়েছি।’
ভিন্নমতের বিষয় তুলে ধরে তিনি বলেন, সংস্কার কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী নির্বাচনী এলাকার সীমানা নির্ধারণের জন্য কমিশন গঠনের প্রয়োজন নেই।
তিনি বলেন, ‘আমরা বলেছি, নির্বাচনী এলাকার সীমানা পুনর্নির্ধারণ নিয়ে কমিশনের প্রয়োজন নেই।’
এছাড়া সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণে সংযোজন বা বিয়োজন ১০ শতাংশ ভোটারের ফর্মুলাও প্রয়োজন নেই বলে জানান আখতার আহমেদ।
তিনি বলেন, এক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশনের যুক্তি হলো- এই ফর্মুলা অনুসরণ করলে শহরাঞ্চলে নির্বাচনী এলাকার সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়বে এবং শহরাঞ্চলের দিকে মানুষের আগমন বেশি হওয়ায় তা অসামঞ্জস্যপূর্ণ হবে।
অন্যান্য ভিন্নমতের বিষয়ে আখতার আহমেদ বলেন, ভোটগ্রহণের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে এবং প্রজ্ঞাপন জারির আগে নির্বাচন কমিশনকে গণবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে একটি জাতীয় নির্বাচনের সুষ্ঠু করা, বিশ্বাসযোগ্যতা ও গ্রহণযোগ্যতার পক্ষে ঘোষণা দেওয়ার প্রস্তাব রয়েছে।
আরও পড়ুন: নতুন দলের নিবন্ধনের জন্য আবেদন আহ্বান ইসির
প্রস্তাবনার বিষয়ে তিনি বলেন, ইসি মনে করে এই প্রত্যয়নের প্রয়োজন নেই। কারণ একজন রিটার্নিং কর্মকর্তা সন্তুষ্ট না হলে বেসরকারি নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করেন না।
ইসি সচিব বলেন, তারা মনে করেন, এখানে ভোটার ও জনগণের সংখ্যা এবং ভৌগোলিক অখণ্ডতার বিষয়টি যথাযথভাবে বিবেচনা করা উচিত।
তবে আখতার আহমেদ বলেন, জাতীয় পরিচয়পত্র নির্বাচন কমিশনের এখতিয়ারভুক্ত রাখতে সংস্কার প্রস্তাবে তারা একমত।
বর্তমানে ইসি এনআইডি সার্ভার থেকে ১৮৬টি প্রতিষ্ঠানকে সঠিকভাবে সেবা দিচ্ছে বলে জানান তিনি।
৩০ দিন আগে
নতুন দলের নিবন্ধনের জন্য আবেদন আহ্বান ইসির
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নিবন্ধন দিতে নতুন রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে আবেদন আহ্বান করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আগামী ২০ এপ্রিলের মধ্যে এই আবেদন চাওয়া হয়েছে।
রাজনৈতিক দল নিবন্ধন বিধিমালা ২০০৮-এ উল্লেখিত নিবন্ধনের শর্ত পূরণে সক্ষম দলের আবেদন চেয়ে সোমবার(১০ মার্চ) গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছে ইসি।
গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২-এর ৯০ক ধারা অনুযায়ী নির্বাচন কমিশনে নতুন রাজনৈতিক দল নিবন্ধিত হয়।
কোনো দল ইসিতে নিবন্ধিত হলে তারা নিজস্ব প্রতীক নিয়ে জাতীয় নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবে।
নিবন্ধিত হতে ইচ্ছুক রাজনৈতিক দলকে অবশ্যই তার আবেদনের সঙ্গে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংযুক্ত করতে হবে।
আরও পড়ুন: ইসি এনআইডি সেবা নিয়ন্ত্রণে রাখার পক্ষে: সিইসি
৩৭ দিন আগে
এই মুহূর্তে সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে কমিশন: ইসি মাছউদ
