মিয়ানমার
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) রাত ১টা ২৩ মিনিটের দিকে তীব্র ঝাঁকুনি হয়েছে।
গভীর রাতে রাজধানীর ভবনগুলো কেঁপে ওঠায় অনেকেই আতঙ্কিত হওয়ার কথা জানিয়েছেন।
মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, ভারতের মনিপুরের ওয়াজিংয়ে ভূকম্পনটির উৎপত্তিস্থল। রিকটার স্কেলে ভূকম্পটির মাত্রা ছিল পাঁচ দশমিক এক। এটির গভীরতা ছিল ১০৬ কিলোমিটার। প্রতিবেশী মিয়ানমারেও ভূমিকম্পটির প্রভাব পড়েছে।
চলতি জানুয়ারি মাসে এরআগেও কয়েকবার ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। গেল ৩ ও ৭ জানুয়ারি ভূমিকম্প হয়েছে। ৩ জানুয়ারি হওয়া ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ঢাকা থেকে ৪৮২ কিলোমিটার দূরে। এটি ছিল মাঝারি ধরনের। আর ৭ জানুয়ারির ভূমিকম্পটি ছিল তীব্র ধরনের।
বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, গেল ২১ জানুয়ারি রিখটার স্কেলে চার দশমিক একমাত্রার ভূমিকম্প অনুভূতি হয়েছে। যেটার উৎপত্তি ছিল ভারতের মেঘালয়ের কাশি হিলস।
২ সপ্তাহ আগে
মিয়ানমার থেকে এলো ২২ হাজার মেট্রিক টন আতপ চাল
জি টু জি ভিত্তিতে মিয়ানমার থেকে থেকে ২২ হাজার মেট্রিক টন আতপ চাল নিয়ে এমভি গোল্ডেন স্টার জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছেছে।
শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) খাদ্য মন্ত্রণালয় থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এমন তথ্য দেওয়া হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, এটি বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আমলে মিয়ানমার থেকে আমদানিকৃত চালের প্রথম চালান। জাহাজে রক্ষিত চালের নমুনা সংগ্রহপূর্বক ভৌত পরীক্ষা শেষে দ্রুত খালাসের কাজ শুরু হবে। এজন্য ইতোমধ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
এরআগে পাকিস্তান থেকে চাল আমদানি করার কথা জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। ১৪ জানুয়ারি খাদ্য অধিদপ্তর ও ট্রেডিং করপোরেশন অব পাকিস্তানের (টিসিপি) মধ্যে এ বিষয়ে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই হয়েছে।
আরও পড়ুন: ভারত-পাকিস্তান থেকে ১ লাখ টন চাল আমদানি করবে বাংলাদেশ
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবদুল খালেক ও টিসিপির চেয়ারম্যান সৈয়দ রাফিউ বশির শাহ নিজ নিজ পক্ষে সমঝোতা স্মারকে সই করেন।
খাদ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, সরকারের ক্রয় কমিটির অনুমোদনের পর চাল আমদানির প্রক্রিয়া শুরু হবে। ওই চাল আগামী ফেব্রুয়ারির মধ্যে দেশে আসতে শুরু করবে।
এ বিষয়ে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, দেশের চালের বাজার স্থিতিশীল এবং অর্থনৈতিক ও বাণিজ্য সম্পর্ক বৃদ্ধি ও শক্তিশালী করতে এই সমঝোতা স্মারক এক নতুন দিগন্তের উন্মোচন করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
৩ সপ্তাহ আগে
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানোই একমাত্র সমাধান: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানোই একমাত্র সমাধান বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন
সোমবার রাজধানীর একটি হোটেলে ‘বাংলাদেশ-চীনের সম্পর্ক: ভবিষ্যত দৃষ্টিভঙ্গি’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, রোহিঙ্গা ইস্যুতে চীন শুরু থেকেই সহযোগিতা করে আসছে। রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানোই একমাত্র সমাধান। তারা যাতে তাদের অধিকার ও নিরাপত্তাসহ নিজ দেশে ফিরতে পারে, সেজন্য চীনের আরও সক্রিয় ভূমিকা প্রত্যাশা করি। যাতে রোহিঙ্গা সমস্যার সম্পূর্ণ সমাধান সম্ভব হয়।
