ঈদযাত্রা
স্পিড গান ব্যবহারে এবার ঈদযাত্রা নিরাপদ ছিল: বাংলাদেশ পুলিশ
পুলিশ স্পিড গান ব্যবহারসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়ায় ঈদযাত্রা নিরাপদ ও স্বস্তিদায়ক হয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ পুলিশ।
বৃহস্পতিবার (২০ জুন) পুলিশ সুপার (মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস) এনামুল হক সাগরের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, যান চলাচল ও ট্রাফিক ব্যবস্থা স্বাভাবিক থাকায় ঈদযাত্রা নিরাপদ ও স্বস্তিদায়ক হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, অতিরিক্ত গতিকে সাধারণত সড়ক দুর্ঘটনার অন্যতম প্রধান কারণ হিসেবে বিবেচনা করা হয় এবং অননুমোদিত যানবাহন প্রতিরোধ ও সড়কে স্পিড গান ব্যবহারের মাধ্যমে যানবাহনের গতি নিয়ন্ত্রণের কারণে সড়ক দুর্ঘটনা কমেছে।
আরও পড়ুন: ঈদযাত্রা স্বস্তিদায়ক করতে কাজ করছে পুলিশ: আইজিপি
তথ্য অনুযায়ী, পুলিশ ১৩ জুন থেকে ১৮ জুন পর্যন্ত ৫৫৬টি স্থানে স্পিড গান ব্যবহার করেছে এবং এই সময়ের মধ্যে অতিরিক্ত গতির কারণে ১ হাজার ৪৫৮ জনকে বিচারের মুখোমুখি করা হয়েছে।
এছাড়া যাত্রী পরিবহনের জন্য ৫৮৩টি অননুমোদিত যানবাহনের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
এদিকে ২০১৪ স্পটে চেকপোস্ট বসিয়ে বিভিন্ন যানবাহনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয় এবং ৭ হাজার ১০২টি মামলা জমা পড়ে।
আরও পড়ুন: সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ দমনে পুলিশ সফল: আইজিপি
৪ মাস আগে
মোটরসাইকেল ও ইজিবাইকের কারণে সড়ক দুর্ঘটনা বেড়েছে: কাদের
সারা দেশে মোটরসাইকেল ও ইজিবাইকের কারণে সবচেয়ে বেশি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটছে বলে জানিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
বুধবার (১৯ জুন) বেলা সাড়ে ১১টায় সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়কালে তিনি এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘এটা খুব দুর্ভাগ্যজনক যে, ইদানিং যেসব দুর্ঘটনা ঘটছে সেখানে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা বেশি হচ্ছে। দুর্ঘটনার চিত্র দেখলে দেখা যায়, মোটরসাইকেলে সবচেয়ে বেশি দুর্ঘটনা ঘটছে, এরপর ইজিবাইক; এর সঙ্গে বেপরোয়া ড্রাইভিংও আছে, এটাকে বাদ দেওয়ার উপায় নেই।’
এ বিষয়ে দ্রুত নীতিমালা করার জন্য সচিবকে বলবেন বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: ঢাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশা যেন চলতে না পারে: সড়ক পরিবহনমন্ত্রী
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সারা দেশে লাখ লাখ তিন চাকার যান ও মোটরসাইকেলের জন্য সড়কে শৃঙ্খলা নষ্ট হচ্ছে। সেজন্য নীতিমালাটা জরুরি। মানুষের জীবন আগে, জীবিকা পরে। জীবিকাকে রক্ষা করতে গিয়ে জীবনকে ঝুঁকিতে ফেলা হচ্ছে।’
