গ্যাস সিলিন্ডার
নারায়ণগঞ্জে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ৬
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার ডরগাঁওয়ে একটি বাড়িতে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে ৬ পোশাক শ্রমিক দগ্ধ হয়েছেন।
শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে গ্যাস সিলিন্ডার বিকট শব্দে বিস্ফোরিত হয়ে আগুন ধরে গেলে তারা আহত হন।
আহতরা হলেন- আবুল হোসেন (৫০), শেলী আক্তার (৩৫), মুন্নি আক্তার (২২), জুয়েল (২০), ইসমাইল (২৩) ও তাসলিমা (১৬)।
আরও পড়ুন: পতেঙ্গায় জাহাজে বিস্ফোরণ; ৩ জনের লাশ উদ্ধার
পরে তাদের শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে (এসএইচএনআইবিপিএস) নেওয়া হয়।
হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার তরিকুল ইসলাম জানান, আহতদের শরীরের ৫৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী মোগল মিয়া জানান, রাতে কেউ মশার কয়েল জ্বালাতে গেলে ওই বাড়িতে আগুন লাগে।
আরও পড়ুন: লক্ষ্মীপুরে গ্যাস পাম্পে সিলিন্ডার বিস্ফোরণে নিহত ৩, দগ্ধ ২০
১ মাস আগে
ঘরে রান্নার কাজে নিরাপদে গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবহারের উপায়
নানা ধরনের দুর্ঘটনার পরেও এলপিজি (লিকুইড পেট্রোলিয়াম গ্যাস) সিলিন্ডারগুলোই বর্তমানে গ্যাস যোগানের গুরুত্বপূর্ণ উৎস। সঠিক ব্যবহারের অভাবে জীবনের জন্য এই প্রয়োজনীয় বস্তুটিই ভয়াবহ মৃত্যুর কারণ হয়ে দাড়াচ্ছে। ফলশ্রুতিতে গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবহার মানেই যেন ঘরের ভেতর বিপজ্জনক বিস্ফোরক নিয়ে দিন যাপন। কিন্তু কিছু নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করলে এই বাধ্য-বাধকতার সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া সম্ভব হতে পারে। চলুন, দুর্ঘটনা এড়িয়ে বাড়িতে এলপিজি সিলিন্ডার ব্যবহারের নিরাপত্তা মূলক কিছু পদক্ষেপ জেনে নেওয়া যাক।
বাড়িতে এলপিজি গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবহারে ১০টি প্রয়োজনীয় সতর্কতা
.
অনুমোদিত বিক্রেতা
এলপিজি সিলিন্ডারের সুষ্ঠ ব্যবহারের প্রথম শর্ত হচ্ছে সেটি কেনার জন্য সঠিক বিক্রেতাকে বাছাই করা। কেননা শত যত্ন করলেও ত্রুটিপূর্ণ পণ্যে ভালো সেবা পাওয়া যায় না। সেই সঙ্গে অনেক হয়রানিরও শিকার হতে হয়, যা চূড়ান্ত অবস্থায় বিপদের কারণও হতে পারে।
তাই সর্বপ্রথম কাজ হচ্ছে জাতীয়ভাবে স্বীকৃত একটি প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান খুঁজে বের করা। তারপর তাদের সূত্র ধরে খুঁজে বের করতে হবে যে, নির্দিষ্ট এলাকায় তাদের অনুমোদিত বিক্রেতা আছে কি না। এ ক্ষেত্রে তাদের বিক্রয় পরবর্তী সেবা এবং গ্যাস রিফিল সেবা সম্পর্কে ভালোভাবে যাচাই করতে হবে। একজন অনুমোদিত বিক্রেতা বিক্রির পাশাপাশি দক্ষ কর্মীর মাধ্যমে সিলিন্ডার স্থাপন এবং রক্ষণাবেক্ষণের সেবা দিয়ে থাকে।
