শহীদ মিনার
শহীদ মিনারে সর্বস্তরের মানুষের সমাগম
ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংহতি জানিয়ে সর্বস্তরের মানুষের ঢল নেমেছে।
শনিবার বিকাল থেকে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার নানা পেশাজীবীরা আসতে শুরু করেন শিক্ষার্থীদের কর্মসূচিতে সংহতি জানাতে।
আরও পড়ুন: কুমিল্লায় শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশ-আ. লীগ কর্মীর সঙ্গে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ ৬
এতে শিল্পী, শিক্ষার্থী, রিকশাচালকসহ সমাজের সর্বস্তরের মানুষ অংশ নেন বলে ঘটনাস্থল থেকে ইউএনবির এই ফটো সাংবাদিক জানিয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার মন্ত্রিসভার সদস্যদের পদত্যাগ চেয়ে শহীদ মিনার থেকে এক দফা দাবি জানিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক।
কোটা সংস্কার আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম এ ঘোষণা দেন।
আরও পড়ুন: বৈষম্যবিরোধী শিক্ষা আন্দোলনে ‘এক দফা’ দাবি ঘোষণা
শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে 'অসহযোগ আন্দোলনের' জরুরি নির্দেশনা
৩ মাস আগে
শহীদ মিনারে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার: র্যাব ডিজি
মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন র্যাব মহাপরিচালক (ডিজি) এম খুরশীদ হোসেন।
মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) এক সংবাদ সম্মেলনে এম খুরশীদ হোসেন কঠোর নিরাপত্তা প্রটোকল বাস্তবায়নের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
আরও পড়ুন: শাল্লার ঘটনার সাথে জড়িতদের ছাড় নয়: র্যাব ডিজি
নিরাপত্তার বিষয়ে সাতটি সিসি ক্যামেরা বসানোর কথা জানিয়ে তিনি বলেন, ৩৬০ ডিগ্রি অ্যাঙ্গেলে এগুলো কাজ করবে।
সম্ভাব্য হুমকির বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে র্যাব মহাপরিচালক জনগণকে আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমাদের ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থার কারণে শহীদ দিবস সম্পর্কিত কোনো সুনির্দিষ্ট হুমকি নেই। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় আমরা পুরোপুরি প্রস্তুত রয়েছি।’
প্রযুক্তিগত অগ্রগতির পাশাপাশি র্যাব অরক্ষিত জনগোষ্ঠীকে রক্ষায় নজরদারি জোরদার করেছে। নারী ও শিশুদের সুরক্ষার প্রচেষ্টার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, তাদের সুরক্ষায় এলিট ফোর্স উচ্চ সতর্কাবস্থায় রয়েছে।
মিথ্যা তথ্য ছড়ানো ও উসকানি রোধে অনলাইন স্পেস মনিটরিংয়ের দায়িত্বেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে র্যাবের সাইবার ইউনিট। এই ডিজিটাল নজরদারি স্মরণীয় ইভেন্টগুলোর সময় শান্তি ও সুরক্ষা বজায় রাখার বৃহত্তর কৌশলের অংশ।
আরও পড়ুন: ফেসবুকে গুজব ছড়িয়ে হিন্দু বাড়িতে অগ্নিসংযোগ, ৫ জনের কারাদণ্ড
এছাড়া যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা সামাল দিতে ২৪ ঘণ্টা স্ট্যান্ডবাই হেলিকপ্টার মোতায়েনসহ দ্রুত পরিস্থিতির সামাল দেওয়ার জন্য প্রস্তুত রয়েছে র্যাব।
সন্দেহজনক ব্যক্তিদের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ ও নিয়ন্ত্রণ করতে বিভিন্ন সড়কে নিরাপত্তা চৌকি বসানো হচ্ছে। শুধু ঢাকা নয়, সারাদেশেই র্যাব সদস্যদের মোতায়েন করা হয়েছে।
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার এলাকাকে সুরক্ষিত করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সমন্বয় প্রচেষ্টা চালিয়েছে। ভাষা শহীদ দিবস নিশ্চিত করতে নিবেদিত সার্বিক নিরাপত্তার অংশ হিসেবে র্যাবের পাশাপাশি বোম্ব ডিসপোজাল টিম ও ক্যানাইন স্কোয়াডসহ বিশেষায়িত ইউনিট মোতায়েন থাকবে।
