সম্মাননা
কৃষিক্ষেত্রে এআইপি সম্মাননা পাচ্ছেন ২২ জন
কৃষিক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি বা এআইপি সম্মাননা-২০২১ পাচ্ছেন ২২ জন।
এআইপি নীতিমালা-২০১৯ এর আলোকে কৃষিক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ পাঁচটি ক্যাটাগরিতে তারা নির্বাচিত হয়েছেন।
ইতোমধ্যে নির্বাচিত ব্যক্তিদের গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে।
স্বীকৃত বা সরকারের নিবন্ধিত কৃষি সংগঠন শ্রেণিতে তিনজনকে এআইপি নির্বাচিত করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ‘সফল জননী’ হিসেবে শ্রেষ্ঠ জয়িতার সম্মাননা পেলেন চা শ্রমিক কমলি রবিদাস
তারা হলেন, কৃষিবিষয়ক বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে কৃষি উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য বিশিষ্ট গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব চ্যানেল আইয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাইখ সিরাজ, পরিবেশবিষয়ক সংগঠক হিসেবে চট্টগ্রামভিত্তিক সংগঠন তিলোত্তমার প্রতিষ্ঠাতা সাহেলা আবেদীন ও সমবায় উদ্যোক্তা হিসেবে সাতক্ষীরার ধানদিয়া সিআইজি মহিলা সমবায় সমিতির সভাপতি শিখা রানী চক্রবর্তী।
জাত বা প্রযুক্তি উদ্ভাবন শ্রেণিতে নির্বাচিত ব্যক্তিরা হলেন- এসিআই এগ্রিবিজনেসের প্রেসিডেন্ট এ কে এম ফারায়েজুল হক আনসারী, কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার বিষমুক্ত নিরাপদ সবজির কৃষি উদ্যোক্তা এম এ মতিন, কৃষি যান্ত্রিকীকরণের জন্য চুয়াডাঙ্গার জনতা ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের স্বত্বাধিকারী মো. ওলি উল্লাহ ও জৈব বালাইনাশক ব্যবহারের জন্য বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলা চেয়ারম্যান স্বপন কুমার দাশ।
কৃষি উৎপাদন, বাণিজ্যিক খামার স্থাপন ও কৃষি প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্প শ্রেণিতে ১০ জন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি বা এআইপি হয়েছেন।
তারা হলেন, উন্নতজাতের ফলচাষের জন্য টাঙ্গাইল জেলার মধুপুরের কৃষি উদ্যোক্তা মো. ছানোয়ার হোসেন, পেঁয়াজ বীজ চাষের জন্য ফরিদপুরের খান বীজ ভান্ডারের স্বত্বাধিকারী শাহীদা বেগম, সাথী ফসল উৎপাদন করে জমির সর্বোত্তম ব্যবহারের জন্য খুলনার ডুমুরিয়ার কৃষি উদ্যোক্তা সুরেশ্বর মল্লিক, ফলচাষের জন্য চুয়াডাঙ্গার জীবননগরের গ্রিন প্ল্যানেট অ্যাগ্রোর স্বত্বাধিকারী মো. রুহুল আমীন, জলাবদ্ধতা নিরসণে কাজ করায় সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলার অ্যাগ্রো বেইজড সোশিও ইকোনমিক্যাল ডেভেলপমেন্ট সার্ভিসেসের চেয়ারম্যান মো. সাখাওয়াত হোসেন, দুগ্ধ উৎপাদনে পাবনার ঈশ্বরদীর তন্ময় ডেইরি খামারের স্বত্বাধিকারী মো. আমিরুল ইসলাম, মাছ চাষে নোয়াখালীর বেগমগঞ্জের আল বারাকা মৎস্য খামার অ্যান্ড হ্যাচারির স্বত্বাধিকারী মাছুদুল হক চৌধুরী, ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার মৌচাষি কৃষি উদ্যোক্তা মো. রফিকুল ইসলাম, সিলেটের ফেঞ্চুগঞ্জের ফলচাষি সিরাজ বহুমুখী খামারের স্বত্বাধিকারী মো. সিরাজুল ইসলাম ও শেরপুর সদর উপজেলার ফলচাষি মা-বাবার দোয়া ফ্রুট গার্ডেন নার্সারি অ্যান্ড অ্যাগ্রো ফার্মের স্বত্বাধিকারী মো. হযরত আলী।
আরও পড়ুন: যুক্তরাজ্যে এমবিই সম্মাননা পাচ্ছেন জিয়াউস সামাদ চৌধুরী জেপি
রপ্তানিযোগ্য কৃষিপণ্য উৎপাদন শ্রেণিতে দুইজন এআইপির জন্য নির্বাচিত হয়েছেন।
