থানায় জিডি
চট্টগ্রামে বিচারকের বিরুদ্ধে মন্তব্য, পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে থানায় জিডি
চট্টগ্রাম আদালতের বিচারককে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগে এক পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে।
অভিযুক্ত পুলিশ সদস্য সঞ্জয় চৌধুরী (২৪) বর্তমানে কক্সবাজার জেলার উখিয়া থানার কুতুপালংয়ে এপিবিএনে কর্মরত।
তিনি সাতকানিয়া থানার কালিয়াইশ এলাকার চন্দন চৌধুরীর ছেলে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ২.১ শতাংশ বাড়াতে সহায়তা করবে বিআরআই: প্রতিবেদন
সোমবার (২৯ জানুয়ারি) রাতে নগরীর কোতোয়ালি থানায় জিডি করেন চট্টগ্রাম মহানগরী ম্যাজিস্ট্রেট-১ আদালতের বেঞ্চ সহকারী এ এস এম নূরে খোদা।
জিডির বিষয়টি নিশ্চিত করেন কোতোয়ালি জোনের এসি অতনু চক্রবর্ত্তী।
আদালত সূত্রে জানা যায়, যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীকে নির্যাতনের অভিযোগে এই পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে স্ত্রী ইমা বসু গত বছর ১৯ জুলাই মহানগরীর ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল দেবের আদালতে মামলা করেন। আদালত ওইদিন অভিযুক্তের বিরুদ্ধে সমন জারি করেন। সমন পেয়েও আসামি হাজির না হলে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত।
আরও পড়ুন: চালক নিয়োগ: অডিও ক্লিপ ভাইরাল হওয়ায় ইবি ছাত্রলীগ সভাপতির জিডি
এরপর আসামি একই আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন। আদালত জামিন মঞ্জুর করেন। পরে এই আদালত ও বিচারককে নিয়ে কটুক্তি ও কুরুরচিপূর্ণ মন্তব্য করে বাদির হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরে ধারাবাহিকভাবে মেসেজ দেন। এ ঘটনায় বাদি বিরক্ত হয়ে বিষয়টি আদালতে উপস্থাপন করেন।
আদালত এই বিষয়ে তদন্ত করতে চট্টগ্রাম মহানগরী পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিটকে নির্দেশ দেন। গত ২৩ ডিসেম্বর আদালতে তথ্য প্রমাণসহ প্রতিবেদন দেয় পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিট।
আরও পড়ুন: ২০২৫-২৬ অর্থবছরের মধ্যে জিডিপির ১১.২% কর আদায়ের লক্ষ্য সরকারের
১০ মাস আগে
শিক্ষা সনদপত্র হারিয়ে গেলে করণীয়
কোন কিছু হারিয়ে ফেলা বা নষ্ট করার বিষয়টি যদি অদরকারি কোন কিছুর উপর দিয়ে যায়, তবে কোন ক্ষতি নেই। কিন্তু হারিয়ে যাওয়া বা নষ্ট হওয়া বস্তুটি যদি হয় অতীব মূল্যবান, তখনই যত ঝামেলা। শিক্ষার সার্টিফিকেট প্রত্যেকের জীবনেই অনেক শ্রমসাধ্য একটি বস্তু। দুর্ঘটনাক্রমে এই মহামূল্যবান কাগজটিও অনেককে হারিয়ে কিংবা নষ্ট করে ফেলতে দেখা যায়। প্রতিটি মানুষই জীবনে ভুল থেকে শিখে। এরপরেও সে ভুল যাতে না হয় বা অসাবধানতা বশত একবার হয়ে গেলে কি করণীয় তা জেনে রাখা উচিত। তাই চলুন জেনে নিই শিক্ষার সার্টিফিকেট হারিয়ে গেলে করণীয়সমূহ।
শিক্ষার সার্টিফিকেট হারিয়ে গেলে করণীয়
থানায় জিডি (সাধারণ ডায়েরি)
সর্বপ্রথম কাজ হলো যে স্থানে হারিয়েছে তার নিকটস্থ থানায় গিয়ে রিপোর্ট করা। এ সময় জিডির জন্য কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ করতে হবে। যেমন- হারিয়ে যাওয়া সার্টিফিকেটের প্রদানকৃত তথ্যসমূহ (যতটুকু মনে থাকে), প্রবেশ পত্র ও রেজিস্ট্রেশন নাম্বার।
