গ্যাস সরবরাহ
গ্যাস সরবরাহ ও বায়ুমান উন্নয়নে বাংলাদেশকে ৬৪ কোটি ডলার দেবে বিশ্বব্যাংক
বাংলাদেশে গ্যাস সরবরাহ অবকাঠামো উন্নয়ন ও দুষণ রোধে বায়ুমান উন্নয়নে ৬৪ কোটি ডলারের দুটি প্রকল্প অনুমোদন করেছে বিশ্বব্যাংকের নির্বাহী পরিচালনা পর্ষদ।
বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) প্রকাশিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে বিশ্বব্যাংক।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, জ্বালানি খাতে নিরাপত্তা জোরদার প্রকল্পে সরকারি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান পেট্রোবাংলার জন্য ব্যয়-সাশ্রয়ী অর্থায়নের সুযোগ সৃষ্টি করে গ্যাস সরবরাহ নিরাপত্তা জোরদার করতে ৩৫ কোটি ডলার সহায়তা দেওয়া হবে। একই সঙ্গে বায়ুমান উন্নয়ন প্রকল্পে ২৯ কোটি ডলার দেওয়া হবে।
জ্বালানি খাত নিরাপত্তা জোরদার প্রকল্পে আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার (আইডিএ) একটি গ্যারান্টি ব্যবহার করে সাত বছরের মধ্যে ২১০ কোটি ডলার পর্যন্ত বেসরকারি পুঁজি সংগ্রহ করার কথা রয়েছে। এর ফলে নতুন তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানি সম্ভব হবে।
আরও পড়ুন: ডিএনসিসির খালগুলোর টেকসই উন্নয়নে সহায়তা দেবে বিশ্বব্যাংক
আইডিএ গ্যারান্টির সহায়তা পেট্রোবাংলার আর্থিক গ্রহণযোগ্যতা বাড়াবে এবং এলএনজি সরবরাহ নিরাপদ করবে বলে সংশ্লিষ্টরা আশা প্রকাশ করেন।
মূলত, বাংলাদেশে যে পরিমাণ গ্যাস ব্যবহার করা হয় তার এক-চতুর্থাংশেরও বেশি অংশ এলএনজি আমদানিনির্ভর। এ ছাড়া, দেশের মোট গ্যাসের প্রায় ৪২ শতাংশ বিদ্যুৎ খাতে ব্যবহার হয়, তাই সরবরাহে ঘাটতি হলে বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যাহত হয়। এতে অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে।
এই প্রকল্পের মাধ্যমে দীর্ঘমেয়াদি চুক্তির আওতায় এলএনজি আমদানির জন্য অর্থ দেওয়ার নিশ্চয়তা ও কার্যকর মূলধনের ব্যবস্থা থাকবে, ফলে ব্যয়বহুল স্পট মার্কেট গ্যাস আমদানির (তাৎক্ষণিক চাহিদা পূরণের জন্য আন্তর্জাতিক বাজার থেকে স্বল্পমেয়াদে গ্যাস কেনা) ওপর নির্ভরতা কমাবে।
অন্যদিকে, বায়ুমান উন্নয়ন প্রকল্পে ২৯ কোটি ডলার সহয়তা দেওয়া হবে। এই প্রকল্পের আওতায় বাংলাদেশের বাতাসের মান উন্নয়ন করতে একটি সমন্বিত কৌশল গ্রহণের কথা রয়েছে।
বিশ্বব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, বায়ুদূষণের কারণে বাংলাদেশে ২০১৯ সালে এক লাখ ৫৯ হাজারের বেশি অকালমৃত্যু ঘটেছে। এতে সার্বিকভাবে স্বাস্থ্য খাতের আর্থিক ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে দেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ৮ দশমিক ৩ শতাংশের সমান।
ঢাকা শহর বিশ্বে সবচেয়ে দূষিত শহরগুলোর একটি। শহরটিতে বার্ষিক ফাইন পার্টিকুলেট ম্যাটারের (পিএম ২.৫) মাত্রা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বায়ুমান নির্দেশিকার তুলনায় ১৮ গুণ বেশি। প্রকল্পটি পরিবেশ অধিদপ্তরের বায়ুমান পর্যবেক্ষণ নেটওয়ার্ককে নতুন ও উন্নত স্টেশনের মাধ্যমে শক্তিশালী করবে বলে জানানো হয়েছে।