তার হলেন, বৃক্ষরোপণ ও বনসাই নার্সারির জন্য গাজীপুর সদর উপজেলার লিভিং আর্ট গার্ডেনের পরিচালক কে এম সবুজ ও বারোমাসি আম চাষি চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুরের কৃষি উদ্যোক্তা মোহা. রফিকুল ইসলাম।
বঙ্গবন্ধু কৃষি পুরস্কারে স্বর্ণপদকপ্রাপ্ত শ্রেণিতে তিনজনকে এআইপি নির্বাচন করা হয়েছে।
তার হলেন, জৈবসার ও কেঁচোসার উৎপাদক নীলফামারীর ডোমার উপজেলার অন্নপূর্ণা অ্যাগ্রো সার্ভিসের স্বত্বাধিকারী রাম নিবাস আগরওয়ালা, বাণিজ্যিক কৃষি খামারি হিসেবে ঢাকার নবাবগঞ্জের অমিত ডেইরি ফার্মের স্বত্বাধিকারী মায়া রানী বাউল ও সফল বীজ উৎপাদকারী পাবনার আটঘরিয়া উপজেলার কৃষি উদ্যোক্তা মো. আবদুল খালেক।
উল্লেখ্য, এআইপি নীতিমালা অনুযায়ী প্রতি বছর মোট পাঁচটি বিভাগে এআইপি সম্মাননা প্রদান করা হয়ে থাকে। এআইপি কার্ডের মেয়াদকাল হচ্ছে এক বছর। এআইপিগণ সিআইপিদের মতো সুযোগসুবিধা পান।
এর মধ্যে রয়েছে, মন্ত্রণালয় হতে একটি প্রশংসাপত্র, বাংলাদেশ সচিবালয়ে প্রবেশের জন্য প্রবেশ পাশ, বিভিন্ন জাতীয় অনুষ্ঠানে নাগরিক সংবর্ধনায় আমন্ত্রণ; বিমান, রেল, সড়ক ও জলপথে ভ্রমণকালীন সরকার পরিচালিত গণপরিবহনে আসন সংরক্ষণ অগ্রাধিকার; নিজের ও পরিবারের সদস্যদের চিকিৎসার জন্য সরকারি হাসপাতালের কেবিন সুবিধা ও বিমান বন্দরে ভিআইপি লাউঞ্জ ব্যবহার সুবিধা।
কৃষি মন্ত্রণালয় কর্তৃক ২০১৯ সালে কৃষিক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি (এআইপি) নীতিমালা প্রণীত হয়েছে। তার আলোকে প্রথমবার ২০২০ সাল থেকে দেওয়া হচ্ছে এ সম্মাননা। ২০২০ সালে এআইপি পেয়েছিলেন ১৩ জন।
আগামী রবিবার (৭ জুলাই) সকাল ১০টায় ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আনুষ্ঠানিকভাবে ২০২১ সালের এআইপি পুরস্কার দেওয়া হবে।
এতে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থাকবেন, কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুস শহীদ। বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত থাকবেন, প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী।
২০২২ ও ২০২৩ সালের এআইপি নির্বাচনের কাজ চলমান।
আরও পড়ুন: ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের বিদেশ যাত্রা নিষিদ্ধ, রাষ্ট্রীয় সম্মাননার অযোগ্য: বাংলাদেশ ব্যাংক
৪ মাস আগে
ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের বিদেশ যাত্রা নিষিদ্ধ, রাষ্ট্রীয় সম্মাননার অযোগ্য: বাংলাদেশ ব্যাংক
ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের বিদেশ যাত্রা নিষিদ্ধ করা হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, ‘তাদের নতুন কোনো ট্রেড লাইসেন্স দেওয়া যাবে না এবং তাদের সব ধরনের রাষ্ট্রীয় পুরস্কার বা সম্মাননার জন্য অযোগ্য বলে বিবেচনা করা হবে।’
মঙ্গলবার(১২ মার্চ) ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ (বিআরপিডি) এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারি করে ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের শনাক্ত ও চূড়ান্তকরণের জন্য সব ব্যাংকের শীর্ষ নির্বাহীর কাছে পাঠানো হয়েছে।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও কোনো ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে নেওয়া ঋণ, অগ্রিম, বিনিয়োগের সুদ বা মুনাফা নিজের অনুকূলে নিজের, পরিবারের সদস্য, আগ্রহী ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা কোম্পানির অনুকূলে পরিশোধ করবেন। অন্যথায় তিনি ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপি হিসেবে বিবেচিত হবেন।
