রেকর্ড
অবসর নিয়ে আরও স্পষ্ট বার্তা রোনালদোর
অবসর নিয়ে কিছুদিন আগেই নিজের ভাবনা জানিয়েছেন পর্তুগিজ ফুটবল সুপারস্টার ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো। এবার সেটি আরও স্পষ্ট করেছেন তিনি।
৩৯ পেরিয়ে ৪০-এ পা দিতে আর বেশিদিন দেরি নেই। এই বয়সেও দুর্দান্ত পারফর্ম করে চলেছেন রোনালদো। গতরাতে নেশন্স লিগে পোল্যান্ডকে ৫-১ গোলে হারানোর ম্যাচেও জোড়া গোল পেয়েছেন তিনি। তার দ্বিতীয় ও পর্তুগালের পঞ্চম গোলটি আসে দৃষ্টিনন্দন এক বাইসাইকেল কিক থেকে।
এর ফলে জাতীয় দলের জার্সিতে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ জয়ের (১৩২টি) রেকর্ড এখন রোনালদোর। এই রেকর্ড গড়ার পথে তিনি পেছনে ফেলেছেন তারই সাবেক ক্লাব সতীর্থ সের্হিও রামোসকে। ২০২১ সালে স্পেনের জার্সিতে বিদায় নেওয়ার আগে ১৩১ ম্যাচ জেতেন এই রিয়াল মাদ্রিদ কিংবদন্তি।
পাশাপাশি আন্তর্জাতিক ফুটবলে সবচেয়ে বেশি বয়সে জোড়া গোল করার রেকর্ডটিও নিজের করে নিয়েছেন তিনি। জাতীয় দলের হয়ে তার গোলসংখ্যা এখন বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩৫টিতে।
নেশন্স লিগের ‘এ’ লিগের ১ নম্বর গ্রুপের পাঁচ ম্যাচে চার জয় ও একটি ড্রয়ে ১৩ পয়েন্ট নিয়ে ইতোমধ্যে কোয়ার্টার-ফাইনাল নিশ্চিত করেছে পর্তুগাল। একইসঙ্গে ৫ গোল নিয়ে টুর্নামেন্টে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ গোলদাতাও পর্তুগিজ মহাতরকা। অবশ্য সমান সংখ্যক গোল নিয়ে স্লোভেনিয়ার বেনিয়ামিন শেশকোও তার পাশে রয়েছেন।
আরও পড়ুন: অবসরের বিষয়ে আগে কাউকে কিছু জানাবেন না রোনালদো
এই ম্যাচের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে আবারও অবসরের প্রসঙ্গটি উঠে আসে।
তার কথায়, ‘এখন শুধু (খেলা) উপভোগ করতে চাই। অবসর নিয়ে পরিকল্পনা বলতে… যদি নিতে হয় তো আগামী বছর দুয়েকের মধ্যেই নিয়ে নেব।’
‘আসলে কী হবে জানি না। ৪০-এ পড়তে যাচ্ছি…. এখন যতদিন পারি ফুটবল উপভোগ করতে চাই। তবে যতক্ষণ খেলার অনুপ্রেরণা পাচ্ছি, চালিয়ে যেতে থাকব। যখন দেখব ভেতর থেকে আর (খেলার) তাড়না পাচ্ছি না, অবসর নিয়ে নেব।’
তবে খেলা ছাড়ার পর সত্যিই যে ফুটবলের সঙ্গে আর থাকার ইচ্ছা নেই, সে কথাও উল্লেখ করতে ভুললেন না আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে ৪০-এ পা দিতে চলা এই স্কোরিং মেশিন।
‘জাতীয় দল ছাড়ার সিদ্ধান্তটি অবশ্যই ভেবেচিন্তে নেব। তারপর ম্যানেজার হিসেবে আর (ফুটবলে) ক্যারিয়ার শুরু করার পরিকল্পনা নেই। যদিও সময় অনেক কিছু পাল্টে দেয়, তবে এখন পর্যন্ত ফুটবলের বাইরে কিছু করার পরিকল্পনাই রয়েছে আমার।’
কোয়ার্টার ফাইনাল নিশ্চিত করায় ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে গ্রুপের শেষ ম্যাচে রোনালদোকে বিশ্রাম দেওয়া হব বলে জানিয়ে দিয়েছেন কোচ রবের্তো মার্তিনেস।
ক্লাবের হয়েও চলতি মৌসুমের শুরুটা ভালো হয়েছে রোনালদোর। আল-নাসরের হয়ে ১৫ ম্যাচে ১০ গোলের পাশাপাশি তিনটি অ্যাসিস্ট করেছেন তিনি।