আরও পড়ুন: সুসম্পর্ক স্থাপনে সম্মত ঢাকা-দিল্লি: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্কের ৫০ বছর উপলক্ষে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ, ঢাকাস্থ চীন দূতাবাস এবং সেন্টার ফর চায়না স্টাডিজ এ সেমিনারের আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানে চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন, অর্থনীতিবিদ দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজের চেয়ারম্যান এ এফ এম গওসোল আযম সরকার, মহাপরিচালক মেজর জেনারেল ইফতেখার আনিস ছিলেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশ-চীনের মধ্যে সামরিক খাতে গুরুত্বপূর্ণ সহযোগিতা বিদ্যমান রয়েছে। চীন বাংলাদেশে সামরিক সরঞ্জামের বড় সরবরাহকারী। সামরিক বাহিনীর আধুনিকায়নে ও প্রশিক্ষণে চীনের আরও সহযোগিতা আমাদের প্রয়োজন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, সামরিক খাতে দুদেশের গুরুত্বপূর্ণ বিদ্যমান সহযোগিতা জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে কার্যকর অংশগ্রহণে বাংলাদেশের সামর্থ্য বাড়িয়েছে।
বাংলাদেশে অবকাঠামো উন্নয়ন, বিদ্যুৎ, গ্রিন এনার্জি, আইসিটিসহ অন্যান্য খাতে চীনের সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।
বাংলাদেশ-চীনের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক সৌহার্দ্যপূর্ণ সহাবস্থান ও সহযোগিতামূলক সাফল্যের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার পর থেকে বিগত বছরগুলোতে চীন ও বাংলাদেশ নিরলসভাবে একে অপরকে সমান মর্যাদাসম্পন্ন হিসেবে মূল্যায়ন করেছে এবং পারস্পরিক সুবিধা অনুসরণ করেছে। উভয় দেশ প্রথম থেকেই অভিন্ন মৌলিক স্বার্থের বিষয়ে একে অপরকে সমর্থন করেছে এবং নিজ নিজ উন্নয়নে একসঙ্গে কাজ করেছে। এর ফলে বাংলাদেশ-চীনের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক সৌহার্দ্যপূর্ণ সহাবস্থান ও সহযোগিতামূলক সাফল্যের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ সীমান্ত হত্যার প্রতিবাদের ভাষাকে আরও ‘শক্তিশালী’ করেছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
৩ মাস আগে
টেকনাফে সাড়ে ১১ কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ, মিয়ানমারের ২ নাগরিক আটক
কক্সবাজারের টেকনাফে স্বর্ণ পাচারের অভিযোগে মিয়ানমারের দুই নাগরিককে আটক করা হয়েছে। এ সময় তাদের কাছ থেকে ১০ দশমিক ৫ কেজির স্বর্ণ জব্দের দাবি করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।
সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) রাতে টেকনাফ পৌরসভার অলিয়াবাদ থেকে তাদের আটক করা হয়।
আটকেরা হলেন- মো. হাফিজুর রহমান (২৮) ও মো. আনোয়ার (৩০)।
মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১টার দিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন টেকনাফ ২ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মহিউদ্দীন আহমেদ।
আরও পড়ুন: ঝিনাইদহে ১৮১ ভরি স্বর্ণ জব্দ, আটক ১
তিনি জানান, মিয়ানমারের দুইজন নাগরিক পাচারের উদ্দেশ্যে টেকনাফ পৌরসভার অলিয়াবাদ এলাকায় অবস্থান করে। বিজিবির গোয়েন্দার মাধ্যমে খবর পেয়ে সেখানে অভিযান চালিয়ে ১০ কেজি ৫০০ গ্রাম স্বর্ণসহ মিয়ানমারের মুদ্রা ২ লাখ ২৯ হাজার ৫০০ কিয়াত এবং ১০টি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়।