আরও পড়ুন: ৭ মাসে ২ লাখ কোটি টাকা রাজস্ব আদায় এনবিআরের, প্রবৃদ্ধি ১৫ শতাংশের বেশি
এ ছাড়া জালিয়াতি, প্রতারণা বা মিথ্যা তথ্য প্রদান করে বা যে উদ্দেশ্যে নেওয়া হয়েছে সেই উদ্দেশ্য ব্যতীত অন্য কোনো খাতে ব্যবহার করা বা অন্য ব্যাংকের জামানত করা সম্পদ অনুমতি ছাড়া নতুন ঋণের ক্ষেত্রে জামানত হিসেবে দেখালে তিনি ইচ্ছাকৃত খেলাপি হিসেবে গণ্য হবেন।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ও রেজিস্ট্রার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানিজ অ্যান্ড ফার্মসে (আরজেএসসি) ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা, ট্রেড লাইসেন্স ইস্যুতে নিষেধাজ্ঞার জন্য সংশ্লিষ্ট এজেন্সির কাছে তালিকাভুক্ত করবে বাংলাদেশ ব্যাংক।
একই সঙ্গে ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের যানবাহন, জমি, বাড়ি, ফ্ল্যাট ইত্যাদির তালিকাও নিবন্ধন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হবে। যাতে সংশ্লিষ্ট সংস্থা তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারে।
এছাড়াও, কোনও ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপি রাষ্ট্রীয় পুরস্কার বা সম্মানের জন্যও যোগ্য হবেন না।
আরও পড়ুন: ১৮ হাজার কোটি টাকা কমিয়ে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের আরএডিপি অনুমোদন দিল এনইসি
৮ মাস আগে
লেখক সদস্যদের সম্মাননা দিয়েছে ডিক্যাব
সংগঠনের লেখক সদস্যদের মধ্যে চলতি বছর যাদের নতুন বই প্রকাশ হয়েছে, তাদের সম্মাননা দিয়েছে ডিপ্লোমেটিক করেসপন্ডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশ (ডিক্যাব)।
মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আনক্লজ হলরুমে প্রথমবারের মতো লেখক সদস্য সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
চলতি বছর ডিকাবের দুইজন সদস্যের বই বেরিয়েছে। তার মধ্যে ভিউজ বাংলাদেশের সম্পাদক রাশেদ মেহেদির কবিতার বই ‘ফেসবুকে দেখি চাঁদ’ প্রকাশ করেছে জাগতিক প্রকাশনী এবং যমুনা টেলিভিশনের বিশেষ প্রতিনিধি মাহফুজ মিশুর সাক্ষাৎকার সংকলন ‘ঢাকা টক: ডিপ্লোমেটস অ্যান্ড মাহফুজ মিশু’ প্রকাশ করেছে নিমফিয়া পাবলিকেশন্স।
সম্মাননাপ্রাপ্ত দুই লেখককে সম্মাননা সনদ এবং ক্রেস্ট তুলে দেন অতিথিরা। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন- বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজের (বিআইআইএসএস) চেয়ারম্যান রাষ্ট্রদূত এ এফ এম গওসোল আযম সরকার প্রধান অতিথি এবং জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্ত।
আরও পড়ুন: ডিক্যাব নির্বাচন: সভাপতি হাসিব, সাধারণ সম্পাদক অপু
ডিক্যাব সভাপতি নূরুল ইসলাম হাসিবের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক আশিকুর রহমান অপু।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিআইআইএসএস চেয়ারম্যান রাষ্ট্রদূত এ এফ এম গওসোল আযম সরকার বলেন, সাহিত্যের ছাত্র হিসেবে লেখালেখির সঙ্গে নিজের সম্পৃক্ততা এবং সৃজনশীল লেখনির জন্য ডিক্যাব সদস্যদের স্বীকৃতি দিতে এ আয়োজনে আসা।
তিনি আরও বলেন, নিয়মিত চর্চায় না থাকলে সৃজনশীল লেখালেখি হয় না। আপনারা সাংবাদিকরা যেহেতু লেখালেখির মধ্যে থাকেন, আপনাদের সেই সুযোগটা আছে।
তিনি বলেন, লেখনি যদি চালু না থাকে, প্রমিত বাংলায় লেখা হারিয়ে যাবে এবং সেটার পরিণতি হবে বেশ হতাশার।
আয়োজনের জন্য ডিক্যাবকে সাধুবাদ জানিয়ে সৃজনশীল লেখনির সঙ্গে জড়িত সদস্যদের এমন সম্মাননা দেওয়া অব্যাহত থাকবে বলে আশা প্রকাশ করেন গওসোল আযম সরকার।
