গ্রহণযোগ্য
দেশের প্রতিটি সেক্টরে গ্রহণযোগ্য সংস্কারের লক্ষ্য নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কাজ করছে: গৃহায়ন ও গণপূর্ত উপদেষ্টা
গৃহায়ন ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান বলেছেন, দেশের প্রতিটি সেক্টরে গ্রহণযোগ্য সংস্কারের লক্ষ্য নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কাজ করছে।
তিনি বলেন, সংস্কার নিয়ে অনেক কথা-বার্তা হচ্ছে। সংস্কারের কার্যক্রম চলমান আছে। যতটুকু সময় পাব, শুধু এই সংস্কারটাই করে দিয়ে যাব।
সোমবার (৭ অক্টোবর) রাজউক অডিটরিয়ামে বিশ্ব বসতি দিবস-২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত সভায় গৃহায়ন ও গণপূর্ত উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, সংস্কারে রাজউকসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-প্রতিষ্ঠানগুলোতে ব্যাপক পরিবর্তন লাগবে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সেই লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে।
আরও পড়ুন: সংস্কার ছাড়া নির্বাচন গ্রহণ করতে পারবেন: সমাজকল্যাণ উপদেষ্টার প্রশ্ন
আদিলুর রহমান খান বলেন, আমাদের মন্ত্রণালয়গুলোতে এখনও অনেক অযৌক্তিক সুযোগ-সুবিধা ও অসংখ্য কোটা বিদ্যমান রয়েছে।
একেকজন এসে বলছে, এই কোটার কারণে আমরা এতগুলো পদ নেব, অন্যপক্ষ বলছে এই কোটায় আমার আরও বেশি লাগবে।
আমি বলি যে, আর কেন এসব কোটা লাগবে? এগুলো জনগণের জন্য উন্মুক্ত করে দেন না কেন? সমস্ত কোটা উঠিয়ে দিয়ে ঢাকায় লটারির মাধ্যমে কেন জমি দেওয়া হয় না? এই সুবিধাগুলো বন্ধ করে দিতে হবে।
উপদেষ্টা বলেন, যেখানেই অযৌক্তিক সুযোগ-সুবিধা ও কোটা থাকবে, সেখানেই তরুণদের এগিয়ে আসার পথ তৈরি করে দিতে হবে। আমরা তো এই দরজাটা বন্ধ করে রাখি, যেন তারা আসতে না পারে। এই দরজাগুলো খুলে দিতে হবে। তাহলেই একটি কাঙিক্ষত সংস্কার দেশের মানুষ পাবে।
তিনি আরও বলেন, দেশে হাজার হাজার মানবাধিকার কর্মী তৈরি হয়েছে, যারা দেশকে বদলে দেওয়ার জন্য কাজ করছে। আমাদেরকে পাশে দাঁড়ানো দরকার। তাদের সঙ্গে নিয়ে এই সময়টাকে বদলে দেওয়া দরকার।
আদিলুর রহমান বলেন, বিভিন্ন সংগঠন আছে, নাগরিকদের প্রতিষ্ঠান এবং প্রফেশনাল বডি আছে, সেগুলোকেও নগর উন্নয়নে সম্পৃক্ত করা দরকার।
উপদেষ্টা বলেন, আমরা ঢাকাকেও বদলে দিতে চাই। কিন্তু যেদিকেই তাকাবেন, দেখবেন কত নোংরা হয়ে আছে। শহরে নিঃশ্বাস নেওয়ার জন্য কোনো গাছ নেই। সব গাছ কেটে ফেলা হয়েছে। ঢাকা শহর শুধু কংক্রিটের শহর হয়ে গেছে। এখানে গরিবের আবাসনের ব্যবস্থাটাও নাই। এই শহরটাকে আমরা বদলাতে পারব কিনা, এটা আমাদের জন্য চ্যালেঞ্জ।
গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. হামিদুর রহমান খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, ইউএন রেসিডেন্ট কো-অর্ডিনেটর ইন বাংলাদেশ গোয়েন লুইস।
আরও পড়ুন: বেকারত্ব কমিয়ে আনা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান লক্ষ্য: উপদেষ্টা নাহিদ
এবার শারদীয় দুর্গা পূজায় কোনো ধরনের নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১ মাস আগে
ভোটার উপস্থিতির যে কোনো সংখ্যাই গ্রহণযোগ্য: নির্বাচন কমিশনার আলমগীর
নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর বলেছেন, জাতীয় বা স্থানীয় সরকার নির্বাচন ভোট গ্রহণযোগ্য হওয়ার জন্য কত শতাংশ ভোট লাগবে সে বিষয়ে কোনো বিধিনিষেধ, প্রবিধান বা বাধ্যবাধকতা নেই।