এ ছাড়াও, শিল্পকারখানার মূল দূষণ উৎসের বাস্তব সময় নিরীক্ষণের জন্য এই প্রকল্পের আওতায় স্বয়ংক্রিয় নির্গমন নিরীক্ষণ প্রোগ্রাম বাস্তবায়নে সহায়তা করা হবে। এই স্বয়ংক্রিয় নিরীক্ষণ ব্যবস্থার সমন্বিত নেটওয়ার্কের ভিত্তিতে নির্গমন সীমা বাস্তবায়ন ও প্রধান উৎসগুলো থেকে সংগৃহীত প্রাথমিক তথ্য প্রকাশ নিশ্চিত করা হবে।
এই প্রকল্পে যানবাহনের নির্গমন নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা উন্নত করা হবে এবং ৪০০টি পুরনো দূষণকারী ডিজেল বাসের পরিবর্তে নতুন, শূন্য-নির্গমনক্ষম ইলেকট্রিক বাস চালু করা হবে। এই বাসগুলো একক অপারেটরভিত্তিক ফ্র্যাঞ্চাইজ মডেলের অধীনে পরিচালিত হবে যাতে সেবার মান উন্নত হয়। ইলেকট্রিক বাসগুলোর জন্য চার্জিং, পার্কিং এবং রক্ষণাবেক্ষণের ডিপো নির্মাণ করা হবে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নতুন করে পাঁচটি যানবাহন পরিদর্শন কেন্দ্র স্থাপন করা হবে। পাশাপাশি, অকার্যকর দুটি কেন্দ্রকে সক্রিয় করতে এগুলো উন্নত করা হবে ও কয়েকটি ভ্রাম্যমাণ যানবাহন পরিদর্শন কেন্দ্র স্থাপন করা হবে। এছাড়াও যানবাহন থেকে দূষণ নির্গমন পরীক্ষায় ২০টি ভ্রাম্যমাণ ইউনিট স্থাপন করা হয়েছে।
পরিবহন খাতে এসব পদক্ষেপের মাধ্যমে প্রতি বছর প্রায় দুই হাজার ৭৩৪ মেট্রিক টন প্রাথমিক পিএম২.৫ নির্গমন কমবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।
বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের অন্তর্বর্তীকালীন কান্ট্রি ডিরেক্টর গেইল মার্টিন বলেন, ‘বাংলাদেশের জন্য জ্বালানিনিরাপত্তা ও বায়ুর মান উন্নয়ন গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক ও উন্নয়নমূলক অগ্রাধিকার হিসেবে বিবেচিত হয়। গ্যাস সরবরাহের সংকট ও শহর এলাকায় বায়ুদূষণের মূল কারণগুলো চিহ্নিত করে তা সমাধানের লক্ষ্যে এ দুই প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। এসব প্রকল্প এ দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, উৎপাদনশীলতা ও কর্মসংস্থান বাড়াতে সহায়ক হবে।’
এ ছাড়া, বিশ্বব্যাংকের জ্যেষ্ঠ জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ও এনার্জি সেক্টর সিকিউরিটি এনহ্যান্সমেন্ট প্রকল্পের টাস্ক টিম লিডার ওলায়িংকা বিসিরিউ এডেবিরি বলেন, ‘এই প্রকল্প ব্যয়-সাশ্রয়ীভাবে গ্যাস সরবরাহ নিরাপত্তা জোরদার করবে এবং শিল্প ও গৃহস্থালী ব্যবহারকারীদের জন্য নির্ভরযোগ্য ও সাশ্রয়ী বিদ্যুৎ নিশ্চিত করবে।’
আরও পড়ুন: সরকারি খাতের কর্মদক্ষতা বাড়াতে ২৫০ মিলিয়ন ডলার দেবে বিশ্বব্যাংক
তিনি আরও বলেন, ‘নির্ভরযোগ্য গ্যাস সরবরাহ নিশ্চিত করে প্রকল্পটি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও স্থিতিশীলতা জোরদারে বাংলাদেশকে সহায়তা করবে।’
