মার্কিন রাষ্ট্রদূত
সরকারবিরোধী বিক্ষোভের পরিকল্পনা নিয়ে ঢাকায় বিরোধী দলীয় নেতার সঙ্গে বৈঠক করেছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত: রাশিয়া
রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা বলেছেন, অক্টোবরের শেষদিকে ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস সরকারবিরোধী সমাবেশ আয়োজনের পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করতে দেশের বিরোধী দলের এক সদস্যের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।
তিনি এক্সে (সাবেক টুইটার) একটি পোস্টে বলেছিলেন,‘এই ধরনের কর্মকাণ্ড অভ্যন্তরীণ বিষয়ে গুরুতর হস্তক্ষেপ ছাড়া আর কিছুই নয়।’
আরও পড়ুন: মানব সম্পদ ও জলবায়ু সহনশীলতার উন্নয়নে বাংলাদেশকে সহায়তা করবে বিশ্বব্যাংক
তিনি বলেন, 'বাংলাদেশে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন স্বচ্ছ ও অংশগ্রহণমূলক করার আড়ালে যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্ররা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করার যে প্রচেষ্টা চালাচ্ছে তা আমরা বারবার তুলে ধরেছি।’
সাংবাদিকরা রুশ কর্মকর্তার মন্তব্যের বিষয়ে ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাসের দৃষ্টি আকর্ষণ করলেও দূতাবাসের মুখপাত্রের পক্ষ থেকে এখনো কোনো মন্তব্য করা হয়নি।
আরও পড়ুন: ইন্দোনেশিয়ার মতো দুর্দশাগ্রস্ত রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সহায়তা করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
১ বছর আগে
বিশ্বব্যাংক-আইএমএফ প্রধানদের সঙ্গে ঢাকায় মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বিশ্বব্যাংক ও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।
বুধবার (১৫ নভেম্বর) ঢাকায় এই বৈঠক করেন তিনি।
বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি চিফ আবদুলাই সেক এবং আইএমএফের আবাসিক প্রতিনিধি জয়েন্দু দে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: পিটার হাসকে হুমকির বিষয়ে সরকারের কাছে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে: মার্কিন দূতাবাস
মার্কিন দূতাবাসের মুখপাত্র স্টিফেন আইবেলি ইউএনবিকে বলেন, ‘কূটনীতিক হিসেবে আমরা বিভিন্ন সংগঠন, প্রতিষ্ঠান ও জনগণের সঙ্গে কথা বলি। এর মধ্যে রয়েছে সুশীল সমাজ, বেসরকারি সংস্থা, গণমাধ্যম পেশাজীবী, ব্যবসায়ী নেতা, চেম্বার অব কমার্স, রাজনৈতিক দল, একাডেমিক ও বিশ্ববিদ্যালয়, সরকারি কর্মকর্তা, সাংস্কৃতিক অবদানকারী, শিক্ষাবিদ এবং আরও অনেক ধরনের সংগঠন, প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তি।
তিনি বলেন, 'এই কথোপকথন আমাদের বাংলাদেশকে আরও ভালোভাবে বুঝতে এবং দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদার করতে সহায়তা করবে।’
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের উন্নয়ন ও তৈরি পোশাক খাতে ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রশংসা ইইউ প্রতিনিধি দলের
১ বছর আগে
মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে হুমকি দেওয়ায় আ. লীগ নেতার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
একজন বিদেশি কূটনীতিককে প্রকাশ্যে ভাষণে হুমকি দেওয়া ব্যক্তির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শুক্রবার (১০ অক্টোবর) পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ কূটনৈতিক বিষয়ে সব নিয়ম ও দায়িত্বকে সম্মান করে এবং অপর পক্ষের কাছ থেকেও অনুরূপ ব্যবহার আশা করে।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী এ নির্দেশনা দেন।
