ভ্যাকসিন
ডেঙ্গুর ভ্যাকসিন তৈরিতে কাজ করছে ভারত বায়োটেক: কর্তৃপক্ষ
ডেঙ্গুর টিকা আবিষ্কার নিয়ে কাজ করছে ভারতের অন্যতম টিকা উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ভারত বায়োটেক। একই সঙ্গে মশাবাহিত চিকুনগুনিয়ার টিকার তৃতীয় ট্রায়াল শেষে অনুমোদন পর্যায়ে রয়েছে বলে জানিয়েছে ভারতের ‘ভারত বায়োটেক’ কর্তৃপক্ষ।
বৃহস্পতিবার (১৯ অক্টোবর) হায়দরাবাদে ভারত বায়োটেক কারখানায় ভারত সফররত বাংলাদেশি সাংবাদিক প্রতিনিধি দলকে এক প্রেজেন্টেশনে এসব তথ্য জানানো হয়।
ভারত বায়োটেক কতৃপক্ষ প্রেজেন্টেশনে জানায়, ডেঙ্গুর টিকা আবিষ্কার নিয়ে আমরা কাজ করছি। ডেঙ্গুর ভাইরাস খুবই জটিল। এদের ভ্যারিয়েন্টের খুব দ্রুত পরিবর্তন হয়। তাই এই ভাইরাস নিয়ে কাজ করাও কঠিন।
মশাবাহিত চিকুনগুনিয়ার টিকা আবিষ্কারের দ্বারপ্রান্তে। চিকুনগুনিয়ার টিকা এবং একই সঙ্গে গরুর লাম্পি স্কিন ডিজিসের টিকার তৃতীয় ট্রায়াল শেষে অনুমোদন পর্যায়ে রয়েছে জানিয়েছে ভারত বায়োটেক কতৃপক্ষ।
কর্তৃপক্ষ আরও জানিয়েছে, ভারত বায়োটেকের কো-ফাউন্ডার ও এক্সিকিউটিভ চেয়ারম্যান কৃষ্ণা এলা ভ্যাকসিন গবেষণায় বিপ্লব এনেছেন। বিশেষ করে করোনার কঠিন সময়ে অক্সফোর্ড, অ্যাস্ট্রাজেনেকা, মডার্নার মতো ভ্যাকসিনের পাশাপাশি দ্রুততম সময়ে কোভ্যাক্সিন আবিষ্কার করে তাক লাগিয়ে দেয় ভারত বায়োটেক।
আরও পড়ুন: দেশে ভ্যাকসিন প্ল্যান্ট তৈরির প্রয়োজনীয় কারিগরি সহায়তা দেবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
১ বছর আগে
ডেঙ্গুর ভ্যাকসিন গবেষণার উদ্যোগ নেবে বিএসএমএমইউ
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ বলেছেন, আমাদের দেশে সারাবছর ডেঙ্গু নিয়ে কাজ হয় না বলেই আজ এ অবস্থা। স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ে যে কোনো কাজ, গবেষণা করার জন্য উৎকৃষ্ট স্থান হচ্ছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়। এখানে আমরা ডেঙ্গু রিসার্চ করব। ডেঙ্গু প্রতিরোধ কমিটির সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে বিএসএমএমইউ'র চিকিৎসকরাও কাজ করবেন।
তিনি বলেন, বিএসএমএমইউতে ডেঙ্গু ভ্যাকসিনের ব্যাপারে গবেষণা করে তৈরি করার ব্যাপারে আমরা উদ্যোগ নেবো। এ ব্যাপারে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইরোলজি বিভাগকে দ্রুত কাজ শুরু করার জন্যও বলেন উপাচার্য।
এর আগে বিএসএমএমইউ) উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদকে চেয়ারম্যান ও আবাসিক চিকিৎসক (আরপি) সহকারী অধ্যাপক ডা. তৌফিক আহমেদকে সদস্য সচিব করে ডেঙ্গু প্রতিরোধ কমিটি -২০২৩ গঠন করা হয়।
শনিবার (৫ আগাস্ট) বেলা সাড়ে ১১ টায় বিএসএমএমইউ উপাচার্যের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ কমিটি ঘোষণা করা হয়।
অনুষ্ঠানটি আয়োজন করে ‘ডেঙ্গুবিরোধী সামাজিক আন্দোলন চাই’ নামে একটি সংগঠন।
আরও পড়ুন: বিএসএমএমইউ-তে সফল লিভার প্রতিস্থাপন
