কিশোর গ্যাং
কিশোর গ্যাংয়ের মহড়ার ভিডিও ভাইরাল, আটক ৪
কুমিল্লায় প্রকাশ্যে অস্ত্র নিয়ে মহড়ার ঘটনায় কিশোর গ্যাংয়ের ৪ সদস্যকে আটক করেছে পুলিশ।
শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) রাতে নগরীর কান্দিরপাড় এলাকার রানীর দিঘির দক্ষিণ পাড়েবিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।
আটকরা হলেন— রেজাউল করিম নাফিজ (১৮), সিফাত হোসেন (১৬), আরমান ইসলাম রাজিম (১৭) ও রাকিব হোসেন (১৬)।
কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহিনুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আরও পড়ুন: চুয়াডাঙ্গায় শিকারি পাখি ও পাখি ধরার ফাঁদসহ আটক ১
তিনি জানান, শুক্রবার কুমিল্লায় কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যদের দেশীয় অস্ত্র নিয়ে মহড়া ও স্লোগান দেওয়ার একটি ভিডিও ভাইরাল হয়।
সেদিন বিকাল ৩টা থেকে ৫টা পর্যন্ত নগরীর রানীর দিঘির পাড়, তালপুকুর পাড় ও আদালতপাড়া এলাকায় কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা মহড়া দেয়। এ সময় সড়কের দুপাশে সাধারণ মানুষজন ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়েন।
ওসি মহিনুল ইসলাম বলেন, ‘কিশোর গ্যাংয়ের মহড়ার খবর পেয়ে পুলিশ অভিযানে নেমে চারজনকে আটক করেছে৷ শনিবার (২৬ এপ্রিল) তাদের আদালতে পাঠানো হবে।
৮ দিন আগে
ধারালো রাম দার সামনে স্বামীর ঢাল হয়ে দাঁড়ালেন স্ত্রী
রাজধানীর উত্তরাতে এক দম্পতির ওপর ধারালো রামদা নিয়ে হামলা করে দুই ব্যক্তি। সে সময় স্বামীকে বাঁচাতে ধারালো অস্ত্রের সামনে ঢাল হয়ে দাঁড়িয়ে যান স্ত্রী। সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) রাতে রাজধানীর উত্তরা ৭ নম্বর সেক্টরে এমন ঘটে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে সেই হামলার ভিডিও।
এতে দেখা যায়, স্বামীকে বাঁচাতে ঢাল হয়ে ছিলেন স্ত্রী। যদিও এই হামলায় স্বামী-স্ত্রী উভয়ই আহত হয়েছেন। তারা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।তবে এখানে স্ত্রী দেখিয়েছেন ভালোবাসার অন্যান্য দৃষ্টান্ত। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তার এই ঢাল হয়ে থাকার ঘটনা প্রশংসিত হচ্ছে। ধারালো অস্ত্রের সামনেও স্বামীকে বাঁচাতে পিছপা হননি তিনি।
আরও পড়ুন: উত্তরায় চাপাতি দিয়ে দম্পতির ওপর হামলার ঘটনায় গ্রেপ্তার ২
ঘটনার বিষয়ে উত্তরা পশ্চিম থানার পরিদর্শক (তদন্ত) এ বি সিদ্দিক জানান, বেপরোয়া গতির একটি মোটরসাইকেল একটি রিকশাকে ধাক্কা দেয়। এ ঘটনায় প্রথমে রিকশাচালক প্রতিবাদ করেন। পাশের আরেকটি মোটরসাইকেলে ছিলেন হামলার শিকার দম্পতি। তারাও এ ঘটনার প্রতিবাদ জানান।
তিনি বলেন, পরবর্তীতে ধাক্কা দেওয়া মোটরসাইকেলের দুই আরোহী আরও কয়েকজনকে ডেকে আনেন। পরে ওই দম্পতির ওপর দুজন ধারালো অস্ত্র দিয়ে হামলা করেন। হামলাকারীরা স্থানীয় অপরাধী চক্রের সদস্য।
এ ছাড়াও উত্তরা পশ্চিম থানার ওসি হাফিজুর রহমান জানান, এই ঘটনায় দুজনকে আটক করা হয়েছে। তারা হলেন মোবারক হোসেন (২৫) ও রবি রায় (২২)। হামলাকারীরা কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য বলে উল্লেখ করেন তিনি।
