ক্যাম্পেইন
রিয়েলমির ইয়ার-এন্ড সেল-ব্রেশন ক্যাম্পেইন শুরু
২০২৩ সালকে বিদায় জানানোর আর অল্প কিছুদিন বাকি। আর বছরের শেষ সময় স্মরণীয় করে রাখতে রিয়েলমি নিয়ে এসেছে তাদের দুর্দান্ত নতুন ক্যাম্পেইন– ইয়ার-এন্ড সেল-ব্রেশন!
ক্যাম্পেইনের আওতায় রিয়েলমির নির্ধারিত কিছু ডিভাইসে ক্রেতারা আকর্ষণীয় সেল অর্থাৎ ছাড় উপভোগ করতে পারবেন।
আরও পড়ুন: প্লাস্টিক দূষণ নিয়ন্ত্রণে আইনের কঠোর প্রয়োগ নিশ্চিত করুন: টিআইবি
শুধু রিয়েলমির নিজস্ব স্টোর থেকে স্টক শেষ হওয়া পর্যন্ত এই ছাড় চলবে।
বছর শেষের ছুটির দিনগুলো জমিয়ে উদযাপন করতে রিয়েলমি সি৫৫ (৬+১২৮ জিবি) স্মার্টফোনটি ইয়ার-এন্ড সেল-ব্রেশনের ছাড়মূল্যে এখন পাওয়া যাচ্ছে মাত্র ১৯ হাজার ৯৯৯ টাকায়!
যারা দ্রুত চার্জিং সুবিধা সম্পন্ন একটি ডিভাইস খুঁজছেন, তাদের জন্য ক্যাম্পেইনের বিশেষ মূল্যে রিয়েলমি সি৫৩ (৬+১২৮ জিবি) স্মার্টফোনটি রয়েছে মাত্র ১৫ হাজার ৯৯৯ টাকায়।
ডিভাইসটির অনন্য চার্জিং সুবিধার কারণে মাত্র ৪৬ মিনিটের মধ্যেই ব্যবহারকারীরা ১০০ শতাংশ চার্জ উপভোগ করতে পারবেন।
আরও পড়ুন: ৩ বছর পর দেশে শাবনূর, ‘মাতাল হাওয়ায়’ থাকছেন তিনি
বিশেষ এই অফারের আওতায় আরও রয়েছে ৫০ মেগাপিক্সেল এআই ক্যামেরা যুক্ত রিয়েলমি সি৫১ (৪+৬৪ জিবি)। যার মূল্য এখন মাত্র ১২ হাজার ৯৯৯ টাকা।
এ ছাড়াও শক্তিশালী প্রসেসর যুক্ত রিয়েলমি সি৩০এস এর দুটি ভ্যারিয়েন্ট ইয়ার-এন্ড সেল-ব্রেশনের ছাড়মূল্যে এখন পাওয়া যাচ্ছে ৮ হাজার ৯৯৯ টাকা (২+৩২ জিবি) এবং ১০ হাজার ৯৯৯ টাকায় (৩+৬৪ জিবি)।
ক্যাম্পেইনের আওতাভুক্ত প্রতিটি স্মার্টফোনের রয়েছে অনন্য সব ফিচার, যা তরুণ আর প্রযুক্তিপ্রেমীদের জন্য সেরা আকর্ষণ।
আরও পড়ুন: অপু বিশ্বাসের ভুল স্বীকার
আজ থেকে শুরু হলো ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাম্পেইন
আজ মঙ্গলবার থেকে শুরু হলো ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইন। দেশের সব ইপিআই টিকাদান কেন্দ্র, কমিউনিটি ক্লিনিক ও অন্যান্য স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রসমূহে ৬ মাস থেকে ৫৯ মাস বয়সী শিশুকে ভিটামিন-এ প্লাস (নীল ও লাল রঙ) ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।
মঙ্গলবার (১২ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর মহাখালীর নিপসম সেন্টারে শিশুদের জন্য ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন করেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
আরও পড়ুন: চাঁদপুরে ভিটামিন এ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে সাড়ে ৩ লাখ শিশুকে
এ উপলক্ষে নিপসম সেন্টারে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম।
সভায় জানানো হয়, মঙ্গলবার থেকে আগামী চার দিন প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত দেশের সব ইপিআই টিকাদান কেন্দ্র, কমিউনিটি ক্লিনিক ও অন্যান্য স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রে শিশুদের ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।
এবারের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ ৮৯ হাজার ৫০০ শিশুর ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানো নিশ্চিত করা। এর মধ্যে ৬-১১ মাস বয়সী ২৭ লাখ ৮৭ হাজার ৫০০ শিশুকে নীল রঙের এবং ১১-৫৯ মাস বয়সী ২ কোটি ৩০ লাখ ২ হাজার শিশুকে লাল রঙের ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।
আজ ১২ ডিসেম্বর থেকে আগামী শুক্রবার (১৫ ডিসেম্বর) পর্যন্ত ৪ দিন চলবে এই ক্যাম্পেইন। সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়ে প্রতিদিন ক্যাম্পেইন চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।
আরও পড়ুন:
