সাত কলেজ
সাত কলেজ সমন্বয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম আহ্বান ইউজিসির
রাজধানীর সাতটি সরকারি কলেজের সমন্বয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ সনদপ্রাপ্ত বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের লক্ষ্যে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও সংশ্লিষ্ট অংশীজনের কাছে প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম আহ্বান করেছে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি)।
মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম প্রস্তাব বিষয়ে একটি অফিস নোট অনুমোদন করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় করার যৌক্তিকতা পাচ্ছে না সরকার: সিনিয়র সচিব
কলেজগুলো হচ্ছে- ঢাকা কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ, সরকারি তিতুমীর কলেজ, মিরপুর সরকারি বাঙলা কলেজ, বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ, সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ ও কবি নজরুল সরকারি কলেজ।
একটি পূর্ণাঙ্গ সনদপ্রাপ্ত বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের লক্ষ্যে সর্বসাধারণের কাছে প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম আহ্বান করা হচ্ছে। পরবর্তী পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে info@ugc.gov.bd (ইমেইল আইডিতে) নাম প্রেরণের জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে বলে অফিস নোটে উল্লেখ করা হয়েছে।
৩৩ দিন আগে
ঢাবি-সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ অনাকাঙ্ক্ষিত: আইন উপদেষ্টা
আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল বলেছেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা অনাকাঙ্ক্ষিত।
সোমবার (২৭ জানুয়ারি) সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এক সভা শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।
গতকাল সংঘর্ষের ঘটনা বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে এগুলোতো অনাকাঙ্ক্ষিত। এগুলো এড়িয়ে চলার জন্য আমরা আরও বেশি উদ্যোগ নেওয়ার চেষ্টা করব।'
আরও পড়ুন: ভারত শেখ হাসিনাকে ফেরত না দিলে প্রত্যর্পণ চুক্তির লঙ্ঘন হবে: আইন উপদেষ্টা
আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, 'যা করলে এটা সমাধান হবে, সেটা করার চেষ্টা করব।'
৫৫ দিন আগে
ঢাবির অধীন থাকছে না সাত কলেজ: উপাচার্য
সাত কলেজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে থাকছে না বলে জানিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান।
সোমবার (২৭ জানুয়ারি) বেলা সাড়ে ১২টায় সাত কলেজের অধ্যক্ষদের সঙ্গে ঢাবি প্রশাসন এবং উপাচার্যের এক জরুরি সভা শেষে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি।
উপাচার্য বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে থাকছে না সাত কলেজ। একটি সম্মানজনক পৃথকীকরণ প্রক্রিয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। পূর্ববর্তী সব সিদ্ধান্ত বাতিল করে চলতি শিক্ষাবর্ষ থেকেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে নতুন করে আর কোনো ভর্তি কার্যক্রম পরিচালনা না করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
সভাসূত্র জানিয়েছে, শিক্ষার্থীদের দাবি অনুযায়ী, ২০২৪ সালের ২৯ ডিসেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয় গঠিত উচ্চ পর্যায়ের বিশেষজ্ঞ কমিটির মাধ্যমে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে পরবর্তী শিক্ষাবর্ষ পর্যন্ত সাত কলেজের সকল কার্যক্রম পরিচালনার জোর সুপারিশ করা হয়েছে। এই কমিটি যেভাবে সিদ্ধান্ত নেবে, সেভাবেই পরবর্তী কার্যক্রম পরিচালিত হবে। কমিটিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন পূর্ণ সহযোগিতা করবে।
‘এছাড়াও ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে আসন সংখ্যা এবং ভর্তি ফি বিষয়ক সব সিদ্ধান্ত এ কমিটি থেকে গ্রহণ করা হবে। সাত কলেজের যেসব শিক্ষার্থীর বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে শিক্ষা কার্যক্রম চলমান আছে, তাদের ক্ষেত্রে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দায়িত্বশীল থাকবে। যাতে তাদের শিক্ষা জীবন ক্ষতির মুখে না পড়ে।’
আরও পড়ুন: জাতীয়করণের দাবি: শাহবাগে অবস্থান নিয়েছেন ইবতেদায়ি শিক্ষকরা