তিনি বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন এটা নিয়ে মাথা ঘামায় না। ইসি যে কোনো শতাংশ ভোটে সন্তুষ্ট হবে।’
সোমবার(২০ মে) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে ভোটার উপস্থিতি কম হওয়ার উদ্বেগের কথা উল্লেখ করে নির্বাচন কমিশনার আলমগীর ফসল কাটা, দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া এবং প্রধান বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর অনুপস্থিতির কারণকে অপ্রত্যাশিত ভোটার উপস্থিতির কারণ হিসেবে উল্লেখ করেন।
আরও পড়ুন: উপজেলা পরিষদ নির্বাচন: পাবনায় চেয়ারম্যান প্রার্থী সমর্থকদের ওপর হামলা, আহত ১০
তিনি আরও বলেন, ‘এটা নির্বাচন কমিশনের প্রতি আস্থা বা অনাস্থার বিষয় নয়। পছন্দের প্রার্থী না পাওয়া এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে ভোটার উপস্থিতি কমে গেছে। তবে কত শতাংশ ভোটার উপস্থিতি সন্তোষজনক হবে, সে বিষয়ে ইসির কোনো বাধ্যবাধকতা নেই।’
তিনি উল্লেখ করেন, দ্বিতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও সহিংসতামুক্ত করতে নির্বাচন কমিশন সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনি পরিবেশ নিশ্চিত করতে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘সুষ্ঠু নির্বাচন করতে নির্বাচন কমিশন বদ্ধপরিকর। বিশ্বব্যাপী নির্বাচন নিয়ে মানুষের আগ্রহ কম দেখা যাচ্ছে এবং এটি আমাদের দেশের জন্য অনন্য কোনো সমস্যা নয়।’
তিনি আও বলেন, জনগণকে ভোটকেন্দ্রে না যেতে উদ্বুদ্ধ করতে লিফলেট বিতরণ করছে বিএনপি। এটা তাদের রাজনৈতিক অধিকার এবং তারা তা করতেই পারে। তবে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবে বরেও সতর্ক করেন ইসি।
আরও পড়ুন: উপজেলা নির্বাচন: চেয়ারম্যান প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করল ইসি
৬ মাস আগে
নির্বাচন গ্রহণযোগ্য করতে কোনো বিশেষ দলের অংশগ্রহণ বাধ্যতামূলক নয়: শাহরিয়ার
নির্বাচনকে গ্রহণযোগ্য করতে কোনো নির্দিষ্ট দলের অংশগ্রহণ বাধ্যতামূলক নয় বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম।
তবে তিনি বলেন, এটি একটি চিরন্তন সত্য যে রাজনৈতিক দল হিসাবে টিকে থাকার জন্য দলগুলোকে নির্বাচনে অংশ নিতে হবে।
মঙ্গলবার (২১ নভেম্বর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
শাহরিয়ার বলেন, মনোনয়নপত্র দাখিলের সময়সীমা শেষ না হওয়া পর্যন্ত যে কোনো দলের নির্বাচনে অংশগ্রহণ ও সরে দাঁড়ানোর সুযোগ রয়েছে।
তিনি বলেন, যেকোনো নির্বাচনে সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে।
বিরোধী দল বিএনপিকে ইঙ্গিত করে শাহরিয়ার বলেন, যে সন্ত্রাসী দল বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সংবিধানে বিশ্বাস করে না, তাদের অংশগ্রহণের চেষ্টা করা বাধ্যতামূলক নয়।
আরও পড়ুন: যথাসময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, পেছানো হবে না: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
এদিকে, বাংলাদেশে একটি 'শান্তিপূর্ণ, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও বিশ্বাসযোগ্য' জাতীয় নির্বাচন দেখতে চায় জাতিসংঘ।
সোমবার (২০ নভেম্বর) নিউইয়র্কে নিয়মিত ব্রিফিংয়ে জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক বলেন, 'একটি শান্তিপূর্ণ, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য আমরা সব অংশীজন, সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’
