দূতাবাস
দূতাবাসের আয়োজনে ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচন পর্যবেক্ষণ
ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের আমেরিকান সেন্টারে বুধবার (৬ নভেম্বর) আয়োজিত হয়েছে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন পর্যবেক্ষণ অনুষ্ঠান।
বিশেষ এই আয়োজনে বাংলাদেশের তরুণ সমাজ এবং অংশগ্রহণকারীরা সরাসরি যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনি প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণের সুযোগ পায়।
আরও পড়ুন: দেশকে সবার আগে রাখতে হবে: নির্বাচনের রাতের ভাষণে ট্রাম্প
তরুণ নেতারা, সাংবাদিক ও সুশীল সমাজের সদস্যরা অংশগ্রহণ এবং নির্বাচনের তাৎপর্য ও গণতন্ত্রে তরুণদের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করেন।
অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণমূলক কার্যক্রমের মধ্যে ছিল প্রতীকী নির্বাচন। যেখানে অংশগ্রহণকারীরা তাদের প্রিয় আমেরিকান মিনিস্টারের পক্ষে ভোট দেন।
এছাড়া, দুটি প্যানেল আলোচনাও অনুষ্ঠিত হয়।
অংশগ্রহণকারীরা সরাসরি আপডেটের মাধ্যমে নির্বাচনি ফলাফল পর্যবেক্ষণ করেন, যা তাদের গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচনের অভিজ্ঞতা নেওয়ার সুযোগ দেয়।
ভারপ্রাপ্ত চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স মেগান বোলডিন বলেন, ‘নির্বাচনি প্রক্রিয়া গণতন্ত্রের জীবন্ত উদাহরণ। বাংলাদেশের তরুণদের এই অভিজ্ঞতায় সম্পৃক্ত করে আমরা গণতন্ত্রের গুরুত্ব এবং নাগরিক অংশগ্রহণের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে আরও ভালোভাবে বোঝার সুযোগ করে দিতে চাই।’
তিনি বলেন, ‘আশা করি এই আয়োজন নেতা-নেত্রীদের অনুপ্রাণিত করবে যেন তারা তাদের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় নিজেদের কণ্ঠস্বরের মূল্যায়ন করে।’
এই নির্বাচন পর্যবেক্ষণ অনুষ্ঠানটি যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসের আন্তঃসাংস্কৃতিক সম্পর্ক জোরদার ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ প্রসারের প্রচেষ্টার একটি অংশ।
আরও পড়ুন: নিউ হ্যাম্পশায়ারে প্রথম ব্যালটের মধ্য দিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু
১ মাস আগে
যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের আয়োজনে রাজধানীতে উদ্যোক্তা মেলা
অ্যাকাডেমি ফর উইমেন অন্টোপ্রনরসের (এডব্লিউই) প্রাক্তন প্রশিক্ষণার্থীদের জন্য প্রথমবারের মতো উদ্যোক্তা মেলার আয়োজন করেছে যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস।
বুধবার (৩ জুলাই) ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজিত দুই দিনব্যাপী এ মেলার উদ্বোধন করেন যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের ভারপ্রাপ্ত পাবলিক অ্যাফেয়ার্সে কাউন্সেলর ব্রেন ফ্ল্যানিগান।
আরও পড়ুন: রাজশাহীতে মাসব্যাপী বিসিক-ঐক্য উদ্যোক্তা মেলা শুরু
যুক্তরাষ্ট্রের ডিপার্টমেন্ট অব স্টেটের নেতৃত্বে একটি বিশ্বব্যাপী উদ্যোগ এডব্লিউই। এই উদ্যোগের মাধ্যমে নারী উদ্যোক্তাদের প্রয়োজনীয় জ্ঞান, পেশাদার নেটওয়ার্ক, সফল ব্যবসা চালু ও উন্নয়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক দক্ষতার প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।
স্থানীয় নারী ব্যবসায়ীদের, নারী উদ্যোক্তাদের সমর্থন, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগের প্রচার, বিশেষ করে ঐতিহাসিকভাবে কম প্রতিনিধিত্বকারী জনগোষ্ঠীর প্রতি গভীরভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস।