হামলাকারীরাদের সন্ত্রাসী বলে অভিহিত করে তিনি বলেন, তদন্তের পর ঘটনার বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হবে। জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
৭৫ দিন আগে
নওগাঁয় কিশোর গ্যাংয়ের হামলায় সমন্বয়ক ও শিক্ষার্থী আহত, আটক ৩
নওগাঁয় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ও শিক্ষার্থীদের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যদের হামলার ঘটনা ঘটেছে। এসময় সমন্বয়ক আরমানসহ মেহেদী নামে আরেক শিক্ষার্থীকে বেধড়ক পেটায় কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা।
বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে বিয়াম ল্যাবরেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজের সামনে ঘটনাটি ঘটে। পরে রাত সাড়ে ৮টায় দেশীয় অস্ত্র জব্দসহ কিশোর গ্যাংয়ের তিনজনকে আটক করে পুলিশের কাছে সোপর্দ করে সেনাবাহিনী।
আটকরা হলেন- সান্নিধ্য, হাসান ও আলামিন।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে কিশোর গ্যাং নেতা খুন
সমন্বয়ক আরমান হোসেন ঢাকা কলেজের সাবেক শিক্ষার্থী এবং অ্যাডমিশনের প্রস্তুতিতে নওগাঁয় অবস্থান করছিলেন তিনি। অন্যদিকে আহত মেহেদী হাসান নওগাঁ সরকারি কলেজের হিসাব বিজ্ঞান বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী।
প্রত্যক্ষদর্শী ও থানা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, বিয়াম ল্যাবরেটরী স্কুল অ্যান্ড কলেজের সামনে আড্ডা দিচ্ছিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নওগাঁয় নেতৃত্ব দেওয়া শিক্ষার্থীরাসহ ছাত্রনেতা আরমান। এসময় কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা কয়েকটি মোটরসাইকেল নিয়ে সেখানে প্রবেশ করে আরমানকে মারধর শুরু করে। এক পর্যায়ে আরমান মাটিতে লুটিয়ে পড়েলে তাকে ছুরিকাঘাতের চেষ্টা করলে শিক্ষার্থীরা আরমানকে বাঁচাতে এগিয়ে আসেন। এসময় মেহেদী নামে আরেক শিক্ষার্থীকে বেধড়ক পেটায় কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা। এরপর সেখান থেকে মোটরসাইকেল নিয়ে সটকে পড়ে কিশোর গ্যাং।
এরপর আরমান ও মেহেদীকে ২৫০ শয্যা নওগাঁ জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়।
প্রত্যক্ষদর্শী জাহান বলেন, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে সরকার পতনের পর চাঁদাবাজিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের সমর্থন চেয়ে আসছিল কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা। এ প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় দেশীয় অস্ত্র ও অগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে এ হামলা চালায় তারা।
আরও পড়ুন: ঢাকায় কিশোর গ্যাংয়ের বিরুদ্ধে অভিযানে মূলহোতাসহ ৩৫ জন গ্রেপ্তার