১ মাস আগে
অবশেষ জয়যাত্রা থামল সিটির
হারতে যেন ভুলেই গিয়েছিল ম্যানচেস্টার সিটি। গত মৌসুম থেকে টানা অপরাজিত থেকে আরও একবার প্রায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় লিগ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার সম্ভাবনা জাগাচ্ছিল ছিল তারা। তবে বোর্নমাউথের কাছে শেষ পর্যন্ত হার মানতে হয়েছে পেপ গার্দিওলার শিষ্যদের।
ভাইটাইলিটি স্টেডিয়ামে শনিবার সন্ধ্যায় প্রিমিয়ার লিগের দশ রাউন্ডের ম্যাচে সিটিকে ২-১ গোলে হারিয়েছে বোর্নমাউথ।
ঘরের মাঠে ম্যাচের নবম মিনিটে আন্সো সেমেনিয়ো গোলে এগিয়ে যাওয়ার পর দ্বিতীয়ার্ধে বোর্নমাউথের ব্যবধান দ্বিগুণ করেন ইভানিলসন। এরপর ৮০তম মিনিটে ইয়োশকো গেভার্দিওল একটি গোল শোধ করেন। পরে স্বাগতিকদের চেপে ধরেও হার এড়াতে ব্যর্থ হয়েছে গার্দিওলার দল।
আরও পড়ুন: দুর্দান্ত জয়ে নিজেদের রেকর্ড ছুঁয়েছে সিটি
চোটজর্জর দল নিয়ে এদিন সিটি খেলতে নামার পর শুরু থেকেই এই সুযোগ কাজে লাগানোর চেষ্টা করতে থাকে বোর্নমাউথ; যার ফলও তারা পেয়েছে। ম্যাচে শেষে একই কথা ঝরেছে গার্দিওলার কণ্ঠেও।
‘ম্যাচের রাশ বারবার টেনে ধরতে চেয়েও ব্যর্থ হয়েছি আমরা। আজকে ওদের (প্রতিপক্ষের) গতি ছিল অন্যরকম। আমরা চেষ্টা করেও ওই গতির সঙ্গে তাল মেলাতে পারিনি।’
এই হারে প্রিমিয়ার লিগে টানা ৩২ ম্যাচ অপরাজিত থাকার পর হরের মুখে দেখল সিটি। এটি অবশ্য লিগে সর্বোচ্চ সংখ্যক ম্যাচ অপরাজিত থাকার রেকর্ড। গত ৫ অক্টোবর ফুলহ্যামকে ৩-২ গোলে হারিয়ে নিজেদেরই ৩০ ম্যাচ অপরাজিত থাকার রেকর্ড স্পর্শ করে দলটি। এরপর উলভারহ্যাম্পটন ওয়ান্ডারার্স ও সাউথহ্যাম্পটনের বিপক্ষে জিতে রেকর্ডটি আরও উঁচুতে তোলে তারা। তবে ৩২ ম্যাচ পর আর তা লম্বা করা হয়ে উঠল না গার্দিওয়ালার শিষ্যদের।
এই হারে লিগের পয়েন্ট টেবিলেও অবনমন হয়েছে সিটির। দশ ম্যাচে ২৫ পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে নেমে গেছে তারা। আর একই দিন একই সময়ে ঘুরে দাঁড়িয়ে ব্রাইটনকে হারিয়ে সিটির চেয়ে ২ পয়েন্টে এগিয়ে গিয়ে শীর্ষে উঠেছে লিভারপুল।
আরও পড়ুন: নিউক্যাসলের বিপক্ষে হেরে পিছিয়ে পড়ল আর্সেনাল
দিনের অপর ম্যাচে নিউ ক্যাসলের মাঠে হেরে শিরোপার দৌড় থেকে খানকিটা পিছিয়ে পড়েছে আর্সেনাল। তবে চমক দেখিয়ে ওয়েস্টহ্যাম ইউনাইটেডকে ৩-০ গোলে হারিয়ে টেবিলের তিনে উঠেছে ইউলেন লোপেতেগির নটিংহ্যাম ফরেস্ট।
রবিবার একে অপরের মুখোমুখি হবে টটেনহ্যাম হটস্পার ও অ্যাস্টন ভিলা এবং ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ও চেলসি।
১ মাস আগে
৫-০ গোলে জয়ের রাতে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের রেকর্ড ভাঙল সিটি
