বিশ্ব রেকর্ড
ফুটবল কিংবদন্তি পেলে ৮২ বছর বয়সে মারা গেছেন
ব্রাজিলিয়ান ফুটবল কিংবদন্তি পেলে ৮২ বছর বয়সে মারা গেছেন।
তিনি ২১ বছরের ক্যারিয়ারে এক হাজার ৩৬৩টি ম্যাচে এক হাজার ২৮১টি গোল করে বিশ্ব রেকর্ড করেন। যার মধ্যে তার দেশের হয়ে ৯২টি ম্যাচে ৭৭টি গোল রয়েছে।
১৯৫৮, ১৯৬২ ও ১৯৭০ সালের বিশ্বকাপ ট্রফি নিজেদের ঘরে তুলে তিনবার বিশ্বকাপ জয়ী একমাত্র খেলোয়াড়ের খ্যাতি পান তিনি। পেলে ২০০০ সালে ফিফার শতাব্দীর সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হন।
তিনি সাম্প্রতিক বছরগুলোতে কিডনি ও প্রোস্টেটের সমস্যায় ভুগছিলেন।
রুটিন পরীক্ষায় টিউমার ধরা পড়ার পর পেলের ২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে সাও পাওলোর অ্যালবার্ট আইনস্টাইন হাসপাতালে তার কোলন থেকে একটি টিউমার অপসারণের জন্য অস্ত্রোপচার করা হয়েছিল। ২০২২ সালের নভেম্বরের শেষের দিকে তাকে আবার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
মেয়ে কেলি ন্যাসিমেন্টো তার বাবার অবস্থা সম্পর্কে ভক্তদের হাসপাতাল থেকে নিয়মিত সামাজিক মিডিয়ায় আপডেট জানিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার তিনি একটি ছবি পোস্ট করে লেখেন: ‘আমরা যা কিছু, তার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আমরা আপনাকে অসীম ভালবাসি। রেস্ট ইন পিস।’
আরও পড়ুন: কিংবদন্তি ফুটবলার পেলে ভালো আছেন
হাসপাতাল নিশ্চিত করেছে যে কোলন ক্যান্সারে পেলের একাধিক অঙ্গ কাজ না করার কারণে তিনি মারা গেছেন।
পেলের টুইটার অ্যাকাউন্টে পোস্ট করা হয়েছে: ‘অনুপ্রেরণা ও ভালবাসার রাজা পেলে আজ শান্তিপূর্ণভাবে মারা গেছেন। ভালবাসা, ভালবাসা এবং ভালবাসা, চিরকাল।’
ব্রাজিলিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন জানিয়েছে, ‘পেলে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ ক্রীড়াবিদ থেকেও অনেক বেশি কিছু ছিলেন।’
প্রেসিডেন্ট জাইর বলসোনারো তিন দিনের জাতীয় শোক ঘোষণা করেছেন।
মঙ্গলবার, সাও পাওলোতে সান্তোসের রাস্তা দিয়ে একটি ব্যক্তিগত পারিবারিক সমাধিতে একটি শোকযাত্রা হবে।
আরও পড়ুন: সুস্থ আছেন ফুটবল কিংবদন্তি পেলে
কিংবদন্তি স্পিনার শেন ওয়ার্ন আর নেই
১ বছর আগে
বিশ্ব রেকর্ড গড়তে সাঁতার শুরু করেছেন ৭০ বছরের বীর মুক্তিযোদ্ধা ক্ষিতীন্দ্র
বিশ্ব রেকর্ড গড়তে সিলেট থেকে ২৮৫ কিলোমিটার সাঁতার শুরু করেছেন ৭০ বছর বয়সী বীর মুক্তিযোদ্ধা ক্ষিতীন্দ্র চন্দ্র বৈশ্য। সোমবার সকাল ৭টায় নগরীর সুরমা কিনব্রিজ পয়েন্ট সংলগ্ন চাঁদনিঘাট থেকে সাঁতার শুরু করেছেন একুশে পদকপ্রাপ্ত ৭০ বছর বয়সী এই মুক্তিযোদ্ধা।
এই যাত্রায় তিনি সিলেট, সুনামগঞ্জ, হবিগঞ্জ ও কিশোরগঞ্জ-এই চার জেলা আংশিক বা সম্পূর্ণ অতিক্রম করবেন।
২৮৫ কিলোমিটার সাঁতরে কিশোরগঞ্জের ভৈরব ফেরিঘাটে পৌঁছাতে তার প্রায় ৭০ ঘণ্টা সময় লাগতে পারে বলে ধারণা করছের এই মুক্তিযোদ্ধা।
সিলেট জেলা নৌপুলিশের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার হুমায়ুন কবির আহমদ জানান, জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন, নৌ-পুলিশসহ সিভিল সার্জনের একাধিক টিম তার সঙ্গে আছে। পানিতে অবস্থানকালীন সময়ে তার যাতে স্বাস্থ্যগত কোনো সমস্যা না হয়, বা হলেও যাতে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া যায়, সে ব্যাপারে সবাই সর্বোচ্চ সতর্কতায় কাজ করবে।
