জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
শিবির সন্দেহে আটক, তিন বছর পর অব্যাহতি জবির ১১ শিক্ষার্থীর
শিবির সন্দেহে আটকের তিন বছর পরে অব্যাহতি পেয়েছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) ১১ শিক্ষার্থী। ২০২২ সালে রাজধানীর কোতোয়ালি থানায় দায়ের করা এক গায়েবি মামলা থেকে অব্যাহতি পান তারা। এছাড়াও মামলার বাকি ৬৪ জন অভিযুক্তকেও অব্যাহতি দেয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) আসামিদের অব্যাহতির এই আদেশ দেন ঢাকার বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক মো. জাকির হোসেন গালিব।
এর আগে ২০২৪ সালের ২১ অক্টোবর তদন্তে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় আদালতে আসামিদের অব্যাহতির সুপারিশ করে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করে পুলিশ। পুলিশের দাখিল করা চূড়ান্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করে অব্যাহতির আদেশ দেন আদালত। আসামি পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট আবদুর রাজ্জাক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, এটি ২০২২ সালের ২৪ শে মার্চ শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে দায়ের করা হয় গায়েবি মিথ্যা মামলা। কুরআনের তাফসীর পাওয়ায় ছাত্রশিবির সন্দেহে সদ্য ভর্তি হওয়া ১১ শিক্ষার্থী সে সময় গ্রেপ্তার করা হয়।
আরও পড়ুন: দিনাজপুরে শিবিরের সাবেক নেতার উপর দুর্বৃত্তের হামলা
অব্যাহতিপ্রাপ্ত জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা হলেন, হিসাববিজ্ঞান বিভাগের রউসন-উল দেরদৌস ও শাহিন ইসলাম, বাংলা বিভাগের শ্রাবণ ইসলাম রাহাত, ব্যবস্থাপনা বিভাগের ফাহাদ হোসেন, মনোবিজ্ঞান বিভাগের আব্দুর রহমান অলি, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের ইব্রাহিম আলী, মেহেদী হাসান ও ওবায়দুল, ইতিহাস বিভাগের ইসরাফিল, লোকপ্রশাসন বিভাগের মেহেদী হাসান ও সংগীত বিভাগের আল মামুন রিপন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ২০২২ সালে পুরান ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতাল এলাকায় দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতি রোধের দাবিতে হওয়া মিছিলে অংশগ্রহণ করার অভিযোগে ছাত্রশিবির সন্দেহে গ্রেপ্তার করা হয় এই ১১ জনকে। গেন্ডারিয়ার একটি মেস থেকে ১১ জনকে সে বছরের ২৪ মার্চ দিবাগত রাতে আটক করা হয়। পরে ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনের ১৫ (৩) ধারায় তাদের গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
মামলা থেকে অব্যাহতি পাওয়া শিক্ষার্থী রউশন উল ফেরদৌস বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়ে ঢাকায় আসার পরপরই আমি গ্রেপ্তার হই। আমার জীবন থেকে একটা বছর শেষ হয়ে গেছে এই মিথ্যা মামলায়। আমার গ্রেপ্তারের খবর শুনে আমার বাবা হার্ট অ্যাটাক করেন। আমি পড়াশোনাসহ বন্ধু-বান্ধব সবই হারিয়েছি।’
আরেক ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী শাহীন ইসলাম বলেন, ‘আমি ঢাকায় এসেছি ২০২২ এর পহেলা মার্চ। আমাকে গ্রেপ্তার করা হয় ২৪ মার্চ। মাত্র ২৪ দিনের মাথায় আমাকে গ্রেপ্তার করা হয় কোনো ধরনের প্রমাণ ছাড়া। বিশ্ববিদ্যালয় আমাদেরকে সাময়িক বহিষ্কার করে। ঢাকায় আসার একমাস পূর্ণ না হয়েও এক বছর আগের মামলায় আমাদের আসামি হিসেবে দেখানো হয়। মামলা সম্পূর্ণ বানোয়াট এবং মিথ্যা আমাদের পরিকল্পিতভাবে ফাঁসানো হয়েছিল।’
১১ দিন আগে
পারভেজ হত্যার ঘটনায় জবি ছাত্রদলের মশাল মিছিল