শিশুদের ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানোর গুরুত্ব তুলে ধরে সভায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘টিকাদানে বাংলাদেশ বিশ্বে রোল মডেল। টিকাদানে আমাদের সফলতা বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত। করোনার সময়েও বাংলাদেশ একদিনে ১ কোটি ২০ লাখ মানুষকে টিকা দিয়ে বিশ্বে আলোচিত হয়েছে। ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানোর ক্ষেত্রেও বাংলাদেশের যথেষ্ট সুনাম রয়েছে৷ এবার ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানোর জন্য আমরা ২ কোটি ৪০ লাখ শিশুকে টার্গেট করেছি। এজন্য আমাদের প্রায় ১ লাখ ২০ হাজার টিকাদান কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এই টিকাদান প্রক্রিয়ায় এবার ৪০ হাজার স্বাস্থ্যকর্মী ও ২ লাখ ৪০ হাজার স্বেচ্ছাসেবী প্রস্তুত রয়েছে।’
এই টিকা খাওয়াতে কেউ যেন গুজবে কান না দেয় সেজন্য স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাপসুল একেবারেই নিরাপদ ও অত্যন্ত উপকারী। ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাপসুল শিশুদের অন্ধত্ব দূর করার পাশাপাশি বামনত্ব প্রতিরোধ করে। এই টিকা দেহের স্বাভাবিক বৃদ্ধি নিশ্চিত করে। সব ধরনের মৃত্যুহার ২৪ শতাংশ হ্রাস করে এবং হাম, ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়াজনিত কারণে মৃত্যু রোধ করে।
তিনি বলেন, এই টিকা জাতির উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য দেশের ৬-৫৯ মাস বয়সী সব শিশুকে খাওয়াতে হবে। টিকা খাওয়াতে শিশুদের ভরাপেটে নিয়ে আসতে হবে। ৬ মাসের কম বয়সী ও ৫ বছরের বেশি বয়সী শিশুকে এই টিকা খাওয়ানো যাবে না।
স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব জাহাঙ্গীর আলমের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য রাখেন স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের সচিব আজিজুর রহমান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এবিএম খুরশীদ আলম, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সাহান আরা বানু, স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের মহাপরিচালক অধ্যাপক টিটু মিয়া, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক আহমেদুল কবীরসহ আরও অনেকে।
আরও পড়ুন: ৬ লাখ শিশুকে ভিটামিন 'এ' ক্যাপসুল খাওয়াবে ডিএসসিসি
দেশব্যাপী ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন করলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী
সাড়ে ১৩ লাখ শিশুকে ভিটামিন 'এ' ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে মঙ্গলবার
জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইনে মঙ্গলবার (১২ ডিসেম্বর) চট্টগ্রামে ১৩ লাখ ৬৮ হাজার ৬২৫ জন শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।
এর মধ্যে জেলার ১৫ উপজেলায় ৮ লাখ ২৭ হাজার ৬২৫ জন এবং সিটি কর্পোরেশন (চসিক) এলাকায় ৫ লাখ ৪১ হাজার শিশুকে টিকা দেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে মেয়ের দায়ের কোপে প্রাণ গেল বাবার!
সোমবার (১১ ডিসেম্বর) দুপুরে চসিকের এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ডা. মোহাম্মদ ইমাম হোসেন রানা জানান, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের (চসিক) স্বাস্থ্য বিভাগ প্রথম দিন ১ হাজার ৩২১টি কেন্দ্রে ক্যাপসুল খাওয়াবে।
তিনি আরও জানান, এর মধ্যে ছয় থেকে ১১ মাসের ৮১ হাজার শিশুকে একটি করে নীল রঙের (এক লাখ ইউনিট) ও ১২ থেকে ৫৯ মাসের ৪ লাখ ৬০ হাজার শিশুকে একটি করে লাল (দুই লাখ ইউনিট) ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।
তিনি জানান, এ সময় জন্মের এক ঘণ্টার মধ্যে শাল দুধ এবং ছয় মাস পর্যন্ত শুধু মায়ের দুধ পান করাতে পুষ্টিবার্তার প্রচার করা হবে।
তিনি জানান, মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত বিরতিহীন ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।
এর আগে গত ১৮ জুন ছয় থেকে ১১ মাসের ৭৮ হাজার ১২৪ জন এবং ১২ থেকে ৫৯ মাসের চার লাখ ৫১ হাজার ৯০৫ শিশুকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়েছে। যা লক্ষ্যমাত্রার ৯৯ শতাংশ।
