অবৈধ
কুইক রেন্টালে দায়মুক্তি দেওয়া ছিল অবৈধ: হাইকোর্ট
কুইক রেন্টাল আইন নামে পরিচিত বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন, ২০১০ এর ৯ ধারায় দায়মুক্তির বিধান অবৈধ ও অসাংবিধানিক ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট।
দায়মুক্তির বিধান চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা রিটের ওপর চূড়ান্ত শুনানি করে আজ (১৪ নভেম্বর) বৃহস্পতিবার বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।
কুইক রেন্টাল সংক্রান্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন, ২০১০ এর ৯ ধারায় দায়মুক্তি কেন অবৈধ ও অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুলের শুনানি শেষে গত ৭ নভেম্বর বৃহস্পতিবার রায়ের দিন ধার্য করেন হাইকোর্ট। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ড. শাহদীন মালিক। সঙ্গে ছিলেন ব্যারিস্টার সিনথিয়া ফরিদ।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন-২০১০’- এর ৯ ও ৬ (২) ধারা অনুযায়ী, রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের কোনো কার্যক্রম নিয়ে প্রশ্ন তুলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আদালতে আবেদন বা মামলা করা যাবে না। এই ধারা দুটি চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা রিট করা হয়।
রিটে বলা হয়, রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোতে অস্বাভাবিক খরচ আর অনিয়মের কারণেই বারবার বিদ্যুতের দাম বাড়াতে বাধ্য হচ্ছে সরকার। অথচ সেই অনিয়মকে বৈধতা দেওয়ার জন্য আইন করা হয়েছে। ভবিষ্যতে এসব অনিয়মের কোনো বিচারও চাওয়া যাবে না-এটা জনস্বার্থবিরোধী ও সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক।
এ রিটের ওপর প্রাথমিক শুনানি শেষে গত ২ সেপ্টেম্বর বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি এ কে এম রবিউল হাসানের হাইকোর্টে বেঞ্চ সোমবার রুল জারি করেন। এই রুলের ওপর চূড়ান্ত শুনানি করে আজ হাইকোর্ট রায় দেন
ড. শাহদীন মালিক সাংবাদিকদের জানান, ‘বিদ্যুৎ ও জ্বালানি দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন-২০১০’ সাধারণত কুইক রেন্টাল আইন নামে পরিচিত। আইনটির ৬-এর (২) উপধারা ও ৯ নম্বর ধারার সাংবিধানিক বৈধতা চ্যালেঞ্জ করেছি।
তিনি বলেন, ৬ এর ধারায় বলা আছে, জ্বালানিমন্ত্রী তার একক বিবেচনায় কোনো একক ব্যক্তি বা কোম্পানির সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে তার সঙ্গে বিদ্যুৎ উৎপাদনের চুক্তি স্বাক্ষর করতে পারবেন। এখানে মন্ত্রীর একক বিবেচনায় যাকে ইচ্ছা, যত টাকায় ইচ্ছা চুক্তি করার ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।
আর আইনটির ৯ নম্বর ধারায় বলা আছে, কাকে চুক্তি দেওয়া হয়েছে, কত টাকার চুক্তি করা হচ্ছে, এসব ব্যাপারে প্রশ্ন তুলে আদালতে শরণাপন্ন হওয়া যাবে না। দুটি ধারাই সংবিধানের লঙ্ঘন বলে উল্লেখ করে এই আইনজীবী অভিযোগ করেন, ধারা দুটির অপব্যবহারের ফলে বিগত সরকারের আমলে কুইক রেন্টালের পাওয়ার প্ল্যান্টের নামে রাষ্ট্রের হাজার হাজার কোটি টাকা নষ্ট হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ৬(২) ধারা অনুযায়ী বেশ কিছু কুইক রেন্টাল আইন স্থাপন করা হয়েছে। কুইকরেন্টাল আইন অনুযায়ী বিদ্যুত সরবরাহ করুক আর না করুক তারা টাকা পাবে। এই ধারা মূলত লুটপাটের বিশেষ বিধান আইন হয়ে গেছে। এজন্য আদালত ৬(০২ ধারাাকে অসাংবিধানিক ও অবৈধ ঘোষণা করেছেন। আইনের এই ৬(২) ধারায় অধীনে যেসব চুক্তি হয়েছে, সেগুলো সরকার পুনমূল্যায়ন করতে পারবে এবং যাদের সঙ্গে চুক্তি হয়েছে তাদের স্বার্থে চুক্তির শর্ত পরিবর্তন করতে পারবে, দরকষাকষি করতে পারবে। এখন সরকার পুনমূল্যায়ন করে যারা বসে বসে টাকা নিচ্ছে তাদের টাকা দেওয়া বন্ধ করে দিতে পারবে।
