জাতীয় শোক দিবস
বাংলাদেশের অগ্রগতির জন্য প্রহরীর মতো জেগে থাকুন: ছাত্রলীগের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান
বাংলাদেশের অগ্রযাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করার যে কোনো ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করতে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সদস্যদের সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, ‘আমার ছাত্রলীগের ছেলে-মেয়েরা হবে ২০৪১ সালের স্মার্ট বাংলাদেশের কর্ণধার। আপনাদের কাছে থেকে এটা আমার আশা। ২০৪১ সালে বাংলাদেশ একই রকম থাকবে না। আমি ডেল্টা প্ল্যান-২১০০ প্রণয়ন করেছি। তাই বাংলাদেশের অগ্রযাত্রাকে কেউ আর বাধা দিতে পারবে না। ছাত্রলীগকে প্রহরীর মতো জেগে থাকতে হবে।’
শুক্রবার (১ সেপ্টেম্বর) জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ আয়োজিত ছাত্রসমাবেশে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ এখনই ব্রিকসের সদস্য হওয়ার অনুরোধ করেনি: প্রধানমন্ত্রী
তিনি ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের পড়াশোনা চালিয়ে যেতে এবং ছাত্রলীগের মূলনীতি-শিক্ষা, শান্তি ও প্রগতি অনুসরণ করতে বলেন।
মহাসমাবেশে আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ওবায়দুল কাদের।
ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেনের সভাপতিত্বে সমাবেশ পরিচালনা করেন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান।
শুরুতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তার পরিবারের সদস্য এবং ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট শহীদ হওয়া অন্যান্যদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
আরও পড়ুন: ‘লুটেরাদের’ ক্ষমতায় আসতে দেবেন না: দ. আফ্রিকায় প্রবাসীদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী
গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের অগ্রগতি হয়েছে : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
১ বছর আগে
জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির দোয়ার আয়োজন
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন আজ মঙ্গলবার (১৫ আগস্ট) বঙ্গভবনের দরবার হলে জাতীয় শোক দিবস ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮তম শাহাদতবার্ষিকী উপলক্ষে এক আলোচনা সভা, মিলাদ ও দো’আ মাহফিলের আয়োজন করেন।
দোয়া মাহফিলে যোগ দেওয়ার আগে দরবার হলে আসরের নামাজ আদায় করেন রাষ্ট্রপ্রধান।
আসরের নামাজের আগে এক সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। রাষ্ট্রপতির সামরিক সচিব মেজর জেনারেল সালাহউদ্দিন ইসলাম, সচিব সম্পদ বড়ুয়া, প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন এবং সচিব (সংযুক্ত) মো. ওয়াহিদুল ইসলাম খান বক্তব্য রাখেন।
আরও পড়ুন: ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধুর প্রতি রাষ্ট্রপতির শ্রদ্ধা নিবেদন
নামাজের পর এক মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। দোয়া মাহফিল পরিচালনা করেন বঙ্গভবন জামে মসজিদের পেশ ইমাম মাওলানা মুহাম্মদ সাইফুল কাবির।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের রাতে নির্মমভাবে শাহাদাত বরণকারী বঙ্গবন্ধু ও পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
বাংলাদেশের পাশাপাশি বিশ্ব ও মুসলিম উম্মাহর শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে দোয়া করা হয়।
মিলাদ মাহফিল ও মোনাজাতে রাষ্ট্রপতির পরিবারের সদস্য, সংশ্লিষ্ট সচিবগণ, বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তা ও রাষ্ট্রপতি ভবনের কর্মচারীরা অংশ নেন।
আরও পড়ুন: বীর উত্তম সুলতান মাহমুদের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতির শোক
১ বছর আগে
ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধুর প্রতি রাষ্ট্রপতির শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
মঙ্গলবার (১৫ আগস্ট) জাতির পিতার ৪৮তম শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে সকাল সাড়ে ৬টায় ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের সামনে মহান এই নেতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন তিনি।
এর আগে সকাল ৬টা ২৮ মিনিটে রাষ্ট্রপতি সেখানে পৌঁছালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাকে স্বাগত জানান।
জাতির পিতার স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে পুষ্পস্তবক অর্পণের পর দু'জনেই কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে ছিলেন।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনী থেকে আগত একটি চৌকস দল রাষ্ট্রীয় সালাম প্রদান করেন।
আরও পড়ুন: টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও মোনাজাত করেছেন প্রধানমন্ত্রীর
বঙ্গবন্ধুর ছোট মেয়ে শেখ রেহানা, জাতীয় সংসদের স্পিকার, প্রধান বিচারপতি, মন্ত্রিপরিষদের সদস্যরা, আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ নেতারা এবং তিন বাহিনীর প্রধানের অন্যান্যদের মধ্যে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ ১৫ আগস্টের অন্যান্য শহীদদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে ফাতেহা পাঠ ও মোনাজাত করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট শেখ মুজিবুর রহমান; তার সহধর্মিণী বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব; তাদের তিন ছেলে শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শেখ রাসেল এবং মুজিবের তিন ঘনিষ্ঠ আত্মীয়সহ পরিবারের অধিকাংশ সদস্যকে একদল সেনাসদস্য হত্যা করে।
সেসময় শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা বিদেশে অবস্থান করায় তারা প্রাণে বেঁচে যান।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধু ও ১৫ আগস্টের অন্যান্য শহীদদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
১৫ আগস্টের পেছনে জিয়া, ২১ আগস্টের পেছনে তারেক: তথ্যমন্ত্রী
১ বছর আগে
মঙ্গলবার জাতীয় শোক দিবস
স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কালো অধ্যায় জাতীয় শোক দিবস মঙ্গলবার (১৫ আগস্ট) দেশজুড়ে পালন করা হবে।
১৯৭৫ সালের এই দিনে পরিবারের ১৮ সদস্যসহ সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়।
পরিবারের সদস্যদের মধ্যে ছিলেন- বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব; তিন ছেলে- ক্যাপ্টেন শেখ কামাল, লেফটেন্যান্ট শেখ জামাল ও ১০ বছর বয়সী শেখ রাসেল; ২ পুত্রবধূ সুলতানা কামাল ও রোজী জামাল; ভাই শেখ আবু নাসের; কৃষক নেতা আবদুর রব সেরনিয়াবাত; যুবনেতা শেখ ফজলুল হক মনি ও তার স্ত্রী আরজু মণি; বেবী সেরনিয়াবাত; সুকান্ত বাবু; আরিফ এবং আব্দুল নাঈম খান রিন্টু।
আরও পড়ুন: সারাদেশে জাতীয় শোক দিবস পালন
সেদিন বঙ্গবন্ধুর সামরিক সচিব ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জামিলও নিহত হন।
তার ২ মেয়ে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা ওই সময় বিদেশে থাকায় প্রাণে বেঁচে যান।
দিবসটি উপলক্ষে সরকার, আওয়ামী লীগ, সহযোগী সংগঠনসহ বিভিন্ন সামাজিক- সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক ও পেশাজীবী সংগঠন নানা কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
দেশের সব সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ মিশনসহ বেসরকারি ভবনে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হবে।
আরও পড়ুন: হুমকির আশঙ্কা না থাকলেও শোক দিবসে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে: ডিএমপি কমিশনার
এ উপলক্ষে বাদ জোহর সারা দেশের মসজিদগুলোতে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত অনুষ্ঠিত হবে। মন্দির, গির্জা, প্যাগোডা ও অন্যান্য ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানেও বিশেষ প্রার্থনার আয়োজন করা হবে।
দিবসটি উপলক্ষে জাতীয় দৈনিকগুলোতে বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করা হবে।
দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন।
আরও পড়ুন: শোক দিবসের বিশেষ নাটক ‘একজন কফিলুদ্দিন’
১ বছর আগে
৩ নভেম্বরকে জাতীয় শোক দিবস ঘোষণা সরকারের উচ্চপর্যায়ের সিদ্ধান্তের বিষয়: কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘জেল হত্যা দিবস’কে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে ঘোষণা করা সরকারের উচ্চপর্যায়ের সিদ্ধান্তের বিষয়।
১৯৭৫ সালের এই দিনে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের অভ্যন্তরে নিহত জাতীয় চার নেতা ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহযোগীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে বৃহস্পতিবার জেলহত্যা দিবস পালন করছে ক্ষমতাসীন দলটি।
রাষ্ট্রীয় হেফাজতে থাকা অবস্থায় সেদিন খুন হন সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, এম মনসুর আলী ও এএইচএম কামরুজ্জামান।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সামরিক অভ্যুত্থানের পর যখন বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের বেশিরভাগ সদস্যকে হত্যা করা হয়, তখন একটি উত্তাল রাজনৈতিক পরিস্থিতির মধ্যে রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হত্যাকাণ্ডের একটি সিরিজ সংঘটিত হয়।
আরও পড়ুন: বিএনপিকে নিয়ে বিপদে আছে দেশের মানুষ: ওবায়দুল কাদের
দিবসটি পালনের অংশ হিসেবে বৃহস্পতিবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন কাদের।
নিহত নেতাদের পরিবারের পক্ষ থেকে দিনটিকে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে ঘোষণার দাবি প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, এ ধরনের সিদ্ধান্ত সরকারের উচ্চপদস্থদের সামলাতে হবে।
ক্ষমতাসীন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ভোরে সারাদেশে কেন্দ্রীয় ও জেলা কার্যালয়ে জাতীয় পতাকা ও দলীয় পতাকা অর্ধনমিত করে দিনটি শুরু করে।
দিবসটি উপলক্ষে সকাল ৭টায় রাজধানীর বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন দলীয় নেতারা।
সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বনানী কবরস্থানে সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, মনসুর আলীর কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয় এবং সেখানে ফাতেহা পাঠ, মিলাদ-মাহফিল ও মোনাজাত করা হয়।
এছাড়াও রাজশাহীতে এএইচএম কামরুজ্জামানের সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয় যেখানে দিবসটি উপলক্ষে দোয়া মাহফিল, ফাতেহা পাঠ ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
বিকাল ৩টায় রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) আওয়ামী লীগের আলোচনা সভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্য রাখবেন।
আরও পড়ুন: বিএনপি নেতারা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মিথ্যাচারে লিপ্ত: ওবায়দুল কাদের
দেশের নিরাপত্তা ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় বিএনপি বড় অন্তরায়: ওবায়দুল কাদের
২ বছর আগে
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেই টিকা পাবে শিশুরা: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
পাঁচ থেকে ১১ বছরের শিশুদের (প্রাথমিকের শিক্ষার্থী) শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেই টিকা দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
তিনি বলেন, ‘শিশুদের এই টিকা কর্মসূচি পরিচালিত হবে সিটি করপোরেশন এলাকাগুলোতে। সেখানকার স্কুলগুলোতে আমরা টিকা প্রদান করবো। ইতোমধ্যেই কর্তৃপক্ষকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে শিশুরা যাতে সঠিক সময়ে কেন্দ্রে এসে টিকা নেয়। এবং টিকা কেন্দ্রে এসে যাতে বসতে পারে সেই ব্যবস্থা করে।
সোমবার (১৫ আগস্ট) রাজধানীর মহাখালীতে জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইন্সটিটিউট ও হাসপাতালে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
আমাদের দেশে পাঁচ থেকে ১১ বছরের দুই কোটি ২০ লাখ শিশু আছে জানিয়ে জাহিদ মালেক বলেন, এই বয়সী শিশুরা দেশের যে প্রান্তেই থাকুক তাদেরকে হিসেবে নেয়া হয়েছে। এতে তারা ভাসমান হোক আর স্কুলে না পড়া শিশু হোক সকল শিশুই টিকা পাবে।
মন্ত্রী আরও বলেন, আমাদের টিকা কার্যক্রম চলমান রয়েছে। টিকার প্রথম ডোজ, দ্বিতীয় ডোজ ও বুস্টার ডোজ কার্যক্রম ও চলমান রয়েছে। শিশুদের টিকা কার্যক্রম ১১ আগস্ট উদ্বোধন করা হয়েছে এবং আগামী ২৫ তারিখ থেকে পুরোদমে টিকা কার্যক্রম পরিচালনা হবে। তার জন্য যা যা ব্যবস্থা করা প্রয়োজন সকল ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, টিকা তারাই নিতে পারবে যারা নিবন্ধন করেছে। নিবন্ধন কার্যক্রম চলমান রয়েছে তবে তা দ্রুত শেষ করতে বলা হয়েছে। এই বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
মন্ত্রী জানান, কতগুলো সেন্টারে এই টিকা দেয়ার প্রয়োজন হবে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় জানালে সে হিসেবে ব্যবস্থা নেয়া হবে ।
মন্ত্রী আরও জানান, আমরা অতীতেও টিকা দিয়েছি। আমাদের ডাক্তার, নার্সদের এখন পর্যাপ্ত অভিজ্ঞতা রয়েছে, তারা প্রশিক্ষিত৷ ৩০ কোটি টিকা প্রদানেও আমাদের কোনো রকম কোনো অঘটন ঘটে নি। আমরা শিশুদের ব্যাপারে বিশেষভাবে মনোযোগী আছি।
আরও পড়ুন: পর্যায়ক্রমে সারাদেশের স্কুলগুলোতে শিশুদের টিকা দেয়া হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
দেশে পৌঁছেছে শিশুদের করোনার টিকা
২ বছর আগে
‘ব্রেভহার্ট’: বঙ্গবন্ধুর ওপর প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে গ্যালারি কসমস
জাতীয় শোক দিবস ২০২২ উপলক্ষে গ্যালারি কসমস শুক্রবার রাজধানীর কসমস সেন্টারে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে ‘ব্রেভহার্ট’- শিরোনামে দিনব্যাপী চিত্রশিল্প, আলোকচিত্র ও ভাস্কর্য প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে। মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের প্রতিষ্ঠাতা ট্রাস্টি মফিদুল হক প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি এই প্রদর্শনীর উদ্বোধন করবেন এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে এতে উপস্থিত থাকবেন বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা ও শিল্পী রফিকুন নবী, বীরেন সোম এবং আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন শিল্পী শাহাবুদ্দিন আহমেদ।
প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও যোগ দেবেন গ্যালারি কসমসের পরিচালক তাহমিনা এনায়েত এবং কসমস গ্রুপের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসুদ জামিল খান।
বহুমাত্রিক এই প্রদর্শনীতে সহযোগী হিসেবে থাকছে বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান কসমস গ্রুপের জনহিতকর সংস্থা কসমস ফাউন্ডেশন। এ আয়োজনে মিডিয়া ও নলেজ পার্টনার হিসেবে থাকছে ইউনাইটেড নিউজ অব বাংলাদেশ (ইউএনবি) এবং এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান ঢাকা ক্যুরিয়ার।
প্রদর্শনীর উদ্বোধনের আগে ১২ জন শিশু শিল্পী ও চিত্রশিল্পীদের একটি দল প্রদর্শনীর স্থানে এক বিশেষ গ্রুপ আর্ট ক্যাম্পে অংশগ্রহণ করবে এবং জাতির পিতার প্রতি তাদের আন্তরিক শ্রদ্ধা প্রদর্শন করবে।
প্রদর্শনীতে শাহাবুদ্দিন আহমেদ, বীরেন সোম, অলকেশ ঘোষ, নাসির আলী মামুন, আফরোজা জামিল কঙ্কা, ভাস্কর রাশা, শাহাজাহান আহমেদ বিকাশ, আজমীর হোসেন, বিশ্বজিৎ গোস্বামী, আবু কালাম শামসুদ্দিন, দেবদাস মালাকার, দিলীপ কর্মকার, সৌরভ চৌধুরী, আবদুল্লাহ আল বশির, ইকবাল বাহার চৌধুরী, মানিক বনিক, কামরুজ্জোহা, আজমল হোসেন, মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম মজুমদার শাকিল ও মো. রফিকুল ইসলামসহ বেশ কয়েকজন বিশিষ্ট শিল্পীর শিল্পকর্ম প্রদর্শিত হবে।
দর্শকরা আগামী ৩১ আগস্ট পর্যন্ত রাজধানীর মালিবাগের কসমস সেন্টারে আয়োজিত এই প্রদর্শনীটি উপভোগ করতে পারবেন।
আরও পড়ুন: গ্যালারি কসমসের আয়োজনে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে প্রথম ভার্চুয়াল প্রদর্শনী শুরু
শনিবার ‘দ্য প্যাশন অব ড্রয়িং-২’ আয়োজন করবে গ্যালারি কসমস
২ বছর আগে
বঙ্গবন্ধু হত্যার অন্তরালে যারা ছিল, তাদের খুঁজে বের করতে হবে: মন্ত্রী
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ডের যে খুনিদের বিচার হয়েছে, তারা আত্মস্বীকৃত বাস্তবায়নকারী। যারা আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রকাররী এবং পরিকল্পনাকারী তাদের বিচার এখনও হয়নি। এ খুনের আড়ালে যারা ছিল, তাদের খুঁজে বের করতে হবে।
শনিবার (২৮ আগস্ট) রাজধানীর মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি মিলনায়তনে (আইডিইবি ভবন) জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স প্রাতিষ্ঠানিক ইউনিট কমান্ড এবং ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও প্রজন্ম পরিষদের উদ্যোগে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর খুনিরা মনে করেছিল বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করতে পারলে সবকিছু শেষ হয়ে যাবে। তারা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করতে পারলেও, তার আদর্শকে হত্যা করতে পারেনি। জীবিত বঙ্গবন্ধুর চেয়েও মৃত বঙ্গবন্ধু এখন অনেক শক্তিশালী।
মোজাম্মেল হক বলেন, আমাদের সংসদ ভবন বিশ্বের অন্যতম সেরা স্থাপত্য। সেখানে পরিকল্পনার বাইরে কোনো স্থাপনা থাকতে পারে না। শুধু জিয়াউর রহমানের নয়, অনেকের কবরই সেখানে রয়েছে। সেগুলো সব অপসারণ করতে হবে।
আলোচনা সভায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, আইডিইবির সভাপতি প্রকৌশলী এ কে এম এ হামিদ, আইডিইবির সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী মো. শামসুর রহমান ও সদস্য সচিব বীর মুক্তিযুদ্ধা মো. ইদরীস আলী উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়াই মূল লক্ষ্য: প্রধানমন্ত্রী
বঙ্গবন্ধু হত্যার ষড়যন্ত্রকারীদের খুঁজে বের করার সংকল্প প্রধানমন্ত্রীর
বঙ্গবন্ধুকে হত্যার ষড়যন্ত্রে সাতটি চক্র সক্রিয় ছিল: গওহর রিজভী
৩ বছর আগে
রাজনীতিবিদ ও সরকারি কর্মকর্তাদের মধ্যে সুসম্পর্ক চান কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের সরকারের কাজ সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়নের জন্য রাজনীতিবিদ এবং সরকারি কর্মকর্তাদের মধ্যে সুসম্পর্ক গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছেন।
বুধবার (২৫ আগস্ট) বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা ও কর্মচারী ঐক্য পরিষদ আয়োজিত ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভায় তিনি এ আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, ‘রাজনীতিবিদদের সাথে সরকারি কর্মকর্তাদের ভালো সম্পর্ক থাকা উচিত। রাজনীতিবিদরা সিদ্ধান্ত নেন এবং সরকারি কর্মকর্তারা সেগুলো বাস্তবায়ন করেন।’
তিনি নব্য-আওয়ামী লীগারদের বিরুদ্ধে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, ‘যারা সরকারের তোষামোদ করে ‘বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার’পক্ষে স্লোগান দিতে দেখা যায়, এটা কি সত্যিই তাদের মনের কথা?’
তিনি বলেন, ১৫ আগস্ট হত্যাকাণ্ডের আগে অনেকে ‘মুজিব কোট’পরতো, কিন্তু ১৫ আগস্টের পর অনেকেই কোট লুকানোর চেষ্টায় ছিল।
কাদের বলেন, সচিবালয়ের চারপাশে বিলবোর্ড ও পোস্টার দেখলে আজ ভয় হয়, এটি ১৫ আগস্টের আগের দৃশ্যের কথা মনে করিয়ে দেয় যখন অনেকে বঙ্গবন্ধুর কাছে ফুল ও মিছিল নিয়ে এসেছিল। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর তারা পালিয়ে যায়।
ওবায়দুল কাদের বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার স্বচ্ছতা, সততা এবং নিরপেক্ষতা বিশ্বাস করে।
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাসান মাহমুদ, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম এবং পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম প্রমুখ সভায় বক্তব্য দেন।
আরও পড়ুন: বরিশালে ইউএনও-পুলিশের দুই মামলায় ১২ আসামির জামিন
বরিশালের ভুল বোঝাবুঝি সমাধানের পথে: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
বরিশালে ইউএনও’র বিরুদ্ধে ২ মামলার আবেদন
৩ বছর আগে
জিয়ার মদদে ঘটে ইতিহাসের জঘন্যতম হত্যাকাণ্ড: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেছেন, ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার প্রত্যক্ষ মদদদাতা ছিলেন জিয়াউর রহমান। তার নির্দেশে ঘটানো হয় ইতিহাসের জঘন্যতম হত্যাকাণ্ড।
রবিবার (১৫ আগস্ট) রাজধানীর কাকরাইলে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৬তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে পুষ্পস্তবক অর্পণ, আলোচনা সভা ও দুস্থদের মাঝে খাদ্য বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, বিএনপি নির্যাতন, অন্যায়-অবিচার, শোষণ, প্রতিহিংসা ও ধ্বংসাত্মকের রাজনীতি করে। পক্ষান্তরে আওয়ামী লীগ ন্যায়বিচার, মানুষের অধিকার আদায় এবং সুশাসন প্রতিষ্ঠায় রাজনীতি করে। এখানেই দুটি রাজনৈতিক দলের পার্থক্য।
তাজুল ইসলাম জানান, বঙ্গবন্ধুকে শহীদ করার পর যারা ক্ষমতায় এসেছিলেন তারা দীর্ঘ ২১ বছর দেশ ও মানুষকে কি দিয়েছে জাতি তা জানে। বাঙালি জাতির ভাগ্যকে নির্বাসন দিয়ে বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের পুনর্বাসন করা ছাড়া আর কিছুই করতে পারেনি, বঙ্গবন্ধুর খুনি জিয়াউর রহমান এবং তাদের দোসররা।
মন্ত্রী বলেন, যুদ্ধের পর রাস্তাঘাট, ব্রিজ কালভার্ট, ব্যাংক বীমা, শিল্প কারখানা সব ধ্বংস হয়েছিল। সদ্য স্বাধীন ধ্বংসস্তূপ দেশকে জাতির পিতা সোনার বাংলায় রুপান্তরিত করার কাজ শুরু করেন এবং অক্লান্ত পরিশ্রম করে মাত্র সাড়ে তিন বছরে অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করেন। অর্থনৈতিক, আর্থ-সামাজিক, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা এবং যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন করতে সক্ষম হন বঙ্গবন্ধু।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুকে যারা হত্যা করেছে তারা পাকিস্তানিদের দোসর, রাজকার, আলবদর-আলশামস বাহিনী, স্বাধীনতা বিরোধী ছিলো অথচ জাতির পিতাকে হত্যার পর কি যোগ্যতার কারণে তাদেরকে উচ্চ পদে আসীন করে সম্মানিত করেছে, লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত পতাকা ব্যবহার করার সুযোগ দিয়েছে। এসব দেখে মুজিব আদর্শের অনুসারীদের কি বুকে রক্তক্ষরণ হয়নি?
আরও পড়ুন: শেখ হাসিনার হাত ধরেই বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
বঙ্গবন্ধুর ২ খুনিকে দেশে এনে রায় কার্যকরের চেষ্টা চলছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
বঙ্গবন্ধু হত্যার কুশীলবদের চিহ্নিত করতে নিরপেক্ষ কমিশন: আইনমন্ত্রী
জাতির পিতাকে হত্যার মাধ্যমে স্বাধীনতার নেতৃত্বদানকারী আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করার অনেক ষড়যন্ত্র করা হয়েছে। কিন্তু শেখ হাসিনা দেশে ফিরে ক্ষতবিক্ষত দলকে পুনঃগঠন করে দেশ ও মানুষের সেবায় ব্রত হয়ে ক্ষমতায় আসেন এবং তার নেতৃত্বে আজ বাংলাদেশ বিশ্বে উন্নয়নের বিস্ময়।
দেশ এখন উন্নয়নের মহাসড়কে এবং শেখ হাসিনার পথ নকশা অনুযায়ী ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত-সমৃদ্ধ দেশে রুপান্তরিত হওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে উল্লেখ করেন মন্ত্রী বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধু আদর্শে পরিচালিত বাংলাদেশ এখন আর কারো মুখাপেক্ষীর দেশ নয়, এ দেশ ফকির মিসকিনের দেশ নয়, এ দেশ ঘুরে দাঁড়ানো এক বাংলাদেশ।
স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর সারা জীবনের আন্দোলন-সংগ্রাম, দেশ স্বাধীন করার পিছনে তার নেতৃত্ব ও অবদানকে অস্বীকার, আদর্শ ও চেতনাকে বিনষ্ট করতে এবং মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে বিকৃতি করার অপচেষ্টা করেছে বিএনপি। নতুন প্রজন্মকে সঠিক ইতিহাস থেকে বঞ্চিত করতে ঘৃণ্য চক্রান্তে লিপ্ত হয় তারা। কিন্তু তাদের সেই ষড়যন্ত্র সফল হয়নি।
বঙ্গবন্ধু শাহাদাত বার্ষিকীতে তার আদর্শ বুকে ধারণ করে দেশ ও মানুষের সেবায় নিয়োজিত রাখতে সাধারণ মানুষ, কৃষক-শ্রমিক, জনপ্রতিনিধি, রাজনীতিবিদ, সরকারি কর্মকর্তাসহ সকল শ্রেণী পেশার মানুষকে শপথ নেয়ার আহ্বান জানান মো. তাজুল ইসলাম।
এর আগে, স্থানীয় সরকার মন্ত্রী সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৬ তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
পরে, বঙ্গবন্ধু প্রকৌশল পরিষদের উদ্যোগে আয়োজিত দুস্থ্যদের মধ্যে খাদ্য বিতরণ এবং বঙ্গবন্ধু ফটো গ্যালারী উদ্বোধন করেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রী। এসময়, বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের সদস্য এবং ১৫ আগস্টে শহীদসহ সকল শহীদদের স্মরণে দোয়া করা হয়।
স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দীন আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ‘বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ’ শীষর্ক আলোচনা সভায় মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, এলজিইডি ও ডিপিএইচই'র প্রধান প্রকৌশলী, এনআইএলজি’র মহাপরিচালক এবং স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতাধীন দপ্তর-সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
৩ বছর আগে