আরও পড়ুন: শহরে রান্নার জন্য গ্যাসের চুলার সেরা কয়েকটি বিকল্প
উপরোক্ত নিরীক্ষণ সফলভাবে সম্পন্নের পর সিলিন্ডার কেনার মুহূর্তে প্রধান দুটি বিষয় দেখে নিতে হবে।
- সিলিন্ডারে সেই প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানের সিল রয়েছে কি না
- সিলিন্ডারটির সেফটি ক্যাপ সুরক্ষিত ভাবে লাগানো রয়েছে কি না
মেয়াদ থাকা গ্যাস সিলিন্ডার
একজন অনুমোদিত সিলিন্ডার সরবরাহকারী কখনোই মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্য বিক্রি করবেন না। এরপরেও কেনার সময় ক্রেতাকে এই বিষয়টি খুব গুরুত্বসহকারে খতিয়ে দেখতে হবে। কেননা এর উপর নির্ভর করছে এলপিজি সিলিন্ডার ব্যবহারকারির নিরাপত্তা।
গ্যাস সিলিন্ডার সাধারণত ন্যূনতম প্রতি ১০ বছরে প্রতিস্থাপন বা পুনরায় পরীক্ষা করা উচিৎ। অন্যান্য তথ্যের সঙ্গে মেয়াদ শেষ হওয়ার তারিখটি সিলিন্ডারের বডিতেই লিপিবদ্ধ থাকে। প্রস্তুতের তারিখ থেকে ১০ বছর অতিক্রান্ত হয়ে গেলে সিলিন্ডারের গুণগত মান হারাতে থাকে। ফলে সেটি পুনরায় গ্যাস রিফিলের জন্য উপযুক্ত থাকে না।
আরও পড়ুন: বিআরটিএ স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স যেভাবে করবেন
সিলিন্ডারকে সর্বদা উপরের দিকে মুখ করে রাখা
স্পষ্ট করে ভিন্ন কোনো নির্দেশনা না থাকলে এলপিজি সিলিন্ডার উপরের দিকে মুখ করে সোজা অবস্থায় রাখা উচিৎ। উল্টো করে কিংবা যে কোনো একদিকে কাত করে রাখা যাবে না। মোট কথা এমনভাবে রাখতে হবে যেন সেটি স্থিরভাবে এক জায়গায় থাকতে পারে। এ সময় আশেপাশের কোনো কিছুর সঙ্গে সিলিন্ডারের যেন কোনো ধাক্কা না লাগে। খালি বা গ্যাস ভরা সিলিন্ডার, উভয় ক্ষেত্রেই এটি প্রযোজ্য। এ অবস্থায় রাখলে তরল পেট্রোলিয়াম গ্যাস লিক করে আগুন লাগার ঝুঁকি থাকে না।
সিলিন্ডার স্থাপনের জায়গায় সঠিক বাতাস চলাচল
বদ্ধ জায়গায় জমা হওয়া এলপিজি ধোঁয়া বিপদের লক্ষণ। তাই সিলিন্ডারের সুরক্ষার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিকটি হচ্ছে পর্যাপ্ত বাতাস চলাচল। এর জন্য সিলিন্ডারটি রাখার জন্য যতটা সম্ভব উন্মুক্ত পরিবেশের ব্যবস্থা করতে হবে। বাড়ির যে জায়গাটি বেশি খোলামেলা সেখানে মাটির উপর সমতোলে রাখা যেতে পারে। তবে সরাসরি সূর্যালোক পড়ে এমন জায়গা থেকে দূরে রাখাই ভালো।
এতে করে বিপজ্জনক বিস্ফোরণের ঝুঁকি অনেকাংশে কমে আসে। আর কোনো কারণে বিস্ফোরণ হলেও তা থেকে ক্ষতি অনেকটা কম হয়।
আরও পড়ুন: কাঁসা, পিতল ও তামার তৈজসপত্র ব্যবহার কতটুকু স্বাস্থ্যসম্মত, বিজ্ঞান কী বলে?