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ইন্টার মিলানের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচ ড্র করার পর থেকে মাঠের পারফরম্যান্সে ক্রমেই উন্নতি করে চলেছে ম্যানচেস্টার সিটি। এরই ধারাবাহিকতায় স্পার্তা প্রাহাকে উড়িয়ে দিয়েছে পেপ গার্দিওলার শিষ্যরা। সেইসঙ্গে টুর্নামেন্টের ইতিহাসে অনন্য এক উচ্চতায় উঠেছে ক্লাবটি।
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের তৃতীয় রাউন্ডের ম্যাচে ইতিহাদ স্টেডিয়ামে বুধবার রাতে চেক রিপাবলিকের ক্লাব স্পার্তা প্রাহাকে ৫-০ গোলে হারিয়েছে ম্যানচেস্টার সিটি।
এদিন সিটির হয়ে জোড়া গোল করেন আর্লিং হালান্ড। বাকি তিনটি গোল আসে ফিল ফোডেন, জন স্টোন্স ও ম্যাথুস নুনেসের পা থেকে।
জোড়া গোলের ফলে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে মোট ৪২ ম্যাচ খেলে ৪৪ গোল হয়েছে হালান্ডের। এর মাধ্যমে টুর্নামেন্টটির সর্বকালের চতুর্দশ সেরা গোলদাতা দিদিয়ের দ্রগবাকে স্পর্শ করেছেন হালান্ড। তবে দ্রগবার চেয়ে প্রায় অর্ধেক ম্যাচ খেলেই তাকে ছুঁয়ে ফেলেছেন ২৪ বছর বয়সী এই স্ট্রাইকার।
আরও পড়ুন: দুর্দান্ত জয়ে নিজেদের রেকর্ড ছুঁয়েছে সিটি
ম্যাচটি জিতে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে অপরাজেয় যাত্রার রেকর্ড গড়েছে ম্যানচেস্টার সিটি। টুর্নামেন্টটিতে সবশেষ ২৬ অপরাজিত রয়েছে তারা। এর ফলে নগর প্রতিদ্বন্দ্বী ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের গড়া রেকর্ডটি নিজেদের করে নিয়েছে গার্দিওলার দল।
২০০৭ থেকে ২০০৯ সালের মধ্যে স্যার অ্যালেক্স ফার্গুসনের তত্ত্বাবধায়নে টানা ২৫ ম্যাচ অপরাজিত থেকে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে সর্বোচ্চ অপরাজিত থাকার রেকর্ডটি এতদিন ছিল ইউনাইটেডের দখলে।
এছাড়া, চলতি মৌসুমে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে এখনও হারের স্বাদ পায়নি ম্যানচস্টার সিটি। গত ১০ আগস্ট ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডকে টাইব্রেকারে হারিয়ে কমিউনিটি শিল্ড জেতার পর প্রিমিয়ার লিগ, চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ও ক্যারাবাও কাপ মিলিয়ে মোট ১৩ ম্যাচ খেলেছে তারা। এর মধ্যে ড্র করেছে মাত্র তিনটি ম্যাচ, বাকি ১৩ ম্যাচেই জয়ের দেখা পেয়েছে টানা চারবারের প্রিমিয়ার লিগ চ্যাম্পিয়নরা।
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে তিন ম্যাচে দুটি জয় ও একটি ড্রয়ে ৭ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের তৃতীয় স্থানে রয়েছে সিটি। তিন ম্যাচের সবগুলো জিতে গোল ব্যবধানে এগিয়ে থেকে শীর্ষে রয়েছে উনাই এমেরির অ্যাস্টন ভিলা এবং দ্বিতীয় স্থানে লিভারপুল।
দিনের অপর ম্যাচে লাইপসিগকে ১-০ গোলে হারিয়েছে আর্নে স্লটের শিষ্যরা। এছাড়া বার্সেলোনার কাছে ৪-১ গোলে বিধ্বস্ত হয়েছে বায়ার্ন মিউনিখ।
আরও পড়ুন: রাফিনিয়ার হ্যাটট্রিকে ৯ বছর পর বায়ার্নকে হারাল বার্সেলোনা
১ মাস আগে
সেভিয়াকে বিধ্বস্ত করে এল ক্লাসিকোর প্রস্তুতি সারল বার্সেলোনা
