ট্রেনের নিচে ঝাঁপ
শিশুকে কোলে নিয়ে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ, মা-শিশুর মৃত্যু
গাজীপুরে ঢাকা-ময়মনসিংহ রেলপথে ৮ মাসের শিশুসন্তানকে কোলে নিয়ে চলন্ত ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দেওয়ায় মা ও শিশুর মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
সোমবার (৯ ডিসেম্বর) বেলা পৌনে ১১টার দিকে বরমী ইউনিয়নের সাতখামাইর রেলস্টেশনের উত্তর পাশে ঘটনাটি ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, সোমবার বেলা পৌনে ১১টার দিকে ঢাকা-ময়মনসিংহ রেলপথের শ্রীপুর সাতখামাইর এলাকায় ঘটনাটি ঘটে। পরে মা ও শিশুকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হলে দুজনেরই মৃত্যু হয়।
আরও পড়ুন: সিরাজগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
গাজীপুরের জয়দেবপুর জংশন রেলস্টেশনের রেল পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) সেতাবুর রহমান বলেন, ধারণা করা হচ্ছে- পারিবারিক কলহের জের ধরে এ ঘটনা ঘটেছে।
গাজীপুর জেলা পুলিশের ডিআইও-১ আবুল বাশার বলেন, হাসপাতালে নেওয়ার সময় নাক-কান দিয়ে অনবরত রক্ত পড়ছিল। শ্রীপুর থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহে পাঠানো হলে পথেই দুজনের মৃত্যু হয়।
১ সপ্তাহ আগে
গাইবান্ধায় ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে গৃহবধূর আত্মহত্যা, বাঁচাতে গিয়ে শিক্ষার্থী নিহত
গাইবান্ধায় ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন গৃহবধূ। এ সময় তাকে বাঁচাতে গিয়ে এক কলেজছাত্রও নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গৃহবধূর শিশু পুত্র আহত হয়েছে।
সোমবার সকাল সাড়ে ৯টায় গাইবান্ধা শহরের আদর্শ কলেজ সংলগ্ন রেললাইনে এই ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন, শিক্ষার্থী জুবায়ের ও গৃহবধূ রাজিয়া বেগম।
নিহত জুবায়ের এসকেএস স্কুল অ্যান্ড কলেজের দ্বাদশ বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র। সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীর জাহিদুল ইসলামের ছেলে তিনি।
আর রাজিয়া পৌর এলাকার মাঝি পাড়ার আনোয়ার হোসেনের স্ত্রী।
আরও পড়ুন: গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে একজনের মৃত্যু
গাইবান্ধা পৌরসভার কাউন্সিলর আব্দুস সামাদ রোকন জানান, পারিবারিক কলহের জেরে আনোয়ার হোসেনের স্ত্রী রাজিয়া বেগম সোমবার সকালে তার এক বছরের ছেলে আবির হোসেনকে নিয়ে আত্মহত্যা করতে রেললাইনে দাঁড়ান।
গাইবান্ধা থেকে ছেড়ে আসা একটি লোকাল ট্রেন আসছিল। এসময় তাদের দেখতে পেয়ে কলেজ ছাত্র জুবায়ের তাদের বাঁচাতে যান।
আবিরকে রক্ষা করতে পারলেও ওই নারী ও জুবায়ের ট্রেনের ধাক্কায় গুরুতর আহত হন। স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।
বোনারপাড়া রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খাইরুল ইসলাম জানান, তাদের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: ময়মনসিংহে ট্রেনে কাটা পড়ে একজনের মৃত্যু
৮ মাস আগে
ময়মনসিংহে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা!
ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে ঢাকাগামী আন্তঃনগর হাওর এক্সপ্রেস ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে এক যুবকের আত্মহত্যার খবর পাওয়া গেছে।
রবিবার (২৯ জানুয়ারি) দুপুরে ঢাকা-ময়মনসিংহ রেলপথের শিলাসী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: মহাখালীতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবক নিহত
নিহত যুবকের নাম আল আমিন (২৬)। তিনি উপজেলার দত্তের বাজার ইউনিয়নের কন্যা মণ্ডল গ্রামের মৃত শহীদ মিয়ার ছেলে।
জিআরপি পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রবিবার বেলা ১২টার দিকে ঢাকাগামী আন্তঃনগর হাওর এক্সপ্রেস ট্রেন গফরগাঁও স্টেশন ছেড়ে যায়। ট্রেনটি শিলাসী এলাকা অতিক্রম করার সময় আলামিন নামের ওই যুবক ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। পরে খবর পেয়ে জিআরপি ফাঁড়ি পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে।
গফরগাঁও জিআরপি ফাঁড়ির ইনচার্জ রফিকুল ইসলাম বলেন, আমরা ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করেছি। নিহত ব্যক্তি কি ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে আত্নহত্যা করেছে না ট্রেনে কাঁটা পড়েছে তা তদন্ত ছাড়া বলা যাবে না।
আরও পড়ুন: ফেসবুকে 'ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন' স্ট্যাটাস দিয়ে স্কুলছাত্রের আত্মহত্যা
বরিশালে নার্সিং কলেজ ছাত্রীর ‘আত্মহত্যা’
১ বছর আগে
ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা, মা ও শিশু গুরুতর আহত
পারিবারিক কলহের জেরে শিশু সন্তানসহ ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টাকারী এক নারী ও তার শিশু গুরুতর আহত হয়েছেন। শনিবার সকাল ৮টার দিকে কুষ্টিয়া পৌরসভার হরিশংকরপুর ধোপাপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
আহত সুমি খাতুন (৩০)কুষ্টিয়া শহরের হাউজিং এস্টেট এলাকার সি ব্লকের সাপ্পীরুল ইসলাম (সাপ্পী)র স্ত্রী। আহত শিশু সুরভী ওই দম্পতির দ্বিতীয় সন্তান। এছাড়াও তাদের ৮ বছর বয়সী আরও একটি ছেলে সন্তান রয়েছে।
আহতের স্বজনরা জানায়, প্রায় এক যুগ আগে কুষ্টিয়া সদর উপজেলার দহকুলা গ্রামের সুমির সঙ্গে সাপ্পীর বিয়ে হয়। স্বামীর সঙ্গে সুমির মাঝে মধ্যেই পারিবারিক বিষয় নিয়ে ঝগড়া হতো। শনিবার সকালে পারিবারিক কলহের জেরে সুমি তার চার বছর বয়সী মেয়েকে নিয়ে বাড়ী থেকে বেরিয়ে যান। পরে শহরের ধোপাপাড়া বড়স্টেশন এলাকায় ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, হরিশংকরপুর ধোপাপাড়া এলাকায় একটি মালবাহী ট্রেন ফরিদপুর থেকে দর্শনার উদ্দেশে যাচ্ছিল। এসময় হঠাৎ করে একটি শিশু সন্তানকে কোলে নিয়েই এক নারী ওই ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দেন। তবে ভাগ্যক্রমে ওই নারী ট্রেনের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে একপাশে পড়ে যান। এতে শিশুটির এক হাত ট্রেনের চাকার নিচে পড়ে দেহ থেকে বিছিন্ন হয়ে যায়। এছাড়াও মা ও মেয়ের শরীরের বিভিন্ন জায়গায় গুরুতর জখম হয়। পরে স্থানীয়রা তাদেরকে উদ্ধার করে দ্রুত ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসে।
হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, শিশুটির বিচ্ছিন্ন হওয়া বাম হাতের ক্ষত স্থানে ব্যান্ডেজ করা হয়েছে। শিশুটি ও তার মায়ের হাত, পা ও মাথা সহ শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ব্যান্ডেজ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন:ডুমুরিয়ায় পারিবারিক কলহের জেরে গৃহবধূর বিষপানে আত্মহত্যার অভিযোগ
কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) আশরাফুল আলম জানান, আশঙ্কাজনক অবস্থায় শনিবার সকাল ৯ টার দিকে মা ও মেয়েকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আহত শিশুর বাম হাত কনুইয়ের নিচের অংশ শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। মা ও মেয়ে দুজনকেই প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।
