জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়
দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন উপলক্ষে ৭ জানুয়ারি সাধারণ ছুটি ঘোষণা সরকারের
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আগামী ৭ জানুয়ারি সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে সরকার।
বৃহস্পতিবার (২৮ ডিসেম্বর) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব সোনিয়া হাসানের সই করা একটি গ্যাজেট প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সব সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত কর্মচারী এবং সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের ভোটাধিকার প্রয়োগের সুবিধার্থে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এর আগে গত ২৪ ডিসেম্বর নির্বাচন কমিশন (ইসি) ৭ জানুয়ারি সাধারণ ছুটি ঘোষণা করতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ করে।
গত ১৫ নভেম্বর প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল ঘোষণা করেন, আগামী ৭ জানুয়ারি দেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
সংবিধান অনুযায়ী, বর্তমান সরকারের মেয়াদ শেষ হবে ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারি।
আরও পড়ুন: ৪ জানুয়ারি নির্বাচন নিয়ে বিদেশি কূটনীতিকদের ব্রিফ করবে ইসি
৭ জানুয়ারি সাধারণ ছুটি ঘোষণা করতে চিঠি দিয়েছে ইসি
৭ জানুয়ারি সাধারণ ছুটি ঘোষণা করতে চিঠি দিয়েছে ইসি
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে ৭ জানুয়ারি সাধারণ ছুটি ঘোষণা করতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
নির্বাচন ব্যবস্থাপনা বিভাগের উপসচিব আতিয়ার রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকায় দিনটি সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা প্রয়োজন।’
চিঠিতে ৭ জানুয়ারি সাধারণ ছুটি ঘোষণার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশনাও চাওয়া হয়েছে।
এর আগে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল ঘোষণা করেন, আগামী ৭ জানুয়ারি দেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
১৫ নভেম্বর জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে সিইসি পরবর্তী নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেন।
সংবিধান অনুযায়ী, বর্তমান সরকারের মেয়াদ শেষ হবে ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারি।
আরও পড়ুন: নির্বাচন সুষ্ঠু করতে কমিশন জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করছে: ইসি আনিছুর
কারচুপি ঠেকানো রিটার্নিং অফিসার ও প্রিজাইডিং অফিসারের দায়িত্ব: সিইসি
নির্বাচনী আচরণবিধি কঠোরভাবে মেনে চলার আহ্বান সিইসির
আইজিপি আবদুল্লাহ আল-মামুনের মেয়াদ বাড়ল দেড় বছর
পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের নিয়োগের মেয়াদ দেড় বছরের জন্য বাড়িয়েছে সরকার।
সোমবার এ সংক্রান্ত এক প্রজ্ঞাপন জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, আবদুল্লাহ’র নতুন মেয়াদ ২০২৩ সালের ১২ জানুয়ারি শুরু হবে এবং ২০২৪ সালের ১১ জুলাই মেয়াদ শেষ হবে অথবা যোগদানের তারিখ থেকে দেড় বছর পর্যন্ত মেয়াদ থাকবে।
বেনজীর আহমেদের স্থলাভিষিক্ত হয়ে ২০২২ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর আইজিপি হিসেবে দায়িত্ব নেন আল-মামুন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে: আইজিপি
আইজিপি র্যাঙ্ক ব্যাজ পরানো হলো চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনকে
প্রধানমন্ত্রীর নতুন মুখ্য সচিব তোফাজ্জেল হোসেন
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের জ্যেষ্ট সচিব তোফাজ্জেল হোসেন মিয়াকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নতুন মুখ্য সচিব করা হয়েছে। তিনি আহমদ কায়কাউসের স্থলাভিষিক্ত হলেন।
বুধবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, তোফাজ্জেলকে তার আগের পদ থেকে বদলি করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: সাবেক মুখ্য সচিব আব্দুস সামাদের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