‘ভোটের রাজনীতি যারা করেন তাদের এতে সায় আছে। হাইওয়েতে ইজিবাইক চলে- এটি অনেকে সমর্থন করেন, অথবা পেছন থেকে মদদ দেন। ঢাকায় যে নিয়ম চালু করেছি, তাতে ৯৮ শতাংশ ক্ষেত্রে (মোটরসাইকেলের) দুজনেরই হেলমেট থাকে।’
তিনি বলেন, ‘সড়কে এবার ঈদযাত্রা অনেকটা ভালো হয়েছে, কিন্তু ফিরতি পথের বিষয়টি এখনও রয়েছে। এদিকে নজর অনেকটা কম থাকে, তাই দুর্ঘটনাও ঘটে অনেক সময়। তাই ফিরতি পথটাও এখন দেখতে হবে।’
রাস্তায় শৃঙ্খলা আনতে পারলে দুর্ঘটনা কমবে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘তাই শৃঙ্খলাকেও গুরুত্ব দিতে হবে।’
৪ মাস আগে
ঈদযাত্রায় কমলাপুর রেলস্টেশনে মানুষের ঢল
ঈদুল আজহার আর মাত্র একদিন বাকি। বেশ কয়েকদিন আগে থেকেই বাড়ি ফিরতে শুরু করেছে ঘরমুকো মানুষ। তবে শুক্রবার থেকে ছুটি শুরু হওয়ায় এ সংখ্যা বাড়তে থাকে।
আরও পড়ুন: সিলেটে শেখ হাসিনার নির্বাচনী প্রচারণার শুরুতে লাখো মানুষের ঢল
শনিবার কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে গিয়ে দেখা যায়, ঘরমুখো মানুষের ঢল নেমেছে।
স্টেশনের প্লাটফর্মে ঠাসাঠাসি যাত্রী। কোনো রকমে ট্রেনে ওঠার প্রাণান্ত চেষ্টা। প্রচণ্ড ভিড়ের কারণে কেউ কেউ জানালা দিয়ে উঠছিল।
আরও পড়ুন: পদ্মা সেতু দিয়ে ঘরমুখো মানুষের ঢল
৫ মাস আগে
ঈদযাত্রায় ফাঁকা ঢাকা-চট্টগ্রাম-সিলেট মহাসড়ক
রাত পোহালেই ঈদুল ফিতর। ঈদের আনন্দ স্বজনদের সঙ্গে ভাগাভাগি করতে শহর ছেড়ে বাড়ি ফিরছেন মানুষজন।
গত কয়েকদিন ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে যানজট না থাকলেও দেখা গিয়েছিল বাড়ি ফেরা মানুষের বাড়তি চাপ। তবে আজ ঢাকা-চট্টগ্রাম, ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক দিয়ে ঘরমুখো মানুষকে স্বস্তির সঙ্গে বাড়ি ফিরতে দেখা গেছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে নারায়ণগঞ্জ অংশে কোথাও যানজট কিংবা যানবাহনের ধীরগতির খবর পাওয়া যায়নি। একেবারেই অনেকটা ফাঁকা ও স্বাভাবিকভাবেই যানবাহন চলাচল করছে এ মহাসড়কে।
দুপুরে হাইওয়ে পুলিশের অ্যাডিশনাল ডিআইজি নাবিলা জাফরিন রীনা জানান, ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জ অংশে হাইওয়ে পুলিশের পাশাপাশি জেলা পুলিশ, জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ও স্বেচ্ছাসেবীসহ প্রায় তিন শতাধিক সদস্য মহাসড়কে তিন ফাইলে ২৪ ঘণ্টা যানবাহন ও মানুষের নিরাপত্তায় কাজ করছে।
কাঁচপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল হক বলেন, ঢাকা চট্টগ্রাম ও ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে কোনো যানজট নেই। মহাসড়কে যানবাহনের চাপ অনেক কম।
শিমরাইল হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (টিআই) একেএম শরফুদ্দিন বলেন, এবার ঈদে ঘরমুখো মানুষ খুব স্বাচ্ছন্দ্যে বাড়ি ফিরছে। খুব কম সময়ের মধ্যে ভোগান্তি ছাড়াই গন্তব্যে পৌঁছাতে পারছে।
সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ মঈনুল হাসান জানান, ঈদে মহাসড়ক যানজটমুক্ত রাখতে মেঘনা সেতুতে আরও ছয়টি নতুন ইলেক্ট্রনিক টোল কালেকশন (ইটিসি) বুথ চালু করা হয়েছে। এ সেতুতে সবগুলো টোল কালেকশন (ইটিসি) আওতায় রয়েছে। এর ফলে এবারের ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন ও যানজটমুক্ত হবে।
৭ মাস আগে
ঈদের ছুটিতে বাড়ি যাওয়ার আগে যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখা জরুরি
জীবিকার তাগিদে শত শত মানুষের ঠিকানা রাজধানী ঢাকা। এরপরেও অল্পকিছু সময় সুযোগ মিললেই নাড়ির টানে সবাই ছুটে যান গ্রামের বাড়িতে। বিশেষ করে ঈদের ছুটিটা মা-বাবার সঙ্গে কাটানোর জন্য সারা বছর ধরে দিন গুনতে থাকেন প্রতিটি কর্মজীবী মানুষ।স্বভাবতই বছরের এই সময়টাতে সবার মধ্যেই এক রকম তাড়াহুড়ো কাজ করে। ঈদের কেনাকাটা আর ট্রেন বা বাসের টিকেট ব্যবস্থা করতে যেয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েন শহরবাসী। এই ঝক্কি-ঝামেলায় শহরে নিজের যে ঠিকানাটি তারা ছেড়ে যাচ্ছেন তার কথা বেমালুম ভুলে বসেন অনেকেই। ছুটি শেষে আবার এই যান্ত্রিক সংসারেই ফিরতে হবে জেনেও বিষয়টি প্রতিনিয়ত নজর এড়িয়ে যায়। তাই চলুন, ছুটি কাটানোর জন্য শহরের বাড়িটি ছেড়ে যাওয়ার আগে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জেনে নেওয়া যাক।
ঈদের ছুটিতে বাড়ি যাওয়ার আগে প্রয়োজনীয় সতর্কতা
বাড়ির অভ্যন্তরে বিভিন্ন ত্রুটি যাচাই
বাড়ির মূল ফটকের লকের সমস্যা ও ভাঙা জানালার দিকে সর্বপ্রথম নজর দেওয়া জরুরি। এর সঙ্গে সময় নিয়ে খুঁজে বের করতে হবে বিদ্যুৎ, গ্যাস, ও পানি সরবরাহের লাইনে কোন ত্রুটি আছে কি না। এগুলো মূলত ধরা পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই ঠিক করে নেওয়া উচিৎ। উপরন্তু, বাড়ি ছাড়ার আগ মুহূর্তে চোখে পড়লে দ্রুত এগুলো মেরামতো করে নিতে হবে।
অন্যথায় এড়িয়ে গেলে বা পরে ঠিক করার চিন্তা করলে খালি বাড়িতে যে কোনো অঘটন ঘটার আশঙ্কা থাকতে পারে।
আরও পড়ুন: ঈদে ঘরে ফিরতে অনলাইনে প্লেন, বাস ও ট্রেনের টিকেট কাটার উপায়
চুলা, পানির কল ও বৈদ্যুতিক সংযোগগুলো বন্ধ করা
শহরের বাইরে যাওয়ার জন্য বাড়ি ছাড়ার ঠিক আগ মুহূর্তে এই বিষয়গুলো বারবার যাচাই করে নিতে হবে। এমনকি কোন পানির কলের প্যাচ ঢিল হওয়ার কারণে যদি ফোটায় ফোটায় পানি পড়তে থাকে তাও মেরামতো করে নেওয়া দরকার। একই ভাবে দেখতে হবে প্রতিটি ঘরের বিদ্যুৎ সুইচগুলো বন্ধ আছে কি না। টেলিভিশন, কম্পিউটার, ওভেন, রাউটার, ফ্যানের মতো বিদ্যুৎ সংযোগকৃত প্রতিটি যন্ত্রপাতি বন্ধ করে দিতে হবে। দেওয়াল এবং টেবিল ঘড়ির ব্যাটারিগুলো খুলে যথাস্থানে সংরক্ষণ করতে হবে।
ফ্রিজের রক্ষণাবেক্ষণ
সবগুলো বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম বিদ্যুৎ সংযোগমুক্ত করার সময় ফ্রিজের ব্যাপারে ব্যতিক্রম করা যেতে পারে। কেননা যেসব খাবার সময়ের সঙ্গে নষ্ট হয়ে সেগুলোকে সতেজ রাখার জন্য ফ্রিজে বিদ্যুৎ সংযোগ রাখা ছাড়া কোনো উপায় নেই। তবে যদি ভ্রমণের আগেই পচনশীল খাবারগুলো শেষ হয়ে গেলে ভালো। সেক্ষেত্রে ফ্রিজ ছেড়ে রাখতে হবে না।
