উগান্ডা
উগান্ডায় মহাসড়কে একসঙ্গে চার গাড়ি দুর্ঘটনায়, নিহত ৪৬
আফ্রিকার দেশ উগান্ডার পশ্চিমাঞ্চলে গুরুত্বপূর্ণ এক মহাসড়কে একসঙ্গে একাধিক যানবাহন দুর্ঘটনায় অন্তত ৪৬ জন নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে দেশটির পুলিশ। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও অনেকে।
স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (২২ অক্টোবর) দিবাগত রাতে কামপালা-গুলু মহাসড়কে বিপরীত দিক থেকে আসা দুটি বাস মুখোমুখি সংঘর্ষে জড়ানোর পর তাদের সঙ্গে একটি লরি ও একটি কারও দুর্ঘটনায় পড়ে বলে এক বিবৃতিতে জানিয়েছে উগান্ডার পুলিশ।
তাদের তথ্যমতে, বিপরীত দিক থেকে আসা দুটি বাস একসঙ্গে অন্য যানবাহনকে ওভারটেক করার চেষ্টা করার সময় কিরিয়ানডঙ্গো শহরের কাছে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।
পুলিশ শুরুতে ৬৩ জন নিহত হয়েছে বলে জানালেও পরে সংখ্যা কমায়। তারা বলে, প্রাথমিকভাবে অচেতন অনেককেই তারা মৃত ধরে নিয়েছিলেন।
দুর্ঘটনায় নিহতের পাশাপাশি অনেকেই আহত হয়েছে। তাদের বেশিরভাগকেই কাছাকাছি একটি সরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
দুর্ঘটনার পর পুলিশ গাড়িচালকদের ‘বিপজ্জনক ও বেপরোয়া ওভারটেকিং’ এড়িয়ে চলতে আহ্বান জানিয়েছে। দেশে দুর্ঘটনার অন্যতম প্রধান কারণ এই ওভারটেকিং বলেও দাবি করেন তারা।
৪৪ দিন আগে
উগান্ডায় ইবোলা টিকার পরীক্ষামূলক প্রয়োগ শুরু
উগান্ডায় ইবোলা ভাইরাস শনাক্তের পরে রোগীদের পরীক্ষামূলক টিকা দিতে শুরু করেছে দেশটি। উগান্ডায় ভাইরাসটির সুদান প্রজাতির বিস্তারে ১ জনের মৃত্যু ও দুইজন আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে বলে এক প্রতিবেদনে বলেছে বার্তা সংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস (এপি)।
প্রথম পর্যায়ে দেশটির স্বাস্থ্যকর্মী ও আক্রান্ত ব্যক্তিদের টিকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) রাজধানী কাম্পালাতে একজন নার্সের মৃত্যু ও পরিবারের আরও দুজন সদস্য আক্রান্ত হওয়ায় দেশটিতে টিকার পরীক্ষামূলক প্রয়োগ শুরু করা হয়।
ভাইরাসটির প্রাদুর্ভাবের উৎস জানতে কাজ করছে কর্তৃপক্ষ। তারা জানিয়েছে, ইবোলা সংক্রমিত ব্যক্তির শরীরের যেকোনো তরল কিংবা মলমূত্রের সংস্পর্শে অন্যরা সংক্রমিত হতে পারেন। ভাইরাসটির উপসর্গ হিসেবে আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরে দেখা দিতে পারে জ্বর। হতে পারে বমি, ডায়রিয়া, শরীর ব্যথা। এছাড়াও কিছুক্ষেত্রে শরীরের অভ্যন্তরে ও বাইরে রক্তক্ষরণ হতে পারে।
কাম্পালার বিশাল ও ভ্রাম্যমাণ ৪০ লাখ জনসংখ্যার মধ্যে সংক্রমণ মোকাবিলা চ্যালেঞ্জিং হতে পারে।
উগান্ডার স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয় জানিয়েছে, ভাইরাসে প্রাণ হারানো সেই নার্স একটি সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। তিনি আক্রান্ত হওয়ার আগে দেশের পূর্বঞ্চলের এমবেলাতে গিয়েছিলেন। তবে হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়া আগে তিনি কবিরাজের চিকিৎসাও নিয়েছিলেন।