এদিকে চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন ডা. মো. ইলিয়াছ চৌধুরী জানান, এবারের ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাম্পেইনে চট্টগ্রাম জেলার ১৫ উপজেলায় আট লাখ ২৭ হাজার ৬২৫ জন এবং সিটি কর্পোরেশন এলাকায় ৫ লাখ ৪১ হাজার জন শিশুকে টিকা দেওয়া হবে।
তিনি আরও জানান, জেলায় ৮ লাখ ২৭ হাজার ৬২৫ জনের মধ্যে ছয় থেকে ১১ মাস বয়সী ৯৬ হাজার ৭৯০ জন এবং ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সী সাত লাখ ৩০ হাজার ৮৩৫ জন।
তিনি বলেন, জাতীয় ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইন সফল করার লক্ষ্যে সার্বিক প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। চট্টগ্রাম জেলার ১৫ উপজেলার ২০০টি ইউনিয়নে একযোগে এ ক্যাপসুল খাওয়া হবে। এর জন্য স্থায়ী, অস্থায়ী ও ভ্রাম্যমাণ চার হাজার ৮৩২টি কেন্দ্রের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ভ্রমণে থাকাকালীন সময়েও বিভিন্ন স্টেশন, টার্মিনাল, লঞ্চ ও ফেরী ঘাটে শিশুকে টিকা দেওয়া যাবে।
ছয় খেকে ১১ মাস বয়সী শিশুকে একটি নীল রঙের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সী শিশুরা পাবে লাল রঙের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল।
মঙ্গলবার সকাল ১০টায় ১৬ নম্বর চকবাজার ওয়ার্ডের নাজমাঈ ডেমিরেল সিটি করপোরেশন দাতব্য চিকিৎসালয় মিলনায়তনে মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী চসিকের ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইন উদ্বোধন করবেন।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন- স্বাস্থ্য স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্য আলকরণ ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আবদুস সালাম মাসুম, চসিকের সহকারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. রফিকুল ইসলাম, ডা. সুমন তালুকদার, ডা. আখিল মাহমুদ, চসিকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আজিজ আহমেদ প্রমুখ।
আরও পড়ুন: পেঁয়াজের বাজার নিয়ন্ত্রণে চট্টগ্রামে অভিযান শুরু
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় ২ যুবক নিহত
বছরের সবচেয়ে বড় সেল ১১.১১ নিয়ে আসছে দারাজ
দেশের শীর্ষস্থানীয় ই-কমার্স মার্কেটপ্লেস দারাজ বাংলাদেশ টানা ষষ্ঠবারের মতো নিয়ে আসছে এর বহুল প্রতীক্ষিত ১১.১১ ক্যাম্পেইন। আগামী ১১ নভেম্বর শুরু হয়ে ২২ নভেম্বর পর্যন্ত এ ক্যাম্পেইন চলবে।
রবিবার (২২ অক্টোবর) রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল-এ ১১.১১ নিয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে বছরের সবচেয়ে বড় সেল ১১.১১ ২০২৩ নিয়ে দারাজের পক্ষ থেকে ক্যাম্পেইনের বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয়।
‘কিনে নাও সবই’- স্লোগানে সঞ্চয় ও উৎসবের আমেজ নিয়ে দারাজ এবারের ১১.১১-এর প্রস্তুতি প্রায় শেষ করেছে।
প্রতি বছরের মত এবারও ক্রেতাদের কেনাকাটায় ভিন্নমাত্রা যোগ করতে দারাজ নিয়ে এসেছে চমৎকার সব অফার, যার মধ্যে থাকছে ২০ লাখ ডিল, সর্বমোট ৫০ কোটি টাকা মূল্যের বিশাল ডিসকাউন্ট, ফ্রি শিপিং, ৭০ শতাংশ পর্যন্ত ডিসকাউন্ট, এক্সক্লুসিভ ভাউচার, ফ্ল্যাশ সেলসসহ আরও অনেক চমৎকার ডিলস ও ছাড়।
এ বছর ১১.১১ এর ফোকাস ক্যাটাগরির মধ্যে থাকছে ইলেকট্রনিক্স-হোম অ্যাপ্লায়েন্স, ফ্যাশন আইটেমস, হোম ডেকর, ডেইলি অ্যান্ড মান্থলি এসেনশিয়ালস, রেগুলার গ্রসারিজ, মাদার অ্যান্ড বেবি আইটেমস ও বিউটি প্রোডাক্টস।
এ বছর ১১.১১ উপলক্ষে গ্রাহকদের একটি অসাধারণ অনলাইন কেনাকাটার অভিজ্ঞতা উপহার দিতে যেসব বিক্রেতা নির্দিষ্ট মানদণ্ড পূরণ করতে সক্ষম হয়েছে, শুধুমাত্র তাদের বাছাই করার পাশাপাশি প্রশিক্ষণের মাধ্যমে বিভিন্ন বিধি-বিধান সম্পর্কে সতর্কও করেছে এই ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানটি।
এছাড়াও, বিদ্যমান নীতি মেনে নির্ধারণকৃত আকর্ষণীয় সব অফারের মধ্যে কোন অসাধু বিক্রেতা যেন অবাস্তব অফার না দিতে পারে, সেক্ষেত্রেও বিশেষ নজর দিয়েছে দারাজ।
আরও পড়ুন: দারাজ এর ‘৯-এর উল্লাস’ ক্যাম্পেইন শুরু