আরও পড়ুন: মুরাদনগরে হিন্দুদের বাড়িতে আগুন, আটক আরও ৭
৯ মাস আগে
ক্যালিফোর্নিয়ার পেরিস সিটিতে শহীদ মিনার উদ্বোধন
ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের পেরিস সিটিতে উদ্বোধন করা হলো স্থায়ী শহীদ মিনার। বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের আদলে নির্মিত শহীদ মিনারটি বুধবার উদ্বোধন করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
পেরিস সিটিতে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপন কমিটির নিরলস প্রচেষ্টা, পেরিস সিটি মেয়রের উদ্যোগে এ শহীদ মিনার নির্মাণ করা হয়েছে। উদ্যোগের সঙ্গে পরবর্তী সময়ে লস অ্যাঞ্জেলেসস্থ বাংলাদেশ কনস্যুলেট সম্পৃক্ত হয়। বাংলাদেশ কনস্যুলেট, পেরিস সিটি ও আইএমএলডিসির যৌথ আয়োজনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন সবাইকে সঙ্গে নিয়ে নবনির্মিত শহীদ মিনার উদ্বোধন করেন এবং শহীদ বেদিতে পুষ্পাঞ্জলি নিবেদন করেন। এ সময় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও সব ভাষাশহীদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। বাংলাদেশের কনসাল জেনারেলসহ বিভিন্ন দেশের কনসাল জেনারেল, স্থানীয় কাউন্সিল মেম্বার, স্টেট ডিপার্টমেন্টের প্রতিনিধি, বাংলাদেশ কনস্যুলেটের কর্মকর্তারা, বাংলাদেশ কমিউনিটির গণ্যমান্য ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: রাণীশংকৈলে অধিকাংশ বিদ্যালয়ে শহীদ মিনার নেই
পররাষ্ট্রমন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে ভাষা আন্দোলনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, সালাম, বরকত, রফিক, জব্বার, শফিউরসহ অন্য ভাষাশহীদদের অবদানের ইতিহাস তুলে ধরেন। যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের মতো এ শহীদ মিনার নির্মাণে সহযোগিতার জন্য তিনি সিটি মেয়রকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।
তিনি বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৪ সালে জাতিসংঘে বাংলায় বক্তব্য প্রদান করে বাংলাকে প্রথম বিশ্বের দরবারে তুলে ধরেন। তাঁর সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রচেষ্টায় ১৯৯৯ সালে ‘জাতিসংঘ শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থা’ (ইউনেসকো) ২১ ফেব্রুয়ারিকে সারা বিশ্বে ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ হিসেবে পালনের স্বীকৃতি প্রদান করে।
পেরিসবাসী প্রবাসী বাংলাদেশি যাদের অক্লান্ত পরিশ্রম ও ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় পেরিস সিটিতে এমন একটি স্থাপত্য নির্মাণের স্বপ্ন বাস্তবায়িত হয়েছে তাদের প্রতি তিনি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তাঁদের এ উদ্যোগ যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিটি অঙ্গরাজ্যের প্রতিটি শহরের জন্য অনুকরণীয় হয়ে উঠবে বলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের আদলে নির্মিত শহীদ মিনারটি শহরের প্রাণকেন্দ্রে সিটি হল ও স্থানীয় লাইব্রেরির সামনে স্থাপিত হওয়ায় তা ইতোমধ্যে স্থানীয়দের দৃষ্টি কেড়েছে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী লস অ্যাঞ্জেলেসস্থ বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল, সিটি লাইব্রেরি ও আইএমএলডিসির উদ্যোগে শহীদ মিনারের পার্শ্ববর্তী কেন্দ্রীয় পাঠাগারে ‘বাংলাদেশ কর্নার’ উদ্বোধনও করেন।
আরও পড়ুন: ২১শে ফেব্রুয়ারি কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে যাতায়াতের রুট নির্ধারণ
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের আদলে সব শহীদ মিনার নির্মাণে রুল
১ বছর আগে