তিনি আরও জানান, জব্দ হওয়া স্বর্ণের আনুমানিক মূল্য ১১ কোটি ৫২ লাখ টাকা। এ সময় দুই যুবককে আটক করা হয়।
আরও পড়ুন: বেনাপোল সীমান্তে ২ কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ, গ্রেপ্তার ১
৪ মাস আগে
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরু করতে ইতিবাচক মিয়ানমার
মিয়ানমারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী থান সুই রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরুর বিষয়ে ইতিবাচক সাড়া দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
ভারতের রাজধানী নয়া দিল্লিতে বিমসটেক দেশগুলোর পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের দ্বিতীয় রিট্রিটে যোগদানের পাশাপাশি ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে মিয়ানমারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী তার এ মনোভাব ব্যক্ত করেন।
রিট্রিটের প্রথম দিন বৃহস্পতিবার (১১ জুলাই) সন্ধ্যায় এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
ড. হাছান মিয়ানমারের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে তাদের পূর্বের আলোচনাগুলোর কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, মিয়ানমার দীর্ঘদিন ধরে বলে আসছে, তারা তাদের দেশ থেকে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত হয়ে বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গা নাগরিকদের ফেরত নিতে সম্মত আছে। কিন্তু এটি কার্যকরের কোনো চিহ্ন এখনো দেখা যাচ্ছে না।
'প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া শুরু হলেই কেবল মিয়ানমার তাদের প্রতিশ্রুতি রক্ষার নজির রাখতে পারে' উল্লেখ করে বিষয়টির ওপর গভীর গুরুত্বারোপ করেন তিনি।
মিয়ানমারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী থান সুই এ ব্যাপারে ইতিবাচক সাড়া দেন এবং তার সরকারের সঙ্গে আলোচনা করে দ্রুত প্রত্যাবাসন শুরুর অভিপ্রায় পুণর্ব্যক্ত করেন।
আরও পড়ুন: সবার সঙ্গে দেশের সুসম্পর্ক দেখে গাত্রদাহ হচ্ছে বিএনপির : পররাষ্ট্রমন্ত্রী
এদিকে রিট্রিটের শেষ দিন শুক্রবার ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন বিমসটেক পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা।
এ দিন সকালে নয়া দিল্লির কল্যাণ মার্গে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন পঞ্চবটিতে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদসহ রিট্রিটে যোগদানকারী ভুটান, ভারত, মিয়ানমার, শ্রীলঙ্কা ও থাইল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা ও নেপালের পররাষ্ট্র সচিব ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ৭টি দেশের আঞ্চলিক জোট 'বে অব বেঙ্গল ইনিশিয়েটিভ ফর মাল্টিসেক্টরাল, টেকনিক্যাল অ্যান্ড ইকোনমিক কোঅপারেশন (বিমসটেক)' সদস্য রাষ্ট্রগুলোর পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা এই রিট্রিটে বিমসটেক প্রক্রিয়াকে আরও শক্তিশালী করার বিভিন্ন উপায় নিয়ে আলোচনায় অংশ নেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ সম্মেলনে বাংলাদেশের কার্যকর অবস্থান তুলে ধরার পাশাপাশি ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস জয়শঙ্করের সঙ্গেও সংক্ষিপ্ত পার্শ্ববৈঠকে নিত্যপণ্য আমদানি সুবিধা অব্যাহত রাখা ও তিস্তা প্রকল্পের জন্য কারিগরি দল পাঠানোর বিষয়সহ দ্বিপক্ষীয় স্বার্থ নিয়ে আলোচনা করেন।
আরও পড়ুন: নয়াদিল্লিতে বিমসটেক রিট্রিটে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান
৬ মাস আগে