১১.১১ নিয়ে গ্রাহকদের প্রত্যাশা পূরণে প্রোডাক্ট অথেন্টিসিটি নিশ্চিত করতে বেশ কিছু কাজ করেছে প্রতিষ্ঠানটি। যেমন- দারাজ মলে আছে গ্যারান্টিসহ অথেন্টিক প্রোডাক্টের অফার, যাতে নকল প্রোডাক্ট ডেলিভারি পেলে থাকছে দ্বিগুণ অর্থ ফেরতের সুযোগ।
তাছাড়াও, বিক্রেতাদের প্রতিনিয়ত মনিটর করা, তাদের ডেভেলপমেন্ট ও প্রয়োজনে প্ল্যাটফর্ম থেকে সরিয়ে ফেলার দিকেও জোর দেওয়া হচ্ছে। সময় মত ডেলিভারি দেওয়ার জন্য ইতোমধ্যে যাচাই-বাছাইয়ের মাধ্যমে অনেক নতুন রাইডার নিয়োগ এবং তাদের প্রশিক্ষণও দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে দারাজ বাংলাদেশের চিফ মাকেটিং অফিসার তালাত রহিম বলেন, ‘দারাজের ১১.১১ গ্রাহকদের জন্য শুধুমাত্র সঞ্চয় করার সুযোগ তৈরি করে না, বরং একটি উৎসবের আমেজও তৈরি করে। প্রতি বছরের মত আমাদের গ্রাহকদের প্রত্যাশা পূরণ করে আরও একটি সফল ১১.১১ উপহার দিতে আমাদের টিম অক্লান্ত পরিশ্রম করছে। আশা করছি গ্রাহকরা তাদের পছন্দের পণ্যের তালিকা নিয়ে প্রস্তুত আছেন বছরের সবচেয়ে বড় বিক্রয় উৎসবে আমাদের সঙ্গে সামিল হওয়ার জন্য।’
দারাজ বাংলাদেশের চিফ কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার এ এইচ এম হাসিনুল কুদ্দুস রুশো বলেন, ‘দারাজ এর ১১.১১ ক্যাম্পেইন বিক্রেতাদের ও ক্রেতাদের প্রত্যাশা পূরণের একটি উল্লেখযোগ্য মাধ্যম। এই বছর, আমরা আরও বেশি ডিল, ভাউচার ও অফার নিয়ে প্রস্তুত ক্রেতাদের কেনাকাটার সম্পূর্ণ নতুন অভিজ্ঞতা দিতে। বছরের এই বৃহত্তম শপিং কার্নিভ্যাল উপলক্ষে আমরা দ্বিগুণ রাইডার নিয়োগ দেওয়াসহ আমাদের সক্ষমতা ২০০ শতাংশ বৃদ্ধি, গ্রাহকদের উপস্থিতি আট গুণ বৃদ্ধি নিশ্চিত করে কেনাকাটার আকর্ষণের মাত্রাকে বৃদ্ধির মাধ্যমে আমাদের সেলার কমিউনিটির জন্য এক অসাধারণ ব্যবসায়িক সুযোগ তৈরি করেছি। এছাড়াও, বছরের সবচেয়ে বড় শপিং কার্নিভ্যাল উপলক্ষে এবার আমরা বিক্রেতা নির্বাচন, পণ্যের অথেন্টিসিটি ও সময়মতো ডেলিভারি প্রদানের ক্ষেত্রে বিশেষ নজর দিয়েছি।’
বছরের সবচেয়ে বড় এই সেলে ডায়মন্ড স্পন্সর হিসেবে ইউনিলিভার বাংলাদেশ, প্যারাসুট অ্যাডভান্সড - ম্যারিকো বাংলাদেশ, ডেটল - রেকিট বেনকিজার বাংলাদেশ ও মোশন ভিউ - এর মতো ব্র্যান্ডের পাশাপাশি গোল্ড স্পন্সর হিসেবে হোমেল, ইউগ্রিন, লুইসউইল, স্কেমেই, হারপিক-রেকিট বেনকিজার বাংলাদেশ ও গোদরেজ হাউজহোল্ড প্রোডাক্টস বাংলাদেশ এবং সিলভার স্পন্সর হিসেবে উইরেস্টো, সিঙ্গার বাংলাদেশ, ওজেরিও, ওয়াও স্কিন সায়েন্স, স্কিন ক্যাফে লিমিটেড, রিবানা, বিয়ারডো-ম্যারিকো বাংলাদেশ ও ভিট-রেকিট বেনকিজার বাংলাদেশ যোগ দিয়েছে।
এছাড়া, গ্রাহকদের একটি সহজ ক্যাশলেস কেনাকাটার অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করতে পেমেন্ট পার্টনার হিসেবে বিকাশ ও নগদ ছাড়াও ব্যাংক পার্টনার হিসেবে যুক্ত হয়েছে ব্যাংক এশিয়া, ব্র্যাক ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড, দারাজ ইবিএল কো-ব্র্যান্ড, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, এইচএসবিসি, লংকা বাংলা ফাইন্যান্স, এনসিসি ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক, সাউথইস্ট ব্যাংক ও ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক।
আরও পড়ুন: ৯-এর উল্লাসে দারাজ বাংলাদেশ
দক্ষিণ এশিয়ার গ্রাহকদের সেরা অনলাইন কেনাকাটার অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করতে এলো ‘আস্ক দারাজ’
দারাজ এর ‘৯-এর উল্লাস’ ক্যাম্পেইন শুরু
‘এইটা, ঐটা, যেইটা লাগে, সবই কিনুন দারাজ-এ’ স্লোগান নিয়ে আজ থেকে শুরু হল দেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন মার্কেটপ্লেস দারাজ বাংলাদেশ এর ৯ম বর্ষপূর্তি ক্যাম্পেইন।
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মানুষের কেনাকাটার উল্লাসের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে এই ক্যাম্পেইনটি চলবে চলতি মাসের ১২-২৪ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।
ফ্যাশন, বিউটি, মার্ট, মল, হোম এন্ড লিভিং, লাইফস্টাইল, নিত্য ব্যবহার্য পণ্যসহ দারাজের বিস্তৃত ক্যাটাগরি নিয়ে এই আয়োজনটি করা হয়েছে ক্রেতাদের জীবনযাপনের উপযোগী সকল পণ্য সামগ্রী নিয়ে; যা তাদের দিবে কেনাকাটায় এক ভিন্ন মাত্রা।