সিলিন্ডার স্থাপনের জায়গাটির সুরক্ষা
জঞ্জালপূর্ণ, আবদ্ধ এবং স্যাঁতস্যাঁতে জায়গায় সিলিন্ডার রাখা ঠিক নয়। বরং যেখানে বিশৃঙ্খলা কম এমন খোলামেলা, বিচ্ছিন্ন এবং পরিষ্কার শুষ্ক জায়গা নির্বাচন করা জরুরি। চুলার খুব কাছাকাছি তো রাখা যাই না, বরং লম্বা পাইপের সাহায্যে চুলা থেকে অন্তত ৩ ফুট দূরত্বে সিলিন্ডারটিকে স্থাপন করতে হয়। যত বেশি দূরে রাখা যায় ততই নিরাপদ।
তবে খেয়াল রাখতে হবে- সিলিন্ডার যেন অবশ্যই শক্তভাবে মাটির উপর স্থাপিত থাকে। দুর্ঘটনাজনিত কোনো আঘাতে তা যেন কাঁত হয়ে বা সম্পূর্ণ পড়ে না যায়। বিশেষ করে ভূমিকম্প প্রবণ এলাকার জন্য এই মজবুত স্থাপনাটি সবচেয়ে বেশি দরকারি। অতর্কিতে রেগুলেটরে টিপ পড়ে যাওয়া বা কাঁত হয়ে পড়ে যাওয়া রোধ করতে টেকসই সিলিন্ডার স্ট্যান্ড বা শক্ত খাঁচা ব্যবহার করা যেতে পারে।
কোনো ধরনের দাহ্য বস্তু সিলিন্ডারের সংস্পর্শে না আনা
কাগজ, অ্যারোসল, পেট্রোল, পর্দা এবং রান্নার তেলের মতো দাহ্য বস্তু সর্বদা এলপিজি সিলিন্ডার থেকে দূরে রাখা উচিৎ। ছোট্ট আগুনের সূত্রপাত ঘটাতে পারে এমন সবকিছুই বর্জনীয়; এমনকি ধূমপানের জন্য ম্যাচের কাঠি বা দেয়াশলাইও।
এছাড়া উচ্চ ভোল্টেজের ইলেক্ট্রনিক ও বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি সিলিন্ডারের আশেপাশে রাখা যাবে না।
আরও পড়ুন: রেস্তোরাঁ-শপিং মলে প্রবেশের আগে যে বিষয়গুলোতে সাবধান থাকা জরুরি
রান্নার সময় করণীয়
রান্না শুরু করার আধ ঘণ্টা আগে থেকেই রান্নাঘরের দরজা-জানালা খুলে দিতে হবে। এতে করে তাজা বাতাস চলাচল করতে পারবে। রান্নাঘর যথেষ্ট প্রশস্ত না হলে সিলিন্ডার রান্নাঘরে রাখা উচিৎ নয়। অবশ্য বর্তমানে ঢাকা শহরের প্রায় প্রতিটি রান্নাঘর অত্যন্ত ছোট। নানা ধরনের তৈজসপত্রে ঠাসা ছোট জায়গাটি কোনো ভাবেই গ্যাসের সিলিন্ডারের মতো বিপজ্জনক বস্তুর জন্য উপযুক্ত থাকে না।
রান্না শেষে চুলার চাবি বন্ধ করতে কোনো মতেই ভুলে যাওয়া চলবে না।
নিয়মিত পরিদর্শন ও রক্ষণাবেক্ষণ
এলপিজি সিলিন্ডারের সংযোগগুলো ক্ষয়ক্ষতি ও লিক জনিত যে কোনো লক্ষণের জন্য আগে থেকেই পরীক্ষা করে নেওয়া উচিৎ। আর একটি নির্দিষ্ট রুটিন মেনে পরিদর্শন এই পরীক্ষার কাজে সহায়ক হবে।
আরও পড়ুন: সাইলেন্ট হার্ট অ্যাটাক: কারণ, লক্ষণ ও প্রতিরোধ
এর বাইরেও অনেক সময় কোনো ফাটল চোখে পড়তে পারে বা গ্যাস লিকের মতো আশঙ্কাজনক কোনো শব্দ কানে আসতে পারে। এ সময় অবিলম্বে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করে সিলিন্ডার সরবরাহকারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগ করা আবশ্যক।
এছাড়া শুধু সিলিন্ডারই নয়, এর সঙ্গে ব্যবহৃত বিভিন্ন খুটিনাটি পার্টসগুলোর প্রতিও সজাগ দৃষ্টি রাখা আবশ্যক। এগুলোর মধ্যে আছে সিলিন্ডার রেগুলেটর, সংযোগ পাইপ, ভাল্ভ ক্যাপসহ নানাবিধ ছোট ছোট যন্ত্রাংশ। এগুলোতে ত্রুটি থাকা সামগ্রিক ভাবে পুরো সিলিন্ডারের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
এক্ষেত্রে সবচেয়ে ফলপ্রসূ উপায় হচ্ছে সেই অনুমোদিত ও স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান বাছাই করা। এই পরিদর্শন ও রক্ষণাবেক্ষণে তারা দক্ষ কর্মী দিয়ে সার্বিক নিরাপত্তায় সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে।
আরও পড়ুন: ব্লু জোন রহস্য: রোগহীন দীর্ঘজীবী সম্প্রদায়ের খোঁজে
সিলিন্ডার পরিবর্তনের সময় চুলা বন্ধ রাখা
গ্যাস শেষ হয়ে গেলে রিফিল করার সময় ডিস্ট্রিবিউটরের কর্মীরাই এই সাবধানতাটি অবলম্বন করবেন। এছাড়া ব্যবহারকারিদেরকেও তারা এ সময় চুলা বন্ধ রাখার কথা বলেন।