একটি পৃথক গেজেটে, মন্ত্রণালয় বলেছে যে কায়কাউসকে ওয়াশিংটনে বিশ্বব্যাংকের সদর দপ্তরে তিন বছরের জন্য চুক্তিভিত্তিক বিকল্প নির্বাহী পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে।
মুখ্য সচিব হিসেবে কায়কাউসের মেয়াদ ৯ ডিসেম্বর শেষ হবে বলে মন্ত্রণালয় এই পরিবর্তন করেছে।
মুখ্য সচিব হওয়ার আগে, তোফাজ্জেল ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব হিসেবে কাজ করেছিলেন। তিনি ২০২১ সালে ২৯ ডিসেম্বর জ্যেষ্ঠ সচিব হিসেবে পদোন্নতি পান।
আরও পড়ুন: জুলাইয়ে গণটিকা কার্যক্রম পুনরায় শুরু হতে পারে: মুখ্য সচিব
প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব কায়কাউস থাকছেন আরও ২ বছর
সচিবের অবসর: কারণ জানেন না তথ্যমন্ত্রী
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিবকে সরকার কেন অবসরে পাঠিয়েছে তার অন্তর্হিত কারণ জানে না বলে মন্তব্য করেছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাসান মাহমুদ।
সোমবার মন্ত্রণালয় সভাকক্ষে টেলিভিশন শিল্পী, পরিচালক, প্রযোজক ও কুশলীদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘কাল দেখেছি। কি কারণ এটা আমি জানি না। অন্তর্হিত কারণ জানি না। এটা জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় বলতে পারে।’
তিনি আরও বলেন, তথ্যসচিবের বাধ্যতামূলক অপসারণ সম্পর্কে কিছু জানি না। এটা জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব। ব্যাখ্যা তারাই দিতে পারবে। তবে তথ্য মন্ত্রণালয়ের কাজ স্বাভাবিকভাবেই চলছিল। কারণ সব কাজ আমি নিজে তদারক করি, কাজেই যে কারো সঙ্গে আমি কাজ করতে পারি।
তিনি বলেন, এ ধরনের ঘটনা সরকারের মধ্যে অতীতেও ঘটেছে। সচিবের মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার আগে সরিয়ে দেয়া বা তাকে অবসর দিয়ে অন্যত্র যুক্ত করার ঘটনাও ঘটেছে। এর যথাযথ ব্যাখ্যা একমাত্র জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় দিতে পারবে।
গত রবিবার তথ্যসচিব মো. মকবুল হোসেনকে জনস্বার্থে চাকরি থেকে অবসরে পাঠায় সরকার। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানায়।
এতে বলা হয়, ‘তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মকবুল হোসেনকে সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮-এর ধারা ৪৫ অনুযায়ী জনস্বার্থে সরকারি চাকরি থেকে অবসর প্রদান করা হলো।’
মকবুল হোসেন গত বছরের ৩১ মে সচিব হিসেবে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে যোগ দেন। তার আগে তিনি যৌথ মূলধনী কোম্পানি ও ফার্মসমূহের পরিদপ্তরে রেজিস্ট্রার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। দায়িত্ব পালন করেছেন বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব হিসেবেও।
তিনি বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের ১০ম ব্যাচের কর্মকর্তা হিসেবে ১৯৯১ সালে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসে যোগদান করেন।
তালিকা থেকে বাদ যাচ্ছে সেই অতিরিক্ত সচিবের ২৯ বই
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব কে এম আলী আজম জানান, সরকারি কর্মকর্তাদের ‘জ্ঞানচর্চা ও পাঠাভ্যাস’ বাড়ানোর জন্য বই কিনতে ১ হাজার ৪৭৭টি বইয়ের তালিকা করা হয়। সেই তালিকায় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. নবীরুল ইসলামেরই ২৯টি বই স্থান পেয়েছিল। কিন্তু সমালোচনার মুখে পরে বাতিল হচ্ছে সেই বিতর্কিত তালিকা।
সোমবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে তিনি সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
তিনি জানান, ‘এই তালিকা বাতিল করে দিয়েছি। নতুন তালিকা করার জন্য আমি কমিটি করবো। তালিকা করবো নাকি হেডলাইনে করবো, সেটা আমি মিটিং করে নির্ধারণ করবো। আপাতত তালিকা বাতিল করে দিয়েছি। পরবর্তী নির্দেশনা না দেয়া পর্যন্ত এ বিষয়ে কার্যক্রম না নেয়ার জন্য সংশ্লিষ্টদের অনুরোধ জানানো হয়েছে।’
তিনি আরও জানান, ‘এছাড়া তাড়াতাড়ি জানিয়ে দেব, এক সপ্তাহের মধ্যে হয়তো আমরা হেড দিয়ে দেব, ইতিহাস, সাহিত্য, কবিতা-এ রকম করে দেব। ওরা ওদের মতো করে ফিলাপ করবে রুচিশীল বই।
আরও পড়ুন:নতুন অফিস সূচি ‘স্থায়ী নয়’: জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
