শুঁটকি
দুবলার চরের শুঁটকি শ্রমিকরা যেভাবে ভোট দেন
বঙ্গোপসাগরের মোহনায় সুন্দরবনের দুবলার চরে পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করতে চান শুঁটকি পল্লীর জেলেরা। সেখানে অবস্থানরত কয়েক হাজার জেলে ভোট উৎসবে যোগ দিতে বাড়ি উদ্দেশে রওনা হয়েছেন।
শুক্রবার (৫ জানুয়ারি) সকালের জোয়ারে কয়েক হাজার জেলে তাদের নৌকা নিয়ে উপকূলের উদ্দেশে রওনা হন। ৭ জানুয়ারির দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিজেদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিয়ে বিজয়ী করতে চান এসব জেলেরা।
শুঁটকি মৌসুমে দুবলার চরে আসা জেলেদের মধ্যে প্রায় ৯ হাজারের অধিক জেলে ভোট দিতে বাড়ি ফিরে গেছে বলে জানিয়েছে বন বিভাগ।
ইউএনবির এই প্রতিবেদক সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানতে পারেন, বঙ্গোপসাগরের মোহনায় বাগেরহাট জেলার সুন্দরবন পূর্ব বিভাগের আওয়াতাধীন দুবলার চরে নভেম্বর থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত শুঁটকি মৌসুম চলে। আলোরকোল, মাঝের কেল্লা,নারিকেল বাড়িয়া ও শ্যালার চর নিয়ে গঠিত দুবলার চর।
শুঁটকি মৌসুমে বিভিন্ন এলাকার কয়েক হাজার জেলে ওই চরগুলোতে অবস্থান করেন। অস্থায়ী ঘর বেঁধে জেলেরা ৪ মাসের জন্য পল্লী গড়ে তোলেন। জেলেরা সাগর থেকে মাছ আহরণ, কাটা-বাঁছা এবং শুকানোসহ নানা কাজে এই সময় ব্যস্ত থাকেন।
আরও পড়ুন: শুঁটকির মৌসুম শুরু হওয়ায় দুবলার চরে জড়ো হতে পারেন ১০ হাজার জেলে
মৌসুম শেষ হলেই সাধারণত জেলেরা বাড়ি ফিরে যান। কিন্তু এবার জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোট দেওয়ার জন্য জেলেরা তাদের নিজ নিজ বাড়িতে ফিরেছেন। এসব জেলেদের বাড়ি বাগেরহাট জেলার শরণখোলা, রামপাল, মোড়েলগঞ্জ, মোংলা, খুলনা সদর, কয়রা, দাকোপ, বটিয়াঘাটা, সাতক্ষীরা সদর, আশুশুনি, চট্টগ্রামের বাঁশখালীসহ বিভিন্ন উপজেলায় বলে জানা গেছে।
দুবলার চর থেকে বিভিন্ন জেলেরা জানান, দীর্ঘদিন ধরে তারা শুঁটকি মৌসুমে দুবলার চরে আসেন। এখানে আসার পর তারা সার্বক্ষণিক মাছ আহরণ, কাটা-বাছা ও শুকানোর কাজে ব্যস্ত থাকেন। কিন্তু এ বছর জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে তাদের মধ্যে এক ধরনের নির্বাচনী আমেজ তৈরি হয়। পছন্দের প্রার্থীর জন্য সাগর মোহনায় জেলেদের মধ্যে তারা প্রচার চালান। ভোট দিতে যাওয়ার জন্য জেলেরা একে অপরকে উৎসাহিত করেন।
বাগেরহাট জেলার রামপাল, মোংলা, খুলনা জেলার দাকোপ এবং সাতক্ষীরা এলাকার বেশ কয়েকজন জেলের সঙ্গে বিভিন্ন মাধ্যমে কথা হলে তারা জানান, আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তারা পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করতে চান। বিভিন্ন আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার মধ্যে তাদের পছন্দের প্রার্থীও রয়েছেন। কোনো কোনো প্রার্থীর জন্য তাদের সমর্থন রয়েছে।
