শিশু খাদ্য
কিশোরগঞ্জে করোনাকালীন সময়ে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে ৪৬ লাখ টাকা প্রদান
করোনা মোকাবিলায় শিশু খাদ্য, পশু খাদ্য ও ইরি-বোরো ধানে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের মাঝে ৪৬ লাখ টাকা বরাদ্দ দিয়েছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়।
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মো. মোকাররম হোসেন বলেন, করোনাকালীন সময়ে অপুষ্টিতে ভোগা শিশুদের শিশুখাদ্য প্রদানের জন্য কিশোরগঞ্জ জেলার ১৩টি উপজেলার প্রত্যেকটিতে এক লাখ টাকা করে মোট ১৩ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। ওই টাকা উপজেলা নির্বাহী অফিসার শিশু খাদ্য ক্রয় পূর্বক তালিকা অনুযায়ী বিতরণের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এছাড়াও গবাদি পশুদের খাদ্য কেনার জন্য কিশোরগঞ্জের ১৩টি উপজেলার প্রত্যেকটিতে এক লাখ টাকা করে ১৩ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। উপজেলা নির্বাহী অফিসারদের মাধ্যমে তালিকাভূক্ত কৃষককে এই সহায়তা প্রদান করা হবে।
অপরদিকে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মো. সাইফুল আলম জানান, এ বছর ইরি-বোরো চাষ বাধাগ্রস্ত হওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে ২০ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ব্যবস্থাপনায় তালিকা প্রস্তুত পূর্বক কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলায় ২ লাখ ৫০ হাজার, হোসেনপুর, পাকুন্দিয়া, অষ্টগ্রাম, বাজিতপুর, কুলিয়ারচর, ভৈরব উপজেলায় প্রত্যেকটিতে ৩৫ হাজার টাকা, কটিয়াদী ও নিকলী উপজেলায় প্রত্যেকটিতে এক লাখ টাকা, করিমগঞ্জ উপজেলায় ৫ লাখ, তাড়াইল উপজেলায় ৩ লাখ ২০ হাজার, ইটনা উপজেলায় ৩ লাখ ৭০ হাজার, মিঠামইন উজেলায় ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা নগদ অর্থ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।
৩ বছর আগে
৩৩ জেলার পৌনে ১০ লাখ মানুষ পানিবন্দী, ক্ষতিগ্রস্ত ৫৪ লাখ
অতিবর্ষণ জনিত কারণে সৃষ্ট বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে এ পর্যন্ত ১১ হাজার ৭৫০ মেট্রিক টন চাল বিতরণ করেছে সরকার।
৪ বছর আগে