এছাড়া গ্যাস শেষ হয়ে গেলে চুলাতে এমনিতেই গ্যাসের কোনো শব্দ থাকে না। এরপরেও চুলা বন্ধ রাখাটাই উত্তম। সিলিন্ডার রিফিল হয়ে যাওয়ার পর যখন গ্যাস অপারেটর যাচাইয়ের জন্য চুলা জ্বালাতে বলবেন একমাত্র তখনি চুলা জ্বালানো যেতে পারে।
ঘরে গ্যাসের গন্ধ পেলে সঙ্গে সঙ্গে সিলিন্ডার সরবরাহকারি প্রতিষ্ঠানকে জানানো
দীর্ঘ ভ্রমণে যাওয়ার কারণে বাড়ি অনেক দিন বদ্ধ অবস্থায় থাকতে পারে। এ সময় বাইরে থেকে ঘরে প্রবেশের পর সবার আগে দরজা জানালা খুলে দিতে হবে। ঘরের ভেতরে গ্যাসের কোনো গন্ধ পাওয়া গেলে সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয় গ্যাস ডিস্ট্রিবিউটরকে জানাতে হবে। গ্যাস টেকনিশিয়ান আসার আগ মুহূর্ত পর্যন্ত ম্যাচের কাঠি জ্বালানো, ইলেকট্রিক সুইচ অন করা, কিংবা সিলিন্ডারের রেগুলেটরে হাত দেওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
আরও পড়ুন: কেক ও বিস্কুট খাওয়ার ক্ষতিকর দিক: বিকল্প কিছু স্বাস্থ্যসম্মত পুষ্টিকর খাবার
শেষাংশ
গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবহারে এই সাবধানতাগুলো অনাকাঙ্ক্ষিত বিস্ফোরণ থেকে বাড়িকে সুরক্ষিত রাখার উপযুক্ত উপায়। মূলত কোত্থেকে বা কাদের কাছ থেকে কেনা হচ্ছে সেদিকে গুরুত্ব দেওয়া হলে নিরাপত্তা নিশ্চিতের অর্ধেক কাজই হয়ে যায়। কেননা অনুমোদিত ও স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান সর্বাঙ্গীন ভাবে তাদের পণ্যের মান নিশ্চিতকরণের দিকে খেয়ালা রাখে। ফলে সিলিন্ডারের মেয়াদ, গ্যাস লিক, নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ, এবং গ্যাস রিফিল নিয়ে দুশ্চিন্তার অবকাশ থাকে না।
এর বাইরে ক্রেতাকে নিশ্চিত করতে হবে সিলিন্ডার স্থাপনের স্থানে বাতাস চলাচলের পরিবেশ এবং তার আশেপাশে দাহ্য বস্তু না রাখার বিষয়টি। সর্বপরি, এলপিজি (লিকুইড পেট্রোলিয়াম গ্যাস) সিলিন্ডার জনিত যে কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনা এড়ানোর জন্য চুলার কাজ ছাড়াও প্রতিনিয়ত গ্যাস লিকের ব্যাপারে সতর্ক থাকা আবশ্যক।
আরও পড়ুন: ধানমন্ডিতে বুফে খেতে যেসব রেস্তোরাঁয় যেতে পারেন
৮ মাস আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রিতে অনিয়ম, জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরের বিভিন্ন জায়গায় গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রিতে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়ার পর গতকাল শনিবার (২৩ মার্চ) মোবাইল কোর্টের অভিযান পরিচালনা করা হয়।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তানভীর ফরহাদ শামীম অভিযান পরিচালনা করেন।
এ সময় পৌরসভার নারায়ণপুরে গ্যাস সিলিন্ডারের ডিলার মেসার্স আনোয়ার ট্রেডার্সকে ক্রেতাদের কাছে রশিদ সরবরাহ না করায় ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
আরও পড়ুন: চাঁপাইনবাবগঞ্জে অনিয়মের অভিযোগে ২ ক্লিনিককে আড়াই লাখ টাকা জরিমানা
বসুন্ধরা গ্যাসের ডিলার মেসার্স মাহাদী এন্টারপ্রাইজ বিস্ফোরক পরিদপ্তরের লাইসেন্স দেখাতে না পারায় সাময়িক বন্ধ রাখা হয়েছে।
এছাড়া, অধিক মূল্যে সিলিন্ডার বিক্রির দায়ে আরেক খুচরা বিক্রেতাকে ১ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
পাশাপাশি বিস্ফোরক পরিদপ্তরের লাইসেন্স ছাড়া খোলা দোকানে ঝুঁকিপূর্ণ পরিবেশে গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি না করার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: শিশু খাদ্যে কেমিক্যাল পাওয়ায় চাঁদপুরে ব্যবসায়ীর জরিমানা
যশোরে জেলি ভরা ৩৪০ কেজি চিংড়ি জব্দ, দুই বাস মালিককে জরিমানা
৮ মাস আগে
সিদ্ধিরগঞ্জে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ: দগ্ধ ২
নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দুজন দগ্ধ হয়েছেন।
বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে সানারপাড় এলাকার নুরুল ইসলামের বাড়ির রান্নাঘরে এই ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: গাজীপুরে সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনায় মৃত্যু বেড়ে ১১
শুক্রবার বিষয়টি নিশ্চিত করে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক ডা. তরিকুল ইসলাম
দগ্ধরা হলেন, মোছা. আইরিন (৩২) ও মোছা. জান্নাত (২৪)।
ডা. তরিকুল ইসলাম বলেন, বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে সানারপাড় এলাকার নুরুল ইসলামের বাড়ির রান্নাঘরে এই ঘটনা ঘটে। পরে দগ্ধ ওই দুই নারীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
আইরিনের স্বামী রুবেল বলেন, রান্না করার সময় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে তার স্ত্রীসহ জান্নাত নামে এক প্রতিবেশীর স্ত্রীও দগ্ধ হন। তাদের উদ্ধার করে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নিয়ে গেলে সেখানে তাদের ভর্তি করানো হয়।
এ বিষয়ে নারায়ণগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের উপসহকারী পরিচালক ফখরুদ্দিন ভুঁইয়া বলেন, খবর পেয়ে ডেমরা ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে যায়। এতে দুইজন দগ্ধ হয়েছেন। তারা শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
আরও পড়ুন: খুলনায় ৬০০ টাকায় গরুর মাংস বিক্রি
মালিবাগে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ৩
৯ মাস আগে
গাজীপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ: আহত পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু
গাজীপুরের কালিয়াকৈরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ৩৫ জনের মধ্যে একজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।
নিহত সোলায়মান মোল্লা (৪৫) সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার বাসিন্দা এবং কালিয়াকৈর উপজেলায় একটি তৈরি পোশাক কারখানায় কর্মরত ছিলেন।
শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সোলায়মানের মৃত্যু হয় বলে জানিয়েছেন শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক পার্থ শংকর পাল।
তিনি জানান, ৯৫ শতাংশ পুড়ে যাওয়া সোলায়মানের চিকিৎসা চলছিল।
আরও পড়ুন: চায়ের দোকানে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ: একজন দগ্ধ
এর আগে গত বুধবার কালিয়াকৈরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে নারী ও শিশুসহ অন্তত ৩৫ জন দগ্ধ হন।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, একজন রোগী শতভাগ পুড়ে যান, তিনজন রোগী ৯৫ শতাংশ পুড়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এবং ১৬ জন ৫০ শতাংশের বেশি পুড়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
স্থানীয়রা জানান, বুধবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে জেলার কালিয়াকৈর উপজেলার মৌচাকের তেলিরচালা এলাকার একটি বাড়িতে রান্নার গ্যাস সিলিন্ডারে আগুন লাগে। বাড়ির লোকজন সেটি রাস্তায় ফেলে দিলে বিস্ফোরণ ঘটে।
তাদের প্রথমে নিকটবর্তী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে স্থানান্তর করা হয়।
আরও পড়ুন: গাজীপুরে গ্যাস সিলিন্ডার থেকে আগুনে দগ্ধ ৩৫
৯ মাস আগে
চায়ের দোকানে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ: একজন দগ্ধ
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় একটি চায়ের দোকানে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে হারুন মিয়া নামে একজন দগ্ধ হয়েছেন।