তিনি আরও বলেন,‘হাজার-হাজার বই। তালিকা করতে গেলে কারটা দেব, কারটা দেব না, কোন প্রকাশকের যাবে, কোন প্রকাশের যাবে না? এটা একটা সেনসিটিভ এরিয়া। এছাড়া একটা কমিটি গঠন করে দেব যাতে তারা পর্যালোচনা করে সাজেস্ট করতে পারে, কোন পক্রিয়ায় আমরা তাদের বই কেনার জন্য সাজেস্ট করবো।’
এর আগে রবিবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে সচিব জানিয়েছিলেন, অতিরিক্ত সচিবের ২৯টি বই থাকা তালিকা সোমবার পরীক্ষার পর সংশোধন কিংবা বাতিল করা হবে।
আরও পড়ুন:পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে ‘বঙ্গবন্ধু জনপ্রশাসন পদক’ প্রদান
সরকার অফিসের সময় কমাতে বা ভার্চুয়াল অফিস চালু করতে পারে: জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
অতিরিক্ত সচিব হলেন ৮৯ কর্মকর্তা
৮৯ জন যুগ্ম সচিবকে অতিরিক্ত সচিব হিসেবে পদোন্নতি দিয়েছে সরকার।
মঙ্গলবার (৭ সেপ্টেম্বর) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে দুটি পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করে।
পদোন্নতি পাওয়া কর্মকর্তাদের যোগদানপত্র ই-মেইলে পাঠাতে বলা হয়েছে।
আরও পড়ুন: যোগ্যদের পদোন্নতি দিন: সেনা কর্তৃপক্ষকে প্রধানমন্ত্রী
সিনিয়র সচিব পদে পদোন্নতি পেলেন আসাদুল ইসলাম
প্রাথমিক শিক্ষকদের পদোন্নতির সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে: প্রতিমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রীর কাছে সরকারি চাকরি প্রার্থীদের বয়স ছাড়ের প্রস্তাব
করোনা সংক্রমণ রোধে বিধিনিষেধের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত সরকারি চাকরি প্রার্থীদের বয়স ২১ মাস ছাড় দিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে প্রধানমন্ত্রীর কাছে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন।
বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে প্রতিমন্ত্রী এই তথ্য জানান।
আরও পড়ুন:করোনার কারণে ২০০৮ সালের চেয়েও মন্দাবস্থায় চাকরির বাজার
তিনি বলেন, 'করোনার ক্ষতি পুষিয়ে নিতে আমরা বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষকে প্রণোদনা দিয়েছি। সেক্ষেত্রে চাকরিপ্রার্থীদের জন্য আবার নতুন করে একটি প্রস্তাব পাঠিয়েছি প্রধানমন্ত্রীর কাছে। গত বছরও আমরা করেছিলাম। গত বছর ২৫ মার্চ থেকে যাদের চাকরির বয়স শেষ হয়েছে, তারা যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সেজন্য বয়স শিথিল করেছিলাম। আবার নতুন করে আরেকটি প্রস্তাব পাঠিয়েছি, প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে অনুমোদন হয়ে আসলে সেই বিষয়ে আমরা বলতে পারব। প্রধানমন্ত্রী অনুমোদন দিলে চাকরি প্রার্থীরা একটা ছাড় পাবেন।
গত বছরের (২০২০) ২৫ মার্চ যাদের বয়স ৩০ বছর হয়েছে, তারা এই ছাড়ের আওতায় আসবে বলেও জানান জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী।
তিনি বলেন, তারা ২১ মাস পর্যন্ত বয়সের ছাড় পাবে। এটা একটা বড় সহযোগিতা। প্রধানমন্ত্রী অনুমোদন দিলে আমরা এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করব।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, 'আমরা এটি সরকারি সব প্রতিষ্ঠানের কাছে পাঠিয়ে দেবো। ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত তারা যেসব বিজ্ঞাপন দেবে, সেই বিজ্ঞাপনে উল্লেখ করবে, যাদের বয়স ২৫ মার্চ ৩০ বছর হয়েছে তারা আবেদন করতে পারবেন।'
আরও পড়ুন: ‘বিদ্যুতের কাজ করতে গিয়ে হাত হারালাম তবুও চাকরি স্থায়ীকরণ হলো না’
বর্তমানে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩০ বছর। মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের ক্ষেত্রে ৩২ বছর। করোনা মাহামারির প্রথম দফায় সাধারণ ছুটির কারণে ক্ষতিগ্রস্ত চাকরি প্রার্থীদের বয়সের ক্ষেত্রে ৫ মাস ছাড় দেয় সরকার।
প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব কায়কাউস থাকছেন আরও ২ বছর
প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউসের নিয়োগের মেয়াদ আরও দুই বছর বাড়িয়েছে সরকার।
নতুন সচিব পেল ভূমি, বিমান ও রেলপথ মন্ত্রণালয়
প্রশাসনের শীর্ষ পর্যায়ের সর্বশেষ রদবদলে অতিরিক্ত সচিবসহ পাঁচজন সরকারি কর্মকর্তাকে বদলি/পদোন্নতি দেয়া হয়েছে।