আগামী ৭ জানুয়ারি জাতীয় নির্বাচনের ভোটগ্রহণের জন্য নির্বাচন কমিশন ইতোমধ্যে তফসিল ঘোষণা করেছে।
বিরোধী দল বিএনপি এখনও নির্বাচনে অংশ নেয়ার বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত না নিলেও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও সমমনা দলগুলোর সমর্থকদের মধ্যে উৎসাহ-উদ্দীপনা লক্ষ করা যাচ্ছে।
আরও পড়ুন: বিদেশে বসে গুজব রটনাকারীদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট দেশে মামলা হচ্ছে: তথ্যমন্ত্রী
১ বছর আগে
করপোরেটদের বাজার অস্থিতিশীল করা গ্রহণযোগ্য নয়: ডিএনআরসিপি প্রধান
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম শফিকুজ্জামান বলেছেন, আলু, মটরশুটিসহ অন্যান্য ফসলের দাম বাড়ার পেছনে কোনো যৌক্তিকতা নেই।
তিনি বলেন, করপোরেট কোম্পানি বা বড় ব্যবসায়ীদের পক্ষে বাজার অস্থিতিশীল করা গ্রহণযোগ্য নয়।
আরও পড়ুন: চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ২ প্রতিষ্ঠানকে ৭০ হাজার টাকা জরিমানা
সোমবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) ভবনে ডিএনসিআরপি'র সম্মেলনকক্ষে ভোক্তা অধিকার সচেতনতাবিষয়ক বিতর্ক প্রতিযোগিতার গ্র্যান্ড ফিনালে উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
ডিএনসিআরপি ও ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি যৌথভাবে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
তিনি বলেন, আলুর ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করতে উৎপাদক থেকে খুচরা বিক্রেতা পর্যন্ত আলুর দাম নিয়ন্ত্রণে তার অধিদপ্তর সবসময় অভিযান পরিচালনা করে আসছে, যাতে সরকার নির্ধারিত দামে আলু বিক্রি করা যায়।
শুধু আলুর দামই কমবে না, কৃষকদের উৎপাদন খরচও বিবেচনায় নিতে হবে।
ডিজি বলেন, অসাধু ব্যবসায়ীদের কারসাজি ঠেকাতে সরকার ডিম আমদানি করতে বাধ্য হয়েছে।
ডিএনসিআরপি'র জনবলসহ বিভিন্ন সীমাবদ্ধতার কথা স্বীকার করে তিনি বলেন, সারাদেশে তাদের ৪০ থেকে ৫০টি টিম নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে।
শুধু বিক্রেতাদের নয়, দাম নিয়ন্ত্রণে সাধারণ মানুষের আওয়াজ তোলার পরামর্শ দেন তিনি।
বিতর্কের বিভিন্ন দিক তুলে ধরে ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ বলেন, আইন প্রয়োগ করে ও জরিমানা বা শাস্তি দিয়ে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়। ব্যবসায়ী, বিক্রেতা, ক্রেতাসহ সবার মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে হবে।
মানবিক মূল্যবোধ জাগ্রত করতে হবে, ঈদ, পূজা ও অন্যান্য উৎসবের সুযোগ নিয়ে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়ানো হবে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, চাহিদার তুলনায় সরবরাহ থাকা সত্ত্বেও হঠাৎ করে দাম বাড়ানো ভালো অভ্যাস নয়।
তিনি সৎ ব্যবসায়ীদের স্বীকৃতি ও পুরস্কার দিয়ে সম্মানিত করার পরামর্শ দিয়ে অন্যান্য ব্যবসার সামনে দৃষ্টান্ত স্থাপনের পরামর্শ দেন।
প্রতিযোগিতার সেমি-ফাইনাল ও গ্র্যান্ড ফিনালে আগামী সপ্তাহে অনুষ্ঠিত হবে এবং চ্যাম্পিয়ন ও রানার্সআপ দল পাবে যথাক্রমে ২ ও ১ লাখ টাকা।
আরও পড়ুন: বাজার নিয়ন্ত্রণে প্রয়োজনে আলু আমদানি করা হবে: ভোক্তা অধিকারের ডিজি
ভোক্তা অধিকার নিশ্চিতে আইনের সঙ্গে সচেতনতা জরুরি: বাণিজ্যমন্ত্রী
১ বছর আগে