জিডি লেখা শেষ হলে এর একটি কপি জিডিকারিকে দেয়া হয়। এটি পরে বিভিন্ন জায়গায় দরকার হতে পারে বিধায়, হাতে পাওয়ার সাথে সাথেই এর কয়েকটি ফটোকপি করে রাখতে হবে।
আরও পড়ুন: পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে করণীয়
পত্রিকায় বিজ্ঞাপন
জিডির এক কপি সঙ্গে নিয়ে চলে যেতে হবে দেশের সবচেয়ে প্রচলিত পত্রিকা অফিসে। সেখানে দায়িত্বরত কর্মকর্তাকে তাদের পত্রিকায় সার্টিফিকেট হারানো বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করার জন্য বিস্তারিত তথ্য দিতে হবে। এই তথ্যের ভিত্তিতেই বিজ্ঞপ্তিটি হুবহু প্রকাশিত হবে। তাই এ সময় যে তথ্যগুলো দেয়া উচিত, তা হলো- জিডি নাম্বার, সার্টিফিকেটে উল্লেখিত পরীক্ষার নাম, বোর্ডের নাম, পাশের সাল, যার সার্টিফিকেট হারিয়েছে তার নাম, এবং কীভাবে হারিয়েছে তার বিস্তারিত। বিজ্ঞপ্তিটি প্রকাশিত হলে পত্রিকা থেকে তা কেটে রাখতে হবে পরবর্তীতে ব্যবহারের জন্য।
শিক্ষাবোর্ড বরাবর সার্টিফিকেটের জন্য আবেদন
অনলাইনে সার্টিফিকেট তোলার ফি জমা
সার্টিফিকেট আবেদনের জন্য প্রথমেই সার্টিফিকেট ফি জমা দিতে হবে। আর এর জন্য একমাত্র মাধ্যম অনলাইনে সোনালী সেবা। কোন ধরনের নগদ অর্থ, পোস্টাল অর্ডার কিংবা ট্রেজারি চালান এখন আর গৃহীত হয়না।
ঢাকা শিক্ষাবোর্ডের ওয়েবসাইট থেকে সোনালী সেবায় পাওয়া যাবে ফি জমা দেয়ার ফর্ম। সেটি পূরণ করে সেভ করলে ফি জমা দেয়ার ফর্ম পাওয়া যাবে। সেটি প্রিন্ট করে সোনালী ব্যাংকের যে কোন শাখায় জমা দিলে দুটি জমা রশিদ প্রদান করা হবে- একটি ফি প্রদানকারীর অংশ, আরেকটি বোর্ডের জন্য।
আরও পড়ুন: জন্ম নিবন্ধন করার নিয়ম: প্রয়োজনীয় কাগজপত্র, খরচ ও সময়
শিক্ষাবোর্ডে আবেদনপত্র জমা
যে শিক্ষাবোর্ডের অধীনে সার্টিফিকেট পরীক্ষাটি অনুষ্ঠিত হয়েছিলো সকল প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে এবার সেখানে যাবার পালা। শিক্ষাবোর্ডের তথ্যসংগ্রহ কেন্দ্রে যোগাযোগ করে সার্টিফিকেট তোলার জন্য আবেদন ফর্ম সংগ্রহ করতে হবে। অতঃপর সেখানে চাওয়া প্রতিটি তথ্য নির্ভুলভাবে প্রদান পূর্বক পূরন করতে হবে আবেদন পত্রটি।
আবেদন পত্রের সবার উপরে ইআইআইএন নাম্বারটি পাওয়া যাবে ঢাকা শিক্ষাবোর্ডের ওয়েবসাইটের হোম পেইজের ইন্সটিটিউট ওয়েবসাইট থেকে। এছাড়া আবেদনকারির পরীক্ষা সংক্রান্ত ও ব্যক্তিগত বৃত্তান্তের পাশাপাশি সোনালি সেবা নাম্বার দিতে হয়, যেটি পাওয়া যাবে সোনালি ব্যাঙ্ক থেকে সরবরাহকৃত আবেদনকারির জমা রশিদে।
আবেদনপত্রটি নিয়মিত ও অনিয়মিত উভয় আবেদনকারীর ক্ষেত্রেই তাদের নিজ নিজ প্রতিষ্ঠান প্রধান কর্তৃক সত্যায়িত হতে হবে।
আবেদনপত্রটি চূড়ান্তভাবে প্রস্তুত হয়ে গেলে শিক্ষা বোর্ডে জমা দেয়ার সময় এর সাথে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংযুক্ত করতে হবে। সেগুলো হলো- জিডির কপি, পত্রিকায় প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিটির কর্তন করা অংশ, এবং বোর্ডের জন্য নির্ধারিত টাকা জমা দেয়ার রশিদ।
এখানে উল্লেখ্য যে, সার্টিফিকেট কোন কারণে আংশিক বা সম্পূর্ণ নষ্ট হলে জিডি বা পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির প্রয়োজন নেই।