আরও পড়ুন: হাইকোর্টের বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন ২৩ জন
১ মাস আগে
উচ্ছেদ করা হলো গুলশান লেকের অবৈধ স্থাপনা
গুলশান লেক ও তৎসংলগ্ন অস্থায়ী স্থাপনা উচ্ছেদ করা করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২২ অক্টোবর) রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ এবং পরিবেশ অধিদপ্তরের যৌথ অভিযানে এই উচ্ছেদ করা হয়।
আরও পড়ুন: গুলশানে রাস্তা-ফুটপাতের অবৈধ ২৫০টি দোকান উচ্ছেদ
এর আগে এসব স্থাপনা উচ্ছেদে নির্দেশ দেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসা।
অভিযানে অবৈধভাবে নির্মিত স্থাপনা, তৎসংলগ্ন নার্সারি, টিনশেড রুম ও লেকের মধ্যে দখলকৃত বাঁশ ও নেট উচ্ছেদ করা হয়। ইকোলজিক্যালি ক্রিটিক্যাল এরিয়া ঘোষিত গুলশান-বারিধারা লেক দখলমুক্ত করা হয়।
উচ্ছেদ অভিযানে নেতৃত্ব দেন রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. কামরুজ্জামান।
এসময় উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ অধিদপ্তর সদর দপ্তরের মনিটরিং অ্যান্ড এনফোর্সমেন্ট উইংয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ফয়জুন্নেছা আক্তার।
এছাড়া পরিবেশ অধিদপ্তর, ঢাকা মহানগর কার্যালয় টিম, রাজউক টিম এবং গুলশান সোসাইটির ভাইস প্রেসিডেন্ট ইসরাত জাহান উপস্থিত ছিলেন।
পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিবেশ দূষণ বিরোধী এই অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানানো হয়।
আরও পড়ুন: সাদিক এগ্রো খামারের একাংশ উচ্ছেদ করেছে ডিএনসিসি
১ মাস আগে
অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশের সময় শিশুসহ ৬ বাংলাদেশি আটক
পঞ্চগড় সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশের সময় শিশুসহ ৬ বাংলাদেশিকে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।
বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) দিবাগত রাতে হাড়িভাসা ইউনিয়নের ঘাগড়া বিওপির গোয়ালপাড়া সীমান্ত এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়।
আটকরা হলেন- বীরগঞ্জের ডাবরী জিনেস্বরী গ্রামের গনেশ রায় (৪৩), গনেশের স্ত্রী ববিতা (৩৬) এবং তাদের ১০ বছরের ছেলে দৃশ্য রায়।
আরও পড়ুন: অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশের সময় শিশুসহ ১৬ বাংলাদেশি আটক
এছাড়া মাহানপুর গ্রামের দেবেন্দ্র রায় (২২), জতমুকুন্দুপর গ্রামের জয়ন্ত রায় (১৯) এবং মাহানপুর গ্রামের রিপন রায় (১৯)।
নীলফামারী ৫৬ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল শেখ মোহাম্মদ বদরুদ্দোজা বলেন, পঞ্চগড় সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশের সময় শিশুসহ ছয় বাংলাদেশিকে আটক করা হয়েছে।
তিনি বলেন, দালাল চক্রের সদস্যদের আটকের চেষ্টা চলছে। যে কোনো মূল্যে অবৈধ অনুপ্রবেশ রোধে ৫৬ বিজিবি কঠোর নজরদারি নিশ্চিতের পাশাপাশি অনুপ্রবেশ বন্ধে সদা প্রস্তুত।
এছাড়া আটকদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে তাদেরকে পঞ্চগড় সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: ভারতে প্রবেশের সময় মহেশপুর সীমান্তে আটক ২০
২ মাস আগে
অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার সময় আটক ৫
সাতক্ষীরা সীমান্ত থেকে অবৈধ পথে ভারতে যাওয়ার সময় পাঁচজনকে আটক করেছে বিজিবি।