বার্সেলোনার পরবর্তী দুই ম্যাচ বায়ার্ন মিউনিখ ও রিয়াল মাদ্রিদের বিপক্ষে। ম্যাচদুটির আগে নিজেদের মানসিক অবস্থা চনমনে রাখতে যেমন জয়ের প্রয়োজন ছিল, আজ তা-ই করে দেখিয়েছেন হান্সি ফ্লিকের শিষ্যরা।
কাতালুনিয়ার অলিম্পিক স্টেডিয়ামে লা লিগার অষ্টম ম্যাচে রবিবার রাতে সেভিয়াকে ৫-১ গোলে উড়িয়ে হাই ভোল্টেজ ম্যাচদুটির ভালো প্রস্তুতি সেরেছে বার্সেলোনা।
বার্সেলোনার পক্ষে রবের্ট লেভানডোভস্কি ও পাবলো তোরে জোড়া গোল করেন। অন্য গোলটি আসে পেদ্রির পা থেকে। অন্যদিকে, সেভিয়ার পক্ষে একমাত্র গোলটি করেন দলটির তরুণ বেলজিয়ান মিডফিল্ডার স্টানিস ইদুম্বো-মুজাম্বো।
মাঠের খেলায় এদিন বার্সেলোনার ধারেকাছেও ছিল না সেভিয়া। ৬৭ শতাংশ সময় বলের দখল নিজেদের কাছে রেখে মোট ২১টি শট নেয় বার্সা, যার ৯টি লক্ষ্যে ছিল। অন্যদিকে, ৭টি শট নিলেও গোল করা ওই একটি মাত্র শট লক্ষ্যে রাখতে পারে সেভিয়া।
আরও পড়ুন: লেভানডোভস্কির হ্যাটট্রিকে দারুণ জয় বার্সেলোনার
ম্যাচের শুরু থেকেই পজেশনাল ফুটবলে সেভিয়াকে চেপে ধরে বার্সেলোনা। তবে নবম মিনিটে প্রথম বিপজ্জনক আক্রমণে ওঠে সফরকারীরাই। ডান পাশ ধরে ক্ষিপ্র গতিতে পাল্টা আক্রমণে উঠে বার্সার বক্সের সামান্য বাইরে থেকে দুর্দান্ত এক শট হানেন সেভিয়া উইঙ্গার দদি লুকেবাকিও। তবে তার শটটি ক্রসবারে বেশ ওপর দিয়ে চলে যায়।
সপ্তদশ মিনিটে প্রথম সুযোগ তৈরি করে বার্সেলোনা, কিন্তু আনসু ফাতির শটটিও পোস্টের বাইরে দিয়ে বেরিয়ে যায়।
দুই মিনিট পর বার্সার হাই লাইন ডিফেন্স ভেঙে আরও একটি দারুণ আক্রমণে ওঠে সেভিয়া, এবারের আক্রমণটি কর্নারের বিনিময়ে প্রতিহত করেন বার্সা ডিফেন্ডাররা।
২২তম মিনিটে ডি বক্সের মধ্যে মধ্যে রাফিনিয়াকে ফেলে দিয়ে পেনাল্টি দিয়ে বসেন সেভিয়ার এক খেলোয়াড়। তা থেকে বার্সাকে ম্যাচের প্রথম গোলটি এনে দেন রবের্ট লেভানডোভস্কি।
এরপর পেদ্রির গোলে ২৮তম মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ হয় কাতালানদের। ডান পাশ ধরে বল নিয়ে এগিয়ে গিয়ে বক্সের বাইরে মাঝামাঝি থাকা জুল কুন্দেকে পাস দেন লামিন ইয়ামাল। পেছনে পেদ্রিকে দেখে ডামি দেন কুন্দে, আর বল পেয়েই ডান পায়ের জোরালো শটে ঠিকানা খুঁজে নেন ২১ বছর বয়সী এই তরুণ মিডফিল্ডার।
১ মাস আগে
দুর্দান্তভাবে ঘুরে দাঁড়িয়ে আর্সেনালের অপরাজেয় যাত্রা অব্যাহত
প্রথমার্ধে আধিপত্য বিস্তার করেও জলের দেখা পেল না আর্সেনাল। এরপর দ্বিতীয়ার্ধে মাঠে নেমে শুরুতেই গোল খেয়ে বসল তারা। তবে হতাশা ঝেড়ে ফেলে দুর্দান্তভাবে ঘুরে দাঁড়িয়ে জয় নিয়েই মাঠ ছেড়েছে মিকেল আর্তেতার দল।
এমিরেটস স্টেডিয়ামে শনিবার প্রিমিয়ার লিগের সপ্তম রাউন্ডের ম্যাচে সাউদ্যাম্পটনকে ৩-১ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে আর্সেনাল।