বাংলাদেশের এডব্লিউইর প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের নিয়ে এই আয়োজন প্রাথমিক দুটি দল থেকে অংশগ্রহণকারীদের সমন্বয়ে ৩ ও ৪ জুলাই অনুষ্ঠিত হবে।
মেলায় নিজেদের উদ্ভাবনী পণ্য ও পরিষেবা প্রদর্শন করছেন সিলেট, খাগড়াছড়ি, গাইবান্ধা, চট্টগ্রাম ও ঢাকা থেকে ৩৫ জন নারী উদ্যোক্তা।
উদ্যোক্তাদের গ্রাহক ও দর্শনার্থীদের কাছে নিজেদের ব্যবসা উপস্থাপনের, নেটওয়ার্কিং ও ব্যবসা বাড়ানোর সুযোগ করে দিচ্ছে আয়োজনটি।
আরও পড়ুন: ফরিদপুরে শুরু হয়েছে ১০ দিনব্যাপী বিসিক উদ্যোক্তা মেলা
প্রান্তিক তরুণদের ক্ষমতায়নে ‘তরুণ উদ্যোক্তা মেলা’
৫ মাস আগে
টোকিওর বাংলাদেশ দূতাবাসে পহেলা বৈশাখ উদযাপন
বাংলা নববর্ষ ১৪৩১ উপলক্ষে এক বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের মাধ্যমে পহেলা বৈশাখ উদযাপন করেছে টোকিওস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস।
অনুষ্ঠানে দূতাবাসের কর্মকর্তা, তাদের পরিবারের সদস্য এবং জাপানে বাংলাদেশি কমিউনিটির সদস্যরা অংশগ্রহণ করেন।
আরও পড়ুন: ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসে ‘গণহত্যা দিবস’ পালিত
বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে সকালে দূতাবাস প্রাঙ্গণে মঙ্গল শোভাযাত্রা বের করা হয়।
শোভাযাত্রা শেষে জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত শাহাবুদ্দিন আহমেদ অতিথিদের বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানান।
স্বাগত বক্তব্যে রাষ্ট্রদূত দেশে-বিদেশে বাংলাদেশের সমৃদ্ধ ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি তুলে ধরতে কাজ করতে সকলের প্রতি আহ্বান জানান।
পরে স্থানীয় বাংলাদেশি শিল্পীদের অংশগ্রহণে দূতাবাসের বঙ্গবন্ধু মিলনায়তনে এক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
আরও পড়ুন: যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের সহায়তায় উপকূলের সুবিধাবঞ্চিত ১২শ’ তরুণীর কর্মসংস্থান করেছে ব্র্যাক
ভিয়েনায় বাংলাদেশ দূতাবাসে স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপিত
৮ মাস আগে
ভাষা শহীদদের প্রতি ইইউ সদস্য দেশগুলোর দূতাবাসের শ্রদ্ধা
একুশে ফেব্রুয়ারি উপলক্ষে ভাষা শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে বাংলাদেশে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) প্রতিনিধি দল এবং সকল ইইউ সদস্য রাষ্ট্রের দূতাবাস।
মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার ইইউ দূতাবাস এক বার্তায় বলেছে, ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে সবাইকে শুভেচ্ছা।’
তারা বাংলা ভাষার প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে একটি ছবিও শেয়ার করেছেন।
অমর একুশে ফেব্রুয়ারি ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে আগামীকাল বুধবার ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করবে জাতি।
১৯৫২ সালের এই দিনে বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে প্রাণ দিয়েছিলেন ভাষা আন্দোলনের শহীদরা।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশি নারীদের ভাষা শিক্ষায় সহযোগিতা দেবে ইইউ
২১ বিশিষ্টজনকে একুশে পদক দিলেন প্রধানমন্ত্রী
১০ মাস আগে
তরুণ সাংবাদিকদের নিয়ে প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের টেক ক্যাম্প
ঢাকার যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস তিন দিনের টেকক্যাম্প কর্মশালার আয়োজন করেছে। ৬-৮ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য এই কর্মশালার লক্ষ্য ৫০ জন উদ্যমী সাংবাদিককে ভুল তথ্যের বিরুদ্ধে লড়াই, তথ্য যাচাই এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) সর্বোত্তম অনুশীলনগুলো শেখানো।