তিনি আনুমানিক ২৩৫ জন মানুষের সংস্পর্শে এসেছেন বলে ধারণা করছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। উগান্ডা একটি ঘনবসতিপূর্ন দেশ হওয়ায় ভাইরাসটির বিস্তার ঠেকাতে হিমশিম খাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
আন্তজার্তিক এইডস ভ্যাকসিন ইনিশিয়েটিভের দেওয়া ২০০০ টিকা পরীক্ষামূলকভাবে প্রয়োগ করা হবে বলে জানিয়েছে দেশটির স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার আফ্রিকার আঞ্চলিক পরিচালক মাতশিদিসো মোয়েতি ইবোলা ভাইরাসের প্রতিরোধমূলক টিকা পরীক্ষাকে জনস্বাস্থ্যের জন্য একটি উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হিসেবে অভিহিত করেছেন। স্বাস্থ্য সুরক্ষায় বিশ্বব্যাপী সহযোগিতার গুরুত্বকেও তুলে ধরেন তিনি।
আরও পড়ুন:দেশে প্রথমবারের মতো ৫ জনের শরীরে রিওভাইরাস শনাক্ত
জাতিসংঘের স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে ট্রাম্প প্রশাসন সরে আসার পর এবং বিদেশি সহায়তা বন্ধের পর ইবোলায় এটিই প্রথম আক্রান্তের ঘটনা। উগান্ডায় ইতোপূর্বে ইবোলার বেশ কয়েকটি ধরণ শনাক্ত হয়েছে। এর মধ্যে ২০০০ সালে দেশটিতে ইবোলায় শত শত মানুষের মৃত্যু হয়েছিল। ভাইরাসটির বিস্তার নিয়ন্ত্রণে সংস্পর্শ এড়িয়ে চলা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। ভাইরাসটি একটি ভাইরাল হেমোরেজিক জ্বর হিসেবে মানব শরীরে দেখা দেয়।
২০১৮ থেকে ২০২০ সালে পূর্ব কঙ্গোর জায়ার প্রজাতির ভাইরাসটি প্রতিরোধে কার্যকর হয়েছিল আরভিএসএফ-জেইবিওভি ভ্যাকসিন। এর মাধ্যমে দেশটির প্রায় ৩ হাজার ব্যক্তির প্রাণ রক্ষা পেয়েছিল। উগান্ডায় ইবোলা ভাইরাস সংক্রমণ নিশ্চিত হওয়ার মাধ্যমে পূর্ব আফ্রিকায় ভাইরাল হেমোরেজিক জ্বরের প্রাদুর্ভাবের ধারাবাহিকতা বৃদ্ধি করেছে। গত মাসে তানজানিয়ায় মারবার্গ রোগের প্রাদুর্ভাব ঘোষণা করে। এর আগে দেশে মারবার্গ প্রাদুর্ভাব শেষ হওয়ার ঘোষণা দেয় রুয়ান্ডা।
ছড়িয়ে পড়া ইবোলা ভাইরাসটি ঠিক কিভাবে ছড়িয়ে পড়েছে তা নিশ্চিত করতে না পারলেও বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন সংক্রমিত কোনো পশুর কাঁচা মাংস খাওয়ার কারণে আক্রান্ত হয়ে থাকতে পারেন প্রথম সংক্রমিত ব্যক্তি।
ইবোলা ভাইরাস প্রথম শনাক্ত হয়েছিল ১৯৭৬ সালে। দক্ষিণ সুদান ও কঙ্গো প্রজাতন্ত্রের ইবোলা নদীর তীরে ব্যপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছিল ভাইরাসটি। ইবোলা নদীর নামানুসারে ভাইরাসটির নামকরণ করা হয়েছিল।
আরও পড়ুন:কোভিড ল্যাবসৃষ্ট ভাইরাস: আস্থা কম সিআইএ’র সিদ্ধান্তে
৩০৪ দিন আগে
অদ্ভূত ভাইরাস ‘ডিঙ্গা ডিঙ্গা’: নাচ যেখানে সংক্রমণের প্রধান লক্ষণ
নির্দিষ্ট স্পন্দনে আন্দোলিত হচ্ছে সমস্ত শরীর। কখনও মন্থর গতিতে কখনও বা প্রচণ্ড ঝাঁকুনিতে রূপ নিচ্ছে এই নড়াচড়া। অথচ আপাতদৃষ্টিতেও একে খিচুনি বলে মনে হচ্ছে না। বরং প্রতিটি অঙ্গভঙ্গিতে ফুটে উঠছে অসংলগ্ন নাচের মুদ্রা। অত্যন্ত বিস্ময়ের ব্যাপার হলেও এটি আসলে একটি অসুস্থতার লক্ষণ। বলা হচ্ছে ডিঙ্গা ডিঙ্গা নামক এক নতুন ভাইরাসের সংক্রমণের কারণে এরকমটা হচ্ছে। চলুন, এই ডিঙ্গা ডিঙ্গা ভাইরাসের উৎপত্তি, জটিলতা এবং প্রতিরোধের সর্বশেষ অবস্থা সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
