আন্তর্জাতিক মান
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা-গবেষণা নিশ্চিত করা হবে: ভিসি নসরুল্লাহ
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ বলেছেন, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার মূল উদ্দেশ্য হলো আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা ও গবেষণা নিশ্চিত করা।
শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) রাজধানীর চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে বিশ্ববিদ্যালয়টির অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজকে সহজ করতে অ্যালামনাইয়ের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।
ভিসি নসরুল্লাহ বলেন, মক্কা সম্মেলনে ঘোষণার মধ্য দিয়ে আধুনিক ও ইসলামী শিক্ষার সমন্বয়ে শিক্ষার নতুন ধারা সৃষ্টির অন্যতম একটি উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠিত হয় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়। অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় আঞ্চলিক শিক্ষা বিস্তারে প্রতিষ্ঠিত হলেও সৃষ্টিগতভাবে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় আন্তর্জাতিক চরিত্র ধারণ করে আছে।
তিনি বলেন, নানা চড়াই-উৎরায় পেরিয়ে বিভিন্ন শাসন পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে এই বিশ্ববিদ্যালয় বর্তমান পর্যায়ে এসেছে। বিভিন্ন সময়ে শাসকগোষ্ঠী এই বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল উদ্দেশ্য বুঝতে পারেনি। আজকে বাংলাদেশে কাজ করার সুযোগ এসেছে, পরিবর্তনের সুযোগকে কাজে লাগানোর। তাই ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন এবং অগ্রসর করার জন্য আমি কাজ করতে অঙ্গীকারাবদ্ধ।
ইবি ভিসি আরও বলেন, দেশের স্বনামধন্য নাগরিক তৈরিতে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূমিকা অন্যন্য। বাংলাদেশের গন্ডি পেরিয়ে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা সারাবিশ্বে ছড়িয়ে আছে। আজকের এই অনুষ্ঠান শুধু একটি সাধারণ সভা নয়, এটি আনন্দ মেলা, মিলন মেলা। আপনারাই বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল মূল্যবোধ। তাই এ বিশ্ববিদ্যালয়কে আরও এগিয়ে নিতে শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পাশাপাশি অ্যালামনাইদের অনেক দায়িত্ব আছে।
‘ইউনাইটেড ইন ব্রাদারহুড’ শ্লোগানে আয়োজিত সাধারণ সভায় সভাপতিত্ব করেন অ্যালামনাইয়ের আহবায়ক মুহাম্মদ নাজমুল হক সাঈদী।
এতে স্বাগত বক্তব্য দেন সদস্য সচিব মুহাম্মদ আবদুল হাই। ড. মো. জিল্লুর রহমান।
ড. আব্দুল মান্নানের পরিচালনায় এতে অ্যালাইমনাইদের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন ডিআইজি ড. মো. আশরাফুর রহমান, আব্দুল হাই মো. সাইফুল্লাহ, অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল হান্নান (রাবি), অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল আওয়াল, অধ্যাপক ড. শহীদ মো. রেজওয়ান, অধ্যাপক ড. মো. আবু সিনা, মাওলানা তারেক মনোয়ার, অধ্যঅপক ড. মো. ইকবাল হোসাইন, অ্যাডভোকেট আব্দুল আওয়াল, অধ্যাপক ড. মো. নাছির উদ্দিন মিঝি প্রমুখ।
আরও পড়ুন: ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৭৪৫ আসন খালি
সভাপতির বক্তব্যে নাজমুল হক সাঈদী বলেন, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় একটি আন্তর্জাতিক মানের বিশ্ববিদ্যালয় হওয়ার কথা থাকলেও নানা বাধা ও ষড়যন্ত্রের কারণে হয়নি। বিশেষ করে গত সাড়ে ১৫ বছরে ইবিকে প্রায় ধ্বংস করা হয়েছে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের আসল রূপ পরিবর্তন করে দেওয়া হয়েছে। সব বাধা পেরিয়ে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় এবার নতুন রূপে এগিয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।