প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও ছাত্রদলের কর্মী জাহিদুল ইসলাম পারভেজ হত্যার ঘটনায় মশাল মিছিল করেছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) ছাত্রদলের একাংশ। শাখা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক সুমন সরদারের নেতৃত্বে মশাল মিছিলটি হয়েছে।
রবিবার (২০ এপ্রিল) সন্ধ্যা সাতটার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় বিজ্ঞান ভবন থেকে মশাল মিছিলটি শুরু হয়। মিছিলটি ক্যাম্পাস থেকে শুরু হয়ে বাহাদুর শাহ উদ্যানে প্রদক্ষিণ করে ক্যাম্পাসে সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়।
এ সময় তারা ‘বৈষম্যের খুনিরা, হুঁশিয়ার সাবধান,’ ‘আমার ভাই কবরে, খুনি কেন বাহিরে,’ ‘আমার সোনার বাংলায়, বৈষম্যের ঠাঁই নাই,’ ‘তুমি কে, আমি কে, পারভেজ পারভেজসহ’ বিভিন্ন স্লোগান দেন।
সমাবেশে সুমন সরদার বলেন, আমাদের ভাই পারভেজকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে। ভিডিও ফুটেজে স্পষ্ট এর প্রমাণ রয়েছে। সেখানে থাকা চারজন বৈষম্য বিরোধীর ব্যানারে রাজনীতি করেন।
তিনি আরও বলেন, আগামী চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যে অপরাধীদের গ্রেফতার করতে হবে। শাস্তি প্রদানের মাধ্যমে বিচার সুনিশ্চিত করতে হবে।
আরও পড়ুন: শিক্ষকে হত্যার হুমকির প্রতিবাদে জবিতে বিক্ষোভ, আল্টিমেটাম
প্রধান উপদেষ্টাকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ‘আপনি যদি এর বিচার করতে না পারেন, আপনাকে পদত্যাগ করতে হবে। আমরা হাসিনাকে হটিয়েছি। আপনি পদক্ষেপ নিতে না পারলে আপনাকেও চেয়ার থেকে নেমে যেতে হবে।’
এ সময় শাখা ছাত্রদলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
১৩ দিন আগে
প্রথমবারের মতো নারী কোষাধ্যক্ষ পেল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথবারের মতো নারী কোষাধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োগ পেলেন সমাজবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান ও হল প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. সাবিনা শারমিন। চার বছরের জন্য তাকে এ পদে নিয়োগ দেওয়া হয়।
রবিবার (২৭ অক্টোবর) রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে উপসচিব মো. শাহীনুর রহমানের স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
আরও পড়ুন: খালেদা জিয়ার ম্যুরাল স্থাপনের সিদ্ধান্তে জবিতে অস্থিরতা
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলরের অনুমোদনক্রমে জবির আইন, ২০০৫ এর ১২ (১) ধারা অনুযায়ী সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. সাবিনা শারমিনকে শর্তসাপেক্ষে জবির ট্রেজারার পদে নিয়োগ দেওয়া হলো।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, তিনি তার বর্তমান পদের সমপরিমাণ অর্থ সম্মানি হিসেবে পাবেন। বিধি অনুযায়ী পদসংশ্লিষ্ট অন্যান্য সুবিধা ভোগ করবেন এবং সার্বক্ষণিকভাবে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অবস্থান করবেন।
ড. সাবিনা শারমিন বলেন, ট্রেজারার হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার বিষয়ে আমি আদেশ পেয়েছি। আমি এ বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নে কাজ করতে চাই।
তিনি আরও বলেন, জবির শিক্ষক হিসেবে আমি শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের অধিকার নিশ্চিতে বিষয়টি অগ্রাধিকার দেব। সবার সহযোগিতা চাই।
আরও পড়ুন: জবির নতুন উপাচার্য ড. রেজাউল করিম
১৮৮ দিন আগে
জবির সমন্বয়ক পদ থেকে সরে গেলেন নূর নবী
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) শাখার নেতৃত্ব দেওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী মো. নূর নবী সমন্বয়ক পদ থেকে সরে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।