নির্বাচন কমিশন এই মুহূর্তে দেশে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) আব্দুর রহমানেল মাছউদ। যদি সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলো একমত হয়ে সিদ্ধান্ত নিলে স্থানীয় সরকার নির্বাচন আগে হতে পারে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) বিকালে সাভারের রাজফুলবাড়িয়ার মোহাম্মদ ইয়াকুব আলী স্কুল অ্যান্ড কলেজে ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘এই মুহূর্তে আমাদের স্থানীয় সরকার নির্বাচন দেওয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই। সব মিলিয়ে আমরা এখন জাতীয় নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি।’
‘নির্বাচন নিয়ে কোন রাজনৈতিক দল কী বলল, সেটা বিষয় না। দেশে জাতীয় একটা নির্বাচনের প্রয়োজন। তবে যদি সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলো একমত থাকে যে, আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন পরে জাতীয় নির্বাচন, সেক্ষেত্রে স্থানীয় সরকার নির্বাচন আগে হতে পারে।’
তিনি বলেন, ‘যেহেতু স্থানীয় সরকার নির্বাচনের ব্যাপারে আমরা কোনো অনুরোধ পাইনি এবং আমরা সর্বমহলে শুনছি যে, প্রধান উপদেষ্টা থেকে শুরু করে (সরকারের) সবাই বলছেন, ডিসেম্বর বা জানুয়ারিতে নির্বাচন হতে পারে, সেই দিকেই আমরা এগিয়ে যাচ্ছি এবং সেভাবেই প্রস্তুতি নিচ্ছি।’
আরও পড়ুন: এমন জোয়ার সৃষ্টি হবে, যেখানে ভোট ছাড়া কোনো চিন্তা থাকবে না: সিইসি
কমিশনার মাছউদ বলেন, ‘আমরা কোনো রাজনৈতিক দল থেকে হুমকি বা এমন কোনো কিছুই পাইনি; তাই কে কী বলল, এটা নিয়ে আমাদের কোনো মাথাব্যথা নেই। আমরা আমাদের মতো করে এগিয়ে যাচ্ছি।’
‘আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন হলে আমাদের কষ্ট হবে। তারপরও সরকারের সঙ্গে সব রাজনৈতিক দল একমত হয়ে যে সিদ্ধান্তে আসবে, আমরা সেই মোতাবেক কাজ করব।’
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার ব্যাপারে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনে যাদের নিবন্ধন আছে, তারা যদি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে, তাহলে আমাদের বারণ করার কিছু নেই। তবে কোনো একটা বিশেষ দলকে সরকার যদি নিষিদ্ধ ঘোষণা করে, তাহলে আমাদের আইন অনুযায়ী যে নিবন্ধন আছে সেটা বাতিল হবে।’
এ সময় সাভার উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) জহিরুল আলম, তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) আর্থিক ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা জেইসন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
৪৮ দিন আগে
তথ্য ফাঁস ঠেকাতে এনআইডি ভেরিফিকেশনে নতুন সিদ্ধান্ত ইসির
তৃতীয় পক্ষের কাছে তথ্য ফাঁস বন্ধ করার পরিকল্পনার অংশ হিসেবে জাতীয় পরিচয়পত্র যাচাই সেবা দেওয়ার জন্য নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ডাটা সার্ভার থেকে আর কোনো নাগরিকের তথ্য সরাসরি সরবরাহ করবে না কর্তৃপক্ষ।
তিনি বলেন, “যখন তারা (সংস্থাগুলো) তথ্য দেবে, তখন আমরা তাদের বলব যে, এটি 'মিল আছে' বা 'মেলেনি' এক কথায়, 'হ্যাঁ' বা 'না'। এনআইডি ভেরিফিকেশন সেবা পেতে তাদের কোনো সমস্যা হবে না।”
সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) এনআইডি মহাপরিচালক তার কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ সিদ্ধান্তের কথা জানান জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক এ এস এম হুমায়ুন কবির।
তিনি বলেন, বর্তমানে মোট ১৮২টি প্রতিষ্ঠান ইসির ডাটা সার্ভার থেকে এনআইডি ভেরিফিকেশন সেবা গ্রহণ করছে। ২০১৪ সাল থেকে প্রতিষ্ঠানগুলো যাচাইয়ের জন্য তাদের কাছে থেকে কিছু তথ্য পেতে পারে।