এর আগে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বলেছিল, তারা আশা করে স্বাগতিক দেশের সরকার তাদের (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের) কর্মীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা বজায় রাখার জন্য সব ধরনের উপযুক্ত ব্যবস্থা নেবে।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের প্রধান উপ-মুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেলকে স্থানীয় এক ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা মুজিবুল হক চৌধুরীর মন্তব্য সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, ‘আমাদের কূটনৈতিক কর্মীদের নিরাপত্তা ও কূটনৈতিক সুযোগ-সুবিধা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমি মনে করি এই ধরনের হিংসাত্মক বক্তব্য খুবই অসৌজন্যমূলক।’
প্যাটেল ভিয়েনা কনভেনশনের অধীনে দেশগুলোর বাধ্যবাধকতা এবং এর অধীনে থাকা কূটনৈতিক কনভেনশনের কথাও উল্লেখ করেছেন।
আরও পড়ুন: সুষ্ঠু-নিরপেক্ষ নির্বাচনই আমাদের মূল লক্ষ্য: প্রধানমন্ত্রী
আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য মোহাম্মদ এ আরাফাত বলেন, যদিও জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণত ইউনিয়ন পর্যায়ের যেকোনো নেতাকে যেকোনো অন্যায়ের জন্য সতর্ক করে, তবে সেক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ মুজিবুল হককে কারণ দর্শাতে বলবে এবং সতর্ক করবে।
তিনি তার এক্সে অ্যাকাউন্টে (পূর্বে টুইটার) লিখেছেন, ‘কোনো সন্দেহ নেই বাংলাদেশ সরকার ভিয়েনা কনভেনশন এবং কূটনৈতিক কনভেনশনের অধীনে থাকা বাধ্যবাধকতার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে কূটনীতিক ও তাদের কর্মী এবং সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা বজায় রাখার জন্য যথাযথ ব্যবস্থা নেবে।’
ইউনিয়ন পর্যায়ের আওয়ামী লীগ নেতা মুজিবুল তার জনসাধারণের বক্তৃতায় বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসকে ‘মারধর’ করার হুমকি দেন।
আরাফাত বলেন, ‘ইউনিয়ন হলো দলের সর্বনিম্ন পর্যায় এবং সেই পর্যায়ের হাজার হাজার মানুষ প্রতিদিন এমন অনেক কথা বলে যা আমরা খুব একটা গুরুত্ব দেই না। আওয়ামী লীগ কোনো রেজিমেন্টেড দল নয়, তাই তৃণমূল নেতারা বাকস্বাধীনতা ভোগ করেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘তবে এই বিশেষ ক্ষেত্রে, আমি আওয়ামী লীগের ইউনিয়ন পর্যায়ের নেতার করা ঘৃণ্য বক্তব্যের নিন্দা জানাই। আমি তৃণমূলের সব নেতার আওয়ামী লীগ নেতাদের সতর্কতা অবলম্বন করার এবং কোনো কূটনৈতিক শিষ্টাচার লঙ্ঘন না করার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।’
আরও পড়ুন: মেট্রোরেলের আগারগাঁও থেকে মতিঝিল অংশের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
অগ্নিসংযোগকারীদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলুন: দলীয় সদস্যদের প্রতি শেখ হাসিনা
১ বছর আগে
পররাষ্ট্রসচিবের সঙ্গে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।
বৃহস্পতিবার (২ নভেম্বর) সাক্ষাৎকালে পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন তারা।
বৈঠকের পর মার্কিন দূতাবাসের এক মুখপাত্র বলেন, 'কূটনীতিক হিসেবে আমরা সুশীল সমাজ ও বেসরকারি সংস্থা, গণমাধ্যম কর্মী, ব্যবসায়ী নেতা, চেম্বার অব কমার্স, রাজনৈতিক দল, শিক্ষাবিদ ও বিশ্ববিদ্যালয়, সরকারি কর্মকর্তা, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, শিক্ষাবিদ এবং আরও অনেক ধরনের সংগঠন, প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলি।’