বিকালে দ্বিতীয় অধিবেশনে অ্যালামনাইয়ের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা এবং গঠনতন্ত্র অনুমোদন করা হয়।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের আহবায়ক হিসেবে নাজমুল হক সাঈদী এবং সদস্য সচিব হিসেবে মুহাম্মদ আবদুল হাই নির্বাচিত হন। তারা একটি সার্চ কমিটির মাধ্যমে পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করবেন বলে সিদ্ধান্ত হয়।
পরে বর্ণাঢ্য সাংস্কৃতিক পরিবেশনার মধ্য দিয়ে দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের সমাপ্তি হয়। এতে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েক হাজার নিবন্ধিত অ্যালামনাই ছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তা ও বিশিষ্ট ব্যক্তিরা অংশগ্রহণ করেন।
আরও পড়ুন: প্রতিষ্ঠার ৪৩ বছরে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়
৩ সপ্তাহ আগে
দেশীয় কোম্পানির জন্য আন্তর্জাতিক মানের অ্যাওয়ার্ড চালু
আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতামূলক বাজারে বাংলাদেশি কোম্পানিগুলোকে বিশেষ সুবিধা দেওয়ার জন্য দেশে প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক স্তরের কোয়ালিটি অ্যাওয়ার্ড চালু করল বাংলাদেশ সোসাইটি ফর টোটাল কোয়ালিটি ম্যানেজমেন্ট (বিএসটিকিউএম)।
রবিবার (৩০ জুলাই) সন্ধ্যায় রাজধানীর প্যানপ্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলের পদ্মা কনফারেন্স হলে এই অ্যাওয়ার্ড লঞ্চিং অনুষ্ঠিত হয়। আগ্রহী প্রতিষ্ঠানগুলো এখন থেকে এই পুরস্কারের জন্য আবেদন করতে পারবে।
অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন বিশ্ববিখ্যাত কোয়ালিটিগুরু, ভোক্তা তুষ্টি মডেলের (কানো মডেল) প্রবক্তা অধ্যাপক ড. নরিয়াকি কানো। সভাপতিত্ব করেন বিএসটিকিউএমের সভাপতি অধ্যাপক ড. এম আর কবির।
ড. কানোর সঙ্গে অংশীদারিত্বে চালু হওয়া এই পুরস্কারের নাম দেওয়া হয়েছে- কানো-বিএসটিকিউএম কোয়ালিটি অ্যাওয়ার্ড (কেবিকিউএ)।
পুরস্কারের প্রচার, পরিচালনা ও প্রতিষ্ঠার জন্য খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. এহসানুল হককে চেয়ারম্যান করে একটি স্বাধীন ও নিরপেক্ষ জাতীয় স্টিয়ারিং কমিটি করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ইউনেস্কো-বাংলাদেশ বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক পুরস্কার প্রদান, বিজয়ী জিম্বাবুয়ের প্রতিষ্ঠানকে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর অভিবাদন
কেবিকিউএ জাপানের ডেমিং অ্যাওয়ার্ড, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ম্যালকম বালড্রিজ অ্যাওয়ার্ডের মতো একই পদ্ধতি অনুসরণ করবে।
ড. নরিয়াকি কানো বলেন, ‘‘আমাদের অবশ্যই 'ফলাফল' এবং 'প্রভাব' বুঝতে হবে। ফলাফল যেকোনো ক্ষেত্রে ব্যবসার জন্য প্রয়োজনীয়। টিকিউএম প্রভাব অর্জনের মাধ্যমে ফলাফল উপলব্ধি করতে চায়। জাপানে ডেমিং প্রাইজ টিকিউএমের মাধ্যমে ফলাফলের মূল্যায়ন করে, শুধু ফলাফল বিবেচনা করে না। টিকিউএম চর্চা না করে কেউ যদি ভালো ফলাফলও পায়, তারপরও সে ডেমিং প্রাইজ পাবে না।’’
বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, 'যেকোনো ব্যবসার জন্য টিকিউএম চর্চা ও প্রচার করা উচিত। পুরস্কারপ্রাপ্তি টিকিউএম চর্চা ও প্রচারের জন্য একটি অনুঘটক মাত্র।'
