নিলাম
ব্র্যাডম্যানের বিখ্যাত ‘ব্যাগি গ্রিন’ টুপি নিলামে
সর্বকালের সেরা ব্যাটার অস্ট্রেলিয়ার কিংবদন্তি ক্রিকেটার স্যার ডন ব্র্যাডম্যানের বিখ্যাত ব্যাগি গ্রিন টুপিটি নিলামে উঠেছে। নিলামে টুপিটে বিক্রি হয়েছে ৪ লাখ ৭৯ হাজার ৭০০ অস্ট্রেলিয়ান ডলারে বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৩ কোটি ৭২ লাখ টাকার কিছু বেশি।
বিখ্যাত ব্রিটিশ নিলামকারী প্রতিষ্ঠান বোনহ্যামস টুপিটি নিলামে তোলে। নিলাম অনুষ্ঠানে টুপিটিকে ‘সূর্যে রং জ্বলে যাওয়া ও জীর্ণ’ বলে উপস্থাপন করা হয়। তবে তা বিশেষ এই টুপিটির মূল্য নির্ধারণে কোনো প্রভাব ফেলেনি। নিলামের ওঠার ১০ মিনিটের মধ্যেই সেটি বিক্রি হয়ে যায়।
৩ লাখ ৯০ হাজার অস্ট্রেলিয়ান ডলারে টুপিটি বিক্রি হয়। এর সঙ্গে নিলামঘরের ফি যুক্ত করে মোট মূল্য নির্ধারণ করা হয়।
১৯৪৭-৪৮ সালে ভারতের অস্ট্রেলিয়া সফরের সময় টুপিটি পরেছিলেন স্যার ব্র্যাডম্যান। ওই সিরিজে তিনি প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে নিজের শততম সেঞ্চুরি করেন। ঘরের মাঠে সেটিই ছিল তার শেষ সিরিজ।
২ সপ্তাহ আগে
নিলামে ৬২ লাখ ডলারে বিক্রি হলো সেই কলা
জনপ্রিয়তার পারদ চড়াতে চড়াতে তা এবার আকাশে তুললেন প্রখ্যাত ইতালীয় শিল্পী মাউরিৎসিও কাত্তেলান। ২০১৯ সালে শিল্পাঙ্গনে একটি কলা নিয়ে এসে হইচই ফেলে দিয়েছিলেন তিনি, এবার সেই ‘কলা শিল্প’ বিক্রি হলো আকাশছোঁয়া মূল্যে।
শিল্প হলেও তা আসলে একটি কলাই; হ্যাঁ, যে কলা আমরা খেয়ে থাকি। কিন্তু তাই বলে একটি কলা ৬২ লাখ ডলারে বিক্রি হবে? অথচ হয়েছে তা-ই।
স্থানীয় সময় বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কের সদেবিজ-এর নিলামে কলার ওই শিল্পকর্মটি বিক্রি হয়েছে ৬.২ মিলিয়ন ডলারে। নিলাম শুরু হওয়ার পাঁচ মিনিটের মধ্যে ছয় প্রতিদ্বন্দ্বীকে পেছনে ফেলে সেটি কিনে নেন চীনা বংশোদ্ভূত ক্রিপ্টো উদ্যোক্তা জাস্টিন সান।
এই শিল্পকর্মটি মূলত ২০১৯ সালের কনসেপ্ট আর্টওয়ার্ক। ‘কমেডিয়ান’ নামের এই শিল্পের স্রষ্টা মাউরিৎসিও কাত্তেলান। এটি মূলত ডাক্ট টেপ দিয়ে দেয়ালে আটকে রাখা একটি কলা, শিল্পীর নির্দেশনা অনুযায়ী যা প্রতিস্থাপনযোগ্য।
সে বছর আর্ট বাসেল মায়ামি বিচ প্রদর্শনীতে প্রথম ‘কমেডিয়ান’-এর প্রদর্শনী হয়। এরপর আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের শিরোনামে উঠে আসেন কাত্তেলান ও তার এই শিল্পকর্ম।
শিল্পপ্রেমীদের কাছে শিল্পের চিরাচরিত মাপকাঠি নিয়ে প্রশ্ন তুলে দেয় ‘কমেডিয়ান’। এর পক্ষে-বিপক্ষে ওঠে আলোচনার ঝড়। প্রথম কলাটি শত শত দর্শকের সামনে দেয়াল থেকে তুলে খেয়ে ফেলেন পারফর্ম্যান্স আর্টিস্ট ডেভিড ডাটুনা। এরপর তা আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে চলে আসে।
ডাটুনা অবশ্য পরে দাবি করেন, কলা খাওয়ার কাজটি তার নিজস্ব আর্টিস্টিক পারফরম্যান্স ছিল। কোনো ধরনের উগ্রতা প্রদর্শনের ইচ্ছায় তিনি কাজটি করেননি।
পরে ফের আরেকটি কলা সেখানে সাঁটানো হলে সেটি দেখতে এত লোকের ভীড় হয় যে একপর্যায়ে মায়ামির প্রদর্শনী থেকে ‘কমেডিয়ান’ সরিয়ে নেওয়া হয়। তবে তার আগেই সেখানে ১ লাখ ২০ হাজার থেকে দেড় লাখ ডলারের মধ্যে এর তিনটি সংস্করণ বিক্রি হয়।