হুমায়ুন কবির বলেন, ‘যেহেতু আমরা এনআইডির তথ্য ফাঁসের কিছু প্রমাণ পেয়েছি, তাই আমরা সেগুলো বন্ধ করে দিয়েছি।’
আরও পড়ুন: এনআইডির তথ্য বেহাত, কম্পিউটার কাউন্সিলের সঙ্গে ইসির চুক্তি বাতিল
তথ্য ফাঁস রোধে করণীয় নির্ধারণে গত সপ্তাহে নির্বাচন কমিশন ও এসব প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের মধ্যে মতবিনিময় সভার পর এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অধিদপ্তর বলেছে, 'তথ্য ফাঁসের প্রেক্ষাপটে মূল্যবান (এনআইডি) তথ্য আরও ভালোভাবে সুরক্ষিত রাখতে আমরা ৬৪টি ব্যাংক, সরকারি সংস্থা ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আলাদাভাবে মতবিনিময় সভায় বসেছিলাম।’
তিনি বলেন, যেকোনো মূল্যে এনআইডির তথ্য সুরক্ষার জন্য নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা থাকায় প্রতিষ্ঠানগুলোর সিস্টেম পরীক্ষা করার জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য ও নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সমন্বয়ে একটি টিমও গঠন করা হবে।
তবে তিনি বলেন, এখন প্রতিষ্ঠানগুলো যাচাই প্রক্রিয়ায় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির ছবি দেখতে পারবে।
আজ আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলাপকালে হুমায়ুন কবির বলেন, বৈঠকে এনআইডি সেবাপ্রার্থীদের ঝুলে থাকা আবেদন নিষ্পত্তির অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
তিনি বলেন, এর আগে তারা বিশেষ কর্মসূচির মাধ্যমে তিন মাসের মধ্যে ৩ লাখ ৭৮ হাজার ঝুলে থাকা আবেদন নিষ্পত্তির ঘোষণা দিয়েছিল। তাই এই কর্মসূচির অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা করতেই বৈঠকটি হয়।
তিনি বলেন, আমি মনে করি প্রায় ৫০ শতাংশ ঝুলন্ত আবেদনের নিষ্পত্তি ইতোমধ্যে করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত তাদের কাজে নিজের সন্তুষ্টির কথাও জানান এনআইডি মহাপরিচালক।
আরও পড়ুন: এনআইডির তথ্য ফাঁস: ৫ প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে প্রাথমিক তথ্যের প্রমাণ পেয়েছে ইসি
৫৮ দিন আগে
দেশের ইতিহাসে উত্তম নির্বাচনের বার্তা দেবে ইসি: কমিশনার আনোয়ারুল
চলমান জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলনে দেশের ইতিহাসের উত্তম নির্বাচনের বার্তা দেবে নির্বাচন কমিশন (ইসি) বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার। তিনি বলেছেন, ‘এবার ডিসি সম্মেলনে আমরা (ইসি) আমন্ত্রণ পেয়েছি। ১৮ ফেব্রুয়ারি ইসির জন্য একটি নির্ধারিত সেশন রয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘প্রতিটি মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কমিশনের আলোচনা হয়, নির্দেশনাও থাকে। আমাদের আমন্ত্রণ করা হয়েছে, তাই আমরা যাব। এছাড়া নির্বাচনের পার্ট অ্যান্ড পার্সেল (অপরিহার্য) হলো জেলা প্রশাসন।’
রবিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) নির্বাচন ভবনের নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার।
তিনি বলেন, ‘নির্বাচনে ডিসিরা গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন। এর পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও রয়েছে। এবার যেহেতু অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও স্বচ্ছ নির্বাচন করার জন্য প্রতিজ্ঞাবদ্ধ, এই নির্বাচন না হওয়ার কোনো বিকল্প নেই। আমরা একটা উত্তম নির্বাচন করতে চাচ্ছি। যেকোনো মূল্যে সেটা করতে হবে। বার্তাটি আমরা দেওয়ার চেষ্টা করব।’