গ্লোবাল ইয়ুথ লিডারশিপ সেন্টার (জিওয়াইএলসি) ইনকর্পোরেটেডের সঙ্গে অংশীদারিত্বে টেকক্যাম্পের আয়োজন করে যুক্তরাষ্ট্রের ডিপার্টমেন্ট অব স্টেটের এডুকেশনাল অ্যান্ড কালচারাল অ্যাফেয়ার্স ব্যুরো। এই আয়োজন প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনকে উৎসাহিত করে এবং বাস্তববাদী সমাধানের মাধ্যমে বিভিন্ন বাধা মোকাবিলায় ভবিষ্যতের নেতাদের ক্ষমতায়ন করে।
আরও পড়ুন: সোমবার দেশি-বিদেশি সাংবাদিকদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন শেখ হাসিনা
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগদানের পর, মার্কিন দূতাবাসের পাবলিক ডিপ্লোম্যাসি কাউন্সেলর স্টিভেন ইবেলি বলেন, ‘প্রতিদিন, আমরা এত বেশি তথ্যের মধ্যে ডুবে থাকি যে খুব কম বিষয়েই মনোযোগ রাখতে পারি। প্রায়ই আমরা সত্য ও প্রকৃত তথ্যের সঙ্গে মিথ্যা ও অসত্য তথ্য মিশিয়ে ফেলি। বিভ্রান্ত হওয়া সত্যিই খুব সহজ। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার জন্য আমাদের নিজেদের জটিল বিষয় ও অসত্য তথ্য শনাক্ত করা শিখতে হবে।’
যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস বাংলাদেশের সুশীল সমাজের সমর্থনে, ঝুঁকিতে থাকা জনগোষ্ঠীর সুরক্ষায় এবং প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনের প্রচারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এই প্রতিশ্রুতির অংশ হলো ইয়ুথ ভোট ম্যাটারস, ইংরেজি ভাষা শেখা, এসটিইএএম শিক্ষা, ইন্টারনেট সুরক্ষা এবং প্রাক্তন শিক্ষার্থী এবং সুশীল সমাজের সঙ্গে অংশীদারিত্বের মাধ্যমে ভুল তথ্যের সমাধানের মতো কর্মসূচি।
আরও পড়ুন: মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের ব্রিফিং: সাংবাদিকতার আড়ালে আবারও গণমাধ্যমের স্বীকৃতির অপব্যবহার
প্রবীণ সাংবাদিক আব্দুল ওয়াহেদ খান আর নেই
১০ মাস আগে
বাংলাদেশ দূতাবাস, ইয়াঙ্গুনের উদ্যোগে সার্বজনীন স্বাস্থ্য সেবা দিবস পালিত
জাতিসংঘ ঘোষিত ‘সার্বজনীন স্বাস্থ্য সেবা দিবস- ২০২৩’ উপলক্ষে বাংলাদেশ দূতাবাস, ইয়াঙ্গুন মঙ্গলবার একটি আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
উক্ত অনুষ্ঠানে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা, জাতিসংঘ শিশু তহবিল (ইউনিসেফ), ইউএনঅপস ও নরওয়ে, ডেনমার্ক, থাইল্যান্ড, সুইডেনসহ বিভিন্ন দূতাবাসের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
ইয়াঙ্গুনস্থ জনস্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের রেক্টরসহ শিক্ষার্থীরা উপস্থিত থেকে দিবসটি উপলক্ষে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন।
আরও পড়ুন: ‘বর্তমান পরিস্থিতি’ নিয়ে আলোচনা করেছেন রাষ্ট্রদূত হাস ও পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ: মার্কিন দূতাবাস
উল্লেখ্য, ২০১৭ সালে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ ‘বিশ্বস্বাস্থ্য ও কূটনীতি’ শীর্ষক একটি প্রস্তাবনার মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী দিবসটি পালনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে।
দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘হেল্থ ফর অল: টাইম ফর একশন’ শীর্ষক বিষয়ের আলোচনায় অংশগ্রহণ করে মিয়ানমারে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ডা. মো. মনোয়ার হোসেন।