এ কমিটিতে জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার শাহসুল হক টুকুকে প্রধান উপদেষ্টা, জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক ফরহাদ হোসেনকে বিশেষ উপদেষ্টা ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এ বি এম খুরশিদ আলম উপদেষ্টা পদে মনোনিত করা হয়েছে।
উপাচার্য অধ্যাপক শরফুদ্দিন বলেন, সামাজিক আন্দোলন গড়ে ওঠার উদ্যোগটি ভালো। এজন্য মানুষকে সচেতন করতে আমাদের সকলকে রাস্তায় নামতে হবে। সবাইকে জানাতে হবে, এখন ডেঙ্গুর এখন ২৪ ঘণ্টা কামড়ায়। ধরন পাল্টেছে। আগে দিনে মশা কামড়াতো, আগে পরিস্কার পানিতে মশার লার্ভা পাওয়া যেতো, এখন ময়লা পানিতেও পাওয়া যায়।
সকলকে আরও বেশি করে সচেতন হওয়ার আহ্বান জানিয়ে উপাচার্য বলেন, বাসায়, ছাদে, ফুলের টবে কোথাও পানি জমতে দেওয়া যাবে না। কমোড ব্যবহারের পর ঢেকে রাখতে হবে। আগামীকাল থেকে এডিস মশার লার্ভা ধ্বংসে বিটিআই প্রয়োগ করবে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন। এটি সিঙ্গাপুরে খুব ভালো কাজ করছে, আশা করছি আমাদের এখানেও কাজ করবে।
জ্বর হলে ঘরে বসে না থেকে দ্রুত এনএসওয়ান টেস্ট করার পরামর্শ দেন উপাচার্য।
তিনি বলেন, ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোনো ওষুধ খাওয়া যাবে না। প্রচুর তরল খাবার খেতে হবে। শিক্ষার্থীদের ফুল প্যান্ট, ফুল হাতা শার্ট ও জুতা মোজা পরে বিদ্যালয়ে যেতে হবে।
এ কমিটিতে দৈনিক বঙ্গজননী ও দ্য ন্যাশনাল নিউজ ইউএসএ’র প্রধান সম্পাদক আলী নিয়ামতকে সভাপতি করা হয়েছে।
জাতিসংঘের মানবাধিকার ইউংয়ের উপদেষ্টা রুবিনা খান, ক্যাটের সিনিয়র সহসভাপতি সাবেক উপাচার্য ড. রশিদ আসকারী, উইয়ের সভাপতি নাসিমা আক্তার নিশাকে সহসভাপতি করা হয়েছে।
এছাড়া দৈনিক বঙ্গজননীর সম্পাদক কামরুজ্জামান জিয়াকে নির্বাহী সদস্য করা হয়েছে। একই সঙ্গে বাংলাদেশ সমাচারের সম্পাদক ড. খান আসাদুজ্জামান, আওয়ামী লীগের উপকমিটির সদস্য ও মহাসচিব আসলাম সিহির, ওয়ার্ল্ড ক্যানসার সোসাইটি বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট সৈয়দ হুমায়ুন কবির, আওয়ামী লীগের উপকমিটির সদস্য আবু বকর সিদ্দিকী, আওয়ামী লীগের উপকমিটির সদস্য যুবরাজ খান, ক্যাটের সহ-সভাপতি আব্দুল হালিম মৃধা, সেভেনটি ওয়ান টিভি বাংলার টকশো উপস্থাপক রোকন উদ্দিন পাঠান, হিউমান এইড ইন্টারন্যাশনালে মহাসচিব সেহলি পারভিন, উইয়ের পরিচালক রাকিবা আহমেদ, উইয়ের সদস্য সামিরা সুলতানা ও দৈনিক বঙ্গজননীর সহসম্পাদক মুক্তা মিয়াকে সদস্য করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: রোগীর প্রেসক্রিপশনে ওষুধের নাম ইংরেজি বড় অক্ষরে লিখতে হবে: বিএসএমএমইউ উপাচার্য
বিএসএমএমইউতে এনটি-প্রো বিএনপি পরীক্ষা চালু
১ বছর আগে