মুখপাত্র বলেন, এই কথোপকথন বাংলাদেশকে আরও ভালভাবে বুঝতে এবং দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদার করতে তাদের সহায়তা করে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের আহ্বান পুনর্ব্যক্ত জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের
সহিংসতা বর্জন করে সংযম বজায় রাখার আহ্বান ব্রিটিশ রাষ্ট্রদূত সারাহ কুকের
১ বছর আগে
পরিস্থিতি যাই হোক না কেন, ইসিকে সময়মতো নির্বাচন করতে হবে: মার্কিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠক শেষে সিইসি
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, সংবিধান অনুযায়ী যথাসময়ে নির্বাচন করা ছাড়া নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কোনো বিকল্প নেই।
মঙ্গলবার মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের সঙ্গে বৈঠকের পর সিইসি সাংবাদিকদের বলেন, ‘পরিস্থিতি যেমনই হোক না কেন ইসিকে যথাসময়ে নির্বাচন করতে হবে।’
সিইসি বলেন, মার্কিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠকে নির্বাচনের অনুকূল পরিবেশ এবং আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘আমরা চাই সব রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক। তবে এর মানে এই নয় যে পরিবেশ অনুকূল না হলে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে না।’
আরও পড়ুন: আমরা অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে বদ্ধপরিকর: দক্ষিণ এশীয় নির্বাচন কমিশনারদের প্রধানমন্ত্রী
তিনি আরও বলেন, ‘তারা হয় নির্বাচনে অংশ নিতে পারে বা বয়কট করতে পারে, কিন্তু নির্বাচন কমিশনের কাছে এমন কোনও বিকল্প নেই।’
কমিশনের প্রধান এই কর্মকর্তা বলেন, ‘মার্কিন রাষ্ট্রদূত রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংলাপের আশা প্রকাশ করেন। আমরাও একই কথা বলেছি।’
তিনি বলেন, ‘রাজপথে শক্তি প্রদর্শন করে সমস্যার সমাধান হবে না। তিনিও (মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস) বিশ্বাস করেন যে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করা উচিৎ।’
আরও পড়ুন: বিএনপি সত্যিকার অর্থে নির্বাচন চাইলে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হতো না: ওবায়দুল কাদের
১ বছর আগে
সম্পাদকদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস
'মিডিয়া ফ্রিডম কোয়ালিশন'-এর সদস্যদের এবং একটি মুক্ত ও স্বাধীন গণমাধ্যমের প্রতি সমর্থন জানাতে বৃহস্পতিবার (১৯ অক্টোবর) বাংলাদেশের প্রধান প্রধান সংবাদ মাধ্যমের জ্যেষ্ঠ সম্পাদকদের স্বাগত জানিয়েছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস।
অনুষ্ঠান শেষে ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাস জানায়, সংবাদপত্রের স্বাধীনতার মাধ্যমে স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র সুরক্ষিত থাকে।
দূতাবাস বলেছে, সাংবাদিকতা শুধু পেশাই নয়, বরং নির্বাচিত নেতাদের কাছ থেকে জবাবদিহিতা চাওয়া গণতন্ত্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক।
আরও পড়ুন: র্যাবের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পর বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড উল্লেখযোগ্য কমেছে: পিটার হাস
