ঔষধ
কুড়িগ্রামে তেলাপোকা মারার ঔষধে প্রাণ গেল শিশুর
কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলায় তেলাপোকা মারা ঔষধ খেয়ে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) বিকালের দিকে উপজেলার কাশিপুর ইউনিয়নের অনন্তপুর এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছে।
নিহত ওই শিশুর নিশান (৩) ওই গ্রামের তাজুল ইসলামের ছেলে।
আরও পড়ুন: নাটোরে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
নিহতের নানী সাহিদা বেগম জানান, তেলাপোকা মারার জন্য বাজার থেকে ঔষধ নিয়ে আসে তার বাবা। শিশুটি খেলার ফাঁকে সবার অজান্তে ওই ঔষধ খেয়ে ফেলে। কিছুক্ষণ পর জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। পরে তাকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হলে ফুলবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক ডা. হোমায়ারা খাতুন মৃত ঘোষণা করেন।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক ডা. হোমায়ারা খাতুন জানান, শিশুটিকে নিয়ে আসার পথে মারা গেছে। তার মুখে গন্ধ ছিল।
ফুলবাড়ী থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রাণ কৃঞ্চ দেবনাথ বলেন, ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি জানার পর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: ঝিনাইদহে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল পল্লী বিদ্যুতের ২ কর্মীর
ঈশ্বরদীতে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের, আহত ২
১ বছর আগে
মাগুরায় সড়ক দুর্ঘটনায় জেলা কৃষক লীগ নেতার মৃত্যু
মাগুরায় মোটরসাইকেল ও ট্রাকের সংঘর্ষে মাগুরা জেলা কৃষক লীগের নেতার মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতে জেলার যশোর সড়কে ভায়নামোড় নামক স্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত মিসরুল হক মনু (৫২) মাগুরা জেলা কৃষকলীগের মৎস্য ও প্রাণি বিষয়ক সম্পাদক। তিনি মাগুরা সদর উপজেলার বেরইল পলিতা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান নুরুল হকের ছেলে।
জানা গেছে, একটি ভেটেরিনারি ঔষধ কোম্পানীতে চাকরিরত মিসরুল হক বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় শালিখার আড়পাড়া এলাকা থেকে মোটরসাইকেল চালিয়ে মাগুরা শহরে ফিরছিলেন। পথে সন্ধ্যা ৬টার দিকে মাগুরা শহরের ভায়না টিএন্ডটি অফিসের সামনে পৌঁছলে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ট্রাক তাকে ধাক্কা দেয়। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। স্থানীয়রা তাকে মাগুরা ২৫০ শয্যা হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
মাগুরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনজুরুল আলম জানান, পুলিশ ঘাতক ট্রাকটিকে আটক করলেও চালক পালিয়ে গেছে। তবে তাকে আটকের চেষ্টা চলছে। এ ব্যাপারে মাগুরা থানায় মামলা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ময়মনসিংহে ট্রাকচাপায় ৩ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
সীতাকুণ্ডে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
২ বছর আগে
সৌদিকে তৈরি পোশাক আমদানির আহ্বান বাংলাদেশের
বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক পণ্য, কারুপণ্য ও চামড়াজাত পণ্য সৌদি আরবকে আমদানি করার আহবান জানিয়েছেন দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী।
রাষ্ট্রদূত মঙ্গলবার সৌদি আরবের পূর্বাঞ্চলের চেম্বার অফ কমার্সের চেয়ারম্যান আবদুল হাকিম আল খালদি ও মহাসচিব আবদুল রহমান আল ওয়াবেল এর সাথে বৈঠককালে এ আহ্বান জানান।
আরও পড়ুনঃ সৌদি আরবকে ফ্লাইট সংখ্যা বাড়ানোর অনুরোধ পররাষ্ট্রমন্ত্রী
রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পোশাক রপ্তানিকারক দেশ। বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরব যেকোনও ধরনের প্রয়োজনীয় পোশাক আমদানি করতে পারে।
এছাড়া বাংলাদেশের হস্তশিল্প, চামড়াজাত পণ্য ও ঔষধ সৌদি আরবে রপ্তানি করার আগ্রহ প্রকাশ করেন রাষ্ট্রদূত। দুদেশের মধ্যে সিরামিক, কৃষি, মৎস্যসহ বিভিন্ন খাতে দ্বিপাক্ষিক ব্যবসা বৃদ্ধিরও সম্ভাবনা নিয়েও আলোচনা করেন রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী।
এসময় বাংলাদেশের আইটি খাতের সাফল্যের কথা উল্লেখ করে জাবেদ পাটোয়রী বাংলাদেশ থেকে সৌদির আইটি বিশাল সুযোগের দিকটি তুলে ধরেন।
আরও পড়ুনঃ সৌদিতে কর্মরত নারী গৃহকর্মীদের নিরাপত্তা চায় বাংলাদেশ
চেম্বারের চেয়ারম্যানকে রাষ্ট্রদূত জানান, সম্প্রতি সৌদি আরবে বিদেশীদের জন্য ব্যবসা নিবন্ধনের যে আইন করেছে তা বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের জন্য এক অনন্য সুযোগ। এ আইন বাংলাদেশি অভিবাসী ব্যবসায়ীদের জন্য বৈধভাবে নিজ নামে ব্যবসা করার সুযোগ করে দিয়েছে, যা তাদের জন্য ব্যবসায়ের অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি করবে।
চেম্বারের চেয়ারম্যান বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের সুবিধার্থে দূতাবাসের সাথে নতুন আইন বিষয়ে আলোচনা করার আগ্রহ প্রকাশ করেন। এছাড়া বাংলাদেশি অভিবাসীদের নতুন ব্যবসা নিবন্ধন আইন বিষয়ে জানার জন্য সহায়তা প্রদানের আশ্বাস দেন।
আরও পড়ুনঃ সৌদিতে বাংলাদেশি কর্মীদের কোয়ারেন্টাইন থেকে অব্যাহতির অনুরোধ ঢাকার
রাষ্ট্রদূত জাবেদ পাটোয়ারী সৌদি আরবের ভিশন ২০৩০ বাস্তবায়ন ও বাংলাদেশের ভিশন ২০৪১ বাস্তবায়নে দু’দেশের মধ্যে আগামী দিনে বিভিন্ন খাতে ব্যবসা বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির আহবান জানান।
৩ বছর আগে
চট্টগ্রামে চালু হল ‘আমার ফর্মেসি’, ফোন করলেই মিলবে প্রয়োজনীয় ওষুধ
চট্টগ্রামে করোনায় ব্যবহৃত ওষুধ নিয়ে ব্যবসায়ীদের দৌরাত্ম্য এবং নগরবাসীর দুশ্চিন্তা বন্ধে নগরীতে চালু হয়েছে ‘আমার ফার্মেসি’ নামে কোতোয়ালী থানা পুলিশের নতুন সেবা।
৪ বছর আগে