ডিঙ্গা ডিঙ্গা ভাইরাস
অদ্ভূত উপসর্গের ভাইরাসটির সংক্রমণ দেখা গেছে পূর্ব আফ্রিকার দেশ উগান্ডার একটি জেলা বুন্ডিবুগিওতে। নামটিও দেওয়া হয়েছে স্থানীয়ভাবে- ‘ডিঙ্গা ডিঙ্গা’, যার অর্থ ‘নাচের মতো কম্পন’।
সংক্রামিত রোগীর শরীর এমনভাবে কাঁপতে থাকে যে, দেখে মনে হয় তিনি নৃত্য করছেন।
অস্বাভাবিক এই উপসর্গের জের ধরে বিশেষজ্ঞরা ভাইরাসের ঐতিহাসিক সাদৃশ্য খুঁজে পেয়েছেন। ১৫১৮ সালে ফ্রান্সের স্ট্রস্বার্গে জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত কয়েকশ লোক এমন নাচের রোগে আক্রান্ত হয়েছিল। এই নাচ থেকে ধীরে ধীরে প্রথমে ক্লান্তি অতঃপর চরম পর্যায়ে মৃত্যুও ঘটেছিল। স্থানীয় জনসাধারণের অনেকেই বিষয়টিকে আমলে নিলেও আসলে তৎকালীন অবস্থার সঙ্গে এই ভাইরাসের সরাসরি কোনো যোগসূত্র নেই।
আরো পড়ুন: রক্তের গ্রুপ: কে কাকে রক্ত দিতে পারবে?
ডিঙ্গা ডিঙ্গা ভাইরাস সংক্রমণের কারণ
ভাইরাসের উৎপত্তি কিভাবে আর কিসের মাধ্যমে ছড়িয়েছে তার সুস্পষ্ট কোনো হদিশ এখনও স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বের করতে পারেননি। ধারণা করা হচ্ছে- পরিবেশগত কোনো উপাদান থেকেই এর উদ্ভব হতে পারে। এটি ছোঁয়াচে কিনা তাও নিশ্চিত নয়, তবে চিকিৎসকরা আক্রান্ত রোগীর সংস্পর্শ এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিচ্ছেন।
ডিঙ্গা ডিঙ্গা ভাইরাস সংক্রমণের লক্ষণ
এখন পর্যন্ত সংক্রমণটির যে উপসর্গগুলো পরিলক্ষিত হয়েছে, তা হলো:
সমস্ত শরীর জুড়ে অসংলগ্ন নড়াচড়া, যা আপাত দৃষ্টে নাচের মতো। এই নড়াচড়ায় আক্রান্ত ব্যক্তির নিজের শরীরের ওপর কোনো নিয়ন্ত্রণ থাকে না। কখনও কখনও এই কাঁপুনি এতটাই তীব্র হয়ে ওঠে যে হাঁটার জন্য পদক্ষেপ ফেলাই দুষ্কর হয়ে যায়।
সংক্রমিত ব্যক্তি চরম দুর্বলতা এবং ক্লান্তি অনুভব করে। একই সঙ্গে প্রচণ্ড জ্বর দেখা দেয়। এমন অবস্থা অব্যাহত থাকলে তা ক্রমশ প্যারালাইসিসের দিকে নিয়ে যায়।
আরো পড়ুন: অ্যাজমা, শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানি রোগের কারণ, লক্ষণ ও প্রতিরোধের উপায়
কারা সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হচ্ছে
এই সংক্রমণে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয়েছেন বুন্ডিবুগিও জেলার নারীরা। কিশোরী থেকে শুরু করে মধ্য বয়স্ক মহিলারা পর্যন্ত এই ভাইরাসের শিকার হয়েছেন। অল্প কিছু পুরুষদের মধ্যেও এই লক্ষণগুলো দেখা গেছে, তবে সংখ্যার দিক থেকে নারীদের তুলনায় তা অতি নগণ্য।
এখন পর্যন্ত প্রায় ৩০০ জন ব্যক্তি এতে আক্রান্ত হয়েছেন। তবে স্বস্তির বিষয় হচ্ছে- সদ্য আবিস্কৃত ভাইরাসটিতে এখনও অব্দি কোনো প্রাণহানির খবর পাওয়া যায়নি।
ডিঙ্গা ডিঙ্গা ভাইরাস প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থার সর্বশেষ অবস্থা
স্থানীয় হাসপাতালগুলোতে সংক্রামিত ব্যক্তিদের সাধারণ অ্যান্টিবায়োটিকের মাধ্যমে চিকিৎসার চেষ্টা করা হচ্ছে। অধিকাংশরাই প্রায় এক সপ্তাহের মধ্যে রোগী সুস্থ হয়ে উঠছেন।
স্থানীয় জনসাধারণের মধ্যে অনেকে ভেষজ ওষুধের সরণাপন্ন হচ্ছেন। কিন্তু জেলার স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে স্পষ্ট করে জানানো হয়েছে যে, ভেষজ ওষুধ এই রোগের চিকিৎসা করতে পারে এমন কোনো বৈজ্ঞানিক প্রমাণ নেই।