আমরা বিশ্বাসযোগ্য ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করতে চাই, যুক্তরাজ্যের মন্ত্রীকে মোমেন
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, বাংলাদেশে আগামী জাতীয় নির্বাচন স্বচ্ছ ও সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হবে।
তিনি যুক্তরাজ্যের ইন্দো-প্যাসিফিক বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী অ্যান-মারি ট্রেভেলিয়ানকে বলেছেন, ‘আপনাদের এটা নিয়ে চিন্তা করার দরকার নেই। আমরাও একটি অবাধ, সুষ্ঠু, স্বচ্ছ, বিশ্বাসযোগ্য ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করতে চাই।’
রবিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে যুক্তরাজ্যের মন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন মোমনে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, যুক্তরাজ্যের পক্ষ বিষয়টি উত্থাপন করেনি, তিনি (মোমেন) নিজেই বিষয়টি তুলে ধরেছেন।
আরও পড়ুন: ড. ইউনূসের জন্য ৪০ জন বিশ্বনেতার আবেদনের সমালোচনা মোমেনের
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সরকার একটি ‘শক্তিশালী ও স্বাধীন’ নির্বাচন কমিশনসহ একটি বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য প্রয়োজনীয় প্রতিষ্ঠান গঠন করেছে।
মোমেন আশাবাদ ব্যক্ত করেন যে, জনগণ তাদের (আ.লীগ) করা ‘ব্যাপক উন্নয়ন ও স্থিতিশীলতা’র জন্য আবারও আওয়ামী লীগকে ভোট দেবে।
অন্যদিকে, অ্যান-মারি এক টুইটে বলেছেন, ‘আমরা রোহিঙ্গা সংকট, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, গণতন্ত্র ও মানবাধিকার এবং আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকদের সঙ্গে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের বিষয়ে তাদের প্রতিশ্রুতি নিয়ে আলোচনা করেছি।’
নিরাপদে রোহিঙ্গা শরণার্থীরা নিজ দেশে ফিরে না যেতে পারা পর্যন্ত তাদের আশ্রয় দেয়ার জন্য তিনি বাংলাদেশের উদারতার জন্য ধন্যবাদ জানান।
এর আগে, যুক্তরাজ্যের মন্ত্রী বলেছিলেন যে তিনি বাংলাদেশের বিনিয়োগ যাত্রার কথা শুনে আনন্দিত এবং ঢাকায় বাংলাদেশ বিজনেস সামিট ২০২৩-এ বক্তৃতা করেছিলেন।
তিনি আরও বলেন, যুক্তরাজ্য পারস্পরিক বাজারে প্রবেশের মাধ্যমে তাদের দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক বাড়াতে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
আরও পড়ুন: ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্করের সঙ্গে বৈঠক করেছে মোমেন
১ বছর আগে
মোবাইল ইন্টারনেট প্যাকেজের রেট গ্রহণযোগ্য নয়, ফিক্সড রেট থাকতে হবে: টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী
বর্তমানে মোবাইল ইন্টারনেটের প্যাকেজের রেট গ্রহণযোগ্য নয় বলে জানিয়েছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার।
তিনি বলেছেন, আপনি যখন প্যাকেজ বিক্রি করবেন তার একটা গ্রহণযোগ্যতা থাকতে হবে। বর্তমানে যে প্যাকেজ রেট তা গ্রহণযোগ্য না। মোবাইল ডাটার একটা ফিক্সড রেট থাকতে হবে।
আরও পড়ুন: চলতি বছরেই সারা দেশে উচ্চগতির ইন্টারনেট: টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী
রবিবার বিটিআরসি প্রধান সম্মেলন কক্ষে মোবাইল অপারেটরদের সেবার মান (কোয়ালিটি অব সার্ভিস) পরিবীক্ষণে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনে (বিটিআরসি) অত্যাধুনিক বেঞ্চমার্কিং সিস্টেমের উদ্ভোধন অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন।