ভিসিভি ভ্যাকসিনের ৩য় ও ৪র্থ ডোজ দেওয়া শুরু হবে এ সপ্তাহেই: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, ‘কোভ্যাকস ফ্যাসিলিটির মাধ্যমে ৩০ লাখ ডোজ ভিসিভি (ভ্যারিয়েন্ট কন্টেয়নিং ভ্যাকসিন) হাতে পাওয়া গেছে। এই ভ্যাকসিন ৩য় ও ৪র্থ ডোজ হিসেবে উদ্দিষ্ট জনগোষ্ঠীর জন্য এ সপ্তাহ থেকেই দেশের সিটি করপোরেশন, জেলা/ উপজেলা ও পৌরসভা পর্যায়ে স্থায়ী কোভিড-১৯ টিকাদান কেন্দ্র থেকে দেওয়া শুরু হবে।’
সোমবার সচিবালয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ফাইজার-ভিসিভি কোভিড-১৯ টিকাদান কার্যক্রম শুরু সংক্রান্ত একটি সংবাদ সম্মেলনে একথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
এ প্রসঙ্গে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানান, চলমান কোভিড মোকাবিলায় বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও সফলভাবে ভ্যাকসিন প্রদান করেছে। গোটা বিশ্বে যত ভ্যাকসিন পেয়েছে তার ১১ ভাগ ভ্যাকসিন বাংলাদেশ পেয়েছে। সেই ভ্যাকসিন থেকে দেশের মোট জনগোষ্ঠীর ৮৮ দশমিক ৫১ ভাগ মানুষকে ১ম ডোজ, ৮২ দশমিক ১৮ ভাগ মানুষকে ২য় ডোজ, ৩৯ দশমিক ৬২ ভাগ মানুষকে ৩য় ডোজ এবং ১ দশমিক ৮৫ ভাগ মানুষকে ৪র্থ ডোজ টিকা ইতোমধ্যেই দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: মানুষকে চিকিৎসা নিতে আর ঢাকায় আসতে হবে না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, এই ভিসিভি ভ্যাকসিন ব্যবহারে কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই এবং এটির ব্যবহারে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাসহ অন্যান্য সংস্থার ইতিবাচক মতামত রয়েছে।
উদ্দিষ্ট জনগোষ্ঠী সম্পর্কে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, ৩য় ডোজ পাবে ১৮ বছর বা তদুর্দ্ধ ব্যক্তি, ৪র্থ ডোজ পাবে ৬০ বছর বা তদুর্দ্ধ বয়সী জনগোষ্ঠী বা দীর্ঘমেয়াদী রোগে আক্রান্ত ১৮ বছর বা তদুর্দ্ধ ব্যক্তি, গর্ভবতী মহিলা এবং সম্মুখসারির যোদ্ধাগণ। ৩য় ডোজ দেওয়া হবে ২য় ডোজ টিকা প্রাপ্তির ৪ মাস পর, ৪র্থ ডোজ পাবেন ৩য় ডোজ প্রাপ্তির ৪ মাস পর।
ডেঙ্গু রোগ প্রসঙ্গে ব্রিফিংকালে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানান, দেশে গত বছরের তুলনায় ৫ গুণ বেশি ডেঙ্গু রোগী বৃদ্ধি পেয়েছে। এজন্য সকলের বাসা বাড়ি পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন ও স্বাস্থ্য সম্মত জীবনাচার পালন করতে হবে।
এসময় স্বাস্থ্য অধিপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম, অতিরিক্ত সচিব (হাসপাতাল) নাজমুল হক খানসহ অন্যান্য উর্দ্ধতন কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: স্বাস্থ্যসেবায় বাংলাদেশ ব্যাপক অগ্রগতি অর্জন করেছে: জাপানে সম্মেলনে স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মহামারি মোকাবিলায় বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
১ বছর আগে
যুক্তরাষ্ট্রে ৫ বছরের কম বয়সীদের ভ্যাকসিন প্রয়োগ শুরু
পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের জন্য ভ্যাকসিন অনুমোদনের পর আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন একটি টিকা ক্লিনিক পরিদর্শন করেছেন।