কেবিকিউএ-এর প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলো তুলে ধরে, কেবিকিউএ জাতীয় স্টিয়ারিং কমিটির সদস্য প্রকৌশলী এএমএম খায়রুল বাশার বলেন ‘কানো-বিএসটিকিউএম কোয়ালিটি অ্যাওয়ার্ড দেশের শিল্প ও সেবা খাতে কোয়ালিটি স্ট্যান্ডার্ড এবং গ্রাহকের প্রত্যাশা পূরনের মাধ্যমে ব্যবসায়িক শ্রেষ্ঠত্ব প্রচারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।’
আরও পড়ুন: হামদ-নাত প্রতিযোগিতার শীর্ষ ১০ জনের নাম ঘোষণা ও পুরস্কার প্রদান
দেশে প্রথমবারের মতো ৮ প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিকে দেওয়া হবে ‘জাতীয় চা পুরস্কার’: বাণিজ্যমন্ত্রী
১ বছর আগে
একাডেমিক ডিগ্রির পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মান অর্জনের আহ্বান রাষ্ট্রপতির
রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ বুধবার প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে একাডেমিক ডিগ্রির পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মান অর্জনের আহ্বান জানিয়েছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠা শতবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত ১৬ দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
রাষ্ট্রপতি ভার্চুয়ালি বঙ্গবন থেকে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
তিনি বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর সংখ্যা সময়ের সাথে সাথে যেমন বেড়েছে, তেমনি এর অবকাঠামো ও শিক্ষা কার্যক্রমের পরিধিও বেড়েছে। আধুনিক বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তির সুবিধার জন্য প্রতিযোগিতাকেও আন্তর্জাতিকীকরণ করা হয়েছে। তাই একজন শিক্ষার্থীকে ডিগ্রীর পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মান অর্জন করতে হবে।
আবদুল হামিদ বলেন, কারিকুলাম ও পাঠদান নির্ধারণে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকেও বিশ্বমানের বিবেচনা করতে হবে।
রাষ্ট্রপতি বলেন, উচ্চ আশা ও আকাঙ্খা নিয়ে অভিভাবকরা তাদের সন্তানদের বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠান। এছাড়া দেশ ও জনগণ তাদের শিক্ষিত করার জন্য বিনিয়োগ করে।
তিনি আরও বলেন, ছাত্রদের পরিবার, দেশ ও জনগণের আশা-আকাঙ্খা পূরণের সক্ষমতা অর্জন করতে হবে।
আবদুল হামিদ বলেন, অবকাঠামো, শিক্ষক-শিক্ষার্থী, বিভাগ ও ইনস্টিটিউটের সম্প্রসারণ একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নে অবদান রাখে। তবে শিক্ষা ও গবেষণার মানই প্রধান সূচক।
এসময় রাষ্ট্রপতি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক শ্রমবাজারের চাহিদা ও যোগ্যতা বিবেচনায় রেখে শিক্ষার মান ও শিক্ষার্থীদের সক্ষমতা বাড়াতে বিশ্ববিদ্যালয়সহ উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান। এ যাত্রায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
আরও পড়ুন: আজ শুরু হচ্ছে ঢাবির ১৬ দিনব্যাপী শতবর্ষ উদযাপন
১৯২১ সালের ১ জুলাই যাত্রা শুরু করা দেশের প্রাচীনতম এই পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। শিক্ষার সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ এবং গণতান্ত্রিক আন্দোলনে নেতৃত্ব দানকারী এই প্রতিষ্ঠান শততম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করছে।
করোনা মহামারিরর কারণে উদযাপনটি পাঁচ মাস বিলম্বিত হয়েছে। আজ বুধবার থেকে ক্যাম্পাসে শুরু হওয়া জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠান চলবে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে যোগ দেন জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী।