এর আগে ছয় দফা দাবিতে সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা সরকারকে ৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে। বিকাল ৪টার মধ্যে দাবি না মানলে কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তারা।
গেল রাত থেকে নিউমার্কেট, নীলক্ষেত এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। সংঘর্ষে সাংবাদিক-শিক্ষার্থীসহ ৪০ জনের উপরে আহত হয়েছেন।
সোমবার (২৭ জানুয়ারি) দুপুরে সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা গেল রাতের ঘটনায় ঢাকা কলেজ শহীদ মিনারে সংবাদ সম্মেলন করে ৬ দফা দাবি পেশ করেছেন, যার প্রথম দফায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে পুরো সংঘাতের দায় নিয়ে ক্ষমা চাওয়ার দাবি জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
এছাড়া চার ঘণ্টার মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য মামুন আহমেদের পদত্যাগ দাবি করেছেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।
গত রাতের সংঘাতে ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থী রাকিব গুরুতর আহত হয়েছেন। তাকে হত্যার উদ্দেশ্যে হামলাসহ ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের ওপর নিউমার্কেট থানা পুলিশের ন্যক্কারজনক হামলার ঘটনায় থানার এসি, ওসিসহ জড়িত পুলিশ কর্মকর্তাদের প্রত্যাহার করে তদন্ত সাপেক্ষে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানানো হয়েছে।
এছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সাত কলেজের একাডেমিক এবং প্রশাসনিক সম্পর্কের চূড়ান্ত অবসান ঘটিয়ে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে শিক্ষার্থীদের দাবি অনুযায়ী স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের রূপরেখা প্রণয়নের দাবি জানিয়েছেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।
সংঘাতের সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে ইডেন কলেজ এবং বদরুন্নেসা কলেজসহ সাত কলেজের নারী শিক্ষার্থীদের সম্পর্কে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য এবং অশালীন অঙ্গভঙ্গির অভিযোগ তুলে বিচার দাবি করেছেন সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা।
আরও পড়ুন: সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের ৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে পরিস্থিতি সমাধানের জন্য প্রধান উপদেষ্টা, শিক্ষা উপদেষ্টা, শিক্ষার্থী উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম, ইউজিসি সদস্য এবং ঢাবি ভিসির সমন্বয়ে সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধি টিমের সঙ্গে তাৎক্ষণিক মিটিংয়ের মাধ্যমে এ ঘটনার সমাধান দাবি করা হয়েছে।
এছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংশ্লিষ্ট এলাকার সিটি কর্পোরেশনের রাস্তা জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়ার দাবি জানিয়েছেন তারা।
৫৫ দিন আগে
সাত কলেজের অধিভুক্তি বাতিলের দাবি ঢাবি শিক্ষার্থীদের
সরকারি সাত কলেজের অধিভুক্তি বাতিল ও ছাত্রীদের জন্য নতুন হল নির্মাণের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
শুক্রবার (১ নভেম্বর) বিকাল ৪টায় উপাচার্যের বাসভবনের সামনে এই বিক্ষোভ করেন তারা।
আরও পড়ুন: রাজু ভাস্কর্যের নারীমূর্তিতে হিজাব: ঢাবির তদন্ত কমিটি গঠন
বিক্ষোভকারীরা জোর দিয়ে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় এবং অধিভুক্ত কলেজগুলোর শিক্ষার্থীরা উভয়ই অধিভুক্তিকে সমর্থন করেন না।
দাবি মানা না হলে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন ও প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে দেওয়াসহ আরও কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে ৭২ ঘণ্টার সময়ও বেধে দেন আন্দোলনকারীরা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সহ সমন্বয়ক রায়হান ফেরদৌস বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা অধিভুক্তি প্রত্যাহার চায়।