হামলায় আহত ছাত্রনেতা আরমান হোসেন বলেন, কোনো কিছু বুঝে উঠার আগেই ওরা (কিশোর গ্যাং) আমাকে মারতে শুরু করে। এক পর্যায়ে স্কুলের পেছনে অন্ধকার একটা জায়গায় টেনে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করতে থাকে। এতে বাধা দিলে পকেট থেকে ছুরি বের করে আমাকে হত্যার চেষ্টা চালায় তারা। ভাগ্যক্রমে বেঁচে ফিরলেও অভিযুক্তদের গডফাদাররা প্রতিনিয়ত আমাকে হুমকিতে রেখেছে। চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।
১৯৮ দিন আগে
ঢাকায় কিশোর গ্যাংয়ের ৭৫ সদস্য গ্রেপ্তার
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে পৃথক অভিযানে দুই দিনে ‘কিশোর গ্যাংয়ের’ ৭৫ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দারা।
মঙ্গলবার ও বুধবার তেজগাঁও, গুলশান, উত্তরা ও মতিঝিল এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
বুধবার ডিবির মিন্টো রোড কার্যালয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে ডিবি প্রধান ও অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার হারুন-অর-রশিদ এ তথ্য জানান।
গ্রেপ্তারদের অধিকাংশই বিভিন্ন মামলায় ওয়ান্টেড আসামি বলেও জানান তিনি।
সম্প্রতি, পুলিশ তাদের পৃষ্ঠপোষকতায় তথাকথিত ‘বড় ভাইদের’ সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে।
আরও পড়ুন: ফেনীতে রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় কিশোর গ্যাংয়ের দৌরাত্ম্য
গ্রেপ্তাররা দীর্ঘদিন ধরে উত্তরা, রামপুরা, বাড্ডা, ভাটারা, তুরাগ ও ৩০০ ফিট এলাকায় ইভটিজিং, উত্যক্ত ও ছিনতাইয়ের সঙ্গে জড়িত বলেও জানান তিনি।
ডিবি প্রধান বলেন, তারা মাদক ব্যবসার সঙ্গেও জড়িত।
তিনি আরও বলেন, এই দলগুলো সমাজে ভয়ংকর হয়ে উঠেছে। তাদের কারণে সমাজের আইনশৃঙ্খলা বিনষ্ট হচ্ছে।
গত দুই বছরে এই গ্যাংদের হামলায় ৩৪ কিশোর নিহত হয়েছে বলে জানান তিনি।
ডিবি প্রধান আরও বলেন, ‘একসময় আমরা ভাবতাম ভাসমান ও নিম্নবিত্ত পরিবারের শিশুরা কিশোর গ্যাংয়ে জড়িয়ে পড়ছে। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে উচ্চ মধ্যবিত্ত ও ধনী পরিবারের ছেলেমেয়েরাও এসব গ্যাংয়ে জড়িয়ে পড়ছে।’
আরও পড়ুন: যশোরে অস্ত্রসহ ‘কিশোর গ্যাং’য়ের ৯ সদস্য আটক
৪২৪ দিন আগে
ফেনীতে রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় কিশোর গ্যাংয়ের দৌরাত্ম্য
ফেনী শহরের অলিগলিতে, উপজেলার গ্রামাঞ্চলে কিশোর গ্যাংয়ের দৌরাত্ম্য আশঙ্কাজনকহারে বাড়ছে। হত্যা, চুরি, ছিনতাই, স্কুল-কলেজের ছাত্রীদের উত্ত্যক্ত করা, যৌন হয়রানিসহ নানা অপরাধের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে উঠতি বয়সী এসব কিশোররা।
এদের অনেকের পেছনে রয়েছে রাজনৈতিক ছত্রছায়া ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধি। ‘বড় ভাইয়েরা’এলাকায় প্রভাব বিস্তার, বিপক্ষের নেতা-কর্মীকে ধমকানো-শাসানো, জমিজমা বাগিয়ে নেওয়াসহ নানা স্বার্থ উদ্ধারে কিশোর গ্যাং লালন করা হয় বলে জানা গেছে। ফলে পরিবার বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে চেষ্টা করেও তাদের ফেরানো যাচ্ছে না।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ফেনী জেলায় অন্তত ১০টি কিশোর গ্যাং সক্রিয় রয়েছে। ‘বড় ভাইদের’ আশ্রয়-প্রশ্রয়ে তারা এখন বেপরোয়া, ভয়ংকর। এদের রাজত্ব জেলা শহর থেকে ইউনিয়ন পর্যন্ত বিস্তৃত। বড় বড় হাটবাজার ঘিরেও এদের প্রভাব। মাদকের জগতেও রয়েছে বিচরণ। সংঘবদ্ধ হয়ে ছিনতাই, নারী উত্ত্যক্ত, ধর্ষণ, লুণ্ঠন, হানাহানি থেকে শুরু করে খুনোখুনিতেও জড়িয়ে পড়েছে এরা।