শুক্রবার (১৫ মার্চ) দুপুরে সদর উপজেলার ফতুল্লার ইসদাইর বুড়ির দোকান এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
ঘটনার পরপরই তাকে রাজধানীর শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে।
দগ্ধ হারুন মিয়ার বাড়ি নারায়ণগঞ্জের কাঠেরপুল এলাকায়।
আরও পড়ুন: সিদ্ধিরগঞ্জে বিস্ফোরণ: ২ বোনের মৃত্যু
স্থানীয়রা জানান, ইসদাইর বুড়ির দোকান এলাকায় নিজের চায়ের দোকান খোলেন হরুন। চুলায় আগুন দিলে গ্যাস সিলিন্ডারে বিস্ফোরণ ঘটে। এতে দোকানটিতে আগুন ধরে যায়। পরে আশপাশের লোকজন হারুনকে হাসপাতালে নিয়ে যান। হারুনের শরীরের বিভিন্ন অংশ আগুনে পুড়ে গেছে।
ফায়ার সার্ভিসের নারায়ণগঞ্জের উপসহকারী পরিচালক ফখরুদ্দিন আহামেদ বলেন, ধারণা করা হচ্ছে, সিলিন্ডার থেকে গ্যাস নিগর্ত হয়ে জমে ছিল দোকানটিতে। ম্যাচ দিয়ে আগুন জ্বালানোর সঙ্গে সঙ্গে বিস্ফোরণ ঘটে।
তিনি আরও জানান, দগ্ধ হারুনকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট ভর্তি করেন স্থানীয়রা। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তদন্ত করছে।
আরও পড়ুন: চাঁপাইনবাবগঞ্জে বাবাকে জমি না বুঝিয়ে দেওয়ায় দাদার বাড়িতে নাতির ককটেল বিস্ফোরণ
চট্টগ্রামে সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে ৫ জন আহত
৯ মাস আগে
বগুড়ার শেরপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু
বগুড়ার শেরপুরে গ্যাস সিলিন্ডারের লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে সেই দগ্ধ স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু হয়েছে। রবিবার (১৯ নভেম্বর) দুপুরে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তারা মারা যান।
নিহত স্বামী-স্ত্রী হলেন- উপজেলার শাহবন্দেগী ইউনিয়নের ফুলতলা গ্রামের আব্দুল ওয়াহেদ মাস্টারের ছেলে রাকিবুল হাসান ও তার স্ত্রী মোছা. মীম খাতুন।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে স্বামীর মৃত্যু, স্ত্রী আহত
শাহবন্দেগী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কাজী আবুল কালাম আজাদ জানান, মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) সকালের দিকে নাস্তা তৈরি করতে রান্না ঘরে যান মিম খাতুন। এসময় চুলার সুইচে চাপ দিতেই হঠাৎ ঘরের মধ্যে আগুন ধরে যায়। এতে মীম খাতুন দগ্ধ হন।
তিনি আরও জানান, একপর্যায়ে তার চিৎকারে পাশের ঘরে থাকা স্বামী রাকিবুল ইসলাম স্ত্রীকে উদ্ধার করতে গেলে তিনিও দগ্ধ হন। পরে স্থানীয়রা এসে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে দ্রুত তাদের বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে ভর্তি করে দেন।
কিন্তু সেখানে অবস্থার অবনতি ঘটায় ঢাকায় স্থানান্তর করা হয়।
শেরপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) রবিউল ইসলাম বলেন, এই ঘটনায় ঢাকায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ময়মনসিংহে বেলুন ফুলানোর গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ১১
দিনাজপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে ২ কিশোর নিহত
১ বছর আগে
ময়মনসিংহে বেলুন ফুলানোর গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ১১
ময়মনসিংহে বেলুন ফুলানো গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে শিশু ও নারীসহ দগ্ধ হয়েছেন ১১ জন। মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) দুপুরে নগরীর ৩২ নম্বর ওয়ার্ডের চরকালিবাড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: নারায়ণগঞ্জে ডাইং কারখানায় বিস্ফোরণে দুই শ্রমিক দগ্ধ