শুক্রবার (৪ অক্টোবর) ভোমরা সীমান্ত ও কলারোয়া সীমান্তের পৃথক পৃথক অভিযানে তাদের আটক করা হয়।
আরও পড়ুন: দিনাজপুরে অবৈধভাবে সীমান্ত পার হওয়ার সময় আটক দুই
আটকরা হলেন- সাতক্ষীরা পদ্মশাখরা গ্রামের জসিম উদ্দিন (৩৮), লক্ষীদাড়ী গ্রামের বিলাল হোসেন (২৩), ভোমরার মো. শামছুজ্জামান (৩৯), শরীয়তপুর রামকৃষ্ণপুর গ্রামের মৌসুমী (৩৪) ও ফরিদপুরের মো. মামুন (৩৩)। এদের মধ্যে জসিম উদ্দিন ও বিলাল হোসেন মানবপাচারের সঙ্গে জড়িত বলে দাবি বিজিবির।
সাতক্ষীরা ব্যাটালিয়ন (৩৩ বিজিবি) অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. আশরাফুল হক বলেন, সাতক্ষীরা ৩৩ বিজিবি পদ্মশাখরা বিওপির অধীন সীমান্ত পিলার দিয়ে বাংলাদেশি নাগরিক অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করছিলেন। এ সময় পদ্মশাখরা বিওপির নেতৃত্বে তিনজনকে আটক করা হয়।
অপর অভিযানে কলারোয়ার হিজলদী বিওপির সুলতানপুর মাঠ থেকে আরও দুই বাংলাদেশি নাগরিককে আটক করা হয়।
তিনি আরও বলেন, আটকদের তিনজনকে সাতক্ষীরা সদর থানায় এবং অন্য দুইজনকে কলারোয়া থানায় হস্তান্তর করার কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন। এছাড়া তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের প্রক্রিয়াও চলছে।
আরও পড়ুন: বিরল সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার সময় বিজিবির হাতে আটক ৫
অবৈধভাবে সিলেটের সীমান্ত দিয়ে ভারতে অনুপ্রবেশকালে ৪ নারী আটক
২ মাস আগে
অবৈধভাবে সিলেটের সীমান্ত দিয়ে ভারতে অনুপ্রবেশকালে ৪ নারী আটক
অবৈধভাবে সিলেটের সীমান্ত দিয়ে ভারতে অনুপ্রবেশকালে চার নারীকে আটক করেছে স্থানীয় জনতা। পরে তাদের বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ সিলেট ব্যাটালিয়ন (৪৮ বিজিবি) সংগ্রাম বিওপির কাছে স্থানান্তর করা হয়।
শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১১ টার দিকে গোয়াইনঘাট জাফলংয়ের মায়াবী ঝর্ণা থেকে তাদের আটক করা হয়।
আরও পড়ুন: ভোমরা স্থলবন্দরের গেইট ভেঙে অনুপ্রবেশকারী ২ ভারতীয় নাগরিক আটক
আটকরা হলেন- যশোরের অভয়নগর থানার সিদ্ধিপাশা গ্রামের জেবা বেগম (৩৫), খুলনা জেলার পাইকগাছ থানার পাটখেলপাতা গ্রামের নূর নাহার (৩৫), একই জেলার খালিশপুর থানার শিবপুর গ্রামের রিমি ঢালি (১৮) ও নড়াইল জেলার কালিয়া থানার পেরুলী গ্রামের লিপি বেগম (৪০)।
বিজিবি জানায়, পাচারকারী মো. জুয়েল রানার মাধমে অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রম করার সময় চার নারীকে আটক করে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করে স্থানীয় জনতা। এ সময় জুয়েল পালিয়ে যায়।
সিলেট ব্যাটালিয়ন (৪৮ বিজিবি) জানায়, নারীদের পাচার কাজে সহায়তা করায় জুয়েলকে পলাতক আসামি হিসেবে ও আটক চার নারীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য মামলা দায়ের পূর্বক গোয়াইনঘাট থানায় হস্তান্তর করার কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিলেট ব্যাটালিয়ন ৪৮ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. হাফিজুর রহমান।
আরও পড়ুন: মেহেরপুর সীমান্তে ৩৬ কেজি গাঁজা জব্দ, আটক ১
২ মাস আগে
খুলনায় নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করায় ১ লাখ টাকা জরিমানা, শ্রমিক আটক
খুলনায় শাকবাড়িয়া নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনকালে ড্রেজার জব্দসহ কয়েকজন শ্রমিককে আটক করেছে কোস্টগার্ড। এসময় ড্রেজার মালিককে এক লাখ টাকা জরিমানা করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