বৈঠক সূত্র জানায়, এতে বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, আসন্ন রাজনৈতিক কর্মসূচি এবং যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতি নিয়েও সংক্ষিপ্ত আলোচনা হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহফুজ আনাম, প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান, ভোরের কাগজ সম্পাদক শ্যামল দত্ত, বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজাম এবং যুগান্তর সম্পাদক সাইফুল আলম প্রমুখ।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে ‘অবাধ, সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ’ নির্বাচনে সহযোগিতা দিতে প্রস্তুত যুক্তরাষ্ট্র: পিটার হাস
১ বছর আগে
মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বক্তব্য আমাদের স্বাধীন গণমাধ্যমের উপর অযাচিত হস্তক্ষেপ: ইকবাল সোবহান চৌধুরী
মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বক্তব্য আমাদের স্বাধীন গণমাধ্যমের উপর অযাচিত হস্তক্ষেপ বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাবেক তথ্য উপদেষ্টা ও দৈনিক অবজারভারের সম্পাদক ইকবাল সোবহান চৌধুরী।
তিনি বলেন, আমরা কোনো প্রভু চাই না। আমরা বন্ধু চাই। বাংলাদেশ কোনো প্রভুর কাছে মাথা নত করবে না। এটি আমাদের জন্য অবমাননাকর। এজন্য আমরা এখানে প্রতিবাদের জন্য দাঁড়িয়েছি।
ভিসা নীতির নামে সংবাদমাধ্যমে মার্কিন চাপের প্রতিবাদে মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) জাতীয় প্রেসক্লাবে জাস্টিস ফর জার্নালিস্টস আয়োজিত সাংবাদিক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
জাস্টিস ফর জার্নালিস্টস’র সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট দ্য ডেইলি স্টেটের জয়েন্ট এডিটর ওবায়দুল হক খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সাংবাদিক সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন ইকবাল সোবহান চৌধুরী।
প্রধান অতিথির ভাষণে ইকবাল সোবহান চৌধুরী বলেন, মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বক্তব্য আমাদের দেশের স্বাধীন গণমাধ্যমের উপর হস্তক্ষেপের শামিল। বাংলাদেশের সফল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতির বিরুদ্ধে সাহসিকতা দেখাচ্ছেন। যতক্ষণ তিনি এই সাহসিকতা দেখাবেন- ততক্ষণ পর্যন্ত আমরা তার পাশে আছি।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের নির্বাচন বাংলাদেশের সংবিধান মোতাবেকই হবে। কোনো বিদেশি রাষ্ট্রের অযাচিত হস্তক্ষেপ মানা হবে না। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে আমেরিকা বিরোধীতা করেছিল। মার্কিনীরা বাংলাদেশের জন্মলগ্ন থেকেই বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। বর্তমানে ভিসানীতি ও স্যাংশনের নামে জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীদের নিয়ে আমেরিকা গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। জাস্টিস ফর জার্নালিস্টের আজকের এই কর্মসূচিতে যারা উপস্থিত হয়েছেন, তারাই মুক্তিযুদ্ধের মূল শক্তি বলে আমরা বিশ্বাস করি। যারা উপস্থিত না এই সমাবেশ ভণ্ডুল করার চেষ্টা করেছেন, তারা সুযোগ সন্ধানী।
আরও পড়ুন: প্রথম দফায় ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপে পদক্ষেপ নিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