এছাড়া ভ্রমণের আগের দিনগুলোতে কোনো পচনশীল খাবার না কেনাই উত্তম। বাড়ির ছাড়ার আগের সপ্তাহের খাদ্যতালিকায় ফ্রিজের অবশিষ্ট খাবারযোগ্য আইটেমগুলো রাখা যেতে পারে। অপচনশীল খাবার বা কেনার সঙ্গে সঙ্গে দ্রুত খেয়ে ফেলতে হয় এমন খাবারগুলো কেনা যেতে পারে অল্প করে। বের হওয়ার আগের দিন ফ্রিজের ভেতরটা ভালো করে পরিষ্কার করে নিতে হবে। ফ্রিজে এমন কিছু রাখা যাবে না যা পরবর্তীতে দুর্গন্ধের কারণ হতে পারে।
আরও পড়ুন: ঈদ অবকাশ: ভিসা-মুক্ত এশিয়ায় সেরা ভ্রমণ গন্তব্য
আসবাবপত্রের লকারগুলো লক করা
আলমারি, টেবিল, দেরাজ বা কেবিনেটের লকারগুলো ভালো করে চেক করতে হবে। কোনো ত্রুটি থাকলে তা ঠিক করে নিশ্চিত করতে হবে যেন সেগুলো মজবুত ভাবে বন্ধ থাকে। কেননা এগুলোতে নগদ টাকা, ডেভিট বা ক্রেডিট কার্ড, অলঙ্কার, সার্টিফিকেট সহ মূল্যবান সব জিনিসপত্র রাখা হয়। এগুলোর কোনোটাকেই ছড়িয়ে ছিটিয়ে টেবিল বা বিছানার উপর ফেলে রাখা একদমি ঠিক নয়।
যাবতীয় সরঞ্জামসহ রান্নাঘর পরিষ্কার করা
খাবারের পরপরই থালা-বাসন ধুয়ে রাখা হলে এই কাজটি অনেকটা এগিয়ে যায়। রান্নাঘরে প্রায় ক্ষেত্রে ফল ও সবজি স্তূপ করে রাখা হয়। এভাবে এলোমেলাভাবে না রেখে প্রত্যেকটিকে তার যথাস্থানে রাখতে হবে। এতে করে রান্নাঘরের ময়লা পরিষ্কার করতে সুবিধা হবে।
সিঙ্কের জায়গা, কেবিনেট, শেল্ফ ও তৈজসপত্র ভালো করে ধুয়ে পরিষ্কার করে রাখা উত্তম। এতে করে দীর্ঘ ভ্রমণ শেষে ফিরে এসে নোংরা ও দুর্গন্ধযুক্ত পরিবেশের সম্মুখীন হতে হবে না। একই সঙ্গে বাড়ি ফিরেই ক্লান্ত শরীর নিয়ে ধোয়া-মোছার কাজে লেগে পড়তে হবে না।
আরও পড়ুন: ঈদের কেনাকাটায় জনপ্রিয় ১০টি বাংলাদেশি পোশাক ব্র্যান্ড
পরিধেয় কাপড় পরিষ্কার করা
ভ্রমণের জন্য ব্যাগ গোছানোর সময় খেয়াল রাখতে হবে যে বাড়ি ফিরে পরিধানের জন্য পরিষ্কার কাপড় আছে কি না। এছাড়া পরনের কাপড় সব স্তূপ করে রেখে দিলে তা বাজে গন্ধ ছড়ায়। সেই সঙ্গে বদ্ধ ফাঁকা ঘরে এই গন্ধ অস্বস্তির পরিবেশ সৃষ্টি করে। তাছাড়া ভ্রমণের পর ক্লান্ত শরীর নিয়ে কাপড় ধোয়ার আর অবস্থা থাকে না। তাই এই সব ঝামেলা থেকে মুক্ত থাকার একমাত্র উপায় হচ্ছে বাড়ি ছাড়ার আগেই কাপড়গুলো পরিষ্কার করা। নিদেনপক্ষে নিয়মিত পরিধানের কাপড়গুলো ধুয়ে শুকিয়ে আয়রন করে রাখতে হবে।
আসবাবপত্রসহ ঘর পরিষ্কার করা
বিছানার চাদর, জানালার পর্দা, ও টেবিল ক্লথ অনেক দিন হয়ে গেলে দুর্গন্ধ ছড়ায় এবং ঘরের পরিবেশ নষ্ট করে। আনন্দের ঈদ উদযাপন করে বাসায় ফিরে এমন অস্বস্তিকর পরিবেশের সম্মুখীন হওয়া কারোই কাম্য নয়। এছাড়া ক্লান্ত শরীরে ঘরে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গেই অনেকে বিছানায় গা এলিয়ে দিতে চান। তাই নিজেই নিজেকে স্বাগত জানানোর জন্য আগে থেকেই এই চাদর-পর্দাসহ প্রতিটি আসবাব পরিষ্কারের দিকটি মাথায় রাখা উচিৎ।
প্রতিটি কক্ষ পরিষ্কারের সময় বাথরুম পরিষ্কারে বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে। বাথরুমে পানির কল চেক করে দেখার সময়েই এক সঙ্গে পরিচ্ছন্নতার দিকটাতেও নজর দেওয়া যেতে পারে।