ম্যাচের সবকটি গোলই হয়েছে দ্বিতীয়ার্ধে। ৫৫তম মিনিটে ফরোয়ার্ড ক্যামেরন আর্চারের গোলে এগিয়ে যায় সাউদ্যাম্পটন। এর তিন মিনিট পরই আর্সেনালকে সমতায় ফেরান কাই হাভার্টস। এরপর ৬৮তম মিনিটে গাব্রিয়েল মার্তিনেল্লির গোলে এগিয়ে যায় দলটি। আর ৮৮তম মিনিটে তৃতীয় ও শেষ গোলটি করেন আগের দুই গোলে অবদান রাখা বুকায়ো সাকা।
আরও পড়ুন: দুর্দান্ত জয়ে নিজেদের রেকর্ড ছুঁয়েছে সিটি
এই জয়ের পর ৭ ম্যাচে পাঁচটি জয় ও দুটি ড্রয়ে ১৭ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের তৃতীয় স্থানে রয়েছে আর্সেনাল। সমান ম্যাচে সমান পয়েন্ট নিয়ে, এমনকি গোল ব্যবধান এক থাকার পরও দ্বিতীয় স্থানে সিটি; আর ৬ জয়ে ১৮ পয়েন্ট চূড়ায় লিভারপুল।
আজকের ম্যাচটি জিতে চলতি মৌসুমে নিজেদের অপরাজেয় যাত্রা অব্যাহত রাখল আর্সেনাল। সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে দশ ম্যাচের কোনোটিতে হারের মুখে দেখেনি মিকেল আর্তেতার শিষ্যরা। এর মধ্যে তিনটি ম্যাচ ড্র করা ছাড়া তারা জিতেছে বাকি সাতটি।
দশ ম্যাচের মধ্যে পাঁচটিতেই ক্লিনশিট ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছে আর্সেনাল। এই সময়ে প্রতিপক্ষের জালে ২২ বার বল পাঠিয়ে মাত্র ৭ গোল হজম করেছে গানাররা।
আরও পড়ুন: শীর্ষস্থান সংহত করার ম্যাচে আলিসনকে হারাল লিভারপুল
২ মাস আগে
দুর্দান্ত জয়ে নিজেদের রেকর্ড ছুঁয়েছে সিটি
টানা ম্যাচ জিতে সিটির চেয়ে চার পয়েন্ট এগিয়ে গিয়েছিল লিভারপুল। তবে নিজেদের ম্যাচটি জিতে পয়েন্ট ব্যবধান ফের কমিয়ে আর্নে স্লটের দলের ওপর চাপ অব্যহত রাখল পেপ গার্দিওলার শিষ্যরা।
ইতিহাদ স্টেডিয়ামে প্রিমিয়ার লিগের সপ্তম রাউন্ডের ম্যাচে শনিবার ফুলহ্যামকে ৩-২ গোলে হারিয়েছে ম্যানচেস্টার সিটি।
এই জয়ে প্রিমিয়ার লিগে টানা ৩০ ম্যাচ অপরাজিত রইল পেপ গার্দিওলার দল। গত ডিসেম্বরে অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে সর্বশেষ হারে দলটি। এর ফলে নিজেদেরই গড়া সর্বোচ্চ টানা অপরাজিত থাকার রেকর্ড ছুঁয়েছে ম্যানচেস্টার ক্লাবটি।
এর আগে ২০১৭ সালের এপ্রিল থেকে পরের বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত টানা ৩০ ম্যাচ অপরাজিত ছিল তারা। আগামী ২০ অক্টোবর উলভারহ্যাম্পটনের বিপক্ষে হার এড়াতে পারলেই নিজেদের রেকর্ড ভেঙে তা আরও উঁচুতে নিয়ে যাওয়ার সুযোগ থাকবে ক্লাবটির সামনে।
শুধু তা-ই নয়, ঘরের মাঠে সব ধরনের প্রতিযোগিতা মিলিয়ে টানা ৫০ ম্যাচ অপরাজিত রইল সিটি। সবশেষ ২০২২ সালের নভেম্বরে ইতিহাদে সর্বশেষ হেরেছিল তারা।
আরও পড়ুন: শীর্ষস্থান সংহত করার ম্যাচে আলিসনকে হারাল লিভারপুল
এদিন সিটির পক্ষে জোড়া গোল করেন মিডফিল্ডার মাতেও কোভাচিচ এবং অন্য গোলটি আসে জেরেমি দকুর পা থেকে। অন্যদিকে, আন্দ্রেয়াস পেরেইরা গোলে শুরুতে এগিয়ে গিয়েও ব্যবধান ধরে রাখতে ব্যর্থ হয় ফুলহ্যাম। তিনটি গোল খাওয়ার পর ম্যাচের একেবারে শেষ দিকে ব্যবধান কমান রদ্রিগো মুনিস।
শুরু থেকেই এদিন ফুলহ্যামের ওপর চাপ ধরে রাখে সিটি। ম্যাচজুড়ে ২০টি শট নিয়ে সাতটি লক্ষ্যে রাখে তারা। অপরদিকে, ফুলহ্যামের ১১টি শটের চারটি লক্ষ্যে ছিল।
