ভারি বর্ষণ
বান্দরবানে ভারি বর্ষণে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, সতর্ক করতে মাইকিং
দুই দিনের টানা বর্ষণে বান্দরবানের সাঙ্গু ও মাতামুহুরী নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় জেলা শহরের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।
ইতোমধ্যে শহরের হাফেজঘোনা, বাসষ্টেশন, আর্মি পাড়া ও ইসলাম পুর এলাকার নিচু স্থান ৫ থেকে ৭ ফুট পানির নিচে তলিয়ে গেছে।
এদিকে পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকিপূর্ণ বসবাসকারীদের নিরাপদ স্থানে সরে যেতে পৌর সভা ও প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাইকিং করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: সুরমা নদীর পানি বিপদ সীমার ৬ সেন্টিমিটার ওপরে, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
জেলা প্রশাসক মো. মোজাহিদ উদ্দিন জানিয়েছেন, দুর্যোগ মোকাবিলায় বান্দরবানে ১৯২ টি অস্থায়ী আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে।
এছাড়া লামা উপজেলায় ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে বসবাসকারী ৮টি পরিবারের ৩৬ জনকে আশ্রয় কেন্দ্রে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
তিনি জানান, দুপুর থেকে আশ্রয় কেন্দ্রগুলোতে শুকনো খাবার বিতরণ করা হচ্ছে। এদিকে সাংগু ও মাতামুহুরী নদীর পানি বিপদ সীমার কাছ দিয়ে বইছে।
জেলা প্রশাসক আরও জানান, বিপদ মোকাবিলায় প্রসাশন সম্পূর্ণ প্রস্তুত রয়েছেন। ত্রাণ সমগ্রীর কোন অভাব নেই। প্রশাসনের পাশাপাশি সেনাবাহিনী, পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা দুর্যোগ মোকাবিলায় সকল ধরণের প্রস্তুতি গ্রহণ করেছেন।
শহরের মৃত্তিকা ও পানি বিভাজিকা কেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মাহাবুবুর রহমান জানান, গত ২৪ ঘন্টায় বান্দরবানে ১৬৫ মিমি বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
তিনি আরও জানান, ক্যান্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজের কেজি থেকে ষষ্ঠ শ্রেণি পর্যন্ত পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: উপকূলীয় নিম্নাঞ্চল জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে: আবহাওয়া অধিদপ্তর
সুনামগঞ্জে বন্যায় ১০ গ্রাম প্লাবিত, বৃষ্টি অব্যাহত
১ বছর আগে
দেশের বিভিন্ন জায়গায় বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে: আবহাওয়া অধিদপ্তর
শুক্রবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, দেশের বিভিন্ন জায়গায় বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
অধিদপ্তরের নিয়মিত বুলেটিনে বলা হয়, চট্টগ্রাম ও বরিশাল বিভাগের অনেক জায়গায়; রংপুর, ঢাকা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের দুই-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
এতে আরও বলা হয় যে এর সঙ্গে চট্টগ্রাম ও বরিশাল বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি থেকে ভারি বর্ষণ হতে পারে।
তাপপ্রবাহের পূর্বাভাসে অধিদপ্তর বলেছে, রাজশাহী, নওগাঁ, সিরাজগঞ্জ, নেত্রকোণা ও সিলেট জেলাসহ রংপুর বিভাগের উপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা দেশের উত্তরপশ্চিমাঞ্চলে অব্যাহত থাকতে পারে।
আরও পড়ুন: সমুদ্রবন্দরগুলোকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অফিস
বুলেটিনে আরও বলা হয়, দক্ষিণপশ্চিম মৌসুমী বায়ু চট্টগ্রাম উপকূল পর্যন্ত অগ্রসর হয়েছে। লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে।
শুক্রবার সকাল ৬টা পর্যন্ত পূর্বের ২৪ ঘণ্টায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৮ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে সৈয়দপুরে এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৩ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয় কিশোরগঞ্জ জেলার নিকলীতে।
এ সময়ে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত ১০০ মিলিমিটার রেকর্ড করা হয় নোয়াখালী জেলার হাতিয়ায়।
আরও পড়ুন: ঢাকায় ক্ষণিক বৃষ্টিতে প্রচণ্ড গরমে কিছুটা স্বস্তি
ঢাকাসহ অন্যান্য বিভাগের কিছু জায়গায় বৃষ্টির সম্ভাবনা: আবহাওয়া অধিদপ্তর
১ বছর আগে