১ মাস আগে
নিলামে উঠছে এস আলম গ্রুপের বন্ধকি সম্পত্তি
এস আলম গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান 'গ্লোবাল ট্রেডিং করপোরেশন লিমিটেডের' খেলাপি ঋণের ১ হাজার ৮৫০ কোটি টাকা আদায়ে প্রতিষ্ঠানটির জামানতের সম্পত্তি নিলামের ঘোষণা দিয়েছে জনতা ব্যাংক।
গ্রুপটির চট্টগ্রাম ও গাজীপুরে জামানত জমি বিক্রি করে পাওনার এক-পঞ্চমাংশ আদায়ের আশা করছে জনতা ব্যাংক।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ১৫ বছরের শাসনামলে এস আলম গ্রুপ বিভিন্ন ব্যাংক থেকে ঋণের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা ঋণ নিয়ে পাচার করেছে বলে অভিযোগ ওঠার মধ্যে ব্যবসায়িক গ্রুপটির বন্ধকি সম্পদ প্রথম নিলামে তুলেছে কোনো ব্যাংক।
ব্যাংকটি ১ নভেম্বর সংবাদপত্রে ২০ নভেম্বর নিলামের ঘোষণা দিয়েছে এবং আগ্রহীদেরকে তাদের দরপত্র জমা দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে।
ব্যাংক সংশ্লিষ্টরা জানান, চট্টগ্রাম ও গাজীপুরে এক হাজার ৮৬০ শতক জমির বন্ধকি সম্পদের মূল্য সর্বোচ্চ ৩৫৮ কোটি টাকা, যা মোট পাওনা অর্থের এক পঞ্চমাংশেরও কম হবে।
এই মূল্যায়ন বকেয়া পরিমাণের চেয়ে প্রায় পাঁচগুণ কম। এ সম্পত্তি বিক্রি করে খেলাপি ঋণ পুরোপুরি আদায় করা সম্ভব নয়। বকেয়া অর্থ পুনরুদ্ধারের জন্য আরও আইনি পদক্ষেপের প্রয়োজন হতে পারে।
ঋণ আদালত আইনের ১২(৩) ধারা অনুযায়ী, ব্যাংক মামলা দায়েরের আগেই জামানতের সম্পত্তি বিক্রি করে টাকা আদায় করা যেতে পারে।
২০২১ সালে বাংলাদেশের কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেলের (সিএজি) নিরীক্ষা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গ্লোবাল ট্রেডিং করপোরেশন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা লঙ্ঘন ও ঋণসীমা অতিক্রম করে অতিরিক্ত ঋণ নিয়েছে।
এস আলম গ্রুপের ওয়েবসাইটে বলা হয়, ২০১২ সালে প্রতিষ্ঠিত গ্লোবাল ট্রেডিং করপোরেশন শিল্পের কাঁচামাল, বাণিজ্যিক পণ্য ও নির্মাণ সামগ্রীর ব্যবসা পরিচালনা করে।
আরও পড়ুন: এস আলম গ্রুপের সব স্থাবর সম্পদের তালিকা দাখিলের নির্দেশ
প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০১২ সালে গ্লোবাল ট্রেডিং করপোরেশন প্রাথমিকভাবে সাধারণ বীমা ভবনে অবস্থিত জনতা ব্যাংকের চট্টগ্রাম করপোরেট শাখা থেকে ৬৫০ কোটি টাকা ঋণ নেয়।
২০২১ সাল পর্যন্ত এই ঋণ মোট ১ হাজার ৭০ কোটি ৬৫ লাখ টাকায় পৌঁছেছে। এর মধ্যে পিএডি (পেমেন্ট অ্যাগেইনস্ট ডকুমেন্ট) ঋণ ৬১৭ কোটি ৪৭ লাখ, এলটিআর (ট্রাস্ট রিসিট) ঋণ ২২৩ কোটি ১৮ লাখ টাকা এবং সিসি হাইপো লোন ২২৯ কোটি ৯৯ লাখ টাকা। ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে সুদসহ ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়ায় ১ হাজার ৮৫০ কোটি টাকায়।
আরও পড়ুন: এস আলম গ্রুপের মালিকসহ তার পরিবারের ১৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
১ মাস আগে
ইলন মাস্কের প্রাক্তন বান্ধবী তাদের স্মৃতিচিহ্নগুলো নিলামে তুলেছে!