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে মিয়ানমার আরও সচেষ্ট হবে বলে আশ্বাস বিদায়ী রাষ্ট্রদূতের
বাংলাদেশের অবস্থানরত রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবর্তনে মিয়ানমার আরও সচেষ্ট হবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন বাংলাদেশে দেশটির বিদায়ী রাষ্ট্রদূত অং কিও মো।
রবিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে এ কথা বলেন তিনি।
রোহিঙ্গাদের পূর্ণ নাগরিক অধিকারসহ মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনই চলমান পরিস্থিতির একমাত্র সমাধান উল্লেখ করে মন্ত্রী ড. হাছান রাষ্ট্রদূতকে বলেন, চলতি বছর উগান্ডায় দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে মিয়ানমারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তন শুরু করতে চান বলেই মতপ্রকাশ করেছেন। প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়াটি অন্ততপক্ষে শুরু করার মধ্য দিয়ে মিয়ানমার তাদের সদিচ্ছার প্রদর্শন করতে পারে।
এ সময় মিয়ানমারের অভ্যন্তরে তাদের সেনাবাহিনী ও বিবদমান গোষ্ঠিগুলোর চলমান সশস্ত্র সংঘাতকে এ ক্ষেত্রে অন্তরায় হিসেবে বর্ণনা করেন রাষ্ট্রদূত অং কিও মো । মিয়ানমার এ বিষয়ে আরও সচেষ্ট হবে বলেও আশ্বাস দেন তিনি।
বৈঠকে রোহিঙ্গা বিষয় ছাড়াও বাণিজ্য বাড়ানোসহ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের নানা দিক নিয়ে আলোচনা করেন তারা।
এছাড়াও রবিবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে 'সিনিয়র অফিশিয়ালস মিটিং'য়ে সভাপতিত্ব করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন পরিচালিত এ সভায় কূটনৈতিক ও দাপ্তরিক বিভিন্ন বিষয়ে দিকনির্দেশনা দেন মন্ত্রী।
সভায় আরও ছিলেন অতিরিক্ত পররাষ্ট্র সচিব ড. নজরুল ইসলাম ও সকল উইংয়ের মহাপরিচালকরা।
সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের সঙ্গে সুসমন্বয়, দূতাবাসগুলোর কার্যক্রম তদারকি, প্রবাসী সেবার মানবৃদ্ধি, মিশনগুলোর ট্রেড টার্গেট বাস্তবায়ন ও কার্যক্রম ইনস্পেকটর জেনারেল অভ মিশনসের মাধ্যমে পরিদর্শনসহ মন্ত্রণালয় ও এর মিশনগুলোর নানা কার্যক্রমের ওপর কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করেন ও প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেন মন্ত্রী ড. হাছান।
৮ মাস আগে
রোহিঙ্গা গণহত্যা: মিয়ানমারের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলার দ্রুত নিরসনে আশাবাদী বাংলাদেশ-গাম্বিয়া
রোহিঙ্গা গণহত্যার অভিযোগে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার দ্রুত নিরসনে বাংলাদেশ ও গাম্বিয়া আশাবাদী।
শুক্রবার (৩ মে) গাম্বিয়ার বানজুলে গাম্বিয়ার বিচার বিষয়ক মন্ত্রী ও অ্যাটর্নি জেনারেল এইচ. ই. দাউদা এ. জালো পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতকালে তারা এই আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।
গাম্বিয়ার বানজুলে ২-৩ মে অনুষ্ঠিত অর্গানাইজেশন ফর ইসলামিক কো-অপারেশন (ওআইসি)- এর ১৫তম শীর্ষ সম্মেলনের প্রাক-প্রস্তুতিমূলক পররাষ্ট্র মন্ত্রী পর্যায়ের সভার সাইডলাইনে তারা এই বৈঠকে মিলিত হন।
গাম্বিয়ার বানজুলে ২-৩ মে অনুষ্ঠিত অর্গানাইজেশন ফর ইসলামিক কো-অপারেশন (ওআইসি)- এর ১৫তম শীর্ষ সম্মেলনের
পররাষ্ট্র মন্ত্রী পর্যায়ের এই সভায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের নেতৃত্বে বাংলাদেশ প্র্রতিনিধিদল অংশগ্রহণ করছে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে ইফাদের নতুন কার্যালয় কৌশলগত মাইলফলক: ভাইস প্রেসিডেন্ট