মঙ্গলবার বাইডেন ওয়াশিংটনের একটি টিকা ক্লিনিক পরিদর্শন করেন, যেখানে টিকার জন্য অযোগ্য বিবেচিত হয়ে আসা ছোট শিশুদের প্রথম কিছু শট দেয়া হয়েছে। এটিকে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসাবে দেখা হচ্ছে যা দেশের মহামারি অবস্থা পুনরুদ্ধারে সহায়তা করবে।
দেশটিতে এখন ছয় মাস বা তার বেশি বয়সী যে কেউ ভ্যাকসিনের জন্য যোগ্য বিবেচিত হবে।
যদিও প্রশাসন সতর্ক করে বলছে, ছোট বাচ্চাদের শট নেয়ার গতি বয়স্কদের তুলনায় ধীর হবে, কারণ বাবা-মায়েদের তাদের বাচ্চাদের শিশুরোগ বিশেষজ্ঞের ওপর নির্ভর করার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
হোয়াইট হাউসে বাইডেন বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এখন বিশ্বের প্রথম দেশ যারা ছয় মাস বয়সী শিশুদের জন্য নিরাপদ এবং কার্যকর করোনা টিকা দিচ্ছে।
অভিভাবকদের উদ্দেশে বাইডেন বলেন, ‘আপনার সন্তানের টিকা দেয়ার পরিকল্পনা করার পরে আমি আপনাদের ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করতে উৎসাহিত করি।’
আরও পড়ুন: শ্রীলঙ্কায় তীব্র সংকটের মুখে সরকারের পদত্যাগ দাবি শিক্ষার্থীদের
রেকর্ড ১০৩.৫ মিলিয়ন ডলারে রুশ সাংবাদিকের নোবেল পদক বিক্রি
২ বছর আগে
বুস্টার ডোজ সপ্তাহ শুরু আজ
করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে সরকার ঘোষিত বুস্টার ডোজ সপ্তাহ শুরু হয়েছে শনিবার। এই কার্যক্রম চলবে আগামী ১০ জুন পর্যন্ত। নির্ধারিত এই সাতদিনে এক কোটির বেশি মানুষকে বুস্টার ডোজ টিকার আওতায় আনার পরিকল্পনা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের।
শনিবার সকাল ৯টা থেকে এই বুস্টার ডোজ সপ্তাহ শুরু হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের টিকা কর্মসূচির পরিচালক ডা. শামসুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, বুস্টার ডোজ সপ্তাহ আজ থেকে শুরু হচ্ছে। এই সময়ে এক কোটির ওপরে বুস্টার ডোজ প্রদানের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। বুস্টার ডোজ নেয়ার উপযুক্ত প্রায় চার কোটি মানুষ আমাদের এখনও অপেক্ষমাণ আছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, সারাদেশে মোট ১৬ হাজার ১৮১টি টিকা কেন্দ্রে বুস্টার ডোজ দেয়া হবে। এর মধ্যে স্থায়ী কেন্দ্র ৬২৩টি ও অস্থায়ী কেন্দ্র ১৫ হাজার ৫৫৮টি। বুস্টার ডোজ সপ্তাহ চলাকালে একযোগে ৪৫ হাজার ৫৩৫ জন টিকাদানকর্মী ও স্বেচ্ছাসেবী টিকাদান কাজে নিয়োজিত থাকবেন।
যেসব অস্থায়ী কেন্দ্রে দুই দিন টিকা দেয়া হবে সেসব কেন্দ্রে টিকা দেয়ার তারিখ স্থানীয় পর্যায়ে প্রচার-প্রচারণা ও মাইকিং করে জানিয়ে দেয়া হবে।
এর আগে এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ক্যাম্পেইনের আওতায় ১৮ বছর ও তদুর্ধ্ব সকল নাগরিক তৃতীয় ডোজ বা বুস্টার ডোজ কোভিড ভ্যাকসিন গ্রহণ করতে পারবেন। দ্বিতীয় ডোজ গ্রহণের চারমাস পর বুস্টার ডোজ নেয়া যাবে।