বাংলা সাহিত্যের অনেক লেখক-কবির সাংবাদিকতায় সম্পৃক্ততার কথা তুলে ধরে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ভোরের কাগজের সম্পাদক শ্যামল দত্ত বলেন, সাংবাদিকতা যারা করেন, তাদের জন্য লেখালেখি করাটা খুব প্রয়োজন। পাশাপাশি পড়াশোনা করাটাও অনেক বেশি জরুরি।
তিনি আরও বলেন, অন্যদের উৎসাহিত করার জন্য হলেও সদস্যদের সম্মাননা দেওয়ার এই আয়োজন চালু থাকা প্রয়োজন।
আরও পড়ুন: নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানালো ডিক্যাব
বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ডিক্যাবের নবনির্বাচিত কার্যনির্বাহী কমিটির শ্রদ্ধা
৮ মাস আগে
মর্যাদাপূর্ণ ‘পদ্মশ্রী’ সম্মাননা পাচ্ছেন রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা
পদ্মশ্রী সম্মাননার জন্য বাংলাদেশের প্রখ্যাত সংগীতশিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যাকে মনোনীত করেছে ভারত।
বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) এই ঘোষণা দিয়েছে ভারত সরকার।
পদ্মবিভূষণ, পদ্মভূষণ এবং পদ্মশ্রী এই তিনটি বিভাগে ভারতের অন্যতম সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার পদ্ম পুরস্কার প্রদান করা হয়।
শিল্পকলা, সমাজকর্ম, জনসাধারণ, বিজ্ঞান ও প্রকৌশল, বাণিজ্য ও শিল্প, চিকিৎসা, সাহিত্য ও শিক্ষা, ক্রীড়া, সিভিল সার্ভিস ইত্যাদি বিভিন্ন শাখায় এই পুরস্কার দেওয়া হয়।
ব্যতিক্রমী ও বিশিষ্ট সেবার জন্য 'পদ্মবিভূষণ' প্রদান করা হয়; উচ্চপদস্থ সেবার জন্য 'পদ্মভূষণ' এবং যে কোনও ক্ষেত্রে বিশিষ্ট সেবার জন্য 'পদ্মশ্রী'।
প্রতি বছর প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে এই পুরস্কার ঘোষণা করা হয়।
আরও পড়ুন: যুক্তরাজ্যের চ্যানেল এসের বিশেষ সম্মাননা পুরস্কার পেলেন সাঈদা মুনা তাসনীম
এই পুরষ্কারগুলো প্রতি বছর মার্চ বা এপ্রিলের দিকে রাষ্ট্রপতি ভবনে অনুষ্ঠিত আনুষ্ঠানিক অনুষ্ঠানে ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রদান করে থাকেন।
২০২৪ সালে ২টি যৌথভাবে ( দ্বৈতভাবে পুরষ্কারটির দেওয়া হয়) সহ ১৩২টি পদ্ম পুরষ্কার প্রদানের অনুমোদন দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি।
এই তালিকায় রয়েছে ৫টি পদ্মবিভূষণ, ১৭টি পদ্মভূষণ এবং ১১০টি পদ্মশ্রী পুরস্কার। পুরস্কারপ্রাপ্তদের মধ্যে ৩০ জন নারী এবং তালিকায় বিদেশি, এনআরআই, পিআইও এবং ওসিআই বিভাগের ৮ জন এবং মরণোত্তর পুরষ্কার প্রাপকদের মধ্যে ৯ জন রয়েছেন।
আরও পড়ুন: বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার-২০২৩ বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
৯ মাস আগে
সেরা করদাতা সম্মাননা-ট্যাক্স কার্ড পেলেন সালমান এফ রহমান
সেরা করদাতা সম্মাননা ও ট্যাক্স কার্ড পেয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান। ও তার ভাই এ এস এফ রহমান।
বুধবার দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর আয়োজিত করদাতা সম্মাননা অনুষ্ঠানে তাদের প্রতিনিধি সম্মাননা গ্রহণ করেন।
সম্মাননা অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অর্থ সচিব ডক্টর খায়েরুজ্জামান মজুমদার ও এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম।
বৃহৎ করদাতা ইউনিট এলটিইউ ট্যাক্সে নিবন্ধিত সালমান এফ রহমান বেক্সিমকো গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান ও ঢাকা-১ আসন (নবাবগঞ্জ - দোহারের) সংসদ সদস্য। আর এ এস এফ রহমান বেক্সিমকো গ্রুপের চেয়ারম্যান।
আরও পড়ুন: বিএনপি ভোটে না এলেও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হচ্ছে: সালমান এফ রহমান