ক্ষিতীন্দ্র চন্দ্র বৈশ্য বলেন, যেহেতু সিলেটে তিনি অবিরাম সাঁতারে দক্ষতা অর্জন করেছেন সেহতেু এখান থেকে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়ে চান। তবে এখন পানি কম থাকায় এ অভিযানে খানিকটা অসুবিধা হবে।
আরও পড়ুন: সাঁতার প্রতিযোগিতায় নেমে পানিতে ডুবে কমিশনারের মৃত্যু
তিনি বলেন, আমি একজন অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা। ২০১২ সালের মে মাসে অবসর গ্রহণ করলেও এখনো কনসালট্যান্ট হিসেবে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের অধিনে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগে কাজ করছি। ছাত্রজীবন থেকে সাঁতার আমার নেশা। আমি একজন অবিরাম শৌখিন সাঁতারু।
তিনি বলেন, ২৮৫ কিলোমিটার সাঁতারে সফল হলে বয়স্ক সাঁতারু হিসেবে এটা একটা বিশ্বরেকর্ড হবে। এটা বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত সম্মানজনক একটা ব্যাপার হবে।
ক্ষিতীন্দ্র ১৯৫২ সালের ২৩ মে নেত্রকোণার মদন উপজেলার জাহাঙ্গীরপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি সিলেটের এমসি কলেজ থেকে পদার্থবিদ্যায় স্নাতক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে একই বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। ছাত্রজীবন থেকে তিনি অবিরাম সাঁতারু। একাধিক জাতীয় রেকর্ডের পর অবিরাম সাঁতারু হিসেবে বিশ্বরেকর্ডও করেছিলেন। তবে তার সেই রেকর্ড ভেঙে দেয় একজন মার্কিন সাঁতারু। এখন আবার প্রায় ৭০ বছর বয়সে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়তে সাঁতারে নেমেছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ক্ষিতীন্দ্র চন্দ্র বৈশ্য।
আরও পড়ুন: ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দেয়া সাঁতারু আ. মালেককে কেউ মনে রাখেনি
গত শনিবার দুপুরে নগরের মেন্দিবাগস্থ জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সে সংবাদ সম্মেলনে ক্ষিতীন্দ্র চন্দ্র বৈশ্য বলেন, ১৯৭৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে একটানা ৯৩ ঘণ্টা ১১ মিনিট এবং ১৯৭৬ সালে ১০৮ ঘণ্টা পাঁচ মিনিট অবিরাম সাঁতার কেটে জাতীয় রেকর্ড সৃষ্টি করি। ২০১৮ সালে ১৮৫ কিলোমিটর দূরপাল্লার সাঁতার কাটি যা ছিল আরেকটি স্থানীয় রেকর্ড। ১৯৭৪ সালে সেই রেকর্ডের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাকে রূপার নৌকা দিয়ে সম্মানিত করেন। মহান মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদানের জন্য ২০১৯ সালে একুশে পদক লাভ করেন।
তিনি বলেন, ১৯৭০ সাল থেকেই আমি দূরপাল্লার বা অবিরাম সাঁতারের সঙ্গে জড়িত। সেবার নিজের থানা নেত্রকোণার মদনে টানা ১৫ ঘণ্টা সাঁতার কেটেছিলাম। তারপর একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে দেশকে স্বাধীন করতে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ি। ১৯৭৩ সালে সিলেটের এমসি কলেজের পুকুরে টানা ৮২ ঘণ্টা সাঁতার কেটেছিলাম।
আরও পড়ুন: বাংলা চ্যানেল সাঁতরে পাড়ি দিলেন ৪০ সাঁতারু
এছাড়াও সিলেট নগরীর রামকৃষ্ণ মিশন পুকুর, ধোপাদিঘীতে, সুনামগঞ্জ এবং ছাতকেও দীর্ঘসময় অবিরাম সাঁতার কেটেছেন বলে জানান তিনি।
২ বছর আগে
এক পায়ে দড়ি লাফে জোড়া বিশ্ব রেকর্ড ঠাকুরগাঁওয়ের রাসেলের