আরও পড়ুন: বাগেরহাটে প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষ পাচ্ছেন শহরের সুবিধা
১০ মাস আগে
ঘূর্ণিঝড় মিধিলি: বৃষ্টিতে নষ্ট হয়েছে কোটি টাকার মাছ
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় মিধিলির প্রভাবে বৃষ্টিপাতের কারণে বাগেরহাটের সুন্দরবনের দুবলার চরে প্রায় কোটি টাকা মূল্যের মাছ নষ্ট হয়ে গেছে। পচে যাওয়া ওই সব শুঁটকি মাছ থেকে এখন দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে।
নষ্ট হয়ে যাওয়া মাছের পরিমাণ প্রায় ৬০ হাজার কুইন্টাল। এসব মাছ সাগরে ফেলে দিতে হবে বলে জানান দুবলা ফিশারম্যান গ্রুপের চেয়ারম্যান কামাল উদ্দীন আহম্মেদ।
ঘূর্ণিঝড় মিধিলি শুক্রবার দুপুরে খেপুপাড়ার কাছ দিয়ে মোংলা-পায়রা উপকূল অতিক্রম করতে শুরু করে। এর প্রভাবে বুধবার সন্ধ্যা থেকে বঙ্গোপসাগরের মোহনায় সুন্দরবনের বিভিন্ন চড়ে বৃষ্টি ঝরতে থাকে।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকে শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত এসব এলাকায় ভারী বর্ষণ হয়। ঝড়ো বাতাস এবং বৃষ্টিপাতের কারণে সুন্দরবনের শেলার চর, নারিকেলবাড়িয়া, মাঝেরকেল্লা ও আলোরকোলে শুঁটকির জন্য শুকানো এবং কাচা অবস্থায় প্রায় ৬০ হাজার কুইন্টাল মাছ পচে নষ্ট হয়ে গেছে। এখন ওইসব মাছ থেকে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে।
বাগেরহাটের মোংলা আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হারুন-অর-রশীদ জানান, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ৯১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রের্কড করা হয়েছে। এ সময়ে সুন্দরবন উপকূল এবং সাগর মোহনায় ভারী বৃষ্টিপাত হয়েছে। সেইসঙ্গে দমকা বাতাস বয়ে গেছে।
আরও পড়ুন: শুঁটকির মৌসুম শুরু হওয়ায় দুবলার চরে জড়ো হতে পারেন ১০ হাজার জেলে
১ বছর আগে
শুঁটকির মৌসুম শুরু হওয়ায় দুবলার চরে জড়ো হতে পারেন ১০ হাজার জেলে
শুঁটকির মৌসুম শুরু হওয়ায় উপকূলীয় এলাকার ১০ হাজার জেলে শুঁটকি পল্লী খ্যাত দুবলার চরে জড়ো হবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
প্রতি বছর কয়েক হাজার জেলে ও এর সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিরা মাছ ধরতে ও শুঁটকি তৈরি করতে এই অঞ্চলে ভিড় জমান।
বন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, এ বছর জেলেদের আবাসন ও শুঁটকি সংরক্ষণের জন্য ১০৮টি অস্থায়ী ঘর ও ৭৮টি ডিপো নির্মাণের অনুমতি দিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
জেলেরা সুন্দরবনে ১ হাজার ৫০০টি ট্রলার ব্যবহার করে মাছ ধরবেন। তারা মাছগুলো প্রক্রিয়াজাত করবেন এবং শুকানোর জন্য সূর্যের নিচে রাখবেন।
কর্তৃপক্ষ জেলেদের মাছ ধরার অনুমতি দেওয়ার পর দুবলার চর ইতোমধ্যেই শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের ভিড়ে মুখরিত হয়ে উঠেছে।
গত বছর দুবলার চর থেকে সরকার ৬ কোটি টাকা রাজস্ব আয় করেছে এবং এ বছর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৭ কোটি টাকা।