আরও পড়ুন: যশোরে অস্ত্রসহ ‘কিশোর গ্যাং’য়ের ৯ সদস্য আটক
কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যদের রাজনৈতিক কর্মসূচি বাস্তবায়নে নেতাদের পাল্লা ভারী করতেই মূলত কিশোর গ্যাং সদস্যদের ডাকা হয়। ফেনীতে ‘কসাই’, ‘হিমিল’, ‘শান্ত’, ‘জেকে’, ‘পিটু’, ‘চাকমা জাবেদ’সহ একাধিক কিশোর গ্যাংয়ের তৎপরতার কথা শোনা যায়। উঠতি বয়সী তরুনদের এ ভয়ংকর রূপ ভাবিয়ে তুলেছে অভিভাবক ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের।
বৃহস্পতিবার ফেনী পৌরসভার মধ্যম রামপুর এলাকা থেকে এসডিকে গ্রুপের প্রধান মো. রাব্বি, মো. তৌহিদুল ওরফে সাগর, মো. ফখরুলকে আটক করা হয়। ফেনী জেলার বিভিন্ন এলাকায় সংঘবদ্ধ হয়ে মারামারি, ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও ইভটিজিংসহ বিভিন্ন অপকর্মে জড়িত ছিলেন তারা।
তারা প্রকাশ্যে দিনে-দুপুরে স্থানীয় এলাকায় ছিনতাই, চাঁদাবাজি, নিজেদের মধ্যে মারামারি, অন্য সাধারণ কিশোরদের মারধর ও প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া, দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র প্রদর্শন এবং মাদক সেবন করে বলে জানা গেছে। আটকের সংখ্যা বেশি হলেও কয়েকজন পরীক্ষার্থী হওয়ায় তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এসডিকে গ্রুপের এক সদস্য জানান, ‘নেতাদের কোনো প্রয়োজন হলে তারা বড় ভাইদের বলেন। আর বড় ভাইরা আমাদের নিয়ে অপারেশন কমপ্লিট করেন। এক্ষেত্রে সদস্যরা কিছু টাকা পায়।’
কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যদের আটক করা হলে তাদের ছাড়ানোর জন্য বড়ভাই বা নেতাদের কল আসে বলে জানান এক পুলিশ কর্মকর্তা।
আরও পড়ুন: রাজধানীতে কিশোর গ্যাংয়ের ৩৭ সদস্য গ্রেপ্তার
ফেনী গার্লস স্কুল এবং মহিলা কলেজের সামনে ছাত্রীকে একদল বখাটে উত্ত্যক্ত করে। অপরদিকে, ফেনীর জিয়া মহিলা কলেজ, ফেনী সরকারি কলেজ, মহিপাল সরকারি কলেজসহ বিভিন্ন কলেজের প্রতিনিয়তই কিছু বখাটে কিশোর দাঁড়িয়ে ছাত্রীদের উত্ত্যক্ত করে। এসব কিশোর গ্যাং ধরতে ইতোমধ্যে ফেনী জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে অভিযান পরিচালিত হচ্ছে।
সম্প্রতি ফেনীতে ঘটে যাওয়া বখাটেদের কয়েকটি ঘটনা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম তোলপাড় সৃষ্টি হয়। এর মধ্যে রয়েছে পাঁচগাছিয়া সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ে ছাত্রলীগ নেতা কর্তৃক ছাত্রীদের উত্ত্যক্ত করা; ফালাহিয়ায় সহিংসতা।
এদিকে, কিশোর গ্যাংয়ের আঘাতে কিছুদিন আগে জায়লস্কর ইউনিয়নের নুরুল্লাপুর গ্রামে সজীব নামে এক ছেলে মৃত্যুবরণ করেন। এছাড়া শহরতলির আল জামিয়াতুল কামিল মাদরাসায় একদল বখাটে কিশোর তাণ্ডব চালায়। এ সময় পুলিশ খবর পেয়ে মাদরাসায় অভিযান পরিচালনা করলে তারা পালিয়ে যায়।
সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে হায়দার ক্লিনিকের পাশে খালি জায়গায় কিশোর গ্যাং ‘এফসিবি’ মারামারির একটি দৃশ্য ভাইরাল হয়। ভিডিও ফুটেজে ফেনী মডেল হাই স্কুলের সপ্তম শ্রেণীর ছাত্র আমিরুল হুদা মুবিনকে পিটিয়ে আহত ও পা ধরে ক্ষমা চাওয়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। রাতে নির্যাতনের শিকার কিশোরের মা পারভিন আক্তার বাদী হয়ে ফেনী মডেল থানায় ১১ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় পুলিশ অভিযান চালিয়ে ৩ কিশোরকে গ্রেপ্তার করে।
আরও পড়ুন: বগুড়ায় পিকনিকের বাস থেকে কিশোর গ্যাংয়ের ৯ সদস্য আটক
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ফেনীর এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘ফেনী শহরের স্কুলগুলোতে ও পাড়াকেন্দ্রিক সক্রিয় রয়েছে কিশোর গ্যাংয়ের একাধিক গ্রুপ। এরা শহরের বিভিন্ন স্কুল ও কলেজের শিক্ষার্থী। এক গ্রুপের সদস্যকে মারধরের ঘটনা ঘটলে প্রতিশোধ নিতে কালক্ষেপণ করে না অন্য গ্রুপের সদস্যরা। এদের স্কুলব্যাগে চাপাতি, পকেটে থাকে ক্ষুর। আধিপত্য বিস্তার, ছোট ভাই-বড় ভাই ও প্রেম-সংক্রান্ত বিষয়সহ ছোটখাটো বিষয় নিয়ে তর্কাতর্কি হলেই মারামারিতে লিপ্ত হয়। এরা স্কুল-কলেজগামী ছাত্রীদের উত্ত্যক্ত করে।’
ফেনী পুলিশ কোয়ার্টার এলাকার বাসিন্দা ওয়াজি উল্লাহ জানান, ‘প্রকাশ্যে চলে সিগারেট, মদ-গাঁজা সেবনসহ নানান অপকর্ম। তাদের দৌরাত্ম্যে বন্ধ থাকে মার্কেটের বেশিরভাগ দোকান। ভয়ে মুখ খুলতে সাহস পায় না দোকান মালিকরা। কিশোর গ্যাংয়ের কারণে দোকান মালিকরা অতিষ্ঠ। দিন দিন কাস্টমার কমে যাচ্ছে। সকাল-বিকাল প্রতিদিন মারামারি স্বাভাবিক ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিকাল থেকে রাতের ১০টা পর্যন্ত তাদের আসর জমে।’
ফেনী জেলা পুলিশ সুপার জাকির হাসান বলেন, ‘শিশু ও কিশোর অপরাধ এবং কিশোর গ্যাং দমনে পুলিশ নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। তবে সমাজকে আরও সচেতন হতে হবে। অভিভাবকদেরও শিশু-কিশোরদের জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে। কিশোর অপরাধ নিয়ন্ত্রণে পুলিশ সবসময় কাজ করছে। বিভিন্ন স্কুল-কলেজ শেষে সন্ধ্যার পর শিক্ষার্থীদের রাস্তাঘাটে আড্ডা না দেওয়ার কথা বলা হচ্ছে।’
আরও পড়ুন: কুমিল্লায় ২ কিশোর গ্যাংয়ের সংঘর্ষ: গ্রেপ্তার ১৬, অস্ত্র-ককটেল জব্দ
৪২৫ দিন আগে
যশোরে অস্ত্রসহ ‘কিশোর গ্যাং’য়ের ৯ সদস্য আটক
যশোরে ডাকাতি অভিযানের প্রস্তুতিকালে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও গুলিসহ ‘কিশোর গ্যাং’য়ের ৯ সদস্যকে আটক করেছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) পুলিশ।
শনিবার (২ মার্চ) দুপুরে যশোর শহরের রায়পাড়া রেলস্টেশনের পুকুরের দক্ষিণ পাশ থেকে তাদের আটক করা হয়।
তাদের কাছ থেকে বিভিন্ন ধরনের মোট ১১টি দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে যশোর জেলা ডিবি পুলিশ।