শনিবার (১৭ আগস্ট) তার নিজ ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে এ কথা জানিয়েছেন নূর নবী।
আরও পড়ুন: জবিতে সব ধরনের রাজনীতি নিষিদ্ধ, রবিবার থেকে ক্লাস শুরুর আশ্বাস
সমন্বয়ক থেকে সরে গেলেও যেকোনো আন্দোলনে সাধারণ শিক্ষার্থী হিসেবে অংশ নেবেন জানিয়ে নূর নবী বলেন, ‘আমি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একজন সমন্বয়ক হিসেবে শুরু থেকেই সব আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশ নিয়েছি। এক্ষেত্রে আমাদের প্রাথমিক চাওয়াগুলো পূরণ হয়েছে বলে আমি মনে করি। আমাদের বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়তে শহীদরা যে রক্ত দিয়েছেন তা এখনও পুরোপুরি বাস্তবায়ন হয়নি। শহীদদের আত্মত্যাগে অর্জিত স্বাধীন বাংলাদেশে যেকোনো বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আমি একজন সাধারণ শিক্ষার্থী হিসেবে অংশ নেব।’
তিনি বলেন, ‘আজ শনিবার থেকে আমি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক পদ থেকে নিজেকে সরিয়ে নিলাম। ব্যক্তি স্বার্থবিহীন এই আন্দোলনে শুরু থেকেই মাঠে থেকেছি। ময়দানে ছাত্রলীগের বর্বরোচিত হামলার শিকার হয়েছি, ময়দান থেকেই গুম হয়েছি ও পৈশাচিক নির্যাতনের শিকার হয়েছি, কারাগারে গিয়েছি। এসব কিছুর ঊর্ধ্বে আপনাদের ভালোবাসা পেয়েছি। সে ভালোবাসার মর্যাদা রক্ষা করার জন্য আমি সর্বদা আপনাদের পাশে থাকব ইনশাআল্লাহ।’
কোটা আন্দোলনের নেতৃত্ব দেওয়াকে কেন্দ্র করে গত ১৯ জুলাই ক্যাম্পাস গেট থেকে গ্রেপ্তার হন এই শিক্ষার্থী। পরে ডিবি অফিসে নির্যাতনের শিকার হয়ে গত ৬ আগস্ট মুক্তি পান। নির্যাতনকালে পানিতে মরিচের গুঁড়া মিশিয়ে খেতে দেওয়া হতো। গোপনাঙ্গে আঘাতসহ ব্যাপক নির্যাতনের কথা উল্লেখ করে গত ৯ আগস্ট সংবাদ সম্মেলনে এই চিত্র তুলে ধরেন। এমনকি ডিবির হারুন ক্রসফায়ার দেওয়ারও কথা বলেছিলেন বলে জানান তিনি।
এরআগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে বেগবান করতে গত ২৯ জুলাই ২৭ সদস্যের অফিসিয়াল সমন্বয়ক প্যানেল ঘোষণা করে কেন্দ্রীয় ইউনিট। সেখানে প্রথমে নাম ছিল নূর নবীর।
আরও পড়ুন: জবির ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার হলেন মোহম্মদ জাহিদ
গুলিবিদ্ধ জবি শিক্ষার্থী সাজিদের মৃত্যু, বিচারের দাবিতে সাধারণ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
২৫৯ দিন আগে
জবির ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার হলেন মোহম্মদ জাহিদ
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার হিসেবে মোহাম্মদ জাহিদ আলমকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
বুধবার (১৪ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয়ের উপপরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আব্দুল হালিম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
আরও পড়ুন: জবিতে সব ধরনের রাজনীতি নিষিদ্ধ, রবিবার থেকে ক্লাস শুরুর আশ্বাস
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তরে কর্মরত মোহাম্মদ জাহিদ আলমকে উপাচার্য যোগদান করা পর্যন্ত রেজিস্ট্রারের শূন্য পদের ভারপ্রাপ্ত দায়িত্ব প্রদান করা হলো।
নতুন দায়িত্ব পেয়ে মোহাম্মদ জাহিদ আলম বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারী সবাই মিলে আমরা একটা পরিবার। পরিবারের সবাইকে নিয়ে আমরা কাজ করতে চাই। ব্যক্তিস্বার্থ উদ্ধারের জন্য কাজ করতে চাই না।’
আরও পড়ুন: গুলিবিদ্ধ জবি শিক্ষার্থী সাজিদের মৃত্যু, বিচারের দাবিতে সাধারণ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
২৬২ দিন আগে