২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশের সব জনগণের জন্য সর্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতকল্পে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার কর্তৃক গৃহীত পদক্ষেপসমূহের বিষয়ে উপস্থিত সবাইকে জানানো।
রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের প্রাথমিক স্বাস্থ্য-সেবায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতির সূচকসমূহ তুলে ধরেন এবং সর্বজনীন স্বাস্থ্য-সেবায় বর্তমান সরকারের দৃঢ় অঙ্গীকারের বিষয়ে আলোকপাত করেন।
তিনি বলেন, কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবাকে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছানোর ফলে সর্বজনীন স্বাস্থ্যসেবার লক্ষ্য অর্জন সম্ভব হবে বলে আশা করা যায়।
রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, স্বাস্থ্যখাতে সরকারিভাবে কম অর্থ খরচ করা সত্ত্বেও নীতির ধারাবাহিকতা, স্বাস্থ্য কর্মীদের কর্মদক্ষতা, ওষুধ উৎপাদনের সক্ষমতা ও স্বল্প সম্পদের দক্ষ ব্যবহারের ফলে বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ায় কম খরচে ভালো স্বাস্থ্য ব্যবস্থার অন্যতম উদাহরণ হিসেবে স্বীকৃত হয়ে আসছে।
অনুষ্ঠানে তার বক্তব্যে ইয়াঙ্গুন জনস্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের রেক্টর প্রফেসর হ্লা হ্লা উইন মিয়ানমারের স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে চলমান বিভিন্ন উদ্যোগের কথা তুলে ধরেন।
উক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্রী মিয়ানমারের চলমান সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন।
বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার মিয়ানমার কার্যালয়ের হেল্থ সিস্টেমস এর উপদেষ্টা ডা. শক্তিভেল সেলভারাজ সর্বজনীন স্বাস্থ্য সেবায় শক্তিশালী হেলথ সিস্টেমসের প্রয়োজনীয়তা এবং এই লক্ষ্যে যথাযথ বিনিয়োগের উপর গুরুত্ব আরোপ করেন।
আরও পড়ুন: মিনি ফিল্ম ফেস্টিভেলের মাধ্যমে মানবাধিকার সপ্তাহ পালন ডাচ দূতাবাসের
১ বছর আগে
নয়া দিল্লিতে স্থায়ীভাবে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে আফগান দূতাবাস
ভারত সরকারের চ্যালেঞ্জ এবং কূটনৈতিক সহায়তার অভাবে নয়া দিল্লিতে আফগান দূতাবাস স্থায়ীভাবে বন্ধ ঘোষণা করেছে আফগান কর্তৃপক্ষ।
শুক্রবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কাবুল সরকারকে ভারতের স্বীকৃতি না দেওয়ার কারণে দূতাবাসের কার্যক্রম ১ অক্টোবর থেকে বন্ধ করার পদক্ষেপের পর বৃহস্পতিবার থেকে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হয়েছে। সে সময় বলা হয়, তারা আফগান নাগরিকদের জরুরি কনস্যুলার সেবা প্রদান অব্যাহত রাখবে।
দূতাবাসের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ‘নয়াদিল্লিতে ইসলামিক রিপাবলিক অব আফগানিস্তানের দূতাবাসের স্বাভাবিক ধারাবাহিকতা বজায় রাখার জন্য ভারত সরকারের অবস্থান অনুকূলভাবে বিকশিত হবে এই প্রত্যাশা থেকেই পূর্ববর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল।’
কিন্তু আট সপ্তাহের মধ্যে দূতাবাসটি ‘নিয়ন্ত্রণ ছেড়ে দেওয়ার জন্য তালেবান এবং ভারত সরকারের উভয়ের ক্রমাগত চাপের কারণে একটি কঠিন সিদ্ধান্ত নেয়।’
এ বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
আরও পড়ুন: আফগানিস্তানের পশ্চিমাঞ্চলে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২ হাজার: তালেবান মুখপাত্র