তিনি আরও বলেন, দেশের বিরুদ্ধে, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্র সাংবাদিক সমাজ মেনে নিবে না। দেশের মানুষ শেখ হাসিনার উন্নয়নের পক্ষে। আমেরিকার আগ্রাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বর্তমানে প্রতিবাদ করছেন তারই মেয়ে শেখ হাসিনা। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র সচেতন সাংবাদিক সমাজসহ এদেশের মানুষ মনে নেবে না। এ সকল ষড়যন্ত্র বন্ধ না হলে ভবিষ্যতে আরও কঠোর থেকে কঠোরতর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
ইকবাল সোবহান চৌধুরী বলেন, এটি আমাদের রুটি-রুজির সংগ্রাম, অধিকার ও মর্যাদার প্রশ্ন। এসব প্রশ্নে আমাদের কখনও কখনও কলম ছেড়ে রাজপথে নামতে হয়। মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বক্তব্যের প্ররিপ্রেক্ষিতে আমাদের এই প্রতিবাদ সমাবেশ।
সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন সাংবাদিক নেতা মনজুরুল আহসান বুলবুল, বিএফইউজে’র সাবেক মহাসচিব আব্দুল জলিল ভূঁইয়া, ডিইউজের সাবেক সভাপতি কুদ্দুস আফ্রাদ, ডিইউজের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মানিক লাল ঘোষ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক খায়রুল আলম।
বিশেষ অতিথির ভাষণে বিএফইউজে’র সাবেক সভাপতি ও সাংবাদিক নেতা মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল বলেছেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র মুক্ত গণমাধ্যমের দেশ। সেখানেও সাংবাদিক নির্যাতন হয়। মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস’র বক্তব্য তার দেশেরই মুক্ত গণমাধ্যমের নীতির সঙ্গে সাংঘর্ষিক। পিটার হাসের বক্তব্য পরোক্ষাভাবে গণমাধ্যমের উপর চাপ সৃষ্টি করেছে।
তিনি মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘আপনার বক্তব্য যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীন গণমাধ্যমের যে নীতি তার বরখেলাপ।’
আরও পড়ুন: গণমাধ্যম কর্মীরাও ভিসা নীতির মুখোমুখি হতে পারে: হাস
সাংবাদিক নেতা বুলবুল আরও বলেন, ‘পেশার সম্মান রক্ষায় আমাদের কাজ করতে হবে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বছরে ২৭ হাজার ভিসা দিয়ে থাকে। এরমধ্যে ১০ হাজার ভিসা পায় সাধারণ ছাত্রছাত্রীরা। তাদেরতো ভিসানীতি রয়েছেই, আবার নতুন করে আবার যে ভিসানীতি, তা আমাদের ভয় প্রদর্শন করার জন্যই। আমরনা কোনোভাবেই আমাদের উপর কারো চোখ রাঙানো স্বীকার করবো না।’
তিনি বলেন, ভিসানীতি দিল আমেরিকা। আর তার তালিকা তৈরি করে আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্ধ প্রশিক্ষক। আমার উদ্বেগ হলো গণমাধ্যমের উপর ভিসানীতির প্রয়োগ বিষয়ে। সাংবাদিকদের শত্রু হলো দুইটি- একটি ভয় এবং অন্যটি লোভ। প্রকৃত ভদ্র সাংবাদিকরা কখনো এসব রক্তচক্ষুকে ভয় করে না।
এম শাহজাহান সাজুর সঞ্চালনায় স্বাগত বক্তৃতা করেন জাস্টিস ফর জার্নালিস্টস’র চেয়ারম্যান কামরুল ইসলাম।
অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- জাস্টিস ফর জার্নালিস্টস’র মহাসচিব শাহীন বাবু, সাংবাদিক নেতা লায়েক উজ্জমান, সিনিয়র সাংবাদিক আজমল হক হেলাল, আবু সাঈদ, সোহেল আমহেদ সোহেল, টেলিভিশন ক্যামেরা জার্নালিস্ট অ্যাসোশিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল হক, রাজু আহমেদ, আল মাসুদ নয়ন, গোলাম মুজতবা ধ্রুব প্রমুখ।
আরও পড়ুন: ভিসা নীতি নিয়ে এডিটরস কাউন্সিলের উদ্বেগ, ব্যাখ্যা দিলেন রাষ্ট্রদূত হাস
১ বছর আগে
সংকট সমাধানে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংলাপ প্রয়োজন: মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে সিইসি