তাছাড়া দেশের বায়ুমান উন্নয়নে একটি নতুন ধারার প্রথম প্রকল্প হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিশ্বব্যাংকের প্রধান পরিবেশ বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ ক্লিন এয়ার প্রকল্পের টাস্ক টিম লিডার আনা লুইসা গোমেস লিমা।
তিনি আরও বলেন, ‘বায়ু দেশের সীমানা পেরিয়ে চলাচল করে, তাই এককভাবে কোনো দেশ বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। এই প্রকল্প আঞ্চলিক সংলাপ ও তথ্য বিনিময় জোরদারে সহায়তা করবে, যা বায়ুদূষণ হ্রাসে ভূমিকা রাখবে।’
১৬৮ দিন আগে
সন্ধ্যা ৬টা থেকে যেসব এলাকায় গ্যাস সরবরাহ বন্ধ
গ্যাস ট্রান্সমিশন কোম্পানি লিমিটেডের (জিটিসিএল) ডেমরা সিজিএসে মোডিফিকেশন কাজের জন্য রাজধানীর বেশকিছু জায়গায় সোমবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে, যা চলবে আগামীকাল সকাল ৬টা পর্যন্ত।
সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) তিতাস গ্যাসের ব্যবস্থাপক (মিডিয়া ও জনসংযোগ) মো. আল আমিন স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ১৬ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ছয়টা থেকে ১৭ ডিসেম্বর সকাল ছয়টা পর্যন্ত মোট ১২ ঘণ্টা ডেমরা সিজিএসের ডাউনস্ক্রিম গ্যাস বিতরণ নেটওয়ার্কের সঙ্গে সংযুক্ত তিতাস গ্যাস অধিভুক্ত সমগ্র ডেমরা, মাতুয়াইল, যাত্রাবাড়ী, শ্যামপুর, রায়েরবাগ, ধোলাইর পাড়, সায়েদাবাদ, নন্দীপাড়া, খিলগাঁও, বাসাবো, মতিঝিল, রামপুরা, বাড্ডা, মালিবাগ, বনশ্রী, শাহজাহানপুর, ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট, গুলশান, বনানী এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় সব শ্রেণির গ্রাহকের গ্যাসের স্বল্পচাপ/তীব্র স্বল্পচাপ বিরাজ করবে। এছাড়া কোথাও কোথাও গ্যাসের চাপ শূন্যে নেমে যেতে পারে।
আরও পড়ুন: কিশোরগঞ্জের মনোহরদীতে বৃহস্পতিবার থেকে ২৪ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্যাস
গ্রাহকদের সাময়িক অসুবিধার জন্য তিতাসগ্যাস কর্তৃপক্ষ আন্তরিকভাবে দুঃখিত বলে বার্তায় উল্লেখ করা হয়েছে।
৩৫৩ দিন আগে
ঢাকার যেসব এলাকায় বৃহস্পতিবার বন্ধ থাকবে গ্যাস সরবরাহ
তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন পিএলসির চলমান রক্ষণাবেক্ষণ কাজের অংশ হিসেবে বৃহস্পতিবার ঢাকার বেশ কয়েকটি এলাকায় ১২ ঘণ্টা গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে।
বুধবার (২০ নভেম্বর) এক ঘোষণায় তিতাস গ্যাস জানায়, সকাল ১০টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত ইসলামবাগ, রহমতগঞ্জ, লালবাগ ডিপিডিসি সাবস্টেশন সংলগ্ন এলাকা, লক্ষ্মীবাজার, চন্ডিরঘাট ও আশপাশের এলাকার সব শ্রেণির গ্রাহকদের ১২ ঘণ্টা গ্যাস সরবরাহ বিঘ্নিত হবে।
সংলগ্ন এলাকার গ্রাহকরাও এই সময়ে কম গ্যাসের চাপ অনুভব করতে পারেন।
আরও পড়ুন: সিলেটে গ্যাসের সংকট, ফিলিং স্টেশনগুলোতে দীর্ঘ লাইন