আরও পড়ুন: ক্রেডিট কার্ড কীভাবে করবেন
শিক্ষা সনদ তুলতে প্রয়োজনীয় খরচ
শিক্ষাবোর্ড থেকে শিক্ষা সনদের দ্বি-নকল তোলার জন্য ফি ৫০০ টাকা। ত্রি এবং চৌ-নকলের জন্য খরচ হবে ৭০০ টাকা।
পরিশিষ্ট
শিক্ষা সনদপত্র বা সার্টিফিকেট হারিয়ে যাওয়া থেকে রেহাই পেতে সর্বোৎকৃষ্ট করণীয় হলো পূর্ব সতর্কতা অবলম্বন। সার্টিফিকেট যখন ইস্যু করা হয় তখনি উচিত অফসেট কাগজে এর বেশ কয়েকটি অনুলিপি করে রাখা। আর শিক্ষা সার্টিফিকেট সহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ কাগজগুলোর জন্য এমন জায়গা বাছাই করা উচিত যেখানে কাগজগুলোর কোন ভাবে বিনষ্ট হওয়া বা হারিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা নেই। একটি প্রতিষ্ঠানে যেমন তার ফাইলগুলো সংরক্ষণ করার জন্য নির্দিষ্ট পরিষদ থাকে, তেমনি নিজের ঘরেও নিজের কাগজপত্রগুলো সযত্নে রাখার জন্য সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা প্রয়োজন। তবেই কাগজগুলো হারিয়ে যাওয়ার পরিণামে সময় ও অর্থ অপচয় থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
আরও পড়ুন: মোটর ড্রাইভিং লাইসেন্স করার পদ্ধতি: প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও খরচ
২ বছর আগে
হাতির বিরুদ্ধে থানায় জিডি!
চট্টগ্রামের বিভিন্ন পাহাড়ি অঞ্চলে খাবারের সন্ধানে লোকালয়ে নেমে এসে হাতির দল ফসলি জমি নষ্ট ও মানুষ হত্যার করে চলছে। এবার সেই হাতির বিরুদ্ধে থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছে স্থানীয় এক কৃষক।
গুদাম ধান খেয়ে ফেলায় বোয়ালখালী উপজেলার জ্যৈষ্টপুরা গ্রামের কুষক নিপুল কুমার সেন শনিবার থানা এই জিডি করেন।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বন্য হাতির মৃত্যু
তিনি জানান, গত মঙ্গলবার (২৩ নভেম্বর) ভোর ৪টার দিকে ২-৩টি বন্য হাতি বসত বাড়ির আঙিনায় থাকা ধানের গোলা ভেঙে প্রায় ১৫০ আড়ি (দেড় টন) ধান খেয়ে ফেলে। এসব ধানের আনুমানিক বাজার মূল্য ৪৫ হাজার টাকা হবে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মোকারম বলেন, প্রায়ই পাহাড় থেকে বন্য হাতি নেমে লোকালয়ে ফসলের ক্ষয়ক্ষতি করছে।
আরও পড়ুন: শেরপুর সীমান্তে হাতি আতঙ্কে ঘুম নেই পাহাড়ি অধিবাসীদের
বোয়ালখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল করিম বলেন, হাতি গোলার ধান খেয়ে ফেলায় এক ব্যক্তি সাধারণ ডায়েরি করেছেন থানায়। বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখা হচ্ছে।
৩ বছর আগে
তালেবান পাগড়ি পরতে হবে: জয়পুরহাটে বিচারককে চিঠি
‘বাংলাদেশ চলবে তালেবানের অধীনে। বিচার হবে কোরআন সুন্নাহ অনুযায়ী। কোর্টে যাওয়ার সময় বিচারক, আইনজীবী, মুহুরি সবাইকে মাথায় তালেবান পাগড়ি পরতে হবে। আদালতের আশেপাশে পুলিশ থাকবে না।’ বৃহস্পতিবার জয়পুরহাটে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জজ) মো. রুস্তম আলীকে তালেবান গোষ্ঠীর পরিচয়ে এই চিঠি পাঠানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: রূপপুর প্রকল্পের সেনাসদস্যদের হুমকির অভিযোগে ৮ যুবক আটক
