কাশিমপুর কারাগার
কাশিমপুর কারাগারে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার পার্ট-২ এ হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত সামসু মিয়া নামে এক কয়েদির মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) সকালে তার মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে কারা কর্তৃপক্ষ।
মৃত সামসু মিয়া কালীগঞ্জ উপজেলার সেনপাড়া এলাকার জাফর আলীর ছেলে।
কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারের-২ সিনিয়র জেল সুপার মো. আমিরুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আরও পড়ুন: কাশিমপুর কারাগারে নারী হাজতির মৃত্যু
কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারের-২ সিনিয়র জেল সুপার বলেন, ২০০৩ সালে কালীগঞ্জ থানায় হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন সাজা হয় সামসুর। ভোরে কারাগারে অসুস্থ হলে তাকে দ্রুত গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সকালে তার মৃত্যু হয়।
তিনি বলেন, সামসু মিয়া গ্রেপ্তারের পর ২০০৬ সালে তাকে কাশিমপুর কারাগারে হস্তান্তর করা হয়। এরপর থেকে এ কারাগারে বন্দি ছিলেন তিনি। আইনি প্রক্রিয়া শেষে লাশ নিহতের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে বলে।
আরও পড়ুন: কাশিমপুর কারাগারে হাজতির মৃত্যু
কাশিমপুর কারাগারে গাঁজা ও দেশীয় অস্ত্র জব্দ, গ্রেপ্তার ২
১০ মাস আগে
কাশিমপুর কারাগারে গাঁজা ও দেশীয় অস্ত্র জব্দ, গ্রেপ্তার ২
কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার কমপ্লেক্স থেকে গাঁজা ও দেশীয় অস্ত্র জব্দ করা হয়েছে। এ সময় ২জনকে গ্রেপ্তারের কথা জানিয়েছে পুলিশ।
শনিবার(২ সেপ্টেম্বর) তাদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন- গাজীপুর সিটি করপোরেশনের সদর থানার ছোট দেওরা এলাকার বাসিন্দা ট্রাকচালক মো. আবু নাঈম (২৮) ও একই থানার শান্তি পল্লী এলাকার চালকের সহকারী মো. আশরাফ (৩০)।
আরও পড়ুন: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জিমে গোপন ভিডিও ধারনের অভিযোগ, ছাত্রলীগ নেতাসহ গ্রেপ্তার ৩
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের কোনাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কে এম আশরাফ উদ্দিন জানান, শুক্রবার সকালে ময়লা-আবর্জনা আনতে কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারে ঢুকছিল গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ডাম্প ট্রাক।
এ সময় তল্লাশি করে কারারক্ষীরা ট্রাকের সিট কাভারের ভেতর থেকে কালো টেপ দিয়ে প্যাঁচানো প্রায় ২৫০ গ্রাম গাঁজা, দু’টি দা, একটি চাকু এবং দু’টি মোবাইল ফোন উদ্ধার এবং গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ট্রাক চালকসহ দু’জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে ওই দু’জনকে আটক করে থানা পুলিশে সোপর্দ করে।
তিনি জানান, তাদের বিরুদ্ধে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করা হয়েছে।
মাদকের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জানতে আদালতে তাদের পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করা হবে বলেও জানান ওসি।
আরও পড়ুন: রাজশাহীতে মাটির নিচ থেকে কোটি টাকার হেরোইন জব্দ, গ্রেপ্তার ১
১ বছর আগে
কাশিমপুর কারাগারে বিডিআর বিদ্রোহ মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামির মৃত্যু
গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে বিডিআর বিদ্রোহ মামলায় সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (২৪ মার্চ) রাত পৌনে ৪টার দিকে তিনি মারা যান।
মৃত সম্ভু কুমার শর্মা (৬২) কুষ্টিয়ার খোকসা থানার গোপগ্রাম জোতপাড়া এলাকার হরেন্দ্র নাথ শর্মার ছেলে।
কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এর সিনিয়র জেল সুপার আমিরুল ইসলাম এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেন।
আরও পড়ুন: কাশিমপুর কারাগারে জোড়া খুনের মামলার এক আসামির ফাঁসি কার্যকর
তিনি জানান, সম্ভু কুমার শর্মা রাত ৩টার দিকে কারাগারের ভেতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাকে কারা হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে দ্রুত গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে নেয়ার পর চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
তিনি আরও জানান, কারা নিয়ম অনুযায়ী মৃত ব্যক্তির লাশ হাসপাতাল মর্গে ময়নাতদন্তের পর স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
আরও পড়ুন: কাশিমপুর কারাগারে আসামির ফাঁসি কার্যকর
১ বছর আগে
কাশিমপুর কারাগারে আসামির ফাঁসি কার্যকর