তিতাস গ্যাস সাময়িক অসুবিধার জন্য দুঃখ প্রকাশ করে বাসিন্দাদের আশ্বস্ত করেছে যে গ্যাস বিতরণ ব্যবস্থার রক্ষণাবেক্ষণ এবং সঞ্চালন ব্যবস্থার উন্নতির জন্য গ্যাস সরবরাহ সাময়িক বন্ধ রাখা প্রয়োজন।
বাসিন্দাদের সেই অনুযায়ী পরিকল্পনা করার এবং সাময়িক বিঘ্ন মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে।
আরও পড়ুন: শিল্প কারখানায় গ্যাস সংযোগ পুনরায় চালু করার কথা ভাবছে সরকার
৩৭৯ দিন আগে
সামিটের এলএনজি টার্মিনালে গ্যাস সরবরাহে লাগতে পারে আরও ১০ দিন: নসরুল হামিদ
জাতীয় গ্যাস গ্রিডে আমদানি করা এলএনজি সরবরাহের জন্য সামিট গ্রুপের এলএনজি টার্মিনালের কার্যক্রম ফের শুরু করতে আরও ১০ দিন সময় লাগবে।
বুধবার (৩১ জুলাই) রাজধানীর বিদ্যুৎ ভবনে চুক্তি সই অনুষ্ঠানের ফাঁকে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, সামিটের এফএসআরইউতে গ্যাস সরবরাহ শুরু করতে আরও ১০ দিন সময় লাগতে পারে।
মঙ্গলবার সামিট গ্রুপের ফ্লোটিং স্টোরেজ অ্যান্ড রিগ্যাসিফিকেশন ইউনিট (এফএসআরইউ) নির্ধারিত সময়সূচি অনুযায়ী কাজ শুরু করতে ব্যর্থ হওয়ার পর প্রতিমন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।
আরও পড়ুন: বিদ্যুৎ সরবরাহ ৩-৪ দিনের মধ্যে স্বাভাবিক হবে ও গ্যাস সরবরাহ জুলাইয়ের মাঝামাঝিতে: নসরুল হামিদ
কর্মকর্তারা জানান, ঘূর্ণিঝড় রিমালের আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পর গত ২৭ মে থেকে ৫০০ এমএমসিএফডি গ্যাস সরবরাহ ক্ষমতাসম্পন্ন এলএনজি টার্মিনালটির কার্যক্রম বন্ধ ছিল।
ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পরে এটিকে সিঙ্গাপুরে পাঠানো হয় এবং মেরামত কাজ শেষ করে মহেশখালীতে অপারেশন সাইট এলাকায় ফিরিয়ে আনা হয়।
কিন্তু কার্যক্রম শুরুর আগে আবার যান্ত্রিক ত্রুটির সম্মুখীন হয় এটি। এরপর দুই মাসেরও বেশি সময় ধরে তারা পুনলায় গ্যাস সরবরাহ চালুর জন্য বেশ কয়েকবার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়।
সামিটের এলএনজি টার্মিনাল কার্যক্রম বন্ধ থাকায় সামগ্রিকভাবে ৫০০ এমএমসিএফডি গ্যাস সরবরাহ কমে যাওয়া। এতে বিদ্যুৎ ও শিল্প খাতে গ্যাস সরবরাহে বড় ধরনের প্রভাব পড়েছে।
সারা দেশে দুটি এলএনজি টার্মিনাল রয়েছে। একটি হলো ৬০০ এমএমসিএফডি ক্ষমতাসম্পন্ন এক্সিলারেট এনার্জি এবং অপরটি সামিট গ্রুপের মালিকানাধীন ৫০০ এমএমসিএফডি টার্মিনাল।
কর্মকর্তারা জানান, সামিট এলএনজি টার্মিনালের কার্যক্রম বন্ধ থাকায় দেশে চলমান গ্যাস সংকট আরও ঘনীভূত হয়েছে।
বুধবার প্রায় ৪ হাজার এমএমসিএফডি চাহিদার বিপরীতে ২ হাজার ৬৩৭ এমএমসিএফডি গ্যাস সরবরাহ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: কারিগরি ও অন্যান্য কারণে মাঝেমধ্যে অস্বাভাবিক বিদ্যুৎ বিল আসতে পারে: নসরুল হামিদ
গ্যাস বিতরণে সিস্টেম লস ২২ শতাংশ থেকে সাড়ে ৭ শতাংশে নেমে এসেছে: নসরুল হামিদ
৪৯১ দিন আগে
আনোয়ারা-ফৌজদারহাট গ্যাস পাইপলাইন মেরামত সম্পন্ন, বাড়বে গ্যাস সরবরাহ
