স্মারক ডাকটিকেট
জয়ের জন্মদিনে স্মারক ডাকটিকেট অবমুক্ত
বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পুত্র ও আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫০তম জন্মদিন উপলক্ষে একটি বিশেষ স্মারক ডাকটিকেট, উদ্বোধনী খাম ও ডাটা কার্ড অবমুক্ত করা হয়েছে।
মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী গণভবনে একটি অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানে ১০ টাকা মূল্যের স্মারক ডাকটিকেট, একই মূল্যমানের উদ্বোধনী খাম এবং পাঁচ টাকা মূল্যের ডাটা কার্ড অবমুক্ত করেন।
এই উপলক্ষে একটি বিশিষ সিলমোহর ব্যবহার করা হয়েছে।
অবমুক্ত অনুষ্ঠানে ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তফা জব্বার, পিএমও সচিব তোফাজ্জল হোসেন মিয়া, ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব আফজাল হোসেন এবং বাংলাদেশ ডাকঘরের মহাপরিচালক মো. সিরাজ উদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।
মঙ্গলবার থেকে ঢাকা জিপিও-র ফিলাটেলিক ব্যুরো থেকে ডাকটিকেট, প্রথম দিনের খাম ও সিলমোহর বিক্রি হবে এবং পরে তা দেশের অন্যান্য জিপিও এবং প্রধান পোস্ট অফিসে পাওয়া যাবে।
আরও পড়ুন: অনিয়ম করলে কঠোর শাস্তি: প্রশাসনের কর্মকর্তাদের প্রধানমন্ত্রী
স্বাধীনতা শেষ হয় যখন কেউ মিথ্যা ছড়ায়, অন্যকে আঘাত করে: জয়
৩ বছর আগে
নান্দনিক ডাক ভবনের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী
ডাক অধিদপ্তরের নবনির্মিত সদর দপ্তর নান্দনিক ডাক ভবন টি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্বোধন করবেন।
বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় প্রধান অতিথি হিসেবে গণভবন থেকে ভার্চুয়াল উপস্থিতির মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী ভবনটি উদ্বোধন করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী জনাব মোস্তাফা জব্বার আগারগাঁওয়ে ডাক ভবন প্রান্তে উপস্থিত থেকে অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন।
আরও পড়ুন: ইসরায়েল সম্পর্কে বাংলাদেশের নীতির কোনো পরিবর্তন হয়নি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব মো. আফজাল হোসেন এবং ডাক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. সিরাজ উদ্দিনসহ ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ ও এর অধীন দপ্তর ও সংস্থা সমূহের কর্মকর্তারা স্বাস্থ্য বিধি মেনে আগারগাঁও প্রান্ত থেকে উদ্বোধন অনুষ্ঠানে যোগদান করবেন।
আরও পড়ুন: ঘূর্ণিঝড় ‘ইয়াস’ নিয়ে সতর্ক থাকতে বললেন প্রধানমন্ত্রী
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে ৯১ কোটি ৭৩ লাখ টাকা ব্যয়ে দৃষ্টিন্দন এই ভবনটি নির্মাণ করা হয়। ২টি বেইজমেন্টসহ ১৪ তলা ভবন নির্মাণের জন্য বাংলাদেশ ডাক অধিদপ্তরের সদরদপ্তর শীর্ষক প্রকল্পটি গত ২০ মার্চ ২০১৮ একনেকে অনুমোদিত হয়।
আরও পড়ুন: উন্নয়নশীল বাংলাদেশ: প্রধানমন্ত্রী বললেন, সংগ্রামের মাধ্যমে এই সম্মান এসেছে
নবনির্মিত ডাক ভবনটিতে সুসজ্জিত ও সমৃদ্ধ লাইব্রেরি, আধুনিক পোস্টাল মিউজিয়াম, সুপরিসর অডিটরিয়াম, ক্যাফেটেরিয়া, ডে-কেয়ার সেন্টার, মেডিকেল সুবিধা, অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থা এবং সার্বক্ষণিক ওয়াইফাইসহ অন্যান্য তথ্যপ্রযুক্তিগত সুবিধা রাখা হয়েছে।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী জনাব মোস্তাফা জব্বার এ বিষয়ে বলেন, ১৯৭১ সালের ২০ ডিসেম্বর তারিখে প্রতিষ্ঠার পর থেকেই তৎকালীন ঢাকা জিপিও ভবনের কয়েকটি কক্ষ নিয়ে ডাক অধিদপ্তরের যাত্রা শুরু হয়। তীব্র স্থান সংকটের মধ্যে স্বাধীনতার পর থেকে অদ্যাবধি ঢাকার গুলিস্তানে অবস্থিত ঢাকা জিপিও ভবন এর তৃতীয় তলায় ডাক অধিদপ্তরের প্রশাসনিক সদর দপ্তরের কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে আসছে। ঢাকা জিপিও প্রায় ৬০ বছরের পুরোনো হয়ে যাওয়ায় ভবনটির উর্ধমুখী সম্প্রসারণ সম্ভব নয়। ফলে স্থান সংকুলান না হওয়ায় দাপ্তরিক কর্মপরিবেশ ও গতিশীলতা মারাত্মকভাবে বিঘ্নিত হচ্ছিল। এ অবস্থায় ডাক অধিদপ্তরের সদর দপ্তর হিসেবে একটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধাসম্পন্ন ও নান্দনিক স্বতন্ত্র ডাক ভবন স্থাপন করা ছিল একান্ত জরুরী।
তিনি আরও বলেন, এ সংকট নিরসনে প্রধানমন্ত্রীর অসামান্য আন্তরিকতায় বর্তমান সরকার তার উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় উন্নত কর্মপরিবেশ ও প্রশাসনিক কাজে উদ্যম ও গতিশীলতা আনয়নের লক্ষ্যে ঢাকার শেরে বাংলা নগরে ডাক অধিদপ্তরের সদর দপ্তর হিসেবে একটি স্বতন্ত্র ভবন স্থাপনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়।
তিনি এই অনন্য ভবনটি নির্মাণের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
ডাক ভবন উদ্বোধনে ডাক অধিদপ্তরের জন্য ঐতিকহাসিক এই ক্ষণটি স্মরণীয় রাখতে একটি বিশেষ স্মারক ডাকটিকেট প্রকাশ করা হবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বৃহ্স্পতিবার স্মারক ডাকটিকেট অবমুক্ত করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
৩ বছর আগে
বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রতিমূর্তি: নাইজেরিয়া
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রতিমূর্তি‘ হিসেবে বর্ণনা করেছেন নাইজেরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী জিওফ্রে অনিইয়েমা।
৪ বছর আগে