রাষ্ট্রপতি বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষ উপলক্ষে বিশেষ বই, ফটোগ্রাফি অ্যালবাম ও ওয়েবসাইট উন্মোচন করেন।
উদযাপনের উদ্বোধনী দিনে শতবর্ষ উপলক্ষে একটি তথ্যচিত্র এবং একটি থিম গানও প্রকাশ করা হয় এবং ভুটানের প্রধানমন্ত্রী লোটে শেরিংয়ের একটি শুভেচ্ছা বার্তাও অনুষ্ঠান উপস্থাপন করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড.আখতারুজ্জামান।
অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী ড. দীপু মনি, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে এম আব্দুল মোমেন, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. কাজী শহীদুল্লাহ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এ কে আজাদ বক্তব্য দেন।
৩ ডিসেম্বর জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী বাপ্পা মজুমদারের নেতৃত্বে দলছুট ব্যান্ড, বিশ্ববিদ্যালয়ের থিয়েটার অ্যান্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ এবং নৃত্যকলা বিভাগের শিক্ষার্থীরা সাংস্কৃতিক পরিবেশনায় অংশগ্রহণ করবেন।
পড়ুন: বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়তে জাতীয় ঐক্যের জন্য মতভেদ দূর করুন: রাষ্ট্রপতি
৪ ডিসেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. শাহাদাত আলীর সভাপতিত্বে এক আলোচনা সভায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন ও শিক্ষাবিদ রাশেদা কে চৌধুরী অংশ নেবেন।
১২ ডিসেম্বর সকালে অপরাজেয় বাংলা প্রাঙ্গণ থেকে শহীদ মিনার পর্যন্ত শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অংশগ্রহণে বিজয় মিছিল অনুষ্ঠিত হবে।
আগামী ১৬ ডিসেম্বর সকাল ৭টায় মহান বিজয় দিবসে উপাচার্যের নেতৃত্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অপর্ণ করবেন। সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে ‘লেজার শো’ এর মধ্য দিয়ে শেষ হবে ১৬ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ বছর আগে
আন্তর্জাতিক মানের হবে বাংলাদেশের চিড়িয়াখানা
বাংলাদেশের চিড়িয়াখানা আন্তর্জাতিক মানের হবে বলে মন্ত্রব্য করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের চিড়িয়াখানা বিশ্বমানে পৌঁছে যাচ্ছে। জাতীয় চিড়িয়াখানা ও রংপুর চিড়িয়াখানার আধুনিকায়নে মহাপরিকল্পনা রয়েছে। প্রধামন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা এই দুই চিড়িয়াখানাকে বিশ্বমানে রূপান্তরের প্রক্রিয়ায় রয়েছি।
রবিবার রাজধানীর একটি হোটেলে বাংলাদেশ জাতীয় চিড়িয়াখানা ও রংপুর চিড়িয়াখানার আধুনিকায়নে মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন সংক্রান্ত দুই দিনব্যাপী কর্মশালার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এসব কথা জানান।
আরও পড়ুন: দেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় গবেষণা অপরিহার্য : মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
তিনি বলেন, ‘আমরা চিড়িয়াখানা দেখতে দুবাই, সিঙ্গাপুর, হংকং কিংবা বিশ্বের অন্যান্য জায়গায় যাব না। বিশ্বের অন্যান্য প্রান্ত থেকে মানুষ আসবে বাংলাদেশের চিড়িয়াখানা দেখতে। পরিকল্পিতভাবে ও পরিবেশসম্মত উপায়ে চিড়িয়াখানার আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন উন্নয়ন নিশ্চিত করা হবে।’
৩ বছর আগে
কৃষিপণ্যের আন্তর্জাতিক মান বজায় রাখতে হবে: কৃষিমন্ত্রী
আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হলে উৎপাদিত কৃষিপণ্যের আন্তর্জাতিক মান বজায় রাখতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক।