তিনি বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫৩ শতাংশ শিক্ষার্থী নারী হলেও তাদের মাত্র পাঁচটি আবাসিক হল রয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পর্যাপ্ত আবাসন ব্যবস্থা না থাকা সত্ত্বেও কীভাবে ৭টি কলেজের জন্য নতুন প্রশাসনিক ভবন নির্মাণ করা হবে তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় একটি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান। এ বিষয়ে যেকোনো সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও শিক্ষার্থীদের নেওয়া উচিত। তিনি জোর দেন যে তারা ৭টি কলেজের অধিভুক্তি সমর্থন করে না।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলাদেশ কুয়েত মৈত্রী হলের আবাসিক শিক্ষার্থী নুসরাত ইমরোজ বৈধ আসন পাওয়ার আগে দুই বছর ঘনরুমে থাকার অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, মাস্টার্সের কিছু শিক্ষার্থী এখনো গণরুমে অবস্থান করছে। তিনি বলেন, বাজেট স্বল্পতার কারণে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন হল নির্মাণ করতে পারছে না, কিন্তু কীভাবে তারা ৭টি কলেজের জন্য নতুন প্রশাসনিক ভবন নির্মাণ করতে পারে।
তিনি বলেন, তারা জরুরি ভিত্তিতে ৭ কলেজের অধিভুক্তি বাতিলের দাবি জানান এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনে নতুন স্থাপনা নির্মিত হলে তা ছাত্রীদের জন্য হওয়া উচিত।
প্রতিবাদের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বিষয়টিকে প্রাধান্য দিয়ে সংশ্লিষ্ট উপদেষ্টা ও উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে জরুরি আলোচনার উদ্যোগ নিয়েছে।
এটির জনগুরুত্ব স্বীকার করে, সরকার ইতিবাচক সাড়া দিয়েছে এবং সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থী এবং মূল অংশীজনদের সঙ্গে মন্ত্রণালয় পর্যায়ে একটি জরুরি বৈঠক করতে সম্মত হয়েছে। সম্ভবত আগামী রবিবার বৈঠকটি হবে।
আরও পড়ুন: পাঠ্যপুস্তক পর্যালোচনা কমিটি বাতিলের প্রতিবাদে ঢাবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
১৪২ দিন আগে
সাত কলেজে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ
সারাদেশে অনির্দিষ্টকালের জন্য বাস ও ট্রাক ধর্মঘটের প্রতিবাদে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত রাজধানীর সরকারি সাত কলেজে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীরা। পরে তাদের সঙ্গে যোগ দেন সরকারি ব্যাংকে চাকরি প্রত্যাশীরাও। এতে এ মহাসড়কে শুক্রবার প্রায় এক ঘণ্টার মতো যান চলাচল বন্ধ থাকে।
শুক্রবার সকাল ৮টার দিকে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীরা ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে জড়ো হয়ে সড়কের উভয় প্রবেশপথ অবরোধ করলে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। গণপরিবহন ধর্মঘটের কারণে ভর্তি পরীক্ষার কেন্দ্রে পৌঁছাতে অসুবিধা হওয়ায় তারা সড়ক অবরোধ করেন। এরপর একই কারণে তাদের সঙ্গে সরকারি ব্যাংকে চাকরি প্রত্যাশীরাও যোগ দেন।
আবরার হোসেন নামে এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা কেন্দ্রে যাওয়ার জন্য শুক্রবার ভোরে আমি বাড়ি থেকে বের হই। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় পৌঁছার পর অটোরিকশা চালককে অতিরিক্ত ভাড়া দিতে হয়েছে। তিনি আমাকে সাভার বাসস্ট্যান্ডে নামিয়ে দেন। এখানে এসে দেখতে পাই আমার মতো অনেক ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী বাসের অপেক্ষা করছে।’
আরও পড়ুন: ১১ দফা দাবিতে বিএম কলেজ অচলের হুমকি শিক্ষার্থীদের
তাসনিয়া রহমান নামে বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজে ভর্তিচ্ছু এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘পরীক্ষা কেন্দ্রে যাওয়ার জন্য আমি একটা প্রাইভেট কার ভাড়া করি। কিন্তু বিক্ষোভের কারণে শিমুলতলি এলাকায় আটকে পড়ি।’
সাভার মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী মাইনুল ইসলাম বলেন, পুলিশের হস্তক্ষেপে সকাল ৯টা থেকে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হয়।
জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে সারাদেশে পরিবহন মালিকদের ডাকা অনির্দিষ্টকালের গণপরিহন ও পণ্যবাহী পরিবহন ধর্মঘটের ফলে শুক্রবার সারাদেশে যাত্রীরা চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। ঢাকার বিভিন্ন টার্মিনাল থেকে কোনো দূরপাল্লার বাস ও পণ্যবাহী যানবাহন ছেড়ে যায়নি।
আরও পড়ুন: ৫৯৪ দিন পর ক্লাসে ফিরলো কুবির শিক্ষার্থীরা
ঝরে পড়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা এখনও নিশ্চিত না: শিক্ষামন্ত্রী
১২৩৪ দিন আগে
সাত কলেজের অধিভুক্তি বাতিলের দাবি ঢাবি শিক্ষার্থীদের
ঢাকা, ২৯ সেপ্টেম্বর (ইউএনবি)- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অধীন থেকে সরকারি সাত কলেজের অধিভুক্তি বাতিলের দাবি জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীরা।
২০০২ দিন আগে