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে জবি শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ফেসবুকে পোস্ট করে আত্মহত্যা করেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) আইন বিভাগের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ফাইরোজ অবন্তিকা। শুক্রবার (১৫ মার্চ) রাত সোয়া ১০টার দিকে কুমিল্লা জেনারেল হাসপাতালে তাকে নিয়ে আসলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কুমিল্লা জেনারেল হাসপালের আবাসিক সার্জন ডা. আব্দুল করিম খন্দকার।
নিহত ফাইরোজ কুমিল্লা সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যাপক প্রয়াত জামাল উদ্দিনের মেয়ে। কুমিল্লা নগরীর বাগিচাগাও ফায়ার সার্ভিস পুকুরপাড়ের নিজ ঘরের ফ্যানের সঙ্গে তার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়।
মৃত্যুর আগে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে অবন্তিকা লিখেন, ‘আমি যদি কখনো সুইসাইড করে মারা যাই তবে আমার মৃত্যুর জন্য একমাত্র দায়ী থাকবে আমার ক্লাসমেট আম্মান সিদ্দিকী। আর তার সহকারী হিসেবে তার সঙ্গে ভালো সম্পর্ক থাকার কারণে তাকে সাপোর্টকারী জগন্নাথের (জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের) সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলাম। আম্মান যে আমাকে অফলাইন-অনলাইনে থ্রেটের ওপর রাখতো সে বিষয়ে প্রক্টর অফিসে অভিযোগ করেও আমার লাভ হয় নাই। দ্বীন ইসলাম আমাকে নানানভাবে ভয় দেখায় আম্মানের হয়ে যে আমাকে বহিষ্কার করা ওনার জন্য হাতের ময়লার মতো ব্যাপার। আমি জানি এখানে কোনো জাস্টিস পাবো না।’
আরও পড়ুন: ঢাকায় দূতাবাসে কর্মরত স্প্যানিশ নাগরিকের আত্মহত্যা
পোস্টে তিনি আরও উল্লেখ করেন, ‘আমি উপাচার্য সাদেকা হালিম ম্যামের কাছে এই প্রতিষ্ঠানের অভিভাবক হিসেবে আপনার কাছে বিচার চাইলাম।’
সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলাম বলেন, ‘আমি মেয়েটিকে দেখেছি প্রায় দেড় বছর আগে। তাদের কয়েকজন সহপাঠী প্রক্টর অফিসে এসেছিল। সে সময় তৎকালীন প্রক্টর মোস্তফা কামাল স্যার, আমি ও আরও কয়েকজন সহকারী প্রক্টর অফিসে ছিলাম। মেয়েটি ফেক আইডি ব্যবহার করে তার বন্ধুদের মেসেজ পাঠাত। আমাদের বলা হয়েছিল যে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। পরে মেয়েটি তার দোষ স্বীকার করে। তখন তার পরিবারের সদস্যরা জিডি প্রত্যাহারের অনুরোধ করেন।’
আরও পড়ুন: স্ত্রী ও ২ মেয়েকে হত্যার পর যুবকের আত্মহত্যার চেষ্টা
তিনি আরও বলেন, ‘এরপর প্রক্টরিয়াল টিমের সবাই বৈঠক করে তাকে তিন মাস পর্যবেক্ষণে রাখার সিদ্ধান্ত নেন। কোনো সমস্যা না থাকলে জিডি প্রত্যাহার করা হবে। আমি কখনো মেয়েটির সঙ্গে একা কথা বলিনি। দয়া করে ঘটনার তদন্ত করুন। আমি দোষী হলে আমাকে শাস্তি দিন। কিন্তু দয়া করে আমাকে আগে থেকে দোষী বানাবেন না। নইলে আমাকেও আত্মহত্যা করতে হবে।’
এ বিষয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ‘বিষয়টি আমরা জেনেছি। নিহত শিক্ষার্থী তার মৃত্যুর জন্য আমাদের প্রক্টর টিমের এক সদস্যকে দায়ী করেছেন। মাননীয় উপাচার্য মৌখিকভাবে তাকে সাময়িক বরখাস্তের আদেশ দিয়েছেন। আইনি প্রক্রিয়ায় তদন্ত সাপেক্ষে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
আরও পড়ুন: ২০২৩ সালে সারাদেশে আত্মহত্যা করেছে ৫১৩ শিক্ষার্থী: আঁচল ফাউন্ডেশন
৪১৪ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী খাদিজার মুক্তির দাবিতে ঢাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী খাদিজাতুল কোবরার মুক্তির দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করেছে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