২ মাস আগে
চার গোল করে ইতিহাসের পাতায় পালমার
প্রিমিয়ার লিগে শনিবার ব্রাইটনের বিপক্ষে দারুণ এক জয় পেয়েছে চেলসি। আর তাতে একাই চার গোল করে অনন্য এক কীর্তি গড়েছেন ব্লুসদের ইংলিশ মিডফিল্ডার কোল পালমার।
প্রিমিয়ার লিগে শনিবার স্ট্যামফোর্ড ব্রিজে ব্রাইটন অ্যান্ড হোভ অ্যালবিয়নকে ৪-২ গোলের ব্যবধানে হারিয়েছে চেলসি।
চেলসির চারটি গোলই করেছেন ২২ বছর বয়সী ইংলিশ প্রতিভা কোল পালমার। মাত্র দশ মিনিটের ব্যবধানে হ্যাটট্রিক করার পর ২০ মিনিটের মধ্যে ওই চার গোল করেন তিনি।
পালমারের চারটি গোলই এসেছে বিরতির আগে। আর তাতেই ইতিহাসের পাতায় জায়গা করে নিয়েছেন এই প্রতিভাবান তরুণ।
প্রিমিয়ার লিগের ইতিহাসে প্রথমার্ধে চার গোল করার রেকর্ড আর কারও নেই। লিগের ৩২ বছরের ইতিহাসে এই প্রথম কোনো ফুটবলার এই কীর্তি গড়ল বলে জানিয়েছে প্রিমিয়ার লিগের পরিসংখ্যান প্রকাশকারী সাইট অপটা।
আরও পড়ুন: পালমারের চার গোল, চেলসিতে বিধ্বস্ত ব্রাইটন
এদিন ম্যাচের ২১, ২৮, ৩১ ও ৪১তম মিনিটে গোলগুলো করেন পালমার। এর মধ্যে তার দ্বিতীয় গোলটি আসে পেনাল্টি থেকে।
অবশ্য ওই চার গোলের পর দ্বিতীয়ার্ধে আর কোনো গোলের দেখা পায়নি চেলসি। দ্বিতীয়ার্ধে গোল পায়নি ব্রাইটনও। ফলে ৪-২ গোলে জিতে ম্যাচ শেষ করে চেলসি।
এর আগে, গত মৌসুমেও প্রিমিয়ার লিগে চার গোল করেন পালমার। এভারটনের বিপক্ষে চলতি বছরের এপ্রিলে অনুষ্ঠিত ওই ম্যাচটি ৬-০ গোলে জেতে চেলসি।
এদিকে, আজকের হ্যাটট্রিকের ফলে লিগে তার মোট হ্যাটট্রিক সংখ্যা হলো তিনটি। এর মাধ্যমে প্রিমিয়ার লিগে তিন হ্যাটট্রিক করা চেলসির চতুর্থ ফুটবলার হিসেবে দিদিয়ের দ্রগবা, ফ্র্যাঙ্ক ল্যাম্পার্ড ও জিমি ফ্লয়েডের পাশে বসলেন তিনি।
আজকের পারফরম্যান্সের পর লিগে ৬ ম্যাচে পালমারের গোলসংখ্যা হলো ৬টি। এর পাশাপাশি চারটি অ্যাসিস্টও করেছেন তিনি।
দশ গোল নিয়ে লিগে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ গোলদাতা ম্যানচেস্টার সিটির আর্লিং হালান্ড। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন পালমার। আর সর্বোচ্চ অ্যাসিস্টের তালিকায় লেস্টার সিটির উইলফ্রেদ এনদিদি ও লিভারপুলের মোহাম্মদ সালাহর সঙ্গে যৌথভাবে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন তিনি। ৬ অ্যাসিস্ট নিয়ে এই তালিকার শীর্ষে রয়েছেন আর্সেনালের ইংলিশ উইঙ্গার বুকায়ো সাকা।
২ মাস আগে
শুরুতেই লাল কার্ড, হেরে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ শুরু বার্সেলোনার
হান্সি ফ্লিকের তত্ত্বাবধায়নে একের পর এক ম্যাচ জিতে উড়ছিল কাতালান জায়ান্ট বার্সেলোনা। তবে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের প্রথম ম্যাচেই তাদের মাটিতে নামাল ফরাসি লিগের ক্লাব মোনাকো।
মোনাকোর স্তাদ দ্বিতীয় লুইস স্টেডিয়ামে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের প্রথম রাউন্ডের ম্যাচে বৃহস্পতিবার রাতে দশজনের বার্সেলোনাকে ২-১ গোল হারিয়েছে স্বাগতিকরা।