তিনি বলেন, গ্রাহকের যে চাহিদা তা অপারেটরেরা পূরণ করতে পারে না। তার কারণ হচ্ছে - ২০১৮ সালের স্পেকট্রাম এবং ২০২২ সালের স্পেকট্রাম এখনও রোল আউট করতে পারেনি। যার কারণে গ্রাহক সেবা নিয়ে প্রশ্নের মুখে পড়তে হয়েছে। আমরা অপারেটরদের চাপের মধ্যে রেখেছি। তারা অন্য সময় এমন চাপের মধ্যে পড়েনি।
মন্ত্রী বলেন, ডাটা প্যাকেজ রেট সমাধান করলে অন্তত ১০টি প্রশ্নের উত্তর এড়ানো যাবে। এজন্য বিটিআরসিকে পদক্ষেপ নেয়ার আহ্বান জানান মন্ত্রী।
তিনি বলেন, আমাদের গ্রাহককে সন্তুষ্টি অর্জন করতে হবে।
বিটিআরসি চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদারের সভাপতিত্বে এ সময় ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব মো. খলিলুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: তরুণ প্রজন্মকে পঞ্চম শিল্পবিপ্লবে নেতৃত্ব দিতে হবে: টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী
২০২৩ সালের মধ্যে দেশের সব জায়গা ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের আওতায় আসবে: টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী
২ বছর আগে
ঢাকার বাতাসের মান ‘গ্রহণযোগ্য’
ঢাকার বাতাসের মান আবারও ‘গ্রহণযোগ্য’ অবস্থায় রয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা ৫ মিনিটের দিকে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ৬৩ নিয়ে দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকার স্থান ৪৫তম।
৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোর ‘গ্রহণযোগ্য’ বলা হয়, তবে কিছু মানুষের জন্য ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়, বিশেষ করে যারা বায়ু দূষণের প্রতি অস্বাভাবিকভাবে সংবেদনশীল।
পাকিস্তানের লাহোর, চীনের বেইজিং ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই যথাক্রমে একিউআই ১৯৭, ১৬৮ ও ১৬১ স্কোর নিয়ে তালিকায় প্রথম তিনটি স্থানে রয়েছে।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাসের মান ‘ভালো’
বিশেষ করে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ২০০ হলে ‘অস্বাস্থ্যকর’বলে মনে করা হয়।
একইভাবে, ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোর ‘খারাপ’ বলা হয়, যেখানে ৩০১ থেকে ৪০০ এর স্কোর ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
প্রতিদিনের বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা একিউআই সূচক একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটুকু নির্মল বা দূষিত সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় এবং তাদের জন্য কোনো ধরনের স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি হতে পারে তা জানায়।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ এবং ওজোন (ও৩)।
ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
ক্রমাগতভাবে বিশ্বব্যাপী মৃত্যু এবং অক্ষমতার জন্য বায়ু দূষণ শীর্ষ ঝুঁকির কারণগুলোর মধ্যে স্থান করে নিয়েছে৷ বিভিন্ন গবেষণা অনুযায়ী, একজন ব্যক্তি দীর্ঘদিন ধরে দূষিত বায়ুতে শ্বাস নেয়ার কারণে হৃদরোগ, দীর্ঘস্থায়ী শ্বাসযন্ত্রের রোগ, ফুসফুসের সংক্রমণ এবং ক্যান্সার হওয়ার বেশি সম্ভাবনা থাকে।
জাতিসংঘের তথ্যমতে, বিশ্বব্যাপী প্রতি ১০ জনের মধ্যে ৯ জন দূষিত বাতাসে শ্বাস নেন এবং বায়ু দূষণের কারণে প্রতি বছর প্রধানত নিম্ন ও মধ্য আয়ের দেশে আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের অকাল মৃত্যু ঘটে।