যদি আপনার প্রাক্তন কেউ বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি হয়ে ওঠেন, তাহলে তার উপহার সংগ্রহে রাখা ভবিষ্যতে লাভজনক হতে পারে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক টেলিভিশন চ্যানেল কেবল নিউজ নেটওয়ার্ক (সিএনএন) এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়, বোস্টনভিত্তিক নিলাম সংস্থা আরআর অকশনের মাদ্যমে ইলন মাস্কের কলেজের বান্ধবী জেনিফার গুয়েন তাদের সম্পর্কের ছবি ও অন্যান্য স্মৃতিচিহ্নের একটি সংগ্রহ নিলামে তুলেছে।
আরও পড়ুন: ৪৪ বিলিয়ন ডলারে টুইটার কিনে নিচ্ছেন ইলন মাস্ক
আরআর এর পক্ষ থেকে সিএনএনকে দেয়া একটি বিবৃতিতে বলা হয়, ১৯৯৪ সালে জেনিফার ও মাস্ক একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রাবাসে চাকরিরত অবস্থায় সম্পর্কে জড়িয়েছিল।
এই সংগ্রহের মধ্যে রয়েছে পেনসিলভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির ছাত্র থাকাকালে তোলা মাস্ক ও জেনিফারের ১৮টি ব্যক্তিগত ছবি।
এই ছবিগুলোতে দ্রুত খ্যাতির চূড়ায় পৌঁছানো বিলিয়নিয়ার মাস্ককে অন্য যে কোনও কলেজ ছাত্রের মতোই মনে হচ্ছে। ছবিতে তাকে তার সহকর্মীদের সঙ্গে আড্ডা দিতে, ঘরে বসে মজা করতে বা তার বাগদত্তার সঙ্গে আলিঙ্গন করতে দেখা যায়।
সিএনএনের প্রতিবেদনে আরও বলা হয়,জেনিফারকে তার জন্মদিনে দেয়া একটি নেকলেস হলো বর্তমান নিলামে সর্বোচ্চ দামি আইটেম, যার সঙ্গে একটি স্বাক্ষরিত জন্মদিনের কার্ডও রয়েছে।
কার্ডটিতে লেখা আছে, ‘শুভ জন্মদিন, জেনিফার (ওরফে বো-বো), লাভ, ইলন।’
আরও পড়ুন: টুইটার বোর্ডে থাকছেন না ইলন মাস্ক
আরআর এই কার্ডটি ১০ হাজার মার্কিন ডলারের বেশি মূল্যে বিক্রির আশা করছে।
দক্ষিণ আফ্রিকার একজন সফল প্রকৌশলী ও রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ী মাস্কের বাবা ইরোল ওই সোনার নেকলেসের পান্নাটি জাম্বিয়াতে পেয়েছিলেন।
নেকলেসটির সঙ্গে দুটি ফটোগ্রাফও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। একটি হলো মা মায়ো মাস্কের সঙ্গে ইলন মাস্ক ও জেনিফারের একটি ছবি এবং ১৯৯৫ সালের শেষ দিকে মাস্ক ও জেনিফারের তোলা আরেকটি ছবি।
বুধবার নিলাম শেষ হওয়া পর্যন্ত টেসলার অনুরাগীরা মাস্কের স্মৃতিচিহ্নগুলোর জন্য দাম হাকতে পারবেন।
আরও পড়ুন: ইলন মাস্ক সম্পর্কে কিছু বিস্ময়কর তথ্য
২ বছর আগে
ইভ্যালির ৭ গাড়ি নিলামে ২ কোটি ৯০ লাখ টাকায় বিক্রি
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির গ্রাহকদের পাওনা পরিশোধে প্রতিষ্ঠানটির সাতটি গাড়ি নিলামে বিক্রি করেছেন হাইকোর্টের গঠন করে দেয়া পরিচালনা পর্ষদ।