২০২১ সালের আগস্টে আফগানিস্তানের ক্ষমতায় আসা তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দেয়নি ভারত। দুই বছর আগে আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের আগে কাবুল থেকে নিজেদের কর্মীদের সরিয়ে নিয়েছিল দেশটি। তখন থেকে আফগানিস্তানে কূটনৈতিক উপস্থিতি নেই ভারতের। তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে কি না সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে তারা জাতিসংঘের নেতৃত্ব অনুসরণ করবে বলে জানিয়েছে ভারত।
নয়া দিল্লিতে আফগান দূতাবাসটি ভারতীয় কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে ক্ষমতাচ্যুত আফগান প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানির সরকার নিযুক্ত কর্মীদের দ্বারা পরিচালিত হত।
শুক্রবার দূতাবাসের এক বিবৃতিতে বলা হয়, আফগান প্রজাতন্ত্রের কোনো কূটনীতিক ভারতে নেই এবং যারা দূতাবাসে কাজ করেছেন তারা নিরাপদে তৃতীয় দেশে পৌঁছেছেন।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘ভারতে উপস্থিত একমাত্র ব্যক্তিরা হলেন তালেবানের সঙ্গে যুক্ত কূটনীতিক,’ মিশনটি ভারত সরকারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, 'মিশনের ভাগ্য নির্ধারণ করা এখন ভারত সরকারের ওপর নির্ভর করছে, এটি বন্ধ রাখা হবে নাকি তালেবানের 'কূটনীতিকদের' কাছে হস্তান্তরের সম্ভাবনাসহ বিকল্পগুলোও বিবেচনা করা হবে।
আরও পড়ুন: আফগানিস্তানে মসজিদে আত্মঘাতী হামলায় নিহত ৭, আহত ১৫
জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা বলছে, ভারতে নিবন্ধিত প্রায় ৪০ হাজার শরণার্থীর প্রায় এক-তৃতীয়াংশই আফগান নাগরিক। যারা অন্যান্য সংস্থার নিবন্ধিতদের অন্তর্ভুক্ত নয়।
আফগান দূতাবাস জানিয়েছে, গত দুই বছরে শরণার্থী, শিক্ষার্থী এবং অন্যান্যরা দেশ ছেড়ে চলে যাওয়ায় ভারতে কমিউনিটি উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে। ২০২১ সালের আগস্টের পর থেকে এই সংখ্যা প্রায় অর্ধেকে নেমে এসেছে এবং এই সময়ের মধ্যে খুব সীমিত ভিসা ইস্যু করা হয়েছে বলে জানানো হয় বিজ্ঞপ্তিতে।
২০২২ সালে ভারত গম, ওষুধ, কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন এবং শীতবস্ত্র সহ আফগানিস্তানে ত্রাণ সামগ্রী পাঠিয়েছিল। যা ইতোমধ্যে যুদ্ধবিধ্বস্ত আফগান অর্থনীতিতে ঘাটতি মেটাতে সহায়তা করেছিল।
আরও পড়ুন: আফগানিস্তানের পশ্চিমাঞ্চলে ৬.৩ মাত্রার ভূমিকম্প
১ বছর আগে
বাংলাদেশিদের ওমানের ভিসা স্থগিতের সিদ্ধান্তটি কোনোভাবেই রাজনৈতিক নয়: ওমান দূতাবাস
বাংলাদেশিদের ওমানের ভিসা স্থগিতের সিদ্ধান্তটি কোনোভাবেই রাজনৈতিক নয় বলে জানিয়েছে বাংলাদেশে ওমান দূতাবাস।
দূতাবাস থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘আমরা দৃঢ়তার সঙ্গে নিশ্চিত করতে চাই, ওমান কর্তৃপক্ষের এই সিদ্ধান্ত কোনোভাবেই রাজনীতির সঙ্গে জড়িত নয়। প্রবাসী বাংলাদেশিদের অবদানকে অত্যন্ত শ্রদ্ধা ও প্রশংসার সঙ্গে স্মরণ করে এবং গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সঙ্গে ভ্রাতৃত্বপূর্ণ সম্পর্ককে আন্তরিকভাবে মূল্যায়ন করে ওমান।’
বৃহস্পতিবার (২ নভেম্বর) সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে ঢাকার ওমান দূতাবাস।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, বাংলাদেশিদের ভিসাদান স্থগিত করার সিদ্ধান্তটি দেশটিতে বিদেশি শ্রম বাজারসংক্রান্ত কর্তৃপক্ষের পরিচালিত সমীক্ষা পর্যালোচনার অংশ। এটি ওমানি শ্রম বাজারের চাহিদা ও স্থিতিশীলতার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ করার একটি প্রয়াস; যা বর্তমান শ্রম আইন অনুসারে শ্রমিক ও নিয়োগকর্তার অধিকার নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে গৃহীত হয়েছে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশি নাগরিকদের সব ধরনের ভিসা প্রদান স্থগিত করেছে ওমান