গাম্বিয়ার বিচার বিষয়ক মন্ত্রী ও অ্যাটর্নি জেনারেল মিয়ানমার থেকে বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে মানবিক বিবেচনায় বাংলাদেশে আশ্রয় দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আন্তরিক ধন্যবাদ জানান। একইসঙ্গে রোহিঙ্গা গণহত্যা মামলা পরিচালনার জন্য অর্থ সাহায্য দেওয়ার জন্য তিনি বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান।
সৌজন্য সাক্ষাতকালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বাংলাদেশে অবস্থানরত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর রক্ষণাবেক্ষণে বাংলাদেশের গৃহীত পদক্ষেপসমূহ তুলে ধরার পাশাপাশি ভবিষ্যত প্রতিবন্ধকতাসমূহও তুলে ধরেন।
রোহিঙ্গা সমস্যার টেকসই সমাধানের লক্ষ্যে বাংলাদেশে অবস্থানরত রোহিঙ্গাদের তাদের নিজভূম মিয়ানমারে প্রত্যাবাসন শুরু করার প্রতিও পররাষ্ট্রমন্ত্রী গুরুত্বারোপ করেন। এ প্রেক্ষিতে গাম্বিয়ার বিচার বিষয়ক মন্ত্রী ও অ্যাটর্নি জেনারেল বাংলাদেশে অবস্থানরত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর বর্তমান অবস্থা সরেজমিনে দেখার আগ্রহ প্রকাশ করেন।
আরও পড়ুন: এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ঝুঁকিপূর্ণ মানুষের জন্য ৫০০ কোটি ডলারের এডিএফ গঠনে সম্মতি
সৌজন্য সাক্ষাতকালে গাম্বিয়ার বিচার বিষয়ক মন্ত্রী ও অ্যাটর্নি জেনারেল রোহিঙ্গা গণহত্যা মামলার বর্তমান চিত্র তুলে ধরেন। এবং মিয়ানমারের বিরুদ্ধে গণহত্যা মামলার অভিযোগ প্রমাণে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
মামলা পরিচালনার জন্য প্রয়োজনের তুলনায় অপর্যাপ্ত তহবিরের বিষয়টিও তুলে ধরেন গাম্বিয়ার বিচারমন্ত্রী। তিনি ওআইসিতে গাম্বিয়ার সভাপতিত্ব থাকাকালীন সদস্য রাষ্ট্রসমূহের নিকট থেকে আরও সহযোগিতা প্রাপ্তির বিষয়ে ব্যক্ত করেন।
এর প্রেক্ষিতে মামলা পরিচালনার জন্য বাংলাদেশের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় আইনি সাহায্য ও সাক্ষ্য প্রমাণ সরবরাহের আশ্বাস দেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান।
উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের ২৯ মে অনুষ্ঠিত ওআইসি’র ১৪তম শীর্ষ সম্মেলনের প্রাক-প্রস্তুতিমূলক পররাষ্ট্র মন্ত্রী পর্যায়ের সভার সাইডলাইনে গাম্বিয়ার নেতৃত্বে রোহিঙ্গা বিষয়ক মন্ত্রী পর্যায়ের এডহক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
সেই সভায় আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (আইসিজে)- এ মিয়ানমারের আরাকান রাজ্যে রোহিঙ্গাদের আইনি অধিকার প্রতিষ্ঠার বিষয়ে গাম্বিয়ার নেতৃত্বে মামলা করার বিষয়ে ঐকমত্য হন নেতারা।
একই সঙ্গে মামলার উদ্যোগ গ্রহণ করাসহ অন্যান্য আইনি ও আর্থিক সহযোগিতার ব্যাপারে ওআইসি সদস্য দেশগুলোর পক্ষ থেকে সাহায্যের প্রতিশ্রুতি পাওয়া যায়। এরই ধারাবাহিকতায় ২০১৯ সালে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে (আইসিজে) মিয়ানমারের বিরুদ্ধে গণহত্যার অভিযোগে মামলা দায়ের করে গাম্বিয়া।
আরও পড়ুন: জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় প্রচেষ্টা ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন জোরদারের আহ্বান এডিবি প্রেসিডেন্টের
৯ মাস আগে
মিয়ানমার থেকে ফিরেছে ১৭৩ বাংলাদেশি
মিয়ানমারের রাখাইনে কারাগারে বন্দী থাকা ১৭৩ জন বাংলাদেশি নাগরিক দেশে ফিরেছেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মিয়ানমার অনুবিভাগের বিশেষ উদ্যোগে দেশে ফেরেন তারা।