ঘূর্ণিঝড় মোখা: সিলেটে ঝুঁকিপূর্ণ বাসিন্দাদের নিরাপদে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশনা
ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাবে ভারি বর্ষণ ও ভূমিধসের আশঙ্কায় পাহাড় ও টিলার পাদদেশে বসবাসকারীদের আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছে সিলেট জেলা প্রশাসন। শনিবার (১৩ মে) বিকালে এক দাপ্তরিক আদেশে জেলার সব উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের এ নির্দেশনা দেওয়া হয়।
জেলা প্রশাসক মো. মজিবর রহমান জানান, জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ইতোমধ্যে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সেইসঙ্গে সিলেটের পাহাড় ও টিলার পাদদেশ এবং নদীর তীরবর্তী ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে বসবাসকারীদেরকে অন্যত্র সরে যেতে বলা হয়েছে। জনগণের মধ্যে সচেতনতা তৈরির লক্ষ্যে মাইকিং করে জরুরি নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে।
তিনি আরও জানান, অতিপ্রবল ঘূর্ণিঝড় মোখা’র প্রভাবে শনিবার (১৩ মে) সন্ধ্যা থেকে পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সিলেট জেলায় ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টিপাত হতে পারে। অতিভারী বৃষ্টিপাতের প্রভাবে পাহাড় ও টিলার পাদদেশে নদীর তীরবর্তী স্থানে ভূমিধস হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে বসবাসকারী লোকদের জানমালের ক্ষয়ক্ষতিরোধে জরুরি ভিত্তিতে তাদের আশ্রয়কেন্দ্রে সরিয়ে নিতে ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ঘূর্ণিঝড় মোখা লাইভ অনুসরণ করবেন যেভাবে
ঘূর্ণিঝড় মোখা: উপকূলবাসীদের পাশে দাঁড়াতে নেতাকর্মীদের আহ্বান বিএনপির
১ বছর আগে
২৪ ঘণ্টায় দেশের বিভিন্ন জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে
মৌসুমী বায়ু বাংলাদেশের ওপর সক্রিয় থাকায় আগামী ২৪ ঘণ্টায় দেশের বিভিন্ন জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি হতে পারে বলে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে।
বৃহস্পতিবার আবহাওয়া অফিসের বুলেটিনে বলা হয়েছে, রাজশাহী, রংপুর, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং ঢাকা, খুলনা, বরিশাল বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ী দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সাথে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি থেকে ভারি বর্ষণ হতে পারে।
সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ঈশ্বরদীতে ৩৬.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে নিকলী ও তেতুলিয়ায় ২৪.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
বুলেটিনে বলা হয়েছে, মৌসুমী বায়ুর অক্ষ রাজস্থান, হরিয়ানা, উত্তর প্রদেশ, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এর একটি বর্ধিতাংশ উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপরসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে।
পড়ুন: সারাদেশে বৃষ্টির পূর্বাভাস
২ বছর আগে
কক্সবাজার পাহাড়ে ১২ হাজার পরিবারের ঝুঁকিপূর্ণ বসবাস
কক্সবাজার জেলার বিভিন্ন পাহাড়ে ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাস করছে ১২ হাজারের বেশি পরিবার। কক্সবাজার ‘পাহাড় ধস প্রবণ’ জেলা হওয়ায় প্রতিবছর পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটে। বিশেষ করে প্রতিবছর বর্ষা মৌসুমে মৃত্যুর ঘটনা বাড়ে। গত বছরও জেলায় ১৪ জনের মৃত্যু হয়। ঝুঁকিপূর্ণ বসতির কারণে এবারও মৃত্যুর আশংকা করছেন পাহাড়ে বসবাসকারীরা। তবে জেলা প্রশাসক জানিয়েছেন, ভারি বর্ষণ হলে পাহাড় থেকে ঝুঁকিপূর্ণ বসতি সরিয়ে নেয়া হবে।
উখিয়া টেকনাফে আশ্রিত রোহিঙ্গাদের বাদ দিয়ে কক্সবাজার জেলায় স্থানীয় বাসিন্দাদের ১২ হাজারের বেশি পরিবার পাহাড়ের তলদেশে ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাস করছে। এর মধ্যে অতিঝুঁকিপূর্ণ রয়েছে প্রায় ৫ হাজার পরিবার।
কক্সবাজার শহর ও শহরতলিতে প্রায় ৭ হাজার পরিবার ও জেলায় বিভিন্ন পাহাড়ি এলাকায় আরও ৫ হাজার পরিবার পাহাড়ে ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করছে। পাহাড়ে হাজার হাজার ঝুঁকিপূর্ণ বসতি থাকার কারণে পাহাড় ধসের আশংকা রয়েছে।