শৈশবের খেলা দড়ি লাফ। আর এই খেলাতেই গিনেজ বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নাম উঠালেন ঠাকুরগাঁওয়ের ২১ বছর বয়সী রাসেল। তার এই সাফল্য বিশ্ববাসীর কাছে জেলার নাম উজ্জ্বল করেছে বলে মনে করে জেলার সুশীল সমাজ।
রাসেল ইসলাম ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রহিমানপুর ইউনিয়নের সিরজাপাড়া গ্রামের বজলুর রহমানের ছেলে। তিনি শিবগঞ্জ ডিগ্রি কলেজের শিক্ষার্থী।
আরও পড়ুন: প্রধান শিক্ষক এখন চায়ের দোকানদার
স্কুলজীবন থেকেই রাসেলের ইচ্ছা ছিল স্কিপিং রোপে (দড়ি লাফ) বিশ্ব রেকর্ড করার। সেই চিন্তা নিয়েই ২০১৭ সাল থেকে চর্চা শুরু করেন। যখন যেখানে সময় পেয়েছে সেখানেই প্রতিনিয়ত চর্চা করে গেছেন। অবশেষে নিজেকে এই খেলায় পরিপূর্ণ মনে হলে ২০১৯ সালে গিনেজ বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে চ্যালেঞ্জের জন্য আবেদন করেন রাসেল। স্কিপিং রোপের ওপর দুটি বিষয়ে তিনি চ্যালেঞ্জ করেছিলেন। একটি ৩০ সেকেন্ডের অন্যটি এক মিনিটের ওপর। এক পায়ে ৩০ সেকেন্ড স্কিপিং রোপে ১৪৪ বার লাফানোর বিশ্ব রেকর্ড থাকলেও রাসেল করেছেন ১৪৫ বার। আর ১ মিনিটে এক পায়ে ২৫৬ বার লাফানোর বিশ্ব রেকর্ড থাকলেও রাসেল পেরেছেন ২৫৮ বার। আর এর মাধ্যমে নতুন বিশ্ব রেকর্ড গড়েন রাসেল।
গত ২৯ জুলাই রাসেল অনলাইনে পোস্ট অফিসের মাধ্যমে গিনেজ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের সনদপত্র পায়।
স্থানীয় বাসিন্দা বেলাল, লিটু, মজিবর হোসেনসহ বেশ কয়েকজন বলেন, আজ এই রাসেলের কারণে দেশবাসী আমাদের জেলা শুধু নয় আমাদের গ্রামের নামও জানতে পারছে। অনেকেই তার বাসায় আসছে। রাস্তাঘাটে অনেকেই জিজ্ঞাসা করেন- বিশ্ব রেকর্ড করেছে রাসেল, তার বাসা কোনটা? এটা শুনতেই অনেক ভালো লাগছে। আমাদের গ্রামের সন্তান আজ আমাদের মুখ উজ্জ্বল করেছে।
রাসেলের বাবা বজলুর রহমান বলেন, ছোটবেলা থেকেই আমার ছেলে একটি দড়ি নিয়ে লাফাতো। তাকে বলেছিলাম এসব করে কী হবে বাবা। সে আমাকে বলতো আব্বা আমি একদিন এই খেলা দিয়েই তোমাদের মুখ উজ্জ্বল করব। আজ সত্যিই সে আমাদের মুখ উজ্জ্বল করেছে।
বিশ্ব রেকর্ড অর্জনকারী রাসেল ইসলাম বলেন, দড়ি লাফ খেলা আমার ছোটবেলার স্বপ্ন ছিল। ইন্টারনেটে এর ওপর ভিডিও দেখতাম। স্কিপিং রোপে কতবারে বিশ্ব রেকর্ড হয়েছে তা নজরে রাখতাম। ওই বিশ্ব রেকর্ড ভেঙে নতুন রেকর্ড করার স্বপ্ন দেখতাম। স্বপ্ন বাস্তবায়নে আমি প্রতিনিয়ত চর্চা করে যাই। পড়াশোনার পাশাপাশি যখন যেখানে সময় পেতাম সেখানেই চর্চা করে যেতাম।
রাসেল বলেন, দীর্ঘদিন চর্চার পরে যখন দেখলাম আমি এখন সেই রেকর্ড ভেঙে নতুন রেকর্ড করতে পারব তখন গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে চ্যালেঞ্জিং আবেদন করি। এরপর সেখান থেকে আমাকে তিন মাস পরে কিছু গাইডলাইনসহ একটি রিপ্লাই দেয়া হয়। সেখানে তারা তাদের নিয়ম মতো কিছু ভিডিও চায় আমার কাছে। সেই সাথে কীভাবে সেগুলো করতে হবে তারও বিস্তারিত দেয়া হয়। এরপর আমি কিছুদিন আরও মনোযোগ দিয়ে সেই কাজগুলো করে তাদের পাঠিয়ে দেই। অবশেষে আমি বিশ্ব রেকর্ড ভেঙে একটি নতুন রেকর্ড করি। যার জন্য আমাকে দুটি সনদপত্র দেয়া হয়েছে। আমি গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানাই। তারা আমার মেধাকে গুরুত্ব দিয়েছে।
আরও পড়ুন: করোনা মহামারি: মাটি কাটার কাজ করছেন শিক্ষকরা!
ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসক প্রশাসক মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, রাসেল ইসলাম দড়ি লাফ খেলায় ৩০ সেকেন্ডে এক পায়ে ১৪৫ বার ও এক মিনিটে এক পায়ে ২৫৮ বার ঘোরানোর মাধ্যমে দুটি বিশ্ব রেকর্ড গড়ে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে স্থান করে নেয়ায় তাকে অভিনন্দন জানিয়েছি।
প্রশাসনের পক্ষ থেকে রাসেলকে আর্থিক সহযোগিতাও করা হয় বলে জানান তিনি।
৩ বছর আগে
করোনার বিশ্ব রেকর্ড: ভারতে ২৪ ঘণ্টায় ৩ লাখের বেশি আক্রান্ত
ভারতে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়েছে ৩ লাখ ১৫ হাজার ৬৬০ জন।
বৃহস্পতিবার তিন লাখের অধিক সংখ্যক নতুন সংক্রমণ নিয়ে বিশ্বে একদিনে করোনা আক্রান্তের রেকর্ড হয় দেশটিতে। বর্তমানে দেশটিতে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ কোটি ৫৯ লাখ ২৪ হাজার ৯১৪ জনে।
প্রতিবেশী দেশটিতে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে ২ হাজার ৯১ জন মানুষ। এই পর্যন্ত ভারতে করোনায় মোট মৃত্যু সংখ্যা দাঁড়াল ১ লাখ ৮৪ হাজার ৬৬২ জনে।
আরও পড়ুন: ভ্যাকসিন সংকটের মাঝেই ব্রাজিলের করোনা পরিস্থিতির অবনতি
দেশটির পশ্চিম উপকূলবর্তী প্রদেশ মহারাষ্ট করোনার ধাক্কায় অনেকটা ই বেসামাল অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। মহারাষ্ট্র গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছে ৬৭ হাজার ৪৬৮ জন, যা একদিনে মোট আক্রান্তের প্রায় ২২ শতাংশ।
যদিও পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রদেশটিতে আগে থেকেই লকডাউন কার্যকর করা হয়েছে, এর কোনো সুফল মিলছে না। মহারাষ্ট্রের পরে ৩৩ হাজার ২১৪ নতুন আক্রান্ত রোগী নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে আছে উত্তর প্রদেশ এবং ২৪ হাজার ৬৩৮ নতুন শনাক্ত নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে আছে দিল্লি।
আরও পড়ুন: 'জনসন অ্যান্ড জনসন'-র করোনাভাইরাসের টিকা কিনবে না অস্ট্রেলিয়া
এশিয়ার অন্যতম শক্তিশালী এই দেশটি বর্তমানে করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের কারণে সবচেয়ে ভয়ঙ্কর অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এপ্রিলে ১৫ তারিখ থেকে প্রতিদিন ই দেশটিতে ২ লাখের অধিক করোনা রোগী শনাক্ত হচ্ছে।
বুধবার ভারতের হাইকোর্ট দেশে অক্সিজেন সল্পতার ব্যাপারে কেন্দ্রীয় সরকারকে ভর্ৎসনা করে। অক্সিজেনের প্রয়োজনীয়তা মেটাতে আদালত বলেন, ‘আমরা কোনো কিছু জানতে চাই না... প্রয়োজনে আপনারা ভিক্ষা করুন, ধার করুন, চুরি করুন অথবা চাইলে নতুন অক্সিজেন প্ল্যান্ট স্থাপন করুন।’
আরও পড়ুন: ভারতে ২৪ ঘণ্টায় রেকর্ড আড়াই লাখের বেশি করোনা শনাক্ত
এর আগে মহারাষ্ট্রের জাকির হুসেন মিউনিসিপাল হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে থাকা ২৪ জন রোগী অক্সিজেন সংকটে মারা যান।
৩ বছর আগে
ফ্রি স্টাইল ফুটবলে ঝালকাঠির জুবায়েরের বিশ্ব রেকর্ড
ফ্রি স্টাইল ফুটবলে বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন ঝালকাঠি পৌরসভার বাসিন্দা কলেজছাত্র আশিকুর রহমান জুবায়ের।
৪ বছর আগে