গাজীপুরের কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে এক আসামির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে।
রবিবার রাত ১০টা ১ মিনিটে তার ফাঁসি দেয়া হয়।
মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়া আসামির নাম শুক্কুর আলী। তিনি কুষ্টিয়ার দৌলতপুর থানার লালনগর গ্রামের খায়ের উদ্দিনের ছেলে।
সোমবার কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার সুব্রত কুমার বালা এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
আরও পড়ুন: কাশিমপুর কারাগারে ফাঁসির আসামির ‘আত্মহত্যা’
তিনি বলেন, আইনি প্রক্রিয়া শেষে লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
কারা কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা যায়, শুকুর আলীর বিরুদ্ধে কুষ্টিয়ার দৌলতপুর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা ছিল। ওই মামলায় কুষ্টিয়ার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে তাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়। ২০১৮ সালের ১৬ আগস্ট তাকে কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারে আনা হয়।
গত ১৯ ডিসেম্বর শুকুর আলী রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষার আবেদন করেন। কিন্তু রাষ্ট্রপতি ওই আসামির প্রাণভিক্ষার আবেদন নামঞ্জুর করেন। সব আইনি প্রক্রিয়া শেষে জেল কোড অনুসারে রবিবার রাত ১০টা ১ মিনিটে ফাঁসি কার্যকর করা হয়।
ফাঁসি কার্যকর করার সময় উপস্থিত ছিলেন গাজীপুরের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. হুমায়ুন কবির, গাজীপুর মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার রেজয়ান আহামেদ, সিনিয়র জেল সুপার সুব্রত কুমার বালা।
আরও পড়ুন: কুমিল্লায় শিশু ধর্ষণের পর হত্যায় ২ জনের ফাঁসির আদেশ
ফেনীতে মায়ের সামনে মেয়েকে ধর্ষণ, ৩ জনের ফাঁসি
১ বছর আগে
কাশিমপুর কারাগারে ২ কয়েদির মৃত্যু
গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-১ এ যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত দুই কয়েদির মৃত্যু হয়েছে। সোমবার সকালে তাদের মৃত্যু হয়।
মৃত ব্যক্তিরা হলেন- গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলার তাইজুদ্দিন (৭৬) এবং কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর উপজেলার মধ্য গোবিন্দপুর গ্রামের নূর ইসলাম ওরফে শেখ চান (৬৯)।
কারাগার-১ এর সিনিয়র জেল সুপার আমিরুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, সোমবার সকালে কারাগারের ভেতরেই তারা অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাৎক্ষণিক কারা হাসপাতালে তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়। পরে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দুই জনকেই মৃত ঘোষণা করেন।
তিনি বলেনব, ময়নাতদন্তের জন্য লাশ হাসপাতাল মর্গে নেয়া হয়েছে। তারা দু’জনেই হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ছিলেন।
আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাদের লাশ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে বলেও জানান তিনি।
আরও পড়ুন: কাশিমপুর কারাগারে বন্দির মৃত্যু
কাশিমপুর কারাগারে একদিনে দুই বন্দির মৃত্যু
কাশিমপুর কারাগারে ফাঁসির আসামির ‘আত্মহত্যা’
২ বছর আগে
কাশিমপুর কারাগারে বন্দির মৃত্যু
গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার অসুস্থ জনিত কারণে মাদক মামলার এক বন্দি মারা গেছেন। শনিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে তিনি মারা যান।
মৃত মো. সানাউল্লাহ (৫৫) নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জ উপজেলার ভোলানাথপুর গ্রামের নইম উদ্দিনের ছেলে।
আরও পড়ুন:সিলেট কারাগারে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত হুজি নেতা সালামের মৃত্যু
কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার ভারপ্রাপ্ত সিনিয়র জেল সুপার (উপপরিদর্শক) মো. নুরুন্নবী ভূইঁয়া জানান, শনিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে মাদক মামলায় বন্দি সানাউল্লাহ হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাকে প্রথমে কারা হাসপাতালে নেয়া হয়। পরে সেখান থেকে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা পরীক্ষা নিরীক্ষা করে তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তার মরদেহ ময়নাতদন্ত করতে হাসপাতাল মর্গে নেয়া হয়েছে।
তিনি জানান, মৃত সানাউল্লাহ মাদক আইনে খিলক্ষেত থানায় দায়ের করা মামলায় বন্দি হিসেবে কারাগারে অন্তরীণ ছিলেন। লাশ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করাসহ পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।