কক্সবাজার শহর ও শহরতলির লাইট হাউজ, সৈকত পাড়া, সার্কিট হাউস সংলগ্ন, মোহাজের পাড়া, দক্ষিণ ঘোনারপাড়া, বাদশাঘোনা, বৈদ্যঘোনা, মধ্যম ঘোনারপাড়া, পাহাড়তলি, কলাতলী আদর্শগ্রাম, ঝরিঝরিকুয়া, সদর উপজেলা অফিস সংলগ্ন, লিংকরোড পাহাড়ি এলাকায় হাজার হাজার পরিবার ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করছে।
পড়ুন: চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে প্রাণহানী ঠেকাতে খোলা হল ১৯ আশ্রয়কেন্দ্র
২ বছর আগে
ভারি বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে শেরপুরের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
জেলায় বুধবার সকাল ৯টা পর্যন্ত ২৪ ঘন্টায় ২২৪ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। যা গত দশ বছরের একদিনের বৃষ্টিপাতের রেকর্ড ভঙ্গ করেছে বলে জানিয়েছেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের পানি পরিমাপক (গেজ রিডার) মোখলেছুর রহমান।
ভারি বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে নালিতাবাড়ীর চেল্লাখালি ও ভোগাই নদী বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। পানির তোড়ে ভোগাই নদীর শিমুলতলী বাঁধ ভেঙ্গে পৌরশহরে মধ্যবাজার, জেলখানা রোড, উত্তর গড়কান্দা, নালিতাবাড়ী ইউনিয়নসহ বিভিন্ন এলাকায় অনেক বাড়িঘরেও পানি প্রবেশ করেছে। এতে ওইসব এলাকার মানুষ দুর্ভোগের শিকার হন। সকালে চেল্লাখালি নদীর পানি গাজীরখামার-নালিতাবাড়ী সড়কের বালুঘাটা এলাকায় সড়ক উপচিয়ে প্রবাহিত হতে থাকে।
আরও পড়ুন: বৃষ্টির পানিতে ডুবল ঢাকার রাস্তা, ভোগান্তিতে মানুষ
ওই দুই নদীর পানি পরিমাপকরা (গেজ রিডার) জানিয়েছেন, দুপুর ১২টায় নালিতাবাড়ী পয়েন্টে চেল্লাখালি নদী বিপদসীমার ১ দশমিক ৭৩ মিটার ওপর দিয়ে ২৭ দশমিক ৪৭ মিটার উচ্চতায় এবং ভোগাই নদী ৬২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে ১৭ দশমিক ৯৯ মিটার উচ্চতায় প্রবাহিত হচ্ছিল।
চেল্লাখালির পানি উন্নয়ন বোর্ডের পানি পরিমাপক আলমগীর হোসেন জানান, এমন ভারি বর্ষণ গত কয়েক বছরেও দেখিনি। বর্ষণ অব্যাহত আছে, উজানেও বৃষ্টি হচ্ছে। তাতে করে পাহাড়ি নদ-নদীগুলোর পানি আরও বাড়তে পারে।
এদিকে, ভারি বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতী উপজেলার মহারশি নদীর পানি বিপদসীমা অতিক্রম করে দু’কোল উপচিয়ে ঝিনাইগাতী-রাংটিয়া সড়কের ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। দিঘিরপাড় এলাকায় বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে যাওয়ায় ঝিনাইগাতী উপজেলা কমপ্লেক্সে ও ঝিনাইগাতী বাজারে পাহাড়ি ঢলের পানি প্রবেশ করে। এতে নিম্নাঞ্চলের কমপক্ষে ১৫টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। ভেসে গেছে অর্ধশতাধিক পুকুরের মাছ, ডুবে ড়েছে গ্রামীণ রাস্তাঘাট। ফলে সাধারণ মানুষ দুর্ভোগে পড়েন।
ঝিনাইগাতী বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ফারুক আহমেদ বলেন, ঝিনাইগাতী সদর বাজারের মসজিদ রোডসহ বাজারের একাংশ হাঁটু পানিতে তলিয়ে গেছে।
আরও পড়ুন: বৃষ্টির পানিতে তলিয়ে গেছে চট্টগ্রাম নগরীর অধিকাংশ এলাকা
হাতিবান্দা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) আলী আকবর বলেন, আমার ইউনিয়নের কমপক্ষে পাঁচটি গ্রামে ঢলের পানি প্রবেশ করেছে। এতে আমন ধানের বীজতলা, সবজি ও বেশ কিছু পুকুরের মাছ পানিতে ভেসে গেছে।
ঝিনাইগাতী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফারুক আল-মাসুদ সাংবাদিকদের জানান, সকালে ভাঙ্গা বাঁধ ও ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করেছি। বৃষ্টি কমলে পানি দ্রুতই নেমে যাবে। প্লাবিত এলাকা পরিদর্শন করে দ্রত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা তৈরির জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
৩ বছর আগে
সারা দেশে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি হতে পারে
রংপুর বিভাগের অনেক জায়গায়, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম, সিলেট ও ময়মনসিংহ বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রাজশাহী ও ঢাকা বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
৪ বছর আগে