অধিদপ্তর জানায়, সকল টিকাকেন্দ্রে সকাল ৯টা থেকে ভ্যাকসিন প্রদান করা শুরু হবে। ভ্যাকসিন গ্রহণের জন্য আপনার টিকা কার্ডটি অবশ্যই সঙ্গে নিয়ে আসবেন। বুস্টার ডোজের পাশাপাশি কোভিড ভ্যাকসিন দেয়ার স্বাভাবিক কার্যক্রমও চলমান থাকবে।
আরও পড়ুন: বুস্টার ডোজ সপ্তাহ শুরু আজ
ডব্লিউএইচও থেকে বিনামূল্যে করোনার টিকা পাওয়া দেশের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশ
২ বছর আগে
৫-১১ বছর বয়সী শিশুদের ফাইজারের বুস্টার ডোজ দেয়ার আহ্বান সিডিসির
মার্কিন সরকারের উপদেষ্টারা ৫-১১ বছর বয়সী শিশুদের জন্য বুস্টার ডোজ হিসাবে ফাইজারের টিকা দেয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন।
বৃহস্পতিবার সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (সিডিসি) দ্রুত প্যানেলের এই সুপারিশটি গ্রহণ করেছে বলে জানা গেছে। ঠিক যেমনটা ইতোমধ্যেই ১২ বা তার বেশি বয়সের জন্য সুপারিশ করা হয়েছে।
সিডিসি পরিচালক ডা. রোচেল ওয়ালেনস্কি একটি বিবৃতিতে বলেছেন,আশা করা হচ্ছে সংক্রমণ আবার বৃদ্ধি পাওয়ার এই পরিস্থিতিতে বুস্টার ডোজ ৫ থেকে ১১ বছর বয়সী শিশুদের সুরক্ষা বাড়িয়ে দেবে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশকে ফাইজারের আরও ৩০ লাখ টিকা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
তিনি আরও বলেন,আমরা জানি এই ভ্যাকসিনগুলো নিরাপদ, এবং আমাদের অবশ্যই সুরক্ষিত শিশুদের সংখ্যা বাড়াতে হবে।
এই সপ্তাহের শুরুর দিকে, ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ফাইজারের বাচ্চাদের বুস্টার অনুমোদন করেছে, যা তরুণদের দেয়া শেষ ডোজের অন্তত পাঁচ মাস পরে দেয়া হবে।
আরও পড়ুন: ফাইজারের করোনার পিল ব্যবহারের সুপারিশ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার
২ বছর আগে
লক্ষ্যমাত্রার ৭৫ শতাংশ মানুষ টিকার আওতায়: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
বাংলাদেশে লক্ষ্যমাত্রার ৭৫ শতাংশ মানুষকে করোনাভাইরাসের টিকা দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
তিনি বলেন, ‘এর মধ্যে ১০ কোটি টিকা দেয়া সম্ভব হয়েছে। আমাদের টার্গেট জনগণ ১২ কোটি। তাদের মধ্যে ৭৫ শতাংশ টিকার আওতায় চলে এসেছে।’
বৃহস্পতিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) ক্যান্সার দিবস উপলক্ষে রাজধানীর ক্যান্সার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে আলোচনা সভায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
জাহিদ মালেক বলেন, অনেকের সঙ্গে আমি কথা বলেছি। তারা ইচ্ছা করেই টিকা নিচ্ছেন না, তবে আমি বলতে চাই আমাদের দেশের মানুষের টিকা নেয়ার প্রবণতা রয়েছে। দেশের জনগণ অন্যান্য দেশের মতো না।
আরও পড়ুন: ৫০ বছর হলেই বুস্টার ডোজ: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