আরও পড়ুন: একিউআই: ঢাকার বাতাসের মান ‘ভালো’
আজ সকালে ঢাকার বাতাস ‘ভালো’ পর্যায়ে
২ বছর আগে
ঢাকার বাতাসের মান ‘গ্রহণযোগ্য’
বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বায়ু মানের শহরের তালিকায় ৪২ তম স্থানে রয়েছে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা। বায়ুর গুণমান সূচকে (একিউআই) শনিবার সকাল ৯টা ১০ মিনিটে ঢাকার স্কোর ৫৭।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, একিউআই স্কোর ৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকলে তা ‘গ্রহণযোগ্য’ বা ‘মধ্যম’ বলে বিবেচিত হয়। তবে, বায়ু দূষণের প্রতি অতিমাত্রায় সংবেদনশীল মানুষের জন্য এ বায়ু মাঝারি স্বাস্থ্য উদ্বেগ সৃষ্টি করতে পারে।
পাকিস্তানের লাহোর ও করাচি এবং চীনের বেইজিং যথাক্রমে ১৬৯ ও ১৬৬ এবং ১৬১ একিউআই স্কোর সহ তালিকার প্রথম তিনটি স্থান দখল করেছে। একিউআই স্কোর ১০১-২০০ এর মধ্যে থাকলে ওই বায়ুকে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাসের মান ‘গ্রহণযোগ্য’
এছাড়া এ মান ২০১-৩০০ এর মধ্যে থাকলে বায়ুকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ এবং ৩০১-৪০০ এর মধ্যে থাকলে ‘বিপজ্জনক’ বলে বিবেচিত হয়। যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
দৈনিক বায়ুর গুণমান রিপোর্ট করার জন্য একটি সূচক হলো একিউআই। একটি নির্দিষ্ট শহরের বায়ু কতটা নিরাপদ বা দূষিত এবং এ বায়ু তাদের স্বাস্থ্যের ওপর কিরকম প্রভাব ফেলবে সরকারি সংস্থাগুলো জনগণকে তা জানাতে একিউআই ব্যবহার করে।
বাংলাদেশে একিউআই পাঁচটি মানদণ্ডের ওপর ভিত্তি করে তৈরি হয়। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ এবংপিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ এবং ওজোন।
দীর্ঘদিন ধরে ঢাকা বায়ু দূষণের সমস্যায় জর্জরিত। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে উন্নত হয়।
শীত আসার সঙ্গে সঙ্গে নির্মাণ কাজ, রাস্তাঘাট, ইটভাটা এবং অন্যান্য উৎস থেকে দূষক কণা ব্যাপকভাবে নিঃসরণের কারণে শহরের বায়ুর গুণমান দ্রুত খারাপ হতে শুরু করে।
বায়ু দূষণ ক্রমাগতভাবে বিশ্বব্যাপী মৃত্যু এবং বন্ধ্যাত্ব সৃষ্টির শীর্ষ ঝুঁকির কারণগুলোর মধ্যে স্থান করে নিয়েছে। বেশ কয়েকটি গবেষণায় জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে দূষিত বায়ুতে শ্বাস নেয়ার ফলে মানুষের হৃদরোগ, দীর্ঘস্থায়ী শ্বাসযন্ত্রের রোগ, ফুসফুসের সংক্রমণ ও ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও) এর মতে, বায়ু দূষণের ফলে সৃষ্ট বিভিন্ন রোগ যেমন-স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়।
আরও পড়ুন: বিশ্বের দ্বিতীয় দূষিত শহর ঢাকা
২৪ ঘণ্টায় আরও বৃষ্টি হতে পারে
২ বছর আগে
একিউআই: ঢাকার বাতাসের মান ‘গ্রহণযোগ্য’
ঢাকার বাতাসের মানে টানা দ্বিতীয় দিনের মতো উন্নতি দেখা গেছে এবং বৃহস্পতিবার সকালে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ২৯তম খারাপ অবস্থানে ছিল বাংলাদেশের রাজধানী।
৪ বছর আগে
একিউআই: ঢাকার বাতাসের মান ‘গ্রহণযোগ্য’
ঢাকার বাতাসের মানের উন্নতি অব্যাহত রয়েছে। দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় বৃহস্পতিবার সকালে টানা দ্বিতীয় দিনের মতো ১২তম খারাপ অবস্থানে উঠে এসেছে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা।
৪ বছর আগে