মানিকগঞ্জ শহীদ মিনারে ফুল দিতে গিয়ে শ্রমিক লীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৬
মানিকগঞ্জ শহীদ মিনারে ফুল দিতে গিয়ে মানিকগঞ্জ জেলা শ্রমিক লীগের দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। পরে সংঘর্ষে স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও যুবলীগের নেতা-কর্মীরাও জড়িয়ে পড়ে। এতে এই তিন সংগঠনের অন্তত ছয়জন নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন। আহতরা স্থানীয় ক্লিনিকে চিকিৎসা নিচ্ছেন। সংঘর্ষের কারণে শহীদ বেদিতে ফুল দিতে আসা মানুষেরা আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
মঙ্গলবার সকাল ৯টার দিকে জেলার সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় মাঠের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এই সংঘর্ষ ঘটে।
আহতদের মধ্যে তিনজনের পরিচয় জানা গেছে। তারা হলেন- সদর উপজেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নাজমুল আহসান, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা সানজিদ কাজল ও সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা জসিম উদ্দিন।
পুলিশ, দলীয় নেতা-কর্মী ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, আধিপত্য বিস্তার নিয়ে জেলা শ্রমিক লীগের বাবুল সরকার ও আবদুল জলিল গ্রুপের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছে।
এর জের ধরে সকালে জেলা আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে জেলা শহরের সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে অবস্থিত শহীদ মিনারে যান। সেখানে জেলা আওয়ামী লীগ ফুল দেয়ার পর পর্যায়ক্রমে জেলা যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও মহিলা আওয়ামী লীগ ভাষা শহীদদের ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানায়।
এ সময় শ্রমিক লীগের দুই পক্ষের নেতা-কর্মীরা আলাদা ব্যানারে ফুল দেয়ার জন্য শহীদ মিনারের সামনে অবস্থান নেন।
পরে জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সুলতানুল আজম খান ফুল দেয়ার জন্য জেলা শ্রমিক লীগের নেতা আবদুল জলিলের নাম ঘোষণা করেন।
আরও পড়ুন: শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানানো নিয়ে চবিতে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ২০
১ বছর আগে
শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানানো নিয়ে চবিতে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ২০
একুশের প্রথম প্রহরে ভাষা শহীদদের স্মরণে শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানাতে গিয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) শাখা ছাত্রলীগের দুই উপগ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে উভয়পক্ষের অন্তত ২০ জন আহত হয়েছে।
সোমবার (২০ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত পৌনে ১টায় সংঘর্ষে জড়ায় দুই পক্ষ।
ক্যাম্পাস সূত্রে জানা গেছে, চবি ছাত্রলীগে উপগ্রুপ বিজয়ের অনুসারীরা ‘ব্রাদার্স’ ও ‘মকু’ নামক দুটি ভাগে বিভক্ত। এর মধ্যে ‘ব্রাদার্স’ পক্ষটি আলাওল হল ও এ এফ রহমান হলে এবং অপরপক্ষ ‘মকু’ সোহরাওয়ার্দী হলে অবস্থান করে।
সোমবার রাত ১২টার পর একুশের প্রথম প্রহরে ব্রাদার্সের নেতাকর্মীরা সোহরাওয়ার্দী হলের সামনে দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণের উদ্দেশ্যে যেতে চাইলে সোহরাওয়ার্দী হলে অবস্থানরত মকুর নেতাকর্মীরা তাদের বাধা দেয়। এ সময় দুই পক্ষের নেতাকর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হলে তা সংঘর্ষে রূপ নেয়। দুই পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হয়। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত ২০ জন নেতাকর্মী আহত হয় বলে দুপক্ষ দাবি করে। আহতদের একজনকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
চবি মেডিকেল সেন্টারের কর্তব্যরত কর্মকর্তা দেলোয়ার জানান, ১১ জন খাতায় নাম লিখেছেন। কিন্তু প্রায় ২০ জনের মতো এখানে চিকিৎসা নিতে এসেছেন। পাঁচজনের অবস্থা গুরুতর। দু-একটি করে সেলাই লেগেছে। এর মধ্যে একজনকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে (সিএমসি) পাঠানো হয়েছে।
বিজয় গ্রুপের একাংশের নেতা দেলোয়ার হোসেন বলেন, ওরা আমাদের রুম দখল করে রাখছিল। এ ব্যাপারে কথা বলতে গেলে তারা আমাদের ধাওয়া করে। পরে তা সংঘর্ষে রূপ নেয়। গত কয়েক দিন ধরে আলাওল হলে থাকা আমাদের কিছু কর্মীকে তারা বের করে দেওয়ার চেষ্টা করছে। আজকে রাতে আমরা আলাওল হলের দিকে যেতে চাইলে তারা আমাদের ধাওয়া করে।
ব্রাদার্সের একাধিক নেতাকর্মী জানান, একুশের প্রথম প্রহরে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের উদ্দেশে পুষ্পস্তবক নিয়ে যাওয়ার সময় তাদের ওপর হামলা চালানো হয়।
জানা গেছে, ঘন্টাব্যাপী দুই গ্রুপের সংঘর্ষ হলেও ঘটনাস্থলে পুলিশ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাউকে দেখা যায়নি। ফলে দুই পক্ষের নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ রাত ২টা পর্যন্ত চলে।
চবির ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর ড. শহিদুল ইসলাম বলেন, সংঘর্ষের খবর পেয়ে প্রক্টরিয়াল বডি ও পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থতি শান্ত করেছে। লিখিত অভিযোগ পেলে আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেব আমরা।
১ বছর আগে
নড়াইলে ৪৪৪ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নেই শহীদ মিনার!
নড়াইলের ৬৯৮টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৪৪৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কোনো শহীদ মিনার নেই।
তাই মহান শহীদ দিবসের দিন এলাকার হাজারো শিক্ষার্থীকে অস্থায়ীভাবে গড়ে তোলা শহীদ মিনারে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করতে হয়।
ভাষা আন্দোলনের ৬৮ বছর পেরিয়ে গেলেও জেলার অর্ধেকের বেশী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে স্থায়ী শহীদ মিনার নির্মাণ না করায় শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবক মহলে ক্ষোভ বিরাজ করছে।
অন্যদিকে, জেলার ৪৪টি মাদরাসার একটিতেও নেই শহীদ মিনার।
আরও পড়ুন: কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের আদলে সব শহীদ মিনার নির্মাণে রুল
জেলা প্রাথমিক ও জেলা শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, জেলায় মোট ৬৯৮টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ২৫৪টিতে শহীদ মিনার আছে। মাধ্যমিক ও কলেজ পর্যায়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ২০৩টি। এর মধ্যে ৭৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার নেই। ৪৪টি কামিল, ফাজিল, আলিম ও দাখিল মাদরাসার একটিতেও শহীদ মিনার নেই।
এছাড়া ১৩৩টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ২০টিতে এবং ২৬টি কলেজের ১০টিতে শহীদ মিনার নেই।
জেলায় ৪৯৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ৩৭০টিতে শহীদ মিনার নেই।
সদরের মাইজপাড়া ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ কৃষ্ণপদ সাহা বলেন, নতুন ভবন নির্মানের জন্য এক বছর আগে পূর্বের শহীদ মিনার ভাঙ্গা হলেও নতুন করে স্থায়ী নির্মাণ করা হয়নি। খুব শিগগিরই পদক্ষেপ নেয়া হবে।