‘ইউরোপে দেখলাম টিকা নেয়ার জন্য আইন প্রয়োগ করা হচ্ছে; রাস্তা-ঘাটে মারপিট করা হচ্ছে। নেদারল্যান্ডস, আমেরিকাতেও এমন পরিস্থিতির দেখা গেছে, তবে বাংলাদেশে এখনও এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়নি,’ বলেন মন্ত্রী
টিকা মানুষের মৃত্যুর ঝুঁকি কমিয়ে দিচ্ছে মন্তব্য করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, আমাদের দেশে করোনায় মৃত্যু কম হওয়ার কারণ হলো আমাদের একটি বড় জনগোষ্ঠীকে আওতায় আনতে সক্ষম হয়েছি। এ কারণে হাসপাতালে রোগী ভর্তির সংখ্যাও কম।
২ বছর আগে
বাগেরহাটে প্রতিদিন ১২ হাজারের বেশি ভ্যাকসিন দেয়া হচ্ছে
বাগেরহাটে ১৪টি কেন্দ্রে প্রতিদিন গড়ে ১২ হাজারের বেশি মানুষকে ভ্যাকসিন দেয়া হচ্ছে। ২০২১ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে চলতি বছর ৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এক বছরে জেলায় ২২ লাখ ৬৮ হাজার ৮৪০ ডোজ করোনার ভ্যাকসিন দেয়া হয়েছে।
স্বাস্থ্য বিভাগ জানায়, জেলার ফকিরহাট, মোংলা ও শরণখোলা উপজেলায় শতভাগ ১ম ডোজ ভ্যাকসিন দেয়াসহ ১২ থেকে ১৭ বছরের শিক্ষার্থীদের শতভাগ ভ্যাকসিনের আওতায় আনা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ব্যাংক কর্মকর্তা, কর্মচারীদের টিকা সনদ থাকতে হবে: বাংলাদেশ ব্যাংক
জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের তথ্য মতে, বাগেরহাটে এক বছরে ১১ লাখ ৪৫ হাজার ১৩ জনক প্রথম ডোজ, আট লাখ ২৪ হাজার ৬৩ জনকে দ্বিতীয় ডোজ, ৩০ হাজার ৬৭০ জনকে বুস্টার দেয়া হয়েছে। এছাড়া জেলায় ১২ থেকে ১৭ বছরে শিক্ষার্থীদের এক লাখ ৫৭ হাজার ৪৯৩ জনক প্রথম ডোজ ও এক লাখ ১১ হাজার ৬০১ জনকে দ্বিতীয় ডোজ ভ্যাকসিন দেয়া হয়েছে।
জেলা সিভিল সার্জন ডা. জালাল উদ্দিন আহমেদ জানান, বাগেরহাটে ভ্যাকসিন কার্যক্রম জোরদার করা হয়েছ। বর্তমানে ১৪টি কেন্দ্রে শনি থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ছয়দিন ভ্যাকসিন দেয়া হচ্ছে। গড়ে প্রতিদিন ১২ হাজারের বেশি মানুষকে ভ্যাকসিন দেয়া হয়। ইতোমধ্যে শতকরা ৬৫ দশমিক ৬৪ শতাংশ প্রথম ডোজ, ৪৭ দশমিক ২৪ শতাংশ দ্বিতীয় ডোজ ও এক দশথমিক ৭৬ শতাংশ বোস্টার ডোজ দেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: শিক্ষার্থীরা পরিচয়পত্র ব্যবহার করেই টিকা নিতে পারবে: শিক্ষামন্ত্রী
এছাড়া ১২ থেকে ১৭ বছরের শিক্ষার্থীদের প্রথম ডোজ ১১৫ দশমিক ২৫ শতাংশ ও দ্বিতীয় ডোজ ৮১ দশমিক ৬৭ শতাংশ দেয়া হয়েছে এবং টার্গেটের চেয়ে ১৫ দশমিক ২৫ শতাংশ বেশি ভ্যাকসিন দেয়া হয়েছে।
২ বছর আগে
করোনা আক্রান্তদের জন্য মুখে খাওয়ার ওষুধ বাজারজাত শুরু: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
ভ্যাকসিনের পাশাপাশি করোনা আক্রান্তদের চিকিৎসার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি দুটি মুখে খাওয়ার ওষুধ দেশে বাজারজাত শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক স্বপন। ওষুধ দুটির নাম নিরম্যাট্রেলভির ও রিটোনাভির।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মানিকগঞ্জ হিজুলী ডায়াবেটিক হাসপাতালে বার্ষিক সাধারণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বাস্থ্যমন্ত্রী এ তথ্য জানান।