মাঠ প্রশাসন কমিশনের কথা শোনে না, এমন একটি সমালোচনা রয়েছে; এক্ষেত্রে কী করে তাদের কথা শোনানোর নির্দেশনা দেবেন— এমন প্রশ্নে জবাবে কমিশনার বলেন, ‘এর আগে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে যে নির্বাচনগুলো হয়েছে, এই প্রশাসনকে নিয়েই হয়েছে। যেহেতু সরকারের পক্ষ থেকে কোনো ধরনের চাপ বা প্রভাব থাকবে না, সেহেতু আমরা আশাবাদী যে সুষ্ঠু-সুন্দর নির্বাচন হবে। কারণ আমাদের সামনে ভালো উদারহরণও রয়েছে, খারাপ উদাহরণও রয়েছে। কমিশন বিশ্বাস করে খারাপ উদাহরণ সৃষ্টি হবে না এবং উত্তম নির্বাচন হিসেবে এটি বাংলাদেশের ইতিহাস হবে।’
আরও পড়ুন: ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে: ইসি সানাউল্লাহ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি এসেছে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনায়, সেখানে দলটির নিবন্ধন বাতিলের দাবিও এসেছে। আপনাদের ভাবনা কী—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমাদের এ বিষয়ে বলার সময় আসেনি। আরেকটু অপেক্ষা করতে হবে। আরও সময় লাগবে আমাদের। এখনই কিছু বলতে চাচ্ছি না, সময়ই আমাদের গাইড করবে।’
ডিসিদের দলীয় মানসিকতার বিষয়ে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘নির্বাচনের কাজে সহায়তা করতে সবাই বাধ্য। যখন তফসিল হবে ও ইসি যখন মনে করবে, যেখানে যে নিরপেক্ষ ডিসিকে পদায়ন করা প্রয়োজন, তখন সেই বিষয়ে কমিশন কঠোর থাকবে।’
নিজস্ব কর্মকর্তাদের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগের বিষয়ে তিনি বলেন, কমিশন এখনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়নি, তবে আমরা পাইলটিং করতে পারি।’
সংসদীয় আসনের সীমানা নির্ধারণ প্রসঙ্গে এই কমিশনার বলেন, ‘বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা আবেদন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছি। বর্তমান যে আইন, সেটির কিছু পরিবর্তন না হলে যেমন আছে, তেমনই থাকবে। আর আইন পরিবর্তন হলে মানুষের আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী হবে। আমরা আইন পরিবর্তনের উদ্যোগ নিচ্ছি। এটি জটিল প্রক্রিয়া।’
বর্তমান আইনে পুনর্বিন্যাস করার সুযোগ নেই জানিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘সংশোধন হলেই হবে। প্রশাসনিক ব্যবস্থার সুবিধা, উন্নয়ন কর্মের সুবিধা, জনসংখ্যার বিষয়, ভৌগোলিক অবস্থা ইত্যাদি সবকিছু মিলিয়ে বাস্তবতার পরিপ্রেক্ষিতেই, তারপর মানুষের চাহিদার বিষয়টিও দেখতে হবে। পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে নির্বাচন কমিশনের কাছে যথোপযুক্ত মনে হলে সেটিই হবে। কোনো সময়সীমা নির্ধারণ না করা হলেও যথাসম্ভব তাড়াতাড়ি করা হবে।’
৫৯ দিন আগে
এনআইডির তথ্য ফাঁস: ৫ প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে প্রাথমিক তথ্যের প্রমাণ পেয়েছে ইসি
এনআইডি সেবা ব্যবহার করে পাঁচটি প্রতিষ্ঠান তৃতীয় পক্ষের কাছে তথ্য ফাঁস করেছে বলে প্রাথমিক তদন্তে প্রমাণ পেয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) নির্বাচন ভবনে এনআইডি যাচাই সেবা গ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
অভিযুক্তরা হলেন— স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, ইউসিবি ব্যাংকের ইউপে, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের আইবিএএস।