জয়পুরহাটের পুলিশ সুপার মাছুম আহাম্মদ ভূঞা এ চিঠির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তবে এখন পর্যন্ত চিঠির প্রকৃত প্রেরককে খোঁজে পাওয়া যায়নি বলে জানা গেছে। বিচারক রুস্তম আলীর পক্ষ থেকে জয়পুরহাট সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে।
বিচারক রুস্তম আলী এই চিঠির ব্যাপারে পুলিশ সুপারকে অবগত করলে তিনি তখনি বিষয়টি গুরুত্বের সাথে নেন এবং এ ব্যাপারে জয়পুরহাট সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একেএম আলমগীর জাহানকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দেন।
জয়পুরহাট জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি সরকারি কৌশলি (পিপি) অ্যাডভোকেট নৃপেন্দ্রনাথ মন্ডল এ ব্যাপারে বলেন, তালেবান নামধারী গোষ্ঠির বিচারকের উপর নিছক একটি হুমকি মাত্র। তবে এদেরকেও খুঁজে বের করে বিচারের আওতায় এনে কঠোর শাস্তির মুখোমুখি করা উচিত।
আরও পড়ুন: হুমকি পেয়ে থানায় জিডি করলেন মুনিয়ার বোন
শুক্রবার এ বিষয়ে ওসি একেএম আলমগীর জাহান বলেন, ওই চিঠিতে দেয়া ঠিকানা অনুযায়ী- জয়পুরহাট সদর উপজেলার ভাদসা ইউনিয়নের দুর্গাদহ এলাকায় মো. আশরাফ আলি নামে চিঠির প্রেরকের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায়নি। এছাড়া চিঠিটি পড়ে প্রাথমিকভাবে চিঠিটির বক্তব্য এবং লেখা ও ভাষা দেখে ক্লাশ এইট নাইনে পড়া কারও হাতের লেখা হতে পারে বলে মনে হয়েছে।
৩ বছর আগে
হুমকি পেয়ে থানায় জিডি করলেন মুনিয়ার বোন
ঢাকার গুলশানের ফ্ল্যাট হতে মৃত উদ্ধার হওয়া মুসারাত জাহান মুনিয়ার বড় বোন নুসরাত জাহান হুমকির অভিযোগে থানা জেনারেল ডায়েরি (জিডি) নথিভুক্ত করেছেন।
হত্যার হুমকি পেয়ে শনিবার (১ মে) কুমিল্লার কোতোয়ালি থানায় নুসরাত (৩৪) জিডি করেন। নুসরাত জাহান কুমিল্লার মনোহরপুরের মৃত বীর মুক্তিযোদ্ধার শফিকুর রহমানের মেয়ে এবং ব্যাংক কর্মকর্তা মিজানুর রহমানের স্ত্রী।
জিডির তথ্য মতে, গত ২৬ এপ্রিল রাতে বসুন্ধরার এমডি সায়েম সোবহান আনভিরের বিরুদ্ধে বোনকে আত্মহত্যায় প্ররোচণা দেয়ার মামলা করেন নুসরাত। এরপর গত ২৮ এপ্রিল থেকেই বিভিন্ন নাম্বার থেকে তার মোবাইলে হত্যাসহ নানা রকম হুমকি দেয়া হচ্ছে।
উল্লেখ্য, ২৬ এপ্রিল রাতে গুলশানের একটি ফ্ল্যাট থেকে মোসারাতের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
ইতোমধ্যে গত ২৭ এপ্রিল আদালত বসুন্ধরার এমডি আনভিরের বিরুদ্ধে দেশ ত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করেন।
আরও পড়ুন: দেশ ছেড়েছেন বসুন্ধরা গ্রুপের এমডির পরিবারের ৫ সদস্য
গত ২৮ এপ্রিল উচ্চ আদালতে আগাম জামিনের আবেদন করেন আনভীর। কিন্তু ২৯ এপ্রিল উচ্চ আদালত জামিন শুনানির আবেদন বাতিল করে দেন।
এদিকে গত ২৯ এপ্রিল রাতে চার্টার্ড ফ্লাইটে আনভীরের পরিবারের পাঁচ সদস্যসহ তিনজন গৃহকর্মী দুবাইয়ের উদ্দেশে ঢাকা বিমান বন্দর ত্যাগ করে।
৩ বছর আগে
শিক্ষামন্ত্রীর নামে ফেসবুকে অপপ্রচার, থানায় জিডি
চাঁদপুর-৩ (সদর-হাইমচর) আসনের সংসদ সদস্য ও শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির নামে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে অপপ্রচার করায় বুধবার সকালে চাঁদপুর সদর মডেল থানায় দুটি আইডির বিরুদ্ধে সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে।
৪ বছর আগে