রবিবার (২২ সেপ্টেম্বর) কয়রা উপজেলার দক্ষিণ বেদকাশি এলাকায় এ অভিযান পরিচালনা করেন কয়রা উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট বিএম তারিক-উজ-জামান।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কয়রা উপজেলার দক্ষিণ বেদকাশী ইউনিয়নের জোড়শিং, গোলখালী, আংটিহারা এলাকায় নদীতে কোনো চর না থাকলেও ড্রেজার মেশিন বসিয়ে দেদারসে বালু উত্তোলন ও বিক্রয় করে আসছিলেন বালু ব্যবসায়ী হারুন। বাঁধের কাছ থেকে বালু উত্তোলন করায় এরইমধ্যে ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে ওই এলাকার নদীরক্ষা বাঁধ।
আরও পড়ুন: সিরাজগঞ্জে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে ২ জনের কারাদণ্ড
দক্ষিণ বেদকাশি গ্রামের আমির হামজা বলেন, ‘অবৈধ বালু তোলার পেছনে একটি শক্তিশালী চক্র রয়েছে। ওই চক্রের মধ্যে স্থানীয় প্রভাবশালী ব্যক্তি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারি কর্মকর্তাসহ অনেকেই যুক্ত রয়েছে। অবৈধ বালু তোলার মাধ্যমে অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হচ্ছেন কতিপয় ব্যক্তি আর ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সাধারণ মানুষ।’
তিনি আরও বলেন, ‘স্থানীয় প্রশাসন মাঝেমধ্যে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান চালালেও অবৈধ এ কার্যক্রম বন্ধ হয় না। এ অবস্থায় নদী তীরের বেড়িবাঁধ ও আবাদী জমিগুলো ভাঙনের কবলে পড়ছে।’
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তারিক-উজ-জামান বলেন, ‘কোস্টগার্ড অভিযান চালিয়ে ড্রেজারসহ কয়েকজন শ্রমিককে আটক করেছে। তাৎক্ষণিক ড্রেজার মালিকের নিকট থেকে এক লাখ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে।’
আরও পড়ুন: অবৈধভাবে বালু উত্তোলনকালে জাফলংয়ে ৬১টি নৌকা জব্দ, গ্রেপ্তার ৩
৩ মাস আগে
নরসিংদীতে অবৈধ অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার
নরসিংদীতে পৃথক অভিযানে অবৈধ অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করেছে পুলিশ।
জেলার মাধবদী ও পলাশ থানার টিম পৃথক অভিযান চালিয়ে ২টি ওয়ান শুটারগান এবং ৪ রাউন্ড কার্তুজ উদ্ধার করে।
রবিবার (৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান নরসিংদীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শামসুল আরেফীন।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সারাদেশে গত ৪ সেপ্টেম্বর থেকে পরিচালিত হয় অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার অভিযান। এর অংশ হিসেবে নরসিংদীর পুলিশ সুপার মো. আব্দুল হান্নানের নির্দেশনায় অভিযান পরিচালনা করা হয়।
এরই ধারাবাহিকতায় শনিবার রাতে মাধবদী থানার টিম গোপন তথ্যের ভিত্তিতে আনন্দী সেতুর পূর্বপাশে বাংলা মার্কেট এলাকায় অভিযান চালায়।
আরও পড়ুন: মোহাম্মদপুরে পরিত্যক্ত অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার
এসময় পরিত্যক্ত অবস্থায় বাজারের ব্যাগে একটি আগ্নেয়াস্ত্র ওয়ান শুটারগান এবং ৪ রাউন্ড সবুজ রঙের ওয়ান শুটারগানের কার্তুজ উদ্ধার করা হয়।
একই রাতে পলাশ থানা পুলিশ ফুলবাড়িয়া হালদারপাড় এলাকায় অভিযান চালায়। এ সময় পরিত্যক্ত অবস্থায় একটি ওয়ান শুটারগান উদ্ধার করে।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শামসুল আরেফীন বলেন, উদ্ধার হওয়া অস্ত্র ও গুলি মাধবদী এবং পলাশ থানা হেফাজতে রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, গত ৪ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হওয়া অভিযানে এ পর্যন্ত ৩টি অস্ত্র এবং ১৪ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়েছে।