এতে বলা হয়েছে, ভিসাদান স্থগিত করার সিদ্ধান্তটি অন্যান্য দেশের নাগরিকদের ক্ষেত্রেও সমভাবে কার্যকর করা হয়েছে এবং এটি একটি সাময়িক পদক্ষেপ। এ প্রক্রিয়া দ্রুত সম্পন্ন করে পুনরায় ভিসাদান কার্যক্রম শুরুর ব্যাপারে কর্তৃপক্ষ আন্তরিক প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, অত্যন্ত শ্রদ্ধা ও প্রশংসার সঙ্গে প্রবাসী বাংলাদেশি শ্রমিকদের ওমানের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে অসামান্য অবদানের কথা স্মরণ করে ওমান। বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় ও পারস্পরিক অভিন্ন স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট বিষয়ে সম্পর্ক জোরদার করতে ওমান সবসময়ই আগ্রহী।
উল্লেখ্য, পর্যালোচনা প্রক্রিয়াটি বেশ কিছু কারিগরি ও আইনি কাঠামোর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট, যার লক্ষ্য প্রবাসী শ্রমিক ও নিয়োগকর্তার স্বার্থ রক্ষা করা। পাশাপাশি ওমানে বিদেশি শ্রম বাজারের স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা।
আরও পড়ুন: জনশক্তি সহযোগিতা বাড়াতে বাংলাদেশের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক সই করতে আগ্রহী ওমান
২০২৬ সাল থেকে আরও এলএনজি আমদানির জন্য ওমানের সঙ্গে আরেকটি চুক্তি সই
১ বছর আগে
তুর্কি দূতাবাস-গ্যালারি কসমস আয়োজিত 'স্মাইলস অ্যারাউন্ড দ্য ওয়ার্ল্ড: অ্যান আর্টিস্টিক সেলিব্রেশন’
বাংলাদেশের স্বনামধন্য কয়েকজন শিল্পীর শিল্পকর্ম নিয়ে 'স্মাইলস অ্যারাউন্ড দ্য ওয়ার্ল্ড: অ্যান আর্টিস্টিক সেলিব্রেশন'-শীর্ষক এক প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে যৌথভাবে গ্যালারি কসমস ও ঢাকায় অবস্থিত তুর্কি দূতাবাস।
শনিবার (৭ অক্টোবর) রাজধানীর বারিধারা কূটনৈতিক অঞ্চলে তুর্কি দূতাবাসে এ প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়।
আটজন বাংলাদেশি শিল্পী এই প্রদর্শনীতে অংশ নিয়েছেন। সেখানে আটজন শিল্পীর প্রত্যেকের বিভিন্ন মাধ্যমে তৈরি তিনটি অনন্য কাজ প্রদর্শন করা হয়েছে। শিল্পীরা হলেন- আবদুস শাকুর শাহ, কনক চাঁপা চাকমা, মোহাম্মদ ইকবাল, আনিসুজ্জামান আনিস, অনুকূল মজুমদার, বিশ্বজিৎ গোস্বামী, আজমীর হোসেন ও সৌরভ চৌধুরী।
প্রদর্শনীতে এই শিল্পীদের মোট ২৪টি শিল্পকর্ম প্রদর্শন করা হয়েছে।
দিনব্যাপী এই প্রদর্শনীতে ঢাকায় নিযুক্ত তুরস্কের রাষ্ট্রদূত রামিস সেনসহ দেশ-বিদেশের শিল্প অনুরাগী ও বিশিষ্ট ব্যক্তিরা যোগ দেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে যোগ দেন কসমস ফাউন্ডেশনের পরিচালক দিলশাদ রহমান।
এই উদ্যোগের প্রশংসা করে ঢাকায় নিযুক্ত তুরস্কের রাষ্ট্রদূত রামিস সেন বলেন, ‘গ্যালারি কসমস আয়োজিত ‘স্মাইলস অ্যারাউন্ড দ্য ওয়ার্ল্ড: অ্যান আর্টিস্টিক সেলিব্রেশন’- শিল্প প্রদর্শনীতে আমি আপনাদের সবাইকে স্বাগত জানাতে চাই। এই প্রদর্শনীর আয়োজন করা আমাদের জন্য আনন্দের। কসমস গ্রুপের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মাসুদ খান এবং কসমস ফাউন্ডেশনের ডিরেক্টর মিসেস দিলশাদ রহমানকে ধন্যবাদ জানাতে চাই তাদের সহযোগিতার প্রস্তাবের জন্য।’
আরও পড়ুন: গ্যালারি কসমসে শুরু হলো আর্টক্যাম্প ‘স্প্লেন্ডার্স অব বাংলাদেশ’
১ বছর আগে
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ দূতাবাসে বঙ্গমাতার ৯৩তম জন্মবার্ষিকী পালিত
যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ ইমরান জাতির পিতার বিশ্বস্ত জীবনসঙ্গী হিসেবে বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবের অসামান্য ভূমিকার কথা তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, তিনি বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে লালন-পালন করেছেন এবং সন্তানদেরও একই মূল্যবোধে লালন-পালন করেছেন।
রাষ্ট্রদূত ইমরান বলেন, বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতার সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেই শিক্ষা, আদর্শ ও চেতনা অনুসরণ করে একটি সুখী ও সমৃদ্ধ ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়ে তুলতে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।
আরও পড়ুন: সিউলে বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবের ৯৩তম জন্মবার্ষিকী পালিত
স্বাধীনতা সংগ্রাম ও দেশ পুনর্গঠনে বঙ্গমাতার অসামান্য অবদানের কথা স্মরণ করে মঙ্গলবার (৮ আগস্ট) ওয়াশিংটন ডিসিতে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সহধর্মিণী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবের ৯৩তম জন্মবার্ষিকী পালন করেন।
দিবসটি উপলক্ষে দূতাবাস বঙ্গবন্ধু মিলনায়তনে বঙ্গমাতার মহান আত্মত্যাগ ও তার পরিবার, সমাজ ও জাতির প্রতি উৎসর্গ স্মরণে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে।
বিকালে জাতির পিতার প্রতিকৃতি ও বঙ্গমাতার প্রতিকৃতিতে বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে কর্মসূচি শুরু হয়।
অনুষ্ঠানে মিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে ডিফেন্স অ্যাটাচে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. শাহেদুল ইসলাম এবং ফার্স্ট সেক্রেটারি (পাসপোর্ট ও ভিসা) মুহাম্মদ আবদুল হাই মিল্টন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রদত্ত বাণী পাঠ করেন।
পরে বঙ্গমাতার জীবন ও কর্মের ওপর নির্মিত দুটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়। এরপর আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনায় রাষ্ট্রদূত ইমরান বঙ্গমাতা ও বঙ্গবন্ধুর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন এবং মুক্তিযুদ্ধ ও যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠনে বঙ্গমাতার মহান অবদানের কথা স্মরণ করেন।
রাষ্ট্রদূত বলেন, বঙ্গমাতা যে আদর্শ ও দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন তা চিরকাল বাঙালি নারীদের অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে থাকবে।
মিশনের মিনিস্টার (প্রেস) এজেডএম সাজ্জাদ হোসেনও আলোচনায় অংশ নেন এবং বঙ্গমাতার জীবন ও কর্মের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোকপাত করেন।
তিনি বলেন, বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব বঙ্গবন্ধুর পাশাপাশি দলের নেতাকর্মীদের অনুপ্রেরণা ও শক্তি দিয়ে স্বাধীনতা ও স্বাধীনতা সংগ্রামকে সঠিক পথে নিয়ে যেতে সাহসী ভূমিকা পালন করেছেন।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট রাতে শহিদ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বঙ্গমাতা ফজিলাতুন নেছা মুজিব ও তাদের পরিবারের সদস্যদের এবং অন্যান্যদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাতের মাধ্যমে কর্মসূচি শেষ হয়।
অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন ফার্স্ট সেক্রেটারি মো. আতাউর রহমান।
আরও পড়ুন: বঙ্গমাতার ৯৩তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষ্যে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
৬ দফা দাবিতে হরতাল সফলের নেপথ্যে ছিলেন বঙ্গমাতা: প্রধানমন্ত্রী
১ বছর আগে