বুধবার সন্ধ্যায় শিক্ষার্থীরা এই বিক্ষোভ মিছিল করে।
খাদিজাতুল কোবরার মুক্তি ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের দাবিতে র্যালিটি টিএসসি চত্বর থেকে শুরু হয়ে ভিসি চত্বর, মল চত্বর, কলা অনুষদ, কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার, শাহবাগ প্রদক্ষিণ করে একই স্থানে এসে শেষ হয়।
বিক্ষোভকারীরা দাবি করেছে যে কর্তৃপক্ষ ডেটা সুরক্ষা আইন নিয়ে যাতে অগ্রসর না হয়।
সমাবেশে বিক্ষোভকারীরা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অপব্যবহারের প্রতিবাদে স্লোগান দেন।
গত বছর, একটি ‘বিতর্কিত টক শো’ সঞ্চালনা করার জন্য খাদিজাতুলকে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে (ডিএসএ) গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।
তার বন্ধু ও আইনজীবীরা জানিয়েছেন, গুরুতর অসুস্থ হওয়া সত্ত্বেও তাকে জামিন দেয়া হয়নি।
৭৫২ দিন আগে
গুচ্ছ ভর্তিতে থাকছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ও ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়: ইউজিসি
জগন্নাথ ও ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের ২২টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ২০২২-২০২৩ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি)।
গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়সমূহকে দ্রুত ভর্তি পরীক্ষা গ্রহণ ও ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে ক্লাস শুরুর নির্দেশনা দিয়েছে ইউজিসি।
ভর্তি পরীক্ষা প্রক্রিয়া সহজ ও শিক্ষার্থীবান্ধব করা এবং এবারের গুচ্ছ ভর্তি যেন অনন্য হয় সে বিষয়ে আয়োজকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দেয়া হয়েছে।
এছাড়া, ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষে দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি অভিন্ন ভর্তি পরীক্ষা আয়োজন করা হবে বলে জানানো হয়।
গুচ্ছ পদ্ধতিতে ২০২২-২০২৩ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি পরীক্ষা ক্রটিমুক্ত ও নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার বিষয়ে সোমবার ইউজিসিতে অনুষ্ঠিত এক সভায় এ সিদ্ধান্ত গ্রহীত হয়।
ইউজিসি চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. কাজী শহীদুল্লাহ- এর সভাপতিত্বে সভায় কমিশনের সদস্য প্রফেসর ড. দিল আফরোজা বেগম, প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আলমগীর, প্রফেসর ড. বিশ্বজিৎ চন্দ ও প্রফেসর ড. মো. আবু তাহের, গুচ্ছভুক্ত ১৭টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, ইউজিসি সচিব ড. ফেরদৌস জামান এবং পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ম্যানেজমেন্ট ডিভিশনের পরিচালক মোহাম্মদ জামিনুর রহমানসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা অংশগ্রহণ করেন।
আরও পড়ুন: ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে ৩২টি বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে: ইউজিসি
সভায় গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তির বিদ্যমান সংকট ও সম্ভাব্য সমাধান নিয়ে আলোচনা করা হয়। ভর্তিতে বিগত বছরের জটিলতাগুলো কীভাবে কাটিয়ে ওঠা যায় এবং ভর্তি কীভাবে আরও সহজ ও শিক্ষার্থীবান্ধব করে তোলা যায় সেটি নিয়ে আলোচনা করা হয়।
সভায় ইউজিসি চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. কাজী শহীদুল্লাহ বলেন, গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা আয়োজন করায় দেশবাসী আমাদেরকে উষ্ণ অভিবাদন জানিয়েছে। তারা বলেছে এটি একটি ভালো পরীক্ষা পদ্ধতি। নতুন পদ্ধতিতে পরীক্ষা গ্রহণে কিছু সমস্যা তৈরি হয়েছে, তাই বলে এখান থেকে পিছুহটার বা বের হয়ে যাওয়ার কোন সুযোগ নেই। গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা ভালো ও সর্বজন স্বীকৃত পদ্ধতি হয় সেজন্য উপাচার্য ও ভর্তি সংশ্লিষ্টদের তিনি আন্তরিক হওয়ার আহ্বান জানান।