আরও পড়ুন: এবারের ঈদ আয়োজনে বড় পর্দার ১০টি চলচ্চিত্র
ময়লার বাক্স ঘরের বাইরে নির্দিষ্ট স্থানে ফেলা
রান্নাঘরসহ প্রতিটি ঘরের ট্র্যাশ বক্সের সব ময়লা একটি পলিথিনে নিয়ে বাড়ির বাইরে যথাস্থানে ফেলে আসতে হবে। সারা ঘর পরিষ্কার থাকলেও শুধু ময়লায় ভর্তি ট্র্যাশবক্স ঘিরেও কীটপতঙ্গ ও ব্যাকটেরিয়া জন্ম নেয়। আর এভাবে বেশ কিছু দিন বদ্ধ অবস্থায় থাকলে সারা বাড়ি জুড়ে অস্বস্তিকর পরিবেশে সৃষ্টি হয়। তাই আগেই ট্র্যাশ বক্সগুলো খালি করে ফেলতে হবে।
শেষাংশ
ঈদের ছুটিতে বাড়ি যাওয়ার পূর্বে এই বিষয়গুলোর প্রতি গুরুত্ব দেওয়া মানেই শহরের বাড়িটির সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। পানি, বিদ্যুৎ ও গ্যাসের লাইনের ত্রুটি সারানো এবং সেগুলোর সংযোগ বন্ধ রাখা বাড়িকে বিপদমুক্ত রাখার জন্য জরুরি। তদুপরি, আসবাবপত্রসহ প্রতিটি ঘর পরিষ্কার করে গেলে ফিরে এসে ফাঁকা বাড়ির জঞ্জালের ধকল সামলাতে হবে না। সব মিলিয়ে ভ্রমণের ক্লান্তি নিয়ে বাড়ি ফেরার পর প্রশান্তিদায়ক পরিবেশ পেতে এই করণীয়গুলো অপরিহার্য।
আরও পড়ুন: এবারের ঈদে মুক্তির অপেক্ষায় ১০টি নাটক
৭ মাস আগে
ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে রেলের টিকিট কালোবাজারিতে জড়িতদের আটক
পবিত্র ঈদুল ফিতর সামনে রেখে বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সমন্বয় করে ট্রেনের টিকিট কালোবাজারির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)।
যাত্রীরা যাতে পরিবারের সঙ্গে নিরাপদে বাসায় যেতে পারেন সেটি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনার পর বাড়তি নিরাপত্তার অংশ হিসেবে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
সোমবার দুপুরে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনের র্যাব সদর দপ্তরের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন এ তথ্য জানান।
ট্রেনের টিকিট কালোবাজারি রোধে গৃহীত উদ্যোগের বিস্তারিত তুলে ধরে অ্যাপসের মাধ্যমে শতভাগ টিকিট বিক্রির কার্যকারিতার কথা উল্লেখ করেন তিনি।
আরও পড়ুন: সড়ক যোগাযোগে উন্নতির কারণে ঈদযাত্রায় কমেছে নৌপথের যাত্রী
কমান্ডার মঈন বলেন, এই প্রচেষ্টা সত্ত্বেও, একটি দল সিস্টেমটির অপব্যবহার করেছিল, কিন্তু র্যাব-৩ এর দ্রুত পদক্ষেপের ফলে তাদের গ্রেপ্তার করা এবং বিচারের আওতায় আনা নিশ্চিত হয়।
র্যাব কমান্ডার ঈদযাত্রায় যাত্রীদের নিরাপত্তায় র্যাবসহ অন্যান্য বাহিনী মোতায়েনের মাধ্যমে সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
তিনি জনগণকে আশ্বস্ত করেন যে ঈদ উদযাপনের সঙ্গে সম্পর্কিত কোনো সুনির্দিষ্ট হুমকি নেই তবে যাত্রীদের নিরাপদে ভ্রমণ এবং অপ্রয়োজনীয় ঝুঁকি এড়াতে অনুরোধ করেন।
আরও পড়ুন: ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে সরকার বদ্ধপরিকর: হাইওয়ে পুলিশ প্রধান
৭ মাস আগে