সচিব বলেন, ‘এসব প্রতিষ্ঠানকে কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে। গাফিলতির কারণে এমনটা হয়েছে নাকি ইচ্ছাকৃতভাবে করা হয়েছে, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। কেউ যদি নিজ উদ্যোগে এ কাজ করে থাকেন, তাহলে এটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ।’
আরও পড়ুন: আমরা কোনো রাজনীতিতে ঢুকতে চাই না: সিইসি
তিনি আরও বলেন, এনআইডি উইং থেকে ১৮২টি প্রতিষ্ঠান এই সেবা ব্যবহার করছে। এনআইডি সার্ভারের ডাটা ব্যবহারের একটা লিমিট থাকা উচিত।
আখতার আহমেদ বলেন, ১৮২টি সংস্থা নির্বাচন কমিশন থেকে এনআইডির তথ্য যাচাই করে। কোনো কোনো প্রতিষ্ঠান তৃতীয় পক্ষকে এনআইডি ভেরিফিকেশন সেবা দিয়ে থাকে, যা চুক্তির শর্তের লঙ্ঘন।
তিনি বলেন, অংশীজনদের সঙ্গে তিন দিনব্যাপী এই মতবিনিময়ে একটি প্রতিষ্ঠানের কী পরিমাণ তথ্য প্রয়োজন এবং প্রয়োজনের তুলনায় তারা বেশি সুবিধা ব্যবহার করছে কিনা তা পর্যালোচনা করা হবে।
৬৫ দিন আগে
নির্বাচন ব্যবস্থায় আস্থা ফেরাতে কাজ করছে কমিশন: ইসি সানাউল্লাহ
নির্বাচন ব্যবস্থার প্রতি মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে নির্বাচন কমিশন কাজ করছে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ।
তিনি বলেছেন, ‘মানুষ যাতে নিজেদের পছন্দের জনপ্রতিনিধি নির্বাচন করতে পারে, সেটাও নিশ্চিত করা হবে। ইতোপূর্বে ভোটার তালিকার তথ্য নিয়ে সমালোচনা ছিল। ইসি ভোটার তালিকা হালনাগাদ কর্মসূচি শুরু করেছে।’
ভোটার তালিকা হালনাগাদের সময় যাতে নির্ভূলভাবে তথ্য সংগ্রহ ও প্রকাশ করা যায়, সেজন্য সংশ্লিষ্টদের সঠিক তথ্য সংগ্রহের আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
রবিবার (২ জানুয়ারি) দুপুরে নওগাঁয় তথ্য সংগ্রকারী, সুপারভাইজার ও নতুন ভোটারদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে কমিশনার এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: ডিসেম্বরকে সামনে রেখে নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে: ইসি সানাউল্লাহ
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে ইসি সানাউল্লাহ বলেন, ‘এটি সম্পূর্ণ একটি রাজনৈতিক ঐক্যমত্য প্রক্রিয়ার বিষয়। এ ছাড়াও বিচারিক একটা বিষয় রয়েছে যদি আদালতে গড়ায়।’
তিনি বলেন, ‘এটি নির্বাচন কমিশনের বিষয় নয়। তফসিল ঘোষণা পর যেসব নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল থাকবে তখন সে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক আব্দুল আউয়াল, পুলিশ সুপার সফিউল সারোয়ার, নওগাঁ পৌরসভার প্রশাসক টিএমএ মমিন ও জেলা নির্বাচন অফিসার আব্দুল মোত্তালিবসহ প্রশাসনের অন্যান্য কর্মকর্তারা।
৭৩ দিন আগে
স্থানীয় নয়, জাতীয় নির্বাচন নিয়ে ভাবছে ইসি: মাছউদ
নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ বলেছেন, স্থানীয় সরকার নয়, আগে জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে ভাবছে নির্বাচন কমিশন।
বুধবার (২২ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ১১টায় বরিশাল আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদ উপলক্ষে জেলার নির্বাচন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় ইসি মাছউদ এ কথা বলেন।
আরও পড়ুন: সন্দেহ দূর করতে ভোটার তালিকা হালনাগাদ করা হচ্ছে: সিইসি