এছাড়া এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানান শামসুল আরেফীন।
আরও পড়ুন: যৌথবাহিনীর অভিযানে গ্রেপ্তার ২৫, ৫৩ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার
নরসিংদীতে কারাগার থেকে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
৩ মাস আগে
নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ বিষয়ে দায়মুক্তি কেন অবৈধ নয়: হাইকোর্ট
শেখ হাসিনা সরকারের অধীনে দশম ও একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) ও নির্বাচন কমিশনারদের (ইসি) নিয়োগ নিয়ে দেশের কোনো আদালতে প্রশ্ন উত্থাপন করা যাবে না মর্মে দেওয়া ‘দায়মুক্তির বিধান’ কেন অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি মোহাম্মদ মাহবুব উল ইসলামের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই রুল দেন।
আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির।
আইন মন্ত্রণালয় ও নির্বাচন কমিশনকে এ রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আরও পড়ুন: রাশেদ খান মেননের ৬ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
এই বিধানের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে গত ১৮ আগস্ট রিট দায়ের করা হয়। রিটে দায়মুক্তি দেওয়া কেন অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারির আবেদন করা হয়।
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবী জনস্বার্থে এ রিট দায়ের করেন।
রিটকারী আইনজীবীরা হলেন- আব্দুল্লাহ সাদিক, জিএম মোজাহিদুর রহমান, মিসবাহ উদ্দিন, জোবায়দুর রহমান, নোয়াব আলী, আজিম উদ্দিন পাটোয়ারী, সাজ্জাদ সরওয়ার, মোজাহিদুল ইসলাম, মিজানুল হক ও একেএম নুরুন নবী।
রিটকারীদের আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির বলেন, ‘রিটে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইন ২০২২ এর ধারা ৯ চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে। ধারা ৯ এর মাধ্যমে ইতোপূর্বে নিয়োগকৃত নির্বাচন কমিশনারের বিরুদ্ধে আদালতের শরণাপন্ন হওয়ার অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছে। এ ব্যাপারে বিচার বিভাগের ক্ষমতা খর্ব করা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘যা সংবিধানের ২৬, ২৭ ও ৩১ অনুচ্ছেদ ও ক্ষমতার পৃথকীকরণ নীতি এবং বিচার বিভাগের স্বাধীনতার পরিপন্থি। এই ধরনের দায়মুক্তি সম্পূর্ণভাবে অসাংবিধানিক। দেশের তিনটি বিভাগ রয়েছে। আইন, বিচার ও সংসদ বিভাগ। আইন সভা আইন পাস করে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা খর্ব করতে পারে না। কারণ বিচার বিভাগের স্বাধীনতা সংবিধানের মৌলিক কাঠামো। ৯ ধারার মাধ্যমে সংবিধানের মৌলিক কাঠামো ধ্বংস করা হয়েছে। রিট আবেদনে আইন মন্ত্রণালয় ও নির্বাচন কমিশনকে বিবাদী করা হয়।’
২০১৪-২০১৮ সালে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ নিয়ে দেশের কোনো আদালতে প্রশ্ন উত্থাপন করা যাবে না বলে ২০২২ সালে দায়মুক্তির বিধান সম্বলিত ওই আইন করা হয়।
আইনের ৯ নম্বর ধারায় বলা হয়েছে, প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগদানের উদ্দেশ্যে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক ইতঃপূর্বে গঠিত অনুসন্ধান কমিটি ও তাদের সম্পাদিত কার্যাবলি এবং সেই অনুসন্ধান কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারের নিয়োগ বৈধ বলে গণ্য হবে এবং সেই বিষয়ে কোনো আদালতে কোনো প্রশ্ন উত্থাপন করা যাবে না।