বৃহস্পতিবার গাড়িগুলো দুই কোটি ৯০ লাখ ৫৫ হাজার টাকায় নিলামে বিক্রি করা হয়।
দীর্ঘ নিলাম প্রক্রিয়ার পর সাতজন ক্রেতা গাড়িগুলো সর্বোচ্চ দামে কিনে নেন। নিলামের পর আয়োজক ও অংশগ্রহণকারী সবাই সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন।
আরও পড়ুন: স্বজনসহ ইভ্যালির রাসেলের ব্যাংক হিসাব জব্দের নির্দেশ
রাজধানীর ধানমন্ডির ভিক্টোরিয়া কনভেনশন সেন্টারে নিলাম শেষে এসব তথ্য জানান সুপ্রিম কোর্টের সাবেক বিচারপতি ও পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক।
নিলাম শেষে বিচারপতি মানিক নিলাম প্রক্রিয়া ও দাম নিয়ে তার সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, ‘গাড়ির দাম নিয়ে আমরা সন্তুষ্ট।’
আরও পড়ুন: ইভ্যালির সম্পত্তি যে কোন স্বনামধন্য ফার্ম দিয়ে অডিট করতে নির্দেশ
২ বছর আগে
চট্টগ্রাম বন্দরে পড়ে থাকা ১১০ গাড়ি নিলামে তোলা হচ্ছে
চট্টগ্রাম বন্দরের গাড়ির শেডে পড়ে থাকা বিশ্বের বিখ্যাত ব্র্যান্ডের পুরোনো ১১০টি গাড়ি নিলামে তোলা হচ্ছে। এ সব গাড়ির মধ্যে রয়েছে ল্যান্ড রোভার, মার্সিডিজ, বিএমডব্লিউ, লেক্সাস, জাগুয়ার, মিতসুবিশি জিপ। গাড়িগুলো কন্টেইনারে এবং খোলা অবস্থায় চট্টগ্রাম বন্দর ও গাড়ির শেডে পড়ে আছে। নিলামে তোলার আগে এসব গাড়ি দেখতে পারবেন আগ্রহীরা।
আগামী ৩ নভেম্বর সকাল ৯টা থেকে ৪ নভেম্বর দুপুর একটা পর্যন্ত চট্টগ্রাম কাস্টম হাউস থেকে দুই দিনব্যাপী এই নিলাম পরিচালনা করা হবে। ক্রেতারা গাড়িগুলো দেখে সরাসরি চট্টগ্রাম, ঢাকা, সিলেট ও মোংলাসহ পাঁচটি নির্ধারিত স্থানে দরপত্র জমা দিতে পারবেন। আবার অনলাইনে ঘরে বসেও নিলামে অংশ নিতে পারবেন। রাজস্ব বোর্ড ও চট্টগ্রাম কাস্টমসের ওয়েবসাইটে নিলামে তোলা পণ্যের বিস্তারিত বিবরণ দুই-এক দিনের মধ্যে আপলোড করা হবে বলে জানা গেছে।
এ নিয়ে পঞ্চম বারের মতো নিলামে তোলা হচ্ছে এসব গাড়ি। এর আগে চারটি নিলামে একটি গাড়িও বিক্রি হয়নি। তবে এবার গাড়িগুলো নিলামে বিক্রি করতে চায় কাস্টমস। সে জন্য নিলামে যেন উল্লেখযোগ্য সংখ্যক দরদাতা অংশ নেয় সেই চেষ্টা চলছে।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে ৮০টি স্বর্ণের বারসহ নিরাপত্তারক্ষী আটক
কাস্টম সূত্র জানায়, পর্যটক সুবিধায় চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে এক দশক আগে এসব গাড়ি এনেছিলেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ পর্যটকরা। বন্দর দিয়ে আনার পর আটকে যায় সব ক’টি গাড়ি। কারণ শুল্কমুক্ত সুবিধার অপব্যবহার রোধে কড়াকড়ি আরোপ করে কাস্টমস। ব্যাংক গ্যারান্টি দিয়ে খালাসের শর্ত আরোপ করার পরই খালাস না নিয়ে সটকে পড়েন পর্যটকরা। দীর্ঘদিন পড়ে থাকায় এসব গাড়ির অনেকগুলোর চাকা ও ব্যাটারি নষ্ট হয়ে গেছে। ইঞ্জিনে মরিচা ধরেছে।