আরো পড়ুন: ভিমরুলের কামড় কতটা ভয়ংকর? সাবধানতা ও করণীয়
জেলা স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ থেকে প্রাথমিক লক্ষণ দেখা দেওয়া মাত্রই দ্রুত হাসপাতালে নেওয়ার প্রতি জোর আরোপ করা হচ্ছে। এলাকার জনস্বাস্থ্য প্রচারাভিযানগুলো অসুস্থতা সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির চেষ্টা করছে। এতে প্রধান বার্তা হিসেবে থাকছে- ভাইরাসের লক্ষণগুলো দ্রুত শনাক্ত করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ; অতঃপর তাৎক্ষণিকভাবে করণীয়সমূহ। এই কার্যক্রমে স্বাস্থ্যকর্মীদের পাশাপাশি গণসচেতনতা বৃদ্ধিতে অংশ নিচ্ছে সামাজিক সংগঠনগুলো।
পরিশিষ্ট
সংক্রমণের কোনো কারণ শনাক্ত না হওয়ায় ‘ডিঙ্গা ডিঙ্গা’ ভাইরাস গোটা উগান্ডা জুড়ে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। প্রথম দিকে নাচের মতো অদ্ভূত নড়াচড়া দেখা দিলেও চরম পর্যায়ে তা প্যারালাইসিসের দিকে ধাবিত হয়। স্বস্তির বিষয় হচ্ছে যে, সাধারণ অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণে অল্প সময়েই রোগী সুস্থ হয়ে উঠছেন। আর এখন পর্যন্ত এই ভাইরাস সংক্রমণে কোনো মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়নি। প্রতিষেধক তৈরির গবেষণার পাশাপাশি প্রতিরোধমূলক কার্যক্রম হিসেবে দেশটিতে গণসচেতনা সৃষ্টি অব্যাহত রয়েছে।
আরো পড়ুন: বাইপোলার ডিসঅর্ডার: কারণ, লক্ষণ ও প্রতিকার
৩৪৬ দিন আগে
কাম্পালায় সৌদি পররাষ্ট্রবিষয়ক ভাইস মিনিস্টারের সঙ্গে হাছান মাহমুদের সাক্ষাৎ
উগান্ডার কাম্পালায় জোট-নিরপেক্ষ আন্দোলনের (ন্যাম) ১৯তম শীর্ষ সম্মেলনের এক ফাঁকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সৌদি আরবের পররাষ্ট্রবিষয়ক ভাইস মিনিস্টার ওয়ালিদ এল খেরেজি।
রবিবার (২১ জানুয়ারি) সকালে এ বৈঠকে ভাইস মিনিস্টার এল খেরেজি পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের জন্য ড. হাছান মাহমুদকে অভিনন্দন জানান।
এ সময় দুই ভ্রাতৃপ্রতিম দেশের মধ্যে বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও সংযোগ বৃদ্ধিসহ পারস্পরিক স্বার্থের বিভিন্ন বিষয়ে তারা আলোচনা করেন।
উগান্ডার কাম্পালায় ন্যাম ১৯তম শীর্ষ সম্মেলন এবং জি-৭৭ ও চীনের তৃতীয় দক্ষিণ শীর্ষ সম্মেলনে বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন পররাষ্ট্র সচিব (সিনিয়র সচিব) মাসুদ বিন মোমেন, জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি মোহাম্মদ আব্দুল মুহিত, কেনিয়া ও উগান্ডায় বাংলাদেশের হাইকমিশনার তারেক মুহাম্মদ।
আরও পড়ুন: ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে হাছান মাহমুদের সাক্ষাৎ
পাঁচ দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে হাছান মাহমুদের দ্বিপক্ষীয় বৈঠক
৬৮৪ দিন আগে
সংসদীয় কূটনীতির মাধ্যমে আঞ্চলিক সমাধান ও শান্তিপূর্ণ বিশ্ব গড়া সম্ভব: স্পিকার
ঢাকা, ২৭ সেপ্টেম্বর (ইউএনবি)- জাতীয় সংদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, সংসদীয় কূটনীতির মাধ্যমে আঞ্চলিক সমাধান ও শান্তিপূর্ণ বিশ্ব গড়া সম্ভব।
২২৬০ দিন আগে