আরও পড়ুন: ৯-এর উল্লাসে দারাজ বাংলাদেশ
বর্ষপূর্তির এই ক্যাম্পেইনে ক্রেতাদের জন্য থাকছে ৭০% পর্যন্ত ছাড় (নির্দিষ্ট ক্যাটাগরিতে), হট ডিলস, ফ্রি ডেলিভারি (নির্ধারিত ক্ষেত্রে), ফ্ল্যাশ সেল, অগণিত নতুন ব্র্যান্ড লঞ্চ, এভরিডে লো প্রাইস, আর্লি বার্ড ভাউচার, মিস্ট্রি বক্স, অভাবনীয় ভাউচারসহ আরও অফার।
ক্যাম্পেইনটির সহযোগী স্পন্সর হিসেবে আছে- ইউনিলিভার, রেকিট, নেসলে, নিভিয়া, বাটা, লোটো, ফারনিকম, ইনফিনিক্স বিডি, ওরাইমো, ও স্পোর্টসহাউস।
আর পেমেন্ট পার্টনার হিসেবে আছে- বিকাশ, নগদ, ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড, ইবিএল যিপ, এইচএসবিসি, সাউথ ইস্ট ব্যাংক লিমিটেড, প্রাইম ব্যাংক লিমিটেড, এন সি সি ব্যাংক, সিটি ব্যাংক ও ব্রাক ব্যাংক।
আরও পড়ুন: কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের উদ্বুদ্ধ করতে দারাজের “ইনফ্লুয়েন্সার কানেক্ট” সিজন ১ আয়োজন
দক্ষিণ এশিয়ার গ্রাহকদের সেরা অনলাইন কেনাকাটার অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করতে এলো ‘আস্ক দারাজ’
৯-এর উল্লাসে দারাজ বাংলাদেশ
এক পা, দুই পা করে সুদীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে নয় বছরে পদার্পণ করল দেশের শীর্ষস্থানীয় মার্কেটপ্লেস দারাজ বাংলাদেশ।
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মানুষের কেনাকাটার উল্লাসের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে দারাজ নিয়ে এসেছে নতুন ক্যাম্পেইন ‘৯-এর উল্লাস’।
অগণিত ক্রেতা ও সহযোগীদের প্রতি ভালোবাসার নিদর্শন হিসেবে এই ক্যাম্পেইন আয়োজন করা হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার (৩১ আগস্ট) রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে এক আড়ম্বরপূর্ণ সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এই ক্যাম্পেইনের ঘোষণা দেয়া হয়।
‘এইটা, ঐটা, যেইটা লাগে, সবই কিনুন দারাজ-এ’- স্লোগান নিয়ে এই ক্যাম্পেইনটি শুরু হবে সেপ্টেম্বর ১২ তে, চলবে সেপ্টেম্বর ২৪, ২০২৩ পর্যন্ত।
ফ্যাশন, বিউটি, মার্ট, মল, হোম এন্ড লিভিং, লাইফস্টাইল, নিত্য ব্যবহার্য পণ্যসহ দারাজের বিস্তৃত ক্যাটাগরি নিয়ে এই আয়োজনটি করা হয়েছে ক্রেতাদের জীবনযাপনের উপযোগী সকল পণ্য সামগ্রী নিয়ে। যা তাদের দিবে কেনাকাটায় এক ভিন্ন মাত্রা।
আরও পড়ুন: দক্ষিণ এশিয়ার গ্রাহকদের সেরা অনলাইন কেনাকাটার অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করতে এলো ‘আস্ক দারাজ’
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন দারাজ বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মোস্তাহিদল হক, গ্রুপ চিফ কমার্শিয়াল অফিসার লু ইয়াও, চিফ অপারেটিং অফিসার খন্দকার তাসফিন আলম, চিফ কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার এ এইচ এম হাসিনুল কুদ্দুস রুশো সহ অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
এছাড়াও জনপ্রিয় সেলিব্রিটি, ইনফ্লুয়েন্সার ও দারাজের বাণিজ্যিক মুখপাত্রদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠানটি আরও প্রাণবন্ত হয়ে উঠে।
দেশব্যাপী অগণিত শুভানুধ্যায়ীদের ধন্যবাদ দিয়ে দারাজ বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মোস্তাহিদল হক বলেন, ‘প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর এই ক্ষণে আমি দারাজের ৯ বছরের যাত্রার কথা স্মরণ করতে চাই। ছোট একটি পরিসর থেকে দেশসেরা ই-কমার্স মার্কেটপ্লেস হয়ে উঠার গল্পটা অনেক রোমাঞ্চকর।’
তিনি বলেন, ‘এই সময়ে দারাজ নিজেদেরকে পরিণত করেছে, পেয়েছে আলিবাবার প্রযুক্তিগত ও লজিস্টিকাল সহায়তা, সঙ্গে দূরদর্শী নেতৃত্বের দক্ষতা। এর মাধ্যমে আমরা আমাদের অ্যাপের ব্যবহারকে সহজ করতে সক্ষম হয়েছি আর আমাদের ক্রেতাদের দিয়েছি সর্বোত্তম কেনাকাটার অভিজ্ঞতা। সামাজিক উন্নয়নের পাশাপাশি আমরা পণ্যের গুণগত মান নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’