আরও পড়ুন: আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধানে কমিশন গঠন
৩ মাস আগে
ভবনের গাড়ি পার্কিংয়ের জায়গায় অবৈধভাবে গড়ে তোলা দোকান বন্ধ করা হবে: ডিএনসিসি মেয়র
ভবনের গাড়ি পার্কিংয়ের জায়গায় অবৈধভাবে গড়ে তোলা দোকান বন্ধ করা হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম।
তিনি বলেন, রাজউক থেকে নকশা অনুমোদনের সময় অনেক ভবনে পার্কিং দেখানো হয়। এসব পার্কিংয়ে গাড়ি পার্ক করতে হবে।
তিনি আরও বলেন, দেখা যায় অনেক ভবনের পার্কিংয়ের জায়গায় দোকান ভাড়া দেওয়া হয়েছে। তারপর গাড়িগুলো পার্কিং করা হচ্ছে রাস্তায়।
বুধবার (৫ জুন) গুলশান-বাড্ডা লিংক রোডে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: নেদারল্যান্ডসের শহরগুলোর খালের আদলে ঢাকার খালগুলোর উন্নয়ন করতে চাই: ডিএনসিসি মেয়র
ডিএনসিসি মেয়র আরও বলেন, গাড়ি পার্কিংয়ের জায়গায় অবৈধভাবে দোকান দেওয়া যাবে না। রাজউককে সঙ্গে নিয়ে আমরা এগুলো বন্ধে অভিযান শুরু করব।
ঈদের পর থেকেই অভিযান শুরু হবে বলে জানান ডিএনসিসি মেয়র।
অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছে ডিএনসিসি মেয়র গুলশান লেকে অবৈধ পয়োবর্জ্যের সংযোগ দেখতে পান।
এসময় তিনি তাৎক্ষণিকভাবে কলাগাছ দিয়ে অবৈধ সংযোগ বন্ধের নির্দেশ দিলে সংযোগটি কলাগাছ দিয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয়।
আতিকুল ইসলাম বলেন, শহরের প্রায় সব ভবনেই এয়ারকন্ডিশন (শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র) লাগানো আছে, জেনেরেটর লাগানো আছে। সবাই হাজার হাজার টাকা খরচ করে ঘর ঠান্ডা করার জন্য এসি লাগাচ্ছে কিন্তু অনসাইটে সুয়ারেজ ব্যবস্থাপনা করার বিষয় কেউ চিন্তা করছে না।
তিনি আরও বলেন, নির্বিচারে শহরের খালে, ড্রেনে সুয়ারেজের সংযোগ দিয়ে পানি, বায়ু দূষণ করছে। এগুলো বন্ধ করতে হবে। এসব অবৈধ সংযোগ বন্ধে আমরা কঠোর ব্যবস্থা নেব।
মেয়র বলেন, গুলশান ও বারিধারা মাত্র পাঁচ শতাংশ বাড়িতে কমপ্লায়েন্স পেয়েছি। বেশিরভাগ বাড়ির পয়োবর্জ্যের সংযোগ ড্রেনে, খালে দিয়ে রেখেছে। আমি অনেকগুলো ভবনে অবৈধ সংযোগ বন্ধে কলাগাছ দিয়ে দিয়েছিলাম। আমরা এবছর আবারও অভিযান শুরু করব।
জনগণকে ছাদবাগান করার আহ্বান জানান মেয়র। তিনি বলেন, ছাদবাগান করলে ১০ শতাংশ হোল্ডিং ট্যাক্স ছাড়া দেওয়ার বিষয়টি এরই মধ্যে মন্ত্রণালয় অনুমোদন দিয়েছে। নীতিমালা প্রণয়ন করা হচ্ছে। নীতিমালা প্রণয়ন হলে হোল্ডিং ট্যাক্স ছাড় দেওয়া হবে।
বক্তৃতা শেষে ডিএনসিসি মেয়র গুলশান বাড্ডা লিংক রোডে একটি গাছ রোপণ করে কর্মসূচির উদ্বোধন করেন।
ডিএনসিসি, গুলশান সোসাইটি ও সিটি ব্যাংকের যৌথ উদ্যোগে এই বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির আওতায় গুলশান এলাকায় মোট ৫ হাজার গাছ রোপণ করা হবে।
বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) সদস্য মেজর (ইঞ্জি.) সামসুদ্দীন আহমদ চৌধুরী (অব:), গুলশান সোসাইটির সভাপতি ব্যারিস্টার ওমর সাদাত, সিটি ব্যাংকের চেয়ারম্যান আজিজ আল কায়সার, ১৯ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. মফিজুর রহমান, সংরক্ষিত আসনের নারী কাউন্সিলর মোছা. হাজেরা খাতুন এবং আমেনা বেগম প্রমুখ।
আরও পড়ুন: বায়ুদূষণ রোধে ৫ ঘোষণা মেয়র আতিকের
দক্ষিণখান-উত্তরখানের ৮১ কিলোমিটার রাস্তার নির্মাণকাজ ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন হবে: ডিএনসিসি মেয়র
৬ মাস আগে
সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলের সিদ্ধান্ত অবৈধ: হাইকোর্ট