তারা দুজনই ২০২২-২৩ করবর্ষে ঢাকা সিটি করপোরেশন শ্রেণিতে সর্বোচ্চ করদাতা নির্বাচিত হয়েছেন।
দেশের অন্যতম বৃহৎ শিল্প বেক্সিমকো গ্রুপের নেতৃত্বে আছেন সালমান এফ রহমান ও এ এস এফ রহমান।
তৈরি পোশাক, ওষুধ, জ্বালানি, সিরামিক, প্রযুক্তি, গণমাধ্যম, ব্যাংকসহ নানা খাতে বিনিয়োগ আছে বেক্সিমকোর। দেশের চাহিদা পূরণের পাশাপাশি বিদেশে পণ্য রপ্তানি করছে প্রতিষ্ঠানটি। ৬০ হাজারের বেশি কর্মসংস্থান করেছে বেক্সিমকো।
এবার সর্বোচ্চ কর দেয়ায় সারা দেশের ১৪০ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা দিয়েছে এনবিআর। আয়কর প্রদানে নাগরিকদের উৎসাহিত করতে এ সম্মাননা দিচ্ছে সংস্থাটি।
আরও পড়ুন: সৌদি বিনিয়োগ দেশের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদাহরণ: সালমান এফ রহমান
১১ মাস আগে
ঢাকায় রাশিয়ান হাউসের উদ্যোগে ৮৪ মুক্তিযোদ্ধাকে সম্মাননা
ঢাকার রাশিয়ান হাউস, বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর এবং মুক্তিযুদ্ধ একাডেমি ট্রাস্টের যৌথ আয়োজনে বাংলাদেশের মহান বিজয় দিবসের ৫২তম বার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে বিশেষ আলোচনা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মাননা জানানো হয়েছে।
শনিবার (৯ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর জাতীয় জাদুঘরে এই আয়োজন অনুষ্ঠিত হয়। এসময় আয়োজকেরা ৫২ জন মুক্তিযোদ্ধা ও স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের নেপথ্য শিল্পী সৈনিকসহ মোট ৮৪ মুক্তিযোদ্ধাকে সম্মাননা জানান।
রাশিয়ান হাউস ইন ঢাকার পরিচালক পাভেল দভয়চেনকভ, বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক মো. কামরুজ্জামান, মুক্তিযুদ্ধ একাডেমি ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. আবুল কালাম আজাদ, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব তাজ মোহাম্মদ, ময়মনসিংহের বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রফিকুল হক এবং ইউনিভার্সিটি অব গ্লোবাল ভিলেজের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর আলম খান অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
সবার জাতীয় সংগীত পরিবেশনার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয়।
রাশিয়ান হাউস ইন ঢাকার পরিচালক পাভেল দভয়চেনকভ অনুষ্ঠানটির উদ্বোধন করেন।
সবাইকে বিজয়ের শুভেচ্ছা জানিয়ে তিনি তার বক্তব্যে বলেন, বাংলাদেশের মহান বিজয় দিবস আমাদের উভয় দেশের জন্যই একটি গৌরবের দিন। এই দিনটি আমাদেরকে আমাদের ঐতিহাসিক বিজয়ের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। বাংলাদেশ-রাশিয়ার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ঐতিহাসিক। ১৯৭১ সালের বিপ্লবের দিনে সোভিয়েত ইউনিয়ন বাংলাদেশের পাশে দাঁড়িয়েছিল। মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশকে সমর্থন দিয়ে দুই দেশের সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। এরপর থেকে রাশিয়া বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে। রাশিয়া বৃহৎ শিল্প ও বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে সহায়তা করেছিল।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১৯৭২ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নে সরকারি সফরের মধ্য দিয়ে এই ঐতিহাসিক সম্পর্কের যাত্রা শুরু হয়েছিল।
আরও পড়ুন: ঢাকায় জাতীয় গণ ঐক্য দিবস পালন করল রাশিয়ানরা