আরও পড়ুন: চাঁদপুরে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইলিশ ধরায় ৮৮ জেলে আটক
দুবলার চরে লইট্যা, ফাইস্যা, কোরাল, রূপচাঁদা, বিভিন্ন প্রকার চিংড়ি, ছুরি, থুড়ে, কাইন, বাইন, লাক্ষ্যা, কঙ্কন, টুনা, স্যামনসহ অর্ধশতাধিক প্রজাতির মাছ প্রক্রিয়াজাত করা হচ্ছে। রাসায়নিক দ্রব্য ও ফরমালিন ব্যবহার না করে প্রক্রিয়াজাত হওয়ায় এই এলাকার শুঁটকির চাহিদা বেশি।
রামপাল উপজেলার জেলে রবিউল ইসলাম জানান, শুক্রবার তিনি দুবলার চরে এসে বাঁশ, পলিথিন ও হোগলা দিয়ে অস্থায়ী বাড়ি তৈরিতে ব্যস্ত সময় কাটান।
মৎস্যজীবী সমিতির সভাপতি শহীদ মল্লিক বলেন, ইতোমধ্যে হাজার হাজার জেলে ওই এলাকায় পৌঁছেছেন এবং অনেকেই মাছ ধরতে সাগরে গেছেন।
আলোরকোল পুলিশ ফাঁড়ির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা দিলীপ মজুমদার বলেন, জেলেরা অস্থায়ী ঘর নির্মাণে ব্যস্ত, যা শেষ হতে ২-৩ দিন সময় লাগে।
তিনি বলেন, কিছু জেলে খোলা আকাশের নীচে তাদের ধরা মাছ প্রক্রিয়াকরণে ব্যস্ত ছিলেন।
সুন্দরবন পূর্ব জোনের সহকারী বন সংরক্ষক রানা দেব জানান, ৩ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া শুঁটকির মৌসুম চলবে আগামী বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত।
জেলেরা ৫ মাস ধরে আলোরকোল, মাঝেরকেল্লা, নারিকেলবাড়িয়া ও শেলার চরে অবস্থান করবেন।
শরণখোলা রেঞ্জের সহকারী বন সংরক্ষক শেখ মাহবুব হাসান বলেন, দুবলার চরে জেলেদের ছদ্মবেশে কেউ যাতে অপরাধ করতে না পারে সেজন্য বন বিভাগকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে।
আরও পড়ুন: চাঁদপুরে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইলিশ ধরায় ৫০ জেলে আটক
১ বছর আগে
সুন্দরবনের ১৪ চরে শুঁটকি তৈরিতে ব্যস্ত জেলেরা
গত ১ নভেম্বর থেকে মৌসুম শুরু হওয়ায় সুন্দরবন উপকূলের দুবলারচরসহ ১৪টি চরে শুঁটকি তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন জেলে, শ্রমিক ও ব্যবসায়ীরা। আগামী ৩১ মার্চ পর্যন্ত এই মৌসুম চলবে।
প্রায় চার মাস ধরে চলা শুটকি সংগ্রহকে ঘিরে গত ২৬ অক্টোরব (মঙ্গলবার) বনবিভাগের পাস নিয়েই অনেক জেলে আগে ভাগে সাগর পাড়ের দুবলার চরে পৌঁছে মাছ ধরতে শুরু করেছেন। এরই মধ্যে লইট্টা, ছুরি, চিংড়ি, রূপচাঁদা, খলিসা, ইছা, ভেদা, পোঁয়াসহ নানা প্রজাতি মাছ ধরে শুঁটকি তৈরি শুরু করে দিয়েছেন তারা।
সংশ্লিষ্টরা জানান, শুটকি সংগ্রহ মৌসুমে বঙ্গোপসাগর উপকূলে সুন্দরবনের দুবলার চর, মেহের আলীর চর, আলোরকোল, অফিস কিল্লা, মাঝের কিল্লা, শেলার চর, নারিকেলবাড়িয়া, ছোট আমবাড়িয়া, বড় আমবাড়িয়া, মানিক খালী, কবরখালী, চাপড়াখালীর চর, কোকিলমনি ও হলদাখালীর চরে অস্থায়ী পল্লী তৈরি করে প্রায় ১৫ হাজার জেলে-মহাজন শুটকি সংগ্রহ করে থাকে। বাগেরহাটের পূর্ব সুন্দরবন বিভাগের শরণখোলা রেঞ্জে এ চরগুলো অবস্থিত।
অঅরও পড়ুন: করতোয়া নদী দখল করে বাঁধ দিয়ে মাছ চাষ!