প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলের সিদ্ধান্ত অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট।
বুধবার (৫ জুন) বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি খিজির হায়াতের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন।
এ রায়ের ফলে সরকারি চাকরিতে ৩০ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা কোটা পদ্ধতি বহাল থাকল বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন সিনিয়র আইনজীবী মো. মুনসুরুল হক চৌধুরী। তার সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী শফিকুল ইসলাম।
আরও পড়ুন: ‘সানভীস বাই তনি’ শোরুম সিলগালা কেন অবৈধ নয়: হাইকোর্ট
অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষের শুনানিতে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ মোহাম্মদ (এসকে) সাইফুজ্জামান জামান।
আইনজীবী মো. মুনসুরুল হক চৌধুরী বলেন, মুক্তিযোদ্ধাদের বিষয় বিবেচনা করে যেহেতু সংবিধান প্রণয়ণের আগেই মুক্তিযোদ্ধা কোটা চালু করা হয়, এটা চলমান ছিল। এটা চলমান থাকাবস্থায় সরকার একটা পরিপত্রের মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধাদের ৩০ শতাংশ কোটা ২০১৮ সালের ৪ঠা অক্টোবর বাতিল করে দেয়। এর আগে মুক্তিযোদ্ধাদের কোটা সংরক্ষণের ব্যাপারে আপিল বিভাগ পর্যন্ত সিদ্ধান্ত আছে, এই কোটা বাস্তবায়নযোগ্য। কিন্তু তারপরও ২০১৮ সালে নবম থেকে ১৩তম গ্রেডের ক্ষেত্রে এই কোটা বাতিল করা হয়। এটা অবৈধ ঘোষণা করেছে। ফলে এখন থেকে ১৩ থেকে নবম গ্রেডে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় নিয়োগ দিতে কোনো বাধা রইল না।
জানা যায়, সরকারি চাকরিতে কোটা ব্যবস্থা দীর্ঘদিনের। ১৯৭২ সালের ৫ নভেম্বর এক নির্বাহী আদেশে সরকারি, আধাসরকারি, প্রতিরক্ষা এবং জাতীয়করণ করা প্রতিষ্ঠানে জেলা ও জনসংখ্যার ভিত্তিতে ৩০ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা কোটা এবং ক্ষতিগ্রস্ত নারীদের জন্য ১০ শতাংশ কোটা পদ্ধতি প্রবর্তন করা হয়। পরে বিভিন্ন সময় এ কোটা পদ্ধতির সংস্কার, পরিমার্জন ও পরিবর্তন করে সরকার।
সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি সংস্কারের দাবিতে চাকরিপ্রার্থীদের আন্দোলনের মধ্যে ২০১৮ সালের ২ জুলাই মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে প্রধান করে সাত সদস্যের কমিটি গঠন করে সরকার।
এরপর ২০১৮ সালের ৪ অক্টোবর সরকারি চাকরিতে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির পদে সরাসরি নিয়োগে বিদ্যমান কোটা পদ্ধতি তুলে দিয়ে মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে পরিপত্র জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
ওই পরিপত্র চ্যালেঞ্জ করে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও প্রজন্ম কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের সভাপতি অহিদুল ইসলাম তুষারসহ সাতজন হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন। এ রিটের শুনানি নিয়ে ২০২১ সালের ৬ ডিসেম্বর হাইকোর্ট সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিল করে ২০১৮ সালের ৪ অক্টোবর জারি করা পরিপত্র কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছিলেন। এ রুলের উপর চূড়ান্ত শুনানি করে হাইকোর্ট রুল মঞ্জুর করে রায় দেন।
আরও পড়ুন: হাইকোর্টে খালাস পেলেন ‘ভূমির কুতুব’
ঢাকা-চট্টগ্রাম বিভাগে ৬ মাসের জন্য স্থগিত প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের কার্যক্রম: হাইকোর্ট
৬ মাস আগে