আরও পড়ুন: গ্রাহকদের কেনাকাটার সাশ্রয়ে শুরু হলো নতুন ক্যাম্পেইন ‘দারাজ এর চেরাগ’
এ প্রসঙ্গে দারাজের গ্রুপ চিফ কমার্শিয়াল অফিসার লু ইয়াও বলেন, ‘ক্রেতাদের নিত্য নতুন অফার দেওয়ার পাশাপাশি বিক্রেতাদের সব রকমের সহায়তা দেওয়াই আমাদের নবম বর্ষপূর্তির প্রতিশ্রুতি। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা একটি আলোকিত এবং স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে অবদান রাখতে পারি যা দেশের উন্নয়নে বড় ভূমিকা পালন করবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘৯ এর উল্লাসে আমি অত্যন্ত আনন্দের সাথে জানাতে চাই, বর্ষপূর্তির এই ক্যাম্পেইনে ক্রেতাদের জন্য থাকছে ৭০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় (নির্দিষ্ট ক্যাটাগরিতে), হট ডিলস, ফ্রি ডেলিভারি (নির্ধারিত ক্ষেত্রে), ফ্ল্যাশ সেল, অগণিত নতুন ব্র্যান্ড লঞ্চ, এভরিডে লো প্রাইস, আর্লি বার্ড ভাউচার, মিস্ট্রি বক্স, অ্যাড টু কার্ট সহ আরও অফার। এই অনন্য অফারগুলো আপনার কেনাকাটার অভিজ্ঞতাকে নতুন করে উজ্জীবিত করার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের পাশে থেকে এই যাত্রা উদযাপন করার জন্য তৈরি করা হয়েছে।’
চিফ অপারেটিং অফিসার খন্দকার তাসফিন আলম বলেন, ‘দারাজ সবসময় সমাজকে নিয়ে কাজ করতে চায়। পোস্টঅফিস আমাদের রাষ্ট্রীয় সম্পদ, এর যথার্থ ব্যবহার নিশ্চিত করতে এবং তার উন্নতিকল্পে আমরা কাজ করে থাকি। আমরা আনন্দের সাথে জানাতে চাই, এই বর্ষপূর্তি ক্যাম্পেইনে প্রায় ৫০ টির মত কালেকশন পয়েন্ট চালু হবে যার প্রত্যেকটি হচ্ছে পোস্ট অফিস। আমরা আমাদের দক্ষতা এবং প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতা দিয়ে পোস্ট অফিসের সঙ্গে একত্রে ক্রেতাদের সর্বোত্তম ডেলিভারি সার্ভিস দিতে পারছি।’
ক্যাম্পেইনটির সহযোগী স্পন্সর হিসেবে আছে ইউনিলিভার, রেকিট, নেসলে, নিভিয়া, বাটা, লোটো, ফারনিকম, ইনফিনিক্স বিডি, ওরাইমো, এবং স্পোর্টসহাউস। আর পেমেন্ট পার্টনার হিসেবে থাকছে বিকাশ,নগদ, ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড, ইবিএল যিপ, এইচএসবিসি, সাউথ ইস্ট ব্যাংক লিমিটেড, প্রাইম ব্যাংক লিমিটেড, এন সি সি ব্যাংক, সিটি ব্যাংক ও ব্রাক ব্যাংক।
আরও পড়ুন: ঈদ উপলক্ষে মেগা ডিল এবং অফার নিয়ে এলো দারাজ
ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে স্যামসাংয়ের ‘ঘর ভর্তি ঈদ ফুর্তি’ ক্যাম্পেইন
আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে প্রতিবারের মতো ঈদ ক্যাম্পেইন শুরু করেছে স্যামসাং। নতুন এ ক্যাম্পেইনের আওতায় স্যামসাং টিভি, রেফ্রিজারেটর ও ওয়াশিং মেশিনে থাকছে বিভিন্ন অফার এবং এসব অ্যাপ্লায়েন্স কেনা যাবে বিশেষ প্রোমোশনাল প্রাইসে।
‘ঘর ভর্তি ঈদ ফুর্তি’ শীর্ষক এই ক্যাম্পেইনে স্যামসাং-এর বিভিন্ন মডেলের টিভিতে থাকছে সর্বোচ্চ ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত ডিসকাউন্ট। স্যামসাং এর ৪৩ ইঞ্চি ফোরকে ইউএইচডি টিভি (এইউ৭৫০০) এখন কেনা যাবে মাত্র ৪৯ হাজার ৯৯০ টাকায়। অন্যদিকে, ৫৫ ইঞ্চি কিউএলইডি ফোরকে স্মার্ট টিভি (৫৫কিউ৬০এ) ক্রেতারা কিনতে পারবেন এক লাখ ২১ হাজার ৯০০ টাকায়।
এই ক্যাম্পেইনের আওতায় অন্যান্য হোম অ্যাপ্লায়েন্সের মধ্যে রেফ্রিজারেটর ও ওয়াশিং মেশিনও কেনা যাবে। স্যামসাং রেফ্রিজারেটরের মডেলের ক্ষেত্রে ক্রেতারা সর্বোচ্চ ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাক ও ১৬ হাজার টাকা পর্যন্ত এক্সচেঞ্জ অফার উপভোগ করতে পারবেন। সাতশ’ লিটার সাইড বাই সাইড রেফ্রিজারেটর (আরএস৭২) কেনা যাবে মাত্র এক লাখ ৪৯ হাজার ৯০০ টাকায়। এ অফারের ওয়াশিং মেশিনের মূল্য শুরু হয়েছে ৩৮ হাজার টাকা থেকে। নির্দিষ্ট কিছু মডেলের ওয়াশিং মেশিনে দেওয়া হয়েছে মূল্য ছাড়।
এছাড়াও, হোম অ্যাপ্লায়েন্সগুলোতে সর্বোচ্চ ৩৬ মাসের ইএমআই সুবিধাসহ থাকছে ফ্রি ইনস্টলেশন ও ডেলিভারি সুবিধা।