সড়ক যোগাযোগে উন্নতির কারণে ঈদযাত্রায় কমেছে নৌপথের যাত্রী
পদ্মা সেতুর কারণে সড়ক যোগাযোগের উন্নতি হওয়ায় নৌপথে যাত্রী সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে কমে গেছে। ঢাকার সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনালে এই পরিবর্তন স্পষ্ট চোখে পড়ে। এজন্য ঈদ উপলক্ষে অতিরিক্ত লঞ্চ চালু করা হবে কি না- তা নিয়ে অনিশ্চয়তার মধ্যে রয়েছেন লঞ্চ মালিকরা।
নৌপথের যাত্রার চ্যালেঞ্জগুলো পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে। ভ্রমণের সময় দীর্ঘ হওয়ায় লঞ্চ মালিকদের পরিচালন ব্যয়ও বেশি হয়। এর ফলে ভ্রমণকারীরা নৌপথে যাত্রা বাতিল করে বিকল্প পথে যাচ্ছে।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপথ যাত্রী পরিবহন সমিতির (বিআইডব্লিউপিসিএ) সিনিয়র সহসভাপতি বদিউজ্জামান বাদল বলেন, ‘পদ্মা সেতুর কারণে সড়ক যোগাযোগের উন্নতি হওয়ায় নৌপথে যাত্রী পরিবহন ব্যবস্থায় সরাসরি প্রভাব পড়েছে।’
আরও পড়ুন: বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাত সকাল ৭টায়
উপরন্তু সদরঘাট টার্মিনালের দিকে যাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ রাস্তায় তীব্র যানজটের কারণেও যাত্রীরা নিরুৎসাহিত হচ্ছেন। এর কারণেও নৌপথে যাত্রী সংখ্যা কমে যাচ্ছে। বর্তমানে প্রতিদিন মাত্র ৫০-৫৫টি লঞ্চ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের উদ্দেশে ছেড়ে যায়। এগুলোতে আগের সময়ের চেয়ে যাত্রীর সংখ্যা অর্ধেকেরও কম।
বাদল জোর দিয়ে বলেন, যাত্রী না বাড়লে লঞ্চের সংখ্যা অপরিবর্তিত থাকবে। তবে ঈদের ছুটির ভিড় দেখা গেলে পরিষেবা বাড়ানোর সম্ভাবনা রয়েছে বলে ইঙ্গিত দেন তিনি।
অতীতে ঈদের মৌসুমে ধারণক্ষমতার অতিরিক্ত যা্ত্রী নিয়ে লঞ্চ চলাচল করতে দেখা গেছে। তবে এ বছর দৃশ্যপট আমূল বদলে গেছে, যাত্রী সংখ্যা প্রায় অর্ধেকে নেমে এসেছে। মন্দা সত্ত্বেও, যাত্রীদের সামর্থ্যের কথা মাথায় রেখে, ভাড়া বাড়ানো থেকে বিরত রয়েছেন লঞ্চ মালিকরা।
দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের দীর্ঘদিনের নৌপথের ওপর নির্ভরশীলতার কথা তুলে ধরে নৌ, সড়ক ও রেলপথ রক্ষা জাতীয় কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ শহীদ মিয়া বলেন, বরিশাল ও চাঁদপুর থেকে যাত্রী কমে গেছে।
শিপিং অ্যান্ড কমিউনিকেশন রিপোর্টার্স ফোরামের (এসসিআরএফ) সভাপতি আশীষ কুমার দে উল্লেখ করেছেন, সাশ্রয়ী হওয়ার কারণে লঞ্চ ভ্রমণ অনেকেরই পছন্দের। তবে বিভিন্ন কারণে গত আঠারো মাসে এর পৃষ্ঠপোষকতা ৩৫ থেকে ৪৫ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে।
আশীষ দে বলেন, প্রতিকূলতা সত্ত্বেও এবারের ঈদে আনুমানিক ২৫ লাখ মানুষ লঞ্চে ঢাকা ছাড়বেন বলে আশা করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) যুগ্ম পরিচালক আলমগীর কবির জানান, সদরঘাটে ঈদের যাত্রা শুরু হয়েছে। ঈদের ছুটি যত ঘনিয়ে আসছে যাত্রী সংখ্যা ততই বাড়তে পারে বলে আশাবাদী তিনি।