বঙ্গবন্ধুর সফরে অর্থনৈতিক ও কারিগরি সহযোগিতা, বাণিজ্য প্রতিনিধিত্ব, সাংস্কৃতিক, শিক্ষা ও বৈজ্ঞানিক সহযোগিতার বিষয়ে আন্তঃসরকারি চুক্তি সই হয়।
বঙ্গবন্ধুর অনুরোধে তৎকালীন সোভিয়েত সরকারের প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় সোভিয়েত নৌবাহিনী চট্টগ্রাম বন্দর নিষ্ক্রিয় করে এবং বন্দরটিকে সম্পূর্ণরূপে চালু করে।
সফরকালে বঙ্গবন্ধুর বিশেষ অনুরোধে তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নে বাংলাদেশ থেকে বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থী পূর্ণ সরকারি বৃত্তি নিয়ে রাশিয়ায় পড়তে যায়। পরে তারা দেশে ফিরে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গঠনে সক্রিয় হন। তাদের মধ্যে, ৬০০০ জনেরও বেশি সোভিয়েত ও রাশিয়ান গ্র্যাজুয়েট বর্তমানে বাংলাদেশ এবং বিশ্বের বিভিন্ন দেশে উচ্চ পদে কর্মরত ও অধিষ্ঠিত।
তিনি আরও বলেন, রাশিয়ায় উচ্চশিক্ষা গ্রহণে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের আগ্রহ বৃদ্ধির কারণে রুশ সরকার ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য বৃত্তির সংখ্যা বাড়িয়ে ১২৪ করেছে।
তিনি এই বৃত্তির সংখ্যা ভবিষ্যতে আরও বৃদ্ধির জন্য তার প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখবেন বলে ও আশ্বাস দেন।
ঢাকার রাশিয়ান হাউস রাশিয়ায় উচ্চশিক্ষার সুযোগের পাশাপাশি বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য রাশিয়ান ভাষা কোর্সের প্রচারের জন্য কঠোর পরিশ্রম করছে।
বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক মো. কামরুজ্জামান বলেন, মুক্তিযুদ্ধ আমাদের জাতির ইতিহাসে একটি স্মরণীয় অধ্যায়। এই যুদ্ধে আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধারা অসামান্য বীরত্বের পরিচয় দিয়েছেন। তাদের অবদানের জন্য আমরা তাদের নিকট চিরকৃতজ্ঞ।
মুক্তিযুদ্ধ একাডেমি ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. আবুল আজাদ বলেন, মুক্তিযোদ্ধারা আমাদের জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান। তাদের সম্মান করা আমাদের সবার কর্তব্য। এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আমরা আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা জানাতে চাই।
আলোচনা শেষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধের গান ও কবিতা পরিবেশন করা হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত মুক্তিযোদ্ধারা তাদের অভিজ্ঞতা ও অনুভূতি শেয়ার করেন।
আরও পড়ুন: রাশিয়ান মুদ্রায় বাণিজ্যের অনুমতিপ্রাপ্তদের তালিকায় বাংলাদেশ: রুশ দূতাবাস
১১ মাস আগে
স্যুট অ্যাওয়ার্ডের বর্ষসেরার সম্মাননা পেলেন দারাজের সিসিএও-সিওও
‘বর্ষসেরা চীফ কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার’ হিসেবে প্রতিষ্ঠানটির দারাজের সিসিএও এ এইচ এম হাসিনুল কুদ্দুস রুশো এবং ‘বর্ষসেরা চীফ অপারেটিং অফিসার’ হিসেবে দারাজের সিওও খন্দকার তাসফিন আলম বাংলাদেশ সি- স্যুট অ্যাওয়ার্ড ২০২৩ পুরষ্কার জিতেছেন।
শনিবার (১১ নভেম্বর) রাতে বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম দ্বিতীয় বারের মতো এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
এ অনুষ্ঠানের মূল লক্ষ্য ছিল কর্পোরেট জগতে মার্কেট প্লেয়ারদের অসামান্য অবদানকে সম্মান জানানো।
ব্যবসার মাধ্যমে সমাজের উন্নতিতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে দারাজ। ক্রেতা এবং বিক্রেতা উভয়ের জীবনমান উন্নত করার লক্ষ্যে এ উদ্দীপনাকে কেন্দ্র করেই অবিরাম কাজ করে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি।