চট্টগ্রাম কাস্টমসের উপ-কমিশনার মো. আল আমিন বলেন,যৌক্তিক দর পেলে এবার নামিদামি ব্র্যান্ডের গাড়িগুলো বিক্রির অনুমোদন দেয়া হবে। সারা দেশ থেকে যেন সর্বোচ্চ সংখ্যক ক্রেতা নিলামে অংশ নেয় সে জন্য নানা পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।
নিলামে তোলা গাড়ির মধ্যে সবচেয়ে দামি হলো যুক্তরাজ্যের ল্যান্ড রোভার গাড়ি। এ রকম সাতটি গাড়ি আছে। ১১০টি গাড়ির অর্ধেকই মার্সিডিজ বেঞ্জ ও বিএমডব্লিউ ব্র্যান্ডের। দীর্ঘদিন পড়ে থাকায় এসব গাড়ির অনেকগুলোর চাকা ও ব্যাটারি নষ্ট হয়ে গেছে।
নিলামে তোলা গাড়িগুলোর মধ্যে ১৫টি গাড়ি তৈরির পাঁচ বছরের কম সময়ে বন্দর দিয়ে আমদানি হওয়ায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ছাড়পত্র লাগবে না। তবে বাকি গাড়িগুলোর জন্য দরকার হবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ছাড়পত্র। কেনার পর যাতে ছাড়পত্র সহজে মিলে সে জন্য কাস্টমস কর্তৃপক্ষ সহযোগিতা করবে বলেও জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।
আরও পড়ুন: মোংলা বন্দরে পৌঁছেছে মেট্রোরেলের আরও ৪ ইঞ্জিন, ৮ কোচ
গতি ফিরছে বাণিজ্যে, বদলে যাচ্ছে মোংলা বন্দর
৩ বছর আগে
ক্রিকেট কিংবদন্তী ব্র্যাডম্যানের টেস্ট ক্যাপ ৪.৫ লাখ ডলারে বিক্রি
বিশ্ব ক্রিকেটের কিংবদন্তী ডোনাল্ড ব্র্যাডম্যানের প্রথম টেস্ট ম্যাচের ক্যাপটি নিলামে সাড়ে ৪ লাখ অস্ট্রেলিয়ান ডলারে (৩ লাখ ৪০ হাজার মার্কিন ডলার) কিনে নিয়েছেন একজন ব্যবসায়ী।
৪ বছর আগে
ফুটপাত ও সড়কে কিছু পাওয়া গেলে তাৎক্ষণিক নিলাম: ডিএনসিসি মেয়র
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) এলাকার ফুটপাত ও সড়কে নির্মাণ সামগ্রী, স্থায়ী বা অস্থায়ী দোকান, অবকাঠামো ইত্যাদি পাওয়া গেলে তাৎক্ষণিকভাবে তা নিলামে দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন ডিএনসিসি মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম।
৪ বছর আগে
৫০ বছর ড্রয়ারে পড়ে থাকা গান্ধীর চশমা কোটি টাকায় বিক্রি
যুক্তরাজ্যের একজন বাসিন্দার বাসার ড্রয়ারে প্রায় ৫০ বছর ধরে পড়ে ছিল ভারতের স্বাধীনতার জনক মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধীর এক জোড়া চশমা। সেই চশমা জোড়া নিলামে আড়াই কোটি টাকার (২ লাখ ৬০ হাজার পাউন্ড) বেশি মূল্যে বিক্রি হয়েছে।
৪ বছর আগে
চট্টগ্রাম বন্দরের ইতিহাসে অনুষ্ঠিত হচ্ছে সবচেয়ে বড় নিলাম
চট্টগ্রাম বন্দর কাস্টমসের উদ্যোগে এ যাবতকালের সবচেয়ে বড় নিলাম অনুষ্ঠিত হচ্ছে মঙ্গলবার।
৪ বছর আগে