আকর্ষণীয় এ ঈদ ক্যাম্পেইন নিয়ে স্যামসাং-এর কনজ্যুমার ইলেকট্রনিকস ডিভিশনের ডিরেক্টর ও হেড অব বিজনেস শাহরিয়ার বিন লুৎফর বলেন, ‘ঈদ হচ্ছে আনন্দ উদযাপনের সময়। এ সময় মানুষ তাদের ঘরও সাজিয়ে তুলতে চান। আনন্দ ও উদযাপনের এ সময়ে ‘ঘর ভর্তি ঈদ ফুর্তি’ ক্যাম্পেইনের মতো একটি ক্যাম্পেইন সবাইকে স্যামসাং-এর উদ্ভাবনী প্রযুক্তি ব্যবহারের অভিজ্ঞতা গ্রহণের সুযোগ করে দিবে। পাশাপাশি, ঝামেলাহীনভাবে তারা ঈদের আনন্দ উদযাপন করতে পারবেন।’
আরও পড়ুন: ১০ বছরের ওয়ারেন্টি নিয়ে স্যামসাং এর স্পেসম্যাক্স সিরিজের রেফ্রিজারেটর
বিশেষ শিশুদের জন্য স্যামসাং-ফেয়ার ইলেকট্রনিকসের আর্ট ক্যাম্প
ঈদ: পুরস্কার পেল নগদ ক্যাম্পেইনের বিজয়ীরা
মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস (এমএফএস) প্রদানকারী নগদ ঈদ-উল-ফিতরের আগে একটি প্রচারাভিযান শুরু করেছে। এতে গ্রাহকদের গাড়ি, মোটরবাইক, স্মার্টফোন, নোটপ্যাড, রেফ্রিজারেটর, টেলিভিশন, স্মার্টওয়াচ, হেডফোন এবং আরও অনেক কিছু জেতার সুযোগ দেওয়া হয়েছে।
রবিবার এমএফএস গণমাধ্যমে পাঠানো একটি বিবৃতিতে জানিয়েছে, গত ২৩,২৪ ও ২৫ মার্চ বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার হস্তান্তর করা হয়েছিল।
শহীদুল ইসলাম মামুন একটি মোটরসাইকেল এবং তসলিমা একটি ফ্রিজ জিতেছেন; ওমর ফারক, সাফিন আল আনসার, নাসিম মন্ডল, সজল রায় ও মোহাম্মদ ফারুক টেলিভিশন জিতেছেন।
আরও পড়ুন: মানি চেঞ্জাররা নগদ ২৫ হাজার ডলারের বেশি রাখতে পারবে না: বিবি
এছাড়াও মো. নাসির উদ্দিন, মো. আবুল কালাম আজাদ ও গোলাম সারোয়ার স্মার্টফোন জিতেছেন।
নোটপ্যাড বিজয়ীরা হলেন মো. আব্দুল্লাহ জাহেদ, নাসিম হায়দার, নজরুল ইসলাম ও মো. রেজাউল করিম।
নগদ সাদাত-এর চিফ কমার্শিয়াল অফিসার আদনানা আহমাদ বলেন, ‘আমরা বিভিন্ন অফারের মাধ্যমে মানুষের দৈনন্দিন জীবনে আনন্দ ছড়িয়ে দিতে চাই এবং এইভাবে তাদের নগদবিহীন লেনদেনের জন্য উৎসাহিত করতে চাই। এবং আমরা মেগা ক্যাম্পেইন থেকে ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি।’
আরও পড়ুন: নগদ-এর অর্জন মানে ডাক বিভাগের অর্জন: মোস্তাফা জব্বার
‘রমজান বাজার’ ক্যাম্পেইন নিয়ে এলো দারাজ বাংলাদেশ
দেশের শীর্ষস্থানীয় অনলাইন মার্কেটপ্লেস দারাজ বাংলাদেশ নিয়ে এলো রমজান বাজার শীর্ষক ক্যাম্পেইন। ১৫ মার্চ থেকে শুরু হওয়া এই ক্যাম্পেইন চলবে ২২ মার্চ, ২০২৩ পর্যন্ত।
যেখানে দারাজ গ্রাহকরা উপভোগ করতে পারবেন দুই লাখের ওপর ডিল, ৪৫ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় এবং ৬০০ টাকা পর্যন্ত আকর্ষণীয় ভাউচার।
আরও পড়ুন: দারাজ অ্যাপে বিপিএল দেখেছেন ১০ লাখ দর্শক
এছাড়াও গ্রাহকরা ফ্রি শিপিং, বিক্রেতা ভাউচার এবং হোম ও লিভিং-এর পণ্যগুলোয় ৬৫ শতাংশ পর্যন্ত ছাড়ও উপভোগ করতে পারবেন।
এই ক্যাম্পেইনে কো-স্পনসর হিসেবে আছে বাটা, লোটো, স্টুডিও এক্স, ম্যাগি, রিয়েলমি, ডেটল, লাইফবয়, ইনফিনিক্স।
ব্র্যান্ড পার্টনার হিসেবে আছে বাজাজ ইলেক্ট্রিক্যালস, ফাব্রিলাইফ, গোদরেজ, নেসক্যাফে, ম্যানফেয়ার, ম্যারিকো, মোশন ভিউ, স্টোন রোজ, স্বপন'স ওয়ার্ল্ড, ডাভ।
এর সঙ্গে এই ক্যাম্পেইনে আরও যুক্ত হয়েছে বিকাশ, নগদ, সিটি ব্যাংক, ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড, এইচএসবিসি, প্রাইম ব্যাংক লিমিটেড, কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড, সাউথইস্ট ব্যাংক লিমিটেড, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স লিমিটেড এবং ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের মতো পেমেন্ট পার্টনাররা।
এছাড়াও ইভেন্ট পার্টনার হিসেবে থাকছে লিয়া'স বিউটি বক্স, গ্ল্যামফ্রিক বাই ফারিন, পাউডার রুম বাই এশা রুশদি, লাভিশ বুটিক।
দারাজ বাংলাদেশের চিফ মার্কেটিং অফিসার তালাত রহিম বলেন, ‘আমরা আমাদের রমজান বাজার ক্যাম্পেইন চালু করতে পেরে অত্যন্ত আনন্দিত। এই ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে আমাদের গ্রাহকরা লাভজনক এবং সাশ্রয়ী কেনাকাটার অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন। আমরা আশা করছি পুরো ক্যাম্পেইন জুড়ে যে অফারগুলো করা হয়েছে তা তারা বিবেচনা করবেন এবং রমজানের প্রয়োজনীয় কেনাকাটা করার এই সুযোগটি কাজে লাগাবেন।’