আরও পড়ুন: বছরের সবচেয়ে বড় সেল ১১.১১ নিয়ে আসছে দারাজ
একই প্রচেষ্টাকে অব্যাহত রেখে, এ এইচ এম হাসিনুল কুদ্দুস রুশো রেগুলেটর ও গ্রাহকদের আস্থা পুনর্গঠনের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন।
একই সঙ্গে তিনি ক্রস-বর্ডার ট্রেড, কুরিয়ার সার্ভিস এবং পেমেন্ট সিস্টেম সম্পর্কিত লাইসেন্স ও পলিসি স্ট্রিমলাইনের মাধ্যমে ইকোসিস্টেমের সংস্কার করেছেন।
২০১০ সাল থেকে বৈচিত্র্যময় রেগুলেটরি পরিবেশে টেলকো থেকে ই-কমার্স ইন্ডাস্ট্রি এবং রেগুলেটরি থেকে সরকারি সংস্থায় তার সুনিপুণ দক্ষতারও ছাপ দেখা যায়।
একইভাবে বাংলাদেশের লজিস্টিক সেক্টরকে রুপান্তরিত করার মধ্য দিয়ে সমৃদ্ধির আলোকবর্তিকা বহন করেছেন খন্দকার তাসফিন আলম। তার দক্ষতার প্রতিফলন দেশের ই-কমার্স খাতে প্রবৃদ্ধি এবং অপারেশনাল কার্যকারিতাকেও বৃদ্ধি করছে।
অত্যাধুনিক প্রযুক্তির প্রবর্তন, শক্তিশালী অবকাঠামো নির্মাণ এবং পেমেন্ট সিস্টেমে বিপ্লব ঘটিয়ে তিনি ছোট ব্যবসাগুলোকে তাদের বাজারের নাগাল ও সমৃদ্ধি প্রসারিত করতে সাহায্য করেছেন।
এর আগে, বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় কয়েকটি টেলিকম অপারেটরের পাশাপাশি ইউরোপীয় ও মধ্যপ্রাচ্যের বাজারে টেলিকম শিল্পেও কাজ করেছেন খন্দকার তাসফিন আলম।
তাদের দক্ষ নেতৃত্বে দারাজ দেশের অন্যতম সেরা ই-কমার্স প্লাটফর্ম হিসেবে বিকশিত হচ্ছে এবং একটি টেকসই ই-কমার্স ইকোসিস্টেম হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে।
এ সম্মানিত স্বীকৃতির জন্য তারা সংশ্লিষ্ট সংস্থার কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। তারা আশা করছেন এটি ই-কমার্স শিল্পে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনার প্রচেষ্টাকে বৃদ্ধি করবে।
আরও পড়ুন: দারাজের ১১.১১ সেল উৎসবে মেতে ছিলেন বাংলাদেশের ২৯ লক্ষাধিক ক্রেতা
সেলার ও উদ্যোক্তাদের ক্ষমতায়নে দারাজ সেলার সামিট-২০২৩
১ বছর আগে
'অনারিং দ্য এক্সপোর্টারস ২০২২' সম্মাননা পেলেন মোটেক্স ফ্যাশনের সিইও মাসুদ কবির
'অনারিং দ্য এক্সপোর্টারস ২০২২' সম্মাননা পেলেন মোটেক্স ফ্যাশনের সিইও মাসুদ কবির
অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড 'অনারিং দ্য এক্সপোর্টারস ২০২২' নির্বাচিত হয়ে সম্মাননা গ্রহণ করলেন মোটেক্স ফ্যাশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মাসুদ কবির।
সোমবার (১০ জুলাই) সন্ধ্যায় রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেল আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের সম্মাননা দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: সিআইপি সম্মাননা পাচ্ছেন ৪৪ ব্যক্তি
২০২২ সালে দেশের জন্য বৈদেশিক মুদ্রা আহরণ ও রপ্তানি খাতে অনন্য অবদান রাখায় শীর্ষ ৬৪ জন রপ্তানিকারকদের এ সম্মাননা দেয় অগ্রণী ব্যাংক।
এ সময় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান ড. জায়েদ বখত, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মো. মুরশেদুল কবীর প্রমুখ।
আরও পড়ুন: শেরপুরে জয়িতা সম্মাননা পেলেন ১০ নারী
১ বছর আগে
সিআইপি সম্মাননা পাচ্ছেন ৪৪ ব্যক্তি
বাংলাদেশের বেসরকারি খাতে শিল্প স্থাপন, পণ্য উৎপাদন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং জাতীয় আয় বৃদ্ধিসহ দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ সরকারের ‘সিআইপি (শিল্প) নীতিমালা ২০১৪’ অনুযায়ী বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ৪৪ জন ব্যক্তিকে ২০২১ সালের জন্য বাণিজ্যিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি (শিল্প) তথা সিআইপি (শিল্প) হিসেবে সম্মাননা দেবে শিল্প মন্ত্রণালয়।