নড়াইলের কৃতি সন্তান বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ শেখের নামে বীরশ্রেষ্ঠের জন্মভূমি সদরের চণ্ডিবরপুর ইউনিয়নের নূর মোহাম্মদ নগরে একটি কলেজ এবং একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয় থাকলেও দু’টির একটিতেও শহীদ মিনার নেই।
এ ব্যাপারে বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ কলেজের অধ্যক্ষ প্রণব কান্তি অধিকারী বলেন, কলেজ ক্যাম্পাসে শহীদ মিনার নির্মাণের জন্য তিন বছর পূর্বে তৎকালীন জেলা প্রাশাসক এবং জেলা পরিষদের কাছে দাবি জানিয়েছিলাম। কিন্তু বিষয়টি আর এগোয়নি। এখন নিজস্ব অর্থায়নে শহীদ মিনার নির্মাণের জন্য পরিকল্পনা গ্রহণ করেছি।
আরও পড়ুন: শহীদ মিনারের মর্যাদা রক্ষা: রায় বাস্তবায়নের পদক্ষেপ জানতে চেয়েছে হাইকোর্ট
এ ব্যাপারে জেলা শিক্ষা অফিসার এস.এম ছায়েদুর রহমান বলেন, মাদরাসা ও কলেজে শহীদ মিনার নেই সেসব প্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার নির্মাণে চিঠি দেয়া হয়েছে। তবে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর থেকে প্রতি বছর ১০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার তৈরি করে দেয়ার কথা রয়েছে।
এছাড়া স্থানীয় সহায়তা এবং জেলা পরিষদ ও এলজিইডি অফিস থেকেও প্রতি বছর দু’একটি করে শহীদ মিনার তৈরি হচ্ছে বলেও জানান।
নড়াইল শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী অরুনাভ রায় জানান, আমাদের নিয়মে রয়েছে যেসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মেরামত ও সংস্কার কাজের বরাদ্দ আসে সেসব প্রতিষ্ঠানের প্রধানরা যদি শহীদ মিনার তৈরি করে দিতে বলেন তাহলে আমরা নির্মান করে দেই। তারা যদি শহীদ মিনার না চেয়ে ভবনের রং করা বা অন্য কোনো চাহিদার কথা বলেন তাহলে আমাদের সদিচ্ছা থাকা সত্বেও করতে পারি না।
গত দু’বছরে একটি মাধ্যমিক স্কুলে নতুন শহীদ মিনার নির্মাণ করে দেয়া হয়েছে এবং আরও একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শহীদ মিনার নির্মাণের টেন্ডার প্রক্রিয়া চলছে।
এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান বলেন, যেসব মাধ্যমিক ও কলেজ পর্যায়ে শহীদ মিনার নেই সেসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার নির্মাণের জন্য চিঠি দিয়ে অবগত জেলা শিক্ষা অফিসারকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। যদি তারা না মানে তাহলে সরকারি নিয়মমাফিক তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এছাড়া জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আমাকে জানিয়েছেন, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে সরকারিভাবে সারা বাংলাদেশে একই নকশায় শহীদ মিনার নির্মাণ করা হবে।
এজন্য যেসব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শহীদ মিনার নেই সেসব বিদ্যালয়ে নতুন করে শহীদ মিনার তৈরি না করতে বলা হয়েছে।
আরও পড়ুন: কয়রায় ৯৪ শতাংশ প্রাথমিক স্কুলে নেই শহীদ মিনার
১ বছর আগে
ঢাকায় ছাত্রলীগ-ছাত্রদলের সংঘর্ষে আহত ৩৫
ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার এলাকায় মঙ্গলবার বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ও জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ৩৫ জন আহত হয়েছেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ বাচ্চু মিয়া বলেন, ‘এখন পর্যন্ত হাসপাতালে সংঘর্ষে আহত প্রায় ৩৫ জনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়েছে কিন্তু কাউকে এখনও ভর্তি করা হয়নি।’