বুধবার (২৪ এপ্রিল) মিয়ানমারের জাহাজ চিন ডুইন তাদের নিয়ে বাংলাদেশে আসে।
কমল জেটিঘাটে আগত বাংলাদেশি নাগরিকদের অভ্যর্থনা জানান কক্সবাজার সদরের স্থানীয় সংসদ সদস্য সাইমুম সরওয়ার।
অন্যদিকে মিয়ানমারে চলমান অভ্যন্তরীণ সংঘর্ষকালে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া ২৮৮ জন মিয়ানমারের বিজিপি, সেনা, ইমিগ্রেশন ও অন্যান্য সদস্যরা আগামী ২৫ ও ২৬ এপ্রিল প্রত্যাবাসনের কার্যক্রম শেষে তাদের নিজ দেশে ফিরে যাবেন।
কক্সবাজারে বিআইডাব্লিউটিএ ঘাটে প্রত্যাবাসন কার্যক্রম আয়োজন করা হয়েছে।
মিয়ানমার ও বাংলাদেশের নাগরিকদের ফেরতের বিষয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নেতৃত্বে একাধিক আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা হয়। এরপর দুই দেশের নাগরিকদের প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া শুরু হয়।
বাংলাদেশে অবস্থিত মিয়ানমারের দূতাবাস ও ইয়াঙ্গুনে বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে মিয়ানমারের কাছে প্রত্যাবাসনের প্রস্তাব করা হয়।
আরও পড়ুন: মিয়ানমার থেকে দেশে ফিরছেন ১৭৩ বাংলাদেশি
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সহায়তায় মিয়ানমারে বন্দী বাংলাদেশি নাগরিকদের নাগরিকত্ব যাচাই কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়।
প্রথমে মিয়ানমার কারাভোগ শেষ করেছেন অথবা সাধারণ ক্ষমা পেয়েছেন এমন ১৪৪ জন যাচাইকৃত বাংলাদেশি নাগরিকদের ফেরত পাঠাতে রাজি হয়। পরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিশেষ তৎপরতায় মিয়ানমারে কারাভোগ শেষ, কারাভোগরত এবং বিচারাধীন সকল নাগরিকত্ব যাচাই করা বাংলাদেশিদের দেশে ফেরত পাঠাতে রাজি হয় দেশটি। পরে আরও ২৯ বাংলাদেশি নাগরিককে মুক্তি দেয়।
ইয়াঙ্গুনে বাংলাদেশ দূতাবাসের যোগাযোগ এবং সিতওয়েতে বাংলাদেশ কনস্যুলেটের প্রতিনিধি মিয়ানমারের সঙ্গে সমন্বয় করে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেন।
মিয়ানমারের জাহাজযোগে আসা বাংলাদেশি নাগরিকদের ইমিগ্রেশন, স্বাস্থ্য পরীক্ষাসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য কার্যক্রম এবং মিয়ানমারের সেনা ও অন্যান্য সদস্যদের পাঠাতে প্রয়োজনীয় কার্যক্রম শেষ হলে বাংলাদেশি নাগরিকদের তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
১৭৩ বাংলাদেশির মধ্যে কক্সবাজারের ১২৯ জন, বান্দরবানের ৩০ জন, রাঙামাটির ৭ জন এবং খাগড়াছড়ি, নোয়াখালী, নারায়ণগঞ্জ, চট্টগ্রাম, রাজবাড়ী, নরসিংদী ও নীলফামারী জেলার একজন করে রয়েছেন।
বিজিবির নাইক্ষ্যংছড়ি ক্যাম্পে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমারের বিজিপি ও অন্যান্য সদস্যদের দ্রুত শনাক্তকরণ ও প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টেশন শেষে বাংলাদেশে নিযুক্ত মিয়ানমার দূতাবাস ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধির উপস্থিতিতে তাদের হস্তান্তর করা হবে।
চলতি বছরে এ পর্যন্ত ছয়শ’র বেশি আশ্রয়প্রার্থী মিয়ানমারের বিজিপি ও সামরিক বাহিনীর সদস্যকে মানবিক বিবেচনায় আশ্রয় দেওয়া ও প্রত্যাবর্তনের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: মিয়ানমার সীমান্তে আগের মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে না: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
৯ মাস আগে
প্রধানমন্ত্রী সব প্রতিবন্ধকতা উপড়ে ফেলে দেশ ও জাতিকে এগিয়ে নিয়ে চলেছেন: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সব প্রতিবন্ধকতা উপড়ে ফেলে দেশ ও জাতিকে এগিয়ে নিয়ে চলেছেন বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।