এসময় স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, এই ওষুধগুলোর প্রতি ডোজের দাম হবে তিন হাজার টাকা। মোট পাঁচদিন এই ওষুধ খেতে হবে। মোট ৩০টি ট্যাবলেটের দাম হবে ১৬ হাজার টাকা। ওষুধের বাজারজাত করছে বেক্সিমকো ফার্মাসিটিক্যাল লিমিটেড।
এসময় তিনি আরও বলেন, আমরা করোনার ভ্যাকসিন দিচ্ছি, বুস্টার ডোজও দেয়া হচ্ছে। আমাদের দেশে এখন আবার সংক্রমন বৃদ্ধি পাচ্ছে, তাই আমাদের সর্তক থাকতে হবে। ইতোমধ্যে বিভিন্ন দেশ লকডাউন দিচ্ছে।
মন্ত্রী বলেন, আমরা ৩১ কোটি ভ্যাকসিনের প্রতিশ্রুতি পেয়েছি। এছাড়া আমাদের কাছে নিজেদের কেনা টিকাও আছে। এরমধ্যে প্রায় ১৭ কোটি ভ্যাকসিন আমাদের হাতে চলে এসেছে। সাত কোটি ভ্যাসকিনের প্রথম ডোজ ও পাঁচ কোটি ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ডোজ দেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: পর্যটন স্পটে মাস্ক না পরায় করোনা সংক্রমণ বাড়ার আশংকা স্বাস্থ্যমন্ত্রীর
তিনি বলেন, আমরা জানুয়ারি মাস থেকে নতুন উদ্যোগে ভ্যাকসিন কার্যক্রম চালু করছি। প্রতিটি ওয়ার্ডে ভ্যাকসিন দেয়া হবে। আমাদের দেশে ১৫ হাজার ওয়ার্ডে ২৮ হাজার বুথে ২০২২ সাল থেকে ভ্যাকসিন দেয়া হবে। যাতে আমরা চার কোটি ভ্যাকসিন দিতে পারব। আমাদের ভ্যাকসিনের কোনো অভাব নেই। সংক্রমন ও মৃত্যুর হার কমিয়ে আনতে আমাদের নিজেদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও বলেন, করোনা আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের তৈরী ওষুধ আমাদের দেশে বাজারজাত করার অনুমোদন দেয়া হয়েছে। ১২ বছরে উর্দ্ধে করোনা আক্রান্ত ব্যক্তিরা এই ওষুধ সেবন করতে পারবেন। এটা আমাদের দেশের জন্য করোনা চিকিৎসার মাইল ফলক স্বরূপ। এই ওষুধের কার্যকরিতা শতকরা ৮৮ ভাগ বলে জানা গেছে। করোনার জন্য বিশ্বের যে কোনো দেশে নতুন ওষুধ বের হলে, আমরা দ্রুত তা মানুষের জন্য দেশে নিয়ে আসি।ডায়াবেটিক সমিতির সভাপতি ও মানিকগঞ্জ জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল লতিফের সভাপতিত্বে বার্ষিক সাধারণ সভায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক স্বপন ছাড়াও বক্তব্য রাখেন মানিকগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি গোলাম মহীউদ্দীন, পৌর মেয়র রমজান আলী, ডায়াবেটিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সুলতানুল আজম খান আপেল, জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক সুদেব সাহা, ডায়াবেটিক সমিতির সহসভপতি নীনা রহমান প্রমুখ।বার্ষিক সাধারণ সভায় মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য চিকিৎসা ক্ষেত্রে ৫০ ভাগ এবং আজীবন সদস্যদের জন্য ২০ ভাগ ছাড় দেয়ার প্রস্তাব পাস হয়।
আরও পড়ুন: ওমিক্রন মোকাবিলায় বুস্টার ডোজ সহায়ক হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