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ছাত্রদল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) অভিমুখে মিছিল করার সময় শহীদ মিনার এলাকায় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা তাদের ওপর হামলা চালায়। এর আগে দুই গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: কুমিল্লায় ছাত্রলীগ ও এলডিপির সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ২, এলডিপি মহাসচিব আটক
ঢাবি ছাত্রদলের সদস্য সচিব আমান উল্লাহ আমান অভিযোগ করে বলেন, সংবাদ সম্মেলন করতে টিএসসির দিকে রওনা দিলে শহীদ মিনারের সামনে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা ধারালো অস্ত্র, হকি স্টিক ও লোহার রড নিয়ে আমাদের ওপর হামলা চালায়।
ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের উপর আক্রমণের বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেনকে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন ‘ছাত্রদলের নেতাদের বক্তব্যে আমরা যে ধরনের শিষ্টাচার দেখি, সেটি খুনি ও দণ্ডপ্রাপ্ত উচ্চমাধ্যমিক পাস না করা একজন নেতা এবং অষ্টম শ্রেণি পাস প্রধানমন্ত্রীর মানদণ্ডেরই উপযুক্ত৷ ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের এ ধরনের উসকানিমূলক কর্মকাণ্ড, বক্তব্য-বিবৃতি এবং অছাত্র-বহিরাগতদের কাছে ছাত্র রাজনীতিকে ঠিকাদারি দেয়ার কারণে স্বাভাবিকভাবেই তাদের ওপর শিক্ষার্থীদের ক্ষোভ আছে। সে ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীরা সংঘবদ্ধ হয়ে যদি প্রতিবাদ জানায় আমরা সেটাকে স্বাগত জানাই।'
আরও পড়ুন: নিউমার্কেটে সহিংসতায় ছাত্রলীগ জড়িত: ফখরুল
২ বছর আগে
চট্টগ্রামে ফুল দেয়া নিয়ে ছাত্রলীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৮
আন্তর্জাতিক মার্তৃভাষা দিবস উপলক্ষে শহীদ মিনারে ফুল দেয়া নিয়ে চট্টগ্রাম সরকারি হাজী মুহাম্মদ মহসিন কলেজ ছাত্রলীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষে আটজন আহত হয়েছেন। সোমবার দুপুর ১২টার দিকে কলেজ ক্যাম্পাসে এ ঘটনা ঘটে।
আহতরা হলেন- বোরহান উদ্দিন (২৬), রিয়াজ (১৯), মো. সুলতান (১৯), প্রিন্স দাশ (১৯), মো. রাকিব (২০), এস এম ইব্রাহীম (২০), জনি দাশ (২১) ও নুর আলম (২২)। তাদের চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দুপুরে নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিন এবং শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের অনুসারী ছাত্রলীগের দু’পক্ষ কলেজের শহীদ মিনারে পৃথকভাবে ফুল দিতে গেলে কে আগে ফুল দেবে তা নিয়ে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন।
চকবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফেরদৌস জাহান বলেন, ভাষা দিবসে ফুল দিতে গিয়ে মহসিন কলেজে ছাত্রলীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। খবর পেয়ে আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আনি। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ঢাবি ছাত্রলীগের হল নেতাদের শ্রদ্ধা
বিএম কলেজ ছাত্রীকে রাস্তায় ফেলে ছাত্রলীগ কর্মীর মারধর
২ বছর আগে
শহীদ মিনারে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে শ্রদ্ধা নিবেদন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘অমর একুশে’- আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ও শহীদ দিবস উপলক্ষে ভাষা আন্দোলনের শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন।
প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে তার সামরিক সচিব মেজর জেনারেল নকিব আহমেদ চৌধুরী রবিবার দিবাগত রাত ১২টা ১মিনিটে ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
আরও পড়ুন: বাংলা ভাষা ও সাহিত্যকে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেয়ার প্রতিশ্রুতি প্রধানমন্ত্রীর