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসকে বলেছেন, দেশে চলমান সংকট নিরসনে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংলাপ প্রয়োজন।
তিনি বলেন, ‘আমরা তাদের বলেছি এবং তারাও বিশ্বাস করে যে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে প্রকৃতপক্ষেই সংলাপের প্রয়োজন আছে। আমি তাকে বলেছি, সংলাপ ছাড়া রাজপথে সংকট সমাধান করা যাবে না।’
আরও পড়ুন: গণ অধিকার পরিষদসহ ১০টি দলকে নিবন্ধন না দেওয়ার সিদ্ধান্ত জানাল ইসি
মঙ্গলবার ঢাকার আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন ভবনে বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন সিইসি।
আউয়াল বলেন, ‘একটি বিষয় আমরা স্পষ্ট করেছি যে নির্বাচনের জন্য একটি অনুকূল পরিবেশ প্রয়োজন, যা আমরা নির্বাচন কমিশন থেকে সবসময় বলে থাকি। দেশের সংকট রাজনৈতিক। এর সঙ্গে আমার কর্মকাণ্ডের কোনো সম্পর্ক নেই।’
সিইসি বলেন, রাজনৈতিকভাবে এ সমস্যার সমাধান হলে ইসির জন্য নির্বাচন করা আরও স্বাচ্ছন্দ্য ও সহজ হবে। ‘আমরা আশা করি যে রাজনৈতিক অঙ্গনে বিরাজমান অনেক সমস্যা যেকোন মূল্যে সমাধান করা হবে।’
আরও পড়ুন: জাতীয় নির্বাচনের তফসিল অক্টোবরের শেষ সপ্তাহের আগে নয়: সিইসি
কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘এই কমিশনের পক্ষ থেকে আমি মনে করি, রাজনৈতিক দলগুলোর এক টেবিলে বসে একসঙ্গে চা খাওয়া উচিত। তারপর তাদের উচিত এই সংকট নিয়ে কথা বলে সমাধানের পথ খুঁজে বের করা।’
প্রধান নির্বাচন কমিশনার আরও বলেন, অক্টোবরে তাদের (মার্কিন) প্রাক-মূল্যায়ন দল বাংলাদেশে আসবে।
আউয়াল আরও বলেন, ‘তারা শুনেছে, এখানে যতগুলো রাজনৈতিক দল আছে, তারা ইসির নিবন্ধন পায়নি। যাদের নিবন্ধন করা হয়েছে তারা সেভাবে প্রাণবন্ত নয়। জবাবে আমরা বলেছিলাম যে রাজনৈতিক দল নিবন্ধনের জন্য আমাদের নিয়মানুযায়ী যে মানদণ্ড পূরণ করতে হবে তা আমরা কঠোরভাবে অনুসরণ করেছি। এ কারণে অনেক দল নিবন্ধন পায়নি।’
আরও পড়ুন: ২৪ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ভোটকেন্দ্রের তালিকা চূড়ান্ত করতে ডিসিদের নির্দেশ
১ বছর আগে
নির্বাচন কমিশন ভবনে সিইসির সঙ্গে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস।
মঙ্গলবার সকাল ১১টা ১০ মিনিটে সিইসির কার্যালয় কক্ষে এ বৈঠক শুরু হয়।
মার্কিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে ছিলেন দূতাবাসের ডেপুটি পলিটিক্যাল অ্যান্ড ইকোনমিক কাউন্সেলর আর্তুরো হাইনস।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) আহসান হাবীব খান ও ইসি সচিব জাহাঙ্গীর আলম।
আরও পড়ুন: প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সিইসির সৌজন্য সাক্ষাৎ
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল অক্টোবরের শেষ সপ্তাহের আগে নয়: সিইসি
১ বছর আগে
যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ সম্পর্কের মূল চালিকাশক্তি অভিন্ন নীতি: পিটার হাস
বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের গল্প তাৎপর্য বহন করে।
তিনি বলেন, ‘আমাদের গণতন্ত্রের শক্তি আমাদের জনগণ এবং আমাদের জনগণের শক্তির মধ্যে দিয়ে আমাদের গণতন্ত্রের পূর্ণমাত্রা প্রকাশ পায়।’
রবিবার (২৩ জুলাই) সন্ধ্যায় যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা দিবস (৪ জুলাই) উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে হাস বলেন, তারা আমেরিকাকে সংজ্ঞায়িত করা নীতিগুলো বিশ্বাস করেন এবং এগুলো আমেরিকার সীমানা ছাড়িয়েও বিস্তৃত।’
তিনি বলেন, ‘আমরা এটাও বিশ্বাস করি যে এই মূল্যবোধ বর্তমানে ও ভবিষ্যতে যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ সম্পর্কের সঙ্গে জড়িত।’
গত ৪ জুলাই যুক্তরাষ্ট্র ২৪৭তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করেছে।
রাষ্ট্রদূত বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন হচ্ছে দেশাত্মবোধক বক্তৃতা, বাড়ির উঠোনে বারবিকিউ পার্টি, সামরিক কুচকাওয়াজ ও আতশবাজি এবং 'স্টার-স্প্যাংলেড ব্যানার' থেকে শুরু করে 'বর্ন ইন দ্য ইউএসএ', 'ব্যাড টু দ্য বোন' পর্যন্ত গানের পরিবেশনা।
আরও পড়ুন: দুর্নীতির প্রকোপ কমলে বাংলাদেশে বিনিয়োগ আরও বাড়বে: পিটার হাস
সংক্ষেপে বললে, তারা যে নীতির উপর প্রতিষ্ঠিত, তাই উদযাপন করে থাকে।
রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘আমরা এমনটাই করতে মজা পাই। আর আজ রাতে আমরা তাই করতে এসেছি।’
হাস বলেন, ‘আমরা এই সত্যগুলোকেই স্বতঃসিদ্ধ মনে করি। আর সেগুলো হলো- সব মানুষকে সমানভাবে সৃষ্টি করা হয়েছে; সৃষ্টিকর্তা তাদের কিছু অবিচ্ছেদ্য অধিকার দিয়েছেন, যেগুলোর মধ্যে জীবন, স্বাধীনতা ও সুখের সন্ধান রয়েছে। এই অধিকারগুলো সুরক্ষিত করতে নাগরিকদের সম্মতি নিয়ে তাদের ন্যায্য ক্ষমতা অর্জন করে সরকার গঠন করা হয় এবং সাধারণত তা পুরুষদের নিয়েই গঠিত হয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘২০২৩ সালে এসেও আমি লক্ষ্য করছি যে সমতা ও গণতন্ত্রের এই নীতি কেবল পুরুষদের জন্য প্রযোজ্য নয়। বরং নারী এবং জাতি, বর্ণ বা ধর্ম নির্বিশেষে সব আমেরিকানদের জন্য প্রযোজ্য।’
রাষ্ট্রদূত বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের আদর্শ একই; যা স্বাধীনতার জন্য সংগ্রামকে অনুপ্রাণিত করেছিল।
তিনি আরও বলেন, ‘১৭৭৬ সালের প্রায় দুইশ’ পরে, বাংলাদেশ চারটি অনুরূপ নীতির উপর ভিত্তি করেই মুক্তিযুদ্ধ করেছিল, সেগুলো হলো- জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা। এই অভিন্ন নীতি ও 'নিখুঁত ইউনিয়ন গঠনে'র সক্ষমতা যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ সম্পর্কের মূল চালিকাশক্তি হয়েছে এবং তা ভবিষ্যতেও থাকবে।’
আরও পড়ুন: র্যাবের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পর বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড উল্লেখযোগ্য কমেছে: পিটার হাস
এই উপলক্ষে বিশেষ আলোকচিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়, যা জর্জ থরোগুডের ভ্রমণের চেতনাকে প্রতিফলিত করে বাংলাদেশি ধাঁচে উপস্থাপন করেছে। এই প্রদর্শনীতে মূলত যুক্তরাষ্ট্রের ৫০টি অঙ্গরাজ্যের অনেকগুলোতে বাড়ি তৈরি করা বাংলাদেশিদের ছাপ পাওয়া যাবে।
মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘এই ছবিগুলো আমাদের সীমানার মধ্যে বিকশিত বৈচিত্র্যের প্রমাণ, যেখানে বাংলাদেশিসহ সর্বস্তরের মানুষ এমন এক জায়গা পেয়েছে যাকে নিজের ঘর বলা যায়।’
তিনি বলেন, ‘প্রদর্শনীটির মাধ্যমে আমরা আমেরিকান স্বপ্নকে আলিঙ্গন করা বাংলাদেশিদের অসাধারণ গল্প জানতে পারব, যারা তাদের দক্ষতা, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য নিয়ে আমাদের সমাজের প্রাণবন্ত গাঁথুনিতে অবদান রেখেছেন।’
হাস বলেন, ‘সমগ্র যুক্তরাষ্ট্রে তাদের উপস্থিতি আমেরিকানদের শক্তি ও স্থিতিস্থাপকতার উদাহরণ এবং স্বাধীনতা, ন্যায়বিচার ও সমতার ক্ষেত্রে আমাদের অভিন্ন মূল্যবোধের মূলে একটি শক্তি।’
জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের উন্নয়নে ‘বিশ্বস্ত অংশীদার’ থাকবে যুক্তরাষ্ট্র: পিটার হাস
১ বছর আগে