আটকরা হলেন- কদমতলা এলাকার মৃত জাফর হালদারের ছেলে কপিল চন্দ্র সাহা চয়ন (২৯), আমিন (৪৪), বেজপাড়া আনসার ক্যাম্প এলাকার টুলু মোল্লার ছেলে ইমন মোল্লা (১৯), শংকরপুর গোলপাতা মসজিদ এলাকার মাসিম শেখের ছেলে অয়ন (১৯), বারান্দি কদমতলা এলাকার বিউল ইসলামের ছেলে মুন্না ইসলাম সাগর (২১), মুরলী জোড়া মন্দির এলাকার হাফিজুর রহমান হ্যাপির ছেলে হাসিবুর রহমান রাতুল (১৯), কাজীপাড়া গোলামপট্টির মৃত শরিফুল ইসলামের ছেলে রাফিদুল ইসলাম রোহান (১৯), শার্শা উপজেলার শিকারপুরের নাহিদ শেখের ছেলে নয়ন শেখ (১৯) ও ঝিকরগাছা উপজেলার বাঁকড়া এলাকার মৃত নজরুল ইসলামের ছেলে রিফাতুল ইসলাম নিভা (১৯)।
আরও পড়ুন: রাজধানীতে কিশোর গ্যাংয়ের ৩৭ সদস্য গ্রেপ্তার
আটকরা ডাকাতি, চুরি, ছিনতাই, মাদক ব্যবসাসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
এতে আরও বলা হয়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালানো হয়েছে।
এ ব্যাপারে কোতয়ালী মডেল থানায় এসআই নুর ইসলাম বাদী হয়ে পৃথক দুটি মামলা দায়ের করেন।
আরও পড়ুন: বগুড়ায় পিকনিকের বাস থেকে কিশোর গ্যাংয়ের ৯ সদস্য আটক
৪২৮ দিন আগে
রাজধানীতে কিশোর গ্যাংয়ের ৩৭ সদস্য গ্রেপ্তার
ঢাকা ও এর আশপাশের বিভিন্ন এলাকা থেকে মাদক ও ধারালো অস্ত্রসহ 'কিশোর গ্যাংয়ের' ৩৭ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) সদস্যরা।
র্যাব-১ এর অধিনায়ক (সিও) লেফটেন্যান্ট কর্নেল মুহাম্মদ মোস্তাক আহমদ এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব -১ এর একটি দল রাজধানীর মহাখালী, বনানী, বিমানবন্দর, টঙ্গী ও গাজীপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করে।
আরও পড়ুন: খতনার সময় চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রের মৃত্যুর ঘটনায় দুই চিকিৎসক গ্রেপ্তার
গ্রেপ্তাররা হলো- রাসেল (১৭), আরাফাত (১৭), রবিন (১৫), আল-আমিন (২৪), ইসলাম (২৯), জুয়েল (২২), রবিউল (১৬), মুরাদ (১৭), মাহবুব (১৯), সাদ (২২), রোহান (২২), মনা (২৮), হৃদয় (২০), ওবায়েদ (১৮), মো. জিসান (১৯), মো. আকাশ (৩০), মো. ইমন (২০), মো. রমজান (২১), মো. সজিব (১৮), মো. সাকিব (২২), মো. রাজীব (১৯), মো. আমির হোসেন (৩৬)। শাহজাহান সাজু ওরফে রাসেল (৪৫), মো. জিলাদ মিয়া (২০), মো. হৃদয় (১৯), এ রায়হান (১৫), মো. বাবু মিয়া (২২), মো. শাহজাহান (২১), মো. জালাল মিয়া (২৮), লামিম মিয়া (১৫), মো. রাকিব (১৬), মো. হীরা মিয়া (১৭), ইমরুল হাসান (১৭), মো. সাকিন সরকার রাব্বি (১৮), মো. সুজন মিয়া (১৯), মো. খায়রুল (১৯) ও রাহাত (১৯)।
তারা নিজেদের কিশোর গ্যাং-০০৭ গ্রুপ, বাবা গ্রুপ, জাউরা গ্রুপ, ডি কোম্পানি, জাহাঙ্গীর গ্রুপসহ বিভিন্ন গ্রুপের সদস্য বলে পরিচয় দেয়।
এ সময় তাদের কাছ থেকে ৫০০ গ্রাম গাঁজা, ২৪টি মোবাইল, একটি ব্লেড, একটি কুড়াল, একটি পাওয়ার ব্যাংক, পাঁচটি রড, ১৬টি ছুরি, তিনটি লোহার চেইন, একটি হাতুড়ি, একটি মোটরসাইকেল ও নগদ ২৪ হাজার ২৫০ টাকা জব্দ করা হয়।
তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে বলে জানান র্যাবের এই কর্মকর্তা।
আরও পড়ুন: জুয়ায় হারের ক্ষতি পোষাতে বিকাশ এজেন্টকে হত্যা: আসামিকে গ্রেপ্তার
১৬ বছর আত্মগোপনে থেকে অবশেষে গ্রেপ্তার!