তিনি বলেন, ‘বারবার মৃত্যু উপত্যকা থেকে ফিরে বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা বিচলিত হননি, বরং আরও দৃপ্ত পদভারে জনগণের সংগ্রামের কাফেলাকে এগিয়ে নিয়েছেন, দেশকে বিশ্বের বুকে মর্যাদা ও সম্মানের আসনে আসীন করেছেন।’
শুক্রবার সন্ধ্যায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।
অনুষ্ঠানে একুশে পদকে ভূষিত সাংবাদিক প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের (পিআইবি) মহাপরিচালক জাফর ওয়াজেদের 'ভুবনজোড়া শেখ হাসিনার আসনখানি' বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘জননেত্রী শেখ হাসিনার মতো নেতৃত্ব বর্তমান বিশ্বে বিরল। তিনি শুধু দেশেরই নন, তিনি আজ বিশ্বনেতা। যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক বলেছেন, শেখ হাসিনা শুধু তারই নন, তার সন্তানদেরও প্রেরণা। ভারতের প্রিয়াঙ্কা গান্ধী শেখ হাসিনাকে জড়িয়ে ধরে তাকে নিজের প্রেরণা বলে উল্লেখ করেছেন। ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত বলেছেন, আরব বিশ্বে একজন শেখ হাসিনা থাকলে হয়তো গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করা যেত।’
আরও পড়ুন: দায়িত্বশীল ও টেকসই সমুদ্র ব্যবস্থাপনায় সম্মিলিত প্রয়াসের আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
হাছান আরও বলেন, যে কোনো বিশ্বসভায় শেখ হাসিনা যোগ দিলে তিনিই মনোযোগের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হন।
৯ মাস আগে
ফেরত যাবে মিয়ানমারের ১৮০ সেনা, ফিরবে ১৭০ বাংলাদেশি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমারের ১৮০ জন সীমান্তরক্ষী ও সেনাসদস্যকে ফেরত পাঠানোর পাশাপাশি মিয়ানমারে আটকে পড়া ১৭০ জন বাংলাদেশিকে দেশে আনতে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
মঙ্গলবার (৩ এপ্রিল) দুপুরে ঢাকার সেগুনবাগিচায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ কথা জানান।
মন্ত্রী বলেন, মিয়ানমারের ১৭৭ জন বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি) সদস্য ও পরে তাদের তিনজন সেনাসদস্য বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে। আমাদের সঙ্গে আলোচনায় মিয়ানমার সরকার তাদের ফেরত নিতে সম্মত হয়েছে। তারা নৌপথের প্রস্তাব দিয়েছিল, আমরা এ সপ্তাহেই তাদের ফেরত পাঠাবো বলে আশা করছিলাম। কিন্তু সমুদ্র অনুকূলে না থাকায় আগামী সপ্তাহে বা সমুদ্র শান্ত হলে সহসাই তাদের পাঠানো হবে।
আরও পড়ুন: যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের সহায়তায় উপকূলের সুবিধাবঞ্চিত ১২শ’ তরুণীর কর্মসংস্থান করেছে ব্র্যাক
পাশাপাশি মিয়ানমারে আটকে পড়া ১৭০ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল, সেটিতেও তারা ইতিবাচক সাড়া দিয়েছে বলে জানান ড. হাছান।
রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলায় ১৩ মার্চ জেনেভায় অনুষ্ঠিত জয়েন্ট রেসপন্স প্ল্যান (জেআরপি) সভায় আন্তুর্জাতিক পর্যায়ে কেমন সাড়া মিলছে -এ প্রশ্নে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সুইজারল্যান্ডে জেআরপি সভায় আমাদের পররাষ্ট্র সচিব এবং প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব যোগ দিয়েছেন এবং আমাদের প্রস্তাবিত অর্থ ও সহযোগিতায় গত বছরের তুলনায় ভালো সাড়া মিলছে।
আরও পড়ুন: অটিজম সচেতনতায় দক্ষিণ এশিয়ায় অগ্রগামী বাংলাদেশ: মিয়ানমারে বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত
১০ মাস আগে