তিনি বলেন, ‘সরকারের এখন লক্ষ্য হলো কৃষির প্রক্রিয়াজাতকরণ ও বাণিজ্যিকীকরণ করে কৃষিকে লাভজনক করা। এজন্য কৃষিপণ্যের রপ্তানি আরও বাড়াতে হবে। প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্প স্থাপন ও উদ্যোক্তাদের আরও কীভাবে সহায়তা দেয়া যায়, সেটা আমরা চিন্তা করছি।’
রবিবার সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষ থেকে অনলাইনে ‘শাকসবজি ও ফল রপ্তানিকারকদের’ সাথে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
আব্দুর রাজ্জাকবলেন, উৎপাদিত কৃষিপণ্য দেশীয় বাজারের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক বাজারে কীভাবে যেতে পারে, সরকার এর ওপর সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছে। সেজন্য, যারা রপ্তানির সাথে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত এবং মান উন্নয়নে কাজ করছে তাদেরকে সর্বাত্নক সহযোগিতা প্রদান করা হবে।
আরও পড়ুন: খামারিদের দেয়া সব ধরনের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে: কৃষিমন্ত্রী
তিনি বলেন, বাংলাদেশে কৃষির গুরুত্ব অনেক বেশি। কৃষি মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করে। একই সাথে বিভিন্ন শিল্পের কাঁচামালেরও যোগান দিয়ে থাকে। এ কাঁচামাল যোগান দিয়ে আমরা যে প্রক্রিয়াজাত পণ্য পাচ্ছি সেটা বিদেশে রপ্তানিরও অনেক সম্ভাবনা রয়েছে। এখনো আমাদের রপ্তানিটা বেশির ভাগ তৈরি পোশাকের মধ্যে সীমিত।
আরও পড়ুন: শেখ হাসিনা কৃষিকে দিয়েছেন নতুন দিগন্ত: কৃষিমন্ত্রী
তিনি বলেন, ‘প্রায় শতকরা ৮০-৮৪ ভাগ আসে তৈরি পোশাক খাত থেকে। তার সাথে সাথে কৃষি একটি সম্ভাবনাময় সেক্টর। আমরা যদি প্রক্রিয়াজাতকরণ করতে পারি এবং নিরাপদ সবজি ও ফলের নিশ্চয়তা দিতে পারি, তাহলে আন্তর্জাতিক বাজারেও কৃষিপণ্য রপ্তানি করতে পারব।’
আরও পড়ুন: ফুল চাষিদের সব ধরনের সহযোগিতা দেয়া হবে: কৃষিমন্ত্রী
সভায় বক্তারা কৃষিপণ্য রপ্তানিতে করণীয় বিষয়ে মতামত তুলে ধরেন।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মেসবাহুল ইসলামের সভাপতিত্বে কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (পিপিসি) মো. রুহুল আমিন তালুকদারের সঞ্চালনায় কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (সম্প্রসারণ) মো. হাসানুজ্জামান কল্লোল, অতিরিক্ত সচিব (গবেষণা) কমলারঞ্জন দাশ, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. আসাদুল্লাহ, বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান ড. অমিতাভ সরকার, কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. ইউসুফ, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. শেখ মোহাম্মদ বখতিয়ার, উদ্ভিদ সংগনিরোধ উইংয়ের পরিচালক মোহম্মদ আনোয়ার হোসেনসহ এসিআই, প্রাণ-আরএফএল এবং সবজি ও ফল রপ্তানিকারক এসোসিয়েশনের নেতারা বক্তব্য দেন।
৩ বছর আগে
স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর ওয়েবসাইট ও লোগো তৈরি সভা অনুষ্ঠিত
স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী যথাযথভাবে উদযাপনের লক্ষ্যে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের উদ্যোগে ওয়েবসাইট ও লোগো ডিজাইন তৈরির বিষয়ে ডিজিটাল প্লাটফর্মে প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত হযয়েছে।
৩ বছর আগে
ক্ষতিগ্রস্ত সাবমেরিন ক্যাবল মেরামত, গতি ফিরল ইন্টারনেটে
আন্তর্জাতিক মান অনুসরণ করে ক্ষতিগ্রস্ত সাবমেরিন ক্যাবল মেরামত শেষে দেশে ইন্টারনেটের গতি স্বাভাবিক হয়েছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
৪ বছর আগে