৪৩৬ দিন আগে
বগুড়ায় পিকনিকের বাস থেকে কিশোর গ্যাংয়ের ৯ সদস্য আটক
বগুড়ার গাবতলীতে পিকনিক বাসে তল্লাশি চালিয়ে বার্মিজ চাকু জব্দসহ কিশোর গ্যাংয়ের ৯ সদস্যকে আটক করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার পীরগাছা বন্দর থেকে তাদের আটক করে পুলিশ।
কিশোর গ্যাংয়ের ৯ সদস্যের মধ্যে সাতজনই কিশোর। তদের বয়স ১৬ থেকে ১৭ বছরের মধ্যে হওয়ায় তাদের নামপরিচয় প্রকাশ করা হয়নি।
আরও পড়ুন: পাটগ্রামে বিজিবির হাতে ভারতীয় নাগরিক আটক
আটকদের মধ্যে প্রাপ্তবয়স্ক দুইজন হলেন- গাবতলী উপজেলার জমিরবাড়ীয়া গ্রামের শিহাব উদ্দিন ও লাজু সাব্বির।
শুক্রবার বিকালে তাদের বগুড়ার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মির্জা সাহেলার আদালতে তোলা হয়। বিচারক প্রাপ্তবয়স্ক দুইজনকে জেলা কারাগারে ও কিশোর সাতজনকে যশোর শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
গাবতলী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম আজাদ জানান, গাবতলী উপজেলার আটাপাড়া বাজারে থেকে স্থানীয়রা বৃহস্পতিবার দিনাজপুরের স্বপ্নপুরীতে পিকনিকে যায়। সেখানে কয়েকজন কিশোরের কাছে বার্মিজ চাকু ছিল।
তিনি জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ বাসটি ফেরার পথে পীরগাছা বন্দরে থামিয়ে তল্লাশি করে। ৯ জনের কাছ থেকে ছয়টি ধারালো বার্মিজ চাকু জব্দ করা হয়। এলাকায় অপরাধ সংগঠনের জন্য তারা দিনাজপুর থেকে বার্মিজ চাকু ক্রয় করেছিল।
আরও পড়ুন: শেরপুরে বাবাকে খুনের অভিযোগে ছেলে আটক
জয়পুরহাটে ১০টি স্বর্ণের বার জব্দ, আটক ৩
৪৪৩ দিন আগে
রাজধানীতে কিশোর গ্যাংয়ের হোতাসহ গ্রেপ্তার ৫
রাজধানীর মোহাম্মদপুর থেকে ‘ডায়মন্ড’ ও ‘দে ধাক্কা’ কিশোর গ্যাংয়ের হোতাসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-৩)।
শুক্রবার (১০ ফেব্রুয়ারি) রাতে মোহাম্মদপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে কিশোর গ্যাং দুই চক্রের সদস্যদের গ্রেপ্তার করে র্যাব।
আরও পড়ুন: ফেনীতে কিশোর গ্যাংয়ের হামলায় সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী আহত, গ্রেপ্তার ৩
গ্রেপ্তাররা হলেন- জামালপুরের কিশোর গ্যাং চক্রের হোতা জুলফিকার আলী (৩৭), ময়মনসিংহের হারুন অর রশিদ (৩৮), ভোলার শামসুদ্দিন ব্যাপারী (৪৮), মুন্সিগঞ্জের কৃষ্ণ চন্দ্র দাস (২৮) ও ময়মনসিংহের সুরুজ মিয়া (৩০)।
সহকারী পুলিশ সুপার আজহার হোসেন জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব-৩ এর একটি দল মোহাম্মদিয়া হাউজিং সোসাইটিতে অভিযান চালিয়ে শুক্রবার রাতে ‘ডায়মন্ড’ ও ‘দে ধাক্কা’ নামে দুটি কিশোর গ্যাংয়ের হোতা জুলফিকারসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করে।