১০ দিনের মধ্যে বুস্টার ডোজ দেয়া শুরু হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
২ বছর আগে
বাংলাদেশকে ৪০ লাখ অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা টিকা দিল যুক্তরাজ্য
করোনা প্রতিরোধে বাংলাদেশকে ৪০ লাখ অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা টিকা দিল যুক্তরাজ্য। সোমবার বিকালে যুক্তরাজ্য থেকে এই টিকার প্রথম চালান দেশে এসেছে।
বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটার্টন ডিকসন বলেন,‘যুক্তরাজ্য থেকে বাংলাদেশে আসা অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা ভ্যাকসিনের ৪ মিলিয়ন আর্থাৎ ৪০ লাখ ডোজ আগমনকে আমরা স্বাগত জানাই। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো যুক্তরাজ্য ও বাংলাদেশ অতিমারির কারণে কঠিন সময় পার করেছে। এই অতিমারি থেকে আরও উত্তম, নিরাপদ, পরিবেশবান্ধবভাবে উত্তরণে আমরা উভয়ই এক সঙ্গে কাজ করছি।’
আরও পড়ুন: অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকার অনুমোদন দিল যুক্তরাজ্য
করোনাভাইরাস অতিমারি মোকাবিলায় বৈশ্বিক প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে যুক্তরাজ্য অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা ভ্যাকসিন প্রস্তুতে সহায়তা করার জন্য ৯০ মিলিয়ন পাউন্ড বিনিয়োগসহ অন্যান্য কার্যক্রমে বিশ্বে নেতৃস্থানীয় ভূমিকা পালন করেছে। বিশ্বব্যাপী অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা ভ্যাকসিনের অর্ধ বিলিয়নের বেশি ডোজ অলাভজনক মূল্যে বিতরণ করা হয়েছে, যার দুই-তৃতীয়াংশ নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশে যাচ্ছে।
২০২০ সালে কোভ্যাক্স প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা শুরু করে যুক্তরাজ্য এবং বিশ্বের নিম্ন আয়ের দেশগুলোতে ভ্যাকসিনের চাহিদা মেটাতে মোট ৫৪৮ মিলিয়ন পাউন্ড প্রদান করে। এই কোভ্যাক্স স্কিমটি ৮৩ নিম্ন-মধ্যম আয়ের দেশসহ ১৩৭টিরও বেশি দেশ ও অঞ্চলে ১৫২ মিলিয়নেরও বেশি ভ্যাকসিন ডোজ সরবরাহ করেছে। প্রাথমিক ভ্যাকসিনের শতকরা ৬৫ ভাগ ডোজ অক্সফোর্ড-অস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিন প্রদানের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়েছে। কোভ্যাক্সের লক্ষ্য ২০২২ সালের প্রথম দিকে বিশ্বের নিম্ন আয়ের দেশগুলোতে এক দশমিক আট বিলিয়ন ভ্যাকসিন সরবরাহ করা।
আরও পড়ুন: কোভিড-১৯: অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ভ্যাকসিন ৭০ শতাংশ কার্যকর
প্রসঙ্গত, এই বছর জি-৭ এ যুক্তরাজ্য জুন ২০২২ এর মধ্যে বিশ্বে ১০০ মিলিয়ন করোনাভাইরাস ভ্যাকসিন ডোজ প্রদান করার প্রতিশ্রুতি দেয়। বাংলাদেশকে প্রদানকৃত এই ভ্যাকসিন অনুদানটি জি-৭ সম্মেলনের প্রতিশ্রুতির ফলস্বরূপ এসেছে। যুক্তরাজ্যের অনুদানের ভ্যাকসিন ডোজগুলির শতকরা ৮০ ভাগ কোভ্যাক্স সুবিধার মাধ্যমে বিতরণ করা হবে।
৩ বছর আগে