এর ফলে চলতি মৌসুমে লিগে টানা পাঁচ জয়ের পর প্রথম হারের স্বাদ পেল কাতালুনিয়ার দলটি। সেইসঙ্গে থামল হান্সি ফ্লিকের অপরাজেয় বার্সেলোনা যাত্রা।
ম্যাচের দশম মিনিটে গোলরক্ষক মার্ক আন্দ্রে টের স্টেগেনের ভুলে পেশাদার ফাউল করে লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন বার্সার মিডফিল্ডার হিসেবে মাঠে নামা ডিফেন্ডার এরিক গার্সিয়া। এর ৬ মিনিট পর দারুণ এক গোলে মোনাকোকে এগিয়ে নেন দলটির জাপানি মিডফিল্ডার তাকুমি মিনামিনো। এরপর ২৮ তম মিনিটে আরও অসাধারণ গোল করে বার্সেলোনাকে সমতায় ফেরান লামিন ইয়ামাল। এরপর দ্বিতীয়ার্ধে ৭১তম মিনিটে দলের জয়সূচক গোলটি করেন মোনাকোর নাইজেরিয়ান ফরোয়ার্ড জর্জ ইলেনিকিয়েনা।
আরও পড়ুন: রিয়াল মাদ্রিদের মাঠে লড়াই করেও হারল স্টুটগার্ট
ম্যাচের শুরুতেই একজন খেলোয়াড় কমে যাওয়ায় পুরো ম্যাচজুড়েই আত্মবিশ্বাসের অভাব লক্ষ করা গেছে বার্সেলোনার ফুটবলারদের মধ্যে। সমতাসূচক গোলটি করার পর থেকে অবশ্য তারা জয়ের জন্যই খেলে যাচ্ছিল, তবে নির্ধারিত সময় শেষ হওয়ার ত্রিশ মিনিট আগে দ্বিতীয় গোলটি হজম করে আর ম্যাচে ফেরা হয়নি হান্সি ফ্লিকের শিষ্যদের।
এদিন সাবধানি শুরুর কারণে ধীগিতিতে খেলতে থাকে দুদল। তবে প্রথম গোলে শট নেয় মোনাকো। আক্রমণে উঠে বাঁ পাশ ধরে বক্সের মধ্যে ঢুকে নিচু শট নেন দলটির উইঙ্গার এলিস বেন সেগির। তবে বার্সেলোনার এক ডিফেন্ডারের পায়ে লেগে শটটি গতি হারালে সহজেই বল লুফে নেন টের স্টেগেন।
এর কিছুক্ষক্ষণ পরই বার্সেলোনার জন্য আসে দুঃসংবাদ। এরিক গার্সিয়া লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়লে শুরুতেই দশজনের দলে পরিণত হয় পান্সি ফ্লিকের দল।
বল রিসিভ করে তিনজনকে পাস দেওয়ার সুযোগ ছিল টের স্টেগেনের কাছে; ডান পাশে ইনিগো মার্তিনেস ও বাঁ পাশে আলেক্স বালদে ফাঁকা ছিলেন, কিন্তু মাঝখানে প্রতিপক্ষ ঘাড়ে নিঃশ্বাস ফেলা এরিক গার্সিয়াকে পাস দেন এই গোলরক্ষক। ফলে বল বাড়ানো দেখেই গার্সিয়ে পেছন থেকে চ্যালেঞ্জ করে বল কেড়ে নেন মিনামিনো। তিনি বক্সে ঢুকতে গেলে গোল খাওয়া থেকে বাঁচতে ফাউল করার বিকল্প ছিল না গার্সিয়ার সামনে। ফলে সরাসরি লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়তে হয় তার।
২ মাস আগে
পর্তুগালের জয়ের রাতে ইতিহাস গড়লেন রোনালদো
ইউরোর ব্যর্থতা ঝেড়ে ফেলে নেশন্স লিগ দিয়ে নতুন শুরুর ইঙ্গিত দিয়েছিলন পর্তুগিজ কোচ রবের্ত মার্তিনেস। তার আহ্বানে সাড়া দিয়েই নেশন্স লিগ অভিযান শুরু করল পর্তুগাল।
রাজধানী লিসবনে বৃহস্পতিবার রাতে ‘এ’ লিগের গ্রুপ-১ এর ম্যাচে ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে ২-১ গোলে জিতে উয়েফা নেশন্স লিগে শুভসূচনা করেছে পর্তুগাল।