ইউজিসি চেয়ারম্যান গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা বিষয়ে সরকারের অভিপ্রায় বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে সংবেদনশীল হওয়ার পরামর্শ দেন।
ইউজিসি সদস্য ও গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক মুহাম্মদ আলমগীর বলেন, গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় ৮০ ভাগ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় অংশগ্রহণ করছে। আগামী বছর থেকে সব বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি ইউনিক পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষার আয়োজন করা হবে বলে সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে তিনি জানান।
তিনি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি সংশ্লিষ্টদের অল্প সময়ে ভর্তি পরীক্ষা গ্রহণ ও ক্লাস শুরু করার আহ্বান জানান।
এছাড়া, ভর্তি প্রক্রিয়া সহজ করে দেশবাসীকে চমৎকার একটি ভর্তি পরীক্ষা উপহার দেয়ারও আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: ইবিতে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ‘সি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
দেশে প্রথমবারের মতো ২০ বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা শুরু
৭৭৫ দিন আগে
কর্মচারীদের চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে জবি রেজিস্ট্রার অবরুদ্ধ
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) চাকরি স্থায়ী করণের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারীরা। এ সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মো. ওহিদুজ্জামামানকে অবরুদ্ধ করে রাখেন তারা।
আজ মঙ্গলবার (৭ জুন) সকাল থেকে রেজিস্ট্রারকে অবরুদ্ধ করার পর উপাচার্যের দপ্তরের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন কর্মচারীরা।
কর্মচারীরা বলেন, দীর্ঘ ১০ থেকে ১২ বছর যাবত আমরা দৈনিক হাজিরাভিত্তিক বিশ্ববিদ্যালয়ে কাজ করে যাচ্ছি। দৈনিক ৬০০ টাকায় আমরা পরিবার সন্তান নিয়ে সংসার চালাতে পারছি না এখন। আমাদের নিয়োগ না হওয়াতে বঞ্চিত হচ্ছি। আমাদের দাবি একটাই চাকরি স্থায়ীকরণ চাই।
আরও পড়ুন: জবিতে ১৬ জন সাময়িক বহিষ্কার, ৪ জনের পরীক্ষা বাতিল
অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ে এডহক বা অস্থায়ী চুক্তিভিত্তিক পদের কর্মচারীদের স্থায়ী করার অনেক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেয়া হয়। ঢাকার মধ্যে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো নিয়োগ হয় না। আমাদের অনেকের সার্টিফিকেট অনুযায়ী চাকরির বয়সসীমাও পার হয়ে যাচ্ছে। আমরা এর সুরাহা চাই।
তারা আরও বলেন, চুক্তি ভিত্তিক বাস চালক ও হেলপাররা বেতন ছাড়া কোনো বোনাস ভাতা পায় না। এমনকি কোনো উৎসব বা ঈদেও কোনো প্রকার ভাতা পায়না। পরিবহনের টেকনিশিয়ান হেল্পাররা হাজিরা ভিত্তিক কাজ করছে। অর্গান অনুসারে আমাদের পদ কম কিন্তু ইউজিসি দিচ্ছে না। অথচ শিক্ষকদের নিয়োগ চাইলেই পাওয়া যায়। তিনশো পদ চাইলে ইউজিসি ১০ টা পদ দেয়। এটা আমাদের মনে হয় ভিক্ষা দেয়। প্রয়োজনে আমরা ইউজিসি কার্যালয় অবরুদ্ধ করে দিব বলেন কর্মচারীরা।
এসময় রেজিস্ট্রার, প্রকৌশলী মো. ওহিদুজ্জামান বলেন, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের যথেষ্ট পদ নেই। আমরা ইউজিসির কাছে আড়াইশোর উপরে পদ চেয়েছিলাম কিন্তু ইউজিসি পদ দিয়েছে মাত্র ১০ টা।