দেশের প্রাণবন্ত সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড ছড়িয়ে দিন: শেখ হাসিনা
উন্নয়নের জন্য শান্তিপূর্ণ পরিবেশ অপরিহার্য: শেখ হাসিনা
২ বছর আগে
রাণীশংকৈলে অধিকাংশ বিদ্যালয়ে শহীদ মিনার নেই
৭০ বছর আগের ভাষা আন্দালনের পথ ধরে স্বাধীনতা অর্জনের ৫০ বছর পেরিয়েছে দেশ। কিন্তু এতো বছরেও ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলার অধিকাংশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভাষা শহীদদের স্মরণে শহীদ মিনার তৈরি করা হয়নি।
এ অবস্থা উপজেলা শহর থেকে শুরু করে গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলের সরকারি প্রাথমিক, মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয় ও কলেজগুলোতে। এমন কী কোনো মাদরাসায় শহীদ মিনার নেই। এতে যথাযথ মর্যাদায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন করতে পারে না শিক্ষার্থীরা।
জানা গেছে, উপজেলায় কিন্ডারগার্টেন বাদে ২৪০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে মাত্র ৪৫ প্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার আছে। এতে ভাষা সংগ্রামের ইতিহাস জানা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে শিক্ষার্থীরা।
আরও পড়ুন: গাইবান্ধায় ৩৬১ বিদ্যালয়ে নেই শহীদ মিনার!
উপজেলা প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা কার্যালয় জানায়, উপজেলার ১৫৭ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে নেকমরদ, গাজীরহাট, বনগাঁও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ আটটিতে শহীদ মিনার রয়েছে। এছাড়া উপজেলার ৫২টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ১৫টিতে ও ১২টি কলেজের মধ্যে তিনটিতে শহীদ মিনার রয়েছে। ১৯ মাদরাসার মধ্যে একটিতেও শহীদ মিনার নেই। এ ছাড়া অর্ধশতাধিক কিন্ডারগার্টেন রয়েছে। সেগুলোতে একই অবস্থা।
শিক্ষার্থীরা জানায়, অধিকাংশ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বাঁশ, কাঠ, ককশিট দিয়ে শহীদ মিনার তৈরি করে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানায়। শহীদদের স্মরণে প্রতিটি বিদ্যালয়ে শহীদ মিনার নির্মাণের দাবি তাদের।
রাণীশংকৈল মহিলা ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ মহাদেব বসাক বলেন, ‘মূলত একুশে ফেব্রুয়ারির কর্মসূচিগুলো রাণীশংকৈল ডিগ্রি কলেজের সঙ্গে প্রশাসন যৌথভাবে করে দেয়। এ জন্য আমাদের কলেজে তেমন কোনো কর্মসূচি পালন করা হয় না।’
রাণীশংকৈল ডিগ্রি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ তাজুল ইসলাম বলেন, ‘আমি প্রত্যাশা করি আমাদের উপজেলার প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার নির্মাণ করা হোক। তাহলে ভাষা আন্দোলনে শহীদদের আত্মত্যাগের ইতিহাস ও তাদের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ নতুন প্রজন্মের মাঝে সৃষ্টি হবে।’
আরও পড়ুন: মাগুরায় শহীদ মিনারে ‘রাজাকারের’ নাম!
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা রাহিম উদ্দীন জানান, সরকারিভাবে নির্দেশনা রয়েছে প্রত্যেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার নির্মাণ করার। এই উপজেলায় এখনও যেসব প্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার স্থাপন হয়নি সেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে খুব দ্রুত শহীদ মিনার স্থাপনের জন্য নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের তাগাদা দেয়া হবে।’
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আলী শাহরিয়ার জানান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার স্থাপন করার জন্য প্রতিষ্ঠান প্রধানদের নির্দেশনা দেয়া রয়েছে।
২ বছর আগে