আনোয়ারা-ফৌজদারহাট গ্যাস পাইপলাইনের মেরামত কাজ শেষ করেছে গ্যাস ট্রান্সমিশন কোম্পানি অব বাংলাদেশ (পিজিসিবি)। ফলে চলমান গ্যাস সংকট প্রশমিত হতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ক্ষতিগ্রস্ত ৪২ ইঞ্চি ব্যাসের আনোয়ারা-ফৌজদারহাট পাইপলাইনের মেরামতের কাজ শুক্রবার সকাল ৭টা ২০ মিনিটে সম্পন্ন হয়েছে।
মন্ত্রণালয় জানায়, আজ (শুক্রবার) দুপুর থেকে গ্যাস সরবরাহ স্বাভাবিক হবে। ৭০ পিএসআইতে বর্তমান সরবরাহের চাপের সঙ্গে মিলিয়ে সঞ্চালন ও চাপ ধীরে ধীরে বাড়ানো হচ্ছে।
এর আগে মঙ্গলবার (৯ জুলাই) বিকাল ৫টার দিকে কর্ণফুলী টানেল ও কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার কোম্পানির (কাফকো) মাঝামাঝি স্থানে ৪২ ইঞ্চি ব্যাসের আনোয়ারা-ফৌজদারহাট পাইপলাইন ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
আরও পড়ুন: বিদ্যুৎ সরবরাহ ৩-৪ দিনের মধ্যে স্বাভাবিক হবে ও গ্যাস সরবরাহ জুলাইয়ের মাঝামাঝিতে: নসরুল হামিদ
এ ধরনের ঘটনা যাতে আর না ঘটে সেজন্য সব পাইপলাইনের ম্যাপিং করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছেন জ্বালানি ও খনিজ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।
এদিকে তীব্র গ্যাস সংকটের কারণে বিদ্যুৎ উৎপাদন কমে যাওয়ায় গত কয়েকদিন ধরে দেশে ঘন ঘন লোডশেডিং হচ্ছে।
পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশ পিএলসি জানায়, দেশে বিদ্যুৎ সরবরাহে প্রায় ২০০০ মেগাওয়াট ঘাটতি ছিল।
এই পরিস্থিতির জন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোতে গ্যাস সরবরাহ মারাত্মকভাবে কমে যাওয়াকে দায়ী করছেন বিদ্যুৎ ইউটিলিটি কর্মকর্তারা।
পেট্রোবাংলার সরকারি হিসাবে দেখা গেছে, আমদানি করা এলএনজি সরবরাহ কমে যাওয়ায় দেশে গ্যাস সরবরাহ কমে দাঁড়িয়েছে দৈনিক ২২৫৩ মিলিয়ন ঘনফুটে (এমএমসিএফডি)।
পিডিবির কর্মকর্তারা জানান, পেট্রোবাংলার এলএনজি সরবরাহ ক্ষমতা ১১০০ এমএমসিএফডি থেকে ২৪৩ এমএমসিএফডিতে নেমে যাওয়ায় বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যাপকভাবে কমে যায়।
আরও পড়ুন: গ্যাস সংকট: ঘন ঘন লোডশেডিংয়ের কবলে দেশ
৫১০ দিন আগে
বিদ্যুৎ সরবরাহ ৩-৪ দিনের মধ্যে স্বাভাবিক হবে ও গ্যাস সরবরাহ জুলাইয়ের মাঝামাঝিতে: নসরুল হামিদ
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, আগামী তিন থেকে চার দিনের মধ্যে বাংলাদেশের বিদ্যুৎ সরবরাহ পরিস্থিতির উন্নতি হবে বলে আশা করা হচ্ছে। আর জুলাইয়ের মাঝামাঝিতে গ্যাস সরবরাহও স্বাভাবিক হয়ে আসবে।
বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বাজেটোত্তর সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি।
জ্বালানি পরিস্থিতি স্থিতিশীল করতে চলমান প্রচেষ্টার বিষয়ে জনগণকে আশ্বস্ত করে নসরুল হামিদ বলেন, ‘আমরা এখন সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। ১৫-১৬ জুলাইয়ের মধ্যে গ্যাস সরবরাহ নিরবচ্ছিন্ন থাকবে।’