আগামী ২২ মে (সোমবার) বিকালে রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে এ সম্মাননা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে।
শিল্প সচিব জাকিয়া সুলতানার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন- শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার, মন্ত্রিপরিষদ সচিব, মো. মাহবুর হোসেন ও এফবিসিসিআই’র প্রেসিডেন্ট মো. জসিম উদ্দিন।
আরও পড়ুন: গাইবান্ধায় ইউএনবি সাংবাদিকসহ ৮ জন পেলেন গুণিজন সম্মাননা
এর মধ্যে ন্যাশনাল কাউন্সিল ফর ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডেভেলপমেন্ট (এনসিআইডি) ক্যাটাগরিতে ছয়জন, বৃহৎ শিল্প (উৎপাদন) ক্যাটাগরিতে ২০ জন, বৃহৎ শিল্প (সেবা) ক্যাটাগরিতে ৫ জন, মাঝারি শিল্প (উৎপাদন) ক্যাটাগরিতে ১০ জন, ক্ষুদ্র শিল্প (উৎপাদন) ২ জন এবং মাইক্রো শিল্প ক্যাটাগরিতে ১জন সম্মাননা পাবেন।
সিআইপি (শিল্প) হিসেবে নির্বাচিত ব্যক্তিদের শিল্প মন্ত্রণালয় থেকে একটি পরিচয়পত্র (সিআইপি কার্ড) দেওয়া হবে। এর মাধ্যমে তারা আগামী এক বছরের জন্য জাতীয় ও সিটি করপোরেশনের অনুষ্ঠানে নাগরিক সংবর্ধনায় দাওয়াত, ব্যবসাসংক্রান্ত কাজে ভ্রমণের সময় বিমান, রেলপথ, সড়ক ও জলপথে সরকারি যানবাহনে আসন সংরক্ষণে অগ্রাধিকার পাবেন। বিমানবন্দরে ভিআইপি লাউঞ্জ ব্যবহারের সুবিধা পাবেন। স্ত্রী, সন্তান ও নিজের চিকিৎসার জন্য সরকারি হাসপাতালে বিশেষ সুবিধা পাবেন।
এছাড়া সরকারের শিল্পবিষয়ক নীতিনির্ধারণী কমিটিতে তাদের অন্তর্ভুক্ত করা যাবে।
আরও পড়ুন: শেরপুরে জয়িতা সম্মাননা পেলেন ১০ নারী
১ বছর আগে
ডিএনসিসি মেয়র আতিককে কিরগিজিস্তানের সম্মাননা
ভলিবল খেলার উন্নয়ন ও অলেম্পিক আন্দোলনে অসামান্য অবদান রাখায় ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলামকে সম্মাননা সনদ দিলেন কিরগিজিস্তান। কিরগিজিস্তানের জাতীয় অলেম্পিক কমিটির পক্ষ থেকে এই সম্মাননা দেয়া হয়।
মঙ্গলবার দুপুরে ডিএনসিসির প্রধান কার্যালয়ে কিরগিস্তানের একজন প্রতিনিধি মেয়রের হাতে এই সম্মাননা সনদ তুলে দেন।
আরও পড়ুন: পণ্য কেনার আগে মূল্যতালিকা দেখার আহ্বান ডিএনসিসি মেয়রের
মেয়র আতিকুল ইসলাম এ সময় কিরগিজিস্তান অলেম্পিক কমিটিকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, ‘খেলাধুলার একটি বৈশ্বিক রূপ আছে। এটি আমাদেরকে একই ছাতার নিচে কাজ করার সুযোগ করে দেয়। পৃথিবীর সব প্রান্তেই একই নিয়মে খেলা হয় এবং এ সময় কারও মাঝে কোনো ভেদাবেদ থাকে না।’
মেয়র আরও বলেন, ‘পৃথিবী জুড়ে যে হানাহানি চলমান, তা কেবল খেলাধুলার মাধ্যমে মিটিয়ে ফেলা সম্ভব। কোথাও কোনো হানাহানি হবে না বরং আমাদের মাঝে জাতি ও দেশগত সম্প্রীতি বাড়বে।’
এ সময় তিনি সামনের দিনগুলিতে খেলাধুলার আন্দোলকে আরও জোরদার করার আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
উল্লেখ্য, ডিএনসিসি) মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম বাংলাদেশ ভলিবল ফেডারেশনের সভাপতি এবং এশিয়ান ভলিবল কনফেডারেশনের বোর্ড অব অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের সদস্য।
আরও পড়ুন: ২০২১ সালের নববর্ষে নগরে এলইডি বাতি: ডিএনসিসি মেয়র
খাল, ডোবা, নালা অপরিষ্কার থাকলে ২০ অক্টোবর থেকে আইনগত ব্যবস্থা: ডিএনসিসি মেয়র
২ বছর আগে