পোড়াদহ রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)
মো. মনজের আলী বলেন, সকাল ৮টার দিকে কুষ্টিয়া শহরের হরিশংকরপুর এলাকায় ফরিদপুর থেকে ছেড়ে আসা দর্শনাগামী মালবাহী ট্রেনে এ ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন:বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার ঘটনায় বাবা গ্রেপ্তার
সিলেট এমসি কলেজের শিক্ষার্থী আত্মহত্যার নেপথ্যে ‘ব্ল্যাকমেইল’
২ বছর আগে
দিনাজপুরে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে নারীর ‘আত্মহত্যা’
পারিবারিক কলহের জের দিনাজপুর শহরের ষস্টিতলা এলাকায় ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে এক নারী আত্মহত্যা করেছেন বলে খবর পাওয়া গেছে।
নিহত মনোয়ারা বেগম বিলকিস (২৫) ওই এলাকার আলমের স্ত্রী।
দিনাজপুরের রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এরশাদুল হক ভূঁইয়া জানান, রেলওয়ে স্টেশন সংলগ্ন ষস্টিতলা মহল্লার বাসিন্দা মনিরের সাবেক স্ত্রী মনোয়ারা বেগম বিলকিস। একই এলাকার আলম নামে আরেক ব্যক্তির সাথে পালিয়ে গিয়ে ঢাকায় সংসার পেতে তৈরি পোষাক কারখানায় কাজ করতেন। সাংসারিক অশান্তি দেখা দেয়ায় সপ্তাহখানেক আগে দিনাজপুরে ফিরে আসে তারা। গেল শুক্রবার মধ্যরাত পর্যন্ত স্থানীয়ভাবে শালিসের মাধ্যমে উভয়ের মধ্যে বিরাজমান সমস্যার নিষ্পত্তির চেষ্টা করে ব্যর্থ হন স্বজনরা।
আরও পড়ুন: গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে ২ নারী শ্রমিক নিহত
এর জেরে শনিবার সকালে পার্বতীপুর থেকে ছেড়ে আসা পঞ্চগড়গামী কাঞ্চন এক্সপ্রেস ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহনন করে বিলকিস বেগম। সকালে তার খণ্ডিত লাশ উদ্ধার করে রেলওয়ে থানা পুলিশ।
এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তার দ্বিতীয় স্বামী আলমকে আটক করা হয়েছে বলে জানান এই পুলিশ কর্মকর্তা।
আরও পড়ুন: ৯৯৯ এ কল: আত্মহত্যা চেষ্টাকারী নারীকে উদ্ধার করল পুলিশ
৩ বছর আগে
গাজীপুরে মেয়েসহ ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে মায়ের আত্মহত্যা
গাজীপুরের শ্রীপুরে শিশু সন্তানকে নিয়ে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন এক নারী। শিশুটিকে আহত অবস্থায় এলাকাবাসী উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেছে।
স্থানীয়রা জানায়, আজ বুধবার সকাল সাড়ে ৬টার দিকে শ্রীপুর পৌরসভার কাটাপুল এলাকায় ঢাকা থেকে ময়মনসিংহগামী বলাকা এক্সপ্রেস ট্রেনের নিচে নিজের মেয়েকে নিয়ে ঝাঁপ দেয় এক নারী। এতে ঘটনাস্থলেই আনুমানিক ২৬ বছর বয়সী ওই নারী মারা যান। আহত অবস্থায় দুই বছর বয়সের মেয়েটিকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে শ্রীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। তাৎক্ষণিকভাবে তাদের পরিচয় জানা যায়নি।
শ্রীপুর রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার হারুনুর রশিদ বলেন, ‘ঘটনার খবর পেয়ে রেলওয়ে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে। শিশুটির হাত ও মাথা থেঁতলে গেছে। হাসপাতালে তার চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।’
পড়ুন: কোলের শিশুসহ ট্রেনের নিচে গৃহবধূর আত্মহত্যার চেষ্টা
যশোরে ট্রেনের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মৃত্যু
৯ মাসে চলন্ত ট্রেনে ১১০ পাথর নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে: মন্ত্রী
৩ বছর আগে
পাবনায় ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে ব্যক্তির ‘আত্মহত্যা’
পাবনা, ২০ সেপ্টেম্বর (ইউএনবি)- পাবনার টেবুনিয়া রেলওয়ে স্টেশনের সামনে শুক্রবার ভোরে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে এক ব্যক্তি আত্মহত্যা করেছেন বলে খবর পাওয়া গেছে।
৫ বছর আগে