আরও পড়ুন: ঈদে পর্যটন খাতে মন্দা কাটিয়ে উঠার আশা কক্সবাজারের ব্যবসায়ীদের
৭ মাস আগে
ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে সরকার বদ্ধপরিকর: অতিরিক্ত আইজিপি
ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে সরকার বদ্ধপরিকর বলে জানিয়েছেন হাইওয়ে পুলিশ প্রধান অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক শাহাবুদ্দিন খান।
তিনি বলেন, সড়ক বিভাগসহ সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে সমন্বয় করে সব রকম পদক্ষেপ নিয়েছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার বিকেলে সিরাজগঞ্জের সলঙ্গা থানার হাটিকুমরুল মহাসড়ক এলাকা পরিদর্শনকালে শাহাবুদ্দিন খান এসব কথা বলেছেন।
আরও পড়ুন: কোনো ধরনের চাঁদাবাজি সহ্য করা হবে না: আইজিপি
অতিরিক্ত আইজিপি বলেন, অতীতের অভিজ্ঞতায় যানজটের এলাকাগুলো চিহ্নিত করা হয়েছে। সড়কে যাত্রীদের নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে জোরদার।
এ ছাড়া মহাসড়কে অবৈধ গাড়িগুলো চলাচলেও কঠোর নজরদারি থাকবে।
শাহাবুদ্দিন খান আরও বলেন, আগে ঢাকা থেকে রওনা দিয়ে চরম যানজটের কারণে ঈদের দিন বাড়ি ফিরতে হয়েছে। এখন আর সেই সময় নেই। দেশের মানুষের যোগাযোগ পথ নির্বিঘ্ন নিরাপদ করতে সরকারের যুগোপযোগী পদক্ষেপে পদ্মা সেতু নির্মাণসহ দেশের গুরুত্বপূর্ণ সব সড়ক মহাসড়ক ৪ লেন থেকে ৬ লেনে উত্তীর্ণ হয়েছে। তাই আগামী ঈদযাত্রা হবে এযাবৎকালের সবচেয়ে স্বস্তির। এ লক্ষ্যে পুলিশ বিভাগ যাবতীয় ব্যবস্থা নিয়েছে। ঈদের পরেও রাজধানী ও অন্যান্য শহরগামী মানুষের নিরাপদ এবং নির্বিগ্ন যাত্রাপথ রাখতে পুলিশ মাঠে থাকবে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন- হাইওয়ে পুলিশের উপমহাপরিদর্শক মাহফুজুর রহমান, অতিরিক্ত ডিআইজি শ্যামল কুমার মুখার্জি, পুলিশ সুপার আরিফুর রহমান মন্ডল, বগুড়া হাইওয়ে পুলিশের এসপি হাবিবুর রহমান, ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এম. এ. ওয়াদুদ ও ওসি আব্দুল কাদের জিলানী।
আরও পড়ুন: ঈদের ছুটিতে ঢাকায় কোনো সমস্যা হলে কল করুন ৯৯৯ নম্বরে: আইজিপি
সাধারণ মানুষের নিরাপদ ঈদযাত্রা নিশ্চিতের চেষ্টা করছে পুলিশ: আইজিপি
৭ মাস আগে
ঈদযাত্রায় অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে: ডিএমপি কমিশনার
ঈদুল ফিতরের ছুটিতে যাত্রীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার হাবিবুর রহমান।
বুধবার (৩ এপ্রিল) ডিএমপি সদর দপ্তরে পরিবহন মালিকদের সঙ্গে আলোচনা শেষে এ কথা বলেন তিনি।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, 'কাউন্টার ছাড়া অন্য কোথাও টিকিট বিক্রি করা হলে বিক্রেতাদের আইনের আওতায় আনা হবে এবং যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
আরও পড়ুন: দেশে সড়ক দুর্ঘটনার অর্ধেকের বেশি মোটরসাইকেলে হয়: ডিএমপি কমিশনার
তিনি বলেন, 'লাইসেন্স ছাড়া কেউ গাড়ি চালাতে পারবে না এবং ঈদযাত্রা দুর্ঘটনামুক্ত করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তারা এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেবেন।’