টানা পাঁচ মাস সেখানে থাকতে হবে জেলেদের। সাগর মোহনায় মাছ শিকার করে সেই মাছ ট্রলারে করে চরে নিয়ে আসেন জেলেরা। চর মারিয়ে কাঁধে বাঁশ চাপিয়ে মাছ ভর্তি ঝুঁড়ি নিয়ে আসেন শুঁটকি পল্লীতে। এরপর তা রোদে শুকিয়ে শুঁটকি তৈরি করেন তারা।
জেলেরা জানান, ২৬ অক্টোবর নৌকা ও ট্রলার নিয়ে সুন্দরবনের দুবলারচরের শুটকি পল্লীর উদ্দেশে রওনা দিয়ে ২৭ অক্টোবর পৌঁছে যান। সেখানে নিজেদের থাকা, মাছ ধরার সরঞ্জাম ও শুটরি তৈরির জন্য অস্থায়ী ঘর ও মাচা তৈরি করেছে। খুলনা, দাকোপ, পাইকগাছা, কয়রা, রূপসা, বাগেরহাটের মোংলা, রামপাল, মোরেলগঞ্জ, শরণখোলা, সাতক্ষীরার তালা, শ্যামনগর, আশাশুনি, পিরোজপুর, বরগুনার বিভিন্ন এলাকা থেকে জেলেরা শুটকি পল্লীতে এসে অস্থায়ী বসতি গড়েছেন।
রামপালের সুন্দরপুর গ্রামের জেলে মো. আফতাব উদ্দিন মীর বলেন, ‘শুটকি পল্লীতে পুরো দমে কাজ শুরু হয়েছে। মরা গোনের মধ্যেও রূপচাঁদা, লইট্টা, তেলো পাইস্সা, ছুরিসহ নানা রকমের ভালো মাছ পেয়েছি। গোন যদি এসে ধরতে পারতাম তাহলে আরও বেশি মাছ পাওয়া যেত। চরে আসা অধিকাংশ জেলেরা লোন নিয়ে এখানে এসেছেন। মাছ না পেলে তাদের লোকসান গুনতে হবে।’
আরও পড়ুন: প্রাণহীন জামালপুর পাবলিক লাইব্রেরি!
জেলেদের দাবি, পাস পারমিট অক্টোবর মাসের শুরুর দিকে দেয়া হোক। তাহলে তারা গোন ধরতে পারবে এবং মাছও বেশি পাবে।
পাইকগাছার সোলাদানার বেতবুনিয়ার বাসিন্দা শুটকি ব্যবসায়ী কবির হোসেন মিন্টু বলেন, ‘১১ জন জেলে নিয়ে আমি আলোর কোলে এসেছি। জেলেরা সাগরে মাছ ধরাও শুরু করেছে। ২০১২ সাল থেকে আমরা সুন্দরবনের কিছু ব্যবহার করছি না। ঘর-মাচা তৈরির সব খুঁটি-বাঁশ-চটা, কাঠপাট-বেড়া নিয়েই এখানে আসি। পাঁচ মাস থাকতে যা যা প্রয়োজন সবই নিয়ে এসেছি।
পূর্ব সুন্দরবনের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেন জানান, শুটকি মৌসুমে সুন্দরবনে যাওয়া জেলেদের এর মধ্যে পাস পার্মিট দেয়া হয়েছে। প্রতিবছরের ন্যায় এবারও হাজার পনের জেলে বহদ্দার সুন্দরবনের দুবলাসহ বিভিন্ন চরে অবস্থান করবেন। তবে জেলেরা যাতে চরগুলোতে তাদের মাচা তৈরি ও ঘর নির্মাণে অবৈধভাবে সুন্দরবনের কোনো গাছ কর্তন না করে সে ব্যাপারে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: হারিয়ে যাচ্ছে মুরাদনগরের ‘মৃৎশিল্প’
তিনি জানান, জেলেদের সার্বিক সুবিধা দিতে বন বিভাগের কর্মীরা নিয়োজিত থাকবেন। এ বছর জেলে মহাজনদের থাকার জন্য ৯৮৫ ঘর ও ৬৬ ডিপোর অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এসব ঘর ও ডিপুতে জেলে ব্যবসায়ী ও ফরিয়াসহ ১৫ হাজার লোক অবস্থান করবেন।
৩ বছর আগে
সুন্দরবন ঘিরে গড়ে উঠেছে অবৈধ শুঁটকির ডিপো
সুন্দরবনকে কেন্দ্র করে অবৈধভাবে গড়ে উঠছে শুটকির (খটি) ডিপো। সুন্দরবনের বিভিন্ন নদী নালা থেকে বিষ প্রয়োগ করে মারা চিংড়িসহ বিভিন্ন প্রজাতির মাছগুলোও শুকানো হয় বলে অভিযোগ রয়েছে।
৪ বছর আগে