মধুমতি নদী ভাঙন
ফরিদপুরে মধুমতি নদীতে ভাঙন
চলতি বর্ষা মৌসুম শুরু থেকেই ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা উপজেলার মধুমতি নদীতে বিভিন্ন অংশ ভাঙন দেখা দিয়েছে। ভাঙন কবলিত এলাকার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- পাচুরিয়া ইউপির চররামদিয়া, বাশতালা,টরবন্দ ইউনিয়নের কৃষ্ণপুর।
এদিকে ভাঙন কবলিত এলাকায় ছুটে গেছেন স্থানীয় সংসদ সদস্য মনজুর হোসেন ও জেলা প্রশাসক অতুল সরকার। শুক্রবার বিকালে উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের বাজড়া গ্রামে নদী ভাঙন কবলিত এলাকায় যান এবং স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলেন তারা।
আরও পড়ুন: যমুনার ভাঙনে অর্ধশতাধিক ঘরবাড়ি বিলীন
পরির্দশনে শেষে এমপি মনজুর হোসেন বলেন, এই এলাকার নদী ভাঙন সমস্যা দীর্ঘ দিনের। স্বাধীনতার পর থেকে ভাঙনের মুখে এই অঞ্চলের মানুষ। আমরা চেষ্টা করছি সরকারি উচ্চ পর্যায়ে কথা বলেন এই ভাঙন রোধের স্থানীয় ব্যবস্থা নেয়ার।
ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক অতুল সরকার জানান, চলতি বর্ষা মৌসুমে ভাঙন প্রতিরোধে প্রাথমিকভাবে পানি উন্নয়ন বোর্ডের মাধ্যমে বালু ভর্তি জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙন রোধ করার।
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামে তিস্তার ভাঙনে দিশেহারা মানুষ
তিনি বলেন, ইতোমধ্যে যে সকল পরিবার নদী ভাঙনের স্বীকার হয়েছে তাদের তালিকা করে সরকারিভাবে আর্থিক ও খাদ্য সহায়তা দেয়ার প্রক্রিয়া চলছে।
১৬০২ দিন আগে
বালু উত্তোলন: মাগুরায় মধুমতির ভাঙনে দিশেহারা এলাকাবাসী
মাগুরা জেলার মধুমতি নদীর পানি যেমন বাড়তে শুরু করলে শুরু হয় নদী ভাঙন ঠিক তেমনি নদীর পানির স্রোত কমতে থাকলেও ফের ভাঙনের কবলে পড়ে নদীপাড়।
১৮৪০ দিন আগে
মধুমতি নদী ভাঙনে দিশেহারা নড়াইলের ইতনা ইউনিয়নের ৪ গ্রামের মানুষ
১১০ বছরের বয়োবৃদ্ধ অজিরন নেসা। কানে একটু কম শুনতে পেলেও চোখে দেখেন ঠিকই। তাই এ এলাকার দীর্ঘদিনের নদী ভাঙনের দুঃখ-দুর্দশার জীবন্ত সাক্ষী তিনি।
১৯৬৪ দিন আগে
মধুমতি নদীর আগ্রাসনের কবলে ১০ গ্রাম
দ্বিতীয় দফার বন্যার ফলে ফরিদপুরের নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় ফসলের যেমন ক্ষতি হয়েছে তেমনি পাল্লা দিয়ে বেড়েছে নদী ভাঙন। মধুমতির আগ্রাসনে আলফাডাঙ্গার চারটি ইউনিয়নে বিস্তৃর্ণ এলাকা জুড়ে ভেঙেছে। ভাঙন কবলিত এলাকার মানুষ এখন দিশেহারা।
১৯৬৭ দিন আগে