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, বিদ্যুৎ সরবরাহের উন্নতি এরইমধ্যে দেখা যাচ্ছে। আদানির পক্ষ থেকে পুনরায় বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু হয়েছে। পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রও আবার চালু হয়েছে।
সেপ্টেম্বরে সম্ভাব্য বন্যার ক্ষতি কমাতে প্রস্তুতির প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন প্রতিমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: কারিগরি ও অন্যান্য কারণে মাঝেমধ্যে অস্বাভাবিক বিদ্যুৎ বিল আসতে পারে: নসরুল হামিদ
এই ক্ষতি কমিয়ে আনতে কাজ চলছে জানিয়ে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ ৭০০ নদীর দেশ। সাম্প্রতিক ঝড় ও বন্যায় সিলেট অঞ্চলের ৩০ হাজার বিদ্যুতের খুঁটি ধ্বংস হয়েছে এবং সব সাবস্টেশন ডুবে গেছে।’
গ্যাসের চাপ কম থাকার বিষয়ে জানতে চাইলে হামিদ বলেন, ‘ঝড়ের কারণে আমাদের একটি ভাসমান এলএনজি টার্মিনাল ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ১৪ থেকে ১৫ জুলাই টার্মিনালে আবার গ্যাস সরবরাহ শুরু হলে গ্যাস সমস্যার সমাধান হবে।’
বিদ্যুতের মূল্য বাড়ার বিষয়টি তুলে ধরে নসরুল হামিদ বলেন, ‘আইএমএফ বছরে চারবার বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর শর্ত দিয়েছে। এ কারণে দুইবার দাম বাড়ানো হয়েছে। এটি নিয়মিত প্রক্রিয়া। সরকার চাইলে আমরা দাম বাড়ানোর উদ্যোগ নেব।’ তবে এখনই গ্রাহক পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হবে না বলে আশ্বস্ত করেন তিনি।
আগামী ৮ জুলাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্ধারিত চীন সফরকে সামনে রেখে জ্বালানি সহযোগিতা নিয়ে আলোচনার পরিকল্পনার কথা জানান জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী।
মহেশখালী থেকে গ্রিডের সমান্তরালে ৮টি পাইপলাইন সংযুক্ত করার চেষ্টা চলছে জানিয়ে তিনি বলেন, সম্ভাব্য এক বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ ও চুক্তি আশা করা হচ্ছে। মূলত বিদ্যুৎ সঞ্চালন ও বিতরণ প্রকল্পগুলোর জন্য এই চুক্তিগুলো করা হবে।
২০২৭ সালের মধ্যে গ্যাস সংকট সমাধান, আরও দুটি ভাসমান এলএনজি টার্মিনাল নির্মাণের পরিকল্পনা এবং স্থল ও অগভীর সমুদ্র এলাকায় নতুন কূপ খননের উদ্যোগ নিয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেন নসরুল হামিদ।
আরও পড়ুন: ২০৩৫ সালের মধ্যে হাইড্রোজেন থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে চায় বাংলাদেশ: সংসদে প্রধানমন্ত্রী
৫১৮ দিন আগে
বিবিয়ানা রক্ষণাবেক্ষণের কারণে গ্যাস সরবরাহ কমে গেছে
দেশের দুটি এলএনজি টার্মিনালের অন্যতম সামিট গ্রুপের ফ্লোটিং স্টোরেজ অ্যান্ড রিগ্যাসিফিকেশন ইউনিট পুনরায় চালু হলেও সার্বিক গ্যাস সরবরাহের উন্নতি হয়নি। বিবিয়ানা গ্যাসক্ষেত্রের রক্ষণাবেক্ষণ কার্যক্রম শুরু হওয়ায় সরবরাহ আবারও কমে গেছে।
কর্মকর্তারা জানান, দেশের অন্যতম বৃহৎ গ্যাস সরবরাহের উৎস বিবিয়ানা গ্যাসক্ষেত্রে ১৩ এপ্রিল থেকে রুটিন রক্ষণাবেক্ষণের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ১৬ এপ্রিলের মধ্যে পূর্ণ উৎপাদনে ফিরে আসবে।
রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান পেট্রোবাংলা ও বিবিয়ানা গ্যাসক্ষেত্রের অপারেটর শেভরনের কর্মকর্তারা জানান, মঙ্গলবার থেকে পুরোদমে গ্যাস সরবরাহের ব্যাপারে তারা আশাবাদী।
আরও পড়ুন: ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রিতে অনিয়ম, জরিমানা
পেট্রোবাংলার সরকারি তথ্যে দেখা যায়, বিবিয়ানা গ্যাসক্ষেত্রের উৎপাদন সোমবার ৪৫৩ মিলিয়ন ঘনফুটে নেমে এসেছে। যেখানে এর নিয়মিত উৎপাদন ১২০০ মিলিয়ন ঘনফুট।
সামিট গ্রুপ অবশেষে এলএনজি টার্মিনাল চালু করতে সফল হয়েছে বলে সরকারি সূত্র জানায়। ১২ এপ্রিল থেকে আমদানি করা এলএনজির পুনরায় গ্যাসফিকেশন শুরু করেছে।
রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন পেট্রোবাংলার তথ্য দেখায়, সামিট গ্রুপের এলএনজি টার্মিনাল চালু হওয়ার পর আমদানি করা গ্যাসের সরবরাহ দিনে ১৬২ মিলিয়ন ঘনফুট বেড়ে ৬৩০ মিলিয়ন ঘনফুট থেকে ৭৯২ মিলিয়ন ঘনফুটে উন্নীত হয়েছে।
পেট্রোবাংলার একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ইউএনবিকে বলেন, '১৪ এপ্রিল গ্যাস সরবরাহ আরও বেড়ে ৯৩৬.৩০ মিলিয়ন ঘনফুটে দাঁড়িয়েছে।’
মহেশখালীতে বেসরকারি খাতে স্থাপিত দুটি এলএনজি টার্মিনাল রয়েছে, যার মোট গ্যাসফিকেশন ক্ষমতা ১১০০ মিলিয়ন ঘনফুট। একটি ৬০০ মিলিয়ন ঘনফুট ক্ষমতাসম্পন্ন যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক এক্সিলারেট এনার্জির মালিকানাধীন ও পরিচালিত এবং অন্যটি ৫০০ মিলিয়ন ঘনফুট ক্ষমতাসম্পন্ন সামিট গ্রুপের মালিকানাধীন ও পরিচালিত।
মার্চের প্রথম সপ্তাহে সামিট গ্রুপের এলএনজি টার্মিনাল রুটিন রক্ষণাবেক্ষণ কর্মসূচিতে গেলে গ্যাস সরবরাহ পরিস্থিতির অবনতি হয়। গত ৩ মার্চ এটি আবার পরিষেবা চালু করার কথা ছিল।
পেট্রোবংলার কর্মকর্তা বলেন, ‘কিন্তু প্রাথমিকভাবে এটি শিডিউল অনুযায়ী উৎপাদনে আসতে ব্যর্থ হয় এবং শেষ পর্যন্ত কয়েকদিন পর আবার উৎপাদন শুরু করে।’
সংশ্লিষ্ট কার্যালয়ের তথ্যে দেখা যায়, ঈদের ছুটির শেষে রবিবার ও সোমবার ৩ হাজার ৬৩২ মিলিয়ন ঘনফুট কম চাহিদার বিপরীতে দেশে গ্যাস সরবরাহ ছিল ২ হাজার ৩৪৫ মিলিয়ন ঘনফুট।
প্রাপ্ত তথ্যে দেখা যায়, বিদ্যুৎ সরবরাহে চাহিদা কম থাকলেও সোমবার সারাদিনের ব্যস্ত সময়ে দেশে ৩০০ মেগাওয়াটের বেশি লোডশেডিং হয়েছে।
পিজিসিবির তথ্য বলছে, সকাল ১০টায় দেশে লোডশেডিং হয় ৩০৫ মেগাওয়াট, যখন চাহিদা ছিল ১১ হাজার ৪০০ মেগাওয়াট।
সোমবার সন্ধ্যায় সর্বোচ্চ চাহিদা ১৪ হাজার মেগাওয়াট হওয়ার পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছিল এবং কর্মকর্তারা আজ রাতে আরও লোডশেডিংয়ের আশঙ্কা করছেন।
আরও পড়ুন: গ্যাস সরবরাহ বাড়াতে ৩ কার্গো এলএনজি আমদানি করবে সরকার
ঢাকার যেসব এলাকায় আজ গ্যাস সরবরাহ বন্ধ
৫৯৮ দিন আগে
গ্যাস সরবরাহ বাড়াতে ৩ কার্গো এলএনজি আমদানি করবে সরকার