আরও পড়ুন:কাশিমপুর কারাগারে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির মৃত্যু
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে গ্রেপ্তার লেখক মুশতাকের কারাগারে মৃত্যু
২ বছর আগে
কাশিমপুর কারাগারে ফাঁসির আসামির ‘আত্মহত্যা’
গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে গোলাম মোস্তফা নামের এক ফাঁসির আসামি আত্মহত্যা করেছেন বলে জানা গেছে। মঙ্গলবার এ ঘটনা ঘটেছে।
নিহতের বাড়ি মাদারীপুরের শিবচর থানার উতরাইল গ্রামে।
কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার মো. আব্দুল জলিল জানান, কারাগারের কনডেম সেলের বাথরুমের ভেতর গিয়ে ভেন্টিলেটরের রডের সঙ্গে গলায় প্যান্টের ডুরি পেঁচিয়ে ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন গোলাম মোস্তফা। এসময় আরও দুই বন্দি তাকে উদ্ধার করেন। পরে তাকে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হলে সেখানে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
তিনি আরও জানান, আইনি প্রক্রিয়া শেষে লাশ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
উল্লেখ্য, গোলাম মোস্তফা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে ডেমরা থানার একটি মামলায় গ্রেপ্তার হন। পরে আদালত তার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেন।২০২১ সালের ১১ জুলাই তাকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কাশিমপুর কারাগারে পাঠানো হয়।
আরও পড়ুন: কাশিমপুর কারাগারের হাজতির সঙ্গে বাদীর বিয়ে!
কাশিমপুর কারাগারে ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামির মৃত্যু
২ বছর আগে
কাশিমপুর কারাগারের হাজতির সঙ্গে বাদীর বিয়ে!
গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-১-এ থাকা বন্দি হাজতির সঙ্গে মামলার বাদীর বিয়ে হয়েছে। উচ্চ আদালতের আদেশে গতকাল শুক্রবার বিকেলে বাদী ও আসামিপক্ষের স্বজন ও তাদের আইনজীবীদের উপস্থিতিতে এ বিয়ে সম্পন্ন হয়।
বর নাঈম মিয়া (২৩) কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম উপজেলার দেওঘর গ্রামের শাহেদ মিয়ার ছেলে। কনের (১৯) বাড়িও একই এলাকায়।
কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-১ এর ভারপ্রাপ্ত জেল সুপার মো. নুরুন্নবী ভূঁইয়া জানান, রাজধানীর মিরপুর থানায় দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তারের পর নাঈমকে ২০২০ সালে ঢাকা থেকে কাশিমপুর কারাগারে আনা হয়। শুক্রবার বিকালে কারাগারের অফিস রুমে উভয় পরিবারের স্বজন ও আইনজীবীদের উপস্থিতিতে বিয়ে সম্পন্ন করা হয়।
বিয়ের পর নববধূ বরের স্বজনদের সঙ্গে শ্বশুরবাড়ি চলে যান।
২ বছর আগে
কাশিমপুর কারাগারে হাজতির মৃত্যু
গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারের এক অসুস্থ হাজতি শুক্রবার দুপুরে মারা গেছেন।
মৃত খায়রুল (৩৪) চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদরের নরেন্দ্রপুর উত্তরপাড়া এলাকার সায়েদ আলীর ছেলে ও হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি।
কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এর জেলার মো. আবু সায়েম জানান, কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এর হাজতি খায়রুল শুক্রবার দুপুরে কারাগারের ভেতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাকে কারা হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
আরও পড়ুন: চাঁপাইনবাবগঞ্জে অসুস্থ হাজতির মৃত্যু
ঢাকার সাভার থানায় দায়ের করা একটি মামলায় ২০১৮ সালের ৭ জুন থেকে তিনি কারাগারে বন্দি ছিলেন। ময়নাতদন্ত ও আইনগত প্রক্রিয়া শেষে স্বজনদের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হবে বলে জানান তিনি।
২ বছর আগে
কাশিমপুর কারাগারের বন্দি নাইজেরিয়ান নারীর মৃত্যু
গাজীপুরের কাশিমপুর মহিলা কেন্দ্রীয় কারাগারের বন্দি নাইজেরীয় এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার বিকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়েছে।
নিহত নারী হলেন চিদিম্মা আবেল্ফ (২৬)।
কাশিমপুর মহিলা কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার হালিমা খাতুন জানান, ঢাকার দক্ষিণখান থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের একটি মামলায় কাশিমপুর মহিলা কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি ছিলেন চিদিম্মা। গত ১৬ মার্চ তিনি কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে পরদিন বৃহস্পতিবার তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যায়।
আরও পড়ুন: কাশিমপুর কারাগারে ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামির মৃত্যু
২ বছর আগে