আহতরা হলো- মীম (৫), রাহিম (৭), সোলেমান (৫), ইয়াসিন (৫), মানিক (৯), তরিকুল (৩০), সোহেল (৪৫), কহিনুর (৪০), ইসমাইল ও সালমা (২৫)।
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপপরিদর্শক (এসআই) জাহাঙ্গীর আলম এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনায় হাসপাতালে ১১জন ভর্তি হয়েছে। তাদেরকে যথাযথ চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
ময়মনসিংহ ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার জুলহাস উদ্দিন বলেন, চর কালিবাড়ি দক্ষিণপাড়া এলাকার ইদ্রিস আলীর ভাড়া বাসায় বেলুন বিক্রেতা তরিকুল ও সালমা বসবাস করতেন। ঘরে রাখা ওই সিলিন্ডার বিস্ফোরণে শিশুসহ ১১ জন আহত হয়েছে। বিস্ফোরণের ঘটনায় দু'টি টিনের চালা উড়ে গেছে।
আরও পড়ুন: গাজীপুরে এপিসি কারে বিস্ফোরণ, ৫ পুলিশ আহত
যশোরে ককটেল বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ২
১ বছর আগে
চট্টগ্রামে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে স্বামীর মৃত্যু, স্ত্রী আহত
চট্টগ্রাম মহানগরীরতে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে অগ্নিদগ্ধ হয়ে এক ব্যক্তি নিহত এবং তার স্ত্রী আহত হয়েছেন। রবিবার (২৮ আগস্ট) দিবাগত রাত ২টার দিকে বন্দর থানার দক্ষিণ মধ্যম হালিশহরে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতের নাম আব্দুল খালেক (৬৫) এবং তার স্ত্রীর নাম আনোয়ারা বেগম (৬০)।
আরও পড়ুন: গাজীপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) নুরুল আলম আশিক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, হালিশহর এলাকায় নিজ বাসায় বিস্ফোরণে অগ্নিদগ্ধ স্বামী ও স্ত্রীকে চমেক হাসপাতালে আনার পর চিকিৎসক স্বামী আব্দুল খালেককে মৃত ঘোষণা করেন।
তিনি আরও বলেন, আহত স্ত্রীর অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে ঢাকার শেখ হাসিনা বার্ন ইউনিট হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: সিলেটে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে মা-মেয়ের মৃত্যু, দগ্ধ ৪
ফরিদপুরে মাইক্রোবাসের সিলিন্ডার বিস্ফোরণে নিহত ৭
১ বছর আগে
ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের মাঝে কাতার চ্যারিটির গ্যাস সিলিন্ডার বিতরণ
ভাসানচরে ১৭ হাজার ৭৯৩ জন রোহিঙ্গা শরণার্থীর মাঝে সিলিন্ডার গ্যাস বিতরণ করেছে আন্তর্জাতিক দাতব্য সংস্থা কাতার চ্যারিটি।
রবিবার (২৭আগস্ট) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সংস্থাটি এ তথ্য জানিয়েছে।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রাম থেকে ভাসানচরের পথে ৩৭৯ রোহিঙ্গা
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সরকারের শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনারের কার্যালয় (আরআরআরসি) এবং জাতিসংঘ শরণার্থী বিষয়ক হাইকমিশনার (ইউএনএইচসিআর)-এর তত্ত্বাবধায়নে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের মধ্যে সম্প্রতি এই সহায়তা দেয় সংস্থাটি।
এতে বলা হয়েছে, গত দুই বছর ধরে কাতার চ্যারিটি রোহিঙ্গা শরণার্থীদের বিভিন্ন সাহায্য করছে। জুলাই মাসে কক্সবাজারে ১ হাজার ৬৩ জন রোহিঙ্গা শরণার্থীকে চিকিৎসা সেবা দিয়েছে সংস্থাটি।
রোহিঙ্গা শরণার্থী নূর ফাতেমা বলেন, ‘আমরা নিয়মিত কাতার চ্যারিটি থেকে সহায়তা পাচ্ছি। যা আমাদের শরণার্থী জীবনে স্বস্তি এনে দিয়েছে।’
এখন পর্যন্ত মোট ২ লাখ ৩১ হাজার ৯৬৬ রোহিঙ্গা শরণার্থীকে বিভিন্ন ধরনের সেবা দিয়েছে বলে দাবি সংস্থাটির।
আরও পড়ুন: ভাসানচরের পথে আরও ৩৭৯ রোহিঙ্গা
চট্টগ্রাম থেকে ভাসানচরের পথে ৬১৩ রোহিঙ্গা
১ বছর আগে