গ্যাসের ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে সরবরাহ বাড়ানোর উদ্যোগের অংশ হিসেবে সরকার তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) ৩টি কার্গো আমদানি করবে।
বুধবার (৩ এপ্রিল) সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির (সিসিজিপি) বৈঠকে রাষ্ট্রায়ত্ত পেট্রোবাংলার ৩টি পৃথক প্রস্তাবে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সভাপতিত্বে সভায় জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ 'দ্রুত বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সরবরাহ আইন, ২০১০' বৃদ্ধি করে কমিশনের অধীনস্থ সংস্থার পক্ষে প্রস্তাবগুলো উত্থাপন করে।
আরও পড়ুন: ‘বাংলাদেশে তেল ও এলএনজি আমদানিতে অর্থায়ন করবে আইটিএফসি’
প্রস্তাব অনুযায়ী, সুইজারল্যান্ডভিত্তিক টোটাল এনার্জি অ্যান্ড পাওয়ার লিমিটেড প্রতিটি ইউনিট ৯ দশমিক ৮৯ ডলারে ৪২৭ কোটি ৭৭ লাখ টাকায় ১টি এলএনজি কার্গো সরবরাহ করবে এবং সিঙ্গাপুরভিত্তিক গানভর গ্রুপ প্রতি ইউনিট ৯ দশমিক ৬৫ ডলারে ৪১০ কোটি ৬৫ লাখ টাকায় এলএনজি কার্গো সরবরাহ করবে।
তৃতীয় এলএনজি কার্গোটি প্রতি ইউনিট এলএনজি ৯ দশমিক ৬৮ ডলারে ৪১৮ কোটি ৫৯ লাখ টাকায় সরবরাহ করবে সিঙ্গাপুরের ভিটল এশিয়া (পিটিই) লিমিটেড।
আরও পড়ুন: এলএনজি, সার, মসুর ডাল ও ভোজ্যতেল কিনবে সরকার
৬১০ দিন আগে
পাইপলাইনে লিকেজ হওয়ায় উত্তর খান-দক্ষিণ খানে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ
ডিএনসিসির এক ঠিকাদারের দ্বারা গ্যাস লাইনে লিকেজ ও ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের উত্তর খান ও দক্ষিণখান এলাকায় গ্যাস সরবরাহ বন্ধ রয়েছে।
তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি সূত্রে জানা গেছে, মেরামতের কাজ চলছে।
শিগগিরই গ্যাস সরবরাহ পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
গ্রাহকদের সাময়িক অসুবিধার জন্য দুঃখ প্রকাশ করছে তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ।
আরও পড়ুন: তীব্র পানি-গ্যাস সংকটে রাজধানীর কয়েকটি এলাকার বাসিন্দারা
৬২৪ দিন আগে
সিএনজি স্টেশনের সময়ে পরিবর্তন
গ্যাস সরবরাহে নিম্নচাপের সমস্যা সমাধানের জন্য সিএনজি স্টেশনগুলোর সময়ে পরিবর্তন আনা হয়েছে।
জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের নতুন বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, চলতি বছরের ৬ এপ্রিল পর্যন্ত প্রতিদিন সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ১১টার পরিবর্তে বিকেল ৫টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত সিএনজি স্টেশন বন্ধ থাকবে।
এতে আরও বলা হয়, ঈদ যাত্রায় পরিবহন চলাচলের সুবিধার্থে ৭ এপ্রিল থেকে ১৮ এপ্রিল পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টা সিএনজি স্টেশন খোলা থাকবে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১৯ এপ্রিল থেকে আবারও সিএনজি স্টেশন সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত বন্ধ থাকবে।
৬৩২ দিন আগে