ম্যাচের সপ্তম মিনিটে দিয়োগো দালোর গোলে এগিয়ে যায় স্বাগতিকরা। এরপর ৩৪তম মিনিটে পর্তুগালের ব্যবধান দ্বিগুণ করেন ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো। বিরতির আগে দালোর আত্মঘাতী গোলে ব্যবধান কমায় ক্রোয়েশিয়া। তবে দ্বিতীয়ার্ধে আর গোল না হওয়ায় ওই ব্যবধান ধরে রেখেই জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে রবের্ত মার্তিনেসের শিষ্যরা।
ম্যাচের ৩৪তম মিনিটের ওই গোলে অনন্য এক ইতিহাস গড়েছেন রোনালদো। ক্লাব ও জাতীয় দলের হয়ে ৯০০তম গোলের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন ৩৯ বছর বয়সী এই মহাতারকা।
গত ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে পাঁচটি ম্যাচ খেলে একটিও গোল না পাওয়ায় সমালোচকদের তোপের মুখে পড়তে হয় রোনালদোকে। অনেকে তার অবসর নেওয়ার সময় হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন। তবে ৯০০ ক্যারিয়ার গোলের মাইলফলক ছুঁয়ে সমালোচকদের মুখে কুলুপ এঁটে দিয়েছেন তিনি।
আরও পড়ুন: অবসরের বিষয়ে আগে কাউকে কিছু জানাবেন না রোনালদো
গোলটি করে নিজেকে আর ধরে রাখতে পারেননি এই ফরোয়ার্ড। মাঠের মধ্যেই কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি। পরে সতীর্থরা এসে তাকে জড়িয়ে সান্ত্বনা দেওয়ার পাশাপাশি অভিনন্দন জানান।
৩ মাস আগে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট এক ওভারে ৩৯ রানের রেকর্ড
রান তোলায় নতুন উচ্চতা দেখল ক্রিকেট বিশ্ব। তবে সেটি এক ইনিংস বা ম্যাচে নয়, এক ওভারে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পূর্ব এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের বাছাইপর্বের ‘এ’ গ্রুপের ম্যাচে ভানুয়াতুর বিপক্ষে এক ওভারে ৩৯ রান নিয়ে নতুন রেকর্ড গড়েছে সামোয়া।
মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) সামোয়ার এপিয়ায় অনুষ্ঠিত এই ম্যাচে ভানুয়াতুর বোলার নালিন নিপিকোর ওভারে ৬টি ছক্কা হাঁকান সামোয়ার ডারিউস ভিসের। ওভারে আরও তিনটি নো বল হওয়ায় মোট ৩৯ রান ওঠে, আর তাতেই হয়ে যায় বিশ্বরেকর্ড।
এটি শুধু আন্তর্জাতিক টি-টেয়েন্টিতেই নয় ক্রিকেটের তিন সংস্করণ মিলিয়েই এক ওভারে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড।
আরও পড়ুন: টেস্টে ইংল্যান্ডের দ্রুততম ফিফটি হাঁকালেন স্টোকস
ইনিংসের ১৫তম ওভারে নিপিকোর প্রথম তিন বলে তিনটি ছক্কা মারেন ভিসের। এর পরের বলটি নো বল হলে পরের বলে ফ্রি হিটে আবারও একটি ছক্কা হাঁকান তিনি। পরের বলে সোজা শট দিলে বল গিয়ে নন স্ট্রাইক এন্ডের স্টাম্পে লাগলে ডট বল হয়। এরপর টানা দুটি নো বল করেন নিপিকো, যার শেষটি লং লেগের ওপর দিয়ে শূন্যে ভাসিয়ে দেন ভিসের। আর ওভারের শেষ ডেলিভারিটিও উড়িয়ে সীমানাছাড়া করেন তিনি।
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে এর আগে এক ওভারে ৩৬ রানই ছিল সর্বোচ্চ রান তোলার রেকর্ড। সেটিও হয়েছে পাঁচবার। এর মধ্যে তিনবার ছয়টি ছক্কায়, বাকি দুবারের একবার দুই ব্যাটার এবং আরেকবার এক ব্যাটারের কৃতিত্বে।
৩ মাস আগে