তিনি বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন জাতির কাছে ওয়াদাবদ্ধ। এতদিন ভোট নিয়ে মানুষের যে অনীহা ছিল, ভোটের গ্রহণযোগ্যতাও প্রশ্নবিদ্ধ ছিল। সে জায়গা থেকে সরে সুন্দর গ্রহণযোগ্য নির্বাচন জনগণকে উপহার দেওয়ার জন্য কমিশন প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সে লক্ষ্যেই এগিয়ে যাচ্ছে নির্বাচন কমিশন।’
নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘ভোটার তালিকা হালনাগাদের বিষয়ে দেশজুড়ে ৩৫ হাজার তথ্য সংগ্রহকারী কাজ করছেন। যারা তথ্য সংগ্রহ করছেন, তাদেরকে আরও দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে হবে। এ বিষয়ে সকলের সহযোগিতা চাই।’
আরও পড়ুন: যেকোনো মূল্যে ভোটাধিকার ফিরিয়ে দেওয়া হবে: সিইসি
বরিশাল অঞ্চলের আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আরিচুর রহমানে সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ওয়াহিদুজ্জামানসহ বরিশালের বিভিন্ন পর্যায়ের নির্বাচন কর্মকর্তারা।
৮৪ দিন আগে
আমাদের ফোকাস জাতীয় নির্বাচনেই: ইসি
জাতীয় নির্বাচনকে মূল কেন্দ্রবিন্দুতে রেখেই এগোচ্ছে নির্বাচন কমিশন। তবে সব স্থানীয় নির্বাচন একসাথে করাও সম্ভব না বলে জানিয়েছেন তারা।
রবিবার (১২ জানুয়ারি) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশনের সভা শেষে সাংবাদিকদের এমন তথ্যই দিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ।
তিনি বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সামগ্রিক ফোকাস (মনোযোগ) জাতীয় নির্বাচন নিয়ে, অন্য কোনো নির্বাচন নিয়ে নয়। জাতীয় নির্বাচনের আগের রি-অ্যাকশন টাইম দিতে হবে। তাই জাতীয় নির্বাচনকে ব্যাহত করে এমন ইভেন্ট আসা ঠিক হবে না।’
১৪তম নির্বাচন কমিশনের এই দ্বিতীয় সভায় আগামী জাতীয় সংসদ ও স্থানীয় সরকার নির্বাচন নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এতে সভাপতিত্ব করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। চার নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশন সচিব সভায় উপস্থিত ছিলেন।
আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, ‘ইসি জাতীয় নির্বাচনের দিকে এগোচ্ছে। এছাড়া জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি থাকলে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়ে যাবে।’
আরও পড়ুন: আওয়ামী লীগের নিবন্ধন থাকবে কিনা ‘সময় বলে দিবে’: সিইসি
তিনি আরও বলেন, ‘বর্তমানে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে একটা সংস্কার কমিশন কাজ করছে। এটাকে ধারণ করে আইন-বিধিমালায় কোনো সংশোধন দরকার হলে, সেটা করতে একটা সময়ও লাগবে।’
দেশের আবহাওয়া একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বলেও জানান তিনি। আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, ‘তারপরেও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, সংস্কার কমিশন যে সিদ্ধান্ত নেবে, তারা তা বাস্তবায়ন করবেন। তবে সরকার যদি চায় আমাদের দিয়ে সব নির্বাচন একসঙ্গে করাবে, সেই ক্ষেত্রে আমাদের অবস্থান হলো সব নির্বাচন একসঙ্গে করা ঠিক হবে না।’
‘সব স্থানীয় সরকার নির্বাচন একসঙ্গে করা সম্ভবও নয়। এখনও পর্যন্ত স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় থেকে এই বিষয়ে চিঠিও দেওয়া হয়নি। আলোচনার আলোকে স্বপ্রণোদিতভাবে এটা নিয়ে আলোচনা হয়েছে,’ যোগ করেন এই ইসি কমিশনার।
৯৪ দিন আগে