আমরাও চাই পদ স্থায়ী হোক। কিন্তু ইউজিসি যদি পদ না দেয় আমাদের কিছু করার নেই।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোস্তফা কামাল তাদের দাবিগুলো লিখে জমা দিতে বলেছেন এবং উপাচার্যের সঙ্গে আলাপ করে সিদ্ধান্ত জানানোর আশ্বাস দিয়েছেন।
আরও পড়ুন: নোয়াখালীতে সড়ক দুর্ঘটনায় জবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
১০৬১ দিন আগে
জবিতে ১৬ জন সাময়িক বহিষ্কার, ৪ জনের পরীক্ষা বাতিল
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) ১৬ জনকে নানা মেয়াদে সাময়িক বহিস্কার করা হয়েছে। কারো এক সেমিস্টার, কারো দুই সেমিস্টার, কারো তিন সেমিস্টার মেয়াদে এ বহিস্কার করা হয়। এছাড়া চারজনের সেমিস্টার পরীক্ষা বাতিল করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা বোর্ডের ৫৮তম সভায় বহিস্কারের এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। রবিবার বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করে।
জানা যায়, গত ৯ মার্চ শৃঙ্খলা বোর্ডের আহ্বায়ক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইমদাদুল হক ও সদস্য সচিব বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোস্তফা কামালসহ কমিটির ৯ জন সদস্যের উপস্থিতিতে ৫৮তম সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে বহিস্কার সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। পরে ১৪ মার্চ বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট মিটিংয়ে বহিস্কার সংক্রান্ত সিদ্ধান্তটি পাশ হয়।
আরও পড়ুন: জবিতে প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু ৮ মার্চ
সাময়িক বহিস্কারপ্রাপ্ত ১৬ জনের মধ্যে নৃবিজ্ঞান বিভাগের একজন, সঙ্গীত বিভাগের একজন, হিসাব বিজ্ঞান বিভাগের চারজন, ইংরেজি বিভাগে একজন, ইতিহাস বিভাগে একজন (তিন সেমিস্টার বহিস্কার), ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের একজন, পরিসংখ্যান চারজন, রসায়ন বিভাগের তিনজন।
এদিকে মনোবিজ্ঞান বিভাগের দুই জনের এক সেমিস্টার শাস্তি মওকুফ করা হলেও তাদের এক সেমিস্টারের সকল তত্ত্বীয় পরীক্ষা বাতিল করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। অন্যদিকে ইতিহাস বিভাগের একজন ও পরিসংখ্যান বিভাগের একজনের অসাধু উপায় অবলম্বন করায় সংশ্লিষ্ট কোর্স পরীক্ষা বাতিল করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: নোয়াখালীতে সড়ক দুর্ঘটনায় জবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
এছাড়া ফিল্ম এন্ড টেলিভিশন বিভাগের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী আবু মুসা আনসারীর বিরুদ্ধে থাকা সাময়িক বহিস্কার আদেশ প্রত্যাহার করা হয়েছে। এর কারণ হিসেবে জানানো হয়, এই শিক্ষার্থীর আদালত থেকে জামিনে থাকায় ও বাদীর সঙ্গে আপোষনামা করায়, বাদীর অভিযোগ না থাকায় এবং তদন্ত কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে তার আবেদনটি বিবেচনা করে সাময়িক বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
বহিস্কারসহ এ সকল আদেশের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অফিসকে বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা এ. কে. এম. আক্তারুজ্জামান বলেন, বহিস্কার সংক্রান্ত সিদ্ধান্তের নোটিশ পেয়েছি। এটি বাস্তবায়ন করতে আমাদেরকে বলা হয়েছে। প্রত্যেক বিভাগে এ বিষয়ে শিক্ষার্থীদের জন্য নোটিশ পাঠানো হবে। তারপর বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে সবার নামের তালিকা প্রকাশ করা হবে।
১১৪০ দিন আগে