কমিশনার আরও বলেন, ‘নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুর জেলার সঙ্গে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের সমন্বয় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এজন্য আমি আমাদের ট্রাফিক ও ক্রাইম ডিসিদের অনুরোধ করব জেলার সীমান্তবর্তী ইউনিটগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করার জন্য, যাতে সঠিক ব্যবস্থাপনা গ্রহণ করা যায়।’
তিনি আরও জানান, ফিটনেসবিহীন কোনো যানবাহন রাস্তায় চলাচল করবে না। এ ব্যাপারে পরিবহন মালিকরা একমত হয়েছেন।
আরও পড়ুন: ঈদযাত্রা: পোশাক কারখানায় ৮ দিনের ছুটির আহ্বান জাতীয় কমিটির
এছাড়া ফিটনেসবিহীন কোনো যানবাহন যাতে নগরীতে প্রবেশ করতে না পারে সেজন্য প্রবেশপথগুলোতে পুলিশ সতর্ক থাকবে বলেও জানান কমিশনার।
৭ মাস আগে
ঈদযাত্রা: গাজীপুর মহাসড়কে বেড়েছে যানবাহনের চাপ
পবিত্র ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে মঙ্গলবার থেকে চারদিনের ছুটি শুরু হওয়ায় সকাল থেকেই গাজীপুরের ঢাকা-ময়মনসিংহ ও ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বেড়েছে।
চান্দিনা চৌরাস্তা, ভোগড়া বাইপাস মোড়, বোর্ডবাজার, গাজীপুরাসহ মহাসড়কের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে ধীরগতিতে যানবাহন চলাচল করছে।
আরও পড়ুন: ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সংস্কার কাজ বন্ধ থাকবে ১০ দিন
এছাড়া রাজধানী থেকে উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলোর প্রবেশদ্বার ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যানবাহনের ধীরগতি দেখা গেছে।
এদিকে চন্দ্রা ত্রিমোরে প্রায় এক কিলোমিটার সড়কে ধীরগতিতে যানবাহন চলছে। তবে গাজীপুর মহাসড়কে এখন পর্যন্ত যানজট দীর্ঘ হয়নি।
এ বছর সড়কে দীর্ঘ যানজট নেই বলে জানিয়েছে ঘরমুখো মানুষ।
কিন্তু পরিবহন শ্রমিকরা অতিরিক্ত ভাড়া নিচ্ছেন বলে তাদের অভিযোগ।
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ (জিএমপি) কমিশনার মাহবুব আলম জানান, টঙ্গী থেকে চান্দিনা মোড় পর্যন্ত মহাসড়কের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে অতিরিক্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন করে আরামদায়ক ঈদযাত্রা নিশ্চিত করার চেষ্টা চলছে।
গাজীপুরের জেলা প্রশাসক মো. আনিসুর রহমান বলেন, যানজট নিরসনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ছাড়াও জেলা প্রশাসনের ১২টি টিম নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের নেতৃত্বে কাজ করছে।
এছাড়া কেউ অতিরিক্ত ভাড়া নিলে এসব দলও ব্যবস্থা নিচ্ছে বলেও জানান তিনি।
আরও পড়ুন: সকলের ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে পুলিশ দৃঢ় প্রতিজ্ঞ: আইজিপি
ঈদযাত্রায় যানজট নিরসনে খুলে দেওয়া হলো সিরাজগঞ্জের নলকা ফ্লাইওভার
১ বছর আগে