আরও পড়ুন: দারাজের নতুন ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হলেন নিশো ও মেহজাবীন
‘রাইডার গ্র্যাজুয়েশন প্রোগ্রামের’ আওতায় ডেলিভারিম্যানদের প্রশিক্ষণ দিল দারাজ কেয়ারস
দেশব্যাপী ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন করলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী
জাতীয় ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন ঘোষণা করেছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক। সোমবার (২০ ফেব্রুয়ারি) মহাখালী জাতীয় প্রতিষেধক ও সামাজিক চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের (নিপসম) অডিটোরিয়ামে প্রধান অতিথি হিসেবে তিনি ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন করেন।
দিনব্যাপী ক্যাম্পেইনে ৬-৫৯ মাস বয়সের দুই কোটি ২০ লাখ শিশুকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এর আগে, সকাল থেকেই দেশের বিভিন্ন কেন্দ্রে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো শুরু হয়েছে, চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।
অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক শিশুদের ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর জন্য মায়েদের প্রতি আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: খুলনায় তিন লাখ শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন এ ক্যাপসুল
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, দেশ স্বাধীন হওয়ার পর দেশে চার থেকে পাঁচ ভাগ শিশু রাতকানা হয়ে জন্ম নিত। সেই হার এখন শুন্য দশমিক এক ভাগে নেমে এসেছে। ভিটামিন-এ ক্যাপস্যুল শিশুদের জন্য কেবল রাতকানা প্রতিরোধের জন্যই ব্যবহার হয় না, এই ক্যাপস্যুল শিশুদের মৃত্যুহার কমায় প্রায় ২৪ ভাগ। হাম, ফাইলেরিয়ার মত অসুখ হতে পারেনা। শিশুরা সুস্থভাবে বেড়ে ওঠে।
তিনি বলেন, আমরা প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশকে সোনার বাংলায় পরিণত করতে চাই। সোনার বাংলা করতে সোনার শিশু তৈরি করতে হবে। সেই সোনার শিশু তৈরি করতে ভিটামিন-এ ক্যাপস্যুল খাওয়াতে হবে।
এছাড়া স্বাস্থ্যমন্ত্রী ভিটামিন-এ ক্যাপস্যুল খাওয়ানোর গুরুত্ব তুলে ধরে এই ভিটামিন যেন নির্দিষ্ট বয়সের সব শিশু খেতে পারে তারজন্য আজকের দিনে সব মায়েদের নিজ নিজ নির্দিষ্ট বয়সী শিশুকে সঙ্গে নিকটস্ত স্বাস্থ্যকেন্দ্র থেকে টিকা খাওয়াতে অনুরোধ জানান।
স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব ড. মু. আনোয়ার হোসেন হাওলাদার, স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব মো. আজিজুর রহমান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মোহাম্ম্দ খুরশীদ আলম, স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. টিটো মিঞা-সহ অন্যান্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা এসময় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, ভিটামিন-এ ক্যাপস্যুল নির্দিষ্ট বয়সী শিশুদের বছরে দুবার খাওয়াতে হয়। আজ ২০ ফেব্রুয়ারি দিনব্যাপী সারাদশের সকল সরকারি স্বাস্থ্যকেন্দ্রসহ বিভিন্ন ভ্রাম্যমাণ স্বাস্থ্যকেন্দ্র থেকে খাওয়ানো হবে।
এর জন্য দুই লাখ ৪০ হাজার স্বাস্থ্যসেবী ও ৪০ হাজার স্বাস্থ্যকর্মী একযোগে দেশের এক লাখ ২০ হাজার কেন্দ্রে ভিটামিন-এ ক্যাপস্যুল খাওয়াতে কাজ করবে।
৬-১১ মাস বয়সী ২৫ লাখ শিশুকে নীল রঙের ক্যাপস্যুল এবং ১২-৫৯ মাস বয়সী এক কোটি ৯৫ লাখ শিশুকে লাল রঙের ক্যাপস্যুল খাওয়ানো হবে।
সভায় সূচনা বক্তব্য রাখেন জাতীয় পুষ্টিসেবা ও জনসংখ্যা পুষ্টি প্রতিষ্ঠানের লাইন ডাইরেক্টর ডা. মো. আব্দুল মান্নান এবং ধন্যবাদ বক্তব্য রাখেন স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সৈয়দ মজিবুল হক।
আরও পড়ুন: ডিএসসিসি ১৮ শতাধিক কেন্দ্রে ভিটামিন 'এ' ক্যাপসুল খাওয়াবে
সোমবার দেশব্যাপী ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইন শুরু হচ্ছে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী