মাঠ
নরসিংদীতে বিদ্যালয়ের মাঠে পড়ে ছিল যুবকের লাশ
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলায় আহমেদ কবির নামের এক যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে শিবপুর থানা পুলিশ।
সোমবার (১০ জুন) ভোর ৬টার দিকে বাড়ৈগাঁও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠ থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
আরও পড়ুন: সিলেটে টিলা ধস, এক পরিবারের ৩ জনের লাশ উদ্ধার
নিহত কবির চক্রধা ইউনিয়নের বাড়ৈগাঁও গ্রামের আব্দুল সালামের ছেলে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রবিবার দিবাগত রাত ১২টা দিকে কে বা কারা কবিরের সঙ্গে কথা বলার জন্য তাকে ডেকে নিয়ে যায়। পরে সোমবার ভোর ৬টায় স্থানীয়রা বিদ্যালয় মাঠে কবিরের লাশ পড়ে থাকতে দেখে থানায় খবর দেন।
কবিরের ছোট ভাই লেলিন বলেন, পূর্ব শত্রুতার জেরে পরিকল্পিতভাবে তাকে হত্যা করা হয়েছে। কবির ২০১৪ সালে তার চাচাত দুই ভাই জালাল ও খোরশেদ আলম হত্যা মামলার সাক্ষী ছিলেন।
শিবপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ফরিদ উদ্দিন বলেন, খবর পেয়ে লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়েছে। তদন্তের পর পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রাম থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন নারীর লাশ উদ্ধার
ববির হল থেকে ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
৪ মাস আগে
পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে মাঠ পর্যায়ে মনিটরিং জোরদারের নির্দেশ সরকারের
পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে মাঠ পর্যায়ে মনিটরিং জোরদার করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছে সরকার। একই সঙ্গে যারা অতিরিক্ত মুনাফা অর্জনের চেষ্টা করছে তাদের আইনের আওতায় আনতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
সোমবার (১১ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এ তথ্য জানান।
আরও পড়ুন: ভারতের রপ্তানি নিষেধাজ্ঞায় রাতারাতি পেঁয়াজের দাম কেজি প্রতি ২০০ টাকা ছাড়াল
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মন্ত্রিপরিষদের বৈঠক থেকে এই নির্দেশনা আসেনি, এটি পৃথকভাবে জারি করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে তার কার্যালয়ে মন্ত্রিসভার এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
তিনি বলেন, 'আপনারা দেখতে পাচ্ছেন, মাঠ পর্যায়ে এখন নিবিড় পর্যবেক্ষণ চলছে। আজ কিছুটা হলেও বাজারে এর প্রভাব পড়েছে। গতকাল যে প্রবণতা (পেঁয়াজের মূল্যবৃদ্ধি) ছিল, আজ তা নেই।’
শুক্রবার ভারত পেঁয়াজ রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা বাড়ানোর প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশে পেঁয়াজের দাম বেড়ে যায়।
অপর এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, 'সরকারের নির্দেশনা হচ্ছে মাঠ পর্যায়ে মনিটরিং জোরদার করা। যারা এসব কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত (মজুদ করে অতিরিক্ত মুনাফা অর্জন) তাদের উপর নজরদারি বাড়ানো এবং যারা অতিরিক্ত মুনাফা অর্জনের চেষ্টা করছে তাদের আইনের আওতায় আনার চেষ্টা করা। নির্দেশনা পাওয়ার পর আমাদের টিম মাঠে কাজ করছে।’
আরও পড়ুন: পেঁয়াজ মজুদকারীদের চিহ্নিত করে শাস্তি দেওয়া হবে: ভোক্তার মহাপরিচালক
বিনা কর্তনে চলছে ‘অ্যানিমেল’, আটকে আছে ‘কাঠগোলাপ’
১০ মাস আগে
আমরা নির্বাচনের মাঠে সবার সঙ্গে খেলে জিততে চাই, আর বিএনপি চায় পালাতে: তথ্যমন্ত্রী
তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘আমরা নির্বাচনের মাঠে সবার সঙ্গে খেলে জিততে চাই। আর বিএনপি শুধু পালিয়ে যেতে চায়। তাদেরকে বলব মাঠ থেকে পালিয়ে না যাওয়ার জন্য।’
মঙ্গলবার (৫ সেপ্টেম্বর) বিকালে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন।
সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, মির্জা ফখরুল সাহেব গতদিন বলেছেন, আওয়ামী লীগ ফাঁকা মাঠে গোল দিতে চায়। প্রকৃতপক্ষে আমরা কখনো ফাঁকা মাঠে গোল দিতে চাই না। আমরা চাই আগামী নির্বাচনে বিএনপি পূর্ণশক্তি নিয়ে অংশগ্রহণ করুক। কিন্তু বিএনপির কথাবার্তায় মনে হচ্ছে, নির্বাচনে হেরে যাওয়ার ভয়ে তারা মাঠ ছেড়েই চলে যেতে চাচ্ছে।
তিনি বলেন, মির্জা ফখরুল সাহেবকে বলব মাঠে আসার জন্য এবং আমাদের সঙ্গে খেলার জন্য। আমরা খেলেই জিততে চাই। আমরা চাই সকল রাজনৈতিক দল আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক এবং সেই নির্বাচনের মাধ্যমে দেশের মানুষ আগামী দিনের সরকার নির্বাচিত করুক।
আরও পড়ুন: বিএনপিকে লাল পতাকা দেখিয়েছে জনগণ: তথ্যমন্ত্রী
জনগণের ওপর আমাদের আস্থা আছে উল্লেখ করে হাছান মাহমুদ বলেন, আজকে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের আমূল পরিবর্তন ঘটেছে, প্রতি শহর-গ্রামের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়েছে। মানুষের মুখে আগের ডাল-ভাতের পরিবর্তে এখন মাংসের দাম বাড়লে সেটি নিয়ে কথা শোনা যায়।
তিনি বলেন, আগে মানুষ ইট বিছানো রাস্তার দাবি দিতো, এখন কার্পেটিং করা রাস্তার দাবি দেয়। এখন মানুষ ভাত-কাপড়ের কথা বলে না, নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুতের কথা বলে এবং আমাদের সরকার সেটি মোটামুটিভাবে নিশ্চিত করেছে, দেশের শতভাগ এলাকা বিদ্যুৎ সুবিধার আওতায় এসেছে।
তিনি আরও বলেন, মানুষের জীবনমানের এই উত্তরণ ও পরিবর্তনের প্রেক্ষিতে জনগণের ওপর আমাদের আস্থা আছে বিধায় আমরা সবার সঙ্গে নির্বাচনের মাঠে খেলে জিততে চাই আর বিএনপি শুধু পালিয়ে যেতে চায়।
সরকার বিএনপিকে নির্বাচনে আনার জন্য সংলাপের ডাক দেবে কি না-এ প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, নির্বাচন আয়োজক প্রতিষ্ঠান হচ্ছে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচনের মাঠে আমরা একটা পক্ষ। আমরা তো আয়োজক পক্ষ নই। সুতরাং নির্বাচন নিয়ে তাদের যদি কোনো অভাব-অভিযোগ কিছু থাকে তারা নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে কথা বলতে পারে। আর নির্বাচন কমিশন যদি আমাদের ডাকে তাহলে আমরা সেখানে যাবো।
হাছান মাহমুদ বলেন, আমি মনে করি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব। ২০১৮ সালে নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ করেছিল, পরে সেটিকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা চালিয়েছিল; এখনও চালিয়ে যাচ্ছে। আশা করবো এ নির্বাচনে তারা অংশগ্রহণ করবে।
এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, নির্বাচন প্রতিহত করার ক্ষমতা বিএনপির নাই। ২০১৪ সালে আমরা তাদেরকে মোকাবিলা করেছি, ২০১৪ সালের পরিস্থিতি বিএনপি আর কখনো সৃষ্টি করতে পারবে না। নির্বাচনে অবশ্যই সব রাজনৈতিক দল অংশগ্রহণ করুক আমরা সেটিই চাই। কিন্তু গণতন্ত্রে জনগণের অংশগ্রহণটাই হচ্ছে মুখ্য।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ১৯৭০ সালে নির্বাচনের সময় মওলানা ভাসানীর নেতৃত্বে শ্লোগান দেওয়া হয়েছিল ‘ভোটের বাক্সে লাথি মারো, বাংলাদেশ স্বাধীন করো। অথচ ১৯৭০ সালে সেই নির্বাচন না হলে বাংলাদেশ স্বাধীন হতো না। তখন অনেক রাজনৈতিক দল সেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে নাই, কিন্তু জনগণ ব্যাপকভাবে অংশগ্রহণ করেছে এবং দেশ স্বাধীন হয়েছে। গত সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপি ও তাদের মিত্ররা অংশগ্রহণ করেনি, তবুও ৫০ শতাংশের বেশি ভোট পড়েছে। আমরা চাই বিএনপিসহ সব রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক। কিন্তু সেখানে জনগণের অংশগ্রহণটাই হচ্ছে মুখ্য। জনগণের অংশগ্রহণ থাকলে সেই ভোট নিশ্চয়ই গণতন্ত্রের বিচারে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য হবে।
আরও পড়ুন: নির্বাচনের ট্রেন কারো জন্য অপেক্ষা করবে না, যথাসময়ে নির্বাচন হবে: তথ্যমন্ত্রী
বুদ্ধিজীবীদের বিবৃতি কি বুদ্ধি খাটিয়ে শ্রমিকদের বঞ্চিত করতে- প্রশ্ন তথ্যমন্ত্রীর
১ বছর আগে
কর্ণফুলী নদীর তীর ঘেষে হবে দৃষ্টিনন্দন বিনোদন পার্ক ও খেলার মাঠ
চট্টগ্রাম মহানগরীতে কর্ণফুলী নদীর তীর ঘেষে গড়ে তোলা হচ্ছে দৃষ্টিনন্দন বিনোদন পার্ক ও খেলার মাঠ। নগরীর ফিরিঙ্গিবাজারে বিশাল এলাকা জুড়ে এসব পার্ক ও খেলার মাঠ বাস্তবায়নে যৌথ উদ্যোগে কাজ করছে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক) ও জেলা প্রশাসন।
কর্ণফুলী নদীর তীরবর্তী উন্মুক্ত সরকারি খাস জমিতে অপদখল ও নদী দূষণ প্রতিরোধে প্রায় ১২ দশমিক ৪৫ একর সরকারি খাস জমিতে নির্মিত হতে যাওয়া এই প্রকল্পের নাম দেওয়া হয়েছে ‘কর্ণফুলী লুকআউট’।
এখানে পার্ক ও খেলার মাঠ গড়ে উঠলে কর্ণফুলী নদীর তীর দখল ও দূষণের কবল থেকে রক্ষা পাবে এমনটাই মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
আরও পড়ুন: শাহবাগ শিশু পার্ক: আধুনিকায়নের নামে ৩ বছরের বেশি সময় বন্ধ
চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের কার্যালয় সূত্র জানায়, নগরবাসীর চিত্ত বিনোদনের চাহিদা পূরণ এবং কর্ণফুলী নদীর অপার সৌন্দর্য উপভোগের সুযোগ করে দিতে জেলা প্রশাসক চট্টগ্রাম আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামানের উদ্যোগে কর্ণফুলী নদী তীরবর্তী উন্মুক্ত সরকারি খাস জমির দখল প্রতিরোধে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
এ পার্কে থাকবে ফেরিস হুইল (বিশালাকার নাগরদোলা)। থাকবে কিডস্ জোন থেকে শুরু করে বিনোদনের নানা উপকরণ। প্রকল্পটি ব্যয় ধরা হয়েছে পাঁচ কোটি টাকা। প্রকল্পটি হবে কর্ণফুলী নদীর পাশ ঘেঁষে বিআইডব্লিউ ঘাট থেকে সদরঘাট পর্যন্ত। পার্কের পাশাপাশি থাকবে খেলার মাঠও। এ ছাড়া চিত্তবিনোদনের জন্য টেনিস, বাস্কেটবল, ভলিবল কোর্ট, ক্লাব হাউস তৈরি করা হবে। থাকবে- মুক্তমঞ্চ, বোট মিউজিয়াম, কিডস্ জুন, ফুট কোর্ট, পার্কিং, পিকনিক স্পট ও ওয়াকওয়ে।
আরও পড়ুন: সাফারি পার্কে মারামারিতে আঘাত পেয়ে হাতির মৃত্যু
১ বছর আগে
চৌগাছায় মাঠে বজ্রপাতে যুবকের মৃত্যু
যশোরের চৌগাছায় মাঠে বজ্রপাতে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (২৬ এপ্রিল) রাত ৮টার দিকে চৌগাছা পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের তারিনিবাস গ্রামের মাঠে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত সাগর কুমার বিশ্বাস (২১) পৌরসভার ৭নম্বর ওয়ার্ডের হালদারপাড়ার রবি বিশ্বাসের ছেলে।
আরও পড়ুন: চাঁপাইনবাবগঞ্জে বজ্রপাতে ১ শিশু নিহত
পারিবারিক সুত্রে জানা যায়, এদিন সন্ধ্যায় আকাশে মেঘ জমেছিল ও বৃষ্টি হবার সম্ভাবনা থাকায় সাগর নিজেদের জমিতে কেটে রাখা ধান গুছাতে যায়। সে সময় তার সঙ্গে বাবা রবি বিশ্বাস, বড় ভাই সাধন বিশ্বাস, কাকা মৃত্যুঞ্জয় বিশ্বাসও ছিলেন।
এক পর্যায়ে রাত ৮ টার দিকে মাঠে হঠাৎ বজ্রপাত হলে ঘটনাস্থলেই নিহত হয় সাগর।
এতে তার বাবা রবি বিশ্বাস, কাকা মৃত্যুঞ্জয় অজ্ঞান হয়ে যায়।
পরে আশপাশের লোকজন এসে তাদের উদ্ধার করে চৌগাছা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক সাগরকে মৃত ঘোষণা করেন।
চৌগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম সবুজ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।
আরও পড়ুন: সুনামগঞ্জে হাওরে ধান কাটার সময় বজ্রপাতে ৬ কৃষক নিহত
সিলেটে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
১ বছর আগে
ড্র নিয়ে মাঠ ছাড়লো ঢাকা মোহামেডান ও চট্টগ্রাম আবাহনী
কুমিল্লার ভাষা সৈনিক শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগ ২০২২-২৩ আসরের ম্যাচে মুখোমুখি হয় ঐতিহ্যবাহী ঢাকা মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব ও চট্টগ্রাম আবাহনী লিমিটেড।
শনিবার নির্ধারিত সময় শেষে ২-২ গোলের ড্র নিয়ে মাঠ ছাড়ে দুইদল।
আরও পড়ুন: ফুটবল কিংবদন্তি পেলে ৮২ বছর বয়সে মারা গেছেন
ম্যাচের শুরুতে কোনঠাসা হয়ে পড়ে বন্দর নগরের ক্লাব চট্টগ্রাম আবাহনী।
ম্যাচের দুই মিনিটে গোলরক্ষক পাপ্পু লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়লে দশ জনের দলে পরিণত হয় চট্টগ্রাম আবাহনী।
তবুও ম্যাচে প্রথম গোলের দেখা পায় আবাহনী।
ম্যাচের ২৯তম মিনিটে ডেভিড গোল করে দলকে এগিয়ে নেন। তবে সে লিড স্থায়ী হয় মাত্র দুই মিনিট।
ম্যাচের ৩২তম মিনিটে মোহামেডানকে সমতায় ফেরান সুলেমান দিয়াবেতে। তবে বিরতিতে যাওয়ার পূর্বে ম্যাচে দ্বিতীয় বারের মতো লিড নেয় চট্টগ্রাম আবাহনী।
ম্যাচের ৪৫+৩ মিনিটে বাম্বার গোলে ২-১ গোলে লিড নিয়ে বিরতিতে যায় চট্টগ্রাম আবাহনী।
দ্বিতীয়ার্ধে ম্যাচে ফেরে মোহামেডান।
ম্যাচের ৫৯তম মিনিটে মানিক মোল্লা গোল করলে সমতায় ফেরে মোহামেডান।
নির্ধারিত সময়ে আর কোনো দল গোলের দেখা না পেলে পয়েন্ট ভাগাভাগি করে মাঠ ছাড়তে হয় দুই দলকে।
আরও পড়ুন: সৌদি আরবের ক্লাব আল নাসেরে যোগ দিলেন ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো
১ বছর আগে
বগুড়ায় আজিজুল হক কলেজ মাঠে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
বগুড়া সরকারি আজিজুল হক কলেজ মাঠে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার সকাল ৭টার দিকে কলেজের কমার্স ভবনের মাঠ থেকে এ লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
নিহত অজ্ঞাত ব্যক্তির আনুমানিক বয়স ৩৫ বছর হবে বলে ধারণা করা যাচ্ছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বগুড়া সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) বাবু কুমার সাহা।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
তিনি জানান, সকালে কলেজ মাঠে খেলার সময় শিক্ষার্থীরা একটি লাশ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে। নিহতের শরীরে প্রাথমিক অবস্থায় কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। তবে কীভাবে ও কী কারণে তার মৃত্যু হয়েছে তা জানার জন্য ময়নাতদন্ত করতে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালের মর্গে লাশ পাঠানো হয়েছে।
তিনি আরও জানান, নিহতের পরিচয় বের করতে পুলিশ কাজ করছে।
সরকারি আজিজুল হক কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর শাহজাহান আলী জানান, কমার্স ভবনের সামনে খেলার মাঠ থেকে একটি লাশ উদ্ধার হয়েছে।
এ ঘটনায় পুলিশের একাধিক টিম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে বলেও তিনি জানান।
আরও পড়ুন: পদ্মা নদীতে ডুবে স্ত্রীর মৃত্যুর একদিন পর স্বামীর লাশ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
১ বছর আগে
চাঁদপুরে বিদ্যালয়ের মাঠেই জন্ম নিল নবজাতক
চাঁদপুরে বাড়ি ফেরার পথে প্রসববেদনা ওঠায় বৃহস্পতিবার লেডি প্রতিমা মিত্র বালিকা বিদ্যালয়ের মাঠে এক পুত্র সন্তানের জন্ম দিয়েছেন আয়েশা বেগম নামে এক নারী।
তিনি সদর উপজেলার রামপুর ইউনিয়নের ছোটসুন্দর গ্রামের মোহাম্মদ শরীফ হোসেনের স্ত্রী।
প্রধান শিক্ষিকা মোরশেদা ইয়াসমিন জানান, আয়েশা শহরের একটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে একাই এসেছিলেন, তার বাচ্চা ডেলিভারির সম্ভাব্য তারিখ জানতে। তাকে মেডিকেল পরীক্ষা করার পর সম্ভাব্য ডেলিভারির তারিখ জানানো হয় আগামী ২২ নভেম্বর। এরপর বাড়ি ফেরার পথে ৩টার দিকে হঠাৎ তার প্রচণ্ড লেবার পেইন উঠে। তখন তিনি কোন উপায় না দেখে হাসপাতাল রোডেই অবস্থিত শহরের লেডি প্রতিমা মিত্র বালিকা বিদ্যালয়ে ঢুকে পড়েন।
আরও পড়ুন: সিরাজগঞ্জে উদ্ধার হওয়া নবজাতককে দত্তক নিলেন সেনা কর্মকর্তা
তিনি আরও জানান, তার পেইন দেখে বুঝতে পেরে সঙ্গে সঙ্গে তাকে মাঠের এক কোণে বিছানার ব্যবস্থা করে দেয়া হয়। এরপর নরমাল ডেলিভারির মাধ্যমে একটি পুত্র সন্তানের জন্ম হয়।
চাঁদপুরের ২৫০ শয্যা সরকারি জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক ডা. আসিবুল আহসান চৌধুরি জানান, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা তাকে খবর দেয়। এরপর নার্স ও অন্যরা স্টাফরা দ্রুত এসে প্রসূতি ও বাচ্চাকে হাসপাতালের প্রসূতি বিভাগে নিয়ে পোস্ট ডেলিভারি চিকিৎিসা দেন।
মা ও শিশু উভয়েই এখন ভালো আছেন বলে জানান আবাসিক চিকিৎসক।
আরও পড়ুন: নিখোঁজের ৪ দিন পর গাজীপুরে মিলল চুরি যাওয়া সেই নবজাতক
কুষ্টিয়ায় হাসপাতালে ফেলে যাওয়া সেই নবজাতকের দায়িত্ব নিলেন এসিল্যান্ড
১ বছর আগে
ফুলবাড়ী: সবুজ রঙে সেজেছে কৃষকের মাঠ
সবুজ রঙে সেজেছে কৃষকের মাঠ। কৃষকের স্বপ্নের আমন খেতের চারিদিকে সবুজ রঙে ভরে উঠেছে। বিস্তৃর্ণ কৃষকের মাঠে মাঠে দু-চোখ জুড়ানো যেন এক অপরূপ সবুজের সমারোহ। যেন কোন জমি আর পতিত নেই।
প্রতিটি ধান গাছে র্শীষ বেড়া শুরু করেছে। বৃষ্টি ভেজা বাতাসে দোল খাচ্ছে আমন ধানের গাছগুলো। এ যেন এক নয়ন জুড়ানো দৃশ্যে মেতে উঠেছে ফসলের মাঠ জুড়ে। এখন মাঠ জুড়ে সবুজ রঙে সাজিয়ে তুলেছে প্রকৃতির এক অপরূপ সৌন্দর্য।
আরও পড়ুন: অনাবৃষ্টিতে আমন চাষ নিয়ে শঙ্কায় কৃষক
কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার অধিকাংশ প্রান্তিক কৃষক পরিবার কৃষির উপর নির্ভরশীল। ধানসহ সারা বছরেই কোন না কোন ফলন ফলায়। সেই ফসল বিক্রি করে পরিবার-পরিজন জীবন-জীবিকা নির্বাহ করে থাকেন। তাদের প্রধান ফসল ধান। চলতি আমন মৌসুমে অঞ্চলের চাষিরা তাদের প্রধান ফসল উৎপাদনের শুরুতেই বৃষ্টির দেখা মেলেনি।
ভরা বর্ষা মৌসুমে বৃষ্টির দেখা না পেয়ে সঠিক সময়ে বাধ্য হয়ে শ্যালো মেশিন ও সেচযন্ত্রের মাধ্যমে পানি ক্রয় করে জমিতে আমন ধানের চাষাবাদ করেছেন চাষিরা। এ বছর পানি ক্রয় তাদের স্বপ্নের ফসল বাড়তি খরচ দিয়ে চাষাবাদ করলেও আমনের বাম্পার ফলনের এক উজ্জল সম্ভাবনা দেখা দেয়ায় আমন চাষিদের কৃষকের মুখে হাসি ফুটেছে।
আরও পড়ুন: চলাচলের অনুপযোগী ফরিদপুর পৌরসভার শতাধিক কিলোমিটার সড়ক
কুরুষাফেরুষা গ্রামের কৃষক আবুল কাসেম ও পুলিন চন্দ্র রায় জানান, ভরা বর্ষা মৌসুমে বৃষ্টির দেখা পাইনি। তবে সঠিক সময়ে শ্যালো-মেশিন ও সেচযন্ত্র দিয়ে পানি কিনে আমন ধান চাষাবাদ করেছি। রোপনের পর বৃষ্টির দেখা মেলে। মাঝে মধ্যে ভারী বৃষ্টিপাত হওয়ায় এ বছর আমনের আবাদ গত বছরগুলোর চেয়ে ভাল ফলন দেখা দিয়েছে। জ্বালানি তেল ও সারের বৃদ্ধি পাওয়ায় আমরা অতিরিক্ত খরচ বহন করে আমন ধান চাষাবাদ করলেও এখন সেই স্বপ্নের ফসল দেখে আমাদের মন ভরে যায়।
২ বছর আগে
চিকিৎসা না পেয়ে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের খোলা মাঠেই সন্তান প্রসব!
চিকিৎসা না পেয়ে রংপুরের কাউনিয়ায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের খোলা মাঠে সন্তানের জন্ম দিয়েছেন এক নারী। শুক্রবার (২৩ সেপ্টেম্বর) বিকালে এ ঘটনা ঘটে।
পরে মা ও নবজাতক শিশুকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে চিকিৎসা দেয়া হয়।
আরও পড়ুন: রংপুরে বাস-অ্যাম্বুলেন্স সংঘর্ষে নবজাতকসহ নিহত ৩
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. সাহেদ সাব্বির আহমেদ জানান, পীরগাছার অন্নদানগর চালনিরপাড় গ্রামের রিতু আক্তারের (২০) প্রসব ব্যথা উঠলে বাড়িতে সন্তান জন্মের জন্য চেষ্টা করেন পরিবারের লোকজন।
কিন্ত বাড়িতে না হওয়ায় শুক্রবার বেলা ১২ টার দিকে তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসেন তারা।
চিকিৎসক ও নার্সরা ওই নারীকে পরীক্ষা নিরীক্ষা করেন। ওই নারীর গর্ভে সন্তানের অবস্থান উল্টো থাকার বিষয়টি স্বজনদের জানান তারা।
পরে রোগীর স্বজনরা তাকে রংপুরে মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার জন্য সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু রোগীর স্বজনরা হাসপাতালের মাঠে গাড়ির জন্য অপেক্ষা করার এক পর্যায়ে বেলা দেড়টার দিকে ওই নারী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের খোলা মাঠেই ছেলে সন্তান জন্ম দেন।
পরে নার্সরা ওয়ার্ড থেকে নেমে এসে মা ও সদ্য জন্ম হওয়া শিশুকে ওয়ার্ডে নিয়ে গিয়ে চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন।
তবে রোগীর স্বজনরা জানান, হাসপাতালের চিকিৎসক ও নার্স তাদের বলেন যে এই রোগীর ডেলিভারি এখানে হবে না। রংপুরে নিয়ে যেতে হবে। বাধ্য হয়ে রোগীকে রংপুর নিয়ে যেতে অ্যাম্বুলেন্স খুঁজতে থাকেন। কিন্তু হাসপাতালের খোলা মাঠে সন্তান প্রসব হয়।
হাসপাতালে আসা অনেকেই চিকিৎসক ও নার্সের অবহেলাকে দায়ী করে বলেন, চিকিৎসক ও নার্সরা চেষ্টা করলে খোলা মাঠে সন্তান জন্মের ঘটনা ঘটতো না।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কর্মকর্তা ডা. মীর হোসেন বলেন, আমি বিষয়টি শোনার পরপরই ব্যবস্থা গ্রহন করেছি। মা ও শিশু হাসপাতালের মহিলা ওয়ার্ডে ভর্তি আছেন এবং তারা দুইজনেই সুস্থ্য আছেন।
এ ঘটনায় কর্তব্যে অবহেলা নয়, অদক্ষতাকে দায়ী করে নার্সদের কোনো গাফিলতি থাকলে সে বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে বলে জানান ডা. মীর হোসেন।
আরও পড়ুন: রংপুরে পুলিশ-বিএনপি সংঘর্ষ: ২ হাজার জনের বিরুদ্ধে মামলা
রংপুরে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৯, আহত ৫০
২ বছর আগে