তিনি জানান, এ সময় তাদের কাছ থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, একটি ম্যাগাজিন, দুইটি ধারালো অস্ত্র ও সাতটি ছুরি জব্দ করা হয়।
আরও পড়ুন: কুমিল্লায় ২ কিশোর গ্যাংয়ের সংঘর্ষ: গ্রেপ্তার ১৬, অস্ত্র-ককটেল জব্দ
আজহার আরও জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশ জানতে পেরেছে- তারা দীর্ঘদিন ধরে মাদকসেবী বা কিশোরদের অর্থ প্রদানের প্রলোভন দেখিয়ে অস্ত্র ও মাদক ব্যবসা, ছিনতাই, চাঁদাবাজি, অপহরণ, ডাকাতি ও জমি দখলসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড করে আসছিলেন।
জুলফিকার গ্যাংয়ের কিশোর সদস্যরা ছিনতাইয়ের সঙ্গে জড়িত ছিল।
আরও পড়ুন: পাবনায় কিশোর গ্যাংয়ের হাতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
৪৪৯ দিন আগে
পাবনায় কিশোর গ্যাংয়ের হাতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
পাবনার পূর্ব শত্রুতা ও আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে কিশোর গ্যাংয়ের ছুরিকাঘাতে মোস্তাফিজুর রহমান সিয়াম নামে এক স্কুলছাত্র নিহত হওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। শনিবার রাত ১০টার দিকে পাবনা পৌর শহরের শান্তিনগর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত মোস্তাফিজুর রহমান সিয়াম পাবনা পৌর সদরের পৈলানপুর পাওয়ার হাউজপাড়া মহল্লার ইব্রাহিম আলীর ছেলে। সে আর এম একাডেমির দশম শ্রেণির ছাত্র ছিল।
আরও পড়ুন: সিলেটে ‘কিশোর গ্যাং’র ছুরিকাঘাতে আহত ২
স্থানীয়রা জানায়, শনিবার সন্ধ্যায় রাধানগর রথঘর এলাকায় সিয়ামের সঙ্গে তার বন্ধু সৈকত, আরিফসহ আরও কয়েকজনের পূর্ববিরোধের জের ধরে কথা কাটাকাটি ও হাতাহাতি হয়। এ ঘটনার জেরে রাতে শান্তিনগর এলাকায় সিয়ামকে একা পেয়ে কুপিয়ে পালিয়ে যায় কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত সিয়ামের বাবা ইব্রাহিম আলী বলেন, একজন ফোন করে জানালো আমার ছেলেকে নাকি চাকু মারছে, তাকে হাসপাতালে নিয়ে গেছে। গিয়ে দেখি ছেলেটা মারা গেছে। কারা কী কারণে ছেলেটাকে মারল কিছুই বুঝতে পারছি না। যারাই এ হত্যার সঙ্গে জড়িত তাদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচার চাই।
পাবনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রওশন আলী বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এ ছাড়া নিহতের স্বজনদের সঙ্গে কথা বলে বিস্তারিত জানার চেষ্টা করছে। পাশাপাশি অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান চলছে।
আরও পড়ুন: ফেনীতে কিশোর গ্যাংয়ের হামলায় সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী আহত, গ্রেপ্তার ৩
চাঁদপুরে ‘কিশোর গ্যাংয়